বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১৪ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার না করার পরামর্শ বিশিষ্টজনদের

নির্বাচন প্রক্রিয়ার প্রতি মানুষের আস্থা ফেরানোর জন্য নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) পরামর্শ দিয়েছেন বিশিষ্টজনেরা। পাশাপাশি দলীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন করা কঠিন বলেও মন্তব্য করেন তারা। কঠিন এই কাজে নিজেদের নিরপেক্ষতা প্রমাণ করার পরামর্শও দিয়েছেন তারা।

মঙ্গলবার (২২ মার্চ) নির্বাচন ভবনের সম্মেলন কক্ষে দ্বিতীয় ধাপের এ সংলাপে বিভিন্ন পেশার ১৯ জন অংশ নেন। সংলাপে সভাপতিত্ব করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল। সংলাপে অনেকে ইভিএম ব্যবহার না করার পরামর্শ দিয়েছেন। সবার মতামত পর্যালোচনা করে অংশগ্রহণমূলক ভোট করতে প্রয়োজনীয় উদ্যোগের আশ্বাস দেন নতুন সিইসি।

আলোচকরা বলেছেন, ‘ভোট ব্যবস্থাপনার প্রতি ভোটারদের আস্থা ফেরাতে হবে। সব দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিতে উদ্যোগী হতে হবে। সেই সঙ্গে কমিশনকে কাজ দিয়েই প্রমাণ করতে হবে তারা নিরপেক্ষভাবে ভোট করবেন।

নির্বাচন ব্যবস্থার প্রতি আস্থা ফেরানো, ইভিএমে ব্যবহার না করা, দলীয় সরকারের সময় প্রভাবমুক্ত নির্বাচন করা, নির্বাচনে ধর্মকে ব্যবহার করতে না দেওয়া এবং প্রতিবন্ধতা হলে বর্তমান কমিশনকে প্রয়োজনে পদত্যাগের পরামর্শ দিয়েছেন বিশিষ্টজনরা। অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সাহসী হতে তাগিদ দেন তারা।

ইভিএমের বিরোধিতা করে যা বললেন বিশিষ্টজনেরা

সিপিডির ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, ইভিএমের ব্যবহার অত্যন্ত বিতর্কিত বিষয়। এটা থেকে দুরে থাকা ভালো। ইভিএম নিয়ে ভবিষ্যতে পরিস্থিতি আরও জটিল করে দিতে পারে। ইভিএম ঝুঁকি নিয়ে ব্যবহার করা উচিত নয়।

সিপিডির মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘ইভিএম ব্যবহার করলেই প্রশ্নবিদ্ধ হবেন। একটি ভালো ও নিরপেক্ষভাবে নির্বাচন দেবেন।’

এ বিষয়ে লেখক মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘ইভিএম নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এ যন্ত্রে যে ম্যানুপুলেট করা যায় না-তা নিশ্চিত না করে ব্যবহার করা যাবে না।’

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ফরাস উদ্দিন বলেন, ‘ইভিএম সব সময় বিতর্কিত। এটার সমাধান না করে ব্যবহার করা ঠিক নয়। জোরের সঙ্গে বলব- ইভিএম ব্যবহার না করার জন্য।’

গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী ইভিএম এর বিরোধিতা করে বলেন, ‘বিনা টেন্ডারে কীভাবে ইভিএম এলো। ইভিএম নিয়ে একজনের এত উৎসাহ কেন, তা নিয়ে শ্বেতপত্র প্রকাশ করতে হবে। কোনোভাবে বড় পরিসরে ইভিএম ব্যবহার করা যাবে না। চাইলে ৫-১০ কেন্দ্রে ইভিএম ব্যবহার করতে পারে, তবে এটা না হওয়াই ভালো।’

তিনি জানান, সার্চ কমিটির কারণে বর্তমান কমিশন কিছুটা আস্থা সংকটে পড়েছে। সবার নাম প্রকাশ করেনি কমিটি। এ ছাড়া নূরুল হুদা কমিশনের সাবেক সচিব ও আরেক সাবেক সচিবের শ্বশুর আওয়ামী লীগ নেতা হওয়ায় নতুন ইসির দুই সদস্য নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।

নিরপেক্ষ থেকে অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনে করার পরামর্শ দিয়েছেন বিশিষ্টজনদের সবাই। আস্থা ফেরাতে কাজ দিয়ে নিজেদের প্রমাণ করার পরামর্শ দেন তারা।

দেবপ্রিয় বলেন, ‘নির্বাচন ব্যবস্থাপনার উপর আস্থা ফিরিয়ে আনারই চ্যালেঞ্জ। নির্বাচনকালীন আইন-বিধির যথাযথ প্রয়োগ করতে পারেন কিনা তা দেখা যাবে। অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন করবেন। সাহসিতার সঙ্গে কাজ করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করবেন, প্রতিবন্ধকতা এলে পদত্যাগের সাহস রাখবেন।’

লিডারশিপ স্ট্রাডিজ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ড. সিনহা এম এ সাঈদ, বলেন, ‘ইসি এত সংলাপ করার মানে হচ্ছে এখানে সংকট রয়েছে। আপনার কাজ দিয়ে প্রমাণ করুন, আস্থা অর্জন করুন সবার। নির্বাচনের সময় কতটুকু নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে পারেন সংশয় রয়েছে। আমি আশাবাদী মানুষ।’

সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব আলী ইমাম মজুমদার বলেন, ‘ভোটাররা নির্বাচনবিমুখ হয়ে পড়েছে। ইসি প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। অতীতের ভুলভ্রান্তি স্বীকার করে কাজ এগিয়ে নিতে হবে।’

তিনি জানান, ক্ষমতায় থেকে নিরপেক্ষ নির্বাচন করা সম্ভব নয়। গত দুটি নির্বাচনে দলীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন করার বিষয়টি সরকার প্রমাণ করতে ব্যর্থ হয়েছে।

দ্বিতীয় দিনের সংলাপে যারা অংশ নিয়েছেন

গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের চেয়ারম্যান ড. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, সাবেক গভর্নর ড. মোহাম্মদ ফরাস উদ্দিন, মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক বেগম শাহীন আনাম, নিজেরা করি’র কো-অর্ডিনেটর খুশী কবির, সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব আলী ইমাম মজুমদার, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব মহিউদ্দীন আহমেদ, টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান, সিপিডির ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য, মোস্তাফিজুর রহমান ও সাবেক সচিব আবু আলম মো. শহীদ খান, সেন্টার ফর আরবান স্টাডিজ (সিইউএস) চেয়ারম্যান অধ্যাপক নজরুল ইসলাম,, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক রুবায়েত ফেরদৌস, লিডারশিপ স্ট্রাডিজ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ড. সিনহা এম এ সাঈদ, লেখক ও গবেষক মহিউদ্দিন আহমেদ, সাবেক সচিব আব্দুল লতিফ মণ্ডল, বাংলাদেশ ইনডিজিনিয়াস পিপলস ফোরাম সাধারণ সম্পাদক সঞ্জীব দ্রং ও ঢাবি আইন বিভাগের অধ্যাপক হাফিজুর রহমান কার্জন, গভর্নেন্স এ্যান্ড রাইট সেন্টারের প্রেসিডেন্ট জহুরুল আলম, ঢাকি গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক শামীম রেজা।

শুরু থেকেই অংশগ্রহণমূলক ভোট আয়োজনে রাজনৈতিক সমঝোতার তাগিদ দিয়ে আসছেন নতুন সিইসি।

দায়িত্ব নেওয়ার দুই সপ্তাহের মাথায় ১৩ মার্চ শিক্ষাবিদদের মতামত নেয় নতুন কমিশন, ২২ মার্চ বসেন দ্বিতীয় ধাপের সংলাপে। মাসের শেষে গণমাধ্যম ব্যক্তিদের সঙ্গে বসার কথা রয়েছে।

গত ফেব্রুয়ারিতে নতুন ইসি গঠনের পর ধারাবাহিক সংলাপ চলছে। দুই দফায় শিক্ষাবিদ ও পেশাজীবিদের সঙ্গে বসলেন কাজী হাবিবুল আউয়াল নেতৃত্বাধীন কমিশন।

এসএম/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

দেশের বাজারে ফের কমলো সোনার দাম

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) আবারও সোনার দাম কমানোর ঘোষণা দিয়েছে। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ভরিপ্রতি সোনার দাম ২ হাজার ৪০৩ টাকা কমানো হয়েছে। ফলে ২২ ক্যারেটের এক ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৫০ হাজার ৯৬৭ টাকা, যা আগে ছিল ১ লাখ ৫৩ হাজার ৩৭০ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। নতুন দর আগামীকাল শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) থেকে কার্যকর হবে।

চলতি ফেব্রুয়ারি মাসে টানা পাঁচবার সোনার দাম বাড়ানোর পর এবার দ্বিতীয়বারের মতো কমলো।

নতুন মূল্য তালিকা (২৮ ফেব্রুয়ারি থেকে কার্যকর):

২২ ক্যারেট: ১,৫০,৯৬৭ টাকা (প্রতি ভরি)
২১ ক্যারেট: ১,৪৪,০৯৭ টাকা (প্রতি ভরি)
১৮ ক্যারেট: ১,২৩,৫১০ টাকা (প্রতি ভরি)
সনাতন পদ্ধতি: ১,০১,৭২২ টাকা (প্রতি ভরি)

তবে রুপার দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি রুপার দাম ২,৫৭৮ টাকা, ২১ ক্যারেটের ২,৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের ২,১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপার দাম ১,৫৮৬ টাকা।

এর আগে ২৩ ফেব্রুয়ারি সোনার দাম কমিয়েছিল বাজুস, যা ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে কার্যকর হয়। সেই দামের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) পর্যন্ত ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনা ১,৫৩,৩৭০ টাকা, ২১ ক্যারেটের ১,৪৬,৩৯৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের ১,২৫,৪৮১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি ১,০৩,৪০১ টাকায় বিক্রি হয়েছে।

 

Header Ad
Header Ad

চুয়াডাঙ্গায় গুণগতমানসম্পন্ন বীজ আখ উৎপাদন কৌশল ও ব্যবহারবিষয়ক দুদিনব্যাপী কৃষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

‘গুণগতমানসম্পন্ন বীজ আখ উৎপাদন কৌশল ও এর ব্যবহার’ শীর্ষক দুদিনব্যাপী কৃষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। ‘কৃষক পর্যায়ে আখের রোগমুক্ত পরিছন্ন বীজ উৎপাদন এবং বিস্তার’ প্রকল্পের আওতায় বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিএসআরআই) চুয়াডাঙ্গা উপকেন্দ্রে স্থানীয় কৃষকদের নিয়ে এ প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়।

বুধবার ও বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত) অনুষ্ঠিত এ প্রশিক্ষণের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন কেরু অ্যান্ড কোং (বাংলাদেশ) লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. রাব্বিক হাসান। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএসআরআই-এর মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও প্রধান রোগতত্ত্ব বিভাগীয় প্রধান ড. মো. আনিসুর রহমান, প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা (প্রজনন বিভাগ) ড. কে এম রেজাউল করিম, ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা (কীটতত্ত্ব বিভাগ) ড. মো. নূরে আলম সিদ্দিকী, প্রকল্প পরিচালক ও ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. ইমাম হোসেন এবং কেরু অ্যান্ড কোং-এর উপ-মহাব্যবস্থাপক (কৃষি) মোহাম্মদ আশরাফুল আলম ভূঁইয়া।

প্রশিক্ষণ কর্মসূচির সভাপতিত্ব করেন বিএসআরআই চুয়াডাঙ্গা উপকেন্দ্রের ইনচার্জ ও ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. ওমর খৈয়াম। উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষে কৃষকদের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু হয়।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

প্রশিক্ষণে বীজ আখের পরিচর্যা, সার ব্যবস্থাপনা, রোগমুক্ত বিশুদ্ধ বীজ উৎপাদন কৌশল, বিএসআরআই উদ্ভাবিত উচ্চফলনশীল আখের বিভিন্ন জাত, চুয়াডাঙ্গা অঞ্চলের জন্য উপযোগী আখের জাত, বীজ ক্ষেতে রোগ ও পোকা দমন ব্যবস্থাপনা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়। এছাড়া, বিএসআরআই-এর বিজ্ঞানীরা কৃষকদের বিভিন্ন চাষাবাদ সংক্রান্ত সমস্যার সমাধান প্রদান করেন।

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে শিক্ষা সফরের ৪ বাসে ডাকাতি-লুটপাট, গ্রেফতার ৪

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

শিক্ষা সফরে যাওয়ার পথে টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে ৪টি বাসে ডাকাতি ও লুটপাটের ঘটনায় চারজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে টাঙ্গাইলের পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছেন। 

এর আগে গত বুধবার উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতারকৃতরা হচ্ছেন, আব্দুল আলেকের ছেলে আয়নাল হক (৩৭), মিন্নত আলীর ছেলে ফজলু (৪১), মৃত বছির উদ্দিনের ছেলে আয়নাল হক (৩৭) ও আরফান আলীর ছেলে নাসির (৩৫)। তারা সকলেই উপজেলার সাগরদীঘি ও আশে পাশের এলাকার বাসিন্দা।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জেলা পুলিশ সুপার জানান, গত মঙ্গলবার রাতে মামলার পর আসামিদের গ্রেফতার অভিযানে নামে পুলিশ। গ্রেফতারকৃত চার জনের কাছ থেকে ১০টি মোবাইল ফোন, ৩টি টর্চ লাইট, ২টি স্বর্ণের আংটি, হাতুড়ি, প্লায়ার্সসহ লুণ্ঠিত মালামাল উদ্ধার করা হয়। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে তাদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।

গত ২৫ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার শেষ রাতে ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়ার সোয়াইতপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৪ টি বাস নিয়ে নাটোরের একটি পিকনিক স্পটের দিকে রওনা করেন। প্রায় ২০ জন শিক্ষক কর্মচারি, প্রায় ৪০ জন অভিভাবকসহ ১৮০ জন শিক্ষার্থীদের বহনকৃত বাসগুলো টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলার ঘাটাইল-সাগরদীঘি সড়কের ফুলমালির চালা এলাকায় পৌঁছলে সড়কের মাঝে গাছ ফেলে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে বাসে উঠে ডাকাতি করে ১০/১২ জন ডাকাত। এ সময় নগদ টাকা দেড় লাখ টাকা, স্বর্ণ দেড় ভরি ও ১০ টা স্মার্টফোন লুটপাট করে পালিয়ে যায়।

এ ঘটনায় মারধরের শিকার হয়েছেন ওই বিদ্যালয়ের কম্পিউটার ল্যাব অপারেটর সাখাওয়াত হোসাইন রবিন (২৫) ও অভিভাবক শহিদুল্লাহ তালুকদার (৩৯)। জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ ফোন করার পর ঘটনাস্থলে পুলিশ আসলে ডাকাত দল দ্রুত পালিয়ে যায়। পরবর্তীতে এ ঘটনায় ঘাটাইল থানায় একটি মামলা হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দেশের বাজারে ফের কমলো সোনার দাম
চুয়াডাঙ্গায় গুণগতমানসম্পন্ন বীজ আখ উৎপাদন কৌশল ও ব্যবহারবিষয়ক দুদিনব্যাপী কৃষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে শিক্ষা সফরের ৪ বাসে ডাকাতি-লুটপাট, গ্রেফতার ৪
সবার জন্য উন্মুক্ত কনসার্ট, জেমসসহ গাইবেন আরও পাঁচ ব্যান্ড
বাবা সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন এমন সংবাদ দিয়ে ছেলেকে অপহরণ
রামপুরায় গাড়িচাপায় মোটরসাইকেল চালক নিহত, বাসে আগুন
একযোগে পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৫৩ জন কর্মকর্তাকে রদবদল
‘টাকা-পয়সা-গয়না কেড়ে নেওয়াতে দুঃখ পাইনি, কিন্তু ধর্ষণের মিথ্যা খবর প্রচারে আমি ভেঙে পড়েছি’
বৈষম্যবিরোধীদের নতুন দল ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি’, নেতৃত্বে যারা
নিরাপদ পানি পাওয়া নাগরিকের মৌলিক অধিকার: হাইকোর্টের ঐতিহাসিক রায়
সারাদেশে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’: বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ৭৪৩ জন
বৃষ্টির কারণে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচ পরিত্যক্ত
বেক্সিমকোর শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধ শুরু ৯ মার্চ, সরকারের ব্যয় ৫২৫ কোটি টাকা
চা দোকানির ছেলে হলেন বিচারক
টাঙ্গাইলে ট্রাক-অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে ঝরে গেল চালকের প্রাণ
বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীতে ২৭১ পদে বিশাল নিয়োগ
বাংলাদেশ-জার্মানি সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী ঢাকা: প্রধান উপদেষ্টা
কোন বয়সী পুরুষদের প্রতি বেশি আকৃষ্ট হন নারীরা?
এসএসসি পাসে পুলিশে চাকরি, আবেদন ফি ৪০ টাকা
সেনাবাহিনীর সব সদস্যকে সর্বোচ্চ দায়িত্বপালনে প্রস্তুত থাকতে হবে: সেনাপ্রধান