বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১৪ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

কমবে আমদানি ব্যয়, বাড়বে কর্মসংস্থান

দেশেই উৎপাদন হতে যাচ্ছে রেল ইঞ্জিনের যন্ত্রাংশ

রেলের লোকোমোটিভ ইঞ্জিনের যন্ত্রাংশ আমদানিতে প্রতি বছর প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা ব্যয় হচ্ছে। এ খাতে ব্যয় কমাতে এবং দেশের মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে বাংলাদেশ রেলওয়ের ব্যবহার্য অন্তত ৫০ শতাংশ যন্ত্রাংশ দেশেই তৈরির পরিকল্পনা করছে সরকার।

লোকোমোটিভ ইঞ্জিন যন্ত্রাংশ উৎপাদনের উদ্দেশ্য নিয়ে তৈরি একটি খসড়া নীতিমালা চলতি মাসেই চূড়ান্ত হতে পারে বলে বার্তা সংস্থা ইউএনবির এক প্রতিবেদনে জানা যায়। প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশ রেলওয়ের একটি সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

পরিকল্পনাটি বাস্তবায়ন হলে রেলওয়ের বার্ষিক ৭৫ থেকে ১৫০ কোটি টাকা সাশ্রয় হবে। এ ছাড়াও দেশের আমদানিকৃত যন্ত্রাংশের উপর নির্ভরতা অনেকটাই কমবে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে একটি সূত্র জানায়, বর্তমানে ইঞ্জিনের জন্য প্রায় ২৫ হাজার বিভিন্ন ধরনের যন্ত্রাংশের প্রয়োজন হয়। বিশেষায়িত যন্ত্রাংশের মধ্যে এখন মাত্র ৫ শতাংশ স্থানীয়ভাবে তৈরি হয়। বাকি ৯৫ শতাংশ বিদেশি নির্মাতাদের কাছ থেকে কেনা হয়।

বাংলাদেশ রেলওয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, দেশের ২৮৩টি লোকোমোটিভের ৬১ শতাংশই ২০ বছরের আয়ুষ্কালে পৌঁছে গেছে। মেয়াদোত্তীর্ণ ইঞ্জিনগুলো চালু রাখতে প্রতি বছর প্রায় ১৫০-২০০ কোটি টাকার ইঞ্জিনের যন্ত্রাংশ আমদানি করা হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে দেশেই বিভিন্ন যন্ত্রাংশ তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে রেলওয়ে।

যেহেতু বেশিরভাগ ইঞ্জিনের যন্ত্রাংশ আমদানি করতে হয়, সে ক্ষেত্রে কোনো যন্ত্রাংশ নষ্ট হয়ে গেলে খুচরা যন্ত্রাংশ সহজে পাওয়া যায় না। সেই যন্ত্রাংশ আমদানি করতেও অপেক্ষা করতে হয়। তাই নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে না পাওয়ায় বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সঠিকভাবে ইঞ্জিন মেরামত করা সম্ভব হয় না বলে ব্যাখ্যা করেন ওই কর্মকর্তা।

ইঞ্জিনের যন্ত্রাংশ দেশে তৈরি হলে বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয়ের পাশাপাশি সময়ও বাঁচবে। এ ছাড়া সৃষ্টি হবে কর্মসংস্থানও।

উৎপাদন প্রক্রিয়ায় উদ্যোক্তাদের অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়টি রয়েছে ওই খসড়া নীতিতে। বাংলাদেশ রেলওয়ের নিজস্ব ওয়ার্কশপগুলো এ উৎপাদন কাজে ব্যবহার করা হবে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই কর্মকর্তা বলেন, নীতিমালাটি বাস্তবায়িত হলে যন্ত্রাংশ সহজে ও সস্তায় পাওয়া যাবে। এ ছাড়া এটি স্থানীয় শিল্পের বিকাশেও ভূমিকা রাখবে বলে জানান তিনি।

বাংলাদেশ রেলওয়ের অন্যান্য সূত্র জানায়, প্রস্তাবিত নীতির লক্ষ্য দেশে লোকোমোটিভ যন্ত্রাংশের দ্রুত উৎপাদন ও সহজলভ্যতা।

এতে বলা হয়েছে, বহরে ইঞ্জিন মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য নিয়মিত প্রচুর খুচরা যন্ত্রাংশের প্রয়োজন হয়। ডিজেল ইঞ্জিনের অংশগুলো নম্বর ও বিবরণের মাধ্যমে চিহ্নিত করা হয়। ইঞ্জিনের যন্ত্রাংশের আমদানি ব্যয় কমাতে বিসিক নীতিমালার অধীনে বাংলাদেশ রেলওয়ের যান্ত্রিক শাখার নির্দেশনা অনুযায়ী স্থানীয় নির্মাতাদের অনুমতি দেওয়া হয়েছিল এবং অস্থায়ীভাবে যন্ত্রাংশ তৈরি করা হয়েছিল।

তবে যথাযথ তত্ত্বাবধানে নীতি ও নির্দেশনার অভাব এবং উদ্যোক্তাদের জন্য দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগ সুরক্ষার অভাবের কারণে টেকসই উদ্যোক্তারা বিনিয়োগে আগ্রহী হননি। ফলে পণ্যের প্রত্যাশিত মান বজায় রাখা সম্ভব হয়নি।

খসড়া নীতিমালায় বলা হয়েছে, বিসিক বা সমমানের সনদধারী যেসব নির্মাতার নিজস্ব কারখানা, পর্যাপ্ত যন্ত্রপাতি, দক্ষ জনবল ও আর্থিক সক্ষমতা রয়েছে, তারা যন্ত্রাংশ উৎপাদনের জন্য যোগ্য হবেন।

একজন যোগ্য উদ্যোক্তা বা সংস্থা সঠিকভাবে চুক্তি সম্পন্ন করলে রেলওয়ে প্রাথমিকভাবে এটিকে পাঁচ বছরের জন্য একক উৎস হিসেবে ঘোষণা করবে। দ্য রেলওয়েস ডকুমেন্ট অ্যাসেসমেন্ট কমিটি, ফ্যাক্টরি ইন্সপেকশন কমিটি, কোয়ালিটি ম্যানেজমেন্ট কমিটি ও প্রাইসিং কমিটি এ বিষয়গুলো তদারকি করবে।

বাংলাদেশ রেলওয়ের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (রোলিং স্টক) মঞ্জুর-উল-আলম চৌধুরী বলেন, ‘চলতি মাসের মধ্যেই দিনাজপুরের পার্বতীপুরে কেন্দ্রীয় লোকোমোটিভ কারখানায় অংশীদারদের নিয়ে খুচরা যন্ত্রাংশের প্রদর্শনীসহ বিভিন্ন নীতিমালা বিষয়ে একটি সেমিনার হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমরা আশাবাদী যে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চলতি মাসের কোনো একদিন আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকল্পটি উদ্বোধন করবেন।’

সেমিনারে বুয়েট এবং বিট্যাকের (বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল টেকনিক্যাল অ্যাসিসটেন্স সেন্টার) বিশেষজ্ঞদের পাশাপাশি বিভিন্ন সরকারি সংস্থার প্রতিনিধি ও বিনিয়োগকারীরা উপস্থিত থাকবেন। সেমিনারে আলোচনার পর খসড়া নীতিমালা চূড়ান্ত করা হবে বলেও জানান তিনি।

টিটি/এসএ/

Header Ad
Header Ad

অবশেষে ৬ শতাধিক ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দিলো ইসরাইল  

ছবিঃ সংগৃহীত

হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে গাজার যুদ্ধবিরতি চুক্তির অংশ হিসেবে ইসরায়েলি কারাগার থেকে ৬ শতাধিক ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দেওয়া শুরু করেছে দেশটির কর্তৃপক্ষ।

বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) ৬৪২ জন ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দেওয়া শুরু করেছে ইসরায়েল। বার্তা সংস্থা সিনহুয়া এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

যুদ্ধবিরতির প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী হিসেবে হামাসের হাতে জিম্মি হয়ে থাকা বাকি ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তির এটিই একমাত্র পথ।

রয়টার্স জানায়, দুই দিন ধরে অচলাবস্থা চলার পর বুধবার মিশরীয় মধ্যস্থতাকারীরা চুক্তির প্রথম পর্বের অংশ হিসেবে শেষ চার ইসরায়েলি জিম্মির মৃতদেহ ফেরত দেওয়ার বিনিময়ে গাজা থেকে ইসরায়েলি বাহিনীর ধরে নিয়ে যাওয়া এবং ইসরায়েলি কারাগারে বন্দি ৬২০ ফিলিস্তিনিকে মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করে।

হামাস সংশ্লিষ্ট প্রিজনার্স ইনফরমেশন অফিস জানিয়েছে, সপ্তম ও অষ্টম ব্যাচের বন্দী মুক্তির বিষয়টি একীভূত করা হয়েছে। ফলে একসঙ্গে মোট ৬৪২ জন বন্দী মুক্তি পাচ্ছেন।

যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তায় মিসর ও কাতারের মধ্যস্থতায় হওয়া চুক্তির প্রথম ধাপের অংশ হিসেবে এসব বন্দী মুক্তি পাচ্ছেন। হামাস এটিকে যুদ্ধবিরতি চুক্তির আওতায় এ যাবৎকালের সবচেয়ে বড় বন্দী মুক্তির ঘটনা বলে উল্লেখ করেছে।

হামাসের মুখপাত্র হাজেম কাসেম এক বিবৃতিতে বলেন, “সপ্তম ও অষ্টম ব্যাচের বন্দিদের মুক্তির মধ্য দিয়ে ফিলিস্তিনি জনগণের একটি অর্জন আমরা প্রত্যক্ষ করছি, যা যুদ্ধবিরতি চুক্তির আওতায় এ পর্যন্ত সবচেয়ে বড় বন্দী মুক্তি।”

তিনি আরও বলেন, “হামাস যেকোনো বিনিময় চুক্তিতে ফিলিস্তিনি বন্দীদের মুক্তিকে অগ্রাধিকার দেয়।”

 

Header Ad
Header Ad

চবি ছাত্রলীগ নেত্রীকে পুলিশে দিল স্থানীয় জনতা

ছবিঃ সংগৃহীত

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) শাখার নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেত্রী শামীমা সীমাকে আটক করে পুলিশে দিয়েছেন জনতা।

বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে নগরের চকবাজার থানার গোলপাহাড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আজ নাশকতা মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে তাকে চট্টগ্রাম আদালতে সোপর্দ করছে পুলিশ।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন চকবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জাহেদুল কবির। তিনি বলেন, বিক্ষুব্ধ জনতা নিষিদ্ধ ঘোষিত চবি শাখা ছাত্রলীগের এক নেত্রীকে অবরুদ্ধ করে রাখেন। খবর পেয়ে পুলিশ তাকে থানায় নিয়ে আসে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলার মামলায় তাকে আদালতে সোপর্দ করা হচ্ছে।

উল্লেখ্য, চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ. জ. ম নাছির উদ্দীনের অনুসারী শামীমা সীমা নিষিদ্ধ ঘোষিত চবি ছাত্রলীগের বিলুপ্ত কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

তারেক রহমানের নাম উচ্চারণে ওজু করা নিয়ে বক্তব্যে বুলুর দুঃখ প্রকাশ  

ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু। ছবিঃ সংগৃহীত

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নাম উচ্চারণ করতে হলে ওজু করবেন, এমন মন্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছেন দলটির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু। বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কুমিল্লা মহানগর বিএনপির সম্মেলন ও কাউন্সিল অনুষ্ঠানে উদ্বোধক হিসেবে আমার বক্তব্যের একটি জায়গায় ‘তারেক রহমানের নাম উচ্চারণ করতে হলে অজু করবেন’ এই কথাটি মনের অজান্তে বলে ফেলি। আমার বক্তব্যে এই বাক্যটি উচ্চারণ করা মোটেও শোভন হয়নি।

এতে বলা হয়, আকস্মিকভাবে উচ্চারিত এ ধরনের বক্তব্যের জন্য দলের নেতাকর্মী, সমর্থক ও শুভানুধ্যায়ীদের মনে আঘাত হেনেছে। আমার এই বক্তব্যের সঙ্গে দলের নেতাকর্মীদের কোনো সম্পর্ক নেই। অজ্ঞতাবশত উল্লিখিত বক্তব্যের জন্য আমি আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি।

এর আগে গত মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে কুমিল্লা টাউন হল মাঠে কুমিল্লা মহানগর বিএনপি দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে বরকত উল্লাহ বুলু বলেন, কিছু অর্বাচীন নাবালক উপদেষ্টাদের বলতে শোনা যায়- জিয়াউর রহমানের বাবা নেতা হলে ছেলেরাও কি নেতা হবে নাকি? আমি সেসব অর্বাচীন নাবালক বাচ্চাদের বলতে চাই- বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের পুত্র তারেক রহমান। বাংলাদেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দলের চেয়ারপারসনের ছেলে। শহীদ জিয়ার উত্তরসূরি হচ্ছেন তারেক রহমান। তার নামটি উচ্চারণ করতে হলে অজু করবেন। আপনাদের মতো নাবালক উপদেষ্টারা এই ধরনের কথা বলে দেশকে বিভক্ত করবেন না। তারেক রহমান বাংলাদেশের অবিসংবাদিত নেতা। তিনি বাংলাদেশে ফিরে আসবেন।

তিনি বলেন, তারেক রহমান ৩১ দফা দিয়েছেন আড়াই বছর আগে। যদি কোনো সংস্কারের প্রয়োজন হয়, আপনাদের যদি কোনো উপদেশ থাকে তাহলে সংযোজন করবেন। তিনি বলেছেন, বিএনপি যদি ২৮০ সিটও পায় এককভাবে সরকার গঠন করবে না। যারা আমাদের সঙ্গে আন্দোলন সংগ্রামে ছিল সবাইকে নিয়ে জাতীয় সরকার গঠন করবো।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

অবশেষে ৬ শতাধিক ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দিলো ইসরাইল  
চবি ছাত্রলীগ নেত্রীকে পুলিশে দিল স্থানীয় জনতা
তারেক রহমানের নাম উচ্চারণে ওজু করা নিয়ে বক্তব্যে বুলুর দুঃখ প্রকাশ  
ইউরোপীয় ইউনিয়নের ওপর ২৫ শতাংশ ট্যারিফ আরোপের প্রতিশ্রুতি ট্রাম্পের
বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই আজ, বাগড়া দিতে পারে বৃষ্টি  
বিএনপির বর্ধিত সভা আজ    
ভোরে ৪ থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, এসআই-কনস্টেবল বরখাস্ত
মিঠাপুকুরে তিন পেট্রোল পাম্পকে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা জরিমানা
হার নিয়েই নতুন অধ্যায় শুরু বাংলাদেশের নারী ফুটবলে
৫ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল সিলেট
মধুর ক্যান্টিনে হামলায় আহতদের খোঁজ নিতে হাসপাতালে ছাত্রদল নেতাকর্মীরা
হাঁসের মাংস ও রুটি খেয়ে ১২ জন অসুস্থ, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন
ক্যাম্প শুরুর আগেই বাদ ৮ ফুটবলার, ১৮ মার্চ ঢাকায় যোগ দেবেন হামজা
শিবিরের গুপ্ত রাজনীতির কারণে অসংখ্য শিক্ষার্থী নির্যাতিত হয়েছে: ছাত্রদল সভাপতি
ছাত্রদের নতুন সংগঠনের মারামারিতে ২ সমন্বয়ক হাসপাতালে
নতুন ছাত্র সংগঠন ‘বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ’-এর আত্মপ্রকাশ, নেতৃত্বে আছে যারা
নিরপেক্ষভাবে কাজ করার চেষ্টা করছি: দুদক চেয়ারম্যান
নতুন তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
ডেভিল হান্টে বড় অপরাধীদের ধরার আহ্বান জয়নুল আবদিনের