বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১৪ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

ভালো নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক সমঝোতা চান শিক্ষকরা

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সমঝোতা চান শিক্ষকরা। তাদের এই দাবির সঙ্গে একমত প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল। তিনি বলেছেন, আমরাও আপনাদের সঙ্গে পুরোপুরি একমত, সমঝোতা লাগবে। ভালো ইলেকশন করাটা পুরোপুরি নির্বাচন কমিশনের উপর নির্ভর করে না। স্টেকহোল্ডার যারা আছেন, তারাও যদি সমভাবে না আসে...পলিটিক্যাল ক্লাইমেট, নির্বাচনে রাজনৈতিক আবহ অনুকূল না হয়, দলগুলোর মধ্যে মোটামুটি সমঝোতা না থাকে; পক্ষগুলো বিবদমান হয়ে যায়, তাহলে আমাদের পক্ষে ভালোভাবে নির্বাচন করাটা দুরূহ।

রবিবার (১৩ মার্চ) বিকালে রাজধানীর আগারগাঁও নির্বাচন ভবনের সম্মেলন কক্ষে শিক্ষক-বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে সংলাপে সিইসি এসব কথা বলেন। সংলাপে মতামত এসেছে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সমঝোতা করতে হবে। নির্বাচন ভবনে বিকাল ৩টা থেকে দুই ঘণ্টাব্যাপী এই সংলাপে অংশ নেন অধ্যাপক মুহম্মদ জাফর ইকবাল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মো. আনোয়ার হোসেন, ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক এ এফ এম মফিজুল ইসলাম, ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের উপাচারর্য অধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এম আবুল কাশেম মজুমদার, অধ্যাপক বোরহানউদ্দিন খান, অধ্যাপক সাদেকা হালিম, অধ্যাপক নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ, ড. আখতার হোসেন, অধ্যাপক লায়লুফার ইয়াসমীন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আল মাসুদ হাসানুজ্জামান, ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটির প্রো-ভিসি অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মোহাম্মদ ইয়াহিয়া আখতার। চার নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর, আনিছুর রহমান, রাশেদা সুলতানা এমিলি ও আহসান হাবীব খানও সংলাপে ছিলেন।

সিইসি বলেন, রাজনৈতিক সমঝোতা যদি থাকে তারা (রাজনৈতিক নেতারা) যদি বার বার বসতে পারেন। যদি আমাদের জন্য অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি করতে পারেন আমাদের সুন্দরভাবে কাজ করতে সহজ হয়। তারা আমাদের চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী কারণ তারা পলিটিক্স নিয়ন্ত্রণ করেন। তবে আমাদের সদিচ্ছার অভাব থাকবে না।

তিনি বলেন, ভালো নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক সমঝোতাটা গুরুত্বপূর্ণ। সমঝোতা হলে ইসিবর কাজ সহজ হবে। নতুন নির্বাচন কমিশন নিয়ে বিএনপির কোনো ইতিবাচক বক্তব্য না আসার প্রেক্ষাপটে হাবিবুল আউয়াল বলেন, “কিছু কিছু রাজনৈতিক দলকে দেখছি, তারা কোনোভাবেই নির্বাচন কমিশনকে আস্থায় নিচ্ছে না এবং নির্বাচনে আসবেন না। যদি এটাই হয় কোন বড় দলের অবস্থান আর যদি তারা নির্বাচন থেকে দূরে থাকে আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি আমার সহকর্মীরাও মনে করে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের কথা যেটা এসেছে, ‘ইনক্লুসিভ এবং পার্টিসিপেশন যদি না থাকে সেখানে যদি ঘাটতি থাকে তাহলে সেই নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা কিছুটা ভাটা পড়ে যেতে পারে। তবে আমরা চেস্টা করবে ওই জিনিসটা কিভাবে মোকাবিলা করা যায়। সংলাপ করতেই হবে। এজন্য তিনি শিক্ষকদেরও লেখালেখি করার অনুরোধ করেন। তিনি বলেন যদি আপনারা পত্রিকাগুলোতে আটিকেল লেখেন বা টিভি টক শোতে রাজনৈতিক দলগুলোকে নির্বাচনে অংশগ্রহণে উদ্ভুদ্ধ করেন তাহলে আমাদের কাজটা সহজ হবে।

আলোচনায় অংশ নিয়ে অধ্যাপক মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, পোস্টাল ব্যালটে ভোট গ্রহণের বিষয়ে ইসিকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের পরামর্শ দেন। তিনি বলেন, আমাদের আরপিও তে পোস্টাল ব্যালটের কথা বলা আছে কিন্তু সেভাবে বাস্তবায়ন হয় না। এজন্য আপনাদের ভেবে দেখতে হবে। আমাদের কত লাখ লোক দেশের বাইরে আছে, আমাদের আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা শান্তিরক্ষা মিশনে আছে তাদের সহজে ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। দেশে যে অগণতান্ত্রিক বিধি-বিধান রয়ে গেছে তাতে ক্রমণ যেন জেকে বসছে। মুক্তিযুদ্ধের শক্তিকে অকেজো করে দিচ্ছে। এসব বিষয়ে আপনাদের ভাবতে হবে।

অধ্যাপক মুহম্মদ জাফর ইকবাল বলেন, গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক করার ব্যাপারে শিক্ষকরা খুব জোর দিয়েছেন। এটাকে প্রাতিষ্ঠানিক করতে হলে ‘ইনক্লুসিভ’ করতে হবে। সবাইকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে হবে। সবাইকে যদি অংশগ্রহণ করতে হয় সবাইকে নির্বাচনে আসতে হবে। আপতত এই মুহুর্তে সেটা দেখছি না। সবাই আসছেন না, সে ধরণের একটা আভাস পেয়েছি। সবাইকে আনার জন্য সমঝোতার ব্যাপারটা গুরুত্ব দিয়েছে সকলেই। নির্বাচন কমিশন থেকে বলা হয়েছে আমরা যেন সবাই সমস্ত রাজনৈতিক দলগুলোকে বলি যে আপনারা সমঝোতা করার চেষ্টা করেন। দেশটাকে প্রাতিষ্ঠানিক গণতন্ত্রে রূপ দিতে হলে ইনক্লুসিভ ব্যাপারটা গুরুত্বপূর্ণ।

ড. সাদেকা হালিম বলেন, আজকের আলোচনায় আমরাই কথা বলেছি তারা (ইসি) একদমই শান্ত ছিলেন। আলোচনায় আসছে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন যেটি হবে সেটির স্বচ্ছতা যেন থাকে, জবাবদিহিতামূলক হয়, অংশগ্রহণমূলক হয় আমরা এই কথাগুলো বলেছি। আমরা বলেছি নির্বাচনে যেন সহিংসতা না হয়, যদি সহিংসতার শিকার কেউ হয় তাকে কিভাবে রক্ষা করতে পারি সে বিষয়ে কথা বলেছি। সকল ক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণের কথা বলেছি। তারা আশস্থ করেছেন নারীর অংশগ্রহণ বাড়াবেন।

তিনি বলেন, বর্তমান কমিশন গঠন হওয়ার পর থেকে বিএনপির পক্ষ থেকে ‘বিগ নো’ আসছে। এই না কে হ্যাঁ করাতে হবে। আপনারা (ইসি) দাওয়াত দিতেই থাকবেন দিতেই থাকবেন। সমঝোতায় আনতে হবে।

অধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান চৌধুরী বলেন, ফ্রি ফেয়ার এবং ইমপারসিয়াল নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে। আপনারা স্বচ্ছতা বজায় রাখবেন। ইমপারসিয়াল প্রশাসন সৃষ্টি করতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলোকে কোড অব কন্ডাক্ট মেনে চলতে হবে।

অধ্যাপক মোহাম্মদ ইয়াহিয়া আখতার বলেন, আপনারা (সিইসি ও ইসি) যে প্রক্রিয়ায় এসেছেন সেটা আমার কাছে ভাল লাগেনি। এটাকে গণতান্ত্রিকও বলব না। আপনারা সরকারের সুবিধাভোগী। আপনাদের নিয়োগ প্রক্রিয়া অস্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় বলতে পারি। আপনাদের নিয়োগ দুর্বিসন্ধিমূলক। আপনারা সরকারের বেতন ভুক্ত কর্মচারী ছিলেন। আপনারা কি পারবেন? একটা অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে?

তিনি বলেন, আগের কমিশনগুলোও সংলাপের এই ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছিল। সেখানে অনেক পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল, সেই পরামর্শগুলো আমলে নেওয়া হয়নি। আজকে আমাদের পরামর্শ যে আপনার আমলে নেবেন, সেটা আমরা কিভাবে বিশ্বাস করব?

তিনি আরও বলেন, দায়িত্ব গ্রহণের পর সিইসি সমঝোতার প্রস্তাব দিয়েছেন, যেটা ফ্যানটাসটিক। কিন্তু কার সাথে সমঝোতা? কিসের সমঝোতা। আামার আপনার সাথে সমঝোতনা না। এখানে সরকারি দল, বিরোধী দল এদের মধ্যে সমঝোতা হবে। এই সমঝোতা যদি কার্যকর করা যায় ভালো। আর যদি সমঝোতার প্রস্তাব উপেক্ষিত হয় তাহলে আপনাদের পক্ষে বড়ই কঠিন হবে। দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন করা টাফ হয়ে যাবে। দলীয় সরকারের অধীনে স্বচ্ছ নির্বাচন অনেক টাফ। আমার পরামর্শ সাড়ে ৩০০ আসনের একটিতেও ইভিএম ব্যবহার করা যাবে না।

অধ্যাপক বোরহানউদ্দিন খান বলেন, বর্তমান কমিশনের উপর আমরা আস্থা রাখতে চাই। আপনাদের রোবর্ট হতে হবে। অনেক সমালোচনা আসবে ওসব কথায় কান দেওয়া যাবে না। অনেক তথ্য প্রকাশ করতে হবে।

এসএম/

Header Ad
Header Ad

অবশেষে ৬ শতাধিক ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দিলো ইসরাইল  

ছবিঃ সংগৃহীত

হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে গাজার যুদ্ধবিরতি চুক্তির অংশ হিসেবে ইসরায়েলি কারাগার থেকে ৬ শতাধিক ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দেওয়া শুরু করেছে দেশটির কর্তৃপক্ষ।

বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) ৬৪২ জন ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দেওয়া শুরু করেছে ইসরায়েল। বার্তা সংস্থা সিনহুয়া এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

যুদ্ধবিরতির প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী হিসেবে হামাসের হাতে জিম্মি হয়ে থাকা বাকি ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তির এটিই একমাত্র পথ।

রয়টার্স জানায়, দুই দিন ধরে অচলাবস্থা চলার পর বুধবার মিশরীয় মধ্যস্থতাকারীরা চুক্তির প্রথম পর্বের অংশ হিসেবে শেষ চার ইসরায়েলি জিম্মির মৃতদেহ ফেরত দেওয়ার বিনিময়ে গাজা থেকে ইসরায়েলি বাহিনীর ধরে নিয়ে যাওয়া এবং ইসরায়েলি কারাগারে বন্দি ৬২০ ফিলিস্তিনিকে মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করে।

হামাস সংশ্লিষ্ট প্রিজনার্স ইনফরমেশন অফিস জানিয়েছে, সপ্তম ও অষ্টম ব্যাচের বন্দী মুক্তির বিষয়টি একীভূত করা হয়েছে। ফলে একসঙ্গে মোট ৬৪২ জন বন্দী মুক্তি পাচ্ছেন।

যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তায় মিসর ও কাতারের মধ্যস্থতায় হওয়া চুক্তির প্রথম ধাপের অংশ হিসেবে এসব বন্দী মুক্তি পাচ্ছেন। হামাস এটিকে যুদ্ধবিরতি চুক্তির আওতায় এ যাবৎকালের সবচেয়ে বড় বন্দী মুক্তির ঘটনা বলে উল্লেখ করেছে।

হামাসের মুখপাত্র হাজেম কাসেম এক বিবৃতিতে বলেন, “সপ্তম ও অষ্টম ব্যাচের বন্দিদের মুক্তির মধ্য দিয়ে ফিলিস্তিনি জনগণের একটি অর্জন আমরা প্রত্যক্ষ করছি, যা যুদ্ধবিরতি চুক্তির আওতায় এ পর্যন্ত সবচেয়ে বড় বন্দী মুক্তি।”

তিনি আরও বলেন, “হামাস যেকোনো বিনিময় চুক্তিতে ফিলিস্তিনি বন্দীদের মুক্তিকে অগ্রাধিকার দেয়।”

 

Header Ad
Header Ad

চবি ছাত্রলীগ নেত্রীকে পুলিশে দিল স্থানীয় জনতা

ছবিঃ সংগৃহীত

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) শাখার নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেত্রী শামীমা সীমাকে আটক করে পুলিশে দিয়েছেন জনতা।

বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে নগরের চকবাজার থানার গোলপাহাড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আজ নাশকতা মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে তাকে চট্টগ্রাম আদালতে সোপর্দ করছে পুলিশ।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন চকবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জাহেদুল কবির। তিনি বলেন, বিক্ষুব্ধ জনতা নিষিদ্ধ ঘোষিত চবি শাখা ছাত্রলীগের এক নেত্রীকে অবরুদ্ধ করে রাখেন। খবর পেয়ে পুলিশ তাকে থানায় নিয়ে আসে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলার মামলায় তাকে আদালতে সোপর্দ করা হচ্ছে।

উল্লেখ্য, চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ. জ. ম নাছির উদ্দীনের অনুসারী শামীমা সীমা নিষিদ্ধ ঘোষিত চবি ছাত্রলীগের বিলুপ্ত কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

তারেক রহমানের নাম উচ্চারণে ওজু করা নিয়ে বক্তব্যে বুলুর দুঃখ প্রকাশ  

ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু। ছবিঃ সংগৃহীত

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নাম উচ্চারণ করতে হলে ওজু করবেন, এমন মন্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছেন দলটির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু। বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কুমিল্লা মহানগর বিএনপির সম্মেলন ও কাউন্সিল অনুষ্ঠানে উদ্বোধক হিসেবে আমার বক্তব্যের একটি জায়গায় ‘তারেক রহমানের নাম উচ্চারণ করতে হলে অজু করবেন’ এই কথাটি মনের অজান্তে বলে ফেলি। আমার বক্তব্যে এই বাক্যটি উচ্চারণ করা মোটেও শোভন হয়নি।

এতে বলা হয়, আকস্মিকভাবে উচ্চারিত এ ধরনের বক্তব্যের জন্য দলের নেতাকর্মী, সমর্থক ও শুভানুধ্যায়ীদের মনে আঘাত হেনেছে। আমার এই বক্তব্যের সঙ্গে দলের নেতাকর্মীদের কোনো সম্পর্ক নেই। অজ্ঞতাবশত উল্লিখিত বক্তব্যের জন্য আমি আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি।

এর আগে গত মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে কুমিল্লা টাউন হল মাঠে কুমিল্লা মহানগর বিএনপি দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে বরকত উল্লাহ বুলু বলেন, কিছু অর্বাচীন নাবালক উপদেষ্টাদের বলতে শোনা যায়- জিয়াউর রহমানের বাবা নেতা হলে ছেলেরাও কি নেতা হবে নাকি? আমি সেসব অর্বাচীন নাবালক বাচ্চাদের বলতে চাই- বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের পুত্র তারেক রহমান। বাংলাদেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দলের চেয়ারপারসনের ছেলে। শহীদ জিয়ার উত্তরসূরি হচ্ছেন তারেক রহমান। তার নামটি উচ্চারণ করতে হলে অজু করবেন। আপনাদের মতো নাবালক উপদেষ্টারা এই ধরনের কথা বলে দেশকে বিভক্ত করবেন না। তারেক রহমান বাংলাদেশের অবিসংবাদিত নেতা। তিনি বাংলাদেশে ফিরে আসবেন।

তিনি বলেন, তারেক রহমান ৩১ দফা দিয়েছেন আড়াই বছর আগে। যদি কোনো সংস্কারের প্রয়োজন হয়, আপনাদের যদি কোনো উপদেশ থাকে তাহলে সংযোজন করবেন। তিনি বলেছেন, বিএনপি যদি ২৮০ সিটও পায় এককভাবে সরকার গঠন করবে না। যারা আমাদের সঙ্গে আন্দোলন সংগ্রামে ছিল সবাইকে নিয়ে জাতীয় সরকার গঠন করবো।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

অবশেষে ৬ শতাধিক ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দিলো ইসরাইল  
চবি ছাত্রলীগ নেত্রীকে পুলিশে দিল স্থানীয় জনতা
তারেক রহমানের নাম উচ্চারণে ওজু করা নিয়ে বক্তব্যে বুলুর দুঃখ প্রকাশ  
ইউরোপীয় ইউনিয়নের ওপর ২৫ শতাংশ ট্যারিফ আরোপের প্রতিশ্রুতি ট্রাম্পের
বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই আজ, বাগড়া দিতে পারে বৃষ্টি  
বিএনপির বর্ধিত সভা আজ    
ভোরে ৪ থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, এসআই-কনস্টেবল বরখাস্ত
মিঠাপুকুরে তিন পেট্রোল পাম্পকে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা জরিমানা
হার নিয়েই নতুন অধ্যায় শুরু বাংলাদেশের নারী ফুটবলে
৫ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল সিলেট
মধুর ক্যান্টিনে হামলায় আহতদের খোঁজ নিতে হাসপাতালে ছাত্রদল নেতাকর্মীরা
হাঁসের মাংস ও রুটি খেয়ে ১২ জন অসুস্থ, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন
ক্যাম্প শুরুর আগেই বাদ ৮ ফুটবলার, ১৮ মার্চ ঢাকায় যোগ দেবেন হামজা
শিবিরের গুপ্ত রাজনীতির কারণে অসংখ্য শিক্ষার্থী নির্যাতিত হয়েছে: ছাত্রদল সভাপতি
ছাত্রদের নতুন সংগঠনের মারামারিতে ২ সমন্বয়ক হাসপাতালে
নতুন ছাত্র সংগঠন ‘বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ’-এর আত্মপ্রকাশ, নেতৃত্বে আছে যারা
নিরপেক্ষভাবে কাজ করার চেষ্টা করছি: দুদক চেয়ারম্যান
নতুন তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
ডেভিল হান্টে বড় অপরাধীদের ধরার আহ্বান জয়নুল আবদিনের