বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১৪ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

হারিছ চৌধুরীর ডিএনএ টেস্টের পরিকল্পনায় পুলিশ

সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব ও বিএনপির সাবেক নেতা আবুল হারিছ চৌধুরীর মৃত্যু, কবরস্থান শনাক্ত ও লাশ উত্তোলনের বিষয় নিয়ে নানান গুঞ্জন চলছে। এ কারণে গোয়েন্দা সংস্থা হারিছের লাশ শনাক্ত করে উত্তোলন ও ময়না তদন্তের পরিকল্পনা করছেন।

আজ রবিবার (১৩ মার্চ) সিআইডির সদর দপ্তর, ঢাকা জেলা পুলিশ, ও সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশসহ বেশ কয়েকটি সূত্র এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

ইতোমধ্যে এ বিষয়ে সিআইডি একটি তদন্ত প্রতিবেদন পুলিশ সদর দপ্তরে দাখিল করেছেন। পুলিশ সদর দপ্তরের একটি সূত্র জানায়, ওই প্রতিবেদন দাখিলের পর বলা হয় পুলিশের উপরের কর্মকর্তাদের অনুমতি পেলে বা আদালতের অনুমতি পেলে খুব তাড়াতাড়ি হারিছ চোধুরীর (‘মাহমুদুর রহমান’ পরিচয়কারীর) লাশ উত্তোলন করা হবে।

পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, হারিছ চৌধুরীর মৃত্যুর বিষয়টি তদন্ত করতে গিয়ে তার স্বজনদের সহযোগিতা পাননি। ছেলেমেয়েরা দেশের বাইরে থাকায় তাদের সঙ্গে যোগাযোগও করতে পারেনি পুলিশ। তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত হতে সাভারের করবস্থান থেকে লাশ তোলার জন্য আদালতে আবেদন করা হবে। অনুমতি পেলে লাশের ডিএনএ পরীক্ষা করাবে পুলিশ।

এদিকে পুলিশ সদর দপ্তরের একটি সূত্র জানিয়েছে, সাভারের যে কবরস্থানে হারিস চৌধুরী বা যার লাশ আছে সেটা চিহ্নিত করতে এখন শুধু সময়ের ব্যাপার। ওই লাশটি তোলা হতে পারে। এ বিষয় নিয়ে পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট কাজ করছে।

যা বলছে সিআইডি

এ বিষয়ে সিআইডির ‘সিরিয়াস ক্রাইমের’ বিশেষ পুলিশ সুপার সাইদুর রহমান খান বলেছেন, হারিছ চৌধুরীর মৃত্যুর বিষয় নিশ্চিত হতে আমরা কাজ করছি। তিনি মারা গেলে তার পরিবার ইন্টারপোল থেকে রেড নোটিশ সরিয়ে ফেলার জন্য আবেদন করার কথা। কিন্তু সেটা তারা করেনি। তার সন্তানরা দেশের বাইরে থাকেন। সন্তানদের সঙ্গে তার কথা হয়নি। এখন পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশনা অনুযায়ী আমরা কাজ করছি।

সিআইডির সহকারী পুলিশ সুপার মো. শাহজাহান খান ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, হারিছের বিষয়ে আমি কিছু বলতে পারছি না হয়তো ফরেনসিক বিভাগ থেকে ভাল জানতে পারবেন। তবে এই বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন ভাবে তদন্ত চলছে।

জানতে চাইলে সিআইডির ফরেনসিক ল্যাব এর পুলিশ সুপার রুমানা আক্তার ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, হারিছ চৌধুরীর লাশ সনাক্ত এবং উত্তোলনের বিষয়ে আমরা এখন ও কোন তথ্য পায়নি। এ বিষয়টি নিয়ে আপাতত আমি কিছুই বলতে পারছি না। পরে হয়তো ভালো ভাবে বলা যাবে।

ঢাকা জেলার সিআইডি পুলিশ সুপার বিজয় ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, বিএনপি নেতা হারিছ চৌধুরীর বিষয়ে আমার কাছে তেমন কোনো তথ্য নাই। তবে হয়তো এ বিষয়ে খোঁজ-খবর নিয়ে পরে আপনাকে জানাতে পারবো।

পুলিশ যা বলছে 

একাধিক পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, হারিছ চৌধুরীর মৃত্যুর বিষয়টি তদন্ত করতে গিয়ে তার স্বজনদের সহযোগিতা পাওয়া যাচ্ছে না। ছেলেমেয়েরা দেশের বাইরে থাকায় তাদের সঙ্গে যোগাযোগও করতে পারছে পুলিশ। তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত হতে সাভারের করবস্থান থেকে মরদেহ তোলার জন্য আদালতে আবেদন করা হবে। অনুমতি পেলে মরদেহের ডিএনএ পরীক্ষা করাবে পুলিশ।

এ বিষয়ে পুলিশ সদর দপ্তরের ন্যাশনাল সেন্ট্রাল ব্যুরোর (এনসিবি) এআইজি মহিউল ইসলাম বলেন, হারিছ চৌধুরীর বেঁচে থাকা বা মারা যাওয়ার ওপর ইন্টারপোলের ওয়েবসাইটে রেড নোটিশ থাকা না থাকা নির্ভর করছে। সে জন্য সিআইডিকে তদন্ত করতে দেওয়া হয়েছিল। দুই সপ্তাহ আগে সিআইডি একটি তদন্ত প্রতিবেদন পুলিশ সদর দপ্তরে দাখিল করেছেন।

তিনি বলেন, তদন্ত এখনো শেষ হয়নি। হারিছ চৌধুরী নিয়ে গণমাধ্যমে প্রতিবেদন হচ্ছে। এখন আরও অধিকতর তদন্ত হবে। তদন্তে যদি মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায় তাহলে ইন্টারপোল থেকে রেড নোটিশ সরিয়ে ফেলা হবে। তারা এ বিষয়টি নিয়ে সিআইডি কাজ করছে।

জানতে চাইলে ঢাকা জেলার পুলিশ সুপার মারুফ হোসেন সরদার ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, বিএনপি নেতা হারিছ চৌধুরীর লাশ কোথায় আছে সে বিষয়টি এখনও নিশ্চিত বলা যাচ্ছে না। তার লাশ ময়নাতদন্তের জন্য উত্তোলন করা হবে কিনা এ বিষয়ে আমি কিছু বলতে পারছিনা। তবে তার লাশ কোথায় দাফন হয়েছে এ বিষয়ে ও আমাদের ঢাকা জেলা পুলিশের কাছে তেমন কোন তথ্য নাই। যদি ঢাকা জেলায় তার লাশ হয়ে থাকে তাহলে পরে এসব বিষয়ে বলা যাবে।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের মিডিয়া অ্ন্ডযা পাবলিক রিলেশনস বিভাগ উপ-পুলিশ কমিশনার মো. ফারুক হোসেন ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, বিএনপি নেতা হারিছ চৌধুরীর মরদেহ উত্তোলন বা লাশ সনাক্ত এবং এসব বিষয়ে আমাদের মেট্রোপলিটন পুলিশের কাছে কোন তথ্য নাই। এ বিষয়ে আমরা এখন কিছু বলতে পারছি না।

অবিলম্বে সাভারে দাফন হওয়া মাহমুদুর রহমান পরিচয়ে হারিছ চৌধুরীর মরদেহ উত্তোলন করে ডিএনএ টেস্ট করা হতে পারে। আদালতের নির্দেশনা পেলে দ্রুতই এ প্রক্রিয়া শুরু হবে বলে জানিয়েছে পুলিশের একটি সূত্র।

জানতে চাইলে সাভার মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মইনুল ইসলাম ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, শুনেছি তার লাশ সাভারে দাফন করা হয়েছে। তবে সুনির্দিষ্ট কোন তথ্য নাই। আমরা ও খোঁজ খবর নিচ্ছি।

আমরা জানি এটা সাভার থানার মধ্যে পড়েছে তার মরদেহ কবে নাগাদ উত্তোলন করা হতে পারে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, যদি লাশ উত্তোলন বা কোন কাজ করা হয় তাহলে আমরা থানা পুলিশ সময় বিশেষ হয়তো জানতে পারবো। এখন এ বিষয়ে এর থেকে কিছু বলতে পারছি না।

কেএম/

Header Ad
Header Ad

অবশেষে ৬ শতাধিক ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দিলো ইসরাইল  

ছবিঃ সংগৃহীত

হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে গাজার যুদ্ধবিরতি চুক্তির অংশ হিসেবে ইসরায়েলি কারাগার থেকে ৬ শতাধিক ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দেওয়া শুরু করেছে দেশটির কর্তৃপক্ষ।

বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) ৬৪২ জন ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দেওয়া শুরু করেছে ইসরায়েল। বার্তা সংস্থা সিনহুয়া এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

যুদ্ধবিরতির প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী হিসেবে হামাসের হাতে জিম্মি হয়ে থাকা বাকি ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তির এটিই একমাত্র পথ।

রয়টার্স জানায়, দুই দিন ধরে অচলাবস্থা চলার পর বুধবার মিশরীয় মধ্যস্থতাকারীরা চুক্তির প্রথম পর্বের অংশ হিসেবে শেষ চার ইসরায়েলি জিম্মির মৃতদেহ ফেরত দেওয়ার বিনিময়ে গাজা থেকে ইসরায়েলি বাহিনীর ধরে নিয়ে যাওয়া এবং ইসরায়েলি কারাগারে বন্দি ৬২০ ফিলিস্তিনিকে মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করে।

হামাস সংশ্লিষ্ট প্রিজনার্স ইনফরমেশন অফিস জানিয়েছে, সপ্তম ও অষ্টম ব্যাচের বন্দী মুক্তির বিষয়টি একীভূত করা হয়েছে। ফলে একসঙ্গে মোট ৬৪২ জন বন্দী মুক্তি পাচ্ছেন।

যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তায় মিসর ও কাতারের মধ্যস্থতায় হওয়া চুক্তির প্রথম ধাপের অংশ হিসেবে এসব বন্দী মুক্তি পাচ্ছেন। হামাস এটিকে যুদ্ধবিরতি চুক্তির আওতায় এ যাবৎকালের সবচেয়ে বড় বন্দী মুক্তির ঘটনা বলে উল্লেখ করেছে।

হামাসের মুখপাত্র হাজেম কাসেম এক বিবৃতিতে বলেন, “সপ্তম ও অষ্টম ব্যাচের বন্দিদের মুক্তির মধ্য দিয়ে ফিলিস্তিনি জনগণের একটি অর্জন আমরা প্রত্যক্ষ করছি, যা যুদ্ধবিরতি চুক্তির আওতায় এ পর্যন্ত সবচেয়ে বড় বন্দী মুক্তি।”

তিনি আরও বলেন, “হামাস যেকোনো বিনিময় চুক্তিতে ফিলিস্তিনি বন্দীদের মুক্তিকে অগ্রাধিকার দেয়।”

 

Header Ad
Header Ad

চবি ছাত্রলীগ নেত্রীকে পুলিশে দিল স্থানীয় জনতা

ছবিঃ সংগৃহীত

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) শাখার নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেত্রী শামীমা সীমাকে আটক করে পুলিশে দিয়েছেন জনতা।

বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে নগরের চকবাজার থানার গোলপাহাড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আজ নাশকতা মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে তাকে চট্টগ্রাম আদালতে সোপর্দ করছে পুলিশ।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন চকবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জাহেদুল কবির। তিনি বলেন, বিক্ষুব্ধ জনতা নিষিদ্ধ ঘোষিত চবি শাখা ছাত্রলীগের এক নেত্রীকে অবরুদ্ধ করে রাখেন। খবর পেয়ে পুলিশ তাকে থানায় নিয়ে আসে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলার মামলায় তাকে আদালতে সোপর্দ করা হচ্ছে।

উল্লেখ্য, চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ. জ. ম নাছির উদ্দীনের অনুসারী শামীমা সীমা নিষিদ্ধ ঘোষিত চবি ছাত্রলীগের বিলুপ্ত কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

তারেক রহমানের নাম উচ্চারণে ওজু করা নিয়ে বক্তব্যে বুলুর দুঃখ প্রকাশ  

ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু। ছবিঃ সংগৃহীত

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নাম উচ্চারণ করতে হলে ওজু করবেন, এমন মন্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছেন দলটির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু। বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কুমিল্লা মহানগর বিএনপির সম্মেলন ও কাউন্সিল অনুষ্ঠানে উদ্বোধক হিসেবে আমার বক্তব্যের একটি জায়গায় ‘তারেক রহমানের নাম উচ্চারণ করতে হলে অজু করবেন’ এই কথাটি মনের অজান্তে বলে ফেলি। আমার বক্তব্যে এই বাক্যটি উচ্চারণ করা মোটেও শোভন হয়নি।

এতে বলা হয়, আকস্মিকভাবে উচ্চারিত এ ধরনের বক্তব্যের জন্য দলের নেতাকর্মী, সমর্থক ও শুভানুধ্যায়ীদের মনে আঘাত হেনেছে। আমার এই বক্তব্যের সঙ্গে দলের নেতাকর্মীদের কোনো সম্পর্ক নেই। অজ্ঞতাবশত উল্লিখিত বক্তব্যের জন্য আমি আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি।

এর আগে গত মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে কুমিল্লা টাউন হল মাঠে কুমিল্লা মহানগর বিএনপি দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে বরকত উল্লাহ বুলু বলেন, কিছু অর্বাচীন নাবালক উপদেষ্টাদের বলতে শোনা যায়- জিয়াউর রহমানের বাবা নেতা হলে ছেলেরাও কি নেতা হবে নাকি? আমি সেসব অর্বাচীন নাবালক বাচ্চাদের বলতে চাই- বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের পুত্র তারেক রহমান। বাংলাদেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দলের চেয়ারপারসনের ছেলে। শহীদ জিয়ার উত্তরসূরি হচ্ছেন তারেক রহমান। তার নামটি উচ্চারণ করতে হলে অজু করবেন। আপনাদের মতো নাবালক উপদেষ্টারা এই ধরনের কথা বলে দেশকে বিভক্ত করবেন না। তারেক রহমান বাংলাদেশের অবিসংবাদিত নেতা। তিনি বাংলাদেশে ফিরে আসবেন।

তিনি বলেন, তারেক রহমান ৩১ দফা দিয়েছেন আড়াই বছর আগে। যদি কোনো সংস্কারের প্রয়োজন হয়, আপনাদের যদি কোনো উপদেশ থাকে তাহলে সংযোজন করবেন। তিনি বলেছেন, বিএনপি যদি ২৮০ সিটও পায় এককভাবে সরকার গঠন করবে না। যারা আমাদের সঙ্গে আন্দোলন সংগ্রামে ছিল সবাইকে নিয়ে জাতীয় সরকার গঠন করবো।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

অবশেষে ৬ শতাধিক ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দিলো ইসরাইল  
চবি ছাত্রলীগ নেত্রীকে পুলিশে দিল স্থানীয় জনতা
তারেক রহমানের নাম উচ্চারণে ওজু করা নিয়ে বক্তব্যে বুলুর দুঃখ প্রকাশ  
ইউরোপীয় ইউনিয়নের ওপর ২৫ শতাংশ ট্যারিফ আরোপের প্রতিশ্রুতি ট্রাম্পের
বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই আজ, বাগড়া দিতে পারে বৃষ্টি  
বিএনপির বর্ধিত সভা আজ    
ভোরে ৪ থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, এসআই-কনস্টেবল বরখাস্ত
মিঠাপুকুরে তিন পেট্রোল পাম্পকে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা জরিমানা
হার নিয়েই নতুন অধ্যায় শুরু বাংলাদেশের নারী ফুটবলে
৫ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল সিলেট
মধুর ক্যান্টিনে হামলায় আহতদের খোঁজ নিতে হাসপাতালে ছাত্রদল নেতাকর্মীরা
হাঁসের মাংস ও রুটি খেয়ে ১২ জন অসুস্থ, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন
ক্যাম্প শুরুর আগেই বাদ ৮ ফুটবলার, ১৮ মার্চ ঢাকায় যোগ দেবেন হামজা
শিবিরের গুপ্ত রাজনীতির কারণে অসংখ্য শিক্ষার্থী নির্যাতিত হয়েছে: ছাত্রদল সভাপতি
ছাত্রদের নতুন সংগঠনের মারামারিতে ২ সমন্বয়ক হাসপাতালে
নতুন ছাত্র সংগঠন ‘বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ’-এর আত্মপ্রকাশ, নেতৃত্বে আছে যারা
নিরপেক্ষভাবে কাজ করার চেষ্টা করছি: দুদক চেয়ারম্যান
নতুন তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
ডেভিল হান্টে বড় অপরাধীদের ধরার আহ্বান জয়নুল আবদিনের