বুধবার, ২২ জানুয়ারি ২০২৫ | ৮ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ঈদের দিনেও যাদের ছুটি নেই

ঢাকাপ্রকাশ ফাইল ।

মুসলিম সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় উৎসব ঈদ। দীর্ঘ এক মাস সিয়াম সাধনার পর বিশ্বজুড়ে মুসলমানরা উদযাপন করে পবিত্র ঈদ-উল ফিতর। ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশেও আজ পবিত্র ঈদ-উল ফিতর পালিত হচ্ছে। এদিনে পরিবার-প্রিয়জনের সাথে ঈদ উৎসবে মেতে ওঠে অন্যান্য পেশার মানুষজন। তবে ঈদ উৎসবেও ছুটি মেলেনা চব্বিশ ঘণ্টার সংবাদ মাধ্যম, শহরের পরিচ্ছন্নতা কর্মী, পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস কর্মী, কারাগারে দায়িত্বপ্রাপ্তরা হাসপাতাল, পরিবহন কর্মী, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত বেসরকারি নিরাপত্তাকর্মীদের।

পেশাগত দায়িত্বের কারণে তাদের থাকতে হয় তৎপর। কাছের মানুষরা যখন ঈদের আনন্দে ব্যস্ত, তখন পেশাগত দায়িত্ব নিয়ে উৎসব আনন্দের ঊর্ধ্বে কর্মস্থলে থেকে তাদের দায়িত্ব পালন করতে হয় ঈদের দিনেও।

সাধারণ মানুষের ঈদের আনন্দকে নির্বিঘ্ন করতে পুলিশ সদস্যরা রাতদিন পরিশ্রম করে দায়িত্ব পালন করেন। যারা নাড়ির টানে বাড়ি কিংবা অফিসে তালা ঝুলিয়ে গ্রামের বাড়িতে চলে গেছেন, তাদের সবকিছু নিরাপদে থাকার জন্য নগরজুড়ে নিরাপত্তা দিতে প্রহরায় রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।

এ ছাড়াও মুমূর্ষু ও জরুরি রোগীদের সেবায় ঈদের দিনও হাসপাতালে দায়িত্ব পালন করছেন চিকিৎসক, নার্স ও আয়ারা। ঈদে হাসপাতালের রোগী ও সেবাদানকারী কর্মীদের সময় কাটে সবচেয়ে করুণভাবে। অনেকে ছুটিতে চলে যাওয়ায় যারা দায়িত্বে থাকেন, তারাই বাড়তি চাপ সামলান দ্বিগুণ পরিশ্রম করে। তেমনই ইলেকট্রনিক ও অনলাইন মিডিয়ার অনেক সাংবাদিক নিজেদের ঈদ আনন্দ বাদ দিয়ে দায়িত্ব পালনে সচেষ্ট থাকেন। টিভি পর্দায় অন্যদের ঈদ আনন্দের যেন বিঘ্ন না ঘটে, তাই দায়িত্ব পালনে নিজেদেরকে নিয়োজিত রাখেন কর্মস্থলে।

ঈদের ছুটিতে মানুষজনের ঘরের তালা সুরক্ষার দায়িত্ব কিন্তু পাহারাদার, দারোয়ান, নিরাপত্তাকর্মীদের। সারা বছরে দায়িত্বের পাশাপাশি ঈদ এলে তাদের দায়িত্ব যেন আরও বেড়ে যায়। ঈদের সময় সবার ছুটি জুটলেও তাদের বেলায় খুব কম সময়ই ছুটি মঞ্জুর হয়। এ কারণে অফিস, আদালত, ব্যাংকের নিরাপত্তাকর্মীদের সেই অর্থে ঈদ আনন্দ নেই বললেও চলে।

এদিকে যেকোনো হাসপাতালের দিকে তাকালে খুব সহজেই বোঝা যায় মানবতার সেবায় নিয়োজিত চিকিৎসকেরও নেই ঈদ ছুটি। এ সময় রোগীর সংখ্যা কিছু কম থাকলেও মুমূর্ষু রোগীদের চিকিৎসা বন্ধ রাখার কোনো উপায় নেই। তাই ডাক্তার, নার্স, আয়া ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের ঈদ ছুটি মেলে না।

ঈদ মানেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিশাল দায়িত্ব। ছুটি খুব কম সদস্যেরই মেলে। মিললেও তা দুই-এক দিনের বেশি নয়। তাতে অবকাশের তেমন কোনো সুযোগ নেই। সবাই এক কাতারে যখন ঈদের নামাজ আদায় করে তখনও এদের দায়িত্ব পালন করতে হয় বন্দুক কিংবা লাঠি-বাঁশি হাতে। ট্রাফিক পুলিশকে ঈদের দিনেও বৃষ্টি, রোদ উপেক্ষা করে তার দায়িত্ব পালন করতে দেখা যায়। রাস্তার বাস, ট্রাক, রিকশাই যেন তাদের পরিবারের সদস্য। ট্রেনের টিটি, ড্রাইভার, গাড়িচালক, লঞ্চ সাড়েং-সুকানিদের কথা ভাবাভাবির বিষয় হয়তো কেউ মাথায়ও আনেন না। কিসের ঈদ, কিসের পূজা! খুব কম সময়ই পরিবারের সঙ্গে তাদের ঈদ আনন্দ ভাগাভাগির সুযোগ হয়।

চালক, কন্ডাক্টর, হেলপারদের কোনো ছুটি নেই। ঈদের দিনও তাদের ক্লান্তিহীন পথচলা। রাস্তা, গাড়ি, যাত্রীই হয়ে ওঠে তাদের ঈদ আনন্দ।

সিটি করপোরেশনের পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের রোজার ঈদে ছুটি মিললেও, কোরবানির ঈদের সময় খুব ঝামেলা যায়। কারও ছুটি মেলে না।

মসজিদের ইমাম বা মুয়াজ্জিনেরা খুব কম সময়ই ঈদের ছুটি পান। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় তাদের পরিবার-পরিজন থাকেন অনেক দূরে। ঈদে অনেক গুরুদায়িত্ব তাদের ওপর। ঈদের নামাজ পড়ানো, ধর্মীয় অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করা ইত্যাদি। কোনোভাবেই দায়িত্ব পালন না করার সুযোগ নেই।

যারা চব্বিশ ঘণ্টার অনলাইন নিউজ পোর্টাল, রেডিও-টেলিভিশনে কাজ করেন তাদের অনেককেই ঈদের সময় দায়িত্ব পালন করতে হয়। এই দুই মাধ্যমের সাংবাদিকসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় কলাকুশলীদেরও থাকতে হয় দায়িত্বের মধ্যে। অবশ্য মিডিয়া হাউজগুলোকে ঈদ উৎসব নিয়ে অনেক নিউজ কাভার ও প্রোগ্রাম তৈরি করতে হয়। এটাকেই তারা ঈদ আনন্দেরই অংশ হিসেবে মনে করেন। কিন্তু পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানো, বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়স্বজনের বাসায় ঘুরে বেড়ানো এমন সৌভাগ্য খুব কম জনেরই হয়।

টেলিভিশন চ্যানেল ও অনলাইন মিডিয়ার সংবাদ কর্মীরাও ঈদের আনন্দ পরিবারের সঙ্গে ভাগাভাগি করতে না পারলেও ঈদের দিন অন্যের আনন্দে শামিল হয়ে সেই দুঃখটা ভুলে থাকার চেষ্টা করেন তারা।

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে বোমা হামলার হুমকি, চলছে তল্লাশি

ছবি: সংগৃহীত

ইতালির রোম থেকে ঢাকা আসা বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে বোমা হামলার হুমকি দেওয়া হয়েছে। বুধবার (২২ জানুয়ারি) সকালে ঢাকা শহরের হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ফ্লাইটটি জরুরি অবতরণ করেছে, এর পর থেকেই নিরাপত্তা সংক্রান্ত তল্লাশি শুরু হয়েছে।

বিমানবন্দর সূত্রে জানা গেছে, রোম থেকে ঢাকাগামী বিমানের বিজি-৩৫৬ নম্বর ফ্লাইটে একটি অপরিচিত নম্বর থেকে ফোন করে বোমা হামলার হুমকি দেওয়া হয়। এরপরই বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জরুরি ভিত্তিতে বিমানটি অবতরণ করানোর ব্যবস্থা নেয়। ফ্লাইটটি সকাল ৯টা ২০ মিনিটে ঢাকায় পৌঁছালে, তাতে থাকা ২৫০ জন যাত্রী এবং ১৩ সদস্যের ক্রু সদস্যদের অবিলম্বে প্লেন থেকে নামিয়ে টার্মিনালে আনা হয়।

বিমানে তল্লাশি চলছে। ছবি: সংগৃহীত

বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন কামরুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, ফ্লাইটটির নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বোমা ডিসপোজাল ইউনিট সকাল সাড়ে ১০টায় প্লেনটির ভেতরে তল্লাশি শুরু করে। প্লেনের সিট, করিডোর, টয়লেট, ক্যাফে, এবং অন্যান্য জায়গায় সব ধরনের সম্ভাব্য বোমা বা বিপজ্জনক বস্তু খুঁজে দেখা হচ্ছে।

এই মুহূর্তে, যাত্রীদের টার্মিনাল ভবনে রাখা হয়েছে এবং কাউকেই ইমিগ্রেশন করতে দেওয়া হয়নি। প্লেনটির হ্যান্ড ব্যাগেজও তল্লাশি করা হবে। এয়ারক্রাফটটির পুরোপুরি নিরাপদ ঘোষণা না হওয়া পর্যন্ত যাত্রীরা টার্মিনালে থাকবেন।

ফ্লাইটটি মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) স্থানীয় সময় রাত ৮টায় রোমের লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি বিমানবন্দর থেকে ঢাকা উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছিল।

Header Ad
Header Ad

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গাছ থেকে ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গাছ থেকে ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিস। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শহীদ মিনার সংলগ্ন জিমনেসিয়াম এলাকা থেকে গাছ থেকে ঝুলন্ত এক মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। বুধবার (২২ জানুয়ারি) সকালে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা মরদেহটি গাছ থেকে নামিয়ে মর্গে পাঠায়।

প্রাথমিকভাবে নিহতের পরিচয় শনাক্ত করা যায়নি, তবে তার বয়স আনুমানিক ৫০ বছর বলে ধারণা করা হচ্ছে।

সকালে প্রায় ৯টার দিকে পথচারীরা গাছের ডালে ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পান। তারা দ্রুত পুলিশ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল টিমকে খবর দেন। ঘটনাস্থলে এসে পুলিশ ও প্রক্টরিয়াল টিম ফায়ার সার্ভিসকে সহায়তা করে মরদেহটি উদ্ধার করে।

প্রত্যক্ষদর্শী এক শিক্ষার্থী জানান, “সকালে ক্লাসে আসার পথে দেখি কিছু মানুষ উপরে তাকিয়ে আছে। গিয়ে দেখি একটি লাশ গাছ থেকে ঝুলছে।”

গণিত বিভাগের আরেক শিক্ষার্থী বলেন, "কিছুক্ষণ আগে লাশটি নামানো হয়েছে, তার কাপড় ফুটপাতে পড়ে ছিল। তিনি হয়ত ফুটপাতে ঘুমিয়েছিলেন।"

ফায়ার সার্ভিসের এক কর্মী জানান, “আমরা জিমনেসিয়াম এলাকা থেকে অজ্ঞাত এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করেছি। তার বয়স আনুমানিক ৫০ বছর এবং তার পরিচয় পাওয়া যায়নি।”

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. সাইফুদ্দিন আহমদ বলেন, “সকালে আমরা জানি, জিমনেসিয়াম এলাকায় গাছ থেকে একজন ব্যক্তির মরদেহ ঝুলছে। পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের সহায়তায় মরদেহটি নামিয়ে মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের মাধ্যমে মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।”

শাহবাগ থানার ওসি মনসুর খালিদ জানান, "লাশটি ফায়ার সার্ভিসের সহায়তায় গাছ থেকে নামিয়ে মর্গে পাঠানো হয়েছে। এখন ময়নাতদন্তের জন্য প্রস্তুতি চলছে।"

Header Ad
Header Ad

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের দায়িত্ব ছাড়লেন সারজিস আলম

সারজিস আলম। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ও জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারন সম্পাদকের দায়িত্ব থেকে সরে দাড়িয়েছেন।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) নিজেই ফেসবুক পোস্টে এ তথ্য জানিয়েছেন।

পোস্টে সারজিস লিখেন, জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বে আমি নেই ৷ এই ফাউন্ডেশনের গতি তরান্বিত করার জন্য ফাউন্ডেশনের গঠনতন্ত্র, কাঠামো ও কাজের প্রক্রিয়াতে পরিবর্তন আনা হয়েছে ৷

এখন থেকে ‘এক্সিকিউটিভ কমিটি' পুরো অফিসের সার্বিক বিষয় পরিচালনার দায়িত্ব পালন করবে ৷ চীফ এক্সিকিউটিভ অফিসার(CEO) সেখানে অফিসের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে ৷ মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ বর্তমানে CEO হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে ৷

‘গভর্নিং বডি’ ফাউন্ডেশনের পলিসি মেকিংয়ে কাজ করবে ৷ যেখানে মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা সহ ৪জন উপদেষ্টা (স্বাস্থ্য, সমাজকল্যাণ, স্থানীয় সরকার, ICT) রয়েছেন৷ ‘সাধারণ সম্পাদক’ নামে কোনো পদ এখন নেই ৷

এই ফাউন্ডেশন প্রথম আর্থিক সহযোগিতা শুরু করে ১ অক্টোবর, অফিস চালু হয় ১৫ অক্টোবর থেকে ৷ আমি সাধারন সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছি ২১ অক্টোবর ৷ ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রায় ২মাস ১০দিন আমি দায়িত্ব পালন করি ৷ এরপর আমি দায়িত্ব থেকে সরে আসি ৷ ফাইনালি আমার সাইনিং অথোরিটি ৭ জানুয়ারী হস্তান্তর হয় এবং অফিসিয়ালি আমার দায়িত্ব শেষ করি৷

৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ভ্যারিফাইড ৮২৬ জন শহীদ পরিবারের মধ্যে ৬২৮জনকে আর্থিক সহযোগিতা করা হয় ৷ পাশাপাশি প্রায় ১১ হাজার ভ্যারিফাইড আহতের মধ্যে প্রায় ২ হাজার আহতকে আর্থিক সহযোগিতা করা হয় ৷

যতদিন পর্যন্ত আমি আমার সর্বোচ্চ সময় ফাউন্ডেশনে দিতে পেরেছি ততদিন আমি দায়িত্ব পালন করেছি ৷ যখন মনে হয়েছে- এখন থেকে ফাউন্ডেশনে প্রয়োজনীয় সময় দেওয়া আমার জন্য সম্ভব হবে নয় তখন আমি দায়িত্ব থেকে সরে এসেছি ৷ আমার কাছে নিজের সীমাবদ্ধতা এড্রেস করা এবং সে অনুযায়ী দায়িত্ব গ্রহন বা ত্যাগ করা কোনো দূর্বলতা নয় বরং এটাতে সৎ সাহস লাগে ৷ আমি চেষ্টা করেছি আমার চেয়ারের দায়িত্বের সাথে সৎ থাকতে৷

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে বোমা হামলার হুমকি, চলছে তল্লাশি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গাছ থেকে ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের দায়িত্ব ছাড়লেন সারজিস আলম
শিশুদেরও গোপন কারাগারে রেখেছিলেন হাসিনা, দেওয়া হতো না মায়ের দুধ!
অভিযানকালে জুয়াড়িদের হামলা, ডিবি পুলিশের ৭ সদস্য আহত
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে অবিশ্বাস্য জয়, নকআউট পর্বে বার্সেলোনা
চালের দাম বাড়ার আর সুযোগ দেব না, বরং কমবে: খাদ্য উপদেষ্টা
খালেদা জিয়ার লিভার প্রতিস্থাপন সম্ভব হচ্ছে না, চলছে বিকল্প চিকিৎসা
থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
জার্মান চ্যান্সেলরের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠক
ব্যর্থতা স্বীকার করে ইসরায়েলি সেনাপ্রধানের পদত্যাগ
সুইজারল্যান্ডে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস
তুরস্কে হোটেলে ভয়াবহ আগুন, নিহত ৬৬
ভোটের মাঠে ইসলামের পক্ষে একটিই বাক্স পাঠানোর প্রত্যয়
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তাকে বদলি
এবার জার্সিতে ‘পাকিস্তান’ লেখা নিয়ে ভারতের আপত্তি, খেপেছে পিসিবি
ভারত থেকে শেখ হাসিনাকে ফেরত এবং গায়েবি ও রাজনৈতিক মামলা নিয়ে যা বললেন আইন উপদেষ্টা
কেন ভ্যাট বাড়িয়েছি, কিছুদিন পর জানবেন: অর্থ উপদেষ্টা
পুতিন রাশিয়াকে ধ্বংস করছেন : ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাবা হারালেন সংগীতশিল্পী মনির খান