সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

শামসুজ্জামানের মুক্তিসহ ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের দাবি বিএসপিপির

প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমানের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের এবং প্রতিবেদক শামসুজ্জামানকে গভীর রাতে বাসা থেকে তুলে নেওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে পেশাজীবীদের সংগঠন বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ (বিএসপিপি)।

বৃহস্পতিবার (৩০ মার্চ) সকালে এক বিবৃতিতে এ উদ্বেগ জানান পরিষদের আহ্বায়ক অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন ও সদস্য সচিব সাংবাদিক কাদের গনি চৌধুরী। তারা অবিলম্বে প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান ও প্রতিবেদক শামসুজ্জামানের বিরুদ্ধে করা মামলা প্রত্যাহার ও নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানিয়ে বলেন, আজ যেখানে জাতির বিবেক সাংবাদিকদের স্বাধীনতা নেই সেখানে সাধারণ নাগরিকের অবস্থা যে কতটা ভয়াবহ তা সহজে অনুমেয়।

পেশাজীবী নেতারা বলেন, বাংলাদেশের গণমাধ্যম চরম দুর্দিন অতিক্রম করছে। সরকার, সরকারি দল, আমলাতন্ত্র ও প্রভাবশালী মহল গণমাধ্যমের কণ্ঠরোধে যেন মরিয়া হয়ে উঠেছে। সাংবাদিক নির্যাতন, সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মামলা, হামলা, গ্রেপ্তার ,সাংবাদিক হত্যা, ঠুনকো অজুহাতে গণমাধ্যম বন্ধ করে দেওয়া এখন নিত্য দিনের ঘটনায় পরিণত হয়েছে। বর্তমান সরকারের সময় অন্তত ৫৪ জন সাংবাদিককে হত্যা করা হয়েছে। সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের এক দশক পেরিয়ে গেলেও তদন্তে কোনো অগ্রগতি নেই।

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের কড়া সমালোচনা করে বিবৃতিতে বলা হয়, সাংবাদিক নির্যাতনের সবচেয়ে বড় হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন। ভিন্নমত ও সরকারের সমালোচনা দমনে এই আইনের নজিরবিহীন অপপ্রয়োগ চলছে। এই আইনে অভিযুক্তরা যখন আদালতে যাচ্ছেন, তখন তাদের জামিন দেওয়া হচ্ছে না। নিপীড়নমূলক এই আইনের ১৪টি ধারাই যেহেতু জামিন অযোগ্য, তাই এটা একটা সাংঘাতিক বিভীষিকাময় পরিস্থিতি তৈরি করেছে। নিপীড়নমূলক এই আইনে কোনো কোনো ক্ষেত্রে সাজার বিধান রাখা হয়েছে ১৪ বছর। আমাদের দেশে মৃত্যুদণ্ড বাদ দিলে কোনো খুনির সাজা হয় ১৪ বছর। সাংবাদিকদের অপরাধ কী এত জঘন্য যে তাকে খুনের মামলার আসামির সমান সাজা দিতে হবে? আমরা মনে করি, এসব করা হচ্ছে সাংবাদিকদের কলম ও নাগরিকদের কণ্ঠ থামিয়ে দেওয়ার জন্য। যাতে সরকারের গুম, খুন, দুর্নীতি, লুটপাট ও ব্যর্থতার কথা গণমাধ্যম প্রকাশ করতে না পারে এবং এ নিয়ে জনগণ বিশেষ করে বিরোধী দল প্রতিবাদ বা সমালোচনা করতে না পারে।

দুই নেতা বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের কবলে পড়ে বাংলাদেশের মিডিয়ার যখন প্রাণ যায় যায় অবস্থা, তেমনি পরিস্থিতিতে একের পর এক কালা কানুনের খড়্গ ঝুলিয়ে দেওয়া হচ্ছে। সংবাদ মাধ্যমকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য এমন কোনো পন্থা নেই যা অবলম্বন করা হচ্ছে না! আজ বাংলাদেশে সাংবাদিকদের যেন 'মু্খে সেলাই', 'হাতে কড়া' আর 'পায়ে ডান্ডাবেরি' পরিয়ে দেওয়া হয়েছে। সমালোচনার সীমারেখা এতটাই টেনে দেওয়া হয়েছে যে, সমালোচনার সময় কয়েকজন ব্যক্তির নাম ভুলেও মুখে বা কলমে আনা যাবে না। তারা যতই অপকর্ম বা ভুল করুক সমালোচনা করা যাবে না। তাদের সমালোচনা মানেই জেলে যেতে হবে না হয় নির্যাতিত হতে হবে। এমনকি জীবনও যেতে পারে। আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমান, লেখক মুশতাক আহমেদ, কার্টুনিস্ট আহমেদ কবির কিশোর, সাংবাদিক রোজিনা ইসলাম, কক্সবাজারের সাংবাদিক ফরিদুদ্দীন মোস্তাফা এর উৎকৃষ্ট উদাহরণ।

সরকারের এমন চণ্ডালনীতির কারণে বাংলাদেশে এক 'ভয়ের সংস্কৃতি' তৈরি হয়েছে। যার ফলে অনেকে স্বাধীনভাবে তাদের মনের কথা বলতে পারছে না। বহু সাংবাদিককে দেশান্তরি হতে হয়েছে। লেখার স্বাধীনতা না থাকায় এবং নিপীড়নের ভয়ে অনেক সাংবাদিক পেশা পরিবর্তন করছে। একইভাবে বাকস্বাধীনতা সংকুচিত হওয়ায় মানুষকে এখন ভেবে চিন্তে কথা বলতে হচ্ছে। ভয়ের কারণে অনুসন্ধানী সাংবাদিকতায় এখন মড়ক ধরেছে। ফলে দুর্নীতি ও লুটপাট আজ সীমা ছাড়িয়ে গেছে। বাংলাদেশ দিন দিন মনুষ্য বসবাসে অযোগ্য হয়ে পড়ছে।

মিডিয়ার কণ্ঠরোধের সংবিধান পরিপন্থী উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশের সংবিধানের ৩৯ অনুচ্ছেদে চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতার পাশাপাশি বাক ও ভাব প্রকাশের স্বাধীনতা এবং সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতার নিশ্চয়তা প্রদান করা হয়েছে।কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য যে, প্রকাশ্য ও প্রচ্ছন্য নামামুখী চাপ এবং বিধিনিষের বেড়াজালে সাংবিধানিক এ অধিকার মলাটবদ্ধ নথিতে রূপান্তরিত হয়েছে। অতীতে যখনই গণতন্ত্র, বাক স্বাধীনতা ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতার উপর আঘাত এসেছে বাংলাদেশের গণমাধ্যম ও সাংবাদিকরা সোচ্চার ভূমিকা পালন করেছে। এবার গণমাধ্যম কেন জানি "এক অসহায় আত্মসমর্পণ" করে বসে আছে! যা জাতির জন্য অত্যন্ত দুশ্চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

বিবৃতিতে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনসহ সব কালাকানুন বাতিল এবং সরকারকে নিপীড়নের পথ পরিত্যাগ ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ফিরিয়ে দেওয়ার দাবি জানানো হয়।

এসএন

Header Ad
Header Ad

নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে উল্লেখ করেছেন এনসিপির মূখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আব্দুল্লাহ।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) বিকেলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে নাহিদ ইসলামের জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ফেসবুক পোস্টে হাসনাত আব্দুল্লাহ লেখেন, "শুভ জন্মদিন। বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী নাহিদ ইসলাম।" তার এই মন্তব্য সামাজিক মাধ্যমে আলোচনার জন্ম দিয়েছে।

 

Header Ad
Header Ad

কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। ছবি: সংগৃহীত

বিশেষজ্ঞদের সুপারিশের ভিত্তিতে দেশে কিছু লোডশেডিং চালু রাখার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। তিনি বলেন, কিছু লোডশেডিং না দিলে ভর্তুকির পরিমাণ বেড়ে যাবে। তবে লোডশেডিং যাতে সহনীয় পর্যায়ে থাকে, সে চেষ্টা করা হবে। তিনি জানান, শহর ও গ্রামে সমানভাবে লোডশেডিং কার্যকর করা হবে।

সচিবালয়ে গ্রিড বিপর্যয় নিয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। উপদেষ্টা জানান, বর্তমানে দেশে সাড়ে ১৬ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে। গরমের কারণে আগামী দিনে বিদ্যুতের চাহিদা ১৮ হাজার মেগাওয়াট পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে। তখন চাহিদা মেটাতে তেলভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর উৎপাদন আরও বাড়ানো হবে। তিনি আরও বলেন, যে হারে এসি স্থাপন করা হচ্ছে, সে হারে বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব হয়নি। অনেকে অকারণে লাইট, ফ্যান ও এসি চালু রাখায় বিদ্যুৎচাহিদা বেড়ে যাচ্ছে।

তিনি আরও জানান, দক্ষিণাঞ্চলের বরিশাল ও খুলনায় ২৬ এপ্রিল যে গ্রিড বিপর্যয় ঘটে, তার তদন্তে আট সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ কমিটির প্রধান করা হয়েছে বুয়েটের উপ-উপাচার্য আবদুল হাসিব চৌধুরীকে। কমিটি সাত কর্মদিবসের মধ্যে গ্রিড বিপর্যয়ের কারণ, দায়ী ব্যক্তিদের ভূমিকা ও ভবিষ্যতে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা সম্পর্কে সুপারিশ করবে।

মেট্রোরেল এক ঘণ্টার জন্য বন্ধ থাকার কারণও তদন্তে নেওয়া হয়েছে। বুয়েটের অধ্যাপক শামসুল হককে প্রধান করে একটি আলাদা কমিটি গঠন করা হয়েছে। উপদেষ্টা বলেন, মেট্রোরেল বন্ধ থাকার মূল কারণ ছিল বিদ্যুৎ সংকট।

এ সময় মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, দেশে গ্যাসের উৎপাদন কমে যাচ্ছে এবং এলএনজি আমদানির আর্থিক সামর্থ্যও কমে গেছে। ফলে চাহিদা অনুযায়ী গ্যাস সরবরাহ করা সম্ভব হচ্ছে না।

পিজিসিবি ও পিডিবি জানায়, আমিনবাজার-গোপালগঞ্জ সার্কিট লাইনের ৪০০ কিলোভোল্টের দুটি তার কাছাকাছি আসায় শর্ট সার্কিট হয় এবং সমস্যার সৃষ্টি হয়। এর ফলে বরিশাল ও খুলনা বিভাগের ১৫টি জেলা—খুলনা, যশোর, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, ভোলা, ফরিদপুর, মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ, শরীয়তপুর ও রাজবাড়ী—প্রায় ১৫ মিনিট থেকে ৯৬ মিনিট পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন ছিল। তবে সন্ধ্যার পর থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হতে শুরু করে এবং রাত সাড়ে আটটার পর পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়।

Header Ad
Header Ad

গণপিটুনির পর কারাগারে ইমামের মৃত্যু, গাজীপুরের পূবাইলে চাঞ্চল্য

ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের পূবাইলের হায়দরাবাদ এলাকায় একাধিক শিশু-কিশোরকে বলাৎকারের অভিযোগে এক মসজিদের ইমাম গণপিটুনির শিকার হয়ে পরে কারাগারে মৃত্যুবরণ করেছেন। মৃত ইমামের নাম রহিজ উদ্দিন (৩৫), তিনি চাঁদপুর জেলার মতলব থানার বাদশা মিয়ার ছেলে এবং হায়দরাবাদ আখলাদুল জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

রোববার (২৭ এপ্রিল) সকালে গাজীপুর মহানগরীর হায়দরাবাদ এলাকায় এক কিশোরকে বলাৎকারের অভিযোগ ওঠে রহিজ উদ্দিনের বিরুদ্ধে। এতে উত্তেজিত এলাকাবাসী তাকে গাছে বেঁধে ব্যাপক মারধর করে, এমনকি তার গলায় জুতার মালা পরিয়ে লাঞ্ছিত করা হয়। খবর পেয়ে পুলিশ তাকে উদ্ধার করে এবং নির্যাতিত এক কিশোরের বাবার দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখায়।

পরে আদালতের মাধ্যমে তাকে গাজীপুর জেলা কারাগারে পাঠানো হয়। একই রাতের (২৭ এপ্রিল) দিবাগত ৩টার দিকে রহিজ উদ্দিন কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়েন। দ্রুত শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

জেলা কারাগারের জেল সুপার রফিকুল কাদের জানান, মৃত ইমামের শরীরে গণপিটুনির চিহ্ন ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, গণপিটুনিতে গুরুতর আহত হওয়ার ফলেই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং মৃত্যুবরণ করেন।

পূবাইল থানার ওসি এসএম আমিরুল ইসলাম বলেন, রহিজ উদ্দিন স্থানীয় স্কুল-কলেজপড়ুয়া ছেলেদের নিজের থাকার কক্ষে এনে কম্পিউটার গেমস ও মোবাইল গেম খেলার সুযোগ দিতেন এবং কোমল পানীয় খাওয়াতেন। ওই পানীয় সেবনের পর অচেতন হয়ে পড়লে তিনি তাদের বলৎকার করতেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এক কলেজছাত্রের কাছ থেকে বিষয়টি জানাজানি হলে এলাকাবাসী উত্তেজিত হয়ে তাকে গণধোলাই দেয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
গণপিটুনির পর কারাগারে ইমামের মৃত্যু, গাজীপুরের পূবাইলে চাঞ্চল্য
ইশরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে শপথ না পড়াতে লিগ্যাল নোটিশ
পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ৭টি অস্ত্রবাহী বিমান পাঠালো তুরস্ক
বিএনপির ৩ সংগঠনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু
জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি
পাকিস্তানে সামরিক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমস
ঢাকায় অটোরিকশা ও চার্জিং স্টেশন বন্ধে ডিএনসিসির অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে
চাঁদা না দিলে রেলের কমান্ড্যান্টকে বদলির হুমকির অভিযোগ দুই ছাত্র প্রতিনিধির বিরুদ্ধে (ভিডিও)
বলিউডে সেনারা হিরো, বাস্তবে কেন জিরো ভারতীয় বাহিনী!
কুমিল্লায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্রসহ নিহত ৪
মে মাসে শেখ হাসিনার বিচার শুরু হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকাসহ সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
সবাই মিলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করাই লক্ষ্য: আলী রীয়াজ
ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের ফের গোলাগুলি