শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫ | ২৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

মানুষ খুশিতে কেঁদে ফেলে কেন?

ছবি সংগৃহিত

মানুষ কষ্টের সময় কান্না করে—এটি খুবই সাধারণ ব্যাপার। তবে কেউ কেউ খুশির খবর শুনেও কান্না জুড়ে দেয়! খুশির কান্না অন্যদের বিভ্রান্ত করলেও এটিও একটি স্বাভাবিক আচরণ।

খুশির কান্না নির্দিষ্ট বয়স ও লিঙ্গর সঙ্গে সম্পর্কিত নয়। এই ধরনের ঘটনা যে কোনো বয়স ও লিঙ্গের মানুষের মধ্যে ঘটতে পারে। তবে এই ধরনের আচরণের পেছনের কারণ স্পষ্ট না হলেও বিজ্ঞানীরা কয়েকটি সম্ভাব্য বিষয় চিহ্নিত করেছেন।

কান্না চরম আবেগ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে

বেশির ভাগ মানুষ দুঃখ, রাগ ও হতাশাকে নেতিবাচক বলে মনে করে। মানুষ সাধারণত সুখী হতে চায়। সুখের সময়কে নেতিবাচক হিসেবে দেখে এমন কাউকে খুঁজে পাওয়া কঠিন। তাহলে খুশির সময় মাঝে মাঝে মানুষ কান্না করে কেন! অন্য আবেগের সঙ্গে সুখের মিল আছে। আবেগ ইতিবাচক বা নেতিবাচক যা–ই হোক কেনা কেন, এটি সব সময় তীব্র অনুভূতি তৈরি করতে পারে।

২০১৫ সালের এক গবেষণায় বলা হয়, খুশির কান্নার সময় মানুষ আবেগগুলো এত তীব্রভাবে অনুভব করে যে, সেগুলো নিয়ন্ত্রণের অযোগ্য হয়ে যায়। যখন এই আবেগগুলো মানুষকে অভিভূত করতে শুরু করে তখন তা প্রকাশ করার জন্য মানুষ কেঁদে ফেলে বা চিৎকার করে।

দ্বিরূপ অভিব্যক্তি

খুশির কান্না দ্বিরূপ অভিব্যক্তি প্রকাশের একটি দুর্দান্ত উদাহরণ। দ্বিরূপ মানে মানুষের ‘দুটি রূপ’কে বোঝানো হয়। আবেগের অভিব্যক্তিগুলো মানুষের মস্তিষ্কের একই স্থান থেকে আসে, তবে বিভিন্ন উপায়ে প্রদর্শিত হয়।

অনেক সময় বড়রা আদর করতে গিয়ে শিশুর গাল টিপে দেয়। এই আচরণ অবশ্যই শিশুকে আঘাত করার জন্য নয়। আক্রমণাত্মক এই অভিব্যক্তি কিছুটা অদ্ভুত বলে মনে হতে পারে, তবে এটির একটি সরল ব্যাখ্যা রয়েছে। ছোট শিশুকে দেখে অনুভূতিগুলো এতটাই তীব্র হয় যে, তখন সেগুলো কীভাবে পরিচালনা করবে এটি মানুষ বুঝে উঠতে পারে না।

অন্যের সঙ্গে যোগাযোগের মাধ্যম

যখন কেউ কোনো ছোট কারণে কান্না করে, সেটি আসলে আরেকজনের কাছে একটি বার্তা পাঠায়। কান্নার মাধ্যমে অন্যরা জানতে পারে যে, ব্যক্তির আবেগ তাকে অভিভূত করেছে। ফলে অন্যরা বুঝে যায়, তাকে মানসিকভাবে সমর্থন বা সান্ত্বনা দেওয়া দরকার।

অনেকে কিন্তু তার খুশি ও আনন্দের সময়ও প্রিয়জনদের সমর্থন চাইতে পারে। ২০০৯ সালের এক গবেষণায় জানা যায়, মানুষ সুখ, আনন্দ এমনকি ভালোবাসার জন্য যে আবেগগুলো অনুভব করে তা অন্যদের সঙ্গে ভাগ করে নিতে চায়।

মানুষ সামাজিক জীব। এই সামাজিক প্রকৃতি চরম অভিজ্ঞতা ভাগ করে নেওয়ার আকাঙ্ক্ষা তৈরিতে ভূমিকা রাখতে পারে। পাশাপাশি ভালো বা খারাপ সময়ে মানুষ সংহতি ও স্বাচ্ছন্দ্যের সন্ধান করে। তাই খুশির কান্না অন্যদের সঙ্গে আনন্দ ভাগ করে নেওয়ার একটি বার্তা।

গবেষকেরা আরও উল্লেখ করেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি অর্জন, বিয়ে বা দেশে ফেরার মতো উল্লেখযোগ্য ঘটনা এই বার্তার গুরুত্ব বাড়াতে পারে।

আবেগের ভারসাম্য রক্ষা

আবেগকে সঠিকভাবে পরিচালিত করতে না পারলে পরিণতি নেতিবাচক হতে পারে। আবেগ নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়ে মোটামুটি বেগ পেতে হয়, এমন মানুষের মনমেজাজ হুটহাট পরিবর্তন হতে পারে বা তারা এলোমেলো আচরণ করতে পারে।

তাই এই খুশির কান্না চরম অনুভূতিতে কিছুটা ভারসাম্য রক্ষা করতে সাহায্য করে। এটি না হলে এই আবেগ মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে। তাই চরম অনুভূতির সময় নিজেকে শান্ত করার জন্য কান্নাকাটি বেশ কাজে আসতে পারে!

কান্না করলে ভালো অনুভূত হয়

অনেকেই কান্নাকাটি পছন্দ করে না। কান্নার পর মাথাব্যথা হয়, সর্দি হয়। এসব নানা কারণে অনেকেই এই আচরণকে অপছন্দ করে। তবে কান্নার সুফল রয়েছে। যেমন:

সুখের হরমোন

কান্নার ফলে দেহে এন্ডোরফিন ও অক্সিটোসিন হরমোন ক্ষরিত হয়। এগুলো শরীরের ব্যথা উপশমে, মেজাজ ভালো রাখতে ও সাধারণ সুস্থতার উন্নতি করতে সাহায্য করে।

যেহেতু কান্নার মাধ্যমে অন্যদের কাছ থেকে সান্ত্বনা ও সমর্থন আকর্ষণ করা যায়; তাই মানুষের সঙ্গে সংযোগের অনুভূতি বাড়াতে সাহায্য করে কান্না যা ব্যক্তির মেজাজ ও সামগ্রিক সুস্থতা উন্নত করতে সাহায্য করে।

দুঃখ ও ক্রোধ থেকে সৃষ্ট কান্না আবেগ প্রশমিত করতে সাহায্য করতে পারে। কিন্তু সুখের জন্য কাঁদলে অক্সিটোসিন, এন্ডোরফিন হরমোন ক্ষরিত হয় এবং সামাজিক সমর্থন পেয়ে মানুষের মধ্যে আরও ভালো অনুভূতির সৃষ্টি হতে পারে।

মানসিক মুক্তি

অনেক আনন্দের মুহূর্ত হুট করে আসে না। বিয়ে করা, সন্তান জন্ম, বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক সম্পন্ন করা, স্বপ্নের চাকরিতে নিয়োগ পাওয়ার মতো সাফল্যগুলো মানুষ সহজে পায় না। মাইলফলকগুলো অর্জনের জন্য অনেককেই প্রচুর পরিশ্রম, সময় ব্যয় ও ধৈর্য ধরতে হয়। এসব অর্জন করার পর দীর্ঘস্থায়ী মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পাওয়ার ফলে মানুষের কান্না পায়।

আবেগের পার্থক্য নিরূপণে বিভ্রান্তি

সুখের কান্না নিয়ে আরেকটি তত্ত্ব রয়েছে: বিভিন্ন সূত্রের মতে, এই কান্নার কারণ হলো—মস্তিষ্ক অনেক সময় তীব্র আবেগগুলোর মধ্যে পার্থক্য করতে পারে না।

দুঃখ, রাগ বা আনন্দের মতো শক্তিশালী আবেগ অনুভব করার সময় মস্তিষ্কের অ্যামিগডালা নামের অঞ্চলটি সেই আবেগকে চিহ্নিত করে ও মস্তিষ্কের আরেকটি অংশ হাইপোথ্যালামাসে একটি সংকেত পাঠায়।

স্নায়ুতন্ত্রে সংকেত পাঠিয়ে আবেগ নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করে মস্তিষ্ক। কিন্তু হাইপোথ্যালামাস ঠিক কোন অনুভূতির সম্মুখীন হয়েছেন তা স্নায়ুতন্ত্রকে জানায় না। কারণ হাইপোথ্যালামাসও এই অনুভূতি সম্পর্কে নিশ্চিত নয়।

স্নায়ুতন্ত্রের অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলোর মধ্যে একটি হলো মানুষের চাপের প্রতিক্রিয়া জানাতে সাহায্য করা। কেউ যখন হুমকির সম্মুখীন হয় তখন স্নায়ুতন্ত্রের সহানুভূতিশীল শাখা প্রতিরোধ বা পালিয়ে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত করে।

হুমকি প্রশমিত হওয়ার পরে স্নায়ুতন্ত্রের প্যারাসিমপ্যাথেটিক শাখা মানুষকে শান্ত হতে সাহায্য করে।

একইভাবে হাইপোথ্যালামাস অভিভূত হওয়ার সংকেত পাঠালে স্নায়ুতন্ত্র কান্নার জন্য তাড়না দেয়। এর মাধ্যমে খুশি ও দুঃখের আবেগ প্রশমিত হয়।

Header Ad
Header Ad

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের ক্রিকেটে আন্তর্জাতিক মঞ্চ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি এখনো গড়ে ওঠেনি। সর্বশেষ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অবসরের ঘোষণা দেওয়ার পর এই প্রসঙ্গ আবার আলোচনায় এসেছে।

২০০৬ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ঘরের মাঠে সিরিজ খেলে ফুলের তোড়া হাতে নিয়ে হাসিমুখে বিদায় নিয়েছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। একইভাবে ২০০৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বিদায় নিয়েছিলেন মোহাম্মদ রফিক। কিন্তু এরপর থেকে দুই দশকের বেশি সময়েও বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে মাঠ থেকে আনুষ্ঠানিক বিদায়ের দৃশ্য দেখা যায়নি।

এ প্রসঙ্গে খালেদ মাহমুদ সুজন বলেন, “ওদের ক্যারিয়ার বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য অসাধারণ ছিল। মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সুযোগ ওদের প্রাপ্য ছিল। যারা ভালোবেসেছে ও সমর্থন দিয়েছে, তারাও চাইত গ্যালারি ভরা দর্শকের হাততালির মধ্যে তারা বিদায় নিক। কিন্তু সেই সুযোগটা আর হলো না। কেন মাঠে অবসর নেয়নি, সেটা ওরাই ভালো বলতে পারবে।”

অনেকে মনে করেন, বোর্ডের পরিকল্পনার অভাবের কারণেই এমনটা ঘটছে। তবে সুজন এই দাবির সঙ্গে একমত নন। তিনি বলেন, “যখন আমি অবসর নিয়েছিলাম, আগেই জানিয়েছিলাম সেটাই আমার শেষ ম্যাচ। কিন্তু যদি কেউ না জানায়, বোর্ড বুঝবে কীভাবে? ক্রিকেটাররা আগেই বললে বোর্ডও সম্মানজনক বিদায়ের ব্যবস্থা করতে পারে।”

সম্প্রতি মুশফিকুর রহিম ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে এবং মাহমুদউল্লাহ সব ফরম্যাট থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন। তাদের এমন সিদ্ধান্তকে সময়োপযোগী বলেই মনে করছেন সুজন। তার মতে, “ওরা চাইলে হয়তো আরও কিছুদিন খেলতে পারত। কিন্তু মাঠ থেকে বিদায় নিলে সেটা আরও স্মরণীয় হয়ে থাকত।”

মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি গড়ে তোলা না গেলে ভবিষ্যতেও এই ধরনের পরিস্থিতি চলতেই থাকবে বলে মনে করছেন অনেকেই।

Header Ad
Header Ad

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার ১৩ মার্চ এক বিবৃতিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের মন্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, মাহফুজ আলম গত ১২ মার্চ ফেসবুক স্ট্যাটাসে বলেছেন যে, “জামায়াত যুদ্ধাপরাধের সহযোগী ছিল।” মিয়া গোলাম পরওয়ার এ বক্তব্যকে ভিত্তিহীন ও মিথ্যা আখ্যা দিয়ে বলেন, মাহফুজ আলম জামায়াত সম্পর্কে যে মন্তব্য করেছেন তা আসলে একটি প্রতিবেশি দেশের গুপ্তচর শাহরিয়ার কবিরদের ভাষার অনুকরণ।

তিনি আরও বলেন, মাহফুজ আলমের উচিত স্মরণ রাখা যে, তিনি একটি অরাজনৈতিক অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা এবং কোনো রাজনৈতিক দলকে টার্গেট করে এমন মন্তব্য করার অধিকার তার নেই। এমন মন্তব্য দিয়ে তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অরাজনৈতিক চরিত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন।

মিয়া গোলাম পরওয়ার উল্লেখ করেন যে, শেখ মুজিবুর রহমানের সময় গঠিত তদন্ত কমিশনেও জামায়াতের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এমনকি অধ্যাপক গোলাম আযম সুপ্রিম কোর্টে নির্দোষ প্রমাণিত হয়ে নাগরিকত্ব ফিরে পেয়েছিলেন।

তিনি আরও বলেন, শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চের প্রভাবিত বিচার এবং স্কাইপ কেলেঙ্কারি, বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার বক্তব্য এবং সাঈদীর মামলার সাক্ষী সুখরঞ্জন বালীর বক্তব্য এই বিচার ব্যবস্থার গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, জামায়াতে ইসলামী আহলে সুন্নত আল জামায়াতের অনুসারী এবং এর আক্বিদার বিষয়ে প্রশ্ন তোলা অযৌক্তিক। জামায়াতে ইসলামী স্বাধীনতার পর থেকেই দেশের বিভিন্ন ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন করে আসছে।

মিয়া গোলাম পরওয়ার আশা প্রকাশ করেন যে, মাহফুজ আলম তার মন্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করবেন এবং ভবিষ্যতে এমন বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকবেন।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

শফিউল আজম টুটুলকে আহ্বায়ক ও মোস্তাফিজুর রহমান মানিককে সদস্য সচিব করে নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের ৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) রাতে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানি ও সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান এই কমিটি অনুমোদন দেন।

কমিটির অন্যান্য নেতারা হলেন, যুগ্ম-আহ্বায়ক দেওয়ান কামরুজ্জামান কামাল,মো. জাহাঙ্গীর আলম গুলজার, শামিম নুর আলম শিপলু,মো. মাহমুদ হাসান,গোলাম মোস্তফা তাতু,আলম তাজ তাজু,মো. মিজানুর রহমান রনি, মো. মামুনুর রশিদ,আব্দুল্লাহ আল মামুন শিমুল,হাসিবুর রহমান প্লাবন,মো. নূর নবী,মো. আব্দুল বারী তুহিন,মো. রাগিব শাহরিয়ার কৌশিক,মো. শহিদুজ্জামান সৌরভ,মো. ফারহিম ইসলাম মুন্না।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এছাড়া সদস্যরা হলেন, আব্দুল বারী হিরা, মহসিন আলী,মুশফিকুর রহমান সুজন চৌধুরী,মেহেদী হাসান পলাশ,মো. হেলাল উদ্দিন,আরিফুল ইসলাম বাপ্পী,স্বাধীন সরদার,কে এম রাব্বি রিফাত স্বচ্ছ,মো. সুরুজ সরকার,মো. মামুনুর রশিদ বুলেট,মো. মাসুদ রানা,মো. শাহরিয়ার হক রাজু,মো. সালমান ফারসী রাজ,মো. শামীম হোসেন, মো. ইস্রাফিল আলম তিতাস,মো. রায়হানুল ইসলাম রিপন,মো.শামস বিন আইয়ুব,মো. আশাদুল ইসলাম,মো. রুহুল আমিন মল্লিক,মো. ইশতিয়াক আহমেদ মিনার,মো. এনামুল হক (দপ্তরের দায়িত্বে),মো. রাকিন হোসেন (সহ-দপ্তরের দায়িত্বে),মো. পাঠান মুরাদ,মো. আশিক আহমেদ শাওন,মো. সবুজ হোসেন,মো. ডলার,শ.ম. আলেফ হোসেন সুমন,মো. শহীদুজ্জামান মুরাদ,মো. রিপন রেজা, এ্যাড, আলতাফ হোসেন উজ্জল,সোহেলী আক্তার শুভ,সোহাগ কুমার কর্মকার,মোঃ ওমর ফারুক (ওমর),মো. স্বাধীন আহমেদ।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন
উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত
নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
শিশু আছিয়ার দাফন সম্পন্ন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন দিলো বিক্ষুব্ধ জনতা
বেইজিংয়ে শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ড. ইউনূস
‘২০২৬ সালেই বাংলাদেশকে এলডিসি থেকে উত্তরণ করা হবে’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি শোভনের বাবা গ্রেপ্তার
শুক্রবার থেকে বন্ধ হচ্ছে দেশের সব পর্ন ওয়েবসাইট
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা থেকে সরে আসা নিয়ে যা বলল হামাস
গাম্বিয়ার সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও গভীরতর করবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্ত্রীসহ সাবেক বিজিবি প্রধান সাফিনুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মাগুরার শিশু ধর্ষণ ও হত্যার বিচার ৭ দিনের মধ্যে শুরু হবে: আইন উপদেষ্টা
আছিয়ার মরদেহ সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে মাগুরায় নেওয়া হবে
ঢাকায় পৌঁছেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস
সোয়া ২ কোটি শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাপসুল
ধর্ষণের হুমকি পেলেন ভাইরাল কন্যা ফারজানা সিঁথি, অতঃপর...
যমুনা সেতু মহাসড়কে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ২৫
নওগাঁ মেডিকেল কলেজ নিয়ে ষড়যন্ত্র বন্ধ ও স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবি
চুয়াডাঙ্গায় ১ লাখ ৪৭ হাজার শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাপসুল
টাঙ্গাইলে ‘বঙ্গবন্ধু সেনানিবাস ও বঙ্গবন্ধু ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ’র নাম পরিবর্তন