শুক্রবার, ৩ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৯ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মানুষ খুশিতে কেঁদে ফেলে কেন?

ছবি সংগৃহিত

মানুষ কষ্টের সময় কান্না করে—এটি খুবই সাধারণ ব্যাপার। তবে কেউ কেউ খুশির খবর শুনেও কান্না জুড়ে দেয়! খুশির কান্না অন্যদের বিভ্রান্ত করলেও এটিও একটি স্বাভাবিক আচরণ।

খুশির কান্না নির্দিষ্ট বয়স ও লিঙ্গর সঙ্গে সম্পর্কিত নয়। এই ধরনের ঘটনা যে কোনো বয়স ও লিঙ্গের মানুষের মধ্যে ঘটতে পারে। তবে এই ধরনের আচরণের পেছনের কারণ স্পষ্ট না হলেও বিজ্ঞানীরা কয়েকটি সম্ভাব্য বিষয় চিহ্নিত করেছেন।

কান্না চরম আবেগ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে

বেশির ভাগ মানুষ দুঃখ, রাগ ও হতাশাকে নেতিবাচক বলে মনে করে। মানুষ সাধারণত সুখী হতে চায়। সুখের সময়কে নেতিবাচক হিসেবে দেখে এমন কাউকে খুঁজে পাওয়া কঠিন। তাহলে খুশির সময় মাঝে মাঝে মানুষ কান্না করে কেন! অন্য আবেগের সঙ্গে সুখের মিল আছে। আবেগ ইতিবাচক বা নেতিবাচক যা–ই হোক কেনা কেন, এটি সব সময় তীব্র অনুভূতি তৈরি করতে পারে।

২০১৫ সালের এক গবেষণায় বলা হয়, খুশির কান্নার সময় মানুষ আবেগগুলো এত তীব্রভাবে অনুভব করে যে, সেগুলো নিয়ন্ত্রণের অযোগ্য হয়ে যায়। যখন এই আবেগগুলো মানুষকে অভিভূত করতে শুরু করে তখন তা প্রকাশ করার জন্য মানুষ কেঁদে ফেলে বা চিৎকার করে।

দ্বিরূপ অভিব্যক্তি

খুশির কান্না দ্বিরূপ অভিব্যক্তি প্রকাশের একটি দুর্দান্ত উদাহরণ। দ্বিরূপ মানে মানুষের ‘দুটি রূপ’কে বোঝানো হয়। আবেগের অভিব্যক্তিগুলো মানুষের মস্তিষ্কের একই স্থান থেকে আসে, তবে বিভিন্ন উপায়ে প্রদর্শিত হয়।

অনেক সময় বড়রা আদর করতে গিয়ে শিশুর গাল টিপে দেয়। এই আচরণ অবশ্যই শিশুকে আঘাত করার জন্য নয়। আক্রমণাত্মক এই অভিব্যক্তি কিছুটা অদ্ভুত বলে মনে হতে পারে, তবে এটির একটি সরল ব্যাখ্যা রয়েছে। ছোট শিশুকে দেখে অনুভূতিগুলো এতটাই তীব্র হয় যে, তখন সেগুলো কীভাবে পরিচালনা করবে এটি মানুষ বুঝে উঠতে পারে না।

অন্যের সঙ্গে যোগাযোগের মাধ্যম

যখন কেউ কোনো ছোট কারণে কান্না করে, সেটি আসলে আরেকজনের কাছে একটি বার্তা পাঠায়। কান্নার মাধ্যমে অন্যরা জানতে পারে যে, ব্যক্তির আবেগ তাকে অভিভূত করেছে। ফলে অন্যরা বুঝে যায়, তাকে মানসিকভাবে সমর্থন বা সান্ত্বনা দেওয়া দরকার।

অনেকে কিন্তু তার খুশি ও আনন্দের সময়ও প্রিয়জনদের সমর্থন চাইতে পারে। ২০০৯ সালের এক গবেষণায় জানা যায়, মানুষ সুখ, আনন্দ এমনকি ভালোবাসার জন্য যে আবেগগুলো অনুভব করে তা অন্যদের সঙ্গে ভাগ করে নিতে চায়।

মানুষ সামাজিক জীব। এই সামাজিক প্রকৃতি চরম অভিজ্ঞতা ভাগ করে নেওয়ার আকাঙ্ক্ষা তৈরিতে ভূমিকা রাখতে পারে। পাশাপাশি ভালো বা খারাপ সময়ে মানুষ সংহতি ও স্বাচ্ছন্দ্যের সন্ধান করে। তাই খুশির কান্না অন্যদের সঙ্গে আনন্দ ভাগ করে নেওয়ার একটি বার্তা।

গবেষকেরা আরও উল্লেখ করেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি অর্জন, বিয়ে বা দেশে ফেরার মতো উল্লেখযোগ্য ঘটনা এই বার্তার গুরুত্ব বাড়াতে পারে।

আবেগের ভারসাম্য রক্ষা

আবেগকে সঠিকভাবে পরিচালিত করতে না পারলে পরিণতি নেতিবাচক হতে পারে। আবেগ নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়ে মোটামুটি বেগ পেতে হয়, এমন মানুষের মনমেজাজ হুটহাট পরিবর্তন হতে পারে বা তারা এলোমেলো আচরণ করতে পারে।

তাই এই খুশির কান্না চরম অনুভূতিতে কিছুটা ভারসাম্য রক্ষা করতে সাহায্য করে। এটি না হলে এই আবেগ মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে। তাই চরম অনুভূতির সময় নিজেকে শান্ত করার জন্য কান্নাকাটি বেশ কাজে আসতে পারে!

কান্না করলে ভালো অনুভূত হয়

অনেকেই কান্নাকাটি পছন্দ করে না। কান্নার পর মাথাব্যথা হয়, সর্দি হয়। এসব নানা কারণে অনেকেই এই আচরণকে অপছন্দ করে। তবে কান্নার সুফল রয়েছে। যেমন:

সুখের হরমোন

কান্নার ফলে দেহে এন্ডোরফিন ও অক্সিটোসিন হরমোন ক্ষরিত হয়। এগুলো শরীরের ব্যথা উপশমে, মেজাজ ভালো রাখতে ও সাধারণ সুস্থতার উন্নতি করতে সাহায্য করে।

যেহেতু কান্নার মাধ্যমে অন্যদের কাছ থেকে সান্ত্বনা ও সমর্থন আকর্ষণ করা যায়; তাই মানুষের সঙ্গে সংযোগের অনুভূতি বাড়াতে সাহায্য করে কান্না যা ব্যক্তির মেজাজ ও সামগ্রিক সুস্থতা উন্নত করতে সাহায্য করে।

দুঃখ ও ক্রোধ থেকে সৃষ্ট কান্না আবেগ প্রশমিত করতে সাহায্য করতে পারে। কিন্তু সুখের জন্য কাঁদলে অক্সিটোসিন, এন্ডোরফিন হরমোন ক্ষরিত হয় এবং সামাজিক সমর্থন পেয়ে মানুষের মধ্যে আরও ভালো অনুভূতির সৃষ্টি হতে পারে।

মানসিক মুক্তি

অনেক আনন্দের মুহূর্ত হুট করে আসে না। বিয়ে করা, সন্তান জন্ম, বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক সম্পন্ন করা, স্বপ্নের চাকরিতে নিয়োগ পাওয়ার মতো সাফল্যগুলো মানুষ সহজে পায় না। মাইলফলকগুলো অর্জনের জন্য অনেককেই প্রচুর পরিশ্রম, সময় ব্যয় ও ধৈর্য ধরতে হয়। এসব অর্জন করার পর দীর্ঘস্থায়ী মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পাওয়ার ফলে মানুষের কান্না পায়।

আবেগের পার্থক্য নিরূপণে বিভ্রান্তি

সুখের কান্না নিয়ে আরেকটি তত্ত্ব রয়েছে: বিভিন্ন সূত্রের মতে, এই কান্নার কারণ হলো—মস্তিষ্ক অনেক সময় তীব্র আবেগগুলোর মধ্যে পার্থক্য করতে পারে না।

দুঃখ, রাগ বা আনন্দের মতো শক্তিশালী আবেগ অনুভব করার সময় মস্তিষ্কের অ্যামিগডালা নামের অঞ্চলটি সেই আবেগকে চিহ্নিত করে ও মস্তিষ্কের আরেকটি অংশ হাইপোথ্যালামাসে একটি সংকেত পাঠায়।

স্নায়ুতন্ত্রে সংকেত পাঠিয়ে আবেগ নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করে মস্তিষ্ক। কিন্তু হাইপোথ্যালামাস ঠিক কোন অনুভূতির সম্মুখীন হয়েছেন তা স্নায়ুতন্ত্রকে জানায় না। কারণ হাইপোথ্যালামাসও এই অনুভূতি সম্পর্কে নিশ্চিত নয়।

স্নায়ুতন্ত্রের অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলোর মধ্যে একটি হলো মানুষের চাপের প্রতিক্রিয়া জানাতে সাহায্য করা। কেউ যখন হুমকির সম্মুখীন হয় তখন স্নায়ুতন্ত্রের সহানুভূতিশীল শাখা প্রতিরোধ বা পালিয়ে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত করে।

হুমকি প্রশমিত হওয়ার পরে স্নায়ুতন্ত্রের প্যারাসিমপ্যাথেটিক শাখা মানুষকে শান্ত হতে সাহায্য করে।

একইভাবে হাইপোথ্যালামাস অভিভূত হওয়ার সংকেত পাঠালে স্নায়ুতন্ত্র কান্নার জন্য তাড়না দেয়। এর মাধ্যমে খুশি ও দুঃখের আবেগ প্রশমিত হয়।

Header Ad
Header Ad

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৭১ ফিলিস্তিনি নিহত

ছবি: সংগৃহীত

ইসরায়েলের বর্বর হামলায় ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে গত ২৪ ঘণ্টায় প্রাণ হারিয়েছেন আরও ৭১ জন ফিলিস্তিনি। ইহুদিবাদী দেশটি এই সময়ে গাজায় ৩৪টি বিমান হামলা চালিয়েছে।

এখন পর্যন্ত এই সহিংসতায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ৪৫ হাজার ৬০০ জনে। ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া এই হামলায় আহত হয়েছেন লক্ষাধিক মানুষ। শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) বার্তাসংস্থা আনাদোলু এই তথ্য জানিয়েছে।

বার্তাসংস্থাটি বলছে, ইসরায়েলি সেনাবাহিনী গত ২৪ ঘণ্টায় ৩৪টি বিমান হামলা চালিয়েছে। গাজা উপত্যকাজুড়ে নিরস্ত্র বেসামরিক নাগরিকদের লক্ষ্য করে চালানো এই হামলায় ৭১ ফিলিস্তিনি নিহত এবং আরও বহু মানুষ আহত হয়েছেন বলে গাজার মিডিয়া অফিস বৃহস্পতিবার জানিয়েছে।

গাজার মিডিয়া অফিস এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, “ইসরায়েলি সেনাবাহিনী চিকিৎসা ও বেসামরিক প্রতিরক্ষা দলকে নিহতদের লাশ সরিয়ে নেওয়ার জন্য হামলাস্থলে পৌঁছাতে বাধা দিয়েছে এবং বিশেষ করে গাজা এবং উত্তর গাজায় রাস্তায় লাশ ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে।”

“নৃশংস এই অপরাধের” জন্য মিডিয়া অফিস ইসরায়েলকে দায়ী করেছে এবং গণহত্যা বন্ধ করার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এবং জাতিসংঘের সংস্থাগুলোকে তাদের আইনি ও নৈতিক দায়িত্ব পালন করার আহ্বানও জানিয়েছে তারা।

মূলত গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির দাবি জানিয়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাব সত্ত্বেও ইসরায়েল অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডে তার নৃশংস আক্রমণ অব্যাহত রেখেছে। ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ মনে করছে, গাজা উপত্যকা জুড়ে ধ্বংস হওয়া বাড়ির ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনও ১০ হাজারেরও বেশি লোক নিখোঁজ রয়েছেন।

উল্লেখ্য, গত ৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন আন্তঃসীমান্ত হামলার পর থেকে ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় অবিরাম বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। ইসরায়েলি এই হামলায় হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে।

এছাড়া ইসরায়েলি আগ্রাসনের কারণে প্রায় ২০ লাখেরও বেশি বাসিন্দা তাদের বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন।

মূলত ইসরায়েলি আক্রমণ গাজাকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেছে। জাতিসংঘের মতে, ইসরায়েলের বর্বর আক্রমণের কারণে গাজার প্রায় ৮৫ শতাংশ ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। আর খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি এবং ওষুধের তীব্র সংকটের মধ্যে গাজার সকলেই এখন খাদ্য নিরাপত্তাহীন অবস্থার মধ্যে রয়েছেন।

এছাড়া অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের ৬০ শতাংশ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে। ইসরায়েল ইতোমধ্যেই আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গণহত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

বাড়তে পারে ৬৫ পণ্যের দাম, ভ্যাট বৃদ্ধির প্রস্তাব

ছবি: সংগৃহীত

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) চাপে মূল্য সংযোজন কর (মূসক) ও সম্পূরক শুল্ক বৃদ্ধির লক্ষ্যে সরকার ৬৫টি পণ্য ও সেবার ওপর ভ্যাট বাড়ানোর প্রস্তাব করছে। এর ফলে বাজেটের আগেই এসব পণ্যের মূল্য বাড়তে পারে।

এ তালিকায় রয়েছে জীবন রক্ষাকারী ওষুধ, গুঁড়া দুধ, বিস্কুট, জুস, ফলমূল, সাবান, সিগারেট, টিস্যু পেপার, মিষ্টি, এলপি গ্যাস, বিমান টিকিট এবং হোটেল-রেস্তোরাঁর খাবারের খরচসহ আরও অনেক পণ্য। বিশ্লেষকরা শঙ্কা প্রকাশ করেছেন, এ উদ্যোগ সাধারণ জনগণের ওপর আর্থিক চাপ বাড়াবে এবং মূল্যস্ফীতির বর্তমান পরিস্থিতিকে আরও সংকটময় করবে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) এক কর্মকর্তা জানান, বাজেটের সময় ভ্যাট পরিবর্তন করা হয়, তবে এবারের পরিস্থিতি আলাদা। অর্থ মন্ত্রণালয় আইএমএফের কাছ থেকে ঋণ পেতে কর-জিডিপি অনুপাত ০.২ শতাংশ বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। সেই লক্ষ্যে অতিরিক্ত অর্থ সংগ্রহ করতে ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে।

তবে এ পদক্ষেপ মূল্যস্ফীতির ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতাকে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে। চলমান পরিস্থিতিতে চাল, চিনি, ভোজ্য তেলসহ সাতটি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যে শুল্কছাড় দিলেও মাঝপথে ভ্যাট বৃদ্ধির এই উদ্যোগ সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন ব্যয়কে আরও কঠিন করে তুলতে পারে।

বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সরকারের এ সিদ্ধান্ত মূল্যস্ফীতির চাপে থাকা সাধারণ মানুষের জন্য আর্থিক দুশ্চিন্তা বাড়াবে এবং জীবনযাত্রার মানে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

Header Ad
Header Ad

জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের তথ্য সংরক্ষণের আহ্বান

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই-আগস্টে অনুষ্ঠিত ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান সম্পর্কিত স্থিরচিত্র, ভিডিও ফুটেজ, ডকুমেন্টারি ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংরক্ষণে একটি বিশেষ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে গণঅভ্যুত্থান সংক্রান্ত বিশেষ সেল। এসব তথ্য আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে সংরক্ষণের আহ্বান জানানো হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) তথ্য অধিদপ্তর থেকে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, জনসাধারণের কাছে থাকা এসব তথ্য গুগল ড্রাইভে (muspecialcell36@gmail.com) আপলোড করার অনুরোধ করা হয়েছে।

এছাড়া, একই সময়ের মধ্যে এসব তথ্য পেনড্রাইভে ধারণ করে সরাসরি গণঅভ্যুত্থান সংক্রান্ত বিশেষ সেলের কার্যালয়ে (২য় তলা, ভবন নং-২, বিএসএল অফিস কমপ্লেক্স, হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল, ১ মিন্টু রোড, ঢাকা-১০০০) হস্তান্তর করারও সুযোগ রয়েছে।

গণবিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত এই উদ্যোগের মাধ্যমে গণঅভ্যুত্থানের গুরুত্বপূর্ণ দলিলপত্র সংরক্ষণ করা হবে, যা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য ঐতিহাসিকভাবে মূল্যবান হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৭১ ফিলিস্তিনি নিহত
বাড়তে পারে ৬৫ পণ্যের দাম, ভ্যাট বৃদ্ধির প্রস্তাব
জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের তথ্য সংরক্ষণের আহ্বান
স্ত্রীসহ খালেদা জিয়ার বাসভবনে সেনাপ্রধান
রংপুরের টানা তৃতীয় জয়, বরিশালের বিপক্ষে সহজ জয়
ভারতে সিগারেট খাওয়া নিষিদ্ধ চান বলিউড কিং
ইসরায়েলি হামলায় গাজার পুলিশ প্রধানসহ নিহত ১১
নওগাঁয় এক বছরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৬৫
অবশেষে কাজী নজরুল ইসলামকে জাতীয় কবির রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি
বাংলাদেশ আমাদের হারানো ভাই: পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
৪৩তম বিসিএস: বাদ পড়া ২২৭ প্রার্থীদের পুনর্বিবেচনার সুযোগ
জানুয়ারিতে বোতলজাত এলপিজি’র দাম অপরিবর্তিত, অটো গ্যাসের দাম সামান্য কম
বছরের শুরুতেই বিয়ে করলেন গায়ক আরমান মালিক
টানা দুই ম্যাচে পরাজয়ের স্বাদ পেল ঢাকা, রাজশাহীর প্রথম জয়
গোয়েন্দা সংস্থার সুপারিশে ৪৩তম বিসিএসে ২২৭ জন বাদ
ভারতে তুলনামূলক হারে কমেছে বাংলাদেশী পর্যটক
ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্তে নিত্যপণ্যে প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
কেন খাবেন সারা রাত ভেজানো কিশমিশ-পানি
বছরের শুরুতেই উত্তাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নারীসহ আহত ১৫!
বিপিএলে এক ম্যাচেই ৭ উইকেট নিয়ে তাসকিনের রেকর্ড