শুক্রবার, ১০ জানুয়ারি ২০২৫ | ২৬ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

চুল পড়া রোধে করণীয়

প্রতিদিন চুল উঠা খুবই স্বাভাবিক বিষয়। বিশেষজ্ঞদের মতে প্রতিদিন একশ’টা চুল পড়া স্বাভাবিক। তাই চুল পড়া নিয়ে দুশ্চিন্তার কিছু নেই। চুল পড়ার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের মাথায় নতুন চুলও গজায়। তবে আবহাওয়া, পানি, ধুলোবালির কারণেও অনেক সময় চুল অকালেই ঝরে যায়। এমনও দেখা যায়, বয়স ৩০ ছুয়েছে কী ছোঁয়নি, মাথার মাঝখানটা ফাঁকা হয়ে গেছে। আবার মাথার দুই পাশ থেকে চুল উঠে গেছে অল্প বয়সেই। বয়স যেমনই হোক না কেন, কারোই ভালো লাগে না টাক হয়ে যেতে। চুল পড়ার হার যদি স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হয়, তখনই টাকা পড়া শুরু করে। চুল পড়া বা টাক সমস্যা রোধের কিছু উপায় হচ্ছে, খাদ্যাভ্যাস ঠিক রাখা, মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া।

চুল পড়া রোধে যা করবেন:

চিকিৎসকের পরামর্শ
স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি চুল পড়লে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে। পরিস্থিতি বেগতিক হওয়ার আগে বেশি দেরি না করে যত দ্রুত সম্ভব একজন ত্বক বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। আপনি কোন কোন ওষুধ সেবন করেন, চুলের জন্য কোন প্রসাধনী ব্যবহার করেন এবং চুল বিষয়ে আপনার পারিবারিক ইতিহাস এক্ষেত্রে জরুরি। অনেক সময় দেখা যায় যে, আপনি যেসকল ওষুধ সেবন করছেন তার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে আপনার মাথার চুল পড়ে যাচ্ছে। প্রয়োজনীয় সব বিষয় পর্যালোচনা করে বিশেষজ্ঞ যে পরামর্শ দেন তা পালন করতে।

ওষুধ
চুল পড়া প্রতিরোধের জন্য বাজারে বিভিন্ন ধরনের ওষুধ রয়েছে। মিনোক্সিডিল বা রোগেইন এর মধ্যে বেশ জনপ্রিয়। চুল পড়া প্রতিরোধ ও পুনরায় চুল গজানোর জন্য রোগেইন বেশ কার্যকরী ওষুধ। রোগেইন হচ্ছে ফেনা তৈরিকারী এক ধরনের ওষুধ যা দিনে দুই বার আপনি সরাসরি মাথার ত্বকে লাগাতে পারেন। মাথার পেছন এবং সামনের অংশে চুল গজানোর জন্য এটি বেশ কার্যকরী। আরেকটি কার্যকরী ওষুধ হচ্ছে, ফিনাস্টেরাইড বা প্রপেশিয়া। এটি মুখে খাওয়ার উপযোগী এবং প্রতিদিন তা সেবন করা যেতে পারে। এ দুটি ওষুধ অনেকসময় পরস্পরের পরিপূরক হিসেবে ব্যবহৃত হয়। তবে যেকোনো ওষুধ সেবনের আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

চুলের স্টাইল
চুল পড়ার জন্য অনেকটাই দায়ী চুল বাঁধার স্টাইল। চুলে আঁটসাঁট স্টাইল করলে শক্ত টানের ফলে চুলের গোড়া ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং চুল পড়া শুরু হয়। তা ছাড়া চুলের গ্রন্থি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ফলে সেখানে আর চুল গজায় না। আপনি যদি চুলের আঁটসাঁট স্টাইল ধরেই রাখেন তাহলে আপনার মাথায় টাক পড়া ঠেকানো মুশকিল হয়ে পড়বে।

খাবার নির্বাচন
সুস্থ ও ঘন চুলের জন্য স্বাস্থ্যকর খাবারের কোনো বিকল্প নেই। চুলের বৃদ্ধির জন্য আমিষ খুবই প্রয়োজনীয়। তবে চুলের পাশাপাশি শরীরের খেয়াল রাখতে হলে অবশ্যই চর্বিহীন আমিষ খাদ্য গ্রহণ করতে হবে। মাছে প্রচুর পরিমাণ চর্বিহীন আমিষ থাকে। চর্বিহীন মাংস মানবদেহের আমিষের চাহিদা পূরণ করে থাকে। বাদাম পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের ভোজ্য বীজে প্রচুর ভিটামিন ই এবং স্বাস্থ্যকর স্নেহ পদার্থ থাকে যা চুলে পর্যাপ্ত আর্দ্রতা ও পুষ্টি যোগায়। এমনকি কিছু মশলা চুলের পক্ষে খুবই উপকারী, যেমন- দারুচিনি। বিভিন্ন খাবারে দারুচিনি ব্যবহারের মাধ্যমে চুলের প্রয়োজনীয় অক্সিজেন ও পুষ্টির চাহিদা মেটানো সম্ভব।

পর্যাপ্ত পানি পান
চুলের ২৫ শতাংশ গ্রন্থি পানি দিয়ে গঠিত। দেহে পানির অভাব দেখা দিলে চুলের গ্রন্থিগুলো দুর্বল হয়ে যায়। ফলে চুলের ঘনত্ব কমে যায় এবং চুল পড়া শুরু হয়। এ ছাড়া দেহে পানির অভাব দেখা দিলে নতুন চুলগ্রন্থি তৈরি হয় না ফলে মাথায় চুলের পরিমাণ বাড়ে না।

ভিটামিন সেবন
মানসিক চাপ, জিনগত সমস্যা ও বিভিন্ন রোগ ছাড়াও পুরুষদেহে ভিটামিনের অভাবে চুল পড়ার অন্যতম প্রধান কারণ। মাথায় টাক পড়া প্রতিরোধ করতে পুষ্টিকর খাবারের পাশাপাশি প্রয়োজনীয় বিভিন্ন ভিটামিন নিয়মিত গ্রহণ করুন। ভিটামিন এ আপনার চুলের গ্রন্থিতে রেটিনয়িক এসিডের সংশ্লেষণ প্রক্রিয়া ঘটাতে সাহায্য করে, ভিটামিন বি আপনার মানসিক চাপের মাত্রা কমিয়ে দেয়, ভিটামিন সি, ডি এবং ই আপনার দেহে প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান সংরক্ষণ করতে সহায়তা করে।

মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ
চুল পড়া নিয়ে চরম দুশ্চিন্তা করা থেকে বিরত থাকতে হবে। কারণ যে কোনো বিষয় নিয়ে দুশ্চিন্তা করলেই চুল পড়ার হার বেড়ে যায়। দুশ্চিন্তা করলে আপনাআপনি চুল ঝরে যায়। এ ছাড়া বারবার চুল টানার ইচ্ছা জাগে। ফলে মাথা থেকে প্রচুর পরিমাণে চুল পড়ে যায় এবং চুলের গ্রন্থিগুলো আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার আক্রমণের শিকার হয়। সুতরাং মানসিক চাপ বা দুশ্চিন্তা এড়াতে নিয়মিত বিভিন্ন শারীরিক ব্যায়াম করুন।

ধূমপান ও মদপান কমানো
অতিরিক্ত ধূমপান ও মদপানের ফলে শরীরের মারাত্মক ক্ষতি হয়। এগুলোরও প্রভাব পড়ে চুলের ওপর। গবেষণায় দেখা গেছে, ধূমপান ও মদপান চুল পড়ার জন্য দায়ী। ধূমপানের ফলে শরীরের রক্ত চলাচল ব্যাহত হয়। ফলে চুলের গ্রন্থিগুলোতে সঠিক মাত্রায় রক্তপ্রবাহ না থাকায় চুল পড়া শুরু হয়। অন্যদিকে মদপানের ফলে শরীরে পানিশূন্যতা ও নানানরকম পুষ্টিজনিত সমস্যা দেখা দেয়। ফলে চুল পড়ার হার বেড়ে যায়।

নিয়মিত ব্যায়াম
নিয়মিত ব্যায়াম শরীর সুস্থ রাখার পাশাপাশি চুলের জন্যও উপকারী। ব্যায়ামের ফলে মানসিক চাপ বা দুশ্চিন্তা দূরে থাকে এবং শরীরে রক্ত চলাচল বাড়ায়, যা চুলের বৃদ্ধি ঘটাতে সহায়তা করে।

এসএন

Header Ad
Header Ad

টানা পঞ্চম হার শাকিব খানের ঢাকা ক্যাপিটালসের

ছবি: সংগৃহীত

টানা ব্যর্থতার বৃত্ত থেকে যেন বের হতে পারছে না শাকিব খানের দল ঢাকা ক্যাপিটালস। চলমান বিপিএলের ঢাকা পর্বে তিনটি ম্যাচ হেরে, সিলেট পর্বে আরও দুই ম্যাচে হারল দলটি। আজ (৯ জানুয়ারি) সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে চিটাগং কিংসের বিপক্ষে টানা পঞ্চম হারের স্বাদ পেতে হলো তাদের।

প্রথমে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৭৭ রানের লড়াকু পুঁজি গড়ে ঢাকা। জবাবে চিটাগং কিংস ১৯.৩ ওভারে মাত্র ৩ উইকেট হারিয়ে জয় নিশ্চিত করে। এ জয়ের মাধ্যমে চিটাগং তাদের দ্বিতীয় জয় তুলে নিয়ে ৪ পয়েন্টে পৌঁছেছে, অন্যদিকে টানা পাঁচ হারে পয়েন্ট টেবিলের তলানিতে রয়েছে ঢাকা ক্যাপিটালস।

চিটাগং কিংসের হয়ে ইনিংসের সূচনা করেন পারভেজ হোসেন ইমন ও উসমান খান। তাদের আগ্রাসী ব্যাটিংয়ে প্রথম ৬ ওভারেই আসে ৫৫ রান। ফরমানুল্লাহ সাফির বলে পারভেজ (১৬ বলে ১৭) ক্যাচ তুলে দিলে ঢাকা কিছুটা স্বস্তি পায়। তবে উসমান খান ২৫ বলে অর্ধশতক পূর্ণ করেন। পরে মোস্তাফিজুর রহমানের বলে ক্যাচ তুলে দিয়ে ৩৩ বলে ৫৫ রান করে বিদায় নেন তিনি।

এরপর গ্রাহাম ক্লার্ক (৩২ বলে ৩৯) ও মোহাম্মদ মিঠুন মিলে চিটাগংকে এগিয়ে নেন। গ্রাহামের বিদায়ের পর শামীম হোসেন দুর্দান্ত ব্যাটিং করে ১৯তম ওভারে ১৮ রান তুলে দলকে জয়ের কাছাকাছি নিয়ে যান। শেষ ওভারে মাত্র ৫ রান প্রয়োজন হলে, ৩ বলেই তা তুলে নেয় চিটাগং। মোহাম্মদ মিঠুন ২২ বলে ৩২ ও শামীম হোসেন ১৪ বলে ৩০ রানে অপরাজিত থাকেন।

ঢাকার এই টানা পাঁচ ম্যাচের হার তাদের বিপিএলে টিকে থাকার লড়াইকে কঠিন করে তুলেছে। অন্যদিকে চিটাগং কিংস তাদের জয়ে আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠেছে।

Header Ad
Header Ad

পুড়ে ছাই হাজারো বাড়ি­-গাড়ি, ৬ হাজার কোটি ডলারের ক্ষতির শঙ্কা

ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে ভয়াবহ দাবানলে পুড়ে গেছে হাজারো বাড়ি ও গাড়ি। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি ও ব্লুমবার্গের প্রতিবেদন অনুযায়ী, দাবানলে এখন পর্যন্ত অন্তত ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং কয়েক হাজার মানুষ গৃহহারা হয়েছেন। এই দাবানল থেকে প্রায় ৫ হাজার ৭০০ কোটি মার্কিন ডলারের ক্ষতি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

লস অ্যাঞ্জেলেসের পাঁচটি ভিন্ন এলাকায় দাবানল জ্বলছে। দমকা বাতাসের কারণে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে, যা দমকলকর্মীদের নিয়ন্ত্রণের প্রচেষ্টাকে কঠিন করে তুলছে। দাবানলের কারণে ২৭ হাজার একর জায়গা সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে। ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে জেনিফার অ্যানিস্টন, টম হ্যাঙ্কস, ব্র্যাডলি কুপারসহ অনেক হলিউড সেলিব্রিটির বাড়ি ধ্বংস হয়ে গেছে। অনেক সেলিব্রিটি ও সাধারণ মানুষ এখন গৃহহীন।

এই ভয়াবহ দাবানলের কারণে ১ লাখ ৩৭ হাজার মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। তবে আগুনের বিস্তার এবং দ্রুত ছড়িয়ে পড়ার কারণে আরও অনেক বাড়িঘর পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। দাবানল নিয়ন্ত্রণে দমকলকর্মীরা সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন, কিন্তু প্রতিকূল আবহাওয়া তাঁদের কাজে বাধা সৃষ্টি করছে।

ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দাবানল থেকে ৫ হাজার ৭০০ কোটি ডলারের ক্ষতি হতে পারে, যা মার্কিন ইতিহাসের অন্যতম বড় অর্থনৈতিক বিপর্যয় হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো আরও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।

Header Ad
Header Ad

রাজশাহীতে দেশীয় অ্যালকোহল পানে ৪ জনের মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

রাজশাহীতে দেশীয় অ্যালকোহল পানে চার জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে তিন জন মোহনপুর উপজেলায় এবং একজন রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।

মোহনপুরে মারা যাওয়া তিন জন হলেন টোটন (৪০), মোন্তাজ আলী (৪০) এবং জুয়েল (৩৫)। রামেক হাসপাতালে মারা যাওয়া ব্যক্তি আতোয়ার হোসেন (৩৫), যিনি নওগাঁর মান্দা উপজেলার গণেশপুর গ্রামের বাসিন্দা।

মোহনপুরে অ্যালকোহল পান করে অসুস্থ আরও চার জন বর্তমানে রামেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তারা হলেন আকবর আলী (৪৩), ফিরোজ (২৬), পিন্টু (২৫) এবং মোনায়েম (২৫)। জানা গেছে, সাত জন একসঙ্গে অ্যালকোহল পান করেছিলেন।

রামেক হাসপাতালের ওয়ার্ড মাস্টার ফারুক হোসেন জানিয়েছেন, আতোয়ারকে বুধবার রাত ১২টা ৮ মিনিটে হাসপাতালে আনা হয় এবং আট মিনিট পর তিনি মারা যান।

মোহনপুর থানার ওসি আবদুল হান্নান জানান, মঙ্গলবার রাতে মোহনপুরের সাত জন অ্যালকোহল পান করেন। এরপর বুধবার সকাল থেকে বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত তিন জন মারা যান। বাকি চার জনকে রামেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

পুলিশ জানায়, টোটন এবং জুয়েল অ্যালকোহল বিক্রি করতেন। তারাও পান করেছিলেন এবং বাড়িতেই মারা যান। তাদের লাশ স্বজনেরা দাফন করে ফেলেন। তবে মোন্তাজের মৃত্যুর খবর পেয়ে পুলিশ তার লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্ত শেষে স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করে।

মোন্তাজ আলীর ছেলে বাদী হয়ে অজ্ঞাত মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেছেন। পুলিশ জানায়, তদন্ত শেষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

টানা পঞ্চম হার শাকিব খানের ঢাকা ক্যাপিটালসের
পুড়ে ছাই হাজারো বাড়ি­-গাড়ি, ৬ হাজার কোটি ডলারের ক্ষতির শঙ্কা
রাজশাহীতে দেশীয় অ্যালকোহল পানে ৪ জনের মৃত্যু
হিলিতে ট্রেনের ধাক্কায় এক অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গার দর্শনায় সেনাবাহিনীর অভিযানে গ্রেফতার ৫
রাখাইনে জান্তাবাহিনীর বিমান হামলায় নিহত অন্তত ৪০
প্রেমিকার সাথে ঝগড়া করে বিমান থেকে ঝাঁপ দেওয়ার চেষ্টা
হাসিনার দুই পাসপোর্ট বাতিল, কীভাবে ভিসার মেয়াদ বাড়ায় ভারত: রিজভী
মার্চের আগেই শেখ হাসিনা বাংলাদেশে ফিরবেন: নাদেল
কিছুদিনের মধ্যেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন: মির্জা ফখরুল
খলিস্তানি নেতা নিজ্জর হত্যার ঘটনায় অভিযুক্ত চার ভারতীয়কে জামিন দিল কানাডা
রংপুরের কাছে হেরে মেজাজ হারালো তামিম  
শেখ হাসিনাকে ফেরাতে দিল্লির উত্তর না এলে ‘তাগিদপত্র’ পাঠাবে ঢাকা
৪ দিনের গ্যাস সংকটে পড়তে যাচ্ছে সারাদেশ
দুর্নীতির কারণে টিসিবির ৩৭ লাখ কার্ড বাতিল : বাণিজ্য উপদেষ্টা
একাই ৫৭ হাজার কোটি টাকা লুট করেছেন সালমান এফ রহমান  
সোহানের তাণ্ডবে বরিশালকে হারিয়ে রংপুরের টানা ছয় জয়
সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুল হককে দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা  
দাবি আদায়ে রাজপথ দখল কোনো সমাধান নয়: ডিএমপি কমিশনার  
বিএনপি নেতাকর্মীদের সতর্কবার্তা: ভুঁইফোড় সংগঠন ও প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ড নিয়ে নির্দেশনা