চুমুতে নিমেষে দূর হবে শরীরের ব্যথা
শরীরের হাজার ধকল দূর করে দেবে একটা চুমু৷ দূরে চলে যাবে সব ক্লান্তি৷
ভালোবাসা প্রকাশের এক অন্যতম মাধ্যম হল চুমু। ঘনিষ্ঠতার বহিঃপ্রকাশ এবং আবেগের আদান প্রদান করা হয় চুমুর মাধ্যমে। শুধু মনের ভাব নয়, চুমু খেলে শরীর থাকে তরতাজা। জেনে নিন চুমু খাওয়ার উপকারিতা।
কোনও পছন্দের মানুষ বা বস্তুকে চুমু খাওয়ার রীতি রয়েছে। চুমু খাওয়ার ফলে শরীরে ডোপামিন হরমোন তৈরি হয়, কমে যায় মস্তিষ্কের কর্টিসলের মাত্রা। এর জন্য শরীর জুড়ে তৈরি হয় শুধুই ভাললাগার অনুভূতি। তাই অস্থির সময় চুমু খেলে অনেকটা শান্ত লাগে। উদ্বেগ কমানোর জন্য চুমুর থেকে ভাল কিছু হতে পারে না।
চুমু খেলে মন ভাল থাকে। তার প্রভাবও পড়ে শরীরে। শরীর থাকে তরতাজা। এর পাশাপাশি সঙ্গীর সঙ্গে গভীর চুমুর সময় একজনের মুখের লালারস মিশে যায় অন্যের মুখে৷ ফলে শরীর নতুন মাইক্রো অর্গ্যানের সঙ্গে পরিচিত হয়। স্বাভাবিকভাবেই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি পায়।
মন ভাল থাকলে, তার প্রভাব পড়ে শরীরেও। চুমু খেলে মুখে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে, মন ফুরফুরে থাকে। কাজেই মুখের ত্বক টানটান, সতেজ থাকে। বয়সের ছাপ কম পড়ে।
একই সঙ্গে চুমু খাওয়ার ফলে মুখে ব্যায়মও হয়৷ চুমুর সময় মুখের ৩০টি পেশি সচল হয়ে ওঠে। পাশাপাশি চুমু খেলে প্রতি মিনিটে ২৬ ক্যালরি পর্যন্ত বার্ন হতে পারে। ফলে শরীর ঝড়াতেও কাজ করে চুমু।
চুমু খাওয়ার সময় শরীরে বইতে থাকে অদ্ভূত এক অনুভূতি৷ হৃদস্পন্দন বেড়ে যায়, শরীরের শিরা আর ধমনীগুলো প্রসারিত হয়। এতে রক্ত প্রবাহের উপর ভাল ফল হয়৷ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে।