রবিবার, ২৩ মার্চ ২০২৫ | ৯ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

‘বর্তমান পরিস্থিতি অতিক্রম করে পূর্বের অবস্থায় ফেরার চেষ্টা করছি’

ড. ফা হ আনসারী। দেশের বৃহত্তম করপোরেট প্রতিষ্ঠান এসিআই (অ্যাডভান্সড কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ) শিল্প গ্রুপের এসিআই মোটরস লিমিটেড, এসিআই এগ্রোলিংক, প্রিমিয়ারফ্লেক্স প্লাস্টিকস ও এসিআই এগ্রিবিজনেসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী হিসেবে তিনি দায়িত্ব পালন করছেন। সুইজারল্যান্ডের কৃষিভিত্তিক প্রতিষ্ঠান সিনজেনটায় চাকরি শুরু করে ৩৮ বছরের ব্যবধানে বর্তমানে এই পর্যায়ে এসেছেন তিনি।

কৃষি সেক্টর কীভাবে এগিয়ে যাচ্ছে, কৃষি শিল্পের রূপান্তর, কৃষিতে এসিআই কী অবদান রাখছে? ঢাকাপ্রকাশ-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এসব বিষয়ে কথা বলেছেন ফা হ আনসারী। গত রবিবার (২৮ আগস্ট) এসিআই এর তেজগাঁও অফিসে সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন ঢাকাপ্রকাশ-এর সিনিয়র রিপোর্টার জাহাঙ্গীর আলম।

ঢাকাপ্রকাশ: জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি আপনাদের ব্যবসায় কী ধরনের প্রভাব ফেলেছে?

ফা হ আনসারী: ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের প্রভাবে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রায় পণ্যের দাম বেড়ে গেছে। বর্তমানে দেশেও পেট্রোল, ডিজেলের দাম বেড়ে গেছে। এর প্রভাবে কারখানা চালাতে গিয়ে খরচ বেড়ে গেছে। কারণ ডিজেল দিয়ে কারখানা চালাতে হচ্ছে। ধানের দাম বৃদ্ধির কারণে চালের দাম বেড়ে গেছে। আমদানি খরচ বেড়েছে, উৎপাদন খরচ বেড়ে গেছে। ধান ও গমের কারণে চাল, আটার দামও বেড়ে গেছে। তেলের দাম বৃদ্ধির কারণে পরিবহন ব্যয়ও বেড়ে গেছে। সামগ্রিকভাবে দেশে সব জায়গায় প্রায় সব জিনিসের দাম বেড়েছে। শুধু বাংলাদেশে নয়, বিশ্বজুড়ে একই অবস্থা। প্রায় পণ্যের দাম বেড়ে গেছে। তাই আমাদের পণ্যের দামও কিছুটা বেড়েছে। সর্বসাকুল্যে যে মূল্যস্ফীতি হয়েছে তাতে আমাদের ব্যবসাকে হার্ড করছে। তার মানে এই নয় যে, আমাদের ব্যবসা কমে গেছে। বরং আমাদের ব্যবসা বেড়েছে। তবে লাভটা কমেছে। এমন পরিস্থিতিতে আমরা ভয় পাই না। আমাদের টিমকে সেভাবে শক্তিশালী করছি। কাস্টমার বৃদ্ধির চেষ্টা করছি। এই পরিস্থিতিকে অতিক্রম করে আবার পূর্বের অবস্থায় ফিরে যাওয়ার চেষ্টা করছি। 

ঢাকাপ্রকাশ: এসিআই কীভাবে কৃষকদের সহায়তা করছে?

ড. ফা হ আনসারী: আমরা (এসিআই) কমপ্লিট এগ্রিকালচার ভ্যালু চেইন নিয়ে কাজ করি। ভ্যালু চেইনের মধ্যে টেকনোলজি, সিড, ফার্টিলাইজার, ক্রপ প্রটেকশন, অ্যানিম্যাল হেল্থ, গো প্রজনন ও দুগ্ধ খামারের জন্য সিমেন উৎপাদন ও এক্সপোর্ট করছি। আমাদের ফ্লাওয়ারমিল, রাইসমিল করা হয়েছে। ফুড প্রসেস করি। এসব পণ্য স্থানীয়ভাবে বিক্রি করি। রপ্তানিও করি। আমাদের ‘স্বপ্ন’কে দেশের সবচেয়ে বড় রিটেইল শপিং সেন্টার করা হয়েছে। কমপ্লিট এগ্রিকালচার ও ফুড ভ্যালু চেইন নিয়ে কাজ করা হচ্ছে। উদ্দেশ্য হচ্ছে কৃষকের সম্পদ বৃদ্ধি করা। কৃষককে ফোকাস করা। বাংলাদেশের অর্ধেক মানুষ হচ্ছে কৃষক। তাই এসিআই দেশে সবচেয়ে বড় কোম্পানি হিসেবে কৃষকের সম্পদ বৃদ্ধিতে সব কিছু করার চেষ্টা করছে। এতে কৃষকের আরও উন্নয়ন হবে।

ঢাকাপ্রকাশ: এসিআই কীভাবে কৃষি থেকে শিল্পপণ্যে রূপান্তর করছে?

ড. ফা হ আনসারী: গত চার দশকে কৃষিতে একটি বিপ্লব সাধিত হয়েছে। এরফলে দেশের খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিতে কিছুটা অগ্রগতি হয়েছে। যেহেতু এ দেশের অর্ধেক মানুষ গ্রামে বাস করে। আমরা তাদের সব ধরনের সহায়তা দিচ্ছি। যাতে কৃষি পণ্য উৎপাদন করে কৃষকরা লাভ করতে পারে। এতে কৃষকের খরচ কমে যায়। আমরা এক্সটেনশন ওয়ার্ক করি। আমাদের হাজার হাজার কর্মী মাঠে কাজ করছে। ডিজিটাল প্লাটফর্ম আছে। সব ফার্মারকে কানেক্ট করছি। কৃষকের উৎপাদন খরচ কমাতে প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি করতে দেশের ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ারদের মাধ্যমে টেকনিক্যাল সহযোহিতা দিচ্ছি। কৃষকের দোড় গোড়ায় সব সেবা পৌঁছে দিচ্ছি। জমিতে বীজ উৎপাদন করছি। সারাদেশে আমাদের ১০ হাজারের বেশি কন্ট্রাক্ট ফার্মিং আছে। তারা আমাদের বীজ সরবরাহ করে। আমরা কৃষকের পণ্য কিনে প্রক্রিয়াজাত করে তা দেশের বাজারে বিক্রি করি, রপ্তানিও করি। আমরা কৃষকদের অ্যানিম্যাল হেল্থ, এগ্রিমেশিনারিজ সাপ্লাই দিই। ফার্মাসিউটিক্যিাল প্রডাক্ট, ভ্যাকসিনও সাপ্লাই দিই।

ঢাকাপ্রকাশ: করোনার প্রভাব কেটে বর্তমানে কোনো পর্যায়ে এসেছে এসিআই?

ড. ফা হ আনসারী: করোনা আমাদের ব্যবসায় মারাত্মক প্রভাব পড়েছে। ১৩ হাজার কোটি টাকার টার্নওভার। আমাদের বেশির ভাগ কাঁচামাল আমদানি করা হয়। এ ছাড়া ডলারের দাম রেকর্ড পরিমাণ বেড়েছে। ৮৬ থেকে বাড়তে বাড়তে ১১৮ টাকায় চলে এসেছে। এতে মারাত্মক প্রভাব পড়েছে।

ঢাকাপ্রকাশ: প্রযুক্তিনির্ভর কৃষিপণ্য কীভাবে কৃষকের উপর প্রভাব ফেলেছে?

ড. ফা হ আনসারী: আমরা বাজারে পর্যাপ্ত ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি নিয়ে এসেছি। কৃষিযন্ত্রপাতিতে আমরা বাংলাদেশে প্রথম অবস্থানে। আমরাই বাংলাদেশে প্রথম কমবাইন্ড হারভেস্ট মেশিন নিয়ে এসেছি বাজারে। এর মাধ্যমে কৃষক বাড়িতে বসে দেখতে পায় কতটুকু জমির ধান কাটা হচ্ছে। কোনো সমস্যা হচ্ছে কি না তা জানতে পারছে। সেচ পাম্পও কৃষকের কাছে বিক্রি করা হচ্ছে। এভাবে প্রায় কৃষি যন্ত্রপাতি সরবরাহ করা হচ্ছে কৃষকের কাছে। তাদের সমাধান দিচ্ছি। শুধু সসমাধান দিলে হবে না, তাদের সার্ভিসও দেওয়া হচ্ছে। প্রকৌশলীদের সেভাবে কন্ট্রাক্ট করে ৬ ঘণ্টার মধ্যে ট্রাক্টর সেবার ব্যবস্থা করা হয়েছে। তাদের সেভাবে সেবাও দেওয়া হচ্ছে। মোটরসইকেলের ক্ষেত্রে আড়াই ঘন্টার মধ্যে সার্ভিস দেওয়া হচ্ছে।

ঢাকাপ্রকাশ: নতুন আর কোনো পণ্য আনার উদ্যোগ নিয়েছেন কি?

ড. ফা হ আনসারী: আমরা কৃষি সেক্টরের জন্য নতুন করে আরও মেশিন আনার চিন্তাভাবনা করছি। এগুলো ট্রায়াল স্টেজে আছে। আমরা কনস্ট্রাটশনের মধ্যে ক্রেন, মিক্সার মেশিন বিক্রি করি। মেশিনারিজ ব্যবসার মধ্যে আমরা মোটরসাইকেল বিক্রি করি। তা উৎপাদনও করছি। এসিআই মোটরস নামে রাজেন্দ্রপুরে কারখানা আছে।

এনএইচবি/এসএন 

 

Header Ad
Header Ad

ঢাকায় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে পাকিস্তান দিবস উদযাপন

জাঁকজমকপূর্ণ পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে পাকিস্তান দিবস উদযাপিত হয়েছে। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকার পাকিস্তান হাইকমিশন চ্যান্সেরিতে রোববার সকালে এক জাঁকজমকপূর্ণ পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে পাকিস্তান দিবস উদযাপিত হয়েছে।

বাংলাদেশে পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ দেশটির জাতীয় সংগীত বাজানোর মাধ্যমে পাকিস্তানের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন। একই সঙ্গে তিনি ১৯৪০ সালের ২৩ মার্চের ঐতিহাসিক ক্ষণটিকে স্মরণ করেন। যেদিন কায়েদে আজম মুহাম্মদ আলী জিন্নাহর নেতৃত্বে পাকিস্তান আন্দোলনের দূরদর্শী নেতারা পাকিস্তান প্রস্তাব পাস করেন, দক্ষিণ এশিয়ার মুসলমানদের জন্য একটি স্বাধীন আবাসভূমির ভিত্তি স্থাপন করেন।

পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতি আসিফ আলি জারদারি, প্রধানমন্ত্রী মুহাম্মদ শাহবাজ শরিফ এবং উপ-প্রধানমন্ত্রী/পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ ইসহাক দারের বার্তা পাঠ করা হয়। এতে দিবসের তাৎপর্যের ওপর জোর দেওয়া এবং অগ্রগতি ও ঐক্যের প্রতি পাকিস্তানের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করা হয়।

আগত অতিথিদের সম্ভোধন করে হাইকমিশনার বাংলাদেশ ও ভুটানে বসবাসরত পাকিস্তানি প্রবাসীদের শুভেচ্ছা জানান। তিনি পাকিস্তান সৃষ্টির জন্য প্রদত্ত ত্যাগের প্রতি শ্রদ্ধা জানান এবং এ ঐতিহ্যের প্রতিফলন ঘটানোর গুরুত্বের ওপর জোর দেন। সৈয়দ আহমেদ মারুফ এ সময় পাকিস্তান আন্দোলনে বাংলার নেতাদের ভূমিকাও তুলে ধরেন।

অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে পাকিস্তানি সম্প্রদায়ের সদস্য, স্থানীয় গণমাধ্যমের প্রতিনিধি এবং হাইকমিশনের কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

সৌদিতে ওমরাহযাত্রী বহনকারী বাস দুর্ঘটনায় নিহত অন্তত ৬ জন

ছবি: সংগৃহীত

মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সৌদি আরবে মর্মান্তিক এক বাস দুর্ঘটনায় অন্তত ছয় ওমরাহযাত্রী নিহত হয়েছেন এবং আহত হয়েছেন আরও কমপক্ষে ১৪ জন। স্থানীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, মদিনা ও মক্কা শহরের মধ্যবর্তী ওয়াদি আল আকিকের মহাসড়কে গত বৃহস্পতিবার এই দুর্ঘটনা ঘটে।

ইন্দোনেশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নিশ্চিত করেছে যে, হতাহতরা সবাই ইন্দোনেশিয়ার নাগরিক। দুর্ঘটনার সময় বাসটি ওমরাহযাত্রী ও তাদের সহকারী কর্মীদের বহন করছিল।

জেদ্দা শহর থেকে প্রায় ১৫০ কিলোমিটার উত্তরে সংঘটিত এই দুর্ঘটনার বিষয়ে স্থানীয় সময় দুপুর দেড়টার দিকে জেদ্দায় নিযুক্ত ইন্দোনেশিয়ার কনস্যুলেট জেনারেলকে জানানো হয়।

ইন্দোনেশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা জুধা নুগ্রাহা এক বিবৃতিতে জানান, মদিনা-মক্কার মহাসড়কে দুর্ঘটনার শিকার বাসের ২০ যাত্রী হতাহত হয়েছেন। প্রাথমিকভাবে ছয়জনের মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে এবং আহতদের অবস্থা গুরুতর।

প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, অপর একটি গাড়ির সঙ্গে সংঘর্ষের পর বাসটি উল্টে যায় এবং তাতে আগুন ধরে যায়। সৌদি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, দুর্ঘটনার বিষয়ে বিস্তারিত তদন্ত চলছে।

দুর্ঘটনার পরপরই ইন্দোনেশিয়ার কনসুলেট জেনারেল তাৎক্ষণিকভাবে নাগরিকদের উদ্ধারে ঘটনাস্থলে একটি নিরাপত্তা দল মোতায়েন করে।

সূত্র: গালফ নিউজ।

Header Ad
Header Ad

তালেবান নেতার মাথার বিনিময়ে কোটি ডলারের পুরস্কার বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

আফগানিস্তানের তালেবান নেতা ও বর্তমান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সিরাজুদ্দিন হাক্কানি। ছবি: সংগৃহীত

আফগানিস্তানের তালেবান নেতা ও বর্তমান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সিরাজুদ্দিন হাক্কানিকে ধরার জন্য যুক্তরাষ্ট্র ঘোষিত এক কোটি ডলারের পুরস্কার প্রত্যাহার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে আফগানিস্তানের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

শনিবার (২২ মার্চ) কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। তবে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা এফবিআইয়ের ওয়েবসাইটে এখনো হাক্কানির তথ্যের জন্য পুরস্কারের বিষয়টি মুছে ফেলা হয়নি। এফবিআই দাবি করেছে, হাক্কানি মার্কিন ও মিত্র বাহিনীর বিরুদ্ধে সীমান্তবর্তী হামলার সমন্বয়কারী ছিলেন।

 

ছবি: সংগৃহীত

আল জাজিরার প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, এই সিদ্ধান্তের মাত্র দুই দিন আগে তালেবানরা জর্জ গ্লেজম্যান নামে এক মার্কিন নাগরিককে মুক্তি দেয়। তিনি ২০২২ সালের ডিসেম্বরে আফগানিস্তান ভ্রমণের সময় অপহৃত হয়েছিলেন। চলতি বছরে এটি তালেবানদের মুক্তি দেয়া তৃতীয় মার্কিন বন্দি।

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও গ্লেজম্যানের মুক্তিকে ‘ইতিবাচক ও গঠনমূলক পদক্ষেপ’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন এবং এই ঘটনায় কাতারের ‘গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার’ প্রশংসা করেছেন।

তালেবান সরকার জানিয়েছে, মার্কিন বন্দিদের মুক্তি তাদের বৈশ্বিক ‘স্বীকৃতি অর্জনের’ প্রচেষ্টারই অংশ।

উল্লেখ্য, ২০২১ সালের আগস্টে আফগানিস্তানের নিয়ন্ত্রণ নেয় তালেবান। এখনো বিশ্বের বেশিরভাগ দেশ তাদের সরকারকে স্বীকৃতি দেয়নি, তবে কিছু দেশ কাবুলে কূটনৈতিক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ঢাকায় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে পাকিস্তান দিবস উদযাপন
সৌদিতে ওমরাহযাত্রী বহনকারী বাস দুর্ঘটনায় নিহত অন্তত ৬ জন
তালেবান নেতার মাথার বিনিময়ে কোটি ডলারের পুরস্কার বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
রাজধানীতে ঈদের দিন আনন্দ মিছিল ও দিনব্যাপী মেলার আয়োজন
দেশের নাম পরিবর্তন করা উচিত বলে আমরা মনে করি না: সালাহউদ্দিন
জিএম কাদের ও স্ত্রীর ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
হাসিনার মতোই একাত্তরে নেতাকর্মীদের ছেড়ে পালিয়েছিলেন শেখ মুজিব : তাজউদ্দিনকন্যা শারমিন
২৫ মার্চ সারাদেশে এক মিনিটের প্রতীকী ‘ব্ল্যাক আউট’ পালন
১০ শতাংশ দাম কমছে ইন্টারনেটের
দীর্ঘ ৮ দিনের ছুটির কবলে বেনাপোল স্থলবন্দর
প্রধান উপদেষ্টার চীন সফর হবে মাইলফলক : চীনা রাষ্ট্রদূত
পাওনা আদায়ে এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি নিলামে তুলছে ইসলামী ব্যাংক
সাগরে নিখোঁজের ৩০ ঘণ্টা পর বিজিবি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার
সেনাপ্রধানের সঙ্গে বৈঠক নিয়ে হাসনাতের সঙ্গে সারজিসের দ্বিমত
টয়লেটে বেশিক্ষণ থাকায় যাত্রীকে মারলেন পাইলট
পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর ২০ শতাংশ শুল্ক তুলে নিলো ভারত
গাজীপুরে স্ত্রী-সন্তানকে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যা
হাসিনাবিরোধী আন্দোলনের বিষয়ে ভারত অবগত ছিল: জয়শঙ্কর
নামাজরত বাবাকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করল ছেলে
নিয়ন্ত্রণে সুন্দরবনের আগুন, তদন্ত কমিটি