বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২৯ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

বিশ্বনেতাদের সামনে মোদিকে পাত্তা দিলেন না ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট!

এআই সম্মেলনে অংশ নেয়া বিশ্বনেতাদের স্বাগত জানান ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ। ছবি: সংগৃহীত

বিশ্বনেতাদের সঙ্গে করমর্দনের সময় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে পাত্তা দিলো না ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ। মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) প্যারিসের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) শীর্ষ সম্মেলনে এই দৃশ্য দেখা গেছে। তুরস্কের আনাদোলু নিউজের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, প্যারিসে এআই সম্মেলনে অংশ নেয়া বিশ্বনেতাদের স্বাগত জানাতে সম্মেলনস্থলে হাজির হন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ। এসময় মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্সসহ বিশ্বনেতাদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট।

সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, জেডি ভ্যান্সের পাশে বসা নরেন্দ্র মোদি হাত বাড়িয়ে দিলে তাকে পুরোপুরি এড়িয়ে যান ম্যাক্রোঁ। তবে মোদিকে উপেক্ষা করলেও আশপাশে থাকা ইউরোপীয় কমিশনের সভাপতি উরসুলা ভন ডার লেইনসহ অনেক অতিথির সঙ্গে হাত মেলাতে দেখা যায় ফরাসি প্রেসিডেন্টকে।

এ ঘটনাটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তোলপাড় সৃষ্টি করেছে। কেউ কেউ এ ঘটনাকে কূটনৈতিক অবজ্ঞা হিসেবে উল্লেখ করেছেন। আবার কেউ কেউ বলছেন অনিচ্ছাকৃতভাবে এটি হতে পারে।

ফরাসি বা ভারত সরকারের পক্ষ থেকে কেউ এই বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।

তবে ভারতের ফ্যাক্টচেকিং প্রতিষ্ঠান ডি-ইন্টেন্ট ডাটা দাবি করেছে, ওই ঘটনার আগে বেশ কয়েকবার মোদির সঙ্গে করমর্দন ও হাত মিলিয়েছেন ম্যাক্রোঁ। তারা বেশ কয়েকটি ছবিও শেয়ার করেছে। তাদের দাবি, মোদিকে এড়িয়ে চলার যে ভিডিও শেয়ার করা হয়েছে সেটি উদ্দেশ্যমূলক।

এদিকে প্যারিসে থাকা ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্সের সঙ্গে দেখা করেছেন। এলিসি প্যালেসে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ আয়োজিত এক নৈশভোজের সময় তাদের সাক্ষাৎ হয়। নৈশভোজের সাইডলাইনে অনুষ্ঠিত বৈঠকের সময় নরেন্দ্র মোদি জেডি ভ্যান্সকে তার নির্বাচনী বিজয়ের জন্য অভিনন্দন জানান।

সূত্র: আনাদোলু এজেন্সি

Header Ad
Header Ad

একুশে বইমেলা তৌহিদী জনতার ‘ক্ষোভ-বিক্ষোভ’ ন্যায়সঙ্গত: ফরহাদ মজহার

লেখক, কবি ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক ফরহাদ মজহার। ছবি: সংগৃহীত

একুশে বইমেলায় ‘তৌহিদী জনতা’র প্রতিবাদ ও ক্ষোভ ন্যায়সঙ্গত বলে মন্তব্য করেছেন লেখক, কবি ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক ফরহাদ মজহার। তিনি বলেন, যারা এটি সহ্য করতে পারছেন না, তারা তৌহিদী জনতাকে ‘মব’ বলে অভিহিত করছেন, যা অন্যায়।

ফরহাদ মজহার বলেন, তসলিমা নাসরিন শুধু একজন লেখক নন, বরং তিনি প্রকাশ্যে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বিরোধিতা করেছেন। বাংলাদেশের জনগণ তাকে দিল্লির আগ্রাসী স্বার্থ ও হিন্দুত্ববাদের প্রচারক হিসেবে দেখে। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর দিল্লির প্রভাব ও হিন্দুত্ববাদী রাজনীতির একজন প্রতিনিধিকে ‘লেখকের স্বাধীনতা’র নামে প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টাকে শুধুমাত্র সাহিত্যিক দৃষ্টিকোণ থেকে বিচার করা যাবে না; এটি রাজনৈতিকভাবেও মূল্যায়ন করতে হবে।

ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি প্রশ্ন করেন, "একুশের বইমেলায় কেন লেখকের স্বাধীনতার নামে হিন্দুত্ববাদী দিল্লির সাংস্কৃতিক আগ্রাসন প্রতিষ্ঠার চেষ্টা হচ্ছে? কারা এর পেছনে কাজ করছে? কেন করছে? স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উচিত এর জবাব দেওয়া।" তিনি আরও বলেন, “লেখকের স্বাধীনতার আড়ালে হিন্দুত্ববাদী রাজনৈতিক প্রচারণা চালানো হচ্ছে, আর এর বিরুদ্ধেই তৌহিদী জনতা প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে। এটি নিছকই ধর্মীয় অনুভূতির বিষয় নয়, বরং স্বাধীনতার জন্য লড়াই।”

বইমেলায় জনসাধারণের প্রতিবাদের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “যখন একের পর এক মাজার ভাঙা হচ্ছে, তখন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। অথচ তসলিমা নাসরিনের বই স্টল থেকে সরানোর দাবি আসতেই কঠোর পদক্ষেপের হুমকি দেওয়া হচ্ছে।” তিনি একে ‘তৌহিদী জনতার ন্যায়সঙ্গত ক্ষোভ’ বলে অভিহিত করেন এবং বলেন, “তাদের বিরুদ্ধে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ চালানোর হুমকি আসছে, যা অগ্রহণযোগ্য।”

ফরহাদ মজহার বলেন, “একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির গণআদালত ছিল একটি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রচেষ্টা, যা আইন ও সংবিধানের বাইরে গঠিত হয়েছিল। সেই সময় এটিকে ‘মব জাস্টিস’ বলা হয়নি, অথচ এখন জনগণের ন্যায়সঙ্গত প্রতিবাদকে ‘মব জাস্টিস’ বলা হচ্ছে।” তিনি বলেন, “যদি ইনসাফের প্রশ্ন আসে, তাহলে তৌহিদী জনতা চাইলে গণআদালত গঠন করতে পারত, কিন্তু তারা তা করেনি। তারা শুধু বইমেলায় একজন বিতর্কিত লেখকের বই সরানোর দাবি করেছে।”

তিনি বলেন, “বাংলাদেশের বামপন্থি রাজনীতি ইসলামবিদ্বেষী। তারা বরাবরই ইসলামের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে এবং জাতিগত ফ্যাসিবাদের ভিত্তিতে রাজনৈতিক কৌশল সাজিয়েছে। তাদের রাজনৈতিক পরিকল্পনার মূল লক্ষ্যই হলো ইসলাম নির্মূল করা। তাই ‘তৌহিদী জনতা’র আন্দোলন অনেকের মনে আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে।”

তিনি বলেন, “জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর জনগণের ঐক্য অটুট রাখা জরুরি। ইসলাম ও ইসলামবিদ্বেষী রাজনীতির বিভাজন সৃষ্টি করে জনগণকে বিভক্ত করা ঠিক নয়। এই বিভাজনের কারণে বাংলাদেশে বিপ্লবী রাজনৈতিক ধারার বিকাশ হয়নি।

ফরহাদ মজহার বলেন, “বাংলাদেশের রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে বড় পরিবর্তন প্রয়োজন। নিজেদের বদলাতে হবে, তাহলেই বাংলাদেশও বদলে যাবে।”

Header Ad
Header Ad

দেশের প্রযুক্তি খাত ভারত ও শেখ পরিবারের কাছে জিম্মি: আমিনুল

বিএনপি কেন্দ্রীয় ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক ও ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমিনুল হক। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি কেন্দ্রীয় ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক ও ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমিনুল হক বলেছেন, দেশের প্রযুক্তি খাত পার্শ্ববর্তী একটি দেশ ও শেখ পরিবারের কাছে জিম্মি হয়ে রয়েছে। তাদের সামগ্রিক একটি সিন্ডিকেট এই খাত নিয়ন্ত্রণ করছে, যা মুক্ত করা না গেলে দেশের সকল তথ্য-উপাত্ত রক্ষা করা কঠিন হয়ে পড়বে।

মঙ্গলবার বিকালে রাজধানীর হাতিরঝিল মধুবাগ মাঠে ঢাকা মহানগর উত্তরের হাতিরঝিল থানা বিএনপির কর্মীসভা ও রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফার কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, গত ১৭ বছরে আওয়ামী স্বৈরাচার সরকার পুলিশ বাহিনীকে ধ্বংস করে দিয়েছে। পুলিশ প্রশাসনকে দলীয়ভাবে ব্যবহার করে তারা একে একটি ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেছে। এখন পুলিশ প্রশাসন চেষ্টা করছে কীভাবে নতুন বাংলাদেশ গড়া যায় এবং নতুনভাবে প্রশাসনের প্রতিটি স্তরকে পুনর্গঠন করা যায়, যাতে জনগণের কাছে তারা আস্থার প্রতীক হয়ে উঠতে পারে।

আমিনুল হক বলেন, গত ৫ আগস্টের পর ছয় মাস পার হলেও পুলিশ, প্রশাসন, বিচার বিভাগ ও রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোতে স্থিতিশীলতা আসেনি। কারণ, আওয়ামী স্বৈরাচারের দোসররা এখনো রাষ্ট্রের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। বিএনপি চায় একটি আধুনিক বাংলাদেশ গড়তে, যেখানে মানুষের অধিকার নিশ্চিত হবে। কিন্তু আওয়ামী লীগের দোসররা নানাভাবে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করছে।

তিনি আরও বলেন, দেশে অস্থিরতা সৃষ্টির জন্য চারপাশে ষড়যন্ত্র চলছে। সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়ন হলেই ভবিষ্যৎ আধুনিক বাংলাদেশ নির্মিত হবে। বিএনপির মধ্যে নতুন অনুপ্রবেশকারীদের ঠাঁই হবে না বলেও তিনি হুঁশিয়ারি দেন।

গণমাধ্যমের স্বাধীনতার বিষয়ে তিনি বলেন, তারেক রহমানের নেতৃত্বে বিএনপি গণমাধ্যমের জন্য লড়াই করেছে। হাসিনার পতন ঘটাতে দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামে বিএনপির বহু কর্মী প্রাণ দিয়েছে। গত ১৭ বছরে আওয়ামী সরকারের নির্যাতন-নিপীড়নের কথা বিএনপির নেতাকর্মীরা কখনো ভুলবে না।

বিএনপির এই নেতা বলেন, বিএনপি জনগণের দল, তাই জনগণের চাওয়া-পাওয়া বুঝতে হবে। তারেক রহমানের ৩১ দফা ধ্বংসপ্রাপ্ত দেশকে পুনর্গঠনের রূপরেখা। এই রূপরেখা বাস্তবায়নের জন্য বিএনপির নেতাকর্মীদের সারাদেশের সাধারণ মানুষের কাছে ৩১ দফার বার্তা পৌঁছাতে হবে।

তিনি অভিযোগ করেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নামে বর্তমান সরকার নির্বাচনকে পিছিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে। কিন্তু বাংলাদেশের জনগণ তা মেনে নেবে না, কারণ তারা গত ১৫ বছর ভোট দিতে পারেনি। জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের জন্য তিনি সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।

হাতিরঝিল থানা বিএনপি আহ্বায়ক নাজমুল হক মাসুমের সভাপতিত্বে এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক সাইফুল আলম নীরব, মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্য সচিব মোস্তফা জামান, সিনিয়র সদস্য আনোয়ারুজ্জামান আনোয়ার, যুগ্ম-আহ্বায়ক মোস্তাফিজুর রহমান সেগুন, এস এম জাহাঙ্গীর হোসেন, ফেরদৌসী আহমেদ মিষ্টি, এবিএমএ রাজ্জাক, গাজী রেজাউনুল হোসেন রিয়াজসহ বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।

Header Ad
Header Ad

বাকৃবিতে ৭৮ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত হচ্ছে নতুন ছাত্র হল

বাকৃবিতে ৭৮ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত হচ্ছে নতুন ছাত্র হল। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিকতর উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ছাত্রদের আবাসন সংকট নিরসনে ১২০০ ছাত্রের আধুনিক আবাসন সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন একটি নতুন ১০তলা ভবন নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন হয়েছে।

বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারী) দুপুর ১২টায় ‘শহীদ জামাল হোসেন' নামের ছাত্র হলটির পুণ:নির্মাণ কাজের ভিত্তি প্রস্থর স্থাপন করেন বাকৃবির উপাচার্য প্রফেসর ড. এ কে ফজলুল হক ভূঁইয়া ।

জানা যায়, ১৭১৮০ বর্গমিটার আয়তনের এই ভবনটির জন্যে প্রাক্কলিত ৮৬ কোটি ৯৪ লক্ষ টাকার বিপরীতে ৭৮ কোটি ২৪ লক্ষ ৬০ হাজার ৬৭৭টাকায় কার্যাদেশকৃত এই নির্মাণ কাজের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান নুরানী কনস্ট্রাকশন লিমিটেড ও নির্মান কাজ বাস্তবায়নে কাজ করবে বাকৃবির প্রকৌশল শাখা।

এসময়ে আরও উপস্থিত ছিলেন কৃষি অনুষদীয় ডিন প্রফেসর ড. জি.এম মুজিবর রহমান, ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা প্রফেসর ড.মো. শহীদুল হক, কো-অর্ডিনেটর প্রফেসর ড. মো. সামছুল আলম, শিক্ষক সমিতির সভাপতি প্রফেসর ড. মো. রফিকুল ইসলাম সরদার, বাউরেস পরিচালক প্রফেসর ড. মো. হাম্মাদুর রহমান, রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ ড. মো. হেলাল উদ্দীন, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর ড. জোয়ার্দার ফারুক আহমেদ, পরিকল্পনা ও উন্নয়ন শাখার পরিচালক প্রফেসর ড. মো. মোশাররফ উদ্দীন ভূঞা, ট্রেজারার প্রফেসর ড. হুমায়ুন কবির, জামাল হোসেন হলের প্রভোস্ট প্রফেসর ড.মোহাম্মদ শাহজাহান মঞ্জিল, পরিচালক পরিবহন প্রফেসর ড. মোহাম্মদ গোলজারুল আজিজ, প্রফেসর ড. মো: মোজাম্মেল হক, প্রধান প্রকৌশলী(ভারপ্রাপ্ত )মোহাম্মদ আতিকুর রহমান, অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মুহঃ এনামুল হকসহ অন্যান্য আমন্ত্রিত শিক্ষক-কর্মকর্তা এবং কর্মচারীবৃন্দ।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

একুশে বইমেলা তৌহিদী জনতার ‘ক্ষোভ-বিক্ষোভ’ ন্যায়সঙ্গত: ফরহাদ মজহার
দেশের প্রযুক্তি খাত ভারত ও শেখ পরিবারের কাছে জিম্মি: আমিনুল
বাকৃবিতে ৭৮ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত হচ্ছে নতুন ছাত্র হল
অপারেশন ডেভিল হান্ট: চুয়াডাঙ্গায় আওয়ামী লীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
বিরামপুরে বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে প্রেমিকার অনশন
ঢাকার আবাসিক হোটেল থেকে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
বাণিজ্যিকভাবে ‘যমুনা রেল সেতুতে’ ট্রেন চলাচল শুরু, স্বপ্নপূরণ উত্তরাঞ্চলবাসীর!
চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তা সংরক্ষন অধিকার অভিযানে ব্যবসায়ীকে জরিমানা
গাজীপুরে মোজাম্মেল হকের বাড়িতে হামলায় আহত কাশেমের মৃত্যু
এস আলম পরিবারের ৫ হাজার কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ
চাকরিচ্যুত বিডিআরদের আইন উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের আশ্বাস দিলেন হাসনাত
ভারতে গরুকে ‘রাষ্ট্রমাতা’ ঘোষণার দাবি, মোদিকে আল্টিমেটাম
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে আমরা চ্যাম্পিয়ন হতে যাচ্ছি: শান্ত
বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা ‘স্থিতিশীল’
লিবিয়া উপকূলে নৌকা ডুবে ১৬ পাকিস্তানির মৃত্যু
আয়নাঘর পরিদর্শন শেষে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনের জন্য প্রায় ৬ হাজার কোটি টাকা চায় ইসি
শেখ হাসিনা ও আ.লীগের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রমাণ মিলেছে: জাতিসংঘ
গণ-অভ্যুত্থানে নিহত হয়েছেন ৪৪ পুলিশ কর্মকর্তা: জাতিসংঘ
আদমদীঘিতে ৯৮ কেজি গাঁজাসহ ২ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার