শুক্রবার, ১০ জানুয়ারি ২০২৫ | ২৬ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

টিউলিপকে মন্ত্রিত্ব থেকে সরানোর চিন্তা ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর

যুক্তরাজ্যের সিটি মিনিস্টার টিউলিপ সিদ্দিক। ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাজ্যের সিটি মিনিস্টার টিউলিপ সিদ্দিককে মন্ত্রিত্ব থেকে সরানোর বিষয়টি বিবেচনা করছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী কেয়ার স্টারমার। এ লক্ষ্যে তার স্থলাভিষিক্ত হওয়ার জন্য সম্ভাব্য ব্যক্তিদের একটি সংক্ষিপ্ত তালিকাও প্রস্তুত করা হয়েছে। যদিও অতীতে বাংলাদেশের আর্থিক দুর্নীতির মামলার তদন্তের প্রেক্ষিতে টিউলিপের ওপর পদত্যাগের চাপ বাড়লেও প্রধানমন্ত্রী স্টারমার তাকে সমর্থন দিয়েছিলেন।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টাইমস জানিয়েছে, বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সম্পর্ক থাকার কারণে টিউলিপকে তার পদ থেকে সরানোর প্রেক্ষিতে নতুন দায়িত্বপ্রাপ্তদের নিয়ে আলোচনা চলছে। সোমবার টিউলিপ নিজেই তার বিরুদ্ধে তদন্তের জন্য মিনিস্ট্রিয়াল স্ট্যান্ডার্ডসের ইন্ডিপেনডেন্ট অ্যাডভাইজারের কাছে প্রকাশ্যে আহ্বান জানানোর আগেই সম্ভাব্য প্রার্থীদের নিয়ে আলোচনা শুরু হয়।

প্রধানমন্ত্রী স্টারমার তার প্রতি পূর্ণ আস্থা থাকার কথা বললেও অভ্যন্তরীণ সূত্র মতে, কেয়ার স্টারমারের ঘনিষ্ঠরা টিউলিপের স্থলাভিষিক্ত হওয়ার জন্য অনানুষ্ঠানিকভাবে বিকল্প প্রার্থীদের বিবেচনা করছেন।

টিউলিপ সিদ্দিক যুক্তরাজ্যের লেবার মন্ত্রিসভার সদস্য হিসেবে ট্রেজারি এবং অর্থনীতিবিষয়ক দায়িত্বে আছেন। তবে বাংলাদেশের একটি পারমাণবিক প্রকল্প থেকে প্রায় ৪০০ কোটি ডলার আত্মসাতের অভিযোগ তাকে চাপে ফেলেছে। যুক্তরাজ্যের টোরি এমপিরা তার পদত্যাগ দাবি করেছেন এবং সম্পত্তির বিষয়ে গ্রহণযোগ্য ব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন।

সম্প্রতি ফিন্যান্সিয়াল টাইমস জানিয়েছে, টিউলিপ একটি ফ্ল্যাট উপহার পেয়েছিলেন, যা তিনি নির্বাচনী হলফনামায় উল্লেখ করেননি। সেই ফ্ল্যাট থেকে প্রতি বছর ৯০ হাজার পাউন্ড আয় করছেন তিনি। এ বিষয়টি টিউলিপের রাজনৈতিক অবস্থানকে আরও সংকটে ফেলেছে।

যদিও টিউলিপ তার বিরুদ্ধে অভিযোগগুলো অস্বীকার করেছেন এবং তদন্ত আহ্বান করে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করার চেষ্টা করছেন, তবে পরিস্থিতি তাকে পদত্যাগের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যেতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

এক ওসি পালানোর ঘটনায় আরেক ওসি প্রত্যাহার

উত্তরা পূর্ব থানার সাবেক ওসি শাহ আলম ও বর্তমান ওসি মহিবুল্লাহ। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর উত্তরা পূর্ব থানা থেকে হত্যা মামলার আসামি সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ আলম পালিয়ে যাওয়ার ঘটনায় থানার বর্তমান ওসি মো. মহিবউল্লাহকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় তাকে প্রত্যাহার করে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) সদর দপ্তরে সংযুক্ত করা হয়।

এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগের উপকমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান।

উত্তরা পূর্ব থানার সাবেক ওসি মো. শাহ আলম (৪২) বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় দায়িত্বে ছিলেন। ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর তাকে কুষ্টিয়ায় ইন সার্ভিস ট্রেনিং সেন্টারে পরিদর্শক হিসেবে বদলি করা হয়, এবং সেখানেই কর্মরত ছিলেন। গত বছরের ২ সেপ্টেম্বর উত্তরা পূর্ব থানায় একটি হত্যা মামলা হয়। এরপর কুষ্টিয়া থেকে গ্রেপ্তার করে গত বুধবার রাত ১২টার পর তাকে উত্তরা পূর্ব থানায় আনা হয়। তবে, বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে তিনি থানা থেকে পালিয়ে যান।

এ ঘটনায় অভিযোগ উঠেছে, গ্রেপ্তার হওয়া শাহ আলমকে থানার হাজতখানায় না রেখে ওসির কক্ষে রাখা হয়েছিল, এবং আদালতে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলাকালে তিনি কৌশলে পালিয়ে যান। এই ঘটনার পর দায়িত্বে অবহেলার জন্য এএসআই সাজ্জাদকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

পুলিশ সাবেক ওসি শাহ আলমের গ্রেপ্তারের জন্য সারা দেশে রেড অ্যালার্ট জারি করেছে। এছাড়া, পালিয়ে যাওয়ার ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

কাল থেকে কলরেট, ইন্টারনেটসহ খরচ বাড়ছে ১০০ পণ্যের

কাল থেকে কলরেট, ইন্টারনেটসহ খরচ বাড়ছে ১০০ পণ্যের । ছবি: সংগৃহীত

আগামীকাল শনিবার থেকে মোবাইল ফোন ব্যবহার, ইন্টারনেটসহ প্রায় ১০০টি পণ্য ও সেবার ওপর মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) ও সম্পূরক শুল্ক বাড়ছে। গতকাল বৃহস্পতিবার এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড।

টিস্যু, আঙুর, আপেল, তরমুজ, তৈরি পোশাক, রেস্তোরাঁ, মিষ্টি, এলপি গ্যাস, হোটেল ভাড়া ও চশমার মতো পণ্যের ওপর নতুন ভ্যাট ও সম্পূরক শুল্কহার কার্যকর হবে।

রেস্তোরাঁ, বিস্কুট ও কেক, আচার ও টমেটো সস, কাপড়, দর্জির দোকান, টয়লেট টিস্যু, ন্যাপকিন ও টাওয়েল, মিষ্টি, ড্রাইভিং লাইসেন্স, নন-এসি হোটেল, চশমা, সানগ্লাস, মোটর ওয়ার্কশপ ও লুব্রিকেন্ট তেলের ওপর ৫ শতাংশের পরিবর্তে ১৫ শতাংশ পর্যন্ত ভ্যাট দিতে হবে।

এনবিআর জানায় বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার, বৈদ্যুতিক খুঁটি, স্টিলের কোল্ড রোল্ড কয়েল, চুনাপাথর ও ডলোমাইটের মতো কয়েকটি শিল্পপণ্যের ভ্যাটও ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে।

বাণিজ্যিক পর্যায়ে ওষুধের ওপর ভ্যাট বাড়ানোর কারণে ওষুধের দামও বাড়বে। এ ক্ষেত্রে ভ্যাটের হার ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ করা হয়েছে।

১০ শতাংশ থেকে ভ্যাট বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করার কারণে মুদ্রণ, সিনেমার টিকিট, মেরামত ও সার্ভিসিং এবং পরিচ্ছন্নতা সেবার খরচও বাড়বে।

উড়োজাহাজের টিকিটের ওপর আবগারি শুল্ক বাড়ানোয় আকাশপথে যাত্রার খরচও বাড়বে।

সেই সঙ্গে বাড়বে মোবাইল ফোন ও ইন্টারনেট সেবার খরচ। মোবাইল ফোনের ব্যবহারের ওপর সম্পূরক শুল্ক ২০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২৩ শতাংশ করা হয়েছে। ফলে এখন থেকে মোবাইল ফোন ব্যবহারের খরচে সম্পূরক শুল্ক, ভ্যাট ও সারচার্জ ৩৯ শতাংশের পরিবর্তে ৪২ দশমিক ৪৫ শতাংশের বেশি দিতে হবে।

ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের ওপর ১০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপ করায় ইন্টারনেট বিলও বাড়তে পারে।

ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (আইএসপিএবি) সভাপতি এমদাদুল হক বলেন, 'এতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। এমন কঠিন পরিস্থিতিতে আমরা কীভাবে টিকে থাকব, তা নিয়ে আমরা সন্দিহান। আইএসপি সেবার মান আরও খারাপ হবে।'

তিনি আরও বলেন, 'আমরা সরকারকে এ ধরনের পদক্ষেপ পুনর্বিবেচনার আহ্বান জানাই। কারণ, এতে শুধু ব্যবসার ক্ষতি হবে না, সেবার মান কমবে এবং গ্রাহকদের খরচও বাড়বে।'

কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সহসভাপতি এস এম নাজের হোসেন বলেন, অর্থবছরের মাঝামাঝি সময়ে ভ্যাট ও শুল্ক বাড়ানো 'নজিরবিহীন'।

তিনি বলেন, ‌‘এর আগে এমন কোনো পদক্ষেপ দেখা যায়নি। যদিও অন্তর্বর্তী সরকার বলছে, এই বর্ধিত ভ্যাট ও শুল্ক কম প্রয়োজনীয় পণ্যের ওপর প্রভাব ফেলবে। কিন্তু এর প্রভাব আখেরে ভোক্তাদের ওপরই পড়বে।’

তিনি আরও বলেন, ‘মানুষ এমনিতেই উচ্চ মূল্যস্ফীতির চাপে পিষ্ট। এ সিদ্ধান্ত তাদের বোঝা আরও বাড়াবে। সরকারের রাজস্ব বাড়ানোর লক্ষ্য থাকলে কর ফাঁকি ঠেকানোর দিকে মনোযোগ দেওয়া উচিত।’

জুলাই থেকে নভেম্বর পর্যন্ত সামগ্রিক রাজস্ব আদায় ২ দশমিক ৬২ শতাংশ কমে যাওয়ায় দেশীয় ও বিদেশি উৎস থেকে যখন সরকারের ঋণ নেওয়ার চাপ বাড়ছে ঠিক সেই প্রেক্ষাপটেই পরোক্ষ কর বাড়ানোর পথে গেল এনবিআর।

২০০৩ সালের জানুয়ারি মাসে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) অনুমোদন করা ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণের শর্তের অংশ হিসেবেও এই ভ্যাট বাড়ানোর সুপারিশ ছিল।

Header Ad
Header Ad

জুলাই ঘোষণাপত্রে খুনিদের বিচার ও শাস্তির কথা থাকতে হবে: সারজিস

বক্তব্য রাখছেন সারজিস আলম। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের জনগণ স্বৈরাচারী খুনি শেখ হাসিনার বিচার দেখতে চায় বলে মন্তব্য করেছেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক এবং জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। তিনি বলেন, "জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্রে স্পষ্টভাবে খুনি হাসিনা এবং তার নির্দেশে যারা হাজার হাজার মানুষকে হত্যা করেছেন, তাদের বিচার এবং শাস্তির কথা থাকতে হবে।"

শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) ভোলায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের গণসংযোগ কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে সারজিস আলম এই মন্তব্য করেন। তিনি তার বক্তব্যে আরও বলেন, "গত ১৫ বছর ধরে বাংলাদেশের জনগণ একটি নজিরবিহীন ফ্যাসিবাদী ও মাফিয়া শাসনের অধীনে চরম জুলুম ও নির্যাতনের শিকার হয়েছে। বাংলার মানুষ একত্রিত হয়ে হাসিনা সরকারকে বিদায় করতে লড়াই করছে।"

তিনি বলেন, "আমরা সব শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে কথা বলেছি এবং তারা আমাদের ৭ দফা দাবিকে যৌক্তিক বলে মনে করেছেন। আমাদের লক্ষ্য, গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি, আহতদের সরকারি খরচে চিকিৎসা, আওয়ামী খুনি ও তাদের দোসরদের বিচার, এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্ব পরিষ্কারভাবে জুলাই ঘোষণাপত্রে উল্লেখ করা।"

এ সময় তিনি আরো বলেন, "এতদিন মানুষ দেখেছে কেবল ভোটের সময় রাজনৈতিক দলগুলো তাদের কাছে আসে। কিন্তু শেখ হাসিনার আমলে ভোটের সময়ও কেউ জনগণের কাছে আসেনি। আমরা এই অবস্থা পরিবর্তন চাই। ১৫ বছরের ফ্যাসিবাদী শাসন ও নির্যাতনের অবসান ঘটাতে আমরা লড়াই করছি।"

ভোলার গ্যাসের মজুত প্রসঙ্গে সারজিস বলেন, "ভোলায় গ্যাসের মজুত রয়েছে, অথচ এখানকার মানুষ গ্যাস ব্যবহার করতে পারছে না। পাশাপাশি, অসুস্থ মানুষদের চিকিৎসার জন্য ঢাকা বা বরিশাল নিতে পথে মারা যান, অথচ ভোলায় মেডিকেল কলেজ কেন নেই? এই বৈষম্য দূর করতে আমাদের আন্দোলন চলছে।"

সারজিস আরও বলেন, "জুলাই বিপ্লবে ভোলার ৪৭ জন মানুষ প্রাণ দিয়েছেন। এই ঘোষণাপত্রে প্রত্যেকটি জেলার ও উপজেলার শ্রমিক-মেহনতি মানুষের আত্মত্যাগের কথা উঠে আসতে হবে।" তিনি শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গোপালগঞ্জে সিন্ডিকেট বসানোর অভিযোগ তোলেন এবং বলেন, "তার পরিবার জনগণের অধিকার কেড়ে সিন্ডিকেট চালিয়েছে, যা আমরা শেষ করতে চাই।"

এ সময় তিনি শহীদ জসিম উদ্দিনের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে দেখা করে সহানুভূতি জানান এবং জসিম উদ্দিনের কবর জিয়ারত করেন।

কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখপাত্র সামান্তা শারমিন, সমন্বয়ক এমএ সাঈদ, সহসমন্বয়ক রাসেল মাহমুদ, কেন্দ্রীয় সদস্য আরিফুর রহমান তুহিন, আব্দুল্লাহ আল-মামুন ফয়সাল, জাতীয় নাগরিক কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষারসহ ভোলার সমন্বয়ক ও ছাত্র-জনতা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

এক ওসি পালানোর ঘটনায় আরেক ওসি প্রত্যাহার
কাল থেকে কলরেট, ইন্টারনেটসহ খরচ বাড়ছে ১০০ পণ্যের
জুলাই ঘোষণাপত্রে খুনিদের বিচার ও শাস্তির কথা থাকতে হবে: সারজিস
সংস্কারের পরিকল্পনাগুলো এগিয়ে নিয়ে বিদায় নেবো: শিল্প উপদেষ্টা
১০ জেলায় তীব্র শীতের পূর্বাভাস, থাকবে শৈত্যপ্রবাহ
জুলাই বিপ্লবে নিহত ৬ অজ্ঞাত মরদেহের সন্ধান
খুলনাকে প্রথম হারের স্বাদ দিয়ে রাজশাহীর দুর্দান্ত জয়
মাইনাস টু'র আশা জীবনেও পূরণ হবে না: আমীর খসরু
রাফির বিরুদ্ধে ৩২ কোটি টাকা লেনদেনের সত্যতা মেলেনি
বগুড়ার আদমদীঘিতে ট্রান্সফরমার চুরি করতে গিয়ে প্রাণ গেল চোরের (ভিডিও)
বেড়েছে সিগারেটের দাম, অভ্যাস ছাড়বেন যেভাবে
ট্রাম্পের অভিষেকে যাচ্ছেন না চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিন পিং
মাজার, কাওয়ালি গানের ওপর হামলা সহ্য করা হবে না: ফারুকী
বেঙ্গলে দুই দিনের সংগীতানুষ্ঠান: শীতের সন্ধ্যায় রবীন্দ্রসংগীতের সুরধারা
মেজাজ হারিয়ে শাস্তি পেলেন তামিম ইকবাল
দুর্নীতির শঙ্কায় মাল্টার নাগরিকত্ব পাননি টিউলিপের চাচি
ক্যালিফোর্নিয়ার দাবানল নেভাতে নামানো হলো কারাবন্দিদের
শীতে কাঁপছে চুয়াডাঙ্গা
সাবেক ওসি শাহ আলমকে গ্রেফতারে সারাদেশে রেড অ্যালার্ট জারি, ধরতে চলছে যৌথ অভিযান
লস অ্যাঞ্জেলেসের দাবানল: জো বাইডেনের সমালোচনা করে চটেছেন ট্রাম্প