বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫ | ১১ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

বাংলাদেশের কাছে ত্রিপুরা ২০০ কোটি রুপি পাওনা রয়েছে: মুখ্যমন্ত্রী

ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের কাছে বিদ্যুৎ বিল বাবদ ত্রিপুরা ২০০ কোটি রুপি পাওনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন ভারতের উত্তরপূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যটির মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা।

সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) ভারতের রাষ্ট্রায়ত্ত বার্তা সংস্থা প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়াকে (পিটিআই) দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এই তথ্য জানিয়েছেন তিনি।

বিদ্যুতের বকেয়া জমে গেলেও বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের বিষয়ে এখনও কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি বলেও জানিয়েছেন মানিক সাহা। ভারতের বিদ্যুৎ করপোরেশন লিমিটেডের মাধ্যমে এনটিপিসি বিদ্যুৎ ব্যবসা নিগম লিমিটেড এবং বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের মধ্যে স্বাক্ষরিত একটি চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিবেশী বাংলাদেশে ৬০-৭০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করে ত্রিপুরা।

পিটিআইকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মানিক সাহা বলেছেন, ‌‌‌বাংলাদেশ আমাদের বিদ্যুৎ সরবরাহ বাবদ প্রায় ২০০ কোটি রুপি দেয়নি। বকেয়ার পরিমাণ প্রতিদিন বাড়ছে। আমরা আশা করছি, তারা বকেয়া পরিশোধ করবে; যাতে বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যাহত না হয়।

বকেয়া পরিশোধে ঢাকা ব্যর্থ হলে ত্রিপুরার রাজ্য সরকার বিদ্যুতের সরবরাহ বন্ধ করে দেবে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, এই বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।

মানিক সাহা বলেন, ত্রিপুরায় বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের কিছু যন্ত্রপাতি বাংলাদেশের ভূখণ্ড অথবা চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে আনা হয়েছে। সেজন্য কৃতজ্ঞতা হিসেবে ত্রিপুরা সরকার একটি চুক্তি মেনে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু করে।

কিন্তু আমি জানি না, বকেয়া পরিশোধ না করলে আমরা বাংলাদেশে কতদিন বিদ্যুৎ সরবরাহ অব্যাহত রাখতে পারব।

ত্রিপুরা ২০১৬ সালের মার্চ মাস থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু করে। দক্ষিণ ত্রিপুরার পালাটানায় রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ওএনজিসি ত্রিপুরা পাওয়ার কোম্পানির (ওটিপিসি) গ্যাস-ভিত্তিক ৭২৬ মেগাওয়াট উৎপাদন সক্ষমতার বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদন করা হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশটির আরেক রাজ্য ঝাড়খণ্ডের এক হাজার ৬০০ মেগাওয়াট গড্ডা প্ল্যান্ট থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ রপ্তানি করে ভারতীয় ব্যবসায়ী গৌতম আদানির মালিকানাধীন কোম্পানি আদানি পাওয়ার। বাংলাদেশের কাছে আদানি পাওয়ারের বকেয়ার পরিমাণ ৮০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার হওয়ায় গত আগস্টে ১৪০০-১৫০০ মেগাওয়াট থেকে সরবরাহ কমিয়ে ৫২০ মেগাওয়াট করে কোম্পানিটি।

বাংলাদেশে কথিত হিন্দু ও অন্যান্য সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার ঘটনা ত্রিপুরায় প্রভাব ফেলছে কি না, জানতে চাইলে মানিক সাহা বলেন, প্রতিবেশী দেশটি থেকে এখনও ত্রিপুরা রাজ্যে বড় ধরনের কোনও অনুপ্রবেশ ঘটেনি। তবে আমরা সীমান্ত পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছি। কারণ সীমান্তের অনেক এলাকা উন্মুক্ত। সেখানে অনেক ফাঁকা জায়গা রয়েছে। তবে আগস্টে বাংলাদেশে অস্থিতিশীলতা শুরু হওয়ার পর দেশটি থেকে বড় আকারে কোনও অনুপ্রবেশ ঘটেনি।

উত্তর, দক্ষিণ এবং পশ্চিম দিক থেকে বাংলাদেশ বেষ্টিত ত্রিপুরা। রাজ্যটির সঙ্গে বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক সীমান্ত রয়েছে ৮৫৬ কিলোমিটার; যা রাজ্যের মোট সীমান্তের প্রায় ৮৪ শতাংশ।

আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনে সাম্প্রতিক নিরাপত্তা লঙ্ঘনের বিষয়ে মানিক সাহা বলেন, তিনি এই ঘটনায় কঠোর ব্যবস্থা নিয়েছেন। আমরা এর সঙ্গে জড়িত কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করেছি। আমরা সহকারী হাইকমিশন চত্বরের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নিয়েছি।

তিনি বলেন, বাংলাদেশে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বাণিজ্য ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং ত্রিপুরায় বাংলাদেশি পণ্য আমদানি উল্লেখযোগ্যভাবে কমে গেছে। ত্রিপুরার এই মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘বাংলাদেশ থেকে ত্রিপুরায় যেসব পণ্য আসে তার মধ্যে রয়েছে সিমেন্ট, পাথর ও ইলিশ মাছ। সরবরাহ ব্যাহত হয়েছে। এটা তাদের ক্ষতি।

বাংলাদেশের সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘‘আগরতলা ও ঢাকার মধ্যে রেললাইন চালু হলে তা উভয় দেশের জন্যই অত্যন্ত লাভজনক হবে। চট্টগ্রাম বন্দরকে কোনও বাধা ছাড়াই ব্যবহার করার অনুমতি দেওয়া হলে সমগ্র উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলো উল্লেখযোগ্যভাবে উপকৃত হবে।’’

সড়কপথে আগরতলা থেকে চট্টগ্রাম বন্দরের সরাসরি দূরত্ব প্রায় ১৭৫ কিলোমিটার। গত বছরের ১ নভেম্বর ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও বাংলাদেশের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আখাউড়ার সঙ্গে আগরতলার সংযোগকারী একটি রেললাইন উদ্বোধন করেছিলেন। প্রকল্পটির দৈর্ঘ্য ভারতে ৫ দশমিক ৪৬ কিলোমিটার এবং বাংলাদেশে ৬ দশমিক ৭৮ কিলোমিটার।

এই প্রকল্প বাস্তবায়নে ভারতীয় অংশের ব্যয় ছিল ৭০৮ দশমিক ৭৩ কোটি রুপি। দেশটির উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় উন্নয়নবিষয়ক মন্ত্রণালয় প্রকল্পে অর্থায়ন করে। বাংলাদেশ অংশের ব্যয় ছিল ৩৯২ দশমিক ৫২ কোটি রুপি। প্রকল্পের বাংলাদেশ অংশে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অর্থায়ন করে এবং বাংলাদেশ রেলওয়ে সেটি বাস্তবায়ন করে।

Header Ad
Header Ad

পাবনায় ইজিবাইক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে ২ এসএসসি পরীক্ষার্থী নিহত

নিহত দুই শিক্ষার্থী। ছবি: সংগৃহীত

পাবনার আমিনপুরে ইজিবাইক ও মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে দুই এসএসসি পরীক্ষার্থী নিহত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) বিকেল ৫টার দিকে কাশীনাথপুর-আমিনপুর আঞ্চলিক মহাসড়কের লালের মোড়ে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলো- আমিনপুর থানার ঢালারচর ইউনিয়নের গোয়ালনগর গ্রামের করিম কারীর ছেলে আসাদ (১৭) ও সাঁথিয়ার বনগ্রাম এলাকার দেলোয়ার হোসেনের ছেলে জুবায়ের (১৮)। তারা দুজনই এসএসসি পরীক্ষার্থী ছিল।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কাজিরহাট এলাকায় যাচ্ছিল দুই শিক্ষার্থী। মহাসড়কের লালের মোড় থেকে একটি ইজিবাইক মূল সড়কে ওঠার সময়, দ্রুতগতির মোটরসাইকেলটির সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। ভয়াবহ ওই ধাক্কায় ঘটনাস্থলেই মারা যান আসাদ ও জুবায়ের।

এ বিষয়ে আমিনপুর থানার ওসি নুরুস সালাম সিদ্দিকী বলেন, “দুর্ঘটনাটি খুবই দুঃখজনক। আমরা ধারণা করছি, অতিরিক্ত গতির কারণেই এই দুর্ঘটনা ঘটেছে। মরদেহ উদ্ধার করে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।”

Header Ad
Header Ad

পাকিস্তানের আকাশে ঢুকতে পারবে না ভারতীয় বিমান, নতুন চাপে মোদি

ছবি: সংগৃহীত

কাশ্মীরের পেহেলগামে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলার পর ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা নতুন মাত্রা পেয়েছে। ভারতের তরফ থেকে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিক্রিয়া জানানোর একদিন পরেই পাল্টা জবাব দিয়েছে ইসলামাবাদ। বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) পাকিস্তান সরকার একগুচ্ছ কঠোর সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেছে, যা দুই দেশের মধ্যকার কূটনৈতিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্কে বড় ধাক্কা হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ সিদ্ধান্তগুলোর মধ্যে রয়েছে—ভারতীয় মালিকানাধীন বা পরিচালিত সব ধরনের বিমান পাকিস্তানের আকাশসীমায় প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা আরোপ। এর ফলে দক্ষিণ এশিয়ার আকাশপথে বড় ধরনের জটিলতা তৈরি হতে পারে।

এছাড়া, ঐতিহাসিক সিমলা চুক্তি বাতিল ও ওয়াঘাহ সীমান্ত বন্ধের ঘোষণাও এসেছে একই দিনে। পাকিস্তান আরও জানিয়েছে, ভারতের সঙ্গে সব ধরনের দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য স্থগিত করা হয়েছে। এমনকি তৃতীয় কোনো দেশের পণ্যও পাকিস্তান হয়ে ভারতে যেতে পারবে না।

বিতর্কিত সিদ্ধান্তগুলোর তালিকায় রয়েছে সার্কভুক্ত দেশগুলোর জন্য দেওয়া বিশেষ ভিসা সুবিধা বাতিল করা। যেসব ভারতীয় নাগরিক বর্তমানে এই ভিসার আওতায় পাকিস্তানে অবস্থান করছেন, তাদের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দেশ ছাড়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে ইসলামাবাদে অবস্থিত ভারতীয় দূতাবাসের সামরিক উপদেষ্টাদের ‘অবাঞ্ছিত ব্যক্তি’ ঘোষণা করে ভারতীয় কূটনীতিকদের সংখ্যা কমিয়ে ৩০ জনে নামিয়ে আনার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে ৩০ এপ্রিল থেকে।

এইসব সিদ্ধান্ত নেয়া হয় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের জরুরি বৈঠকে। বৈঠকে ভারতের সিন্ধু নদ চুক্তি বাতিলের সিদ্ধান্তের নিন্দা জানিয়ে পাকিস্তান হুঁশিয়ারি দেয়—পানি প্রবাহে বিঘ্ন ঘটালে তা যুদ্ধ ঘোষণা হিসেবে বিবেচিত হবে।

প্রসঙ্গত, গত মঙ্গলবার জম্মু-কাশ্মিরের পেহেলগামে এক সশস্ত্র হামলায় ২৬ জন নিহত হয়। ভারত এই হামলার পেছনে পাকিস্তানি নাগরিকদের জড়িত থাকার দাবি করলেও, পাকিস্তান তা ‘ভিত্তিহীন ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ বলে প্রত্যাখ্যান করেছে।

Header Ad
Header Ad

টানা ৫ দিন চুয়াডাঙ্গায় বইছে তাপপ্রবাহ, বিপর্যস্ত জনজীবন

টানা ৫ দিন চুয়াডাঙ্গায় বইছে তাপপ্রবাহ। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গা জেলায় টানা পাঁচদিন ধরে বইছে মৃদু থেকে মাঝারি মাত্রার তাপপ্রবাহ। এ অবস্থায় চরম দুর্ভোগে পড়েছেন জেলার সাধারণ মানুষ, বিশেষ করে খেটে খাওয়া দিনমজুর ও কৃষকরা। রোদের প্রচণ্ডতা ও গরমের তীব্রতায় একপ্রকার অচল হয়ে পড়েছে জনজীবন।

সকাল থেকেই সূর্যের তেজ বাড়তে থাকে এবং দুপুর গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে তা চরমে পৌঁছায়। রাস্তাঘাটে দেখা যাচ্ছে ফাঁকা পরিবেশ, ছায়া বা ঠান্ডা জায়গা ছাড়া কেউই বের হচ্ছেন না প্রয়োজন ছাড়া। কর্মক্ষেত্রে বিশেষত খোলা আকাশের নিচে যাদের কাজ করতে হয়, তাদের কষ্ট যেন দ্বিগুণ হয়ে গেছে। রিকশাচালক, ভ্যানচালক, নির্মাণ শ্রমিকদের দিন কাটছে রোদ আর ঘামের সঙ্গে যুদ্ধ করে।

এদিকে, জেলায় চলছে আউশ ধান কাটার মৌসুম। কিন্তু তীব্র রোদ ও ভ্যাপসা গরমে মাঠে কাজ করতেও হিমশিম খাচ্ছেন কৃষকরা। দিনের বেলা কৃষিকাজ প্রায় অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় কৃষকরা।

আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রার ঊর্ধ্বগতি শুরু হয় ২১ এপ্রিল থেকে। ওই দিন ছিল ৩৪.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এরপর ২২ এপ্রিল বেড়ে দাঁড়ায় ৩৬.৩ ডিগ্রি, আর ২৩ এপ্রিল ছুঁয়ে ফেলে ৩৯.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ ২৪ এপ্রিল দুপুরে তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩৫ ডিগ্রি, যা বিকেলে বেড়ে ৩৭.২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে দাঁড়ায়। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৪৬ শতাংশ, যা গরমের তীব্রতা আরও বাড়িয়ে তোলে।

চুয়াডাঙ্গা আঞ্চলিক আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ইনচার্জ জামিনুর রহমান জানান, আগামী তিন থেকে চার দিন এই পরিস্থিতি অব্যাহত থাকতে পারে। তবে ২৭ বা ২৮ এপ্রিলের দিকে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে, তখন কিছুটা স্বস্তি পেতে পারে অঞ্চলটি।

গরমজনিত অসুস্থতা এড়াতে স্বাস্থ্য বিভাগ সতর্কতা জারি করেছে। প্রচুর পানি পান, হালকা খাবার গ্রহণ এবং সূর্যের প্রখরতা কমার আগে বাইরে বের না হওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পাবনায় ইজিবাইক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে ২ এসএসসি পরীক্ষার্থী নিহত
পাকিস্তানের আকাশে ঢুকতে পারবে না ভারতীয় বিমান, নতুন চাপে মোদি
টানা ৫ দিন চুয়াডাঙ্গায় বইছে তাপপ্রবাহ, বিপর্যস্ত জনজীবন
বাংলাদেশ সফর স্থগিত করলেন পাকিস্তান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
আমাদের নিয়ত পরিষ্কার, যা কমিটমেন্ট করেছি তা বাস্তবায়ন করবো: তারেক রহমান
টাইমস হায়ার এডুকেশন র‍্যাঙ্কিং: দেশের শীর্ষে বুয়েট ও ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
অশ্লীলতা ছড়ানোর অভিযোগে ডা. জাহাঙ্গীর কবির-তাসনিম জারার বিরুদ্ধে আইনি নোটিশ (ভিডিও)
তন্ময়সহ শেখ পরিবারের ৪ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
চলতি বছরে দেশে আরো ৩০ লাখ মানুষ দরিদ্র হতে পারে: বিশ্বব্যাংক
৮ দিন পর মুক্তি পেলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অপহৃত ৫ শিক্ষার্থী
পাকিস্তানের সঙ্গে কখনও দ্বিপাক্ষিক সিরিজ খেলবে না ভারত
৮ দিনের নোটিশে সরকারি কর্মচারীদের চাকরিচ্যুত করা যাবে তদন্ত ছাড়াই
ভেঙে গেল সামিরা খান মাহির ৪ বছরের প্রেম
বাংলাদেশে অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন চায় অস্ট্রেলিয়া
বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারদের বৈষম্য নিরসনের দাবি জানিয়ে রাবিতে বিক্ষোভ
কাশ্মিরে উগ্রপন্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষে ভারতীয় সেনা নিহত
সিঙ্গাপুর ম্যাচেই অভিষেক হতে পারে ফাহমিদুলের
বাবার ঠিকাদারি ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন কুয়েটের উপাচার্য ও উপ-উপাচার্য
গোল্ডেন ভিসায় দুবাইয়ে সম্পদের পাহাড়, ৭০ জনকে চিহ্নিত করেছে দুদক