শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪ | ২ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

হামাসপ্রধান সিনওয়ারের ‘শেষ মুহূর্তের’ ড্রোন ভিডিও প্রকাশ করল ইসরায়েল

ইয়াহিয়া সিনওয়ার। ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের নতুন প্রধান ইয়াহিয়া সিনওয়ার ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় নিহত হয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছে ইসরায়েল। ইয়াহিয়া সিনওয়ারকে হত্যা গাজা যুদ্ধে ইসরায়েলের বিশাল সাফল্য বলে মনে করা হচ্ছে।

এদিকে এরইমধ্যে ইয়াহিয়া সিনওয়ারের অন্তিম মুহূর্তের ড্রোন ভিডিও প্রকাশ করেছে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)। এতে দেখা যায়, নিহত হওয়ার কয়েক মুহূর্ত আগে সিনওয়ার ড্রোনের দিকে একটি কাঠের টুকরো ছুঁড়ে মারছেন।

শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) এ তথ্য জানিয়েছে ইসরায়েলি গণমাধ্যম জেরুজালেম পোস্ট।

সংবাদ মাধ্যমটি ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী সিওয়ারকে হত্যার আগের মুহূর্তের ভিডিও প্রকাশ করেছে। ভিডিওতে সিনওয়ারকে মুখোশ পরে থাকতে দেখা যায়। এডিট করা এই ভিডিওতে সিনওয়ারকে লাল রঙ দিয়ে বৃত্তাকারে চিহ্নিত করা হয়েছে। ভিডিওতে একটি কক্ষে সিনওয়ারকে বসে থাকতে দেখা যায়। সেই কক্ষের ভেতর ভেঙে পড়া নির্মাণ সামগ্রীর ছড়াছড়ি। এ সময় তার দিকে ড্রোন ধেয়ে আসতে দেখে লাঠি ছুঁড়ে মারেন সিনওয়ার।

আইডিএফের মুখপাত্র রিয়াল অ্যাডমিরাল ড্যানিয়েল হ্যাগারি বৃহস্পতিবার গভীর রাতে এই ভিডিও ফুটেজ প্রকাশ করেন এবং সিনওয়ারের মৃত্যু নিশ্চিত করে বিবৃতি দেন। বিবৃতিতে তিনি এই হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যের ঘটনাগুলোর বর্ণনা দেন।

হ্যাগারি বলেন, ‘সিনওয়ার যেখানে লুকিয়ে ছিলেন, সে জায়গাটিকে আমাদের বাহিনী দীর্ঘ সময় ধরে ঘিরে রেখেছিল। আমরা নিশ্চিত ছিলাম না যে তিনি সেখানে আছেন কি না। কিন্তু তা সত্ত্বেও আমরা সংকল্পবদ্ধ ভাবে অভিযান চালিয়ে যাই।’

হ্যাগারি তারপর এই হামলার বিস্তারিত জানান। আইডিএফ গাজায় তিন হামাস যোদ্ধাকে এক বাড়ি থেকে আরেক বাড়িতে পালিয়ে যেতে দেখে।

‘অন্য জায়গা থেকে পালিয়ে এসে সিনওয়ার একাই একটি ভবনে প্রবেশ করেন। আমাদের বাহিনী ড্রোন দিয়ে এই এলাকাটির ওপর নজরদারি চালায়। আপনারা সেটি এখন এই ফুটেজে দেখতে পাবেন’, যোগ করেন হ্যাগারি।

ভিডিওটি দেখানোর পর হ্যাগারি ব্যাখ্যা দেন, ‘সিনওয়ারের হাতে গুলির আঘাত ছিল। এখানে তাকে আমরা মুখ ঢাকা অবস্থায় দেখতে পাচ্ছি। তার জীবনের অন্তিম মুহূর্তে তিনি ড্রোনের দিকে একটি কাঠের টুকরো ছুঁড়ে মারেন। আমরা তাকে ভবনের ভেতর অবস্থানরত জঙ্গি সদস্য হিসেবে চিহ্নিত করি। তারপর তাকে খুঁজে বের করার প্রথম ধাপ হিসেবে সেনারা ভবনের উদ্দেশে গুলি চালায়। তারপর তারা ভেতর প্রবেশ করেন। এক পর্যায়ে সেনারা সিনওয়ারকে খুঁজে পায়। তখন তার গায়ে একটি বুলেটপ্রুফ ভেস্ট, সঙ্গে একটি পিস্তল ও ৪০ হাজার শেকেল (ইসরায়েলি মুদ্রা) ছিল। তিনি পালানোর চেষ্টা করলে আমাদের সেনারা তাকে হত্যা করে।’

হ্যাগারি বলেন, ‘গাজা থেকে সন্ত্রাসীরা গত বছর ইসরায়েলে হামলা চালিয়েছিল। সেটা ছিল ইসরায়েলের ইতিহাসে সবচেয়ে নৃশংস হামলার ঘটনা। এই ঘটনার জন্য দায়ী ছিলেন সিনওয়ার।’

‘গত এক বছর, সিনওয়ার ন্যায়বিচার এড়াতে সক্ষম হলেও অবশেষে তিনি ব্যর্থ হয়েছেন। আমরা বলেছিলাম আমরা তাকে খুঁজে বের করে তার বিচার করব, এবং আমরা তা করে দেখিয়েছি। গাজার বেসামরিক মানুষের মাঝে লুকিয়ে থেকে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ লড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন এই ইয়াহিয়া সিনওয়ার’, যোগ করেন হ্যাগারি।

Header Ad

হিজবুল্লাহর সঙ্গে সংঘর্ষে লেবাননে ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

ছবি: সংগৃহীত

লেবাননের দক্ষিণাঞ্চলে হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে সামরিক অভিযানে ইসরায়েলের ৫ সেনা নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) এই সংঘর্ষের সময় তারা প্রাণ হারান। নিহতদের মধ্যে একজন মেজর, একজন ক্যাপ্টেন এবং তিনজন স্টাফ সার্জেন্ট পদমর্যাদার ছিলেন।

শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে। নিহতদের নাম মেজর ওফেক বাচার, ক্যাপ্টেন ইলাদ সিমান টভ, স্টাফ সার্জেন্ট ইলিয়াশিভ ইতান উইডার, স্টাফ সার্জেন্ট ইয়াকভ হিলেল, এবং স্টাফ সার্জেন্ট ইহুদাহ ডর ইয়াহালোম।

ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, হিজবুল্লাহর সঙ্গে এই সংঘর্ষে একজন অফিসার এবং আরও দুই সেনা গুরুতর আহত হয়েছেন। আহতদের দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে এবং তাদের পরিবারকে এ বিষয়ে অবহিত করা হয়েছে।

গত ১ অক্টোবর ইসরায়েলের উত্তর সীমান্তে হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে সামরিক অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী। এর অংশ হিসেবে দক্ষিণ লেবাননে স্থল অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে।

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের মধ্যে শুরু হওয়া যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে হিজবুল্লাহ মাঝে মাঝে ইসরায়েলে হামলা চালাচ্ছে। গত মাসের মাঝামাঝি সময় থেকে ইসরায়েলি বাহিনী লেবাননে হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে জোরালো অভিযান শুরু করেছে, যা এখনো অব্যাহত রয়েছে।

Header Ad

২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচন হতে পারে: আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল

আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। ছবি: সংগৃহীত

২০২৫ সালের মধ্যে দেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে বলে জানিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। গত বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) রাতে একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন।

অনুষ্ঠানে ড. আসিফ নজরুল বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন পুরোপুরি বাতিলের প্রক্রিয়া চলছে, কারণ মানুষ এই আইনের নামও শুনতে চায় না। এছাড়া তিনি উল্লেখ করেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে কোনো সাংবাদিকের বিচার হবে এমন কোনো কথা তিনি কখনো বলেননি।

বন্দি বিনিময় চুক্তির প্রসঙ্গ টেনে ড. আসিফ নজরুল সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচার প্রসঙ্গে বলেন, এই চুক্তি ভারত যদি মানে, তবে তাদের শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া উচিত। চুক্তি অনুযায়ী সঠিকভাবে প্রক্রিয়া মানলে তারা বাধ্য থাকবে।

ঢালাও মামলার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বিগত সরকারের সময়ে পুলিশ সহযোগিতায় গায়েবি মামলা করা হতো, যা তখনকার বিরোধীদলের সদস্যদের বিরুদ্ধে দেওয়া হতো। বর্তমানে যারা অতীতে নির্যাতনের শিকার হয়েছিল, তারাই এখন ঢালাও মামলা করছে। তবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এ বিষয়ে কাজ করছে যাতে নিরাপরাধ কেউ শাস্তি না পায়।

ছাত্রলীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে ড. নজরুল বলেন, বর্তমান সরকার আগ বাড়িয়ে কোনো পদক্ষেপ নেবে না। তবে এই বিষয়ে বড় ধরনের জনমত গড়ে উঠলে তখনই তাদের নিষিদ্ধ করা হতে পারে। গণমাধ্যমে তাদের কর্মকাণ্ড নিয়ে প্রচুর আলোচনা হয়েছে এবং দেশবাসী তা দেখেছে।

তিনি আরও জানান, নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য শিগগিরই সার্চ কমিটি গঠিত হবে।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি সাকিব আল হাসান সম্পর্কে বলেন, সাকিব বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ক্রিকেটার হলেও, যখন দেশে আন্দোলন চলছে এবং মানুষ জীবন হারাচ্ছে, তখন তিনি ব্যক্তিগত আনন্দ উপভোগের পোস্ট দিয়েছেন যা অনভিপ্রেত ছিল।

বিদেশে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সাথে এয়ারপোর্টে খারাপ আচরণ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আগে প্রবাসীদের সাথে খুব খারাপ আচরণ করা হতো। তাদের জন্য ভিআইপি সুবিধা দেওয়ার পরিকল্পনা নিয়ে তিনি কাজ করছেন এবং আগামী দুই থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যে তাদের জন্য আলাদা লাউঞ্জ তৈরি হবে।

Header Ad

বাংলাদেশে ৪ কোটি ১৭ লাখ মানুষ চরম দারিদ্রসীমায়: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

ছবি: সংগৃহীত

জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি) সম্প্রতি প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, বাংলাদেশে চরম দারিদ্রসীমায় বাস করছেন প্রায় ৪ কোটি ১৭ লাখ মানুষ। এর মধ্যে ৬ দশমিক ৫ শতাংশ মানুষের অবস্থা অত্যন্ত গুরুতর।

গতকাল বৃহস্পতিবার প্রকাশিত এই প্রতিবেদনটির শিরোনাম ছিল ‘বৈশ্বিক বহুমাত্রিক দারিদ্র্য সূচক-২০২৪: সংঘাতের মধ্যে দারিদ্র্য’। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা কেন্দ্র ‘অক্সফোর্ড পোভার্টি অ্যান্ড হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট ইনিশিয়েটিভ’-এর সঙ্গে যৌথভাবে ইউএনডিপি এই প্রতিবেদনটি প্রকাশ করেছে। এতে বিশ্বের ১১২টি দেশের ৬৩০ কোটি মানুষের দারিদ্র্য পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করা হয়েছে। প্রতিবেদনে মানুষের জীবনযাত্রার মান, পয়োনিষ্কাশন, বিদ্যুৎ, খাদ্য পুষ্টি ও শিক্ষার মানের অভাব বিশ্লেষণ করা হয়েছে।

প্রতিবেদন অনুসারে, বর্তমানে বিশ্বে ১১০ কোটি মানুষ চরম দারিদ্র্যের মধ্যে বাস করছেন, যাদের অর্ধেকের বেশি সংঘাতকবলিত দেশগুলোর বাসিন্দা। আফ্রিকা ও দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে চরম দারিদ্র্যের হার সবচেয়ে বেশি। দক্ষিণ এশিয়ায় প্রায় ২৭ কোটি ২০ লাখ মানুষ এমন পরিবারে বসবাস করছেন, যাদের মধ্যে কমপক্ষে একজন অপুষ্টিতে ভুগছেন।

বাংলাদেশের দারিদ্র্যের মূল কারণ হিসেবে মানুষের জীবনযাত্রার মানের অবনতি (৪৫ দশমিক ১ শতাংশ), শিক্ষার ঘাটতি (৩৭ দশমিক ৬ শতাংশ) এবং স্বাস্থ্যসেবার অভাব (১৭ দশমিক ৩ শতাংশ) উল্লেখ করা হয়েছে।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) ২০২২ সালের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, দেশের ১৮ দশমিক ৭ শতাংশ মানুষ দারিদ্রসীমার নিচে বসবাস করছেন এবং তাদের মধ্যে ৫ দশমিক ৬ শতাংশ মানুষ অতি দারিদ্রসীমার নিচে। বাংলাদেশের বর্তমান জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৯৮ লাখের মধ্যে ৩ কোটি ১৭ লাখ মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে অবস্থান করছে।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) সাবেক মহাপরিচালক কে এ এস মুর্শিদ বলেছেন, জাতিসংঘের এই সমীক্ষার সঙ্গে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ জরিপের তুলনা করা উচিত নয়। এটি মূলত বৈশ্বিক দারিদ্র্য পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের অবস্থান তুলে ধরেছে। সাম্প্রতিক আর্থিক সংকটের কারণে দেশের দারিদ্র্য পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে, যা বিভিন্ন সূচকের মাধ্যমে প্রতিফলিত হয়েছে।

বিশ্বের চরম দারিদ্র্যের শীর্ষ দেশগুলোর মধ্যে ভারতের অবস্থান সবচেয়ে শীর্ষে। সেখানে ২৩ কোটি ৪০ লাখ মানুষ চরম দারিদ্র্যের মধ্যে বাস করছেন। এরপর রয়েছে পাকিস্তান (৯ কোটি ৩০ লাখ), ইথিওপিয়া (৮ কোটি ৬০ লাখ), নাইজেরিয়া (৭ কোটি ৪০ লাখ) এবং কঙ্গো প্রজাতন্ত্র (৬ কোটি ৬০ লাখ)। এই পাঁচটি দেশে চরম দারিদ্র্যের মধ্যে থাকা মানুষের প্রায় অর্ধেকের বসবাস।

প্রতিবেদন অনুসারে, দারিদ্র্যের সবচেয়ে বড় শিকার হচ্ছে শিশুরা। চরম দারিদ্র্যের মধ্যে থাকা ৫৮ কোটি ৪০ লাখ শিশু, যা বিশ্বের মোট শিশু জনগোষ্ঠীর প্রায় ২৭ দশমিক ৯ শতাংশ। অন্যদিকে, প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে ১৩ দশমিক ৫ শতাংশ মানুষ চরম দারিদ্র্যের মধ্যে আছেন।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সংঘাতপূর্ণ দেশগুলোয় দারিদ্র্য বিমোচন সম্ভব হচ্ছে না, কারণ সেখানে মানুষের জীবনযাত্রার মান মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তাই শান্তি প্রতিষ্ঠায় বিনিয়োগ ছাড়া দারিদ্র্য বিমোচনের লক্ষ্যে পৌঁছানো কঠিন হবে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হিজবুল্লাহর সঙ্গে সংঘর্ষে লেবাননে ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচন হতে পারে: আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল
বাংলাদেশে ৪ কোটি ১৭ লাখ মানুষ চরম দারিদ্রসীমায়: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় 'ডানা'র আশঙ্কা, আঘাত হানতে পারে ২৪-২৬ অক্টোবরের মধ্যে
শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেয়া মানে খুনিকে আশ্রয় দেয়া: রিজভী
মালয়েশিয়ায় ঘুরতে গিয়ে কাজ, ৫১ বাংলাদেশিসহ ১৩৮ অভিবাসী আটক
অক্টোবরেই দেশের বাজারে আসছে ৩৫০ সিসির রয়্যাল এনফিল্ড, কত দাম?
বার্ষিক আয়ে শীর্ষে রোনালদো, মেসি তার অর্ধেকেরও কম
হামাসপ্রধান সিনওয়ারের ‘শেষ মুহূর্তের’ ড্রোন ভিডিও প্রকাশ করল ইসরায়েল
দর্শনায় বিজিবির অভিযানে ২ কোটি টাকার সাপের বিষ উদ্ধার
ভালোবাসুন বা ঘৃণা করুন, আমি পরোয়া করি না: সাকিব
কুবির শেখ হাসিনা হল পেল নতুন প্রভোস্ট ও হাউজ টিউটর
ডিমের পর এবার মুরগির দামে ঊর্ধ্বগতি
বায়তুল মোকাররমের নতুন খতিব মুফতি আব্দুল মালেক
ইসরায়েলি হামলায় হামাস প্রধান ইয়াহিয়া সিনওয়ার নিহত
দুপুরের মধ্যে দেশের ৬ অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টি, হুঁশিয়ারি সংকেত
বিরামপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী শিক্ষার্থীদের বাইসাইকেল ও শিক্ষাবৃত্তি প্রদান
স্বাধীন বাংলা বেতারের শিল্পী সুজয় শ্যাম মারা গেছেন
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চল
কমনওয়েলথ সম্মেলনে যাচ্ছেন না ড. ইউনূস