রবিবার, ৬ অক্টোবর ২০২৪ | ২১ আশ্বিন ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

৬ দিনে ৪৪০ জন হিজবুল্লাহ যোদ্ধাকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

ফাইল ছবি

লেবাননে ইসরায়েলের স্থল বাহিনীর অভিযান শুরু হওয়ার পর থেকে গত ৬ দিনে ৪৪০ জন হিজবুল্লাহ যোদ্ধা নিহত হয়েছেন বলে দাবি করেছেন ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) মুখপাত্র রিয়ার অ্যাডমিরাল ড্যানিয়েল হাগারি। নিহত এই সেনাদের মধ্যে ৩০ জন গোষ্ঠীটির বিভিন্ন পর্যায়ের কমান্ডার ছিলেন বলেও তিনি দাবি করেছন।

শনিবার রাজধানী জেরুজালেমে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।

সংবাদ সম্মেলনে হাগারি বলেন, “আমরা হিজবুল্লাহ’র সন্ত্রাসীদের লেবাননের উত্তর দিকে ঠেলছি। সন্ত্রাসীদের একটি অংশ এলাকা থেকে পালিয়েছে, বাকিরা আমাদের সেনাসদস্যদের কাছে পরাজিত ও নিহত হয়েছে।”

একই দিন এক বিবৃতিতে ইসরায়েলের সেনাপ্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল হারজি হালেভি বলেন, “প্রতিরক্ষা বাহিনী হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত রাখবে। লক্ষ্যপূরণ হওয়ার আগ পর্যন্ত অভিযানে কোনো বিরাম আসবে না, হিজবুল্লাহকেও কোনো প্রকার ছাড় দেওয়া হবে না।

ইরানের সমর্থন ও মদতপুষ্ট হিজবুল্লাহ বর্তমানে বিশ্বের বৃহত্তম সশস্ত্র রাজনৈতিক গোষ্ঠী। লেবাননভিত্তিক এই গোষ্ঠীটি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৮৫ সালে। প্রতিষ্ঠাকাল থেকেই এই গোষ্ঠীটি ইসরায়েল রাষ্ট্রকে ধ্বংসের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলীয় সীমান্তের অপর পারে লেবাননের দক্ষিণাঞ্চল। এই অঞ্চলটি হিজবুল্লাহর প্রধান ঘাঁটি এবং গোষ্ঠীটির অধিকাংশ সামরিক স্থাপনার অবস্থান এখানে। গত ৭ অক্টোবর গাজা উপত্যকা নিয়ন্ত্রণকারী গোষ্ঠী হামাসের সঙ্গে ইসরায়েলের যুদ্ধ শুরুর পর হামাসের প্রতি সংহতি জানিয়ে ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলীয় বিভিন্ন স্থাপনা লক্ষ্য করে রকেট ও ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া শুরু করে হিজবুল্লাহ। পাল্টা জবাব দেওয়া শুরু করে ইসরায়েলও। গত এক বছরে উভয় পক্ষের সংঘর্ষে লেবাননে প্রাণ হারিয়েছেন ২ হাজারেরও বেশি মানুষ। এই নিহতদের মধ্যে নারী ও শিশুর সংখ্যা ৫ শতাধিক।

গত ২০ সেপ্টেম্বর থেকে লেবাননে অভিযান শুরু করে ইসরায়েলের বিমানবাহিনী। প্রায় ১০ দিনের সেই অভিযানে নিহত হয়েছেন হিজবুল্লাহর প্রধান নেতা ও সেক্রেটারি জেনারেল হাসান নাসরুল্লাহসহ বেশ কয়েক জন শীর্ষ কমান্ডার। এতে গোষ্ঠীটির চেইন অব কমান্ডের সর্বোচ্চ স্তর প্রায় ভেঙে পড়েছে।

বিমান অভিযান পর্বের পর গত ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে দক্ষিণ লেবাননে অভিযান শুরু করেছে আইডিএফের স্থল বাহিনী। এর আগে এক বিজ্ঞপ্তিতে আইডিএফ বলেছিল, ইসরায়েলের সীমান্তবর্তী দক্ষিণ লেবাননের গ্রামগুলোতে সীমিত ও স্থানীয় পর্যায়ে অভিযান চালানো হবে। তবে কতদিন এ অভিযান চলবে, সে সম্পর্কিত কোনো তথ্য বা ইঙ্গিত এখনও দেয়নি আইডিএফ।

উল্লেখ্য, গত বছরের ৭ অক্টোবরে গাজা যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে মিত্র হামাসের সমর্থনে ইসরায়েলে নানা সময় ছোট আকারে হামলা চালিয়ে আসছিল হিজবুল্লাহ। বলা হয়, হিজবুল্লাহর প্রধান সমর্থক ও অস্ত্র সরবরাহকারী দেশ ইরান।

চলতি বছরের মে মাসে ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় মারা যান। যদিও অনেকের ধারণা এর পেছনে ইসরায়েলের হাত রয়েছে। রাইসির মৃত্যু এক মাস পরই (জুলাই) ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস প্রধান ইসমাইল হানিয়াকে ‘গুপ্ত হামলা’ চালিয়ে হত্যা করে ইসরায়েল। এরপর থেকেই ইসরায়েলে ধারাবাহিক হামলা শুরু করে হিজবুল্লাহ।

সূত্র : টাইমস অব ইসরায়েল

Header Ad

ইরানে পাল্টা হামলা চালানোর ঘোষণা নেতানিয়াহুর

ছবি: সংগৃহীত

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ইরানের সাম্প্রতিক ব্যাপক আকারের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার জবাব দিতে দেশটিতে পাল্টা হামলা চালানোর ঘোষণা দিয়েছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু।

শনিবার (৫ অক্টোবর) জাতির উদ্দেশে দেয়া এক ভাষণে এই ঘোষণা দিয়েছেন তিনি। এ খবর দিয়েছে তুর্কি বার্তা সংস্থা আনাদোলু।

এতে বলা হয়, টেলিভিশনে দেয়া ওই ভাষণে নেতানিয়াহু বলেছেন- ইরান এ বছর ইসরায়েলের ভূখণ্ডে দ্বিতীর বারের মতো ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে। এটি ইতিহাসে ইসরায়েলের ওপর বৃহৎ ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা বলেও চিন্থিত করেছেন নেতানিয়াহু। তিনি গত সপ্তাহের এবং এপ্রিলের হামলার কথা উল্লেখ করে তেহরানে পাল্টা হামলা চালানোর ঘোষণা দেন।

নেতানিয়াহু বলেছেন, ইসরায়েলের শুধু আত্মরক্ষার অধিকার নয়, এর দায়িত্বও রয়েছে। আমরা তাদের (ইরানের) হামলার জবাব দেব। ইসরায়েলে অস্ত্র পাঠানোর ওপর নিষেধাজ্ঞা আহ্বানের ফলে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁনেরও সমালোচনা করেছেন নেতানিয়াহু। তিনি বলেছেন, প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁন এবং অন্যান্য পশ্চিমা নেতারা এখই ইসরায়েলের বিরুদ্ধে অস্ত্র নিষেধাজ্ঞার আহ্বান জানাচ্ছেন। যা ইসরায়েলের জন্য ‘অসম্মানজনক’ বলে অভিহিত করেছে ইসরায়েল। নেতানিয়াহু বলেছেন, কারো সমর্থন থাকুক বা না থাকুক ইসরায়েল বিজয় পাবেই।

ইরানের সমর্থন ও মদতপুষ্ট সশস্ত্রগোষ্ঠী হিজবুল্লাহকে দমনে গত ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে দক্ষিণ লেবাননে অভিযান শুরু করে ইসরায়েলের স্থল বাহিনী। এ অভিযান শুরুর ২৪ ঘণ্টার মধ্যে, ১ অক্টোবর সন্ধ্যার পর থেকে ইসরায়েলের বিভিন্ন স্থাপনা লক্ষ্য করে ১৮০টির বেশি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে ইরান। হামাস, হিজবুল্লাহ এবং ইরানের রেভ্যুলশনারি গার্ডের কয়েকজন নেতাকে হত্যার প্রতিবাদে এই হামলা করা হয়েছিল বলে দাবি করেছে তেহরান।

অধিকাংশ ক্ষেপণাস্ত্রই অবশ্য ক্ষেপণাস্ত্র সুরক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যমে লক্ষ্যে আঘাত হানার আগেই ধ্বংস করে দিতে পেরেছে ইসরায়েল। গত মাসে হিজবুল্লাহর প্রধান হাসান নাসরুল্লাহকে হত্যার পরই এই হামলা চালায় ইরান। এরপর পাল্টা হামলার কড়া হুঁশিয়ারি দেয় ইসরায়েল। বিপরীতে পাল্টা হামলা চালালে ইসরায়েলের প্রতিটি অবকাঠামোকে লক্ষ্যবস্তু করার সতর্কবার্তাও দিয়ে রেখেছে তেহরান। মধ্যপ্রাচ্য এখন ভয়াবহ এক যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে রয়েছে বলে সতর্ক করেছেন বিশ্লেষকরা।

Header Ad

সতর্ক না করেই ভারত পানি ছাড়ায় বন্যা ভয়াবহ রূপ নিয়েছে: পানি সম্পদ উপদেষ্টা

ছবি: ঢাকাপ্রকাশ গ্রাফিক্স

অতি ভারী বৃষ্টি এবং সতর্ক না করেই উজান থেকে ভারত পানি ছেড়ে দেওয়ার কারণেই ময়মনসিংহ অঞ্চলে বন্যা ভয়াবহ রূপ নিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। ভবিষ্যতে এ ধরনের দুর্যোগ মোকাবিলায় উজান ও ভাটির দেশগুলোর সঙ্গে একসাথে কাজ করার ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন তিনি।

আজ সকালে রাজধানীর মহাখালীতে জলবায়ু বিষয়ক প্রকল্প অ্যানুয়াল কমিউনিটি অফ প্র্যাকটিস (কপ) নেটওয়ার্ক কনভেনশনে এসব কথা বলেন পরিবেশ উপদেষ্টা। রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘প্রাকৃতিক দুর্যোগে খাদ্য সংকট এড়াতে সরকার ব্যবস্থা নিচ্ছে। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে জিরো কার্বন নির্গমন ও লস এন্ড ড্যামেজ ফান্ড থেকে অর্থ আনতে হবে।’

জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে নারীরাই বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় বলে উল্লেখ করেন উপদেষ্টা। অভিযোজনের জাতীয় পরিকল্পনায় নারীদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার আশ্বাস দেন তিনি।

রিজওয়ানা হাসান আরো বলেন, ‘বাংলাদেশের শস্যবীজ ভাণ্ডার বিভিন্ন কোম্পানির নিয়ন্ত্রণে চলে গেছে। এ কারণে ভবিষ্যতে কৃষি উৎপাদন ব্যাহত হওয়ার শঙ্কা রয়েছে। বীজ রক্ষায় প্রান্তিক নারীদের এগিয়ে আসতে হবে।’ জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে কৃষিসহ প্রায় সব খাতেই সমস্যা দেখা দিয়েছে বলেও জানান পরিবেশ উপদেষ্টা।

Header Ad

যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্র রক্ষায় ট্রাম্পকে জিততে হবে: ইলন মাস্ক

ছবি: সংগৃহীত

প্রথমবারের মতো রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাচনী সমাবেশে যোগ দিয়েছেন মার্কিন ধনকুবের ইলন মাস্ক। স্থানীয় সময় শনিবার (৫ অক্টোবর) পেনসিলভানিয়ায় অঙ্গরাজ্যের বাটলার শহরে আয়োজিত হয় এ জনসভা। যেখানে চলতি বছর ১৩ জুলাইয়ের বন্দুকধারী গুলিতে আহত হন ট্রাম্প।

শনিবার (৫ অক্টোবর) মার্কিন বার্তাসংস্থা এসোসিয়েট প্রেস এ খবর জানিয়েছে।

সমাবেশে মার্কিন নাগরিকদের দ্রুত ভোটার তালিকায় নাম নিবন্ধনের জন্য আহ্বান জানিয়েছেন মাস্ক। তার ভাষ্য, এবার ট্রাম্পকে ভোটে জেতাতে না পারলে; ভবিষ্যতে আর ভোট দেওয়ার পরিস্থিতি থাকবে না মার্কিন রাজনীতিতে।

সমাবেশে ট্রাম্পের সমর্থনে মাস্ক বলেন, ‘সংবিধান রক্ষা করতে অবশ্যই প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে জেতাতে হবে। আমেরিকায় গণতন্ত্রকে রক্ষা করতে তাকে অবশ্যই জিততে হবে। এটা মাস্ট-উইন পরিস্থিতি। তাই দর্শকদের আসনে যারা বসে আছেন, যারা এই ভিডিওটা দেখছেন, যারা লাইভস্ট্রিমিং দেখছেন, তাদের কাছে আমার একটাই অনুরোধ’।

‘এই একটা অনুরোধ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ভোট দেওয়ার জন্য নাম নথিভুক্ত করুন। আপনারা যাদের চেনেন, তাদের সেটা জানান। আর যাদের চেনেন না, তাদের ধরে টেনে আনুন, যাতে তারাও ভোট দেওয়ার জন্য নাম নথিভুক্ত করেন। আর তারপর নিশ্চিত করুন যে তারা ভোট দিচ্ছেন। তারা যদি ভোট না দেন, তাহলে এটাই শেষ নির্বাচন হবে। এটাই আমার ভবিষ্যদ্বাণী।’

হোয়াইট হাউজের মসনদ নিশ্চিতে ইলন মাস্কের জনপ্রিয়তার ওপর ভর করতে যাচ্ছেন ট্রাম্প। গত আগষ্টে ট্রাম্প বলেন, নির্বাচনে জয়ী হলে তিনি ইলন মাস্ককে যুক্তরাষ্ট্রের প্রশাসনের একজন উপদেষ্টা বা মন্ত্রিপরিষদের সদস্য করার প্রস্তাব দিতে চান যদি তিনি এ ধরনের দায়িত্ব পালনে ইচ্ছুক হন।

২০২১ সালের নির্বাচনে ট্রাম্প হেরে যাওয়ার পর তার উগ্র সমর্থকেরা পার্লামেন্ট ভবন ক্যাপিটল হিলে হামলা করেছিল। ওই ঘটনার পর বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল ট্রাম্পের এক্স (তৎকালীন টুইটার) অ্যাকাউন্ট। এরপর ইলন মাস্ক টুইটার কিনে নেওয়ার পর নাম রাখেন ‘এক্স’ এবং ট্রাম্পের অ্যাকাউন্ট ফিরিয়ে দেন।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ইরানে পাল্টা হামলা চালানোর ঘোষণা নেতানিয়াহুর
সতর্ক না করেই ভারত পানি ছাড়ায় বন্যা ভয়াবহ রূপ নিয়েছে: পানি সম্পদ উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্র রক্ষায় ট্রাম্পকে জিততে হবে: ইলন মাস্ক
আন্দোলনে ছাত্র-জনতার পাশে ছিলাম, অভ্যুত্থান সফল করতে কাজ করছি: র‍্যাব পরিচালক
তারেক রহমানের সব মামলা আইনিভাবে মোকাবিলা করা হবে: কায়সার কামাল
রাতে আর্জেন্টিনাকে হারালেই ব্রাজিলের হেক্সা মিশন পূরণ
স্ত্রীকে খুন করে স্বামীর আত্মহত্যা, চিরকুটে লেখা দাফনের টাকা কোথায় রাখা !
মামলা নিষ্পত্তি না হওয়ায় সাড়ে ১৫ বছর ধরে কারাগারে বিডিআরের ৭ শতাধিক সদস্য
রিয়া চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে এবার অর্থ জালিয়াতির অভিযোগ
এসএসসির ৭৫ ও জেএসসির ২৫ নম্বরের সমন্বয়ে হবে এইচএসসির ফল প্রকাশ
ফিরে আসার বার্তা আ.লীগের, করতে চায় উন্নয়ন
৬ দিনে ৪৪০ জন হিজবুল্লাহ যোদ্ধাকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
নিজেকে ‘ছাগল’ বললেন মাহি
দুপুরের মধ্যে ১৩ অঞ্চলে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
কেমন হবে আজ গোয়ালিয়রে প্রথম টি-টোয়েন্টির পিচ ?
আন্দোলনে অস্ত্র উঁচিয়ে গুলি করা সেই যুবলীগ নেতা মুছা গ্রেপ্তার
৩৫ বছরের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ বন্যা পরিস্থিতির কবলে শেরপুর
গাজার কেন্দ্রীয় মসজিদে ইসরায়েলের হামলায় নিহত ১৮
কলকাতায় পিকে হালদারের ভাইসহ ৩ সহযোগীর জামিন
কেরানীগঞ্জে রেস্টুরেন্টে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে তিনজনের মৃত্যু, আহত ৪