রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৭ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সেতু থেকে খাদে পড়ে ৪৫ বাসযাত্রী নিহত, অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল শিশু

ছবি: সংগৃহীত

দক্ষিণ আফ্রিকায় ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় ৪৫ জন নিহতের ঘটনা ঘটেছে। দেশটির উত্তর-পূর্ব লিম্পোপো প্রদেশে যাত্রীবাহী একটি বাস সেতু থেকে গভীর খাদে পড়ে যাওয়ার পর প্রাণহানির এই ঘটনা ঘটে। ভয়াবহ এই দুর্ঘটনায় সবাই মারা গেলেও অদ্ভুদভাবে একটি মেয়ে শিশু বেঁচে গেছে।

পরে আহত অবস্থায় তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। শুক্রবার (২৯ মার্চ) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দক্ষিণ আফ্রিকায় একটি বাস সেতু থেকে প্রায় ৫০ মিটার (১৬৫ ফুট) গভীর খাদে পড়ে যাওয়ার পর পঁয়তাল্লিশ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। অবশ্য এই ঘটনায় আট বছর বয়সী এক মেয়ে শিশুকে একমাত্র জীবিত অবস্থায় পাওয়া গেছে এবং গুরুতর আহত অবস্থায় পরে তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।

বিবিসি বলছে, উত্তর-পূর্ব লিম্পোপো প্রদেশে বাসটি একটি ব্যারিয়ারে ধাক্কা দেওয়ার পর দুর্ঘটনার কবলে পড়ে এবং পরে এটিতে আগুন ধরে যায়। যাত্রীরা সবাই ছিলেন তীর্থযাত্রী এবং তারা বতসোয়ানার রাজধানী গ্যাবোরোন থেকে মোরিয়া শহরে ইস্টার সার্ভিসে যাচ্ছিলেন।

দক্ষিণ আফ্রিকার পাবলিক ব্রডকাস্টার এসএবিসি জানিয়েছে, গাড়িটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে জোহানেসবার্গের প্রায় ৩০০ কিলোমিটার (১৯০ মাইল) উত্তরে মোকোপানে এবং মার্কেনের মধ্যে মামামতলাকালা পর্বত গিরিপথে একটি সেতু থেকে ছিটকে পড়ে।

উদ্ধার তৎপরতা বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত চলেছে এবং ধ্বংসস্তূপের মধ্যে নিহত কয়েকজনের কাছে পৌঁছানো কঠিন হয়ে পড়েছে বলে জানা গেছে।

পরিবহন মন্ত্রী সিন্দিসিওয়ে চিকুঙ্গা দুর্ঘটনাস্থলে গিয়েছিলেন এবং পরে তিনি ‘মর্মান্তিক বাস দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর প্রতি আন্তরিক সমবেদনা’ জানান। তিনি বলেন, দক্ষিণ আফ্রিকার সরকার মৃতদেহ ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করবে এবং দুর্ঘটনার কারণ খতিয়ে দেখতে পূর্ণ তদন্ত করবে।

তিনি আরও বলেন, ‘এই কঠিন সময়ে আমাদের চিন্তাভাবনা এবং প্রার্থনা আপনার সাথে আছে। আমরা এই ইস্টার উইকএন্ডে আমাদের রাস্তায় আরও বেশি লোক থাকায় আরও বেশি সতর্কতার সাথে সবসময় দায়িত্বশীল ভাবে ড্রাইভিং করার জন্য অনুরোধ করছি।’

অবশ্য দক্ষিণ আফ্রিকার খারাপ সড়ক নিরাপত্তার রেকর্ড রয়েছে বলে জানিয়েছে বিবিসি।

Header Ad
Header Ad

ইয়েমেনে হুথিদের লক্ষ্যবস্তুতে মার্কিন বিমান হামলা

ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী জানিয়েছে যে তারা ইয়েমেনের রাজধানী সানায় একটি ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণাগার এবং ইরান-সমর্থিত হুথি বিদ্রোহীদের সামরিক স্থাপনাগুলোতে একাধিক বিমান হামলা চালিয়েছে।

শনিবার (২১ ডিসেম্বর) যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট্রাল কমান্ড (সেন্টকম) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের পোস্টে জানায়, তারা একাধিক হুথি ড্রোন এবং লোহিত সাগরের ওপর একটি অ্যান্টি-শিপ ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রকেও লক্ষ্যবস্তু করেছে।

সেন্টকম আরও জানায়, তাদের একটি যুদ্ধবিমান লোহিত সাগরের ওপর ভূপাতিত হয়েছে। এতে থাকা দুই ক্রু সদস্য নিরাপদে বের হতে সক্ষম হলেও একজন সামান্য আঘাত পেয়েছেন।

এক বিবৃতিতে সেন্টকম জানায়, এই হামলার লক্ষ্য ছিল হুথিদের অপারেশনগুলোকে দুর্বল করা।

যুক্তরাষ্ট্রের দাবি, তারা এফ/এ-১৮ এবং অন্যান্য নৌ ও বিমান বাহিনীর সম্পদ ব্যবহার করে হুথিদের একাধিক ড্রোন এবং একটি অ্যান্টি-শিপ ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রকে ধ্বংস করেছে।

এর কয়েক ঘণ্টা পরে সেন্ট্রাল কমান্ড দ্বিতীয় বিবৃতি প্রকাশ করে জানায়, লোহিত সাগরের ওপর ভুলবশত ইউএসএস হ্যারি এস ট্রুম্যান থেকে উড্ডয়নরত একটি এফ/এ-১৮ বিমান লক্ষ্যবস্তু করলে সেটি ভূপাতিত হয়। তবে ভূপাতিত হওয়া বিমানটি ইয়েমেন অপারেশনে জড়িত ছিল কি না, তা স্পষ্ট নয়।

এই আক্রমণটি এমন সময় ঘটলো যখন হুথিরা ইসরায়েলের দিকে একটি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে। ওই ক্ষেপণাস্ত্র তেল আবিবের একটি পার্কে আঘাত হেনেছে। এতে অন্তত ১৬ জন আহত হয়েছে।

হুথিদের এক মুখপাত্র জানায়, দলটি একটি হাইপারসনিক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে ইসরায়েলি সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হেনেছে।

এই সপ্তাহের শুরুতে হুথিদের সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে ইসরায়েল সিরিজ হামলা চালায়। হামলাগুলো ইয়েমেনের রাজধানী সানায় অবস্থিত বন্দর এবং জ্বালানি অবকাঠামোগুলোতে আঘাত হানে।

হুথি-পরিচালিত আল-মাসিরাহ টিভি জানিয়েছে, এই হামলায় সালিফ বন্দর ও রাস ইসা টার্মিনালে নয়জন নিহত হয়েছে। গাজা যুদ্ধ শেষ না হওয়া পর্যন্ত আক্রমণ চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে হুথিরা।

গত বছরের নভেম্বর থেকে হুথিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় লোহিত সাগরে দুটি জাহাজ ডুবে গেছে এবং আরও কয়েকটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

হুথিদের দাবি, তারা কেবল ইসরায়েল, যুক্তরাষ্ট্র বা যুক্তরাজ্যের সঙ্গে সম্পর্কিত জাহাজগুলোকে লক্ষ্যবস্তু করছে।

যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে, তাদের সর্বশেষ হামলা নিজেদের এবং তাদের মিত্রদের রক্ষা করার প্রতিশ্রুতির অংশ।

 

Header Ad
Header Ad

লোকসানের মিথ্যা গল্প শোনাচ্ছে ব্রিডার ফার্মগুলো

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন (বিপিএ) অভিযোগ করেছে, বাজারে সিন্ডিকেট করে হঠাৎ করেই মুরগির বাচ্চার দাম বাড়িয়ে অতিরিক্ত মুনাফা করার পরও মিথ্যা লোকসানের দাবি করছে ব্রিডার ফার্মগুলো।

সম্প্রতি তারা ৭৫০ কোটি টাকা লোকসানের কথা বললেও কোনো হিসাব বা এসংক্রান্ত তথ্য দেখাতে পারেননি। বরং সরকারিভাবে দেশে কোনো ফিড মিল বা হ্যাচারি না থাকার সুযোগ নিচ্ছেন তারা৷ উৎপাদন ব্যয় না বাড়লেও হঠাৎ করেই বাড়ানো হচ্ছে মুরগির বাচ্চার দাম। এতে করে ক্ষতির মুখে পড়ছেন প্রান্তিক খামারিরা।

রোববার (২২ ডিসেম্বর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ দাবি করেছেন বিপিএ সভাপতি মো. সুমন হাওলাদার।

তিনি বলেন, দেশের বৃহৎ ব্রিডার ফার্মগুলো ৭৫০ কোটি টাকা লোকসানের কথা বললেও তারা কোনো হিসাব তুলে ধরেনি। অন্যদিকে আমরা সব সময় অভিযোগ করে আসছি, তারা সিন্ডিকেট করে অতিরিক্ত টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন। একটি ব্রয়লার মুরগির বাচ্চার উৎপাদন খরচ ২৮-৩০ টাকা হলেও অযৌক্তিকভাবে ৫২ টাকা দিয়ে কিনতে হচ্ছে। একটি লেয়ার মুরগির বাচ্চা সর্বোচ্চ ৫৭ টাকা সরকার নির্ধারণ করে দিলেও কোম্পানিগুলো সব সময় মুরগির বাচ্চার সংকট তৈরি করে বেশি দামে বিক্রয় করছে। এমনকি এখনও একটি লেয়ার মুরগির বাচ্চা ৭০-৮০ টাকা দিয়েও পাওয়া যাচ্ছে না।

সুমন হাওলাদার বলেন, তবুও তারা লোকসানের গল্প শোনাচ্ছে। এগুলো সরকারের খতিয়ে দেখা উচিত। কোম্পানিগুলো মিথ্যা লোকসানের গল্প বলার সুযোগ পাওয়ার কারণে তাদের বিরুদ্ধে বার বার সিন্ডিকেটের চিত্র উঠে এলেও সরকার তদন্ত করে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। আবার সরকারিভাবে ফিড মিল ও হ্যাচারি না থাকার কারণে ৮-১০টি কোম্পানির কাছে দেশের পোল্ট্রি খাত জিম্মি হয়ে গেছে। যার কারণে মাঝেমধ্যেই ডিম-মুরগির বাজারে অস্থিরতা দেখা দেয়।

আমরা মনে করি, কর্পোরেট কোম্পানিগুলোর কাছে সরকার, প্রান্তিক খামারি এবং ভোক্তা সবাই জিম্মি হয়ে পড়েছি।

তিনি বলেন, সরকার সাভারে একটি ফিড মিল চালু করার কথা থাকলেও আজ পর্যন্ত অজানা কারণে সেই ফিড মিল চালু হয়নি। অন্যদিকে সরকারি হ্যাচারিগুলো সম্পূর্ণ বন্ধ। তার মানে যতদিন সরকার নিজস্ব ফিড মিল এবং হ্যাচারির চালুর ব্যবস্থা না করবে ততদিন এই সিন্ডিকেট বন্ধ হবে না। একদিকে তারা অতিরিক্ত মুনাফা করছে অন্যদিকে সরকারকে লোকসানের গল্প বলছে।

তিনি অভিযোগ করে বলেন, কর্পোরেট কোম্পানির মুরগির বাচ্চা উৎপাদনকারী ব্রিডার ফার্মগুলো, নিজেদের বিপুল মুনাফা লুকিয়ে মিথ্যা লোকসানের দাবি তুলেছে। এসব করে সামনে ফিড ও মুরগির বাচ্চার দাম আরও বাড়ানোর পাঁয়তারা করছে।

বিবৃতিতে বেশ কয়েকটি দাবিও জানানো হয়। সেগুলো হচ্ছে;

১. ব্রিডার ফার্মগুলোর প্রকৃত লাভের হিসাব তদন্ত করে বের করতে হবে।
২. মুরগির বাচ্চা উৎপাদন ও বিক্রির ক্ষেত্রে সঠিক তথ্য প্রচার করতে হবে।
৩. মাঠ পর্যায়ের ডিলার ও প্রান্তিক খামারিদের তথ্য বিশ্লেষণ করতে হবে।
৪. কোম্পানিগুলোর ভ্যাট ফাঁকির বিষয়ে সুষ্ঠু তদন্ত করতে হবে।
৫. সিন্ডিকেটের কার্যক্রম বন্ধে সরকারকে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে।

একইসঙ্গে ভোক্তা ও প্রান্তিক খামারিদের স্বার্থ রক্ষায় এবং দেশের পোল্ট্রি খাতের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে সরকারের সঙ্গে বিপিএ কাজ করতে আগ্রহী বলেও মন্তব্য করেছেন সুমন হাওলাদার।

Header Ad
Header Ad

একজন ঢাকা অন্যজন কলকাতায় সংসার ভাঙছে মিথিলার

রাফিয়াত রশিদ মিথিলা। ছবি: সংগৃহীত

দুই বাংলার দুই জগতের জনপ্রিয় তারকা সৃজিত-মিথিলা। দাম্পত্য জীবনে ঠিকঠাক থাকলেও দেয়ালের ফাঁক গলে ভেসে আসে বিচ্ছেদের বার্তা। এসব খবর তারা দুজনেই মুচকি হেসে উড়িয়ে দিয়েছেন অনেকবার। তবুও প্রতিবছর নেটিজেনরা তাদের সম্পর্ককে কাঠগড়ায় দাঁড় করান। আবারো বিশেষ এক কারণে সেই বার্তা চাউর হয়েছে।

কাজ আর ব্যক্তিজীবন নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন মিথিলা-সৃজিত। এরই মধ্যে হঠাৎ ভেসে আসে তাদের দাম্পত্য কলহের কথা। বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে মিথিলার সংসার ভাঙার গুঞ্জন।

বিয়ের পর মেয়ে আইরাকে নিয়ে বছর খানেক কলকাতাতে থিতুও হয়েছিলেন বাংলাদেশি অভিনেত্রী। কিন্তু সেসব এখন অতীত।

আইরাকে ফের দেশে ফিরিয়ে এনেছেন মিথিলা। ভর্তি করিয়েছেন এখানকার স্কুলে। বর্তমানে মায়ের পরিবারের সঙ্গেই থাকছেন মিথিলাকন্যা।

বহুদিন ধরেই সৃজিত-মিথিলার দাম্পত্য নিয়ে নানা গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে। সম্প্রতি সময়ে তাদের বিচ্ছেদের খবরও সংবাদের শিরোনাম হয়েছে।

বৈবাহিক জীবনে এই তারকা দম্পতির মাঝে দূরত্বের সৃষ্টি হয়েছে, সেটা সৃজিতের জন্মদিনে আরও বেশি স্পষ্ট হয়েছে। গত ২৩শে সেপ্টেম্বর নির্মাতার জন্মদিনেও তার পাশে দেখা মেলেনি মিথিলার।

টালিগঞ্জের অন্দরে বাইরে জোর চর্চা, সত্যিই নাকি বিচ্ছেদের পথে হাঁটছেন সৃজিত-মিথিলা। বহুদিন ধরেই আলাদা থাকছেন তারা। দুজনে মাঝে তৈরি হয়েছে দূরত্ব।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আজকালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্ত্রীর সঙ্গে দূরত্বের জন্য মেয়ে আইরাকে খুব মিস করছেন সৃজিত। বর্তমানে দু’জন রয়েছেন কাঁটাতারের দুইপ্রান্তে। একজন বাংলাদেশে অন্যজন কলকাতায়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ইয়েমেনে হুথিদের লক্ষ্যবস্তুতে মার্কিন বিমান হামলা
লোকসানের মিথ্যা গল্প শোনাচ্ছে ব্রিডার ফার্মগুলো
একজন ঢাকা অন্যজন কলকাতায় সংসার ভাঙছে মিথিলার
আইনজীবী আলিফ হত্যা: তদন্ত কমিটির সব সদস্যের পদত্যাগ
যে কোন সময় বাংলাদেশের পাশে নতুন দেশ
গাজীপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার স্ত্রীর মৃত্যু
বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থা আসবে না: ড. ইউনূস
  সংকট কাটছে, মেট্রোর যাত্রীদের সুখবর দিল ডিএমটিসিএল
ভারতের বিপক্ষে ১১৮ রান করলেই এশিয়া কাপ ঘরে উঠবে বাংলাদেশ
বিরামপুরে শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ
টাঙ্গাইলে আ.লীগ নেতা ও ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল আলীম আটক
শেখ হাসিনা নিজ হাতে তার বাবাকে দ্বিতীয়বার হত্যা করেছে: গয়েশ্বর
চুয়াডাঙ্গায় অবৈধ যানবাহন বন্ধ না হলে গণপরিবহন বন্ধের ঘোষণা
জুমার দিনে ফিলিস্তিনের মসজিদে আগুন দিল ইসরায়েলিরা
গাইবান্ধায় বিএনপি-জামায়াত সংঘর্ষ, আহত অন্তত ১০
আশ্বস্ত করছি বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ মাথাচাড়া দেবে না: প্রধান উপদেষ্টা
সত্যি কি থাপ্পড় মেরেছিলেন শাহরুখ, ৯ বছর পর মুখ খুললেন হানি সিং
মেয়ে থেকে ছেলেতে রূপান্তর, বগুড়ার শ্রাবণী এখন শ্রাবণ
বাড়ি ফেরার পথে সড়কে ঝরে গেল বাবা-ছেলের প্রাণ
ছাত্রলীগ নেতা মুক্তাদির শিক্ষার্থীদের হাতে আটক, থানায় সোপর্দ