বুধবার, ২২ জানুয়ারি ২০২৫ | ৮ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ফিলিস্তিনিদের প্রতি ফোঁটা রক্তের জন্য নেতানিয়াহুকে জবাবদিহি করা হবে : এরদোয়ান

ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি হামলাকে শতাব্দীর অন্যতম ‘শ্রেষ্ঠ বর্বরতা’ বলে আখ্যায়িত করেছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান। একইসঙ্গে নেতানিয়াহু সরকার ‘ফিলিস্তিনিদের ওপর নির্লজ্জ গণহত্যা’ চালাচ্ছে বলেও অভিযোগ করেছেন তিনি।

তিনি বলেছেন, ‘নেতানিয়াহু এবং হত্যাকাণ্ডে তার সহযোগীদের অবশ্যই আইন ও জনসাধারণের বিবেকের সামনে প্রতি ফোঁটা রক্তের জন্য জবাবদিহি করা হবে।’

বুধবার (৬ মার্চ) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা আনাদোলু।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান মঙ্গলবার ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের চলমান ‘বর্বরতার’ বিরুদ্ধে আবারও নিন্দা জানিয়েছেন। তুরস্কের রাজধানী আঙ্কারায় ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের সঙ্গে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘গত ১৫১ দিন ধরে আমরা গত শতাব্দীর সবচেয়ে বড় বর্বরতার সাক্ষী হয়েছি।’

‘ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে নির্লজ্জ গণহত্যা’ চালানোর জন্য ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর সরকারকে অভিযুক্ত করে প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান বলেন, ফিলিস্তিনিদের ওপর এই বর্বরতা ‘পশ্চিমা শক্তির সীমাহীন সমর্থনে’ ঘটছে।

তিনি অধিকৃত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের পদক্ষেপেরও সমালোচনা করেন। এরদোয়ান বলেন, ‘ফিলিস্তিনিদের মালিকানাধীন জমি দখল করে আছে তারা, আর এটি সংকট সমাধানের সবচেয়ে বড় বাধাগুলোর মধ্যে একটি।’

অধিকৃত পূর্ব জেরুজালেমের আল-আকসা মসজিদে মুসলমানদের প্রবেশাধিকার সীমিত করতে কট্টরপন্থি ইসরায়েলি রাজনীতিবিদদের করা ‘সম্পূর্ণ অযৌক্তিক’ দাবির নিন্দা করে প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান সকল ধর্মের ধর্মীয় স্থানগুলোতে প্রবেশাধিকার বজায় রাখার গুরুত্বের ওপর জোর দেন।

এছাড়া ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের জন্য জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা ইউএন রিলিফ অ্যান্ড ওয়ার্কস এজেন্সিকে (ইউএনআরডব্লিউএ) অসম্মান করার জন্য ইসরায়েলের প্রচেষ্টাকেও তিরস্কার করেছেন এরদোয়ান।

তিনি দৃঢ়ভাবে বলেছেন, ‘মিথ্যা তথ্য ও অপবাদ’ দিয়ে সংস্থাটিকে অসম্মান করার যে প্রচেষ্টা তেল আবিব চালাচ্ছে তাকে বিশ্বাস করা উচিত নয়। একইসঙ্গে এই সংস্থার অস্তিত্বকেও খর্ব করা উচিত নয়।’

ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের সাথে সন্দেহজনক সংশ্লিষ্টতার কারণে ইউএনআরডব্লিউএর তহবিল স্থগিত করার ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, জার্মানি এবং কানাডাসহ বেশ কয়েকটি দেশ। এছাড়া গত বছরের ৭ অক্টোবর হামাসের হামলায় জড়িত থাকার অভিযোগে সংস্থাটি তার বেশ কয়েকজন কর্মীকেও বরখাস্ত করার ঘোষণা দিয়েছে।

ফিলিস্তিন সংকটের শান্তিপূর্ণ সমাধানের পক্ষে অবস্থান নিয়ে প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান বলেন, ‘স্থায়ী শান্তির একমাত্র পথ হলো ১৯৬৭ সালের সীমানার মধ্যে একটি স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা। যার রাজধানী হবে পূর্ব জেরুজালেম।’

উল্লেখ্য, গত বছরের ৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন আন্তঃসীমান্ত হামলার পর থেকে ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় অবিরাম বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। ইসরায়েলি এই হামলায় হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে।

ফিলিস্তিনের গাজা ভূখণ্ডের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গাজায় ইসরায়েলের আক্রমণের ফলে এখন পর্যন্ত ৩০ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। যাদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু। এছাড়া আহত হয়েছেন আরও ৭২ হাজারেরও বেশি মানুষ।

Header Ad
Header Ad

আগামী ৩ দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাস নিয়ে যা জানা গেল

ছবি: সংগৃহীত

আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, আগামী ৩ দিনে সারা দেশে তাপমাত্রা ও কুয়াশার পরিস্থিতি কেমন থাকবে, তা জানানো হয়েছে। বুধবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আগামী দুই দিন, অর্থাৎ আজ বুধবার ও আগামীকাল বৃহস্পতিবার, শেষরাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের উত্তরপশ্চিমাঞ্চলের কিছু অঞ্চলে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে।

এছাড়া দেশের অন্যত্র হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে, যা কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। শুক্রবার শেষরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে, সারা দেশে আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে, এবং অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশও থাকতে পারে।

পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, আজ সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে, তবে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। পরবর্তী দুই দিন অর্থাৎ বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার, সারা দেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে।

বর্ধিত পাঁচ দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, প্রথম দিকে রাত ও দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।

আবহাওয়ার সিনপটিক অবস্থা সম্পর্কে জানানো হয়েছে, উপ-মহাদেশীয় উচ্চচাপ বলয়ের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে, যার বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে।

এদিকে, গতকাল সকাল ৬টা থেকে আজ সকাল ৬টা পর্যন্ত পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া ও মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল কক্সবাজারের টেকনাফে ২৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

Header Ad
Header Ad

৯ বছরেও শেষ হয়নি রিজার্ভ চুরির মামলার তদন্ত, দায়িত্ব নিতে চায় দুদক

ছবি: সংগৃহীত

বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে ৮ কোটি ১০ লাখ মার্কিন ডলার চুরির ঘটনা ঘটেছিল ২০১৬ সালে; যা এখনও তদন্তাধীন। এই মামলার তদন্তে ৯ বছর পার হলেও এখনো কোনো চূড়ান্ত ফল আসেনি। পুলিশ অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) কর্তৃক পরিচালিত তদন্তে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর আতিউর রহমানসহ ১৪ জনের সংশ্লিষ্টতা শনাক্ত করা হয়েছে। তবে, দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এখন মামলাটি নিজের দায়িত্বে নিতে চায়।

মামলাটির প্রেক্ষাপট অনুসারে, রিজার্ভ চুরির ঘটনায় সিআইডি তদন্ত করে দেখেছে, তবে এক্ষেত্রে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সঠিকভাবে আইনগতভাবে অন্তর্ভুক্ত হয়নি, যেমন হ্যাকিংয়ের জন্য নির্দিষ্ট ধারার উল্লেখ না করা। দুদকের এক কর্মকর্তা গণমাধ্যমে জানিয়েছেন, এ ঘটনায় সরকার সম্ভবত ধামাচাপা দেওয়ার উদ্দেশ্যে তদন্ত সিআইডির কাছে হস্তান্তর করেছিল এবং মামলার কৌশলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সহায়তা করা হয়েছিল।

এদিকে, দুদক ইতিমধ্যে ৩১ ডিসেম্বর সিআইডিকে চিঠি পাঠিয়ে তদন্তের দায়িত্ব চেয়েছে। দুদকের দাবি, রিজার্ভ চুরির ঘটনায় সরকারের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তারা জড়িত এবং এটি তাদের তফসিলভুক্ত অপরাধের মধ্যে পড়ে। ফলে মামলাটি তাদের কাছে হস্তান্তর করা উচিত।

তবে, মামলার তদন্তের ক্ষেত্রে সিআইডি এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি, যা তদন্তের দিশা নিয়ে সংশয় সৃষ্টি করেছে। সিআইডির কর্মকর্তারা এ বিষয়ে মন্তব্য করতে রাজি হয়নি।

এছাড়া, ১৪ জনের মধ্যে ৪ জন ছাড়া বাকি সবাইকে বিদেশযাত্রার ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে, তবে সাবেক গভর্নর আতিউর রহমান বিদেশে চলে গেছেন বলে জানা গেছে। মামলার তদন্তে আরো উঠে এসেছে, সুইফট সিস্টেমের নিরাপত্তা ব্যবস্থায় গাফিলতির কারণে হ্যাকাররা বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরি করতে সক্ষম হয়েছিল এবং এর সঙ্গে কিছু ব্যাংক কর্মকর্তা যোগসাজশ করেছিল।

তদন্তকারীরা বলেছেন, অর্থনৈতিক লাভের আশায় সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা হ্যাকারদের সহায়তা করেছিলেন, তবে তারা ভাগ্যক্রমে টাকার ভাগ পায়নি। এ ধরনের অপরাধের তদন্ত সঠিকভাবে করা না হলে, এটি ভবিষ্যতে রাষ্ট্রের জন্য বড় ধরনের ঝুঁকি তৈরি করতে পারে।

এ বিষয়ে পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক নুরুল হুদা গণমাধ্যমকে জানান, মামলাটি যথাযথভাবে তদন্ত করা হয়েছে কিনা, তা বিচার করার জন্য অ্যাটর্নি জেনারেলের পরামর্শ নেওয়া উচিত। তিনি বলেন, অ্যাটর্নি জেনারেল যদি বিষয়টি পর্যালোচনা করেন, তবে তিনি সঠিক সিদ্ধান্ত দিতে পারবেন।

Header Ad
Header Ad

গাজায় ধ্বংসস্তূপ সরাতেই বেরিয়ে আসছে কঙ্কাল, পচাগলা ১২০ মরদেহ উদ্ধার

গাজায় ধ্বংসস্তূপ সরাতেই বেরিয়ে আসছে কঙ্কাল। ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনির অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ১৫ মাসের অধিক সময় পর ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হলেও, ধ্বংসযজ্ঞের ভয়াবহতা এখনও পরিষ্কারভাবে দেখা যাচ্ছে। যুদ্ধবিরতির পর গাজার বাসিন্দারা নিজেদের হারানো স্বজনদের খোঁজে ধ্বংস হওয়া ভবনের ধ্বংসস্তূপে ছুটে যাচ্ছেন। তবে তাদের পক্ষে কিছুই খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না, কেবল কঙ্কাল ছাড়া আর কিছুই অবশিষ্ট নেই।

কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা জানিয়েছে, যুদ্ধবিরতি শুরুর পর স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবীরা রাফার ধ্বংসস্তূপের মধ্যে মৃতদেহের খোঁজ করছেন। এই সময়ের মধ্যে অন্তত ১২০টি পচাগলা মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে অধিকাংশ মরদেহের কেবল কঙ্কাল উদ্ধার হয়েছে, কিছু মরদেহ সম্পূর্ণ পচে গেছে। এক স্বেচ্ছাসেবী জানায়, পরিবারের সদস্যরা হারানো স্বজনদের খুঁজতে শতাধিক ফোন করেছেন।

স্থানীয় কর্তৃপক্ষের তথ্যমতে, ধ্বংসস্তূপ সরানোর কাজ শুরু হলেও ভারী যন্ত্রপাতির অভাবে প্রচুর সময় লেগে যাচ্ছে। গত ১৫ মাসের ইসরায়েলি হামলায় গাজার প্রায় ২০ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে, এবং ৯০ শতাংশ বাড়ি ধ্বংস হয়ে গেছে। এর পাশাপাশি, হাজার হাজার অবিস্ফোরিত বোমা ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে রয়েছে, যা পরিবেশের জন্য বিপজ্জনক।

জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, গাজা থেকে চার কোটি ২০ লাখ টনের বেশি ধ্বংসাবশেষ সরাতে হবে, যা সম্পূর্ণ করতে ১০ বছর সময়ও লাগতে পারে। এই পরিমাণ ধ্বংসাবশেষ অপসারণ করতে প্রায় ৭০ কোটি ডলার খরচ হতে পারে। এ ছাড়া, বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে থাকা অবিস্ফোরিত বোমাগুলোর নিষ্ক্রিয়করণ কিংবা অপসারণ প্রক্রিয়া অত্যন্ত জটিল এবং ব্যয়বহুল। তাই এই কাজে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সহায়তা অপরিহার্য হয়ে পড়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আগামী ৩ দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাস নিয়ে যা জানা গেল
৯ বছরেও শেষ হয়নি রিজার্ভ চুরির মামলার তদন্ত, দায়িত্ব নিতে চায় দুদক
গাজায় ধ্বংসস্তূপ সরাতেই বেরিয়ে আসছে কঙ্কাল, পচাগলা ১২০ মরদেহ উদ্ধার
বোমা পাওয়া যায়নি বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে, নিরাপদে নামলো যাত্রীরা
কারওয়ান বাজারে পুলিশের সাথে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি
প্রথমবার ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে বিশ্বকাপের আশা বাঁচিয়ে রাখল বাংলাদেশ
৭ টেলিকম প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিল
বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে বোমা হামলার হুমকি, চলছে তল্লাশি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গাছ থেকে ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের দায়িত্ব ছাড়লেন সারজিস আলম
শিশুদেরও গোপন কারাগারে রেখেছিলেন হাসিনা, দেওয়া হতো না মায়ের দুধ!
অভিযানকালে জুয়াড়িদের হামলা, ডিবি পুলিশের ৭ সদস্য আহত
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে অবিশ্বাস্য জয়, নকআউট পর্বে বার্সেলোনা
চালের দাম বাড়ার আর সুযোগ দেব না, বরং কমবে: খাদ্য উপদেষ্টা
খালেদা জিয়ার লিভার প্রতিস্থাপন সম্ভব হচ্ছে না, চলছে বিকল্প চিকিৎসা
থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
জার্মান চ্যান্সেলরের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠক
ব্যর্থতা স্বীকার করে ইসরায়েলি সেনাপ্রধানের পদত্যাগ
সুইজারল্যান্ডে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস
তুরস্কে হোটেলে ভয়াবহ আগুন, নিহত ৬৬