সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ

রুশ হামলায় ৩১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনা নিহত

ছবি: রয়টার্স

টানা দুই বছরের বেশি সময় ধরে চলে আসছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। দীর্ঘ এই সংঘাতে প্রাণ হারিয়েছেন হাজারও মানুষ। এর মধ্যে নতুন পরিসংখ্যান সামনে এনেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি।

তিনি বলেছেন, রাশিয়া পূর্ণ মাত্রায় ইউক্রেনে আগ্রাসন শুরু করার পর তার দেশে ৩১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনা নিহত হয়েছেন। তবে তিনি আহত সেনাদের সংখ্যা সামনে আনেননি।

সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাশিয়ার পুরোমাত্রার আগ্রাসনের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত ৩১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনা নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন ভলোদিমির জেলেনস্কি। ইউক্রেনের এই প্রেসিডেন্ট আরও বলেছেন, তিনি রুশ হামলায় আহত সেনাদের সংখ্যা জানাবেন না, কারণ এটি রাশিয়ার সামরিক পরিকল্পনায় সহায়তা করবে।

সাধারণত ইউক্রেনীয় কর্মকর্তারা যুদ্ধে সেনাদের হতাহতের পরিসংখ্যান প্রকাশ করে না এবং এ বিষয়ে অন্যান্য অনুমানেও অনেক বেশি সৈন্য হতাহতের কথা বলা হয়েছে। ইউক্রেনের জন্য পশ্চিমা দেশগুলোর দেওয়া সহায়তার অর্ধেকই বিলম্বিত হয়েছে বলে ইউক্রেনীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রী মন্তব্য করার পর জেলেনস্কির পক্ষ থেকে এই পরিসংখ্যান সামনে এলো।

জেলেনস্কি রোববার বলেন, রাশিয়ার উদ্ধৃত স্ফীত পরিসংখ্যানের প্রতিক্রিয়া হিসাবে নিহত ইউক্রেনীয় সেনাদের আপডেট সংখ্যা সামনে এনেছেন তিনি। তিনি বলেন, ‘এই যুদ্ধে ৩১ হাজার ইউক্রেনীয় সৈন্য মারা গেছে। ৩ লাখ বা দেড় লাখ নয়, বা পুতিন এবং তার মিথ্যাবাদী চক্র যা বলছে সেটিও নয়।’

যুদ্ধে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির কথা বলতে গিয়ে প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি বলেন, রাশিয়ার দখলে থাকা ইউক্রেনের এলাকায় কয়েক হাজার বেসামরিক মানুষ মারা গেছে কিন্তু প্রকৃত সংখ্যা জানা যায়নি। তিনি বলেন, ‘তাদের মধ্যে কতজন মারা গেছে, কতজন নিহত হয়েছে, কতজনকে হত্যা করা হয়েছে, নির্যাতন করা হয়েছে, কতজনকে নির্বাসিত করা হয়েছে তা আমি জানি না।’

ইউক্রেনের পক্ষে সামরিক মৃত্যুর সংখ্যা সামনে আনা বিরল এবং অনুমানের ভিত্তিতে অন্যান্য যেসব পরিসংখ্যান বিভিন্ন সময়ে সামনে এসেছে, তাতে রুশ হামলায় নিহত ইউক্রেনীয় সেনাদের সংখ্যা আরও অনেক বেশি বলে ইঙ্গিত পাওয়া যায়।

মার্কিন কর্মকর্তারা গত বছরের আগস্টে রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধে নিহত ইউক্রেনীয় সেনাদের সংখ্যা ৭০ হাজার এবং আহত সেনাদের সংখ্যা ১ লাখ ২০ হাজার বলে উল্লেখ করেছিল।

অন্যদিকে রাশিয়ার ক্ষয়ক্ষতির বিষয়ে প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি বলেন, যুদ্ধে ১ লাখ ৮০ হাজার রুশ সৈন্য নিহত হয়েছে এবং আরও কয়েক হাজার আহত হয়েছে।

তবে মিডিয়াজোনা ওয়েবসাইটের সাথে এক যৌথ প্রকল্পে বিবিসি রাশিয়ান জেনেছে, যুদ্ধে ৪৫ হাজার জনেরও বেশি রাশিয়ান সেনা মারা গেছে। তবে সেনা নিহতের মোট সংখ্যা এর চেয়েও বেশি হবে বলে অনুমান করা হয়েছে।

এছাড়া ফেব্রুয়ারিতে যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় অনুমান করে, যুদ্ধে ৩ লাখ ৫০ হাজার রুশ সেনা নিহত বা আহত হয়েছে।

মূলত যুদ্ধের দ্বিতীয় বার্ষিকী এমন এক সময়ে সামনে এসেছে যখন নিজের ভূখণ্ড থেকে রাশিয়াকে বিতাড়িত করার প্রচেষ্টায় বিভিন্ন ধরনের বিপর্যয়ের সম্মুখীন হয়েছে ইউক্রেন। ইউক্রেনীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রী রুস্তম উমেরভ বলেছেন, কিয়েভের জন্য সহায়তা সরবরাহের অভাব ইউক্রেনকে ‘যুদ্ধের গণিতে’ আরও অসুবিধায় ফেলেছে।

তিনি বলেন, ‘আমরা সম্ভাব্য এবং অসম্ভব সবকিছুই করি কিন্তু সময়মতো সহায়তা সরবরাহ না করলে তা আমাদের ক্ষতি করে।’

জার্মানি গত বছরের নভেম্বরে সতর্ক করে বলেছিল, ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) মার্চের মধ্যে ১০ লাখ আর্টিলারি শেল সরবরাহ করার পরিকল্পনা করণেও তা পূরণ করা যাবে না। আর জানুয়ারিতে ইইউ জানায়, নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে অর্ধেকেরও বেশি আর্টিলারি শেল ইউক্রেনে পৌঁছে যাবে এবং প্রতিশ্রুত পরিমাণ ২০২৪ সালের শেষ নাগাদ সেখানে পৌঁছাতে পারে।

প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি বলেন, গত বছর ইউক্রেনের অতি প্রত্যাশিত পাল্টা আক্রমণ আগে শুরু না হওয়ার একটি কারণ ছিল অস্ত্রের অভাব। পরে সেই পাল্টা-আক্রমণটি মূলত ব্যর্থ হয়ে যায়।

এছাড়া জেলেনস্কি রোববার ইঙ্গিত দিয়েছেন, পাল্টা আক্রমণের সেই পরিকল্পনা সময়ের আগেই রাশিয়ার কাছে ফাঁস হয়ে যায়।

Header Ad
Header Ad

কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। ছবি: সংগৃহীত

বিশেষজ্ঞদের সুপারিশের ভিত্তিতে দেশে কিছু লোডশেডিং চালু রাখার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। তিনি বলেন, কিছু লোডশেডিং না দিলে ভর্তুকির পরিমাণ বেড়ে যাবে। তবে লোডশেডিং যাতে সহনীয় পর্যায়ে থাকে, সে চেষ্টা করা হবে। তিনি জানান, শহর ও গ্রামে সমানভাবে লোডশেডিং কার্যকর করা হবে।

সচিবালয়ে গ্রিড বিপর্যয় নিয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। উপদেষ্টা জানান, বর্তমানে দেশে সাড়ে ১৬ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে। গরমের কারণে আগামী দিনে বিদ্যুতের চাহিদা ১৮ হাজার মেগাওয়াট পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে। তখন চাহিদা মেটাতে তেলভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর উৎপাদন আরও বাড়ানো হবে। তিনি আরও বলেন, যে হারে এসি স্থাপন করা হচ্ছে, সে হারে বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব হয়নি। অনেকে অকারণে লাইট, ফ্যান ও এসি চালু রাখায় বিদ্যুৎচাহিদা বেড়ে যাচ্ছে।

তিনি আরও জানান, দক্ষিণাঞ্চলের বরিশাল ও খুলনায় ২৬ এপ্রিল যে গ্রিড বিপর্যয় ঘটে, তার তদন্তে আট সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ কমিটির প্রধান করা হয়েছে বুয়েটের উপ-উপাচার্য আবদুল হাসিব চৌধুরীকে। কমিটি সাত কর্মদিবসের মধ্যে গ্রিড বিপর্যয়ের কারণ, দায়ী ব্যক্তিদের ভূমিকা ও ভবিষ্যতে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা সম্পর্কে সুপারিশ করবে।

মেট্রোরেল এক ঘণ্টার জন্য বন্ধ থাকার কারণও তদন্তে নেওয়া হয়েছে। বুয়েটের অধ্যাপক শামসুল হককে প্রধান করে একটি আলাদা কমিটি গঠন করা হয়েছে। উপদেষ্টা বলেন, মেট্রোরেল বন্ধ থাকার মূল কারণ ছিল বিদ্যুৎ সংকট।

এ সময় মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, দেশে গ্যাসের উৎপাদন কমে যাচ্ছে এবং এলএনজি আমদানির আর্থিক সামর্থ্যও কমে গেছে। ফলে চাহিদা অনুযায়ী গ্যাস সরবরাহ করা সম্ভব হচ্ছে না।

পিজিসিবি ও পিডিবি জানায়, আমিনবাজার-গোপালগঞ্জ সার্কিট লাইনের ৪০০ কিলোভোল্টের দুটি তার কাছাকাছি আসায় শর্ট সার্কিট হয় এবং সমস্যার সৃষ্টি হয়। এর ফলে বরিশাল ও খুলনা বিভাগের ১৫টি জেলা—খুলনা, যশোর, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, ভোলা, ফরিদপুর, মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ, শরীয়তপুর ও রাজবাড়ী—প্রায় ১৫ মিনিট থেকে ৯৬ মিনিট পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন ছিল। তবে সন্ধ্যার পর থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হতে শুরু করে এবং রাত সাড়ে আটটার পর পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়।

Header Ad
Header Ad

গণপিটুনির পর কারাগারে ইমামের মৃত্যু, গাজীপুরের পূবাইলে চাঞ্চল্য

ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের পূবাইলের হায়দরাবাদ এলাকায় একাধিক শিশু-কিশোরকে বলাৎকারের অভিযোগে এক মসজিদের ইমাম গণপিটুনির শিকার হয়ে পরে কারাগারে মৃত্যুবরণ করেছেন। মৃত ইমামের নাম রহিজ উদ্দিন (৩৫), তিনি চাঁদপুর জেলার মতলব থানার বাদশা মিয়ার ছেলে এবং হায়দরাবাদ আখলাদুল জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

রোববার (২৭ এপ্রিল) সকালে গাজীপুর মহানগরীর হায়দরাবাদ এলাকায় এক কিশোরকে বলাৎকারের অভিযোগ ওঠে রহিজ উদ্দিনের বিরুদ্ধে। এতে উত্তেজিত এলাকাবাসী তাকে গাছে বেঁধে ব্যাপক মারধর করে, এমনকি তার গলায় জুতার মালা পরিয়ে লাঞ্ছিত করা হয়। খবর পেয়ে পুলিশ তাকে উদ্ধার করে এবং নির্যাতিত এক কিশোরের বাবার দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখায়।

পরে আদালতের মাধ্যমে তাকে গাজীপুর জেলা কারাগারে পাঠানো হয়। একই রাতের (২৭ এপ্রিল) দিবাগত ৩টার দিকে রহিজ উদ্দিন কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়েন। দ্রুত শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

জেলা কারাগারের জেল সুপার রফিকুল কাদের জানান, মৃত ইমামের শরীরে গণপিটুনির চিহ্ন ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, গণপিটুনিতে গুরুতর আহত হওয়ার ফলেই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং মৃত্যুবরণ করেন।

পূবাইল থানার ওসি এসএম আমিরুল ইসলাম বলেন, রহিজ উদ্দিন স্থানীয় স্কুল-কলেজপড়ুয়া ছেলেদের নিজের থাকার কক্ষে এনে কম্পিউটার গেমস ও মোবাইল গেম খেলার সুযোগ দিতেন এবং কোমল পানীয় খাওয়াতেন। ওই পানীয় সেবনের পর অচেতন হয়ে পড়লে তিনি তাদের বলৎকার করতেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এক কলেজছাত্রের কাছ থেকে বিষয়টি জানাজানি হলে এলাকাবাসী উত্তেজিত হয়ে তাকে গণধোলাই দেয়।

Header Ad
Header Ad

ইশরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে শপথ না পড়াতে লিগ্যাল নোটিশ

বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে আদালতের রায় ও গেজেট প্রকাশের বিরুদ্ধে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে। ঢাকার দুই বাসিন্দা এই নোটিশ পাঠান, যাতে ইশরাকের নামে গেজেট প্রকাশ ও শপথ অনুষ্ঠান বন্ধ রাখার দাবি জানানো হয়েছে।

নোটিশের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ওই দুই বাসিন্দার পক্ষে আইনজীবী মো. মনিরুজ্জামান। তিনি জানান, গত ২৭ এপ্রিল (রোববার) এ নোটিশ পাঠানো হয়। তবে একই রাতে নির্বাচন কমিশন (ইসি) ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে সংশোধিত গেজেট প্রকাশ করে। ফলে এখন পরবর্তী আইনি পদক্ষেপ কী হবে, তা নোটিশদাতাদের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।

এর আগে, গত ২৭ মার্চ ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ ও নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. নুরুল ইসলাম ২০২০ সালের ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন (ডিএসসিসি) নির্বাচনের ফলাফল বাতিল করে তৎকালীন বিএনপি প্রার্থী ইশরাক হোসেনকে বৈধ মেয়র ঘোষণা করেন। ওই নির্বাচনে ফজলে নূর তাপসকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছিল।

নোটিশের পক্ষের দাবি:

- ট্রাইব্যুনাল যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া না মেনে দ্রুত রায় দিয়েছে।

- নির্বাচন কমিশন এ রায় চ্যালেঞ্জ করেনি, বরং গেজেট প্রকাশ করেছে।

- আইন উপদেষ্টার মতামতের জন্য অপেক্ষা না করে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে।

ট্রাইব্যুনালের আদেশে কার্যকারিতা নেই, কারণ মেয়রের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে এবং পদটি অধ্যাদেশের মাধ্যমে ইতোমধ্যে শূন্য ঘোষণা করা হয়েছিল।

এই নোটিশ পাঠানো হয়েছে স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব, আইন সচিব, প্রধান নির্বাচন কমিশনার, নির্বাচন কমিশন সচিব, বিচারক মো. নুরুল ইসলাম এবং ইশরাক হোসেন বরাবর।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
গণপিটুনির পর কারাগারে ইমামের মৃত্যু, গাজীপুরের পূবাইলে চাঞ্চল্য
ইশরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে শপথ না পড়াতে লিগ্যাল নোটিশ
পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ৭টি অস্ত্রবাহী বিমান পাঠালো তুরস্ক
বিএনপির ৩ সংগঠনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু
জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি
পাকিস্তানে সামরিক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমস
ঢাকায় অটোরিকশা ও চার্জিং স্টেশন বন্ধে ডিএনসিসির অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে
চাঁদা না দিলে রেলের কমান্ড্যান্টকে বদলির হুমকির অভিযোগ দুই ছাত্র প্রতিনিধির বিরুদ্ধে (ভিডিও)
বলিউডে সেনারা হিরো, বাস্তবে কেন জিরো ভারতীয় বাহিনী!
কুমিল্লায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্রসহ নিহত ৪
মে মাসে শেখ হাসিনার বিচার শুরু হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকাসহ সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
সবাই মিলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করাই লক্ষ্য: আলী রীয়াজ
ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের ফের গোলাগুলি
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে ৩ পরিবর্তন