রবিবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ২৪ ভাদ্র ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

১০ লাখ মানুষের গণপ্রার্থনায় নেতৃত্ব দিলেন পোপ ফ্রান্সিস

দশ লাখেরও বেশি ধর্মপ্রাণ কঙ্গোবাসী খ্রিস্টানদের প্রর্ধান ধমযাজক ও ভ্যাটিকানের প্রধান ধর্মাধ্যক্ষ পোপ ফ্রান্সিসের দেশটি সফরের শুরুতেই তাকে স্বাগত জানাতে ও প্রার্থনায় অংশ নিতে শামিল হয়েছেন বলে জানিয়েছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ।

৯০ দশমিক ৫ শতাংশের বেশি খ্রিস্টানের এই দেশটিতে মঙ্গলবার সকালে পোপ ফ্রান্সিস ও তার সফরসঙ্গী কার্ডিনালরা এসে পৌঁছেছেন। রাজধানী কিনসাসায় তার পোপাল বিমানটি অবতরণ করেছে।

তারা অবতরণ করেছেন এন’ডোলো বিমানবন্দরে। হাজার, হাজার কঙ্গোবাসী তাকে স্বাগত জানাতে লাইন ধরে অপেক্ষা করেছেন।

এ সময় সাড়ে সাত হাজার স্বেচ্ছাসেবক তাদের নিরাপত্তার কাজে যুক্ত হয়েছেন। বিপুল পুলিশ নিয়োগ করেছেন প্রেসিডেন্ট ফিলিক্স সিশেকেডি।

পোপ ফ্রান্সিস মধ্য ও পূব আফ্রিকার দুটি দেশ কঙ্গো এবং দক্ষিণ সুদান সফর করছেন। তখনই ‘ভিজিল (জাগরণ)’ নামের একটি বিশেষ প্রার্থনানুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে পোপ ফ্রান্সিসের জন্য। সেখানে এই বিপুল পরিমাণ ক্যাথলিক খ্রিস্টান তাদের প্রধান ধর্মগুরুর সঙ্গে তার প্রার্থনায় মিলিত হয়েছেন ‘কনফেশন (স্বীকারোক্তি)’ এবং ধর্মগীত ও সুরের মাধ্যমে। এই গণপ্রার্থনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করেছেন কঙ্গোর রাষ্ট্রপতি।

৩০ জানুয়ারি রাত থেকে এই ধর্মীয় বিপুল সম্মিলনে অংশগ্রহণের জন্য অনেকে বহু দূর থেকে যাত্রা করেছেন। তারা বিমানবন্দরের বাইরে খোলা আকাশের নিচে পরিবার নিয়ে বা একা অথবা বন্ধুদের সঙ্গে, পরিজনকে নিয়ে রাত কাটিয়েছেন। ঘন্টার পর ঘন্টা আগে থেকে মাঠে হাজির হয়েছেন তারা। পরদিন ভোর সকালে ‘পোপ ফ্রান্সিসের মাস’ অনুষ্ঠিত হয়েছে তাদের সকলের আনন্দচিত্তে।

৩১ জানুয়ারি স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ৯টায় আয়োজিত হয়েছে তাদের সকলের গণপ্রার্থনা পোপ ফ্রান্সিসের নেতৃত্বে। ধমীয় গানগুলো, ইংরেজি ও তাদের আদিবাসীদের ভাষায় গেয়েছেন তারা। গানের তালে নেচেছেন। ধর্মীয় গীতের মধ্যে ‘মামান মারিয়া’ নামের কঙ্গোবাসীদের বিখ্যাত গানটিতে তারা নেচে, গেয়ে উন্মাতাল হয়েছেন। এই গানটিকে ফরাসি ভাষায় তারা বলেন ‘মামা মেরি’। আমাদের ভাষায় ‘মাতা মেরি’ বা ‘মা মেরি’। এই গানটি গেয়েই পোপ ফ্রান্সিসকে স্বাগত জানিয়েছেন তার ধমানুসারী নিষ্ঠাবান খ্রস্টানরা। এছাড়াও আরো অনেক বিখ্যাত ইংরেজি ও তাদের ভাষার খ্রিস্টধর্ম সংগীত গাওয়া হয়েছে।

পোপের দেশ ভ্যাটিকানের হলি সি অফিসের সূত্র মতে, তারা পরিসংখ্যান করেছেন ৫ কোটি ২০ লাখের বেশি ক্যাথলিকই আছেন ‘দ্য ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গো’ বা ‘গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র কঙ্গো’তে। তারাই ১০ কোটি ৫০ লাখের বেশি মানুষের এই দেশে প্রায় অর্ধেক জনগোষ্ঠী।

কঙ্গোর প্রাতিষ্ঠানিক বা অফিস আদালতের ভাষা ফরাসিতে পোপ ফ্রান্সিস তার অনুসারীদের সঙ্গে উদযাপন করেছেন তাদের ধর্মীয় সম্মেলন। এ ছাড়া, তিনি কথা বলেছেন ‘লিঙ্গালা’ নামের ভাষাতে। বান্টু নামের প্রাচীন খর্বকায় আদিবাসীদের ভাষা ও নিগ্রো এবং সাদা চামড়ার মানুষদের ভাষাটি হলো এই, তারা ক্রিওল বা মিশ্র জাতি হিসেবেও পরিচিত, দেশের কিছু অংশে তাদের এই ভাষা ব্যবহার করা হয়। এই ভাষায় মধ্য আফ্রিকার কয়েক মিলিয়ন মানুষ কথা বলেন।

পোপ ফ্রান্সিস তার ‘হমিলি’ বা ধর্মীয় হিতোপদেশ প্রদান করেছেন ভ্যাটিকানের ভাষা ইতালিতে। সেটি ফরাসিতে অনুবাদ করেছেন তার কার্ডিনালরা। সাধারণ রোমান রীতিতে তিনি ধর্মবাণী প্রদান করেছেন বলে জানানো হয়েছে।

জায়ার নামের আলাদা একটি দেশ আছে এখন। প্রার্থনা করেছেন জায়ার ভাষাভাষীদের জন্যও তিনি, ১৯৮৮ সালে সাবেক জায়ার প্রজাতন্ত্র, আজকের কঙ্গোর ডায়োসিসেসগুলোতে প্রতিটি বিশপের ধর্মীয় এলাকাগুলোতে ভাষাটি আনুষ্ঠানিকভাবে ব্যবহারের জন্য ভ্যাটিকান থেকে অনুমোদন প্রদান করা হয়েছিল।

খ্রিস্টধর্মের এই বিপুল তীর্থযাত্রীরা ছাতা মাথায় দিয়ে এসেছেন। অনেকের মাথায় ছিল হ্যাট, পশ্চিমী কায়দায় বানানো টুপি। অনেকে মাথার ওপর রেখেছেন গরম থেকে বাঁচার জন্য কাগজ বা পত্রিকা। হয়েছিল খুব গরম।

এই গণপ্রার্থনায় পোপ ফ্রান্সিস তার ভাষণে বলেছেন, ‘ভাই ও বোনেরা, প্রভু যিশুর সঙ্গে কোনোদিন, কখনো শয়তান জয়ী হতে পারে না। আমাদের ভুবনে ‘শেষ’ বলে কোনো শব্দ নেই। এ কাজ আমাদের ‘শান্তি’র জন্য।

প্রভু যিশুর ভুবনে শান্তিই জয়লাভ করে। পাশাপাশি আমরা যারা খ্রিষ্টধমে বিশ্বাস করি ও ধারণ করি জীবনে এবং কর্মে, অবশ্যই আমাদের কখনো ‘কান্না’ উৎপাদন করা যাবে না। আমাদের অবশ্যই কখনো ‘পদত্যাগ’ অনুমোদন করা যাবে না কোনো ক্ষেত্রে, ‘নিয়তি’কে আমাদের মেনে নিতে হবে। এমনকী বিরুদ্ধ পরিবেশ আমাদের চারপাশে রাজত্ব করলেও সেটি অবশ্যই কখনো আমাদের জন্য হবে না।”

তিনি আরও বলেছেন, ‘হয়তো এখন একটি ভালো সময় তাদের সবার জন্য যারা নিজেদের ‘খ্রিস্টান’ বলে অভিহিত করো এবং বিশ্বাসী, তবে যুক্ত থাকো ‘সংঘাত’-এ। ঈশ্বর তোমাদের বলছেন, ‘তোমাদের অস্ত্রগুলোতে ফেলে দাও, শান্তিকে ও শান্তিতে আলিঙ্গন করো।’

তিনি অনুরোধ করেছেন ‘শান্তির জন্য মিশনারি’ হতে। তিনি সংঘষের চক্রটিকে ভেঙে ফেলার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়েছেন। যাতে ভেঙে টুকরো, টুকরো করে ফেলা যায় কৌশলগত অপরাধ ও কুমন্ত্রণাগুলোকে এবং ঘৃণার বিরাট চক্রটিকে। আমাদের শান্তির মিশনারি হতে বলা হয়েছে, ডাক দেওয়া হয়েছে এবং এটি আমাদের কাছে শান্তিকে নিয়ে আসবে।

আমাদের প্রত্যেকের হৃদয়ে অন্য সকলের জন্য ঘর খুঁজে বের করার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। আমাদের বিশ্বাস করার দরকার রয়েছে যে, জাতিগত, আঞ্চলিক, সামাজিক, ব্যক্তিগত ও ধর্মীয় পাথক্যগুলো হলো দ্বিতীয় প্রধান এবং এগুলোর কোনোটিই কখনোই বাধা নয়। অন্যরা সবাই হলো আমাদের ‘ভাই’ ও ‘বোন’। আমরা সবাই একই ‘মানবিক’ সমাজের সদস্য।’

গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র কঙ্গোতে সংঘাত, সহিংসতা ও যুদ্ধ এত বেশি বেড়ে গিয়েছিল যে মানবতার সংকট দেখা গিয়েছিল। ফলে ৫ কোটি ৫০ লাখ কঙ্গোবাসী তাদের বাড়িঘর থেকে উচ্ছেদ হয়ে গিয়েছেন। এটিই বিশ্বের তৃতীয় সবোচ্চ অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা।

গতকাল বুধবার বিকালে পোপ ফান্সিস দেখা করেছেন পশ্চিম কঙ্গোর এই বাস্তুচ্যুত ও সংঘাতের বলি সাধারণ নাগরিকদের সঙ্গে। তিনি তাদের নিয়ে কাজ করা স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবক প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে কথা বলেছেন।

চলমান সংঘাত, সংঘষ ও যুদ্ধ থেকে বেঁচে যাওয়া সব হারানো মানুষরা তাদের ভয়াবহ জীবনকাহিনীগুলো পোপ ফ্রান্সিসকে জানিয়েছেন এবং শান্তি লাভ করেছেন। এই দেশের যুদ্ধে গণহত্যা ও অঙ্গছেদ ঘটানো হয়েছে, অপহরণ করা হয়েছে, তারা তাদের পরিবার-পরিজনকে হারিয়েছেন, একের পর এক নারীকে ধর্ষণের শিকার হতে হয়েছে, যৌনদাসী হতে বাধ্য হয়েছেন কত নারী।

খ্রিস্টানদের প্রধান ধর্মযাজক পোপ ফ্রান্সিস নিন্দা জানিয়েছেন এই সকল ধরণের অন্যায় ও বর্বরতার। তিনি সকল ধরণের নৃশংসতা ও বর্বরতারই বিপক্ষে দাঁড়িয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘হত্যাকারীরা, দেশের সম্পদকে অবৈধভাবে লুটেরারা, দেশকে নিয়ন্ত্রণের জন্য যারা টুকরো, টুকরো করতে চেষ্টা করছেন আমি তাদের সকল ধরনের কমকান্ডের বিপক্ষে।’

পোপ ফ্রান্সিস বলেছেন, ‘যারা যুদ্ধ প্রদর্শণ করছেন তাদের সকলকে আমি জিজ্ঞাসা করি ও বলি যুদ্ধে সমাপ্তি টানুন। গরীবের টাকায় ধনী হওয়ার কাজ থামিয়ে দিন। সম্পদের উৎসগুলো লুট করে ধনী হওয়া এবং রক্ত লেগে থাকা টাকা উপার্জন থামিয়ে দিন। যারা কঙ্গোতে বসবাস করেন, তাদের প্রত্যেককে আমি কখনো হার না মেনে নেওয়ার জন্য ডাক দিচ্ছি। তাদের সবাইকে আমি একটি ভালো ও উন্নত ভবিষ্যত তৈরি করতে অনুরোধ করছি। শান্তিই সম্ভব। আসুন আমরা তাকে বিশ্বাস স্থাপন করি। আসুন আমরা প্রত্যেকে অন্যের হাতে অর্পণ না করে সেজন্য কাজ করি।’

পোপ ফ্রান্সিস এসময়ও শান্তির জন্য প্রার্থনা সভায় নেতৃত্ব দিয়েছেন। তিনি কঙ্গোর অধিবাসীদের সকলকে দশকের পর দশক ধরে চলা সংঘাত ও যুদ্ধের বিপরীতে একে অন্যকে ক্ষমা করে দিতে অনুরোধ করেছেন, এজন্য ও তাদের হয়ে প্রার্থনা করেছেন ও যুদ্ধের সমাপ্তি টানতে কাতরভাবে অনুরোধ করেছেন।

আফ্রিকার বিভিন্ন দেশ থেকে আসা তার কার্ডিলান, আর্চবিশপ, বিশপ, ফাদার, ব্রাদার ও সিস্টাররা পোপ ফ্রান্সিসের কঙ্গো ও দক্ষিণ সুদান সফরের অনুসারী হয়েছেন।
তাদের মধ্যে নাম করেছে গণমাধ্যমগুলোর কয়েকটিÑরুয়ান্ডার কার্ডিনাল অন্টন কামবান্ডা, মধ্য আফ্রিকান রিপাবলিকের কার্ডিনাল ডিওডোনে ইনজাপালিঙ্গা, চাদের আর্চবিশপ এডমন্ড ডিজিটাংগার ও নাইজেরিয়ার বিশপ ম্যাথু হাসান কুকাহ প্রমুখ।

ওএফএস/

Header Ad

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা। ছবি: সংগৃহীত

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। এ কর্মসূচির বিষয়টি জানিয়েছেন অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক স্ট্যাটাসে তিনি এ তথ্য জানান।

হাসনাত আবদুল্লাহ লিখেছেন, প্রিয় চট্টগ্রামবাসী! আগামীকাল (রোববার) ৮ আগস্ট থেকে শুরু হচ্ছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিভাগীয় ও জেলা পর্যায়ের সফর। এ সফরের অংশ হিসেবে আমাদের একটি সমন্বয়ক টিম প্রত্যেকটি জেলার অভ্যুত্থান ঘটানো ছাত্র-জনতার সঙ্গে মতবিনিময় সভায় অংশগ্রহণ করবে।

স্ট্যাটাসে তিনি জানান, সফরের প্রথম জেলা হিসেবে আগামীকাল চট্টগ্রামে দুটি মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হবে। ছাত্র-জনতার সঙ্গে মতবিনিময় নিয়ে প্রথম সভাটি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে বেলা ১১টায় অনুষ্ঠিত হবে।

একইদিনে ছাত্র-জনতার সঙ্গে মতবিনিময় নিয়ে দ্বিতীয় সভাটি চট্টগ্রামের ঐতিহাসিক লালদিঘির ময়দানে বিকেল ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। তিনি আরও লেখেন, রক্তের বন্ধনে আবদ্ধ ছাত্র-জনতার সঙ্গে আগামীকাল দেখা হবে, ইনশাআল্লাহ।

ব্যাংক থেকে নগদ টাকা তোলার সীমা থাক‌ছে না, রোববার থেকেই কার্যকর

ছবি: সংগৃহীত

নগদ টাকা উত্তোল‌নে বেঁধে দেওয়া সীমা প্রত্যাহার করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এখন থে‌কে গ্রাহ‌ক তার প্রয়োজন মতো ব্যাংক থে‌কে নগদ টাকা তুলতে পারবেন। শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) ব্যাংকগুলোয় পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) থেকে ব্যাংক হিসাবের টাকা তোলার কোনো বাধ্যবাধকতা থাকবে না। যে কোনো পরিমাণ টাকা গ্রাহক তার নিজ হিসাব থেকে তুলতে পারবেন।

এর আগের সপ্তাহে সর্বোচ্চ পাঁচ লাখ তোলার সুযোগ ছিল। তার আগের সপ্তাহগুলোতে ছিলে সর্বোচ্চ চার লাখ, এরপর তিন লাখ এবং প্রথমে ছিল দুই লাখ টাকা উত্তোলনের সুযোগ।

অভিযোগ ছিল বিদায়ী সরকারের আশীর্বাদপুষ্ট বিতর্কিত ব্যবসায়ী ও রাজনৈতিক নেতারা বেশি বেশি টাকা তুলে নিচ্ছেন। অবৈধভাবে অর্জিত টাকা যেন সন্ত্রাসী কার্যক্রমে ব্যবহার না হতে পরে, সে কারণে টাকা তোলার সীমা নির্ধারণ করে দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এরপর প্রতি সপ্তাহে নগদ উত্তোলনের সীমা কিছুটা বাড়ানো হয়।

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর হলেন তাজুল ইসলাম

অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম। ছবি : সংগৃহীত

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলামকে। শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) রাতে আইন মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এক প্রজ্ঞাপনে এমন তথ্য জানানো হয়।

তাজুল ইসলাম ছাড়াও ট্রাইব্যুনালে আরও চার আইনজীবীকে প্রসিকিউটর পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তারা হলেন- মিজানুল ইসলাম, গাজী মোনাওয়ার হোসাইন তামিম, বিএম সুলতান মাহমুদ, আব্দুল্লাহ আল নোমান।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম অ্যাটর্নি জেনারেলের সমমর্যাদা ভোগ করবেন।

বাকি চার প্রসিকিউটরের মধ্যে মিজানুল ইসলাম অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল, গাজী মোনাওয়ার হোসাইন তামিম ও বিএম সুলতান মাহমুদ ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ও আব্দুল্লাহ আল নোমান সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলের সমমর্যাদা পাবেন।

এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে বলেও প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে।

সর্বশেষ সংবাদ

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
ব্যাংক থেকে নগদ টাকা তোলার সীমা থাক‌ছে না, রোববার থেকেই কার্যকর
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর হলেন তাজুল ইসলাম
আমিরাত থেকে ফিরলেন ১৩ বাংলাদেশি, স্বাগত জানালেন সমন্বয়ক সারজিস ও হাসনাত
ভারতে গিয়ে পানি ছেড়ে দিয়েছে শেখ হাসিনা, বন্যার জন্য তিনি দায়ী: জয়নুল আবেদিন
বিএনপির ৮ নেতাকে অর্থপাচার মামলা থেকে অব্যাহতি
হত্যা মামলায় ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিক কারাগারে
সাবেক ৩১ মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী-এমপির পাচার করা ১ লাখ কোটি টাকার খোঁজে দুদক
পাঁজরের দুটো হাড় ভেঙে গেছে সালমান খানের
বিটিএসের টানে মাদ্রাসা থেকে পালানো ৫ ছাত্রীকে বগুড়া থেকে উদ্ধার
বিশাল শূন্যতা তৈরি করে বিদায় নিয়েছো: সালমান শাহকে শাবনূর
সন্ধ্যায় দেশে ফিরবেন আমিরাতে ক্ষমা পাওয়া ১৪ বাংলাদেশি
দুই নভোচারীকে না নিয়েই পৃথিবীতে ফিরে এলো বোয়িং স্টারলাইনার
রংপুরে আবু সাঈদের কবর জিয়ারত ছাত্রদলের
আগামী ৫ দিন বাড়তে পারে বৃষ্টিপাত, কমতে পারে তাপমাত্রা
সীমান্তে ফেলানীর মতো হত্যাকাণ্ড আর দেখতে চাই না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
কলেজছাত্র ইমন হত্যা মামলায় সেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার
দেশে রিজার্ভ ২০ দশমিক ৫০ বিলিয়ন ডলার: গভর্নর
সরকারি চাকরিতে বয়সসীমা ৩৫ করার দাবিতে শাহবাগ অবরোধ
জাতিসংঘের অধিবেশনে ড. ইউনূসের সফরসঙ্গী হচ্ছেন যারা