শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

অধিকার ও স্বীকৃতির দাবিতে কলকাতায় খ্রিস্টানদের শোভাযাত্রা

গির্জা এবং দাতব্য প্রতিষ্ঠানগুলোর সমাজ, প্রদেশ ও রাষ্ট্রের উন্নয়নের অবদানের স্মরণে এবং স্বীকৃতির দাবীতে বিভিন্ন ধর্ম ও বিশ্বাসের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, চিকিৎসক, পেশাজীবি এবং সাধারণ মানুষ গতকাল শুক্রবার (২০ জানুয়ারি) কলকাতায় এক বিরাট শোভাযাত্রায় অংশ নিয়েছেন। তারা ভারতবাসীকে এই প্রতিষ্ঠানগুলোর বিশেষত শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবার অবদান মনে করিয়ে দিয়েছেন। শোভাযাত্রাটির আয়োজক ভারতের পশ্চিমবঙ্গের ‘দি বেঙ্গল খ্রিস্টান কাউন্সিল’।

সেন্ট পলস ক্যাথেড্রাল থেকে ১ হাজারেরও বেশি নানা বয়সের নারী, পুরুষ ও শিক্ষার্থীদের নিয়ে তাদের এই শান্তি শোভাযাত্রাটি শুরু হয়।

আয়োজক প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, কলকাতার সেন্ট পলস ক্যাথেড্রাল সেন্ট পলের গির্জা থেকে তাদের এই কর্মসূচি শুরু হয়েছে। যেখানে বর্ণবাদ, শ্রেণীবিভাজন ও ধর্মীয় ও আঞ্চলিক বিভাজনের উর্ধ্বে উঠে তাদের কার্যক্রমের প্রকাশ ঘটেছে ও এর বিপক্ষের কাজগুলোর নীরব প্রতিবাদ জানানো হয়েছে। এই শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অনেকেই ভারতের কলকাতা এবং আশেপাশের গির্জা এবং খ্রিস্টানদের পরিচালিত প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও উপকারভোগী।

কলকাতার বউবাজারের লেবুতলার ইউনিয়ন চ্যাপেল স্কুলের শিক্ষার্থী আদ্রিজা ভট্টাচার্য্য তার সহপাঠিনী বন্ধু ভ্যালেন্টিনা ডি’সুজার সঙ্গে লেনিন সরণির সামনে তাদের বিদ্যালয় হতে জওহরলাল নেহেরু রোড ধরে অন্যান্যদের সঙ্গে হেঁটে গিয়েছেন। একাদশ শ্রেণির ছাত্রী ভ্যালেন্টিনা ডি’ সুজা বলেছেন, ‘আমাদেরকে বাইবেল যেটি শেখায় সবার আগে, সেটি হলো সবার সঙ্গে একাত্ন হও। এটিই হলো আমাদের বিদ্যালয়ের লোগো। আমাদের অন্যান্য সব ধর্মবিশ্বাসের সমান মর্যাদার সহপাঠীরা রয়েছে এবং আমরা সবাই মিলে সবসময় একটি পরিবার। এখানে এই বার্তাটি দৃঢ়ভাবে ঘোষণা করার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।’

তাদের বিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক জানিয়েছেন, ‘এই প্রতিবাদ গির্জাগুলো যে দুটি বিষয়ের পর্যালোচনার জন্য দাঁড়িয়েছে নিরবে-অন্তর্ভুক্তিকরণ ও তাদের বিদ্যালয়গুলো থেকে কোনো ছাত্রীকে যেন হিজাব বা কোনো অলংকার পরা মেয়েকে বের করে দেওয়া না হয়।’ হিজাবের বিপক্ষে দাঁড়ানোর জন্য ভারতকে চিনেছে বিশ্ব।

গির্জা পরিচালিত বেনিয়াপুকুরের আচার্য জগদীশ চন্দ্র বসু রোডের প্র্যাট মেমোরিয়াল স্কুলের শিক্ষিকা দেবলিনা নাগ বিষয়গুলোর প্রতি সমর্থন করে জানিয়ে বলেছেন, ‘অন্যান্য ধর্ম ও বর্ণবিশ্বাসের মানুষদের না গ্রহণ করার এই বার্তাগুলো এই দেশকে তৈরি ও বিকশিত করার ক্ষেত্রে একটি জটিল সমস্যা এবং এমন বিষয়গুলো আরও বেশি করে তুলে ধরা প্রয়োজন এবং সবার সামনে আরও নিয়ে আসা দরকার বিভেদ সৃষ্টি করার সংস্কৃতিকে পরাজিত করার জন্য।’

শান্তি শোভাযাত্রাটি ১ দশমিক ৯ কিলোমিটার পাড়ি দিয়েছে মানুষ। গিয়েছে মায়ো রোডের গান্ধী ভাস্কর্যের নিচে। ‘আমরা একটি ধর্মনিরপেক্ষ দেশ’-বলেছেন রেভারেন্ড প্যাট্রিয়শ ক্যানিং, তিনি কলকাতার বিশপ। উচ্চপদস্থ খ্রিস্টিয় এই যাজক নিরব ও অহিংস অগ্রযাত্রাটিতে নেতৃত্ব দিয়েছেন।

দি বেঙ্গল ক্রিষ্টিয়ান কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট রেভারেন্ড ফাদার ক্যানিং র্যালি শেষে তার আলোচনায় বারবার বলেছেন, ‘অন্য যেকোনো সম্প্রদায়ের চেয়ে এই দেশ ও জাতিকে তৈরি করতে অনেক বেশি অবদান রেখেছেন মুসলিম ও খ্রিস্টানরা।’

তিনি আরও বলেছেন, ‘সংখ্যালঘুরা হতে পারেন খ্রিস্টান বা মুসলিমরা, মহানুভব হয়ে এই জাতি ও দেশকে নির্মাণের জন্য অবদান রেখেছেন ও রেখে চলেছেন, তাদের প্রত্যেকে অবশ্যই তাদের প্রাপ্য সম্মান ও স্বীকৃতি দিতে হবে।’বিশপ ক্যানিং আরো বলেছেন, ‘আমি কেবল খ্রিস্টানদের একার অবদানের কথা আলোচনা করছি না। খ্রিস্টানদের এই দেশে প্রবেশের আগে আমাদের মুসলিম ভাই ও বোনেরা বৃহৎ অবদান রাখতে পেরেছেন। তাদের অবদানগুলো আজো ছড়িয়ে আছে আমাদের স্থাপত্যকর্মে, খাবারের ভেতরে এবং সংস্কৃতিতেও। অবশ্যই এই বিষয়গুলোসহ তাদের, আমাদের স্বীকৃতি দিতে হবে।’ তিনি এই বক্তব্যটি প্রদান করেছেন আলীপুর দুয়ার থেকে নির্বাচিত বিজেপি সাংসদ ও কেন্দ্রীয় সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রী জন বারলার উপস্থিতিতে।

বিশপ ক্যানিং তার আলোচনায় আরো জানিয়েছেন যে, মন্ত্রী জন বারলা বাংলা (পশ্চিমবঙ্গ) থেকে নির্বাচিত একজন খ্রিস্ট ধর্মের অনুসারী হিসেবে ব্যক্তিগত বিশ্বাস ও অবস্থান থেকে এই শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণ করেছেন।

ওএফএস/এএস

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত