বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪ | ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

পেরুর সাবেক রাষ্ট্রপতির ১৮ মাসের কারাদন্ড, দাঙ্গায় নিহত ২০

পেরুর ক্ষমতাচ্যূত প্রেসিডেন্ট পেদ্রো কাস্তিওকে প্রি-ট্রায়াল ডিটেনশন বা তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের শুনানীর আগে ১৮ মাসের জন্য কারাদন্ডের নির্দেশ দিয়েছেন দেশটির সুপ্রিম কোর্ট।

বৃহস্পতিবার (১৫ ডিসেম্বর) কাস্তিও'র বিরুদ্ধে এই রায় দেন আদালত।

এদিকে এই ঘটনায় তার সমর্থকেরা কোর্ট ভবনের বাইরে ও সারা দেশে ব্যাপক প্রতিরোধ গড়ে তুলে। তাদের প্রতিবাদ ও প্রতিরোধের মধ্যে অন্তত ২০ জন মানুষ মারা গিয়েছেন। এবং প্রায় ৪০০ জনের আহত হওয়ার খবর এসেছে। বৃহস্পতিবার অ্যাম্বুলেন্স অফিস থেকে এমন তথ্যই উঠে এসেছে।

সাবেক বিদ্যালয় শিক্ষক ও শ্রমিক ইউনিয়নের নেতা কাস্তিও উঠে এসেছেন প্রত্যন্ত এলাকা থেকে, গেল সপ্তাহে তাকে তার কার্যালয় থেকে অভিশংসন করা হয়েছে। এর কারণ, তিনি দেশের পার্লামেন্ট কংগ্রেসকে ভেঙে দিয়ে একটি জরুরী সরকার তৈরির জন্য চেষ্টা করেছেন। এরপর কৌশলী হয়ে পার্লামেন্ট সদস্যরা তাকে অভিশংসন করছেন।

তারপর থেকেই তিনি বিদ্রোহ ও ষড়যন্ত্রের অভিযোগে বন্দী ছিলেন। তবে সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন সাবেক এই রাষ্ট্রপ্রধান।

কাস্তিও'র বিরোধী আইনজীবিরা বলেছেন যে সাবেক প্রেসিডেন্ট তার নিরাপত্তার জন্য বিদেশে পালিয়ে যেতে পারেন এবং তারা জানিয়েছেন, কাস্তিও'র বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে ১৮ মাস লাগবে। এরপর সুপ্রিম কোর্টের বিচারক হুয়ান কার্লোস চেকলি বলেছেন, দীর্ঘমেয়াদের কারাবাস এই প্রতিবিম্বকে তুলে ধরে যে মামলাটি জটিল ও তার বিদেশে পালানোর সম্ভাবনা রয়েছে। তবে কাস্তিওর আইনজীবিরা বলেছেন, সাবেক প্রধান নেতার পালানোর কোনো সম্ভাবনা নেই।

আদালতে কাস্তিও নিজে কোনো কথা বলেননি। এর আগে আরেকটি শুনানিতে তিনি তার কাজগুলোর পক্ষে বলেছেন, ‘আমি কোনোদিনও যড়যন্ত্র বা বিদ্রোহের মতো কোনো অপরাধ করিনি’ এবং তিনি উল্লেখ করছেন নিজেকে এখনো তিনি ‘প্রেসিডেন্ট’ হিসেবে বিবেচনা করেননি।

তিনি আরও বলেছেন, ‘আমি কোনোদিনও পদত্যাগ করব না এবং জনপ্রিয়তার দিক থেকে নিজেকে এতিম মনে করব না।’

তাকে তার কার্যালয় থেকে সরানোর দিন থেকে কাস্তিও’র সমর্থকরা আন্দেজের এই দেশের শহরগুলোর রাস্তাগুলোতে চলে এসেছেন এবং তার কিছু সমর্থক বলছেন, দেশ এখন জরুরী অবস্থায় রয়েছে।
একজন প্রতিবাদকারী রাজধানী লিমায় বলেছেন, ‘কাস্তিওকে অপহরণ করা হয়েছে। আমরা অত্যাচারিত হয়েছি।’

আরেকজন প্রতিবাদকারী আদালতের ব্যবস্থাকে দুর্নীতির ব্যবস্থা বলেছেন ও তাদের নেতাকে কারাদন্ডের মাধ্যমে অপহরণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন।

মাচু পিচ্চু শহরের মেয়র সিএনএনকে জানিয়েছেন, প্রতিবাদ ও প্রতিরোধের কবলে পড়ে পেরুর রেলওয়ে মাচু পিচ্চু অঞ্চলে ট্রেন চালানো স্থগিত করার পর সেখানে অন্তত শখানেক মানুষ অসহায় অবস্থায় অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, তারা সরকারকে সাহায্য করতে অনুরোধ করেছেন ও বিপদে পড়া এই পর্যটকদের সাহায্য করতে হেলিকপ্টার দেওয়ার জন্য বলেছেন যেহেতু এই শহর থেকে বেরুনোর একমাত্র উপায় ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে গিয়েছে।

পেরুর বর্তমান সরকার সাবেক প্রেসিডেন্টের সমর্থকদের লাঠিচার্জের মাধ্যমে দমন করছে। প্রেসিডেন্ট দিনা বলোয়ার্তে আগাম নিবাচন দেবার কথা বলেছেন। তার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী লুইস আলবের্তো ওর্তারোলা কিছুক্ষণ পর দেশে জরুরী অবস্থার ঘোষণা করেছেন ও রাস্তায়, রাস্তায় সরকারী আইনী বাহিনীকে নামিয়ে দিয়েছেন।

প্রতিরোধকারীরা একটি সাধারণ নির্বাচনেরও দাবী করছেন। কংগ্রেসকে বাতিলের দাবি জানাচ্ছেন এবং একটি নতুন সংসদ তৈরি করতে বলছেন। তাদের দাবী-দাওয়ার সঙ্গে অঞ্চলটির কিছু বামপন্থী নেতা সংযুক্ত হয়েছেন। সোমবার একটি যুক্ত বিবৃতিতে কলম্বিয়া, মেক্সিকো, আর্জেন্টিনা ও বলিভিয়ার সরকার চরম পরিণতিতে উদ্বিঘ্নতা প্রকাশ করেছেন। তারা দাবী করেছেন তিনি গত বছর নির্বাচিত হবার পর থেকে অগণতান্ত্রিক হয়রানির শিকার হয়ে চলেছেন। তারা গত বছরের পেরুর প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোটের ফলাফল সম্মান করার অনুরোধ করছেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী আনা ফেলিলিয়া ইয়েরবাসি তার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জানিয়েছেন বৃহস্পতিবার অন্যান্য দেশগুলোর রাষ্ট্রদূতদের বৃহস্পতিবার দেশের ব্যক্তিগত বিষয়ে হস্তক্ষেপ করার জন্য তলব করেছে পেরু।

কাস্তিও এর আগে কোনোদিন কোনো সরকারী মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব লাভ করেননি। তিনি সম্পদের পুর্ণবন্টন ও দেশের সবচেয়ে গরীব মানুষের ভাগ্য বদল করবেন-এই প্রতিশ্রুতির পর প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছিলেন।

তবে তার সরকার বিশৃঙ্খলার পাঁকে আটকে গিয়েছিল। এক বছরের সামান্য বেশি সময়ের মধ্যে এক ডজনেরও বেশি মন্ত্রীকে তিনি নিয়োগ দিয়েছেন, সেখানে আবার নতুন মন্ত্রী নিয়োগ করেছেন। তারা হয় পদচ্যুত হয়েছেন নয়তো সরে গিয়েছেন। প্রেসিডেন্ট নিজে দুর্নীতির অভিযোগে কয়েকটি অনুসন্ধানের মোকাবেলা করেছেন। তার বিপক্ষে দুবার অভিশংসনের ব্যর্থ হয়েছে। এবার তিনি পদচ্যুত ও কারাদন্ডে দন্ডিত হয়েছেন।

ওএফএস/এএস

Header Ad

ভিসার জন্য দুপুরে আমেরিকান দূতাবাসে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া

ফাইল ছবি

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া আজ দুপুর ২টায় আমেরিকান দূতাবাসে যাবেন বলে জানা গেছে।

বুধবার এক বিশেষ সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

সূত্র জানায়, আমারিকার ভিসার জন্য ফিঙ্গার প্রিন্ট দিতে তিনি দূতাবাসে যাবেন।

এর আগে আজ দুপুরে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াসহ সব আসামিকে খালাস দিয়েছেন আদালত। বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।

জানা যায়, গত ১ মাসের বেশি সময় ধরে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। এরমধ্যে তার শারীরিক অবস্থার কিছুটা উন্নতি হয়েছে। তবে, পুরোপুরি সুস্থ না হওয়ায় তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য যুক্তরাষ্ট্রে নেওয়ার প্রাথমিক সিদ্ধান্ত হয়েছিলো।

Header Ad

ইসকন নিষিদ্ধে সরকারের অবস্থান জানতে চায় হাইকোর্ট

ছবি: সংগৃহীত

ইসকন নিষিদ্ধ চেয়ে আবেদনের শুনানিতে আগামীকাল বৃহস্পতিবারের (২৮ নভেম্বর) মধ্যে সরকারকে পদক্ষেপ জানাতে হবে বলে আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। এ সময় দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির যেন অবনতি না হয় সে বিষয়ে সরকারকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও দেবাশীষ রায় চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ নির্দেশনা দেন।

এর আগে, আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ (ইসকন) নিষিদ্ধ চেয়ে এবং যে কোনও অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে চট্টগ্রাম ও রংপুরে জরুরি অবস্থা জারির নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেন আইনজীবী মনিরুজ্জামান।

তবে বিষয়টি স্পর্শকাতর হওয়ায় রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন কর্মকর্তা অ্যার্টনি জেনারেলকে ডেকে পাঠান আদালত।

অ্যার্টনি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেন, “যে কেউ কোনো অ্যাঙ্গেল থেকে দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে। সরকার জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলে উদ্বেগজনক পরিস্থিতি মোকাবিলা করছে। সাম্প্রতিক ইস্যুতে সরকার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার প্রক্রিয়া শুরু করেছে।”

তখন আদালত বলেন, তারা উদ্বিগ্ন। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি যাতে কেউ অবনতি করতে না পারে।

সোমবার (২৫ নভেম্বর) শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)।

মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) তাকে চট্টগ্রামের আদালতে তোলা হয়। আদালত তার জামিন না মঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। আদালতে পাঠানোর পথে তাকে বহনকারী প্রিজন ভ্যান আটকে দেয় চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের অনুসারীরা। তাদের সরিয়ে দিয়ে চিন্ময় কৃষ্ণকে কারাগারে নেওয়ার পথে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও আইনজীবীদের সঙ্গে চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর অনুসারীদের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। এ ঘটনায় সাইফুল ইসলাম আলিফ নামের এক আইনজীবী নিহত হয়।

Header Ad

নারী যুগ্মসচিবের ধমক খেয়ে অজ্ঞান কর্মকর্তা, সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ

ছবি: সংগৃহীত

অর্থ-মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব নাদিরা সুলতানার ধমক খেয়ে অজ্ঞান হয়ে পরেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা জিয়াউর রহমান। গত ৬ নভেম্বর অনুষ্ঠিত একটি সভার কার্যবিবরণীতে স্বাক্ষর আনতে গেলে এই ঘটনা ঘটে। এ সময় যুগ্মসচিব ড. নাদিরা সুলতানা তাকে ধমক দেন এবং তিনি ধমক খেয়ে মাটিতে লুটে পড়েন। এ ঘটনায় মন্ত্রণালয়ের সামনে শতাধিক কর্মচারী ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখিয়ে হট্টগোল করেছেন।

তার আগে গতকাল মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) বিকেল ৪টার দিকে হঠাৎ অর্থ মন্ত্রণালয়ের দ্বিতীয় তলায় অতিরিক্ত সচিব (এপিডি) ওবায়দুর রহমানের রুমের সামনে জড়ো হন কর্মচারীরা। তারা অর্থ বিভাগের যুগ্ম সচিব ড. নাদিরা সুলতানার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান।

মঙ্গলবার দুপুর ৩টার দিকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জিয়াউর রহমানসহ কয়েকজন কর্মচারী ড. নাদিরা সুলতানার স্বাক্ষর আনতে অর্থ মন্ত্রণালয়ে যান। তখন নাদিরা জিয়াউরের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ করলে এক পর্যায়ে জিয়া অজ্ঞান হয়ে যান।

আসলাম নামে আরেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা বলেন, আমি ওই সময় সেখানে উপস্থিত ছিলাম এবং যুগ্মসচিব ম্যাডাম আমার সামনেই দুর্ব্যবহার করেন এবং ভয়ভীতি প্রদর্শন করলে জিয়াউর রহমান তৎক্ষণাত অসুস্থ হয়ে অজ্ঞান হয়ে মেঝেতে লুটিয়ে পড়েন এবং তিনি ঘটনাস্থলেই দুইবার বমি করেন।

খবর পেয়ে বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা কর্মচারি সংযুক্ত পরিষদের সভাপতি বাদিউল কবিরের নেতৃত্বে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ও অর্থ বিভাগের কর্মচারীরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছান এবং চিকিৎসার জন্য অচেতন অবস্থায় উক্ত কর্মকর্তার অফিস কক্ষ থেকে উদ্ধার করে সচিবালয় ক্লিনিকে ভর্তি করেন। অবস্থার অবনতি হওয়ায় ডাক্তার পরামর্শ অনুযায়ী তাকে দ্রুত সরকারি কর্মচারী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

তারই পরিপ্রেক্ষিতে আজ মন্ত্রণালয়ের সামনে বিক্ষোভ কর্মসূচী পালন করে এবং নয় দফা দাবি তুলে। বুধবার সকাল থেকে সচিবালয়ের ভেতরে এ কর্মসূচি পালন করছেন । যা এখনও চলমান।

সর্বশেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, সচিবালয়ে প্রবেশে সবগুলো পথ বন্ধ রাখা হয়েছে। এছাড়া এ কর্মসূচি ঘিরে সচিবালয় এলাকার নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ভিসার জন্য দুপুরে আমেরিকান দূতাবাসে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
ইসকন নিষিদ্ধে সরকারের অবস্থান জানতে চায় হাইকোর্ট
নারী যুগ্মসচিবের ধমক খেয়ে অজ্ঞান কর্মকর্তা, সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ
জিয়া চ্যারিটেবল মামলায় খালেদা জিয়াসহ সব আসামি খালাস
আইনজীবী সাইফুল হত্যায় আটক ৩০
বিচ্ছেদের পর সামান্থাকে ‘সেকেন্ড হ্যান্ড’ শুনতে হয়
ইসকনের হামলার নিন্দা ও বিচারের দাবি শিবিরের
ভারতের বিবৃতি বন্ধুত্বের চেতনার পরিপন্থি: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
আইনজীবী সাইফুল হত্যার বিচারের দাবিতে জাহাঙ্গীরনগরে বিক্ষোভ মিছিল
ইউক্রেনে এক মাসে লন্ডনের অর্ধেকের সমান এলাকা দখল রাশিয়ার
লেবাননে ইসরায়েলের হামলায় নিহত অন্তত ২২
স্বৈরাচার পালিয়েছে কিন্তু লেজ রেখে গেছে, তারা ষড়যন্ত্র করছে: তারেক রহমান
সহজেই বাংলাদেশকে হারাল উইন্ডিজ
আইনজীবী হত্যায় প্রধান উপদেষ্টার নিন্দা, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান
এ আর রহমান আমার বাবার মতো: মোহিনী দে
ইসকন আন্দোলনে দেশি-বিদেশি ইন্ধন রয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সাইম আইয়ুবের বিস্ফোরক সেঞ্চুরিতে সমতায় ফিরলো পাকিস্তান
কে এই চিন্ময় কৃষ্ণ দাস, তাকে গ্রেপ্তার নিয়ে কেন এত হইচই
ভারত থেকে আলু ও পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ, বেড়েছে দাম
৮০ বছর বয়সেও মডেলিং করবেন রুনা খান