শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৪ | ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ঋণের চাপে দেউলিয়া শ্রীলঙ্কা

প্রায় ৫১ বিলিয়ন ডলারের আন্তর্জাতিক ঋণ মাথায় নিয়ে নিজেকে দেউলিয়া ঘোষণা করেছে শ্রীলঙ্কা। তারা বলেছে, ঋণদাতাদের অর্থ ফেরত দিতে পারছে না। সংকটে জর্জরিত দেশটি মঙ্গলবার (১২ এপ্রিল) এ ঘোষণা দিয়েছে।

গত দুই বছরে দেশটির বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৭০ শতাংশ কমেছে, রিজার্ভে আছে মাত্র ২.৩১ বিলিয়ন ডলার। ফলে খাদ্য, তেলসহ প্রয়োজনীয় আমদানি প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে। অর্থনৈতিক সংকটে লাখ লাখ শ্রীলঙ্কান চাকরি হারিয়েছে। পরিবারগুলোর আয় কমেছে। ফলে বেড়েছে দারিদ্র্য। বিশ্বব্যাংক বলছে, ২০২০ সালে শ্রীলঙ্কায় প্রতিদিন ৩.২ ডলারের কম আয় করা মানুষের সংখ্যা বেড়ে ১১.৭ শতাংশে দাঁড়িয়েছে, যা তার আগের বছর ছিল ৯.২ শতাংশ। অর্থাৎ নতুন করে দরিদ্র হয়েছে পাঁচ লাখেরও বেশি মানুষ।

এ অবস্থায় দেশটির অর্থ মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, একদিকে কোভিড-১৯ মহামারি, অন্যদিকে ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে পক্ষ-বিপক্ষ ও তার ফলে সৃষ্ট পরিস্থিতি শ্রীলঙ্কার অর্থনৈতিক অবস্থানকে আরও ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। এর ফলে বাধ্যতামূলক স্বাভাবিক সার্ভিসিং সেবা অব্যাহত রাখা অসম্ভব হয়ে উঠেছে। এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে সরকার ব্যতিক্রমী সব পদক্ষেপ নিয়েছে। তবে এক্ষেত্রে যদি আরও বিলম্ব করা হয় তাহলে শ্রীলঙ্কার অর্থনীতি স্থায়ীভাবে ক্ষতির ঝুঁকিতে পড়বে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর পি নন্দলাল বীরাসিঙ্গে বলেছেন, ঋণের কিস্তি পরিশোধ করা চ্যালেঞ্জিং ও অসম্ভব হয়ে উঠেছে। এক্ষেত্রে উত্তম পন্থা হতে পারে ঋণ কাঠামো পুনর্গঠন ও কঠোরভাবে ঋণখেলাপি হওয়া এড়ানো। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াশিংটন পোস্টে দীর্ঘ এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ সাময়িক স্থগিত ঘোষণা দিয়েছে শ্রীলঙ্কা। এটা তাদের একটি ব্যতিক্রমী পদক্ষেপ।

এর মাধ্যমে ফুটে উঠেছে যে, সরকার কী কঠিন পরিস্থিতির মধ্যদিয়ে যাচ্ছে। তারা তীব্র মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে লড়াই করছে। সরকারের বিরুদ্ধে বেশ কিছুদিন ধরে চলছে জোর আন্দোলন। এতে দুই কোটি ২০ লাখ মানুষের এই দ্বীপরাষ্ট্রে মানবিক বিপর্যয় ঘনিয়ে আসছে। দেশটি গৃহযুদ্ধের দিতে ধাবিত হচ্ছে বলে আগেই সতর্কতা দেওয়া হয়েছে। চিকিৎসরা বলেছেন, করোনা ভাইরাস সংকট সময়ের চেয়ে বেশি মানুষ মারা যেতে পারেন এতে। এরই মধ্যে খাদ্যের দাম বেড়েছে শতকরা ৩০ ভাগ। ভারতসহ বিভিন্ন দেশে পালিয়ে যাচ্ছে লোকজন।

১৯৪৮ সালে স্বাধীন হয় শ্রীলঙ্কা। তারপর থেকে এবারই প্রথমবার তারা ঋণখেলাপি বা দেউলিয়া হওয়ার ঘোষণা দিল। দেশটি সম্প্রতি জ্বালানি, খাদ্য, মেডিকেল সরঞ্জামাদি আমদানিতে লড়াই করছে। কয়েক মাসে এসব খাতে সংকট ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। সঙ্গে তাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে নাড়া লেগেছে। প্রতিবাদে উত্তপ্ত শ্রীলঙ্কা। তাদের দাবি, প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপক্ষেকে পদত্যাগ করতে হবে। তার পরিবার দুই দশক ধরে এই দ্বীপরাষ্ট্রটির ক্ষমতা আঁকড়ে ধরে আছে।

প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপক্ষে, তার ভাই ও প্রধানমন্ত্রী মাহিন্দ রাজাপক্ষে সরকারের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। আগামী সপ্তাহে ওয়াশিংটনে আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিল আইএমএফের সঙ্গে একটি বেইলআউট বা সংকট উত্তরণে অর্থায়ন বিষয়ক একটি বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে সরকারের। এরই মধ্যে তীব্র জনরোষের ফলে মন্ত্রিপরিষদে রদবদল করেছে তারা। ২৪ জন মন্ত্রী পদত্যাগ করেছেন। রাজাপাকসের অর্থনৈতিক টিম বলেছে, তারা পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে পদক্ষেপ নিচ্ছে। এ জন্য সুদের হার বাড়ানো হয়েছে। শ্রীলঙ্কান রুপির অবমূল্যায়ন করা হয়েছে, যাতে আন্তর্জাতিক ঋণদাতারা আশ্বস্ত হন যে, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অর্থনৈতিক মন্দা নিয়ন্ত্রণে সময় দেওয়া হয়, তাহলে তারা প্রদেয় অর্থ পরিশোধে সক্ষম হবে। বর্তমানে সব মিলিয়ে শ্রীলঙ্কার ৫১ বিলিয়ন ডলার বৈদেশিক ঋণ আছে। এই বছরে এর বিপরীতে ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণ পরিশোধের কথা দাতাদের কাছে।

কলম্বোতে নিরপেক্ষ থিংকট্যাংক এডভোকেটা’র প্রধান মুর্তাজা জাফেরজি বলেন, দেশের অর্থনীতির অবনমন বা নিম্নমুখী হচ্ছে এ কথা বছরের পর বছর ধরে প্রত্যাখ্যান করে এসেছেন রাজাপাকসে সরকার। ২০১৯ সালে নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী, রাজাপাকসে বড় অঙ্কের ট্যাক্স কর্তন করেন। যখন অনেক বছরের মধ্যে শ্রীলঙ্কার পর্যটননির্ভর অর্থনীতির ফলে বাণিজ্য ঘাটতি ক্রমেই নিম্নমুখী হচ্ছে তখন এসব পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। এ সময়ে করোনাভাইরাস মহামারিতে এ খাত থেকে বৈদেশিক মুদ্রা আয় উবে গেছে। শ্রীলঙ্কার ডলারের রিজার্ভ যখন শুকিয়ে যাচ্ছে, মুদ্রাস্ফীতি শক্ত কামড় বসিয়েছে, তখন জনগণের চামড়া পুড়ে যাওয়ার অবস্থা। কারণ, খাদ্যের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে শতকরা ৩০ ভাগ। গ্যাস স্টেশনে প্রতিদিন ঘণ্টার পর ঘণ্টা লাইনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষমাণ মানুষের সংখ্যা বাড়ছে। সম্প্রতি অনেক কর্মকর্তা সতর্কতা দিয়ে বলেছেন, দেশটিতে মানুষজন গণহারে অনাহারে থাকার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। মুর্তাজা জাফেরজি বলেন, আমাদের রিজার্ভ একেবারে ফুরিয়ে যাওয়া পর্যন্ত জনগণ ত্যাগ স্বীকার করেছে। এখন তারা ভয়াবহ এক অবস্থায় এসে পৌঁছেছে। তিনি আরও বলেন, সম্প্রতি রাজাপক্ষে একটি অর্থনৈতিক টিম প্রতিষ্ঠা করেছেন, যা আক্ষরিক অর্থে সমস্যাকে আরও বড় করেছে।

গোতাবায়া রাজাপক্ষের ছোট ভাই বাসিল রাজাপক্ষে এর আগে অর্থমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। পরিস্থিতি বেসামাল দেখে ৪ এপ্রিল তাকে এই পদ থেকে সরিয়ে দিয়েছেন রাজাপক্ষে। তিনজন প্রশিক্ষিত অর্থনীতিবিদকে তিন দিন পরে অর্থনৈতিক উপদেষ্টা টিমে নিয়োগ দিয়েছেন তিনি। পাশাপাশি সম্প্রতি সুদের হার অনেক বৃদ্ধির ঘোষণা দিয়েছে সরকার। নিজের ভাইকে সরিয়ে দিয়ে অর্থমন্ত্রী হিসেবে আলি সাবরিকে নিয়োগ দিয়েছেন রাজাপক্ষে।

ঋণ খেলাপি ঘোষণা দেওয়ার আগে আলি সাবরি বলেছেন, তিনি বিশ্বাস করেন না যে, ভয়াবহ খাদ্য ও ওষুধের সংকটে পড়বে শ্রীলঙ্কা। এক্ষেত্রে সরকার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাসহ বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে কথা বলছে। কথা বলছে ভারতের মতো প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে। এই সংকটে জরুরি সরবরাহ দেয়া নিয়ে তাদের সঙ্গে কথা হচ্ছে সরকারের। আলি সাবরি আরও বলেছেন, বিভিন্ন দেশের সরকার সহ আন্তর্জাতিক দাতাদের সঙ্গে সংলাপ চালানো হচ্ছে। তাদেরকে অনুরোধ করা হচ্ছে ঋণের অর্থ পরিশোধে সময় বাড়াতে। প্রস্তাব করা হচ্ছে খাদ্য ও ওষুধের সংকট আরও তীব্র হলে এক্ষেত্রে সহায়তা করতে।

এসএ/

Header Ad

যুগ্মসচিব নিশাত রাসুলকে ওএসডি

নিশাত রাসুল। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় উন্নয়ন প্রশাসন অ্যাকাডেমির পরিচালক (যুগ্মসচিব) কাজী নিশাত রাসুলকে ওএসডি করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (যুগ্মসচিব) হিসেবে বদলি করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। এতে রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে সই করেছেন উপসচিব মো. তৌহিদ বিন হাসান।

এতে আরও বলা হয়েছে, জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।

Header Ad

সমন্বয়কদের ওপর হামলা হালকাভাবে দেখছে না সরকার: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের ওপর হামলার বিষয়টি সরকার হালকাভাবে দেখছে না বলে জানিয়েছেন পরিবেশবিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) রাতে ফরেন সার্ভিস অ্যাকাডেমির মিলনায়তনে এক বিফ্রিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

উপদেষ্টা বলেন, সমন্বয়কদের ওপর হামলার বিষয়টিকে হালকাভাবে দেখার কোনো সুযোগ নেই। সমন্বয়করা বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে জাতিকে যেভাবে ঐক্যবদ্ধ করার প্রয়াস চালাচ্ছেন, তাদের বিবেককে যেভাবে জাগ্রত করছেন, এটা নিশ্চয়ই অনেকের স্বার্থে লাগবে। তাদের নিরাপত্তা বিষয়টি কেবিনেটে আলোচনা হয়েছে। তাদের যে নিরাপত্তার প্রয়োজন, এটা আলোচিত হয়েছে। তবে এ ব্যাপারে বিস্তারিত কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।

তিনি আরও বলেন, সারা দেশের কোর্টের নিরাপত্তা নিয়ে কথা হয়েছে। সবাইকে সংযত থাকতে হবে, ধৈর্য ধরতে হবে। হয়ত আপনার দাবি যৌক্তিক, কিন্তু আপনার দাবি আদায়ের পদ্ধতি যদি বেআইনি, ধ্বংসাত্মক হয়ে যায় সেই ক্ষেত্রে ন্যায্য দাবিও পূরণ করতে পারবেন না। আজকে প্রধান বিচারপতিও উদ্বেগ জানিয়েছেন। আমরা সবাইকে বলবো, এই জাতীয় ধ্বংসাত্মক ও অবমাননামূলক কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকুন। কারও বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ থাকলে অভিযোগ দায়ের করার প্ল্যাটফর্মে আছে। কিন্তু ধংসাত্মক প্রক্রিয়া বেচে নিলে কারও কোনো লাভ হবে না।

এসময় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম ও প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মো. শফিকুল আলম উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad

এক সপ্তাহ পর বেনাপোল থেকে দূরপাল্লার বাস চলাচল শুরু

ফাইল ছবি

নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয় ও স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানের সাথে পরিবহন মালিক সমিতির নেতৃবৃন্দের ফলপ্রসূ আলোচনার পর বেনাপোল থেকে দূরপাল্লার সকল বাস ছাড়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

পরিবহন মালিক সমিতি ও শ্রমিক সংগঠনের দাবি মেনে নেওয়ায় বাস চলাচলের সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানান বেনাপোল পরিবহন ম্যানেজার সমিতির সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান।

মিজান বলেন,নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ে বৃহস্পতিবার বিকেলে পরিবহন মালিক সমিতির সাথে এবং নৌ-পরিবহন উপদেষ্টা ও বন্দর চেয়ারম্যানের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে ১৫ জন পরিবহন মালিক বেনাপোলস্থ চারজন পরিবহন স্টাফ এবং নৌ উপদেষ্টা ও বন্দরের চেয়ারম্যান উপস্থিত ছিলেন।

সিদ্ধান্ত হয় এখন থেকে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা পরিবহন বাস বেনাপোল চেকপোস্টের বন্দর টার্মিনালে যাত্রী নামিয়ে সেখানেই অবস্থান করতে পারবে। বন্দর টার্মিনাল থেকে যাত্রী উঠিয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হতে পারবে। এ সময় রাস্তায় কোনোভাবে কোনো বাস দাঁড়াতে পারবেনা। তবে আন্ত জেলার বাসগুলো বেনাপোল পৌর বাস টার্মিনালেই থাকতে হবে ।সেখানেই যাত্রী নামাবে এবং সেখান থেকেই যাত্রী উঠিয়ে দেশের বিভিন্ন জায়গায় যেতে হবে। আন্তজনের কোনো বাসকে বেনাপোল চেকপোষ্টে প্রবেশ করতে দেয়া হবে না। তিনি আরো বলেন আমাদের প্রস্তাবিত দাবি মেনে নেয়ায় বেনাপোল থেকে সকল পরিবহন বাস চলাচলের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে।

বেনাপোল বন্দরের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক মামুন কবির তরফদার জানান, স্থলবন্দরের চেয়ারম্যান মানযারুল মান্নান স্যার আমাকে বেনাপোল স্থলবন্দর বাস টার্মিনাল খুলে দেওয়ার জন্য জানিয়েছেন। স্যারের নির্দেশ মোতাবেক টার্মিনালের গেট খুলে দেওয়া হয়েছে। এখান থেকে ঢাকা থেকে যেসব পরিবহন গুলো বেনাপোল আসে সেসব পরিবহন চেকপোস্ট টার্মিনাল থেকে যাত্রী উঠাতে পারবে এবং যাত্রী নামাতে পারবে ।তবে রাস্তায় কোনো বাস দাঁড়াতে দেয়া হবেনা।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

যুগ্মসচিব নিশাত রাসুলকে ওএসডি
সমন্বয়কদের ওপর হামলা হালকাভাবে দেখছে না সরকার: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
এক সপ্তাহ পর বেনাপোল থেকে দূরপাল্লার বাস চলাচল শুরু
আমাকে রংপুরের একজন উপদেষ্টা ভাববেন: ড. ইউনূস
দেশ স্বৈরাচারমুক্ত হয়েছে, এখন গড়ার পালা: তারেক রহমান
রেলের নতুন মহাপরিচালক হলেন আফজাল হোসেন
২২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা ছাপিয়ে ৬ ব্যাংককে দিল বাংলাদেশ ব্যাংক
বিচারককে ডিম ছুড়ে মারা আইনজীবীদের সনদ বাতিল হবে: খোকন
নাম থেকে ‘বচ্চন’ উপাধি ফেলে দিলেন ঐশ্বরিয়া, তবে কি বিচ্ছেদ চূড়ান্ত
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের পক্ষে নেই বিএনপি: মাহমুদুর রহমান মান্না
সংসদ সদস্য হিসেবে প্রথমবার সংসদে প্রিয়াঙ্কা গান্ধী, নিলেন শপথ
ইউক্রেনকে লক্ষ্য করে ১৮৮ মিসাইল-ড্রোন ছুড়ল রাশিয়া
৪৭তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, ক্যাডার পদ ৩ হাজার ৪৮৭
রাষ্ট্র সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে ইসকন নিষিদ্ধের বিষয়টি দেখছে
৯ দফা দাবিতে সচিবালয়ে মহাসমাবেশের ডাক
চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের দায় নিতে অস্বীকার ইসকনের
ঝাঁটাপেটা খেয়ে পালিয়ে দেশ ধ্বংসের ষড়যন্ত্র করছে: সোহেল তাজ
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি বিকেলে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে
বকেয়া বেতনের দাবিতে ঢাকা টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ
রাজধানীতে হাসনাতকে আবারও ট্রাক চাপা দিয়ে হত্যার চেষ্টা