মঙ্গলবার, ২৫ মার্চ ২০২৫ | ১১ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

রাশিয়ার বড় অগ্রগতি: ইউক্রেনকে কোণঠাসা করছে ক্রেমলিন

ছবি: সংগৃহীত

ইউক্রেন যুদ্ধের গুরুত্বপূর্ণ এক পর্যায়ে রাশিয়া তাদের সামরিক অভিযানে বড় সাফল্য অর্জন করছে। নতুন তথ্য অনুসারে, ২০২৪ সালে রাশিয়ার দখলে নেওয়া ভূখণ্ডের পরিমাণ ২০২৩ সালের চেয়ে ছয় গুণ বেশি। বিশেষত, দনবাস অঞ্চলে রসদ সরবরাহের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাগুলোর দিকে অগ্রসর হচ্ছে রাশিয়ান বাহিনী।

ইন্সটিটিউট ফর দি স্টাডি অফ ওয়ার (আইএসডব্লিউ) থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছর রাশিয়া ২,৭০০ বর্গকিলোমিটার এলাকা দখল করেছে। ২০২৩ সালে এ পরিমাণ ছিল মাত্র ৪৬৫ বর্গকিলোমিটার। সেপ্টেম্বরে শুরু হওয়া আক্রমণের পর খারকিভের কুপিয়ানস্ক এবং দোনেৎস্ক অঞ্চলের কুরাখভসহ গুরুত্বপূর্ণ হাব পকরভস্ক এলাকাগুলোতে রাশিয়ার অবস্থান সুসংহত হয়েছে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, বর্তমান গতিতে রাশিয়ার অগ্রগতি অব্যাহত থাকলে ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলীয় ফ্রন্ট ধসে পড়তে পারে। লন্ডনের কিংস কলেজের প্রতিরক্ষা গবেষক ড. মারিনা মিরনের মতে, এই পরিস্থিতি ইউক্রেনের জন্য কৌশলগত বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।

কুপিয়ানস্ক এবং ওসকিল নদীর পূর্ব অংশ ২০২২ সালে ইউক্রেন মুক্ত করলেও রাশিয়া পুনরায় তা দখল করে নিয়েছে। সাম্প্রতিক গোয়েন্দা তথ্য অনুযায়ী, রাশিয়ান বাহিনী কুপিয়ানস্ক শহরের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে প্রবেশের চেষ্টা করছে। ভিডিও প্রমাণে দেখা গেছে, রাশিয়ান সেনারা শহরের একটি গুরুত্বপূর্ণ সেতুর চার কিলোমিটারের মধ্যে অবস্থান নিয়েছে।

আইএসডব্লিউ জানিয়েছে, বর্তমানে রাশিয়া ইউক্রেনের মোট ১,১০,৬৪৯ বর্গকিলোমিটার এলাকা নিয়ন্ত্রণ করছে। তবে এই অগ্রগতির জন্য রাশিয়াকে ব্যাপক মূল্য দিতে হয়েছে। যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে রাশিয়ার অন্তত ৭৮,৩২৯ সৈন্য নিহত হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

অন্যদিকে, কুরস্ক অঞ্চলে ইউক্রেনের বিস্ময়কর অনুপ্রবেশ এখন দুর্বল হয়ে পড়ছে। রাশিয়া ওই অঞ্চলে ৫০ হাজার সেনা মোতায়েন করে দ্রুত পাল্টা আক্রমণ চালাচ্ছে। অক্টোবরের শুরু থেকে রাশিয়া ৫৯৩ বর্গকিলোমিটার ভূখণ্ড পুনরুদ্ধার করেছে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, ইউক্রেন এই যুদ্ধে লোকবল সংকটের মুখোমুখি হয়েছে। বিশেষ করে রাশিয়ার স্থায়ী অগ্রগতি এবং সামরিক শক্তি ইউক্রেনকে ক্রমেই চাপের মুখে ফেলছে।

এমন পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্রের দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে রাশিয়ার ভূখণ্ডে আক্রমণ চালিয়েছে ইউক্রেন। এতে রাশিয়া কঠোর প্রতিশোধ নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে।

বিশ্লেষকরা মনে করছেন, রাশিয়ার এই অগ্রগতি ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ কৌশল এবং আন্তর্জাতিক সমর্থনের ওপর বড় প্রভাব ফেলতে পারে।

Header Ad
Header Ad

গণতন্ত্রের পথচলা নিশ্চিত করার সুযোগ এসেছে: তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ফ্যাসিবাদের পতনের পর এখন সময় এসেছে বাংলাদেশের সব দেশপ্রেমিক রাজনৈতিক দল, সংগঠন, ব্যক্তি এবং জনগণের ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় বহুদলীয় গণতন্ত্রের পথচলা নিশ্চিত করার।

মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী স্বাক্ষরিত এক বাণীতে তিনি এসব কথা বলেন।

তারেক রহমান বলেন, মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস আমাদের জাতীয় জীবনে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করেছিল। বাংলাদেশের স্বাধীনতা হাজার বছরের সংগ্রামের সর্বশ্রেষ্ঠ অর্জন। এ দিনে তিনি দেশবাসী ও প্রবাসীদের শুভেচ্ছা জানান এবং মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মদানকারী শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান।

তিনি বলেন, “মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বীর উত্তমসহ সব জাতীয় নেতাদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাচ্ছি। যাদের জীবন-মরণ লড়াইয়ে আমরা বিজয় অর্জন করেছি, জাতি তাদের কখনো ভুলবে না।”

তারেক রহমান অভিযোগ করেন, গণতন্ত্রবিনাশী শক্তির চক্রান্ত এখনও অব্যাহত রয়েছে। তিনি বলেন, “বারবার ফ্যাসিবাদী, স্বৈরাচারী ও অবৈধ শক্তি আমাদের গণতান্ত্রিক লক্ষ্য পূরণে বাধা দিয়েছে। দেশি-বিদেশি চক্রান্তের ফলে আমাদের গণতন্ত্র ও অর্থনৈতিক অগ্রগতি হোঁচট খেয়েছে এবং স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হয়েছে।”

তিনি আরও বলেন, “একদলীয় শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার হীন লক্ষ্যে বর্তমান অবৈধ সরকার গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের সব প্রতিষ্ঠান ভেঙে ফেলেছে। স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরেও দেশের মানুষ এর প্রকৃত সুফল পায়নি।”

তারেক রহমান বলেন, “ফ্যাসিবাদের পতনের পর এখন ঐক্যবদ্ধভাবে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সুযোগ এসেছে। এটি স্বাধীনতার মূল চেতনা। তাই আমি আহ্বান জানাই, জাতির সম্মিলিত ঐক্যবদ্ধ সংগ্রামের মধ্য দিয়ে ‘৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনা বহুমত ও পথের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা সমুন্নত রাখার জন্য।”

বাণীর শেষে তিনি দেশবাসীর সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধির জন্য মহান আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করেন।

Header Ad
Header Ad

৫৩ বছরেও দেশের মানুষ স্বাধীনতার সুফল ভোগ করতে পারেনি: তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘একদলীয় শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার হীন লক্ষ্যে পলাতক অবৈধ সরকার গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের সব প্রতিষ্ঠান ভেঙে ফেলেছে। স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরে আজও তাই এ দেশের মানুষ স্বাধীনতার সুফল ভোগ করতে পারেনি।’

মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে গণমাধ্যম দেওয়া এক বাণীতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এসব কথা বলেন।

তারেক রহমান বলেন, ‘ফ্যাসিবাদের পতনের পর এখন সুযোগ এসেছে বাংলাদেশের সব দেশপ্রেমিক রাজনৈতিক দল, সংগঠন, ব্যক্তি এবং জনগণের ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় বহুদলীয় গণতন্ত্রের পথচলা নিশ্চিত করা এবং দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে সংহত করা। এটিই হচ্ছে স্বাধীনতার মূল চেতনা।

বলেন, মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস আমাদের জাতীয় জীবনে নবীন সূর্যোদয়ের মধ্য দিয়ে একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা। হাজার বছরের সংগ্রাম মুখর এ জাতির সর্বশ্রেষ্ঠ অর্জন বাংলাদেশের স্বাধীনতা। আজকের এই দিনে আমি দেশবাসী ও প্রবাসী বাংলাদেশীসহ সবাইকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

তিনি বলেন, এই স্বাধীনতা দিবসে আনন্দোজ্জ্বল মুহূর্তের মধ্যে প্রথমেই যে কথা মনে পড়ে, তাহলো এ দেশের অগণিত দেশপ্রেমিক শহীদের আত্মদান, আমি এ মহান দিনে তাদের গভীর শ্রদ্ধা জানাই। যাদের অবিস্মরণীয় আত্মদানে অর্জিত হয়েছে দেশমাতৃকার মুক্তি। মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বীর উত্তমসহ সব জাতীয় নেতার স্মৃতির প্রতি আমি জানাই গভীর শ্রদ্ধা। যাদের জীবন মরণ লড়াইয়ে ৯ মাসে আমরা বিজয় লাভ করেছি সেইসব অকুতোভয় বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবদানের কথা জাতি কখনোই বিস্মৃত হবে না।

তিনি মাতৃভূমির স্বাধীনতার জন্য সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করা মা-বোনদের অবদানকে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে বলেন, স্বাধিকার আর স্বাধীনতা সংগ্রামের ধারাবাহিকতায় একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে রক্তস্নাত পথে বিশ্ব মানচিত্রে উদ্ভাসিত হয় আমাদের মানচিত্র। এদিনে দেশমাতৃকার শ্রেষ্ঠ সন্তান শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেছিলেন। তার ঐতিহাসিক ঘোষণায় সেই মুহূর্তে দিশেহারা জাতি পেয়েছিল মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার অভয়মন্ত্র।

একটি শোষণ, বঞ্চনাহীন, মানবিক সাম্যের উদার গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে এদেশের মানুষ একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছে। দুর্ভাগ্যক্রমে গণতন্ত্রবিনাশী শক্তির চক্রান্ত এখনও থেমে নেই। বারবার ফ্যাসিবাদী, স্বৈরাচারী ও অবৈধ শক্তি আমাদের সে লক্ষ্য পূরণ করতে দেয়নি। দেশি-বিদেশি চক্রান্তের ফলে আমাদের গণতন্ত্র ও অর্থনৈতিক অগ্রগতি হোঁচট খেয়েছে এবং স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হয়েছে।

তারেক রহমান বলেন, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বীর উত্তমকে চক্রান্তমূলকভাবে হত্যার পরে গণতন্ত্রের আপোসহীন নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সফল ও সার্থক নেতৃত্বে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের ধারা সূচিত হলেও গণতন্ত্রের শত্রুদের কারণে স্থায়ী ও মজবুত গণতান্ত্রিক কাঠামো তৈরি করা সম্ভব হয়নি। একদলীয় শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার হীন লক্ষ্যে পলাতক অবৈধ সরকার গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের সব প্রতিষ্ঠানগুলোকে ভেঙ্গে ফেলেছে। আমি দেশবাসীর সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধির জন্য মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের দরবারে প্রার্থনা জানাই।

Header Ad
Header Ad

অবৈধ স্যাটেলাইট পে-চ্যানেল বন্ধে বিটিআরসির নির্দেশ

ছবি: সংগৃহীত

দেশে অনুমোদনহীনভাবে স্যাটেলাইট পে-চ্যানেল প্রদর্শন বন্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে যাচ্ছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। সম্প্রতি, কিছু ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান (আইএসপি) ও ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম অনুমোদন ছাড়া পে-চ্যানেল সম্প্রচার করছে, যা দেশের প্রচলিত আইন লঙ্ঘন করছে।

এ বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছে বিটিআরসি, এবং আগামী ২৯ মার্চের মধ্যে সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডারদের কাছ থেকে করণীয় সম্পর্কে মতামত চেয়েছে।

বিটিআরসির এনফোর্সমেন্ট অ্যান্ড ইন্সপেকশন শাখার উপপরিচালক মো. হাসিবুল কবির স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে জানানো হয়, কিছু আইএসপি অনুমোদিত প্রযুক্তি ব্যবহার না করেই বিদেশি চ্যানেলের পরিবেশকদের ডিস্ট্রিবিউট করা পে-চ্যানেলগুলো পাইরেসির মাধ্যমে ক্লিন ফিডবিহীনভাবে ইন্টারনেট সংযোগের মাধ্যমে বাসা-বাড়িতে প্রদর্শন করছে। একই ধরনের কার্যক্রম কিছু ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মেও চলছে, যা দেশের আইন পরিপন্থী।

বিটিআরসি জানায়, এসব অনিয়মের ফলে বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেডের (বিএসসিএল) মাধ্যমে বৈধ বিদেশি চ্যানেলের সম্প্রচার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে এবং চ্যানেলের সংখ্যা কমছে।

বিটিআরসি জানিয়েছে, আইএসপি প্রতিষ্ঠানগুলোর এই কার্যক্রম বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ আইন, ২০০১-এর ৭৩ নম্বর ধারা এবং আইএসপি গাইডলাইনের অনুচ্ছেদ ৭.৬ এর সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। এছাড়া, গাইডলাইনের সঙ্গে সংযুক্ত এপেনডিক্স-৪-এর ২(ডি)(এক্স) ধারা অনুযায়ী করা হলফনামারও বরখেলাপ হয়েছে।

এ পরিস্থিতিতে, পাইরেসি রোধ এবং ক্লিন ফিডবিহীন স্যাটেলাইট চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোকে জরুরি ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি, আগামী ১০ কার্যদিবসের মধ্যে (২৯ মার্চের মধ্যে) গৃহীত পদক্ষেপ সম্পর্কে বিটিআরসিকে অবহিত করতে বলা হয়েছে।

চিঠিটি আইএসপি অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সভাপতি এবং সব জাতীয়, বিভাগীয়, জেলা ও থানা পর্যায়ের আইএসপিদের পাঠানো হয়েছে।

বিটিআরসির এই কঠোর নির্দেশনার ফলে দেশে অনুমোদনহীনভাবে পে-চ্যানেল সম্প্রচারের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গণতন্ত্রের পথচলা নিশ্চিত করার সুযোগ এসেছে: তারেক রহমান
৫৩ বছরেও দেশের মানুষ স্বাধীনতার সুফল ভোগ করতে পারেনি: তারেক রহমান
অবৈধ স্যাটেলাইট পে-চ্যানেল বন্ধে বিটিআরসির নির্দেশ
ওয়াসিম হত্যা মামলায় নওফেল-নাসিরসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
বুধবার ভোরে সাভার-নবীনগর সড়কে যান চলাচল বন্ধ
৯০ দিনের মধ্যে দেশে স্টারলিংক চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
মৃত্যুর দুয়ার থেকে ফিরে যা বললেন তামিম ইকবাল
অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর অভিযান অব্যাহত থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জিএম সুবক্তগীন এর কর্মদক্ষতায় রেলের পূর্বাঞ্চলে বইছে সুবাতাস
ছায়ানটের সভাপতি সন্‌জীদা খাতুন মারা গেছেন
যারা ১০০ গাড়ি নিয়ে ক্যাম্পেইন করতে যায়, তারা কী করবে তা ভালো বুঝি: ফখরুল
‘আওয়ামী লিগ’ নামে নতুন দল গঠিত, নিবন্ধনের আবেদন ইসিতে
ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ১৫ নির্দেশনা
শপথ নিলেন আপিল বিভাগের নতুন দুই বিচারপতি
দেশে কোনো জরুরি অবস্থা জারি করা হয়নি: সেনাপ্রধান
১৩তম এনোবল এওয়ার্ড পেলেন মাওলা সোহরাব হোসাইন আতিকী  
আন্দোলনরত পোশাক শ্রমিকদের সচিবালয় অভিমুখে যাত্রা, পুলিশের বাধা
সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
কন্যা সন্তানের বাবা হলেন ক্রিকেটার কে এল রাহুল
বাংলাদেশে এখনও ন্যায়ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হয়নি: প্রধান উপদেষ্টা