বুধবার, ২২ জানুয়ারি ২০২৫ | ৮ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

রাশিয়া একের পর এক ইউক্রেনের শহর ধ্বংস ও দখল করছে

ছবি: সংগৃহীত

ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে যুদ্ধের গতিপথে কেবল পরিবর্তনই আসেনি। বরং খুব দ্রুত গতিতে এটি ঘটছে। ‘আমরা জানি কী আসছে,’ কস্টিয়ানটিনিভকায় নিজের ফ্ল্যাটের জিনিসপত্র প্যাকিং করার সময় একটি টেলিভিশনকে বলছিলেন মারিয়া। কিয়েভে ছেলের কাছে রওনা দেয়ার আগে এগুলো পাঠিয়ে দিবেন তিনি।

‘আমরা ক্লান্ত এবং মুড ও প্যানিক অ্যাটাকে ভুগছি। একটানা বিষন্নতায় ভুগছি এবং আমরা ভীত।’ গত ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ শহর আভডিভকা দখলের পর থেকে আরো পশ্চিমে অগ্রসর হচ্ছে এবং আর কিছু গ্রাম দখল করে নিয়েছে।

ইউক্রেন বলছে, তাদের সেনারা অবস্থান ধরে রেখেছে। কিন্তু রাশিয়ার সেনারা এখন রণাঙ্গনের প্রায় ১১ শ’ কিলোমিটার জুড়ে পাঁচটি এলাকায় আক্রমণ করছে।

এখন তারা দোনেৎস্ক অঞ্চলের পূর্বাঞ্চলে, যেখানে ইউক্রেনের যোদ্ধাদের ব্যাপক পরীক্ষার মুখে পড়তে হচ্ছে।

পোকরোভস্ক, কস্টিয়ানটিনিভকা এবং ক্রামাতরস্ক শহরগুলোর মানুষ এখন দ্রুত অগ্রবর্তী রুশ ফ্রন্টলাইনের মুখে, দখলদারিত্বের মুখোমুখি।

মারিয়া ও তার মা তেতিয়ানা বুঝতে পারছেন যে রাশিয়ানরা যতই এগিয়ে আসছে, জীবন ততই কঠিন হয়ে আসছে। তাদের শহরের থেকে আক্রমণের শঙ্কায় আচ্ছন্ন। মাত্র ৩০ কিলোমিটার দূরেই রুশ বাহিনীর সম্মুখভাগের অবস্থান। প্রায় সব সড়কেই ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের দেখা মিলছে।

সেখানেই ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ধ্বংস হওয়া একটি ট্রেন স্টেশনের কাছে একটি গির্জায় গোল্ড প্যানেল সংযোজন করছিলেন শ্রমিকরা।

এই শহরের ঠাণ্ডা বাতাস এখন উদ্বেগ উৎকণ্ঠায় পরিপূর্ণ। শহরটি সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের সময়কার একটি শিল্প এলাকা।

রাশিয়া এগুলো দখলের জন্য ধীরে ধীরে ইউক্রেনের একের পর এক শহর ধ্বংস করছে। সে কারণেই ভয় ছড়িয়ে পড়েছে এখানে।

মারিয়া জানাচ্ছিলেন, তার মা এখানে থাকবেন। যদিও তিনি আত্মবিশ্বাসী যে তার মাও তাকেই অনুসরণ করবেন।

‘এখানে সবজায়গাই এখন ভয় পাওয়ার মতো। পুরো দেশ আগুনের মুখে।’

তার চোখ ভিজে যাচ্ছিল। একটি বিষয় হলো, যতটা সম্ভব নিজের বাড়িতে থাকা। কিন্তু আরেকটি বিষয়ক হলো, মৃত্যু বা রাশিয়ার আগ্রাসনের ঝুঁকি।

পুরো ইউক্রেন এখন যুদ্ধরত এলাকা; দোনেৎস্ক অঞ্চলসহ আরো চারটি এলাকা এখন রণাঙ্গন।

এখানকার ঘন ও প্রসারিত বনজঙ্গল এলাকা দিয়ে যাওয়ার সময় মনে হবে আপনি সঙ্ঘাতের দিকেই এগিয়ে যাচ্ছেন।

আপনি ৪০ কিলোমিটার দূর থেকেও ভারী গোলার শব্দ শুনবেন। কোনো একটি এলাকা থেকে আপনি দেখতে পাবেন ইউক্রেনের ভূখণ্ড ভেঙে যাওয়ার দৃশ্য।

আভডিভকার দিক থেকে আসতে দেখা যাবে ধোঁয়ার কুণ্ডলী। শহরটি সম্প্রতি দখল করেছে রাশিয়া। আর ২০১৪ সাল থেকে নিয়ন্ত্রণ করতে হরলিভকা।

নিজের আকার, এয়ার সুপিরিওরিটি ও অস্ত্র বারুদ ব্যবহার করছে রাশিয়া। এর কাছেই চমৎকার উপত্যকা। এখানকার প্রাকৃতিক ভুদৃশ্যশোভিত এলাকাটিতেই ইউক্রেনের সৈন্যরা ‘ফ্রন্ট লাইন’ বানিয়েছে।

ইউক্রেনের জেনারেলদের আশা কিছু এলাকা সাময়িকভাবে তারা হারালেও দীর্ঘমেয়াদে এসব এলাকা মুক্ত করতে পারবেন তারা।

যদিও সবার জন্য তা প্রযোজ্য নয়। কিছু মানুষ শুধু তাদের বাড়িঘর পরিত্যক্ত করে চলে যেতে রাজি নয় এবং প্রতিদিনকার বিপদসংকুল পরিস্থিতির সাথে তারা অভ্যস্ত হয়ে উঠছেন।

তবে ভ্যালেরি তেমন নন। নিজের বাড়িতে দুই দফা গোলা বর্ষণ হওয়ার পর তিনি জিনিসপত্র নিয়ে নাতির হাত ধরে গিয়েছেন পিকআপ পয়েন্টে।

অথচ রাশিয়ানরা যখন পাঁচ কিলোমিটার দূরে তখনো তার প্রতিবেশীরা ঘর ছাড়তে রাজি হননি। পরে তিনি নাতিসহ পুলিশের একটি সশস্ত্র বাহনে উঠে বসেন।

‘আমার জীবন আমি কাটিয়েছি। কিন্তু আমাকে এ বাচ্চাটিকে রক্ষা করতে হবে। ২০ বছর খনিতে কাজ করেছি তাই কিছুতেই ভয় পাই না। কিন্তু তার (নাতি) জন্য আমি উদ্বিগ্ন।’

১৪ বছর বয়সী ডেনি বলছিলেন যে তার শেষ বন্ধুটিও চলে গেছে তিন সপ্তাহ আগে।

রণাঙ্গনের ফ্রন্ট লাইন থেকে শিশুসহ পরিবারগুলোকে সরিয়ে নেয়া অত্যাবশ্যকীয়। যদিও কমপক্ষে ১৫টি শিশু এখন টরেৎস্ক শহরে।

পুলিশের উদ্ধারকারী দলের সদস্য অ্যান্টন প্রন ফ্রন্ট লাইন এলাকা থেকে লোকজনকে সরে যেতে সহায়তা করছিলেন। তিনি জানান যে পরিস্থিতি দিন দিন খারাপ হচ্ছে।

‘তারা প্রতিনিয়ত গোলাবর্ষণ করছে। রাশিয়ানরা এমনকি আবাসিক এলাকার বাড়িঘরে বোমা বর্ষণ করছে।’

এখন কাছের ক্রামাটরস্ক শহরের ট্রেন স্টেশনটি সৈন্যদের আসার আর বেসামরিক নাগরিকদের তল্পিতল্পাসহ চলে যাওয়ার জন্য শেষ স্টপেজ।

মূলত গোলাবারুদের শব্দই এখানে কাউকে স্বাগত জানায় কিংবা কারো বিদায় নেয়ার কারণ হয়।

ট্রেনের প্লাটফর্মে একে অন্যকে জড়িয়ে ধরে বিদায় নেয়ার দৃশ্য দেখা যায়। ট্রেনগুলোকে বিশেষ সুরক্ষা দেয়া হচ্ছে যাতে অন্তত ক্ষেপণাস্ত্র থেকে রক্ষা করা যায়।

২০২২ সালে এখানে কমপক্ষে ৬১ জন নিহত হয়েছে। এখানেই কিয়েভের ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করছিলেন আললা।

‘এক বছর আগে ভেবেছিলাম পশ্চিমারা আমাদের সহায়তা করবে কিন্তু এখন আর তা আশা করি না।’

‘মানুষ আগে বিশ্বাস করতো কিন্তু এখন আর না।’

ইউক্রেন বিশ্বাস করে এর পূর্বাঞ্চলীয় ভূমি আবার বসবাসের জন্য নিরাপদ হবে। তবে এখন এটা পরিষ্কার নয় যে যারা চলে যাচ্ছেন তারা আবার কবে ফিরবেন। আসলে রাশিয়ানরা কোথায় গিয়ে থাকবে তার উত্তর দেয়াই এখন কষ্টকর। সূত্র : বিবিসি

Header Ad
Header Ad

এক বছর ধরে গাঁজার গাছ রোপণ করে পরিচর্যা, অতঃপর আটক

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর বদলগাছিতে নিজ বাড়ির উঠানে গাঁজার গাছ চাষের অভিযোগে এক ব্যক্তিকে আটক করেছে পুলিশ।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) দুপুরে উপজেলার মিঠাপুর ইউনিয়নের হাজীপাড়া গ্রাম থেকে তাকে আটক করা হয়।

আটক এনামুল হক (৪০) ওই গ্রামের মৃত তছির উদ্দিনের ছেলে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, এনামুল হক তার বাড়ির উঠানে আম গাছের আড়ালে দীর্ঘ এক বছর ধরে গাঁজার গাছ রোপণ করে পরিচর্যা করে আসছিলেন। তবে স্থানীয় বাসিন্দারা দীর্ঘদিন ধরেই ওই বাড়িতে যাতায়াত করলেও গাছটি গাঁজার গাছ তা তারা জানতেন না।

বদলগাছি থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল মমিন বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আমরা অভিযান চালিয়ে এনামুল হককে আটক করেছি। তার বাড়ির উঠান থেকে একটি বড় গাঁজার গাছ জব্দ করা হয়েছে। এ ঘটনায় তার বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হবে।

Header Ad
Header Ad

ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩২

ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু। ছবি: সংগৃহীত

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে একজনের মৃত্যু হয়েছে এবং সারা দেশে বিভিন্ন হাসপাতালে আরও ৩২ জন ভর্তি হয়েছেন। বুধবার (২২ জানুয়ারি) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর মধ্যে বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) পাঁচ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ছয় জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ছয় জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে এক জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে নয় জন, খুলনা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) এক জন, ময়মনসিঙ্গহ বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) তিন জন এবং রাজশাহী বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) এক জন রয়েছেন।

২৪ ঘণ্টায় ৫২ ডেঙ্গুরোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। চলতি বছরে এ যাবত মোট ৭৬৭ রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন।

চলতি বছরের ২২ জানুয়ারি পর্যন্ত মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে ৯৭২ জন। এর মধ্যে ৬০ দশমিক তিন শতাংশ পুরুষ এবং ৩৯ দশমিক সাত শতাংশ নারী রয়েছেন।

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে, চলতি বছরে এ যাবত ডেঙ্গুতে নয় জন মারা গিয়েছেন।

২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে একলাখ এক হাজার ২১৪ জন এবং ডেঙ্গুতে মোট মৃত্যুবরণ করেছেন ৫৭৫ জন।

এর আগে ২০২৩ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট এক হাজার ৭০৫ জনের মৃত্যু হয়, পাশাপাশি ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন মোট তিন লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন।

 

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে স্বামী-স্ত্রীর মাদকের ব্যবসা, জনতার হাতে উদ্ধার ২০ লিটার মদ

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে উৎসুক জনতার ধাওয়া খেয়ে চোলাই মদ অটোরিকশাতে রেখে পালিয়েছেন এক মাদক ব্যবসায়ী দম্পতি। এ সময় মদ উদ্ধারের পর অটোরিকশাটি আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয় বিক্ষুব্ধরা।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ৮ টার দিকে উপজেলার গোবিন্দাসী ইউনিয়নের চিতুলিয়াপাড়া গ্রামের একটি মসজিদের সামনে এ ঘটনা ঘটে। পরে অটোরিকশা থেকে ২০ লিটার চোলাই মদ উদ্ধার করা হয়। পরে স্থানীয়রা ভূঞাপুর থানা পুলিশকে খবর দিলে ঘটনাস্থল জনতার হাতে উদ্ধার ২০ লিটার চোলাই মদ উদ্ধার করে পুলিশ।

মাদক ব্যবসায়ী ওই দম্পতি হলেন- উপজেলার গোবিন্দাসী ইউনিয়নের চিতুলিয়াপাড়া গ্রামের বাসিন্দা আনোয়ার ও তার স্ত্রী খালেদা। তারা দীর্ঘদিন ধরে মদ ও গাঁজা ব্যবসার সাথে জড়িত রয়েছে বলে জানায় স্থানীয়রা।

চিতুলিয়াপাড়া গ্রামের প্রত্যেক্ষদর্শী ইউসুফ বলেন, দীর্ঘদিন ধরে গোপনে আনোয়ার ও খালেদা তারা স্বামী-স্ত্রী মিলে দেশি চোলাই মদ ও গাঁজা বিক্রি করে আসছিলেন। এনিয়ে একাধিকবার নিষেধ করা হলেও তারা অস্বীকার করে আসতো। তারপর হাতে-নাতে ধরার জন্য তাদের ওপর বেশ কিছুদিন ধরে নজরদারি করে আসছিলাম।

বুধবার সকাল আমাদের মসজিদের সামনে একটি অটোরিকশা দাঁড় করানো অবস্থা দেখি এবং তা সন্দেহ হলে তাদের জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে আনোয়ার ও তার স্ত্রী খালেদা পালিয়ে যায়। এ খবর পেয়ে স্থানীয়রা ঘটনাস্থলে সমবেত হন। পরে অটোরিকশা থেকে ১০ ব্যাগ পলিথিনে ২০ লিটার চোলাই মদ উদ্ধার করা হয়। পরে পুলিশকে খবর দিলে তারা এসে মদ উদ্ধার করে। এরআগে বিক্ষুব্ধ জনতা অটোরিকশাটি পুড়িয়ে দেয়।

এ ব্যাপারে ভূঞাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) একেএম রেজাউল করিম জানান, চিতুলিয়াপাড়া গ্রামে ২০ লিটার চোলাই মদ উদ্ধার কওে স্থানীয় জনতা। পরে পুলিশকে খবর দিলে সেখান থেকে মদ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় মাদক ব্যবসায়ীরা পালিয়ে যায়। তাদেরকে গ্রেফতারের জন্য আমাদের অভিযান চলছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

এক বছর ধরে গাঁজার গাছ রোপণ করে পরিচর্যা, অতঃপর আটক
ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩২
টাঙ্গাইলে স্বামী-স্ত্রীর মাদকের ব্যবসা, জনতার হাতে উদ্ধার ২০ লিটার মদ
নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও হাসিনার বিদ্বেষমূলক খবর প্রচার করলে আইনি ব্যবস্থা: চিফ প্রসিকিউটর  
এবার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বৈষম্যবিরোধী সমন্বয়কের ওপর হামলা!
জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা সাক্ষাৎ
আগামী নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না আওয়ামী লীগ
চলতি বছরই নির্বাচন চায় বিএনপি ও খেলাফত মজলিস
৮টি খাতে ভ্যাট হ্রাস, ৪টি খাতে বর্ধিত ভ্যাট প্রত্যাহার
সালমান এফ রহমানের ঘনিষ্ঠ তারেক আলম আটক
২৮ জানুয়ারি থেকে সারাদেশে চলবে না ট্রেন!
বাবার জানাজার মাঠ থেকে কণ্ঠশিল্পী মনির খানের আইফোন চুরি
মোবাইল ও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের ওপর আরোপিত কর প্রত্যাহার
বিএনপি ৩১ দফা বাস্তবায়নে জাতির কাছে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ: আমীর খসরু
বাবা-মা চাচ্ছিলেন না আমি পৃথিবীতে আসি : অপু বিশ্বাস
৪ দফা দাবিতে ম্যাটস শিক্ষার্থীদের শাহবাগ মোড় অবরোধ করে বিক্ষোভ
নিজের সিনেমায় নিজের লেখা গান গাইলেন মোশাররফ করিম
আদালতে চকলেট খেতে চাইলেন সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী
আগামী ৩ দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাস নিয়ে যা জানা গেল
৯ বছরেও শেষ হয়নি রিজার্ভ চুরির মামলার তদন্ত, দায়িত্ব নিতে চায় দুদক