রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৭ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

রাশিয়া একের পর এক ইউক্রেনের শহর ধ্বংস ও দখল করছে

ছবি: সংগৃহীত

ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে যুদ্ধের গতিপথে কেবল পরিবর্তনই আসেনি। বরং খুব দ্রুত গতিতে এটি ঘটছে। ‘আমরা জানি কী আসছে,’ কস্টিয়ানটিনিভকায় নিজের ফ্ল্যাটের জিনিসপত্র প্যাকিং করার সময় একটি টেলিভিশনকে বলছিলেন মারিয়া। কিয়েভে ছেলের কাছে রওনা দেয়ার আগে এগুলো পাঠিয়ে দিবেন তিনি।

‘আমরা ক্লান্ত এবং মুড ও প্যানিক অ্যাটাকে ভুগছি। একটানা বিষন্নতায় ভুগছি এবং আমরা ভীত।’ গত ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ শহর আভডিভকা দখলের পর থেকে আরো পশ্চিমে অগ্রসর হচ্ছে এবং আর কিছু গ্রাম দখল করে নিয়েছে।

ইউক্রেন বলছে, তাদের সেনারা অবস্থান ধরে রেখেছে। কিন্তু রাশিয়ার সেনারা এখন রণাঙ্গনের প্রায় ১১ শ’ কিলোমিটার জুড়ে পাঁচটি এলাকায় আক্রমণ করছে।

এখন তারা দোনেৎস্ক অঞ্চলের পূর্বাঞ্চলে, যেখানে ইউক্রেনের যোদ্ধাদের ব্যাপক পরীক্ষার মুখে পড়তে হচ্ছে।

পোকরোভস্ক, কস্টিয়ানটিনিভকা এবং ক্রামাতরস্ক শহরগুলোর মানুষ এখন দ্রুত অগ্রবর্তী রুশ ফ্রন্টলাইনের মুখে, দখলদারিত্বের মুখোমুখি।

মারিয়া ও তার মা তেতিয়ানা বুঝতে পারছেন যে রাশিয়ানরা যতই এগিয়ে আসছে, জীবন ততই কঠিন হয়ে আসছে। তাদের শহরের থেকে আক্রমণের শঙ্কায় আচ্ছন্ন। মাত্র ৩০ কিলোমিটার দূরেই রুশ বাহিনীর সম্মুখভাগের অবস্থান। প্রায় সব সড়কেই ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের দেখা মিলছে।

সেখানেই ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ধ্বংস হওয়া একটি ট্রেন স্টেশনের কাছে একটি গির্জায় গোল্ড প্যানেল সংযোজন করছিলেন শ্রমিকরা।

এই শহরের ঠাণ্ডা বাতাস এখন উদ্বেগ উৎকণ্ঠায় পরিপূর্ণ। শহরটি সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের সময়কার একটি শিল্প এলাকা।

রাশিয়া এগুলো দখলের জন্য ধীরে ধীরে ইউক্রেনের একের পর এক শহর ধ্বংস করছে। সে কারণেই ভয় ছড়িয়ে পড়েছে এখানে।

মারিয়া জানাচ্ছিলেন, তার মা এখানে থাকবেন। যদিও তিনি আত্মবিশ্বাসী যে তার মাও তাকেই অনুসরণ করবেন।

‘এখানে সবজায়গাই এখন ভয় পাওয়ার মতো। পুরো দেশ আগুনের মুখে।’

তার চোখ ভিজে যাচ্ছিল। একটি বিষয় হলো, যতটা সম্ভব নিজের বাড়িতে থাকা। কিন্তু আরেকটি বিষয়ক হলো, মৃত্যু বা রাশিয়ার আগ্রাসনের ঝুঁকি।

পুরো ইউক্রেন এখন যুদ্ধরত এলাকা; দোনেৎস্ক অঞ্চলসহ আরো চারটি এলাকা এখন রণাঙ্গন।

এখানকার ঘন ও প্রসারিত বনজঙ্গল এলাকা দিয়ে যাওয়ার সময় মনে হবে আপনি সঙ্ঘাতের দিকেই এগিয়ে যাচ্ছেন।

আপনি ৪০ কিলোমিটার দূর থেকেও ভারী গোলার শব্দ শুনবেন। কোনো একটি এলাকা থেকে আপনি দেখতে পাবেন ইউক্রেনের ভূখণ্ড ভেঙে যাওয়ার দৃশ্য।

আভডিভকার দিক থেকে আসতে দেখা যাবে ধোঁয়ার কুণ্ডলী। শহরটি সম্প্রতি দখল করেছে রাশিয়া। আর ২০১৪ সাল থেকে নিয়ন্ত্রণ করতে হরলিভকা।

নিজের আকার, এয়ার সুপিরিওরিটি ও অস্ত্র বারুদ ব্যবহার করছে রাশিয়া। এর কাছেই চমৎকার উপত্যকা। এখানকার প্রাকৃতিক ভুদৃশ্যশোভিত এলাকাটিতেই ইউক্রেনের সৈন্যরা ‘ফ্রন্ট লাইন’ বানিয়েছে।

ইউক্রেনের জেনারেলদের আশা কিছু এলাকা সাময়িকভাবে তারা হারালেও দীর্ঘমেয়াদে এসব এলাকা মুক্ত করতে পারবেন তারা।

যদিও সবার জন্য তা প্রযোজ্য নয়। কিছু মানুষ শুধু তাদের বাড়িঘর পরিত্যক্ত করে চলে যেতে রাজি নয় এবং প্রতিদিনকার বিপদসংকুল পরিস্থিতির সাথে তারা অভ্যস্ত হয়ে উঠছেন।

তবে ভ্যালেরি তেমন নন। নিজের বাড়িতে দুই দফা গোলা বর্ষণ হওয়ার পর তিনি জিনিসপত্র নিয়ে নাতির হাত ধরে গিয়েছেন পিকআপ পয়েন্টে।

অথচ রাশিয়ানরা যখন পাঁচ কিলোমিটার দূরে তখনো তার প্রতিবেশীরা ঘর ছাড়তে রাজি হননি। পরে তিনি নাতিসহ পুলিশের একটি সশস্ত্র বাহনে উঠে বসেন।

‘আমার জীবন আমি কাটিয়েছি। কিন্তু আমাকে এ বাচ্চাটিকে রক্ষা করতে হবে। ২০ বছর খনিতে কাজ করেছি তাই কিছুতেই ভয় পাই না। কিন্তু তার (নাতি) জন্য আমি উদ্বিগ্ন।’

১৪ বছর বয়সী ডেনি বলছিলেন যে তার শেষ বন্ধুটিও চলে গেছে তিন সপ্তাহ আগে।

রণাঙ্গনের ফ্রন্ট লাইন থেকে শিশুসহ পরিবারগুলোকে সরিয়ে নেয়া অত্যাবশ্যকীয়। যদিও কমপক্ষে ১৫টি শিশু এখন টরেৎস্ক শহরে।

পুলিশের উদ্ধারকারী দলের সদস্য অ্যান্টন প্রন ফ্রন্ট লাইন এলাকা থেকে লোকজনকে সরে যেতে সহায়তা করছিলেন। তিনি জানান যে পরিস্থিতি দিন দিন খারাপ হচ্ছে।

‘তারা প্রতিনিয়ত গোলাবর্ষণ করছে। রাশিয়ানরা এমনকি আবাসিক এলাকার বাড়িঘরে বোমা বর্ষণ করছে।’

এখন কাছের ক্রামাটরস্ক শহরের ট্রেন স্টেশনটি সৈন্যদের আসার আর বেসামরিক নাগরিকদের তল্পিতল্পাসহ চলে যাওয়ার জন্য শেষ স্টপেজ।

মূলত গোলাবারুদের শব্দই এখানে কাউকে স্বাগত জানায় কিংবা কারো বিদায় নেয়ার কারণ হয়।

ট্রেনের প্লাটফর্মে একে অন্যকে জড়িয়ে ধরে বিদায় নেয়ার দৃশ্য দেখা যায়। ট্রেনগুলোকে বিশেষ সুরক্ষা দেয়া হচ্ছে যাতে অন্তত ক্ষেপণাস্ত্র থেকে রক্ষা করা যায়।

২০২২ সালে এখানে কমপক্ষে ৬১ জন নিহত হয়েছে। এখানেই কিয়েভের ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করছিলেন আললা।

‘এক বছর আগে ভেবেছিলাম পশ্চিমারা আমাদের সহায়তা করবে কিন্তু এখন আর তা আশা করি না।’

‘মানুষ আগে বিশ্বাস করতো কিন্তু এখন আর না।’

ইউক্রেন বিশ্বাস করে এর পূর্বাঞ্চলীয় ভূমি আবার বসবাসের জন্য নিরাপদ হবে। তবে এখন এটা পরিষ্কার নয় যে যারা চলে যাচ্ছেন তারা আবার কবে ফিরবেন। আসলে রাশিয়ানরা কোথায় গিয়ে থাকবে তার উত্তর দেয়াই এখন কষ্টকর। সূত্র : বিবিসি

Header Ad
Header Ad

বিরামপুরে সাদ পন্থীদের নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ

বিরামপুরে সাদ পন্থীদের নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

গাজীপুরের টঙ্গীতে বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে সন্ত্রাসীদের হামলায় চারজন নিহতের ঘটনায় দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও সাদপন্থীদের কার্যক্রম নিষিদ্ধের দাবিতে দিনাজপুরের বিরামপুরে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

রোববার (২২ ডিসেম্বর) বিকেলে তাবলীগ জামায়াতের উদ্যোগে আলেম ওলামা ও তাবলীগের সাথীরা এ কর্মসূচি পালন করেন। বিক্ষোভ মিছিলটি বিরামপুর আলমি শুরা মারকায থেকে শুরু হয়ে শহরের প্রধান সড়কগুলো প্রদক্ষিণ করে স্থানীয় ঢাকা মোড়ে সমাবেশে মিলিত হয়।

সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন আলমি শুরা মারকায শুরা সদস্য মাওলানা আমিরুল ইসলাম। প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন বিরামপুর ওলামা মাশায়েখ পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মুফতি আব্দুল হাকিম। এছাড়া বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের মহাসচিব মুফতি ফকরুল ইসলাম, মুফতি মোস্তাফিজুর রহমান, মাওলানা আব্দুর রউফ, মুফতি নাজিমুদ্দিন, মাওলানা এমদাদুল হকসহ অন্যান্য বিশিষ্ট ওলামাগণ।

সমাবেশে বক্তারা বিশ্ব ইজতেমা ময়দানের মর্মান্তিক ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে সন্ত্রাসীদের কঠোর শাস্তির দাবি জানান। দোয়া পরিচালনা করেন মাওলানা হাফিজুর ইসলাম।

পরে সমাবেশ শেষে বিরামপুর আলমি শুরা মারকাযের পক্ষ থেকে একটি স্মারকলিপি উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট প্রদান করা হয়।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁয় পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান

নওগাঁয় পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটের পরে নওগাঁয় পুলিশের বিরুদ্ধে অসহযোগিতার অভিযোগ তুলে ধরে পুলিশ সুপার কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীরা। রোববার (২২ ডিসেম্বর) বেলা ১১টা থেকে তারা অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন।

পরে পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিন সেখানে উপস্থিত হলে শিক্ষার্থীরা তাদের ৯ দফা দাবি পেশ করেন। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে দাবি বাস্তবায়নের আশ্বাস দিলে সেখান থেকে সরে দাঁড়ায় শিক্ষার্থীরা।

শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, ৫ আগস্টের পরে পুলিশ বিশেষ একটি রাজনৈতিক দলের মদদে কাজ করছে। রাজনৈতিক দল যা চাচ্ছে পুলিশ সেটিই করছে। সাধারণ মানুষের হয়ে কাজ করছেনা। আগামী ৭ দিনের মধ্যে ৯ দফা দাবি বাস্তবায়ন না হলে নওগাঁ জেলার সকল থানা ঘেরাওসহ কঠোর কর্মসূচি পালনের হুঁশিয়ারি দেন শিক্ষার্থীরা।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন নওগাঁর নেতৃত্ব দেওয়া শিক্ষার্থী ফজলে রাব্বী, জুলাই বিপ্লবের আগে পুলিশের প্রতি মানুষের যে ক্ষোভ ছিল সে জায়গা থেকে আমরা মনে করেছিলাম পুলিশ কাজ করে মানুষের মন জয় করে নিবে। কিন্তু সে কাজে তার সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে। এখনো আগের মতোই রয়ে গেছে। এখনো নওগাঁতে চাঁদাবাজি হচ্ছে। থানাতে গেলে কারো রেফারেন্স ছাড়া মামলা নেয়া হয় না। এগুলো আমরা চাইনি। আমরা চাই একজন সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে সর্বস্তরের মানুষ যেন সুবিধা পায়।

নেতৃত্ব দেওয়া আরেক শিক্ষার্থী আরমান হোসেন বলেন, জুলাই বিপ্লবের সময় ছাত্রলীগ যুবলীগ আওয়ামী লীগের গুন্ডাবাহিনীরা আমাদের উপর নৃশংসভাবে হামলা করে। হামলাকারীরা এখনও প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে পুলিশ তাদের বিরুদ্ধে কোনো ধরনের ব্যবস্থা নিচ্ছে না।

তিনি আরো বলেন, পুলিশের সাথে ঘুষ ওতপ্রোতভাবে জড়িত। এটা তাদের একটি সংস্কৃতি হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমরা নিজের চোখে দেখেছি তারা এখনও ঘুষ নিচ্ছে। এ বিষয়ে পুলিশ প্রশাসনকে অবহিত করা হলেও তারা ব্যবস্থা না নেওয়ায় আজকে আমরা এই কর্মসূচি হাতে নিয়েছি। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে দাবি আদায় না করা হলে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।

নওগাঁ পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিন বলেন, তাদের দাবি-দাওয়া গুলো শুনেছি। তাদের দাবিগুলো বাস্তবায়নের মাধ্যমে সবাই মিলে একসাথে কাজ করবো। দেশ স্বাধীনতার যে সুফল সেটি সাধারণ মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেবে পুলিশ।

Header Ad
Header Ad

আব্রাম না থাকলে তাকে আমার যোগ্য বলেই মনে করতাম না: অপু বিশ্বাস

ছেলে আব্রামের সঙ্গে অপু বিশ্বাস, শাকিব খান এবং বুবলী। ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে বুবলীর নাম উল্লেখ না করেই মন্তব্য করেছেন, যা নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। তিনি বলেন, আমার সন্তান (আব্রাম খান জয়) না থাকলে যাদের নিয়ে প্রসঙ্গ তৈরি হয়, তাদের আমি যোগ্য বলেই মনে করতাম না। কারণ যোগ্যতা একদিনে সৃষ্টি হয় না। আমি অপু বিশ্বাস, আমি একজন সুপারস্টার। এই ইন্ডাস্ট্রিতে আমার ১৭ বছর চলছে। তাই তাকে আমার যোগ্য বলেই মনে করতাম না।

২০১৭ সালে হঠাৎ একটি বেসরকারি টেলিভিশনের অনুষ্ঠানে পুত্র জয়কে সঙ্গে নিয়ে হাজির হন অপু। সেদিন তিনি প্রকাশ করেন, জয়ের বাবা চিত্রনায়ক শাকিব খান। অপু জানান, ২০০৮ সালের ১৮ এপ্রিল গোপনে তাদের বিয়ে হয়েছিল। তবে ২০১৮ সালের ১২ মার্চ বিবাহবিচ্ছেদের মাধ্যমে তাদের দাম্পত্য জীবনের সমাপ্তি ঘটে।

এ ঘটনার পর থেকে শাকিব ও অপু দু’জনেই আলাদা পথে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছেন। তবে এখনও প্রায়ই অপুকে টেলিভিশন অনুষ্ঠানে সেই সম্পর্ক ও সন্তান নিয়ে প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয়।

সম্প্রতি তেমনই এক অনুষ্ঠানে অপু জানালেন, আমার সেই ঘটনার পর অনেকেই মনে করেছেন, এভাবে সন্তান নিয়ে টেলিভিশনে না আসলেও পারতাম বা এটা আমার ভুল ছিল। পুরো বিষয়টি পারিবারিকভাবে সমাধান করতে পারতাম।

এরপর এই নায়িকা বললেন, পারিবারিকভাবে আমরা সমাধানের চেষ্টা করেছিলাম। কিন্তু প্রতিবার মনে হচ্ছিল, কেউ পেছন থেকে টেনে ধরছে। যে কারণে বাধনটা ছিঁড়ে গেছে।

অপু বিশ্বাসের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর নায়িকা শবনম বুবলীকে বিয়ে করেন শাকিব খান। সেই সংসারেও নায়কের একটি পুত্র সন্তান জন্ম নেয়।

শাকিবকে ঘিরে অপু-বুবলী একাধিকবার বিবাদে জড়িয়েছেন। দু’জন দু’জনকে ইঙ্গিত করে প্রকাশ্যে কিংবা পরোক্ষভাবেই নানা মন্তব্য করেছেন। যে কারণে দুই নায়িকাকে নিয়েও একাধিকবার বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে।

উল্লেখ্য, ২০০৮ সালের ১৮ এপ্রিল গোপনে বিয়ে করেন শাকিব খান ও অপু বিশ্বাস। ২০১৭ সালের ১০ এপ্রিল এই দম্পতির বিয়ের বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে। ওই দিন পুত্র জয়কে নিয়ে একটি বেসরকারি টেলিভিশনে লাইভে আসেন অপু। ২০১৮ সালের ১২ মার্চ বিবাহবিচ্ছেদের মাধ্যমে দাম্পত্য জীবনের ইতি টানেন এই তারকা জুটি।

এরপর ২০১৮ সালের ২০ জুলাই শবনম বুবলীকে গোপনে বিয়ে করেন শাকিব খান। ২০২০ সালের ২১ মার্চ জন্ম হয় তাদের সন্তান শেহজাদ খান বীরের। এরপর শাকিবের এ সংসারও ভেঙে যায়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিরামপুরে সাদ পন্থীদের নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ
নওগাঁয় পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান
আব্রাম না থাকলে তাকে আমার যোগ্য বলেই মনে করতাম না: অপু বিশ্বাস
কাবাঘরে ‌‘জয় বাংলা’ স্লোগান, পরিচয় জানা গেল সেই যুবকের
গাইবান্ধায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
ডিসেম্বরেই বিশ্বব্যাংক ও এডিবির ১১০০ মিলিয়ন ডলার পাবে বাংলাদেশ
বঙ্গোপসাগর বড় বড় শক্তির নজরে পড়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতুর নাম পরিবর্তন হয়ে যা হলো
ইজতেমা ময়দানে সাদপন্থীদের হামলার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন
আমনের ভরা মৌসুমেও বাড়তি চালের দাম, কারসাজিতে কারা?
গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকচাপায় নারীসহ ২ জন নিহত
বুয়েট শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় তিন আসামি ২ দিনের রিমান্ডে
আবারও বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমে বাড়তে পারে শীত
উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যুতে সোমবার রাষ্ট্রীয় শোক
সুরের জাদুতে ঢাকার মঞ্চ মাতালেন রাহাত ফতেহ আলী খান
আনিসুল হকের তিন ব্যাংকে ২১ কোটি টাকার সন্ধান পেয়েছে দুদক
নরসিংদীতে ছাত্রদল কর্মীকে গুলি করে হত্যা
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশের বিষয়ে নিশ্চিত নয় ট্রাইব্যুনাল
ভারতের কাছে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
এক দশক পর ফিরলো ‘আমার দেশ’ পত্রিকা