সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪ | ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ইউক্রেন আগ্রাসনের সময় কেন রাশিয়ায় ছিলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী?

ইউক্রেন ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে পশ্চিমাদের চলমান উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান মস্কো সফর করেন। যদিও তার এই সফর আগেই নির্ধারিত ছিল। ২৩ ও ২৪ ফেব্রুয়ারি তিনি মস্কো সফর করেন, যা ছিল দুই দশকের মধ্যে পাকিস্তানের সরকার প্রধানের প্রথম সরকারি রাষ্ট্রীয় সফর।

ইমরানের রাশিয়া সফরকে ঘিরে যে ব্যাপক কৌতূহল থাকবে তা বলাবাহুল্য। কিন্তু পশ্চিমে পড়ালেখা করা এবং পশ্চিমা সংস্কৃতিতে বেড়ে উঠা ইমরান খানের শাসনামলে পাকিস্তানের চীনের দিকে ঝুঁকে পড়া, জো বাইডেনের গণতন্ত্র সম্মেলনে দাওয়াত পেয়েও অংশগ্রহণ না করা, রাশিয়ার সঙ্গে চির প্রতিদ্বন্দ্বী প্রতিবেশী ভারতের ঐতিহাসিক সম্পর্ক এসবকিছুকে ছাপিয়ে সবার আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছে 'ইমরানের মস্কো সফরের টাইমিং'। কারণ দুই দিনের সফরে ইমরান মস্কোর মাটি স্পর্শ করার মাত্র কয়েক ঘণ্টা পরই রাশিয়া ইউক্রেনে হামলা শুরু করে।

২১ ফেব্রুয়ারি রাশিয়া ইউক্রেনের দুটি বিচ্ছিন্ন অঞ্চল, ডোনেৎস্ক এবং লুহানস্ককে স্বাধীনতার স্বীকৃতি দেয় এবং সেখানে ‘শান্তি বজায় রাখার’ জন্য রাশিয়ান সৈন্যদের নির্দেশ দেয়। এই পদক্ষেপটিকে ‘আক্রমণের সূচনা’ হিসেবে উল্লেখ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়ার বিরুদ্ধে প্রথম ধাপের নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করে, যার মধ্যে অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞার পদক্ষেপও ছিল। পুতিনের আগ্রাসনের ঘোষণা বিশ্ব নেতারা উচ্চ সতর্কতার কথা বললেও ইমরান খান তার মস্কো সফর বাতিল বা স্থগিত করেননি। এমনকি যখন ভ্লাদিমির পুতিন আনুষ্ঠানিকভাবে ২৪ ফেব্রুয়ারি ভোরের আগে ইউক্রেন আক্রমণের ঘোষণা দেন, বিশ্বব্যাপী নিন্দার ঝড় উঠে, তখনও প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান এবং তার প্রতিনিধিদল মস্কোতে হোটেলে অবস্থান করেন।

এটা আশ্চর্যের বিষয় যে মস্কোতে ইমরান খানের সফরের উদ্দেশ ছিল প্রাথমিকভাবে দুই পক্ষের মধ্যে শক্তি ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা বৃদ্ধি করা এবং বহু বিলিয়ন ডলারের পাকিস্তান স্টিম গ্যাস পাইপলাইন কার্যক্রমের গতি আনা। তবে এটাও সত্য যে পাকিস্তানের পক্ষ থেকে শেষ মুহূর্তে সফর বাতিল করা কঠিন হতো।

সাম্প্রতিক রাশিয়ার সঙ্গে পাকিস্তানের সম্পর্ক পুনঃস্থাপন করতে চাওয়ার রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক উভয়ই কারণই রয়েছে।

বর্তমানে পাকিস্তানি নেতৃত্ব অভ্যন্তরীণ উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি এবং বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে দেশের মুদ্রাস্ফীতি-বিধ্বস্ত অর্থনীতিকে জরুরিভাবে স্থিতিশীল করতে চাইছে। তবে, অর্থনৈতিক লক্ষ্য অর্জনের জন্য পাকিস্তানকে আঞ্চলিক শান্তি বজায় রাখতে হবে এবং বৈশ্বিক ক্ষমতার রাজনীতিতে কৌশলী হতে হবে।

এই অঞ্চলে শান্তিপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখাতে পাকিস্তান-চীন অর্থনৈতিক করিডোরের কাজ ত্বরান্বিত করতে করেছে। যার একটি মূল উপাদান দেশের সামুদ্রিক বাণিজ্য রুটগুলোর আপগ্রেডিং এবং পুনঃব্র্যান্ডিং অন্তর্ভুক্ত। পাকিস্তানের প্রথম জাতীয় নিরাপত্তা নীতি, এই বছরের শুরুর দিকে উন্মোচন করা হয়েছে। আঞ্চলিক একীকরণের জন্য সরকারের আকাঙ্ক্ষাকে পুনর্ব্যক্ত করা হয়েছে, এমনকি তার চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারতের সঙ্গে আরও ভালো সম্পর্ক স্থাপনের কথা বলা হয়েছে। নথিতে শক্তি, প্রতিরক্ষা সহযোগিতা এবং বিনিয়োগে রাশিয়ার সঙ্গে অংশীদারিত্ব বৃদ্ধির কথাও উল্লেখ করা হয়।

এই প্রেক্ষাপটে, শক্তিশালী সম্পর্ক এবং রাশিয়ার সঙ্গে আরও সহযোগিতার বৃদ্ধির জন্য পুতিন ও ইমরানের বৈঠকের সিদ্ধান্তকে একটি অন্তর্নিহিত যুক্তিযুক্ত পদক্ষেপ হিসেবে দেখা যেতে পারে। রাশিয়া ইতোমধ্যেই করাচি এবং পাঞ্জাবের কাসুর শহরের মধ্যে পাকিস্তান স্ট্রিম গ্যাস পাইপলাইনে বিনিয়োগ করতে সম্মত হয়েছে। এটি বিলিয়ন ডলারেরও বেশি মূল্যের একটি প্রকল্প, যা একবার সম্পূর্ণ হলে পাকিস্তানের ক্রমবর্ধমান শক্তির চাহিদা পূরণে ব্যাপকভাবে সাহায্য করবে। রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা ফ্রন্টে, ইসলামাবাদের এখন রাশিয়ার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক খোঁজার কারণ রয়েছে, বিশেষ করে গত বছরের আগস্টে আফগানিস্তান থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেনা প্রত্যাহারের পর। এ কথা সত্য যে, ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসনের কারণে মস্কোতে তার পরিকল্পিত সফর থেকে পিছিয়ে যাওয়ার কারণে প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের অনেক কিছু হারানোর ছিল, তবে তার লাভও খুব কম ছিল।

অর্থনীতি এবং ভাল আঞ্চলিক সম্পর্কের দিকে মনোনিবেশ করায় তাদের আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে, পাকিস্তানি কর্মকর্তারা দীর্ঘদিন ধরে তাদের দেশের জোট-গঠনের অনুশীলন থেকে সরে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। ইউক্রেনে উত্তেজনা থাকা সত্ত্বেও প্রধানমন্ত্রী খানের মস্কো সফরের সিদ্ধান্ত তারই প্রতিফলন।

প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের মস্কোতে দীর্ঘ প্রতীক্ষিত সফর ইউক্রেন আক্রমণের কারণে ঢাকা পড়েছে। তবে, সম্ভবত মস্কোর সঙ্গে কৌশলগত ঘনিষ্ঠতার অন্তর্ভুক্ত অনেক ভূ-রাজনৈতিক লেনদেন সম্পর্কে পাকিস্তানের সতর্কতা বাড়িয়েছে। পশ্চিমের সঙ্গে উত্তেজনা সত্ত্বেও, রাশিয়াও বর্তমানে ভারতের বৃহত্তম অস্ত্র রপ্তানিকারক। ভারতীয় বায়ুসেনা বিমানবাহিত হুমকি এড়াতে পাকিস্তানের সঙ্গে তার পশ্চিম সীমান্তে রাশিয়ার তৈরি এস৪০০ সারফেস-টু-এয়ার ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার ব্যাটারি মোতায়েন করার প্রক্রিয়াধীন রয়েছে এবং ভারতীয় বিমানবাহিনীর কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা তা পাচ্ছেন। এই নতুন সিস্টেমের উপর রাশিয়ান প্রশিক্ষণ, রাশিয়ার সঙ্গে ভারতের প্রতিরক্ষা এবং নিরাপত্তা ঘনিষ্ঠতা সোভিয়েত যুগের, যখন ক্রেমলিন ১৯৭১ সালের যুদ্ধে ভারতকে সক্রিয়ভাবে সমর্থন করেছিল, যার জন্য পাকিস্তানের ক্ষতি হয়েছিল। পাকিস্তান একইভাবে রাশিয়ার খুব ঘনিষ্ঠ বা নির্ভরশীল হওয়ার বিষয়ে সতর্ক কিন্তু সম্পর্ক জোরদার ব্যহত করতে চায় না এবং এই বৈশ্বিক শক্তিকে ভারতের বাহুতে আরও ঠেলে দিতে চায় না।
সাম্প্রতিক সম্পর্কের অবনতি হওয়া সত্ত্বেও, প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান এবং যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের মধ্যে এখন পর্যন্ত কোনো সরাসরি যোগাযোগে হয়নি। উল্লেখযোগ্যভাবে, পাকিস্তানের নেতৃত্ব পাকিস্তান-মার্কিন সম্পর্ককে সুসম্পর্ক বজায় রাখার প্রয়োজনীয়তা স্বীকার করে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র পাকিস্তানের বৃহত্তম রপ্তানি বাজার এবং আঞ্চলিক সংযোগ প্রকল্পে একটি নেতৃস্থানীয় সম্ভাব্য বিনিয়োগকারী। যেমন-১৩০০ মেগাওয়াট সিএএসএ-১০০০ শক্তি প্রকল্প যা আফগানিস্তান ও পাকিস্তানে বিদ্যুৎ সরবরাহ করে। আইএমএফ সম্প্রতি ছয় বিলিয়ন ডলার ঋণ কর্মসূচির অধীনে পাকিস্তানকে এক বিলিয়ন ডলার বিতরণ অনুমোদন করেছে, যা পাকিস্তানি রুপির আরও অবমূল্যায়ন রোধ করতে আমদানিতে অর্থায়ন এবং বৈদেশিক ঋণ পরিষেবা প্রদানে ব্যয় করা হতে পারে।

কৌশলগত দিক থেকে, পাকিস্তানের বেশিরভাগ সামরিক সরঞ্জাম আমেরিকান লজিস্টিক্যাল এবং টেকনিক্যাল সার্ভিসিং থেকে উপকৃত হচ্ছে। আবার, আফগানিস্তান থেকে সেনা প্রত্যাহার সত্ত্বেও, পাকিস্তান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে আঞ্চলিক নিরাপত্তা সহযোগী হিসেবে দেখে আসছে।

তবে, দক্ষিণ এশিয়ার প্রতি মার্কিন নীতিগুলো কৌশলগত বিবেচনার ভিত্তিতে তৈরি হয়, যা প্রায়শই পাকিস্তানের নিজের বিরুদ্ধে চলে। উদাহরণ স্বরূপ, ইন্দো-প্যাসিফিকের জন্য মার্কিন কৌশলগত কাঠামো ভারতকে চীনের বিরুদ্ধে একটি শক্ত অবস্থানে উন্নীত করেছে, তার শত্রু প্রতিবেশীর বিরুদ্ধে পাকিস্তানের হাতকে দুর্বল করেছে এবং এই অঞ্চলে সূক্ষ্ম কৌশলগত ভারসাম্য রক্ষার জন্য সমর্থনের অন্যান্য উপায় খুঁজতে উত্সাহিত করেছে।

সর্বোপরি, পশ্চিমের কিছু মহল থেকে সোচ্চার সমালোচনা পাওয়া সত্ত্বেও, ইউক্রেন আক্রমণের মধ্যে রাশিয়ায় সফর ইমরান খান একটি কৌশল হিসেবে দেখেন। তিনি অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক স্বার্থে এমন ঝুঁকি নিয়েছেন বলে মনে হচ্ছে।

এদিকে, প্রেসিডেন্ট পুতিন এই বছরের শেষের দিকে ইমরান খানের দেওয়া পাকিস্তান সফরের আমন্ত্রণ গ্রহণ করবেন কিনা তা এখনও স্পষ্ট নয়। যদিও ১৯৪৭ সাল থেকে পাঁচজন মার্কিন প্রেসিডেন্ট পাকিস্তান সফর করেছেন, একজন রাশিয়ান রাষ্ট্রপ্রধান এখনও সফর করেননি। সুতরাং পুতিন যদি ইসলামাবাদে সফর করতে রাজি হন, তাহলে তিনিই প্রথম রাশিয়ান নেতা হবেন এবং রুশ-পাক সম্পর্কের ভবিষ্যৎ সম্পর্কের একটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা দেবেন।

ইউক্রেনে আগ্রাসন চলছে এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এখন আফগানিস্তান থেকে বেরিয়ে এসেছে। রাশিয়া নিঃসন্দেহে তার দক্ষিণ দিকে আগের চেয়ে আরও বেশি মনোযোগ দেবে এবং সম্ভবত কাবুলের তালেবান শাসনের উপর ঘনিষ্ঠ নজর রাখতে চাইবে। এই লক্ষ্যে, মস্কো আফগানিস্তানের নতুন নেতৃত্বের সঙ্গে যোগাযোগ কমানোর উপায় হিসেবে ইসলামাবাদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ করতে পারে।

তালেবানের সঙ্গে পাকিস্তানের নিজস্ব সম্পর্ক অবশ্যই জটিল নয়, তবে এখনও পর্যন্ত আফগানিস্তানের প্রতিবেশী অঞ্চলে স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে পারে এমন একটি আঞ্চলিক ঐকমত্য গড়ে তুলতে সাহায্য করার জন্য চীন, রাশিয়া এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করার চেষ্টা করেছে। শেষ পর্যন্ত, ইসলামাবাদ মস্কোর সঙ্গে কাজ করতে ইচ্ছুক এবং সক্ষম বলে মনে হচ্ছে।

সূত্র: আল-জাজিরা

আরএ/

Header Ad

আইপিএলে দল পেলেন না মুস্তাফিজুর রহমান

মুস্তাফিজুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) নিলামের প্রথম পর্বে বাংলাদেশের কোনো খেলোয়াড় ছিলেন না। তবে অ্যাক্সিলারেটেড নিলাম বা দ্রুতগতির নিলামে টাইগার পেসার মুস্তাফিজুর রহমানের নাম উঠেছিল। কিন্তু কোনো ফ্র্যাঞ্চাইজিই তাকে দলে ভেড়াতে আগ্রহ দেখায়নি। ফলে অবিক্রীতই থাকলেন গেল আসরে চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে আইপিএল মাতানো দ্য ফিজ। তার ভিত্তি মূল্য ছিল ২ কোটি রুপি।

আইপিএলের গত আসরে ধোনির চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে খেলেছিলেন মুস্তাফিজ। জাতীয় দলের ব্যস্ততা থাকায় পুরো আসরে খেলতে না পারলেও তার পারফরম্যান্স ছিল নজরকাড়া। মাত্র ৯ ম্যাচে ১৪ উইকেট নিয়েছিলেন তিনি। আর এমন পারফরম্যান্সের পরও ভাবা হচ্ছিল দল পেতে যাচ্ছেন এই পেসার।

২০১৬ সালে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের জার্সিতে অভিষেক হয়েছিল মুস্তাফিজের। এরপর মুম্বাই, রাজস্থান, দিল্লি ও চেন্নাইয়ের জার্সিতে খেলেন ৫৭টি ম্যাচ। বল হাতে নিয়েছেন ৬১ উইকেট। সেরা মৌসুম কাটিয়েছেন ২০১৬ সালে। সেসময় ১৬ ম্যাচে ১৭ উইকেট নিয়ে ইমার্জিং প্লেয়ারের পুরস্কার জেতেন তিনি।

Header Ad

টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগ নেতা আজাহার গ্রেফতার

টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগ নেতা আজাহার গ্রেফতার। ছবি: সংগৃহীত

হত্যা মামলার অভিযোগে টাঙ্গাইল জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য ও ভূঞাপুর উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা আজহারুল ইসলাম আজহারকে গ্রেফতার করেছে ভূঞাপুর থানা পুলিশ। সোমবার (২৫ নভেম্বর) সকালে ভূঞাপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

ভূঞাপুর থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) একেএম রেজাউল করিম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, টাঙ্গাইল সদর থানায় তার ওই আওয়ামী লীগ নেতার বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা থাকায় তাকে গ্রেফতার করা হয়। পরে তাকে টাঙ্গাইল সদর থানায় সোপর্দ করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, আজাহার জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য ছাড়াও ভূঞাপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক, পৌর আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি, উপজেলা সিএনজি-অটোরিকশা মালিক ও শ্রমিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি ও পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর ছিলেন।

Header Ad

চলতি মৌসুমে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা আজ নওগাঁয়

চলতি মৌসুমে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা আজ নওগাঁয়। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে নওগাঁয়। সকালে নওগাঁর বদলগাছীতে সর্বনিম্ন ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। সোমবার (২৫ নভেম্বর) সকাল ১১টার দিকে আবহাওয়া অধিদপ্তর ওয়েবসাইট থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

দেখা গেছে সন্ধ্যা থেকে সকাল ৭টা পর্যন্ত শীতের প্রকোপ থাকছে বেশি। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে গরমের দাপট থাকছে বেশ।

নওগাঁ সবজি উৎপাদনে বৃহৎ জেলা। এ জেলায় উৎপাদিত সবজি জেলার চাহিদা পূরণের পাশাপাশি রপ্তানি হয় দেশের বিভিন্ন বাজারে।

চাষিরা বলছেন, শীত আগমনে সকালের দিকে মাঠে কাজ করতে কিছুটা সমস্যা হচ্ছে।

অন্যদিকে শীত আগমনে জেলার হাসপাতালগুলোতে রোগীর সংখ্যাও বেড়েছে। বিশেষ করে শিশু এবং বয়স্ক মানুষ শীতজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। ফলে এই সময়টাতে শিশু এবং বয়স্কদের প্রতি বাড়তি নজর রাখতে বলা হচ্ছে চিকিৎসকদের পক্ষ থেকে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আইপিএলে দল পেলেন না মুস্তাফিজুর রহমান
টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগ নেতা আজাহার গ্রেফতার
চলতি মৌসুমে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা আজ নওগাঁয়
নির্লজ্জ দলাদলির পরিণতি দেশবাসী দেখেছে: তারেক রহমান
মোল্লা কলেজের সার্টিফিকেট-ল্যাপটপ লুট, ক্ষতি ৭০ কোটি টাকা: অধ্যক্ষ
ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাস গ্রেপ্তার
সাত কলেজের স্নাতক পরীক্ষা স্থগিত
সংঘর্ষের ঘটনায় যাত্রাবাড়ী-ডেমরা এলাকায় ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
পার্থ টেস্টে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে রেকর্ড জয় ভারতের
বদলগাছীতে বাসের ধাক্কায় ৭ মাসের অন্তঃসত্ত্বা নারী নিহত, আহত ২
মামলা না নিলে ওসিকে এক মিনিটে বরখাস্ত করে দেবো: ডিএমপি কমিশনার
মাদ্রাসা শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
বিগ ব্যাশ খেলার অনুমতি পেলেন রিশাদ
শাকিব খানের সঙ্গে আইটেম গানে নুসরাত
রাজধানীর মোল্লা কলেজে হামলা-ভাঙচুর, শিক্ষার্থীদের দখলে সড়ক
ওয়ানডে সিরিজেও অনিশ্চিত মুশফিক
জানুয়ারিতে আসছে ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দল
বছরে দুইবারের বেশি বিদেশ যেতে পারবেন না চিকিৎসকরা
বুবলীকে টয়লেট দিবসের শুভেচ্ছা অপুর
কেজি দরে বিক্রি হওয়া ভাস্কর্যটি মুক্তিযোদ্ধার নয়, আওয়ামী লীগের অপপ্রচার