রবিবার, ১২ জানুয়ারি ২০২৫ | ২৮ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বিশ্বযুদ্ধের পর জার্মানি ও জাপানের মত গাজাকে গড়ার আহ্বান ইলন মাস্কের  

বিশ্বের শীর্ষ ধনী ব্যক্তিত্ব ইলন মাস্ক। ছবিঃ সংগৃহীত

গাজাকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর যুক্তরাষ্ট্র যেভাবে জার্মানি ও জাপানের সঙ্গে আচরণ করেছিল, দেশ দুটিকে গড়ে তুলেছিল, সেভাবে পরিচালনা ও গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছেন বিশ্বের শীর্ষ ধনী ব্যক্তিত্ব ইলন মাস্ক, এর পাশাপাশি হামাসকেও নির্মূল করার আহ্বান জানিয়েছেন। গত বৃহস্পতিবার জার্মানির অলটারনেটিভ ফুর ডয়েচল্যান্ড (এএফডি) পার্টির নেতা অ্যালিস ওয়েইডেলের সঙ্গে ভারচুয়াল এক আলাপে এ কথা বলে মাস্ক।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে ইলন ক্লিপস নামের একটি ভেরিফায়েড হ্যান্ডেল থেকে মাস্ক একটি অডিও ক্লিপ শেয়ার করেন। সেখানেই মাস্ককে এই বক্তব্য দিতে শোনা যায়। এই হ্যান্ডেল সাধারণত মাস্কের বিভিন্ন অডিও-ভিডিও শেয়ার করে থাকে।

অ্যালিস ওয়েইডেলের সঙ্গে মাস্কের ভার্চুয়াল কথোপকথনে গাজা ও ইসরায়েলের পরিস্থিতিসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। মাস্কের মতে, ইসরায়েল রক্ষায় তিনটি ধাপ জরুরি। তিনি বলেন, ‘ইসরায়েল রাষ্ট্রকে ধ্বংস করতে চায় এমন লোকদের নির্মূল করা ছাড়া কোনো বিকল্প নেই এবং এই ধ্বংস কামনাকারীরা মূলত হামাস। এরপর দ্বিতীয় ধাপে শিক্ষাব্যবস্থা ঠিক করতে হবে যাতে ফিলিস্তিনিদের ছোটবেলা থেকেই ইসরায়েলের প্রতি ঘৃণা ও ধ্বংস কামনা শেখানো না হয়। সুতরাং শিক্ষাব্যবস্থার সংস্কার অপরিহার্য।’

মাস্ক আরও বলেন, ‘তৃতীয় ধাপ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আর এটি হলো, ফিলিস্তিনি এলাকাগুলো সমৃদ্ধ করা। এই তৃতীয় ধাপ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং এটি সম্ভবত সবচেয়ে কঠিন ধাপ। কিন্তু এই ধাপ অবশ্যই গ্রহণ করতে হবে। আপনাকে সমৃদ্ধি আনতে হবে এবং পুনর্গঠনে সহায়তা করতে হবে।’

মাস্কের মতে, তিনি ইসরায়েলের অনেক মানুষের সঙ্গে কথা বলেছেন, যারা জিজ্ঞাসা করেছিলেন, কখন এমন পদক্ষেপ অতীতে কার্যকর হয়েছে। এর জবাবে তিনি বলেন, ‘প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর ভার্সাই চুক্তি জার্মানির জন্য অত্যন্ত অন্যায় ছিল এবং এটি বিশাল পরিমাণ ক্ষোভ সৃষ্টি করেছিল। কিন্তু দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর জার্মানি ও জাপান পরাজিত হওয়ার পর অতীত থেকে শিক্ষা নেওয়া হয়েছিল।

মার্কিন এই ধনকুবের আরও বলেন, ‘তখন যুক্তরাষ্ট্র আসলে জাপান ও জার্মানিকে পুনর্গঠনে সহায়তা করেছিল, আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছিল। আর এখন জাপান ও জার্মানি আমাদের মিত্র। সেই দেশগুলোর সঙ্গে আর কোনো যুদ্ধ হয়নি এবং গাজার ক্ষেত্রেও একই কাজ করা উচিত।’

এদিকে, গাজায় এক বছরের বেশি সময় ধরে চলমান ইসরায়েলি আগ্রাসনের ফলে ২০২৪ সালের শেষ নাগাদ দেশটির অর্থনৈতিক ক্ষতি প্রায় ২৫০ বিলিয়ন শেকেল বা ৬৭ দশমিক ৫৭ বিলিয়ন ডলার। ইসরায়েলের বাণিজ্যবিষয়ক সংবাদপত্র ক্যালকালিস্টের বরাত দিয়ে এ তথ্য প্রকাশ করেছে তুরস্কের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সি।

ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা খাত নিয়ে গঠিত পরামর্শক কমিটি নাগেল কমিটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পরবর্তী এক দশকে প্রতিরক্ষার জন্য অতিরিক্ত ২৭৫ বিলিয়ন শেকেল (৭৪ বিলিয়ন ডলার) এবং প্রতি বছর ২৭ দশমিক ৫ বিলিয়ন শেকেল বা ৭ বিলিয়ন ডলার বৃদ্ধির প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। কমিটি ইসরায়েলের বহুস্তরবিশিষ্ট আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা শক্তিশালী করার প্রস্তাব দিয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে আয়রন ডোম এবং সদ্য কার্যকর হওয়া লেজার-ব্যবস্থা, পাশাপাশি জর্দান উপত্যকার সীমান্তকে একটি ভারী সুরক্ষিত ব্যারিয়ার দিয়ে সংহত করার পরিকল্পনা।

অন্যদিকে, ইসরায়েলি সামরিক আগ্রাসনে ২০২৫ সালের প্রথম ১০ দিনে গাজা উপত্যকায় ৬ শতাধিক ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। হামাস শাসিত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এর ফলে ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর যুদ্ধ শুরুর পর থেকে নিহতের সংখ্যা ৪৬ হাজার ছাড়িয়েছে। তবে মেডিকেল জার্নাল ল্যানসেটের গবেষণা বলছে, গাজায় নিহতের সংখ্যা কমিয়ে দেখানো হয়েছে। প্রকৃত সংখ্যা বর্তমান সংখ্যার চেয়ে অন্তত ৪০ শতাংশ বেশি।

Header Ad
Header Ad

বগুড়ায় বিমানবন্দর চালু নিয়ে যা বললেন বিমান বাহিনী প্রধান

বগুড়ায় বিমানবন্দর চালু করার প্রয়োজনীয়তা ও বর্তমান অবস্থান নিয়ে কথা বলেছেন বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রধান হাসান মাহমুদ খান। ছবি: সংগৃহীত

বগুড়ায় বিমানবন্দর চালু করার প্রয়োজনীয়তা ও বর্তমান অবস্থান নিয়ে কথা বলেছেন বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রধান হাসান মাহমুদ খান। রবিবার (১২ জানুয়ারি) বগুড়ার বিমানবন্দর এলাকা পরিদর্শন শেষে তিনি সাংবাদিকদের সাথে এ বিষয়ে কথা বলেন।

হাসান মাহমুদ খান জানান, বিমানবন্দরটি চালু করতে হলে সর্বনিম্ন ৬ হাজার ফুট দীর্ঘ রানওয়ে প্রয়োজন। তবে বর্তমানে সেখানে রানওয়ের দৈর্ঘ্য ৪,৭০০ ফুট। প্রস্তাবিত উন্নয়ন কার্যক্রম সম্পন্ন হলে এটি দেশের নবম বিমানবন্দর হিসেবে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে নতুন মাত্রা যোগ করতে পারে।

তিনি আরও বলেন, আগের সরকারকে বগুড়ার বিমানবন্দর চালুর বিষয়ে একাধিকবার প্রস্তাব দেয়া হলেও সেটি গুরুত্ব পায়নি। তবে নতুন করে সরকারের কাছে প্রস্তাব উপস্থাপন করা হবে। প্রস্তাব গৃহীত হলে এবং বাজেট অনুমোদিত হলে স্বল্প পরিসরে বিমানবন্দরটি চালু করতে কমপক্ষে এক বছর সময় লাগবে।

বিমানবন্দরটি চালু হলে উত্তরাঞ্চলের অর্থনৈতিক কার্যক্রম বৃদ্ধি পাবে এবং স্থানীয় ব্যবসা-বাণিজ্যেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন বিমান বাহিনী প্রধান।

Header Ad
Header Ad

‘আগে জাতীয় নির্বাচন, পরে স্থানীয় সরকার নির্বাচন’  

ছবিঃ সংগৃহীত

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চায় না নাসির উদ্দীন কমিশন। পাশাপাশি সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে স্থানীয় সরকার নির্বাচনও করার পক্ষে নয় কমিশন বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ।

রোববার (১২ জানুয়ারি) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে কমিশন সভা শেষে এ তথ্য জানান নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ। কমিশন সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন। সভায় অন্যান্য কমিশনাররা উপস্থিত ছিলেন।

নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, আমাদের সামগ্রিক ফোকাস হচ্ছে জাতীয় নির্বাচন। সব নির্বাচন একসঙ্গে করা সম্ভব নয়; আবার স্থানীয় সরকার নির্বাচনও একসাথে করা সম্ভব নয়। এটা নিয়ে আমরা পরে আরও বিস্তারিত আলোচনা করবো।

জাতীয় নির্বাচনের আগে টেস্ট কেস হিসেবে স্থানীয় সরকার নির্বাচন করা উচিত কি না? এই প্রসঙ্গে ইসি বলেন, আমাদের সামগ্রিক ফোকাস হচ্ছে জাতীয় নির্বাচন। কমিশন জাতীয় নির্বাচন নিয়ে এগুচ্ছে, এর প্রস্তুতি থাকলে সব নির্বাচন প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়ে যায়। বর্তমানে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে একটা সংস্কার কমিশন কাজ করছে এটা ধারণ করে যদি কোন আইন ও বিধিমালা সংশোধন করতে হয় তার একটা টাইম আছে। বাংলাদেশের বাস্তবতায় ওয়েদার একটা ফ্যাক্টর।

তারপরও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, সংস্কার কমিশন যে সিদ্ধান্ত নেবে সেই আলোকে কাজ করবো। তবে সরকার যদি চায় আমাদের দিয়ে সব নির্বাচন এক সঙ্গে করাবে সেই ক্ষেত্রে আমাদের অবস্থান হলো সব নির্বাচন এক সঙ্গে করা ঠিক হবে না। সব স্থানীয় সরকার নির্বাচন এক সঙ্গে করা সম্ভবও নয়। এখনও পর্যন্ত স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় থেকে এই বিষয়ে চিঠিও দেওয়া হয়নি। আলোচনার আলোকে স্বপ্রণোদিতভাবে এটা নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি।

Header Ad
Header Ad

দেশে একজনের শরীরে এইচএমপিভি শনাক্ত

দেশে একজনের শরীরে এইচএমপিভি শনাক্ত । ছবি: সংগৃহীত

করোনাভাইরাসের পর নতুন উপদ্রবের নাম ‘হিউম্যান মেটা নিউমো ভাইরাস’ বা (এইচএমপিভি)। করোনার মতো এবারও চীনে প্রথম শনাক্ত হয়েছে এই ভাইরাস। চীন, জাপান ও ভারতের পর এবার বাংলাদেশেও শনাক্ত হলো আতঙ্ক ছড়ানো এইচএমপিভি আক্রান্ত রোগী।

আক্রান্ত ব্যক্তি একজন নারী, যার বাড়ি কিশোরগঞ্জের ভৈরব এলাকায় বলে জানা গেছে। আজ রোববার (১২ জানুয়ারি) রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর) সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

এক কর্মকর্তা জানান, শনিবার (১১ জানুয়ারি) আমরা নতুন করে একজনের দেহে এইচএমপিভি সংক্রমণের একটা রিপোর্ট পেয়েছি। তিনি এইচএমপিভিতে আক্রান্তের পাশাপাশি ক্লেবসিয়েলা নিউমোনিয়াতেও আক্রান্ত। তিনি রাজধানীর সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তার শারীরিক অবস্থা যতটুকু জেনেছি আগের চেয়ে খানিকটা ভালো।

তিনি বলেন, তিনি দেশেই আক্রান্ত হয়েছেন, কারণ তার কোনো বিদেশ ভ্রমণের ইতিহাস নেই। এটা খুবই স্বাভাবিক। হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস বাংলাদেশে অনেক আগে থেকেই আছে। সুতরাং এটা নিয়ে নতুন করে আতঙ্কের কিছু নেই।

নতুন করে ২০২৫ সালে এসে আতঙ্ক ছড়ালেও এইচএমপিভি নামক ভাইরাসটিতে প্রতিবছরই দু-চারজন আক্রান্ত রোগী পাওয়া যায় বলে জানিয়েছেন আইইডিসিআরের পরিচালক অধ্যাপক তাহমিনা শিরীন।

তিনি বলেন, হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাসটি নতুন কোনো ভাইরাস নয়। এটা শুধু চীনেই নয়, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশেই পাওয়া যাচ্ছে। বাংলাদেশেও এই ভাইরাসের উপস্থিতি আরও আগে থেকেই আমরা পেয়েছি। কাজেই এটা নতুন কোনো ভাইরাস নয়।

তাহমিনা শিরীন আরও বলেন, বাংলাদেশে আমরা যখন সর্বপ্রথম এই পরীক্ষাটি করেছি, তখনই কয়েকজন শনাক্ত পেয়েছিলাম। হয়তো এর আগেই যদি পরীক্ষা করা হতো, তাহলে আগেই শনাক্ত হতো। সুতরাং ঠিক কবে এই ভাইরাসটি দেশে এসেছে, সেটি বলা সম্ভব নয়। তবে প্রতিবছরই কমবেশি শনাক্ত হয়েছে।

সংশ্লিষ্টদের মতে, বর্তমানে এইচএমপিভির চিকিৎসার জন্য কোনো নির্দিষ্ট অ্যান্টিভাইরাল থেরাপি নেই এবং এইচএমপিভি প্রতিরোধ করার জন্য কোনো ভ্যাকসিন নেই। তাই রোগের উপসর্গ অনুযায়ী চিকিৎসা করা হয়।

চলতি বছরের জানুয়ারির শুরুতে পূর্ব এশিয়ার দেশ চীনে প্রথম এর সংক্রমণ ধরা পড়ে। এরপর জাপানে ভাইরাসটি শনাক্ত হয়। এখন এইচএমপিভির প্রাদুর্ভাব মালয়েশিয়া ও ভারতেও ছড়িয়ে পড়েছে।

বিশেষজ্ঞদের দাবি,এইচএমপিভি ২০০১ সাল থেকেই বাংলাদেশে আছে। এমনকি এই ভাইরাসের বিরুদ্ধে মানুষের মধ্যে যথেষ্ট অ্যান্টিবডিও তৈরি হয়েছে। যে কারণে করোনাভাইরাসের মতো এই ভাইরাস নিয়ে এতো ভয়ের কিছু নেই।

যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (সিডিসি) বলছে, ২০০১ সালে বিশ্বে প্রথম এই ভাইরাস শনাক্ত হয়। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হয়ত আরো অনেক যুগ আগে থেকেই এই ভাইরাসের অস্তিত্ব ছিল পৃথিবীতে। কেউ কেউ বলছেন, ১৯৫৮ সাল থেকেই রোগটা আছে বলেও যোগসূত্র পাওয়া যায়।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বগুড়ায় বিমানবন্দর চালু নিয়ে যা বললেন বিমান বাহিনী প্রধান
‘আগে জাতীয় নির্বাচন, পরে স্থানীয় সরকার নির্বাচন’  
দেশে একজনের শরীরে এইচএমপিভি শনাক্ত
আওয়ামী লীগের প্রতিহিংসার শিকার হয়েছি: বরখাস্তকৃত সেই দুদক কর্মকর্তা
ছাত্র আন্দোলনে নিহত, কাপড় দেখে স্বামীর মরদেহ শনাক্ত করলেন স্ত্রী
জামালপুরে গরু চুরি করে ভূরিভোজ, বিএনপি নেতাকে দল থেকে বহিষ্কার
বিজিবি এবং স্থানীয়দের শক্ত অবস্থানে ভারত বেড়া নির্মাণ বন্ধ রাখতে বাধ্য হয়েছে  
সাকিব-লিটনকে ছাড়াই চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দল ঘোষণা
জবি শিক্ষার্থীদের আমরণ অনশন শুরু
বিশ্বযুদ্ধের পর জার্মানি ও জাপানের মত গাজাকে গড়ার আহ্বান ইলন মাস্কের  
হাসিনা আমাদের জন্য অনেক করেছে, তাঁকে আমৃত্যু ভারতে থাকতে দেওয়া উচিত: কংগ্রেস নেতা
রাজনীতিতে যোগ দিতে চাই না, আমার লক্ষ্য কুরআনের খেদমত করা: আজহারী
নির্বাচন কমিশনের ডিজিটাল ডিসপ্লে বোর্ডে ভেসে উঠলো 'বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ’
শাহ আমানত বিমানবন্দর থেকে মানব পাচারকারী আটক  
নতুন কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নামছে বিএনপি  
দেখা করার অনুমতি নেই জয়েরও, তাহলে হাসিনা কি ভারতে গৃহবন্দি?
রাফিকে চাঁদাবাজ উল্লেখ্য করে স্লোগান, দুই সমন্বয়কের দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে
নাতনিকে পেয়ে মানসিকভাবে অনেকটা চাঙ্গা খালেদা জিয়া  
পাচার হওয়া অর্থ পুনরুদ্ধারে বিদেশি আইনজীবী নিয়োগ করবে সরকার  
মহিলা কলেজের স্ক্রিনে ভেসে উঠল ‘ছাত্রলীগ আবার ভয়ংকর রূপে ফিরবে’