বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪ | ২৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সিরিয়ার আসাদ সরকার পতনের মাস্টারমাইন্ড কে এই জোলানি?

আবু মোহাম্মদ আল-জোলানি। ছবি: সংগৃহীত

সিরিয়ায় বাশার আল-আসাদ সরকারের পতন হয়েছে বলে দাবি করেছে আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট বিদ্রোহী গোষ্ঠী হায়াত তাহরির আল-শাম (এইচটিএস)। গোষ্ঠীটির নেতা আবু মোহাম্মদ আল-জোলানি এই ঘোষণা দিয়েছেন। যাকে বাশার আল-আসাদ সরকারের পতনের মূল পরিকল্পনাকারী হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।

রোববার (৮ ডিসেম্বর) বিদ্রোহীরা রাজধানী দামেস্কে ঢুকে পড়তেই অজানা গন্তব্যের উদ্দেশ্যে রাজধানী ত্যাগ করেছেন প্রেসিডেন্ট।

২০১১ সালে শুরু হওয়া সিরিয়ার গৃহযুদ্ধ গত কয়েক বছরে বেশ নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছিল রাশিয়া ও ইরানের সহায়তায়। তবে শেষ রক্ষা আর হলো না। হঠাৎই গত ১০ দিনের ঝড়ে উল্টে গেল বাশার আল-আসাদের মসনদ।

সরকার পতনের মাস্টারমাইন্ড কে এই জোলানি?

আবু মোহাম্মদ আল-জোলানির আসল নাম আহমেদ হুসাইন আল-শারা। ১৯৮২ সালে তিনি সৌদি আরবের রিয়াদে জন্মগ্রহণ করেন। তখন তাঁর বাবা সেখানে পেট্রোলিয়াম প্রকৌশলী হিসেবে কাজ করতেন। ১৯৮৯ সালে তাঁর পরিবার সিরিয়ায় ফিরে আসে। দামেস্কের অদূরে বসতি স্থাপন করে।

২০০৩ সালে সিরিয়া থেকে ইরাকে এসে তিনি আল-কায়েদায় যোগ দেন। এই বছরই যুক্তরাষ্ট্র ইরাকে হামলা চালায়। তিনি সেখানে যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী প্রতিরোধ আন্দোলনে যোগ দেন। তখন থেকে তাঁর নাম ছড়িয়ে পড়ে।

২০০৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাদের হাতে গ্রেপ্তার হন জোলানি, পাঁচ বছর পর ২০১১ সালে সিরিয়ার গৃহযুদ্ধের সময় মুক্ত হন তিনি। কারামুক্ত হয়ে সিরিয়ায় আল-কায়েদার শাখা প্রতিষ্ঠা করেন জোলানি, যা আল-নুসরা ফ্রন্ট নামে পরিচিত।

জোলানির কার্যক্রম:
কারামুক্ত হয়ে ২০১১ সালে আল-কায়দার সরাসরি সহযোগী হিসেবে জাবহাত আল-নুসরা নামে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এইচটিএস গোষ্ঠী। সশস্ত্র গোষ্ঠীটির প্রতিষ্ঠার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন জঙ্গি গোষ্ঠী ইসলামিক স্টেটের (আইএস) নেতা আবু বকর আল-বাগদাদি।

প্রথম দিকের কয়েক বছর জোলানি বাগদাদির সঙ্গে কাজ করলেও ২০১৩ সালের এপ্রিল মাসে বাগদাদি আকস্মিকভাবে আল-কায়েদার সঙ্গে সম্পর্কচ্ছেদের ঘোষণা দেন। এরপর জোলানি সিরিয়ায় নিজেদের তৎপরতা বৃদ্ধিতে কাজ শুরু করেন।

২০১৬ সালের জুলাইয়ে বাশার সরকার আলেপ্পোর নিয়ন্ত্রণ নেয়। তখন বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলো ইদলিবের দিকে চলে যায়। ওই সময়টাতে জোলানি আল-নুসরা ফ্রন্টের নাম পরিবর্তন করে জাভাত ফাতেহ আল-শাম রাখেন। পরে বিদ্রোহীদের ছোট ছোট অনেক গোষ্ঠী ও নিজের জাভাত ফাতেহ আল-শাম নিয়ে এইচটিএস গঠন করেন জোলানি। গোষ্ঠীটিকে প্রেসিডেন্ট আসাদ-বিরোধী গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে সবচেয়ে কার্যকর এবং প্রাণঘাতী হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

হায়াত তাহরির আল-শাম (এইচটিএস) ২০১৭ সালে সিরিয়ান স্যালভেশন গভর্নমেন্ট প্রতিষ্ঠা করে। এর মাধ্যমে তারা দেশটির ইদলিবে প্রশাসন পরিচালনা শুরু করে। তবে অধিকারকর্মী, সংবাদ প্রতিবেদন ও স্থানীয় পর্যবেক্ষকদের মতে,সিরিয়ান স্যালভেশন গভর্নমেন্ট কঠোর হাতে শাসন করে, বিরোধীদের সহ্য করে না।

এইচটিএস মূলত ইদলিব কেন্দ্রিক ছিলো এবং অনুমান করা হয় গোষ্ঠীটির প্রায় ৩০ হাজার যোদ্ধা রয়েছে। এই গোষ্ঠী মূলত স্ব-অর্থায়নে পরিচালিত হয়ে থাকে।

বিদ্রোহী গোষ্ঠীদের লড়াই:
সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধের সূচনা ২০১১ সাল থেকে। সে সময় বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলি সিরিয়ায় সরকারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নেমেছিল। প্রাথমিকভাবে তারা খানিকটা অগ্রসরও হতে পেরেছিল। কিন্তু ২০১৫ সালে হামায় আসাদ সরকার বিপুল পরিমাণ সেনা মোতায়েন করে। শুরু হয় প্রবল গৃহযুদ্ধ। আসাদ সরকার বিদ্রোহীদের দমন করতে সমর্থ হয়। সে সময় আসাদ সরকারকে সবরকমভাবে সাহায্য করেছিল ইরান এবং রাশিয়া।

সিরিয়ার উত্তর-পূর্ব অঞ্চল বিশেষ করে ইদলিব এলাকা এখন এইচটিএস-এর দখলে। অন্তত ৪০ লাখ উদ্বাস্তু সিরিয়ার বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ইদলিবে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন।

দামেস্কের কুখ্যাত সেদনায়া কারাগারের ফটক খুলে দিল বিদ্রোহীরাদামেস্কের কুখ্যাত সেদনায়া কারাগারের ফটক খুলে দিল বিদ্রোহীরা
তবে নতুন করে গৃহযুদ্ধ শুরু হয় সিরিয়াতে। গত ২৭ নভেম্বর থেকেই বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলো সিরিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর আলেপ্পো দখলের পর আরও অগ্রসর হতে থাকে। একে একে শহর ও অঞ্চল দখল করতে থাকেন তারা।

বিশ্লেষকদের অনেকেই বলছেন, আসাদ সরকারের বিরুদ্ধে কেবল বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএস লড়েনি, তুরস্কের ছত্রছায়ায় থাকা সিরিয়ান ন্যাশনাল আর্মি বা এসএনএ-এর একটি অংশও লড়াইয়ে জড়িত রয়েছে। এছাড়া বিদ্রোহী গোষ্ঠীদেরও সমর্থন দিয়েছে তুরস্ক।

Header Ad
Header Ad

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ফি তিন গুণ বাড়ালো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ফি তিন গুণ বাড়ালো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ছবিঃ সংগৃহীত

দীর্ঘ ১৩ বছর পর পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ফি, দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ, বাংলাদেশের নাগরিকত্ব সনদ, স্থায়ী আবাসিক সুবিধা, দত্তক সনদসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সেবার ফি বাড়াল সরকার। ফি বেড়েছে ২ থেকে ৫ গুণ পর্যন্ত। একই সঙ্গে বিদেশি নাগরিকদের অবৈধভাবে বাংলাদেশে অবস্থান নিয়মিতকরণের ফি বাড়ানো হয়েছে।

নাগরিকত্ব ও বিদেশিদের জন্য প্রযোজ্য সেবাগুলোর ফি বৃদ্ধির বিষয়টি জানিয়ে ৪ ডিসেম্বর পৃথক দুটি পরিপত্র জারি করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এতে বলা হয়, ২০১১ সালের ১৫ মার্চ জারি করা পরিপত্র অনুযায়ী পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ফি ছিল ৫০০ টাকা। এবার তা ৩ গুণ বাড়িয়ে ১ হাজার ৫০০ টাকা করা হয়েছে। দ্বৈত নাগরিকত্ব ফি ৫ হাজার থেকে বাড়িয়ে ১০ হাজার টাকা করা হয়েছে। এ ছাড়া বাংলাদেশের নাগরিকত্ব সনদ ফি আগে ৪ হাজার টাকা ছিল; তা ৫ গুণ বাড়িয়ে ২০ হাজার টাকা করা হয়েছে। বাংলাদেশের নাগরিকত্ব পরিত্যাগের ফি ৫ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ২০ হাজার টাকা করা হয়েছে। এ ছাড়া ৭ হাজার টাকার স্থায়ী আবাসিক অধিকার ফি বাড়িয়ে ১৫ হাজার এবং ১ হাজার টাকার দত্তক সনদ ফি ৫ গুণ বাড়িয়ে ৫ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

পরিপত্রে আরও বলা হয়, ২০১২ সালের পরিপত্র অনুযায়ী বাংলাদেশে কোনো শিল্পে অথবা ব্যবসায় কমপক্ষে ৫০ লাখ মার্কিন ডলার বিনিয়োগকারী বিদেশি নাগরিকের এ দেশে আসতে কোনো ভিসার প্রয়োজন হতো না। বর্তমানে তা বহাল রাখা হয়েছে। তবে অন্য বিদেশিদের, যাদের ভিসা লাগে না (‘নো ভিসা রিকোয়ার্ড’-এনভিআর) সে ক্ষেত্রে ৮০ ডলার ফি লাগবে।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অবৈধভাবে অবস্থানকারী বিদেশিদের বৈধতা অর্জনের ফিও লক্ষণীয়ভাবে বাড়িয়েছে। ২০০৭ সাল থেকে বিদেশি নাগরিকদের অবস্থান বৈধ করার জন্য অবৈধ অবস্থানের প্রথম ১৫ দিনের ক্ষেত্রে দৈনিক ফি ছিল ২০০ টাকা। বর্তমানে তা ৫ গুণ বাড়িয়ে ১ হাজার টাকা করা হয়েছে। অবৈধ অবস্থানের মেয়াদ ১৫ দিনের বেশি হলে ৯০ দিন পর্যন্ত ফি ছিল ৫০০ টাকা। তা ৪ গুণ বাড়িয়ে ২ হাজার টাকা করা হয়েছে। ২০১১ সালে এই ফি প্রতি মাসে সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা এবং ৯০ দিন পর্যন্ত সর্বোচ্চ ৩০ হাজার টাকা ধার্য করা হয়েছিল। বর্তমানে তা বাড়িয়ে প্রতিদিন ৩ হাজার টাকা করা হয়েছে।

অবৈধভাবে বাংলাদেশে থাকা সংশ্লিষ্ট বিদেশি নাগরিকের বিরুদ্ধে ১৯৪৬ সালের ফরেন অ্যাফেয়ার্স আইন অনুযায়ী পুলিশ মামলা করতে পারবে।

পরিপত্রে আরও বলা হয়, বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিদেশি নাগরিক বা বাংলাদেশি নাগরিকের বিদেশি স্বামী বা স্ত্রী ও সন্তানদের অবৈধ অবস্থানের জরিমানা মওকুফ করা হয়েছে। অধ্যয়নরত বিদেশি শিক্ষার্থীদের তিন মাস পর্যন্ত জরিমানা মওকুফ ছিল। বর্তমানে তা ৩ হাজার টাকা ধার্য করা হয়েছে।

 

Header Ad
Header Ad

জয়কে হত্যাচেষ্টা মামলায় বিএনপি নেতা মিল্টনের জামিন

বিএনপি নেতা মোহাম্মদ মিজানুর রহমান ভুঁইয়া মিল্টন

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ ও হত্যাচেষ্টা মামলায় আত্মসমর্পণ করে জামিন পেয়েছেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মোহাম্মদ মিজানুর রহমান ভুঁইয়া মিল্টন।

বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) ঢাকার অ্যাডিশনাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মাহবুবুল হকের আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন তিনি। তার পক্ষে অ্যাডভোকেট মো. মাসুদুর রহমান শুনানি করেন। আপিলের শর্তে জামিন প্রার্থণা করেন তিনি। শুনানি শেষে আদালত তার জামিন মঞ্জুর করেন।

২০২৩ সালের ১৭ আগস্ট ঢাকার তৎকালীন অ্যাডিশনাল অ্যাডিশনাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আসাদুজ্জামান নূর এ মামলার রায় ঘোষণা করেন। রায়ে সাংবাদিক শফিক রেহমান, দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমান, মিজানুর রহমান ভূঁইয়াসহ পাঁচজনকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেন আদালত। পরে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত ২২ সেপ্টেম্বর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আসামি মিজানুর রহমানের সাজা এক বছরের জন্য স্থগিত করেন।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১১ সালের সেপ্টেম্বরের আগে যেকোনো সময় থেকে এ পর্যন্ত বিএনপির সাংস্কৃতিক সংগঠন জাসাসের সহ-সভাপতি মোহাম্মদ উল্লাহ মামুনসহ বিএনপি ও বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোটভুক্ত অন্যান্য দলের উচ্চপর্যায়ের নেতারা রাজধানীর পল্টনের জাসাস কার্যালয়ে, আমেরিকার নিউইয়র্ক শহরে, যুক্তরাজ্য ও বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকার আসামিরা একত্রিত হয়ে যোগসাজশে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে ও তাঁর উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়কে আমেরিকায় অপহরণ করে হত্যার ষড়যন্ত্র করেন। ওই ঘটনায় ডিবি পুলিশের পরিদর্শক ফজলুর রহমান ২০১৫ সালের ৩ আগস্ট বাদী হয়ে পল্টন মডেল থানায় মামলাটি দায়ের করেন। ২০১৮ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি এই পাঁচ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ। এ মামলায় সজীব ওয়াজেদ জয়সহ ১২ জন ঢাকার আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন।

Header Ad
Header Ad

দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

সীমান্তবর্তী জেলা চুয়াডাঙ্গা।। ছবিঃ সংগৃহীত

সীমান্তবর্তী জেলা চুয়াডাঙ্গায় এক দিনের ব্যবধানে তাপমাত্রা কমেছে প্রায় ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এতে তীব্র ঠান্ডা আর হিমেল বাতাসে শুরু হয়েছে শীতের দাপট।

বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় এ জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা এ মৌসুমে জেলার ও দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের সিনিয়র পর্যবেক্ষক রাকিবুল হাসান।

চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, গত কয়েকদিন ধরেই চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রার পারদ নামতে শুরু করে। গত মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) এ জেলার তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। পরদিন বুধবার (১১ ডিসেম্বর) তাপমাত্রা ছিল ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এক দিনের ব্যবধানে তাপমাত্রা কমে আজ দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে।

চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের সিনিয়র পর্যবেক্ষক রাকিবুল হাসান জানান, আজ বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় চুয়াডাঙ্গায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এসময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৭ শতাংশ। সকাল ৯টায় একই তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। তিনি আরো জানান, আজ চুয়াডাঙ্গা ও গোপালগঞ্জে যৌথভাবে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।

এদিকে, ঘন কুয়াশার সাথে তীব্র ঠান্ডায় এ অঞ্চলের মানুষের যবুথবু অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে।

ভোরে দিনমজুর ও শ্রমিকদের কাজে যেতে ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে। ঘন কুয়াশায় সড়কে হেডলাইট জালিয়ে যানবাহন চলাচল করছে। শীত নিবারণে অনেকে আবার খড়কুটো জালিয়ে উষ্ণতা নেয়ার চেষ্টা করছেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ফি তিন গুণ বাড়ালো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
জয়কে হত্যাচেষ্টা মামলায় বিএনপি নেতা মিল্টনের জামিন
দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী পাপিয়া সারোয়ার মারা গেছেন
প্রায় সাড়ে ৪ ঘন্টা বিভ্রাটের পর স্বাভাবিক হলো হোয়াটসঅ্যাপ, ইনস্টাগ্রাম
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
সরকারি চাকরির আবেদন ফি কমিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি
২১ হাজার ৯৪৩ কোটি টাকার জ্বালানি তেল কিনবে সরকার
ঢাকা সফর নিয়ে দিল্লিতে ব্রিফ করলেন বিক্রম মিশ্রি
টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌপথে ট্রলার চলাচল বন্ধ
সাত দিনের মধ্যে সম্পদের হিসাব দেবে দুদকের নতুন কমিশন
ভারতের ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় দেশ ঐক্যবদ্ধ: রিজভী
শীতে দৈনিক দুই কোয়া রসুন খান দেখুন কি হয়!
লালমনিরহাটের নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে
সন্দ্বীপকে নদীবন্দর ঘোষণা নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের
বিএনপির লং মার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতকর্তা বাড়িয়েছে ভারত
ম্যানসিটির পর আর কোনো ক্লাবের দায়িত্ব নিবেন না গার্দিওলা
আমাকে নেওয়ার ক্ষমতা এদেশের পুরুষদের নেই: বাঁধন
টাঙ্গাইল হানাদার মুক্ত দিবসে মুক্তিযোদ্ধা দলের বিজয় র‍্যালি