বৃহস্পতিবার, ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের মৃত্যুতে যা বললেন বিশ্ব নেতারা

ব্রিটেনের রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের মৃত্যুতে শোকে স্তব্ধ যুক্তরাজ্যসহ বিশ্বজুড়ে। তাঁর মৃত্যুতে বিশ্ব নেতাদের পাঠানো শোকবার্তা বিবিসির এক প্রতিবেদনে প্রকাশ করা হয়। তা নিম্নে পাঠকদের উদ্দেশে তুলে ধরা হলো।

রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথকে ‘হৃদয়বান ব্যক্তি’ হিসেবে অভিহিত করেছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ। সেইসঙ্গে ফ্রান্সের ‘পরম বন্ধু’ ছিলেন বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা বলেছেন, তিনি (রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ) বিশ্বকে মোহিত করেছেন একটি ‘অনুগ্রহ, কমনীয়তা এবং অক্লান্ত পরিশ্রমের নীতি দ্বারা সংজ্ঞায়িত রাজত্ব’ তৈরি করে।

এক বিবৃতিতে তিনি আরও বলেন, ‘বারবার আমরা তার আতিথিয়তা দেখি, যেভাবে তিনি মানুষকে স্বাচ্ছন্দ্য দান করেছিলেন এবং কঠিন পরিস্থিতির মুহুর্তেও যথেষ্ট রসিকতার মধ্য দিয়ে কাজ করেছিলেন তাতে প্রভাবিত হয়েছিলাম’।

বেশ কয়েকটি অনুষ্ঠানে রানির সঙ্গে দেখা হয়েছিলও ওবামার।

ওবামা ছাড়াও ২০২১ সালে যুক্তরাজ্যে রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের সফরের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন বলেন, ‘তিনি তার বুদ্ধি দিয়ে আমাদের মুগ্ধ করেছিলেন। তার উদারতা দিয়ে আমাদের আন্দোলিত করেছিলেন এবং উদারভাবে তার প্রজ্ঞা আমাদের সঙ্গে শেয়ার করেছিলেন’।

সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ‘তাঁর (দ্বিতীয় এলিজাবেথ) উদার বন্ধুত্ব, দুর্দান্ত প্রজ্ঞা এবং হাস্যরসের বিস্ময়কর অনুভূতি কখনই ভুলবেন না’।

তিনি তার অনলাইন প্ল্যাটফর্ম সোশ্যাল ট্রুথে আরও লেখেন, ‘তিনি (দ্বিতীয় এলিজাবেথ) কী দুর্দান্ত এবং সুন্দরী ছিলেন- তার মতো কেউ ছিল না!’

আরেক সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ রানীর ‘ অনন্যতা, কমনীয়তা এবং বুদ্ধির’ প্রশংসা করেন।

রানী এলিজাবেথ তাঁর শাসনামলে ১২ জন প্রধানমন্ত্রীর দেখা পেয়েছেন। তাদের মধ্যে একজন হলে কানাডার দ্বিতীয় কমবয়সী প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। তিনি বলেন, তাঁর (রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ) কানাডিয়ানদের প্রতি সুস্পষ্ট গভীর এবং স্থায়ী ভালবাসা ছিল।

তিনি আরও বলেন, জটিল বিশ্বে তাঁর স্থিরতা এবং সংকল্প আমাদের সকলের জন্য স্বস্তি এনেছে।
কান্নাভেজা কণ্ঠে ট্রুডো বলেন, ‘তিনি ছিলেন আমার প্রিয় মানুষদের একজন, এবং আমি তাকে খুব মিস করব।’

এ ছাড়াও ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডর লেন বলেছেন, রানির সহানুভূতি এবং প্রতিটি উত্তরণ প্রজন্মের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনের ক্ষমতা তার কাছে সত্যিকার অর্থে গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহ্যের মূলে থাকা, সত্যিকারের নেতৃত্বের উদাহরণ।

নেদারল্যান্ডসের রাজা উইলেম-আলেকজান্ডার বলেন, তিনি ও রানি ম্যাক্সিমা ‘অটল এবং জ্ঞানী’ রানিকে ‘গভীর শ্রদ্ধা এবং স্নেহের সঙ্গে স্মরণ করছেন।

সুইডেনের রাজা ষোড়শ কার্ল গুস্তাফ বলেন, ‘তিনি সবসময় আমার পরিবারের কাছে প্রিয় এবং আমাদের ভাগ করা পারিবারিক ইতিহাসে মূল্যবান যোগসূত্র ছিল তার।’

বেলজিয়ামের রাজা ফিলিপ ও রানি ম্যাথিল্ডে বলেন, তিনি ‘একজন অসাধারণ ব্যক্তিত্ব... যিনি তার রাজত্বজুড়ে, মর্যাদা, সাহস এবং ভক্তি দেখিয়েছিলেন।’

রানির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক শোকবার্তায় জার্মানির চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎজও বলেন, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ভয়াবহতার পরে জার্মান-ব্রিটিশ পুনর্মিলনের বিষয়ে তাঁর প্রতিশ্রুতি অবিস্মরণীয় হয়ে থাকবে।

তা ছাড়াও এক টুইটার বার্তায় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন, ‘আমি তার আতিথিয়তা এবং উদারতা কখনই ভুলব না’।

তিনি আরও বলেন, ‘বৈঠক চলাকালে তিনি আমাকে মহাত্মা গান্ধী তার বিয়েতে উপহার দেওয়া রুমালটি দেখিয়েছিলেন। আমি সবসময় সেই অঙ্গ-ভঙ্গি লালন করব।’

মৃত্যুর আগে দুইবার যুক্তরাজ্য সফরের সময় রানির সঙ্গে বৈঠক করেছিলে মোদী।

ব্রিটেনের রানি মৃত্যুতে তার পরিবারের প্রতি সমবেদনা বাণী পাঠিয়েছেন সৌদি বাদশাহ সালমান ও ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান । বাণীতে বাদশাহ তাকে ‘নেতৃত্বের রোল মডেল যা ইতিহাসে অমর হয়ে থাকবে’ বলেও অভিহিত করেন।

রানির মৃত্যুতে ‘গভীর দুঃখপ্রকাশ করে জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিশ্বের অস্থির সময়ে ব্রিটেনকে নেতৃত্ব দেওয়া রানির মৃত্যু শুধু ব্রিটিশ জনগণের জন্য নয়, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের জন্যও একটি বড় ক্ষতি।’

জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস এক বিবৃতিতে রানির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন। বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘রানি এলিজাবেথ আফ্রিকা ও এশিয়ার উপনিবেশকরণ ও কমনওয়েলথের বিবর্তনসহ বহু দশকের ব্যাপক পরিবর্তনে ছিলেন একজন আশ্বস্তকারী।’

আন্তোনিও গুতেরেস আরও বলেন, ‘নিজেকে অটুট রাখা, তার জনগণের সেবার জন্য আজীবন উত্সর্গের প্রতি শ্রদ্ধাও নিবেদন করেন। বিশ্ব তার ‘ভক্তি এবং নেতৃত্বকে দীর্ঘকাল মনে রাখবে।

রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথকে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনও। নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট, অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীও শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথকে।

এসআইএইচ

 

Header Ad
Header Ad

খুলনায় ছাত্র-জনতার উচ্ছ্বাস, বুলডোজারের আঘাতে মাটিতে মিশে গেল ‘শেখ বাড়ি’

ছবি: সংগৃহীত

খুলনার ময়লাপোতা এলাকায় ‘শেখ বাড়ি’ নামে পরিচিত আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণকেন্দ্র আজ (বুধবার) রাতে বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের আহ্বানে বিপুলসংখ্যক ছাত্র-জনতা সেখানে জড়ো হয়ে বাড়িটির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন এবং সিটি করপোরেশনের দুটি বুলডোজার দিয়ে বাড়িটি ভেঙে ফেলার কাজ শুরু করেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আন্দোলনকারীরা শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। এর আগে গত ৪ আগস্ট ‘শেখ বাড়ি’তে প্রথম দফায় আগুন লাগানো হয়। সেদিন বাড়িটি খালি থাকায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। তবে ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের পর আবারও ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট চালানো হয়। একসময় যেখান থেকে খুলনা অঞ্চলের আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিয়ন্ত্রিত হতো, আজ সেটির অস্তিত্ব ধ্বংসস্তূপে পরিণত হলো।

প্রসঙ্গত, ‘শেখ বাড়ি’ ছিল সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চাচার মালিকানাধীন। এ বাড়িতে তাঁর চাচাতো ভাই, সাবেক সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন, শেখ সোহেল উদ্দিনসহ আরও কয়েকজন পরিবারের সদস্য বসবাস করতেন। তবে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক অস্থিরতার পরিপ্রেক্ষিতে এ বাড়ি দীর্ঘদিন ধরে ফাঁকা ছিল।

বুলডোজার চালানোর সময় ছাত্র-জনতার বিপুল উচ্ছ্বাস লক্ষ করা যায়। তাঁদের দাবি, বৈষম্যমূলক রাজনৈতিক শাসনের প্রতীক হয়ে উঠেছিল এই বাড়ি, তাই এটিকে সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করাই ছিল তাঁদের লক্ষ্য।

Header Ad
Header Ad

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল, বুলডোজার ছাড়াই গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল নেমেছে। আজ বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখে, সন্ধ্যা ৮টার দিকে রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি জাদুঘরের সামনে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা জড়ো হয়। তারা স্লোগান দিতে দিতে জাদুঘরের গেট ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে এবং ভাঙচুর শুরু করে। বিক্ষোভকারীরা বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালসহ জাদুঘরের বিভিন্ন স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত করে।

নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাষণ দেওয়ার ঘোষণার প্রতিবাদে এই বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়। বিক্ষোভকারীরা শেখ হাসিনার ভার্চুয়াল ভাষণের বিরোধিতা করে এবং তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দেয়।

বিক্ষোভের আগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে 'লং মার্চ টু ধানমন্ডি-৩২' নামে একটি কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হয়, যেখানে বিক্ষোভকারীরা ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়ি বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়ার আহ্বান জানায়। তবে, বুলডোজার ছাড়াই তারা নিজ হাতে ভাঙচুর চালায়।

এ ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত থাকলেও বিক্ষোভকারীদের থামাতে ব্যর্থ হয়। বিক্ষোভ ও ভাঙচুরের পর এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।

উল্লেখ্য, ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়িটি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি জাদুঘর হিসেবে পরিচিত, যেখানে তিনি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট নিহত হওয়ার আগে বসবাস করতেন।

Header Ad
Header Ad

আমরা কী করলাম, সেটি ভবিষ্যৎ প্রজন্ম বিচার করবে : প্রধান উপদেষ্টা

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আমরা কী করলাম বা করলাম না- ভবিষ্যৎ প্রজন্ম সেটি দিয়ে আমাদের বিচার করবে।

বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে নিজ কার্যালয়ে জনপ্রশাসন ও বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন গ্রহণ অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ড. ইউনূস বলেন, দেশের রাজনৈতিক দল ও অংশীজনদের ঐকমত্যে পৌঁছানোর জন্য এসব প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে এবং এর ভিত্তিতেই সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়িত হবে। তিনি আরও বলেন, "এটি জাতির জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ। আমি জাতির পক্ষ থেকে কমিশনের দুই চেয়ারম্যানসহ সকল সদস্যকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।"

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, "এই দুটি প্রতিবেদন দেশের প্রতিটি মানুষের জীবনে প্রভাব ফেলবে। আপনি দরিদ্র, মধ্যবিত্ত বা ধনী যেই হোন না কেন, এই সংস্কারের প্রভাব থেকে কেউই বাদ যাবেন না।"

তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, "কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়িত হলে নাগরিকরা তাদের প্রকৃত অধিকার ফিরে পাবেন। আমরা যেন সত্যিকারের নাগরিক হিসেবে মর্যাদা পাই, সেটিই আমাদের প্রত্যাশা।"

সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জনগণ, রাজনৈতিক দল ও সিভিল সোসাইটি অর্গানাইজেশনের হাতে তুলে দেওয়া হবে বলে জানান ড. ইউনূস। তিনি বলেন, "যাতে সবাই মনে করতে পারে, এখানে প্রকৃত সত্য বলা হয়েছে, ভুক্তভোগীদের বাস্তব চিত্র উঠে এসেছে। আমাদের তো পণ্ডিত হতে হবে না এটি বোঝার জন্য, কারণ প্রতিদিনই আমরা নানা অবিচারের শিকার হই।"

প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, "সংস্কার কমিশনের কাজ শুধু বাংলাদেশের জন্য নয়, এটি বিশ্বব্যাপী গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। বিশ্বের দরবারে এটি তুলে ধরতে হলে এর ইংরেজি অনুবাদ করা প্রয়োজন।"

কমিশনের সদস্যদের প্রশংসা করে তিনি বলেন, "আপনাদের প্রজ্ঞা, অভিজ্ঞতা ও গবেষণার সংমিশ্রণে এই প্রতিবেদন তৈরি হয়েছে, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে এক স্মরণীয় দলিল হয়ে থাকবে।"

তিনি আরও বলেন, "আমরা কী করলাম বা করলাম না, ভবিষ্যৎ প্রজন্ম আমাদের সেই কাজের জন্যই বিচার করবে। তারা প্রশ্ন করতে পারে, আপনারা তো পেয়েছিলেন, তাহলে বাস্তবায়ন করেননি কেন? কারণ, সবকিছু তো বইয়ের পাতায় লেখা আছে। এই কাজ জাতির জন্য এক মূল্যবান স্মারক হয়ে থাকবে।"

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খুলনায় ছাত্র-জনতার উচ্ছ্বাস, বুলডোজারের আঘাতে মাটিতে মিশে গেল ‘শেখ বাড়ি’
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল, বুলডোজার ছাড়াই গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘোষণা
আমরা কী করলাম, সেটি ভবিষ্যৎ প্রজন্ম বিচার করবে : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার বিচারের স্বার্থে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: তারেক রহমান
মুক্তিপনের প্রতিবাদ করায় ছাত্রদল নেতাকে কুড়াল দিয়ে কোপালেন আ'লীগের কর্মিরা
খুব দ্রুতই জবি ছাত্রদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠিত হবে: ছাত্রদল সভাপতি
বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী
নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ
চুয়াডাঙ্গায় সার কাণ্ডে বিএনপি ও যুবদলের ৫ নেতা বহিষ্কার
আজ বন্ধুর সাথে গোসল করার দিন
২ আলাদা বিভাগসহ দেশকে ৪ প্রদেশে ভাগ করার সুপারিশ
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় হাইকোর্টের রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ আসামিসহ সবাই খালাস
হাসিনার লাইভ প্রচারের আগেই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ উধাও
হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ওপর বিএনপি নেতাকর্মীদের হামলা
বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর
গাজীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সবজিবাহী পিকআপ খাদে, চালকসহ নিহত ৩
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনে জনগনের মতামত চাইলো হাসনাত  
এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  
মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব