বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪ | ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

রাজনীতির পিচেও কি ‘কামব্যাক ইনিংস’ ক্যাপ্টেন ইমরানের?

প্রধানমন্ত্রিত্ব হারানোর তিন মাস পর পাক পাঞ্জাব প্রদেশের উপনির্বাচনে জয় পেয়েছেন ইমরান খান। এ কি পাক রাজনীতিতে তার পুনরুত্থানের ইঙ্গিত?

তার নামের সঙ্গে ‘প্রত্যাবর্তন’ শব্দটি জুড়ে গিয়েছিল তিন দশক আগেই। অবসর ভেঙে ২২ গজের লড়াইয়ে ফিরে পাকিস্তানকে বিশ্বকাপ জেতানোর পর। এবার দেশের প্রধানমন্ত্রিত্ব হারানোর তিন মাসের মাথায় ভোট-রাজনীতিতে ইমরান খানের চমকপ্রদ জয় সেই ‘কামব্যাক’ জল্পনাকে নতুন মাত্রা দিল।

পাক পাঞ্জাব প্রদেশের আইনসভার ২০টি আসনের সাম্প্রতিক উপনির্বাচনে ১৫টিতেই জয় পেয়েছে ইমরানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)। সেখানে পাকিস্তান এবং পাক পাঞ্জাবের শাসকদল ‘পাকিস্তান মুসলিম লিগ (নওয়াজ)’ বা পিএমএল(এন) জিতেছে মাত্র চারটিতে! একটিতে জিতেছেন নির্দল প্রার্থী।

এর ফলে পাকিস্তানের বৃহত্তম প্রদেশে ইমরানের দলের ক্ষমতায় ফেরার সম্ভাবনা উজ্জ্বল হয়েছে। ঘটনাচক্রে, পাঞ্জাব প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী পদে রয়েছেন বর্তমান পাক প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের পুত্র হামজা। শুক্রবার পাঞ্জাব অ্যাসেম্বলির অধিবেশন ডেকে তাঁকে সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণের নির্দেশ দিয়েছে লাহৌর হাই কোর্ট। পাঞ্জাবে ক্ষমতা দখল করতে পারলে পাক রাজনীতিতে ইমরানের প্রতিপত্তি ফের বাড়তে শুরু করবে বলে মনে করছেন অনেকেই।

পিটিআইয়ের অন্দরে বিদ্রোহ, পিএমএল(এন), পাকিস্তান পিপলস পার্টি, মুত্তাহিদা মজলিস-ই-আমল, মুত্তাহিদা কওমি মুভমেন্টের মতো বিরোধী দলগুলির নজিরবিহীন জোট এবং পাক সুপ্রিম কোর্টের ধারাবাহিক ভর্ৎসনায় বিদ্ধ ইমরান গত ১০ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছিলেন। দেশ জুড়ে তুমুল অর্থনৈতিক সঙ্কটের জেরে সে সময় তার জনসমর্থনও তলানিতে ঠেকেছিল। কিন্তু পাঞ্জাব প্রদেশের সদ্যসমাপ্ত উপনির্বাচন ইঙ্গিত দিচ্ছে, ক্রিকেটের মতোই রাজনীতির ‘ঘূর্ণি পিচেও’ প্রত্যাবর্তন ঘটতে পারে ‘ক্যাপ্টেন’-এর।

প্রধানমন্ত্রিত্বের ‘ইনিংসের’ মাঝপথে ‘রান আউট’ হওয়ার সময় ইমরান জানিয়েছিলেন, বিদেশি ষড়যন্ত্রের কাছে মাথা নোয়াবেন না। লড়াই চালিয়ে যাবেন শেষ বল পর্যন্ত। শুধু মুখের কথা নয়, ক্ষমতা হারানোর পর আন্দোলনের ময়দানে নেমে প্রাক্তন পাক ক্রিকেট অধিনায়ক বুঝিয়ে দিয়েছিলেন, রাজনীতির ম্যাচ জিততেও লড়াই চলবে তার।

ঘটনাচক্রে, পাক বিচারবিভাগও গত তিন মাসে অনেক ক্ষেত্রে পাশে দাঁড়িয়েছে ইমরানের। শাহবাজ সরকার বলপ্রয়োগ করে ইসলামাবাদের ডি-চকের উদ্দেশে ইমরানের ‘আজাদি মার্চ’ রোখার চেষ্টা করলেও তাতে বাদ সাধে পাকিস্তানের শীর্ষ আদালত। ওই রাজনৈতিক কর্মসূচি ঘিরে অশান্তি এবং ধর্মদ্রোহের অভিযোগে ইমরানের বিরুদ্ধে মামলা রুজু হলেও তার গ্রেপ্তারিতে পাক সুপ্রিম কোর্ট নিষেধাজ্ঞা জারি করে।

পাক পাঞ্জাবের আইনসভার ওই ২০টি আসন ছিল ইমরানের পিটিআইয়ের দখলে। কিন্তু গত মার্চে পাক পার্লামেন্টের পাশাপাশি পাঞ্জাব আইনসভাতেও ইমরানের দলে ভাঙন ধরেছিল। বিদ্রোহীরা শরিফদের সঙ্গে হাত মেলানোয় মুখ্যমন্ত্রিত্ব হারাতে হয় পিটিআই নেতা উসমান বুঝদরকে। কুর্সিতে বসেন হামজা। কিন্তু এরপর ইমরানের আবেদন মেনে নিয়ে নির্বাচন কমিশন দলত্যাগী সদস্যদের বরখাস্ত করে উপনির্বাচন ঘোষণা করে।

পাঞ্জাবের উপনির্বাচনের এবার মাটি কামড়ে প্রচার চালিয়েছিলেন ইমরান। দলত্যাগীদের অনেককেই প্রার্থী করেছিল পিএমএল (এন)। তাদের ‘গদ্দার’ বলে তুলে ধরেছিলেন তিনি। ভোটের ফল বলছে, সেই অভিযোগ মানুষ বিশ্বাস করেছে। পাশাপাশি, গত তিন মাসে লাগামছাড়া মূল্যবৃদ্ধি এবং বেকারত্ব নিয়েও শাহবাজ ও হামজা সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে এই উপনির্বাচনে। বিশেষত, প্রবল আর্থিক সঙ্কটের আবহে শাহবাজ যে ভাবে জ্বালানিতে ভর্তুকি ছাঁটাই করেছেন, তাতে রোষ বেড়েছে দেশ জুড়ে।

গত কয়েক বছরে পাক রাজনীতির ধাঁচও অনেকটাই বদলে গিয়েছে বলে সে দেশের রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের একাংশ মনে করেন। তাদের মতে, পিএমএল (এন) বা পিপিপির মতো পরিবার-নির্ভর পুরনো দলের প্রভাব ক্রমশ কমছে। রাজনৈতিক আনুগত্যের উত্তরাধিকার নয়, পাকিস্তানের নতুন প্রজন্মের কাছে বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে তাদের সমস্যা সমাধানের অঙ্গীকার। পাঞ্জাবে উপনির্বাচনের ফল বলছে, নয়া প্রজন্ম ভরসা রাখছে ইমরানের ‘নয়া পাকিস্তান’ গড়ার প্রতিশ্রুতিতে। প্রসঙ্গত, পাকিস্তানের ভোটারদের ২০ শতাংশেরও বেশি নতুন প্রজন্মের।

যদিও পাকিস্তানের ইতিহাস বলছে, সে দেশে সব সময় জনসমর্থনের নিরিখে ভোটে জেতা যায় না। রাজনীতির উত্থান-পতনের নেপথ্যে বড় ভূমিকা থাকে পাক সেনাবাহিনীর। ২০১৮-র পার্লামেন্ট নির্বাচনের সময় পাক সেনাপ্রধান কমর জাভেদ বাজওয়ার সঙ্গে ইমরানের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল। বস্তুত, সে সময় সেনার বিরুদ্ধে ইমরানকে ভোটে জেতানোর জন্য কারচুপির অভিযোগও করেছিল পিএমএল (এন) এবং পিপিপি। কিন্তু চার বছরে পরিস্থিতি বদলে গিয়েছে অনেকটা। সরাসরি জেনারেল বাজওয়ার নাম না করলেও ইমরান এবং তার দলের নেতারা ক্ষমতা হারানোর জন্য দায়ী করেছেন সেনার এক ‘প্রভাবশালী অংশকে’।

২০২১ সালে পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থা আইএসআইয়ের প্রধান নিয়োগ ঘিরেই ইমরানের সঙ্গে জেনারেল বাজওয়ার বিরোধের সূত্রপাত। সে সময় আইএসআই প্রধান হিসেবে বাজওয়া-ঘনিষ্ঠ লেফটেন্যান্ট জেনারেল নাদিম আঞ্জুমের নিয়োগে আপত্তি করেছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইমরান। বহাল রাখতে চেয়েছিলেন ‘বাজওয়া-বিরোধী’ হিসাবে পরিচিত লেফটেন্যান্ট জেনারেল ফৈজ হামিদকে। যদিও সেনার চাপে শেষ পর্যন্ত ইমরানকে মতবদল করতে হয়েছিল।

সেনার মতোই গত সাড়ে সাত দশকে বার বার পাক রাজনীতিতে আমেরিকার ‘প্রভাব’ দেখা গিয়েছে। ২০১৮ সালের নির্বাচনের পর ইমরানের সঙ্গে ওয়াশিংটনের সখ্যও চোখ টেনেছিল। কিন্তু পরবর্তী সময়ে সেই সম্পর্কে ফাটল ধরে। প্রধানমন্ত্রীর কুর্সি থেকে উৎখাত হওয়ার পর ইমরান সরাসরি অভিযোগ করেন, তার সরকারের পতন ঘটাতে ষড়যন্ত্র করেছে আমেরিকা। আগামী বছরের পার্লামেন্ট ভোটের আগে সেই ‘পিচ’ কতটা মেরামত করা যায়, তার উপর ইমরানের ভোট-ভাগ্য অনেকটা নির্ভর করছে বলেই পাক রাজনীতি সম্পর্কে ওয়াকিবহালরা মনে করছেন।

 

সূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইন

 

Header Ad

জিয়া চ্যারিটেবল মামলায় খালেদা জিয়াসহ সব আসামি খালাস

ফাইল ছবি

জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়াসহ সব আসামিকে খালাস দিয়েছেন আদালত।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) সাজার বিরুদ্ধে খালেদা জিয়ার আপিল মঞ্জুর করে বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন। এর আগে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় বিচারিক আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে খালেদা জিয়ার আপিল শুনানির জন্য উদ্যোগ নেন তাঁর আইনজীবীরা।

আওয়ামী লীগ এর আমলে ২০১৮ সালের অক্টোবর মাসে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। একই সঙ্গে অন্য তিন আসামিকেও সাত বছরের কারাদণ্ড প্রদান করেন বিচারিক আদালত। খালেদা জিয়াসহ প্রত্যেককে জরিমানাও করা হয়। এ ছাড়া ট্রাস্টের নামে কেনা কাকরাইলে ৪২ কাঠা জমি বাজেয়াপ্ত করে তা রাষ্ট্রের অনুকূলে নেওয়ার আদেশ দেওয়াও হয়েছিলো। পরে এ রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন খালেদা জিয়া।

গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ৬ আগস্ট জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট ও জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় দণ্ড মওকুফ করে খালেদা জিয়াকে মুক্তি দেওয়া হয়।

Header Ad

আইনজীবী সাইফুল হত্যায় আটক ৩০

ছবি: সংগৃহীত

সম্প্রতি চট্টগ্রামের আদালত চত্বরে ঘটে যাওয়া হামলায় আইনজীবী সাইফুল ইসলামকে হত্যার ঘটনায় ৩০ জনকে আটক করা হয়েছে।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) চট্টগ্রাম শহরের বিভিন্ন স্থানে যৌথ বাহিনীর অভিযানে তাদের আটক করা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (জনসংযোগ) কাজী মোহাম্মদ তারেক আজিজ।

তিনি বলেন, যৌথবাহিনীর অভিযানে ৩০ জনকে আটক করা হয়েছে। যাচাই-বাছাই চলছে। দুটি মামলা প্রক্রিয়াধীন। যাচাই-বাছাই শেষে এসব মামলায় তাদের গ্রেপ্তার দেখানো হবে।

এ দিকে আইনজীবী হত্যাকাণ্ডের পর নগরীর বিভিন্ন স্থানে সতর্ক অবস্থান নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। সেনাবাহিনী, র‍্যাব, বিজিবি ও পুলিশের যৌথ দল নগরীর চেরাগী পাহাড় মোড় ও আন্দরকিল্লাসহ কয়েকটি স্থানে অবস্থান নিতে দেখা গেছে।

এর আগে, গত সোমবার ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। মঙ্গলবার তাকে চট্টগ্রামের আদালতে তোলা হয়। আদালত তার জামিন না মঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। আদালতে পাঠানোর পথে তাকে বহনকারী প্রিজন ভ্যান আটকে দেয় তার অনুসারীরা। তাদের সরিয়ে দিয়ে চিন্ময় কৃষ্ণকে কারাগারে নেওয়ার পথে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও আইনজীবীদের সঙ্গে চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর অনুসারীদের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। এ সময় সাইফুল ইসলাম আলিফ নামের এক আইনজীবী নিহত হয়েছেন।

Header Ad

বিচ্ছেদের পর সামান্থাকে ‘সেকেন্ড হ্যান্ড’ শুনতে হয়

ফাইল ছবি

এখনও পর্যন্ত প্রাক্তন স্বামীর বিয়ে নিয়ে কোনও মন্তব্য করেননি সামান্থা। তবে সম্প্রতি দক্ষিনি সিনেমার অভিনেতা নাগা চৈতন্যের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর কি কঠিন সময়ের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছে, সে বিষয়েই একটি সাক্ষাৎকারে কথা বলেছেন অভিনেত্রী সামান্থা রুথ প্রভু।

এমনকি তালাকপ্রাপ্ত মহিলা হওয়ার জন্য লোক তাকে কি নামে ডাকে, সেটাও আনলেন সামনে। যা কোনো মহিলার জন্যই সম্মানহানিকর।

গালাটা ইন্ডিয়াকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সামান্থাকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, বিয়ের গাউন পরিবর্তন করে, সেটি দিয়ে ড্রেস বানানোর পিছনে তার কী ভাবনা কাজ করেছিল।

জবাবে অভিনেত্রী বলেন, ‘যখন কোনও মহিলা বিবাহ বিচ্ছেদের মধ্য দিয়ে যান, তখন তার সঙ্গে অনেক লজ্জা এবং কলঙ্ক জড়িয়ে যায়। ‘সেকেন্ড হ্যান্ড, ইউজড (ব্যবহৃত), ওয়েস্টড লাইফ (জীবন নষ্ট)’ বলে প্রচুর কমেন্ট পাই।’

সামান্থা বলেন, ‘আপনাকে এমন একটি কোণে ঠেলে দেওয়া হয়, যেখানে আপনার সবসময় নিজেকে ব্যর্থ মনে হতে থাকে। আপনি অপরাধবোধের মধ্যে দিয়ে যান। লজ্জা কাজ করে যে, আপনি একসময় বিবাহিত ছিলেন, এখন আর নেই। যেসব পরিবার ও মেয়েরা এর মধ্য দিয়ে গেছে, তাদের জন্য এটা সত্যিই কঠিন পরিস্থিতি।’

এরপর গাউন কেটে ড্রেস বানানো প্রসঙ্গে সামান্থা বলেন, ‘প্রথমে খুব কষ্ট হয়েছিল। তারপর ঠিক করলাম, বদলে দেব। আমি এর মালিক। আমি এখন আলাদা হয়ে গেছি। ডিভোর্স হয়ে গেছে। সবসময় তো আর সব গল্প রূপকথা হয় না। তবে তার মানে এই নয় যে, কোনায় বসে কেঁদেই যাব। এটা হয়েছিল ঠিকই, তবে আমার জীবন শেষ হয়ে যায়নি। আমি খুশি, ভালো কিছু কাজ করছি, ভালো মানুষদের সঙ্গে মিশেছি।’

সামান্থা ২০১০ সালে নাগার্জুনার পুত্র এবং অভিনেতা নাগা চৈতন্যেরর সঙ্গে প্রথম কাজ করেন। এরপরই তারা ডেটিং শুরু করেন। ২০১৭ সালের ৬ অক্টোবর ঐতিহ্যবাহী হিন্দু রীতি অনুসারে গোয়ায় এবং তারপরে ৭ অক্টোবর ২০১৭ সালে খ্রিস্টান রীতিনীতি অনুসারে বিয়ে করেন।

২০২১ সালের জুলাই মাসে, অভিনেত্রী তার সোশ্যাল মিডিয়া থেকে আক্কিনেনি উপাধিটি সরিয়ে ফেলেন, এরপরই বিচ্ছেদের গুজব ছড়িয়ে পড়ে। তার কয়েক মাসের ব্যবধানে এই দম্পতি তাদের চতুর্থ বিবাহবার্ষিকীর কয়েকদিন আগে ২০২১ সালের অক্টোবরে অফিসিয়ালি বিচ্ছেদের ঘোষণা করেন।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জিয়া চ্যারিটেবল মামলায় খালেদা জিয়াসহ সব আসামি খালাস
আইনজীবী সাইফুল হত্যায় আটক ৩০
বিচ্ছেদের পর সামান্থাকে ‘সেকেন্ড হ্যান্ড’ শুনতে হয়
ইসকনের হামলার নিন্দা ও বিচারের দাবি শিবিরের
ভারতের বিবৃতি বন্ধুত্বের চেতনার পরিপন্থি: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
আইনজীবী সাইফুল হত্যার বিচারের দাবিতে জাহাঙ্গীরনগরে বিক্ষোভ মিছিল
ইউক্রেনে এক মাসে লন্ডনের অর্ধেকের সমান এলাকা দখল রাশিয়ার
লেবাননে ইসরায়েলের হামলায় নিহত অন্তত ২২
স্বৈরাচার পালিয়েছে কিন্তু লেজ রেখে গেছে, তারা ষড়যন্ত্র করছে: তারেক রহমান
সহজেই বাংলাদেশকে হারাল উইন্ডিজ
আইনজীবী হত্যায় প্রধান উপদেষ্টার নিন্দা, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান
এ আর রহমান আমার বাবার মতো: মোহিনী দে
ইসকন আন্দোলনে দেশি-বিদেশি ইন্ধন রয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সাইম আইয়ুবের বিস্ফোরক সেঞ্চুরিতে সমতায় ফিরলো পাকিস্তান
কে এই চিন্ময় কৃষ্ণ দাস, তাকে গ্রেপ্তার নিয়ে কেন এত হইচই
ভারত থেকে আলু ও পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ, বেড়েছে দাম
৮০ বছর বয়সেও মডেলিং করবেন রুনা খান
চট্টগ্রামে চিন্ময়ের অনুসারীদের হামলায় আইনজীবী নিহত
গুলিবিদ্ধ হওয়ার ২২ দিন পর নওগাঁ যুবদল নেতার মৃত্যু
ঢাকা ও চট্টগ্রামে ১০ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন