মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪ | ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

রাষ্ট্রদ্রোহ আইনে এখন কাউকে ধরা যাবে না: সুপ্রিম কোর্ট

ভারতে রাষ্ট্রদ্রোহ আইনে এখন কাউকে গ্রেপ্তার করা যাবে না। সুপ্রিম কোর্ট এই আইনের পর্যালোচনা শেষ না করা পর্যন্ত এই নির্দেশ বহাল থাকবে।

ভারতে রাষ্ট্রদ্রোহ আইন প্রথম চালু হয় ব্রিটিশ আমলে ১৮৭০ সালে। তারপর থেকে দেশ স্বাধীন হওয়ার ৭৫ বছর পরেও ওই প্রবল বিতর্কিত আইন চালু আছে। সুপ্রিম কোর্ট বুধবার জানিয়েছে, তারা এই আইন খতিয়ে দেখবে। যতদিন পর্যন্ত তারা আইনের পর্যালোচনা করবে, ততদিন নতুন করে কাউকে এই আইন প্রয়োগ করে গ্রেপ্তার করা যাবে না। যাদের ইতিমধ্যে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তারা জামিনের আবেদন করতে পারবেন। তাদের বিরুদ্ধে মামলাও এখন স্থগিত থাকবে। নতুন করে এই আইনে কাউকে গ্রেপ্তার করলে তিনি সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হতে পারবেন।

রাষ্ট্রদ্রোহ আইনে কতজন আটক?

সুপ্রিম কোর্টে আবেদনকারীদের পক্ষে দাঁড়িয়েছেন আইনজীবী কপিল সিবাল। তিনি শুনানির সময় বলেছেন, সারা দেশে ৮০০টি রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা করা হয়েছে। তার জেরে ১৩ হাজার মানুষকে জেলে আছেন।

ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ড ব্যুরোর তথ্য উদ্ধৃত করে ইকনমিক টাইমসের রিপোর্ট জানাচ্ছে, ২০১৬-র তুলনায় ২০১৯ সালে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে মামলার সংখ্যা ১৬০ শতাংশ বেড়েছে। ২০১৯ সালে ৯৬ জনকে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল, তার মধ্যে মাত্র দুইজনের শাস্তি হয়েছে। গ্রেপ্তার করা ৯৬ জনের মধ্যে ৫৫ জনের বয়স ১৮ থেকে ৩০-এর মধ্যে। ওই বছর কর্ণাটকে সবচেয়ে বেশি মানুষকে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়। তালিকায় এর পরেই আছে আসাম, জম্মু ও কাশ্মীর এবং উত্তরপ্রদেশ।

আইন কী বলছে

ব্রিটিশ ভারতে ১৮৬২ সালে দণ্ডবিধি চালু হয়। তখন সেখানে রাষ্ট্রদ্রোহ নিয়ে কোনো সেকশন ছিল না। ১৮৭০ সালে ধারাটি যুক্ত হয়। বালগঙ্গাধর তিলককে প্রথম এই ধারা অনুসারে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে মহত্মা গান্ধীকেও ইয়ং ইন্ডিয়ার লেখার জন্য রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।

এই আইনে বিনা ওয়ারেন্টে কাউকে গ্রেপ্তার করা যায় এবং তাকে জেলে পাঠানো যায়। ১৯৬২ সালে কেদারনাথ মামলায় সুপ্রিম কোর্ট এই আইনকে সাংবিধানিক ঘোষণা করেও জানায়, সরকারের সমালোচনা করা হলে, তাকে কোনোভাবেই দেশদ্রোহ বলা যাবে না। সুপ্রিম কোর্ট গতবছর প্রশ্ন তোলে, স্বাধীনতার ৭৫ বছর পরেও কি এই আইনের প্রয়োজন আছে? তারা জানায়, সরকার পুরনো প্রচুর আইনকে বাতিল করেছে। তাহলে এই আইনের পর্যালোচনা কেন করা হবে না?

নরেন্দ্র মোদী সরকার ক্ষমতায় আসার পর দেশদ্রোহের অভিযোগে গ্রেপ্তার ও মামলার সংখ্যা ভয়ংকরভাবে বেড়ে গেছে বলে কংগ্রেস সহ বিরোধীদের অভিযোগ।

সরকারের মত

মোদী সরকার প্রথমে সুপ্রিম কোর্টে জানায়, সরকার যতক্ষণ এই আইন খতিয়ে না দেখছে, ততক্ষণ সুপ্রিম কোর্ট যেন পর্যালোচনা না করে। পরে তারা এই অবস্থান থেকে সরে আসে। সলিসিটার জেনারেল তুষার মেহতা সর্বোচ্চ আদালতকে জানান, কেন্দ্রীয় সরকার এই আইনে কিছু বদল করতে চায়। বদলটা হলো, পুলিশ সুপার বা তার সমান পদমর্যাদার কোনো অফিসার যদি মনে করেন, রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা করা যায়, তাহলেই তা করা যাবে। আর ওই অফিসারকে লিখিতভাবে জানাতে হবে, কেন রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা করা হচ্ছে।

কেন্দ্রীয় সরকারের আবেদন ছিল, রাষ্ট্রদ্রোহের যে মামলা চলছে, সেগুলিকে থামিয়ে দেয়া উচিত হবে না। কারণ, এর সঙ্গে সন্ত্রাসবাদ, টাকা নয়ছয় ও অর্থ বিদেশে পাঠানোর ঘটনা জড়িত থাকতে পারে। এগুলি নিয়ে সংশ্লিষ্ট আদালতই সিদ্ধান্ত নিক। বিচারবিভাগকে ভরসা করা উচিত।

সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ

কিন্তু সরকারের আবেদন খারিজ করে দিয়েছে সর্বোচ্চ আদালত। তিন বিচারপতির বেঞ্চ জানিয়েছে, যতদিন তারা বিষয়টি বিবেচনা করবেন, আইন পর্যালোচনা করবেন, ততদিন এই আইন প্রয়োগ করে কোনো নতুন করে মামলা হবে না। বিচারপতিরা জানিয়েছেন, কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের উপর তাদের ভরসা আছে যে, তারা নতুন করে এই আইন প্রয়োগ করবেন না। যদি কারো বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের কারণে এফআইআর হয়, তিনি সুপ্রিম কোর্টে আবেদন জানাতে পারবেন। আর এখন দেশদ্রোহের অভিযোগে করা সব মামলার বিচার বন্ধ থাকবে। সুপ্রিম কোর্ট যতদিন কোনো সিদ্ধান্ত না নেয়, ততদি্ন পর্যন্ত মামলাগুলি নিয়ে আর এগোনো যাবে না। যাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তারা জামিনের আবেদন জানাতে পারবেন।

সূত্র: ডয়চে ভেলে

Header Ad

সাইম আইয়ুবের বিস্ফোরক সেঞ্চুরিতে সমতায় ফিরলো পাকিস্তান

ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তান ক্রিকেট যেমন নাটকীয়তায় ভরা, তেমনি তাদের দলটির পারফরম্যান্সও চরম অনিশ্চিত।প্রথম ওয়ানডেতে ব্যাটিং ধস দেখেছিল পাকিস্তান। হারে সিরিজ শুরু করা সফরকারী দল অবশ্য দ্বিতীয় ম্যাচে দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছে। দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ১০ উইকেটে জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে তিন ম্যাচের সিরিজে সমতা ফিরিয়েছে পাকিস্তান।

জিম্বাবুয়ের দেওয়া ১৪৬ রানের লক্ষ্য পাকিস্তান পেরিয়েছে ১৯০ বল এবং ১০ উইকেট হাতে রেখেই। বড় ব্যবধানের এই জয় নিশ্চিত করার পথে ৫৩ বলেই ওয়ানডেতে নিজের প্রথম সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন সাইম আইয়ুব। যা ফরম্যাটটিতে পাকিস্তানি কোনো ব্যাটারের তৃতীয় দ্রুততম। বাঁ-হাতি এই ওপেনার শেষ পর্যন্ত ১১৩ রানে অপরাজিত ছিলেন। ৬২ বলের ইনিংসে ১৭টি চার ও ৩টি ছয় হাঁকান সাইম। আরেক ওপেনার আব্দুল্লাহ শফিক করেন অপরাজিত ৩২ রান।

এর আগে বুলাওয়ের কুইন্স স্পোর্টস ক্লাব মাঠে সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় জিম্বাবুয়ে। নিজেদের ইনিংসের শুরু থেকেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়েছে ক্রেইগ আরবাইনের দলটি। দলীয় ৬ রানে ওপেনার তাদিওয়ানাশি মারিমানি (৪), ২৩ রানে জয়লর্ড গাম্বি (৫) আউট হলে স্বাগতিকরা বিপদে পড়ে যায়। এরপর কয়েকজন ব্যাটার থিতু হলেও ইনিংস লম্বা করতে ব্যর্থ হয়েছেন।

জিম্বাবুয়ের পক্ষে সর্বোচ্চ ৩৩ রান করেছেন ডিওন মায়ার্স। এ ছাড়া শন উইলিয়ামস ৩১, অধিনায়ক আরবাইনের ১৮ ও সিকান্দার রাজার ১৭ রানই কেবল সম্বল ছিল জিম্বাবুয়ের। ৩২.৩ ওভারে তারা অলআউট হয়ে যায় ১৪৫ রানে। বিপরীতে পাকিস্তানের হয়ে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নিয়েছেন স্পিনার আবরার আহমেদ। এ ছাড়া সালমান আগা ৩ এবং সাইম আইয়ুব ও ফয়সাল আকরাম একটি করে শিকার ধরেন।

১৪৬ রানের ছোট লক্ষ্য তাড়ায় শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ছিলেন সাইম। তার সঙ্গে শফিকের ওপেনিং জুটিতে ১০ ওভারেই পাকিস্তান ৭১ রান তোলে। একপ্রান্তে সাইম দ্রুতগতিতে রান তুললেও, শফিক ছিলেন শান্ত-ধীরস্থির। শেষ পর্যন্ত দুজন অপরাজিত থেকেই পাকিস্তানের বড় জয় নিশ্চিত করেন। এই জয়ে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ১-১ সমতা ফেরাল পাকিস্তান। সিরিজের শেষ ম্যাচে জিম্বাবুয়ে-পাকিস্তান ২৮ নভেম্বর মুখোমুখি হবে।

Header Ad

কে এই চিন্ময় কৃষ্ণ দাস, তাকে গ্রেপ্তার নিয়ে কেন এত হইচই

চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সোমবার (২৫ নভেম্বর) বিকেলে ইসকন নেতা এবং বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী গ্রেপ্তার হন। চট্টগ্রাম নগরীর নিউমার্কেট মোড়ের স্বাধীনতা স্তম্ভে জাতীয় পতাকা অবমাননার অভিযোগে তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়, যার পরিপ্রেক্ষিতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

এই ঘটনার পরপরই প্রতিবাদ ও নিন্দা জানায় ভারত এবং দেশটির শাসক দল বিজেপি। এখন প্রশ্ন হলো, কে এই চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী? আর কেনইবা তাকে গ্রেপ্তার হতে হলো কিংবা গ্রেপ্তারের পরই বা কেন চারদিকে এতো আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হলো?

চিন্ময় কৃষ্ণ দাস আসল নাম ছিল চন্দন কুমার ধর। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর একাধিক সমাবেশের নেতৃত্ব দেন তিনি। তার দাবি, সনাতন ধর্মাবলম্বীদের উপর হওয়া 'নিপীড়নের' বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতেই এ সমাবেশ। তবে তার কর্মকাণ্ড নিয়ে বিতর্ক দানা বাঁধে।

বিশেষত গত অক্টোবরে চট্টগ্রামে একটি মিছিলের সময় বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার অবমাননার অভিযোগ ওঠে তার বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় তার বিরুদ্ধে মামলাও করা হয়, যে মামলায় বর্তমানে তিনি কারাবন্দী। তবে তার সমর্থকদের দাবি, তাকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশের প্রতিবাদে আদালত প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ করেছেন সনাতন সম্প্রদায়ের কয়েক হাজার মানুষ।

ধর্মীয় এই নেতাকে গ্রেপ্তারের বিষয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশের মুখপাত্র তালেবুর রহমান জানিয়েছেন, কৃষ্ণ দাসের বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তাধীন রয়েছে। তবে সুনির্দিষ্টভাবে কী অভিযোগ আনা হয়েছে, সে বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি।

এদিকে, যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া জানিয়েছেন, চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ইসকনের নেতা হিসেবে নয়, বরং রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগে। তিনি বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব এবং রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্র বা অপচেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না।

Header Ad

ভারত থেকে আলু ও পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ, বেড়েছে দাম

ভারত থেকে আলু ও পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ। ছবি: সংগৃহীত

স্লট বুকিং জটিলতায় দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে আলু ও পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ রয়েছে। মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) সকাল থেকে এই বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি হয়নি। তবে সোমবার (২৫ নভেম্বর) আগের স্লটে বুকিং করা দুই ট্রাক আলু আমদানি হয়েছে।

এতে করে হিলি স্থলবন্দর এলাকায় বেড়েছে সব ধরনের আলু ও পেঁয়াজের দাম। ভারতীয় আলু ৭০ টাকায়, দেশি আলু ৭৫ টাকায় এবং ভারতীয় পেঁয়াজ ৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) সকাল থেকে এ বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি হয়নি। তবে সোমবার আগের বুকিং করা ২ ট্রাক আলু আমদানি হয়েছে। প্রতি কেজি আলু ৭০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে বন্দরে; যা একদিনের ব্যবধানে কেজিতে ১০ টাকা বেড়েছে আলুর দাম তবে স্বাভাবিক রয়েছে পেঁয়াজের দাম।

সবশেষ রোববার ১৪ ট্রাকে ৩৯৬ মেট্রিক টন পেঁয়াজ ও ৭২ ট্রাকে দুই হাজার মেট্রিক টন আলু আমদানি হয়েছে এই বন্দর দিয়ে। এরপর রপ্তানিতে স্লট বুকিং বন্ধ করে দেয় দেশটির রাজ্য সরকার।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভারতের একজন রপ্তানিকারক বলেন, রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় হঠাৎ করে পেঁয়াজ ও আলুর দাম বেড়ে যাবার কারণে রাজ্য সরকার এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তবে আমরা বৈঠক করব সরকারের প্রতিনিধির সাথে যাতে অন্য রাজ্য থেকে হলেও বাংলাদেশে আলু ও পেঁয়াজ রপ্তানি করতে পারি। এ ছাড়াও আমাদের যেসব গাড়ি লোডিং অবস্থায় রয়েছে সেগুলোর স্লট বুকিং না দিলে আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হব।

হিলি স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন শিল্পী বলেন, ভারত থেকে পণ্য আমদানি করতে পশ্চিমবঙ্গে রাজ্য সরকারের স্লট বুকিং নিতে হয় যা অনলাইন সিস্টেমে। হঠাৎ করে রোববার অনলাইন সিস্টেম বন্ধ করে দিয়েছে বলে জানান ভারতের রপ্তানিকারকরা। ফলে স্লট বুকিং দিতে পারছি না আমরা। যার কারণে পেঁয়াজ ও আলু আমদানিতে শঙ্কা দেখা দিয়েছে। বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি হয়নি তবে আগের বুকিং করা আলু সোমবার এসেছে দুই ট্রাক। স্লট বুকিং খুলে না দেওয়ায় মঙ্গলবার থেকে আলু ও পেঁয়াজ বন্দর দিয়ে আমদানি হচ্ছে না।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সাইম আইয়ুবের বিস্ফোরক সেঞ্চুরিতে সমতায় ফিরলো পাকিস্তান
কে এই চিন্ময় কৃষ্ণ দাস, তাকে গ্রেপ্তার নিয়ে কেন এত হইচই
ভারত থেকে আলু ও পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ, বেড়েছে দাম
৮০ বছর বয়সেও মডেলিং করবেন রুনা খান
চট্টগ্রামে চিন্ময়ের অনুসারীদের হামলায় আইনজীবী নিহত
গুলিবিদ্ধ হওয়ার ২২ দিন পর নওগাঁ যুবদল নেতার মৃত্যু
ঢাকা ও চট্টগ্রামে ১০ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
চিন্ময় কৃষ্ণকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদ জানিয়ে ভারতের বিবৃতি
সম্প্রদায়ের নেতা হিসেবে নয়, রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় চিন্ময় গ্রেফতার: আসিফ মাহমুদ
সংবিধানের ৬২ জায়গায় সংশোধনের প্রস্তাব বিএনপির
বঙ্গবন্ধু রেল সেতুতে চলল পরীক্ষামূলক ট্রেন
শাপলা চত্বর গণহত্যায় শেখ হাসিনাসহ ৪৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ
এখনও দেশের প্রতিষ্ঠিত অনেক গণমাধ্যম ভুল সংবাদ ও গুজব প্রচার করছে : উপদেষ্টা নাহিদ
চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিন নামঞ্জুর, কারাগারে প্রেরণ
ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে উত্তাল পাকিস্তান, নিহত ছয়
কুমিল্লায় ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত
সিএমপি হেফাজতে ইসকনের চিন্ময় কৃষ্ণ, তোলা হবে আদালতে
মুরগির বাচ্চায় সিন্ডিকেট, দৈনিক হাতিয়ে নিচ্ছে ৯ কোটি টাকা
দেশের বাজারে স্বর্ণের নতুন দাম আজ থেকে কার্যকর
খালেদা জিয়াকে উমরাহ পালনের আমন্ত্রণ সৌদির