মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪ | ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ডনের সম্পাদকীয়

অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের মুখে পাকিস্তান

সম্প্রতি পাকিস্তানের পার্লামেন্টে অনাস্থা ভোটে ইমরান খান সরকারের পতন হয়। ক্ষমতায় আসে শাহবাজ শরিফের নেতৃত্বাধীন জোট সরকার। তবে এ সরকারের সামনে রয়েছে ভয়াবহ অর্থনৈতিক সংকটের শঙ্কা। পাকিস্তানের শীর্ষ দৈনিক ডনের সম্পাদকীয়তে এ অর্থনৈতিক সংকটের মূল কারণগুলো তুলে ধরা হয়। সেখানে বলা হয়, যে কোনো হিসাবে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি মারাত্মক খারাপ অবস্থায় চলে গেছে। নতুন সরকারকে এখনই সংকট থেকে উত্তরণে কাঠামোগত সংস্কারে হাত দিতে হবে।

শাহবাজ শরিফের নতুন জোট সরকার এমন এক অর্থনীতি পেয়েছে, যেখানে মুদ্রাস্ফীতি চরম রূপ নিয়েছে। ব্যাপক রাজস্ব ঘাটতি, বিনিময় ভারসাম্যহীনতা ও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভেও সংকট দেখা দিয়েছে। এ পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে রাজনৈতিক অস্থিরতা।

পাকিস্তানের সাবেক অর্থমন্ত্রী শওকত তারিনের যুক্তি, ২০১৮ সালে ক্ষমতায় আসার সময় তেহরিক-ই-ইনসাফ যে অর্থনীতি পেয়েছিল, সেটিকে আরও ভালো অবস্থায় রেখে যাওয়া হয়েছে। যা অস্বীকার করার উপায় নেই।

অর্থনীতিকে আরও উন্নত অবস্থায় নিয়ে যাওয়া কিংবা মুদ্রাস্ফীতিতে-জর্জরিত নাগরিকদের দ্রুত স্বস্তি দেওয়ার চেষ্টা নতুন সরকারের জন্য একটি ভয়ানক কঠিন কাজই হবে। তাই বলে পরিস্থিতি নিয়ে বাড়াবাড়ি করা কোনোভাবেই সহায়ক হবে না। বরং তাতে জটিলতা আরও বাড়বে।

মঙ্গলবার তাড়াহুড়ো করেই একটি সংবাদ সম্মেলন করেছেন পাকিস্তানের অর্থ উপদেষ্টা হতে যাওয়া মিফতাহ ইসমাইল। এতে দুই অর্থবছরের রাজস্ব হিসাব ও বিনিময় ভারসাম্যহীনতার ঘাটতি নিয়ে তিনি কথা বলেন। ঘটনার উপরের দিক হচ্ছে এটি। কিন্তু এ রকম বাড়াবাড়ি আমরা আগেও দেখেছি। প্রতিটি নতুন সরকারই অপ্রয়োজনীয়ভাবে পূর্বসূরিদের সুনামহানি করতে অর্থনৈতিক সংকটকে বাস্তবতার চেয়ে আরও বড় করে তুলে ধরে আসছে।

বর্তমান সময়ে পাকিস্তানে চলতি হিসাব ভারসাম্যে ঘাটতি ক্রমাগত বাড়ছে। কিন্তু মিফতাহ ইসমাইলের দাবি অনুসারে বর্তমানে সেই ভারসাম্যহীনতা দুই হাজার কোটি মার্কিন ডলারে পৌঁছানো অসম্ভব।

সাধারণভাবে কোনো দেশের নিয়মিত বৈদেশিক লেনদেন পরিস্থিতি বোঝা যায় চলতি হিসাবের মাধ্যমে। আমদানি-রফতানিসহ অন্যান্য নিয়মিত আয়-ব্যয় এতে অন্তর্ভুক্ত হয়। এখানে উদ্বৃত্ত হলে চলতি লেনদেনের জন্য দেশকে কোনো ঋণ করতে হয় না। আর ঘাটতি থাকলে তা পূরণ করতে ঋণ নিতে হয়।

পাকিস্তানের রাজস্ব ঘাটতিও দিনে দিনে ঊর্ধ্বমুখী হচ্ছে। আর মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) ছয় শতাংশের কিছুটা বেশি হতে পারে। আগের সরকারের আমলেও ঠিক এই হিসাব করা হয়েছিল। কিন্তু চলতি রাজস্ব বছরে তা ১০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়ে যাবে বলে দাবি করা একটু অতিরিক্তই হয়ে যাবে।

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ তলানিতে ঠেকছে। কিন্তু রাষ্ট্রীয় ব্যাংক বলছে, বর্তমান অর্থবছরে পাকিস্তানের বাহ্যিক অর্থায়ন পরিচিত উৎসগুলো থেকেই পুরোপুরি পূরণ করতে হবে।

দেশটির অর্থনীতি যে মারাত্মক সংকটে, তা বলার আর অপেক্ষা রাখে না। পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ যে অর্থনীতি পেয়েছিল, বর্তমানে তা আরও খারাপ অবস্থায় চলে গেছে। এই ঘটনাকে অস্বীকারের কোনো সুযোগ নেই। আগের সরকার তৃতীয় দফায় ধনীদের কর মওকুফ করায় ১০০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণসহায়তা দিতে বিলম্ব করে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল। এতে পরিস্থিতি আরও জটিল আকার ধারণ করেছে। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও অস্থিরতা।

চীনও আড়াইশ কোটি মার্কিন ডলারের ঋণ দেওয়ার অঙ্গীকার করেও সময় নিচ্ছে। তারা পাকিস্তানের রাজনৈতিক পরিস্থিতি স্থিতিশীল হওয়ার অপেক্ষায় আছেন।

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল যখন প্রত্যাশামতো ফিরে আসে, তখন ঋণদাতা প্রতিষ্ঠানটির কাছে অঙ্গীকার রক্ষার প্রতিজ্ঞা করেন মিফতাহ ইসমাইল। চীনও সাহায্যের হাত বিস্তৃত করেছে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এভাবে বাড়তে শুরু করেছে।

প্রশ্ন হচ্ছে, অর্থনীতিকে জোরালোভবে পুনরুজ্জীবিত করতে পাকিস্তানের নতুন শাসকেরা বড় কাঠামোগত সমস্যাগুলোর সমাধান করতে পারবে কিনা। তা নিশ্চিত করতে হলে রাজস্ব খাতে প্রবৃদ্ধি বাড়াতে হবে। পাশাপাশি করের মাধ্যমে রাজস্ব আয় আরও সম্প্রসারিত করতে হবে, ক্ষমতাবানদেরও ছাড় দেওয়া যাবে না। তাদের কাছ থেকে যথাযথভাবে কর আদায় করতে হবে। ধনীরা যাতে কর না দিয়ে রেহাই পেয়ে না যান।

আয় ও ব্যয়ের ব্যবধান কমিয়ে আনতে স্টিল মিল ও পাকিস্তান আন্তর্জাতিক এয়ারলাইনসের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোকে বেসরকারিকরণ করতে হবে।

রফতানি চাঙ্গা করাসহ আমদানির অর্থ পরিশোধের জন্য উল্লেখযোগ্য উৎপাদন বাড়াতে শাসন ও নীতিগত সংস্কারে মনোযোগ দিতে হবে। এসব রাজস্ব ও উৎপাদনশীলতা সংস্কারে জোট সরকারের হাতে খুব সময়ও নেই। কিন্তু দীর্ঘস্থায়ীভাবে টেকসই অর্থনৈতিক উন্নয়নে কাঠামোগত পরিবর্তনে এই সরকারকেই হাত দিতে হবে। কাজেই নির্বাচনকে সামনে রেখে তারা জনতুষ্টিমূলক পদক্ষেপ নেবে না বলেই আশা করা যায়।

এসএ/

Header Ad

সিএমপি হেফাজতে ইসকনের চিন্ময় কৃষ্ণ, তোলা হবে আদালতে

ছবি: সংগৃহীত

ইসকনের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) হেফাজতে দিয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।

মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) সকালে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবি) রেজাউল করিম মল্লিক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে চট্টগ্রামে পাঠানো হয়েছে। তিনি বর্তমানে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) হেফাজতে রয়েছেন। সেখানে তার বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে বর্তমানে সিএমপি কোতয়ালি থানায় রাখা হয়েছে। চট্টগ্রামে তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের একটি মামলা রয়েছে। সেই মামলায় মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) দুপুরে চট্টগ্রাম আদালতে তোলা হবে তাকে।

এর আগে, সোমবার (২৫ নভেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ও চট্টগ্রামের পুণ্ডরীক ধামের অধ্যক্ষ চিন্ময় কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারীকে রাজধানীর বিমানবন্দর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।

জানা যায়, গত ২৫ অক্টোবর চট্টগ্রামে সমাবেশ করে বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ মঞ্চ। চিন্ময় কৃষ্ণ দাস এই মঞ্চেরও মুখপাত্র। ওই সমাবেশের পরপরই চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের বিরুদ্ধে জাতীয় পতাকা অবমাননার অভিযোগ এনে চট্টগ্রামে একটি রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা করেন বিএনপি নেতা ফিরোজ খান (পরে বহিষ্কৃত)।

সম্প্রতি বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ মঞ্চ ও বাংলাদেশ সম্মিলিত সংখ্যালঘু জোট নামে দুটি সংগঠন ‘বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের’ ব্যানারে কর্মসূচি পালন শুরু করে। নতুন এই জোটের মুখপাত্র করা হয় চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে।

Header Ad

মুরগির বাচ্চায় সিন্ডিকেট, দৈনিক হাতিয়ে নিচ্ছে ৯ কোটি টাকা

ছবি: সংগৃহীত

আগামী ১৫ দিনের মধ্যে দেশের বাজারে মুরগীর বাচ্চার অতিরিক্ত দাম স্থিতিশীল করে সিন্ডিকেট ভাঙতে না পারলে এবং প্রান্তিক খামারিদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে কার্যকর পদক্ষেপ না নেয়, তাহলে ঠাকুরগাঁও জেলার সব প্রান্তিক খামার বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে এক গণ বিবৃতি দেয় পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিএ) এর সভাপতি মো. সুমন হাওলাদার। তিনি বলেন, দেশের বাজারে মুরগির বাচ্চার অতিরিক্ত দাম রেখে ক্রেতার পকেট থেকে প্রতিদিন ৯ কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে।

মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) সকালে বাংলাদেশ পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিএ) পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা বলা হয়েছে।

সংগঠনের সভাপতি মো. সুমন হাওলাদারের সই করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, প্রান্তিক খামারিদের সুরক্ষায় সরকারের জরুরি হস্তক্ষেপের আহ্বান জানাচ্ছি। যদি আগামী ১৫ দিনের মধ্যে সিন্ডিকেট ভাঙতে এবং প্রান্তিক খামারিদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে কার্যকর পদক্ষেপ না নেয় তাহলে ঠাকুরগাঁও জেলার সব প্রান্তিক খামার বন্ধ করার কঠিন সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

তিনি আরও জানান, গত ১৫ সেপ্টেম্বর ডিম ও মুরগির দাম বেঁধে দেয় সরকার। তখন একটি মুরগির বাচ্চার দাম ছিল ৩০-৩৫ টাকা। অথচ পরবর্তী সময়ে মুরগির বাচ্চা উৎপাদনকারী কর্পোরেট কোম্পানিগুলো মুরগির বাচ্চার সংকট তৈরি করে ১৬ সেপ্টেম্বর থেকে আজ পর্যন্ত ৬০-১১০ টাকায় বিক্রি করছে।

তিনি দাবি মতে, প্রতিদিন সব জাতের মুরগির বাচ্চা ৩০ লাখ উৎপাদন করা হয়। যদি একটি মুরগির বাচ্চায় গড়ে ৩০ টাকা করে বেশি নেওয়া হয় তাহলে প্রতিদিন ৯ কোটি টাকা প্রান্তিক খামারিদের কাছ থেকে অতিরিক্ত মুনাফা করছে কোম্পানিগুলো। বাংলাদেশের পোল্ট্রি খাত বর্তমানে একটি গভীর সংকটের মধ্যে রয়েছে। দেশের শীর্ষ মুরগির বাচ্চা উৎপাদনকারী কোম্পানিসহ (কাজী ফার্মস, নাহার অ্যাগ্রো, প্যারাগন গ্রুপ, নারিশ পোলট্রি অ্যান্ড হ্যাচারি, সিপি বাংলাদেশ) আরও ১০-১২টি কর্পোরেট কোম্পানি সিন্ডিকেট করে পোল্ট্রি সেক্টরে
একচেটিয়া আধিপত্য বিস্তার করেছে। এ সিন্ডিকেটের হাত থেকে প্রান্তিক খামারিদের রক্ষা করে বন্ধ খামারগুলোকে উৎপাদনে ফিরিয়ে আনতে হবে।

সুমন হাওলাদার বলেন, সিন্ডিকেটের কারণে ফিড ও মুরগির বাচ্চার দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ছে। যা প্রান্তিক খামারিদের উৎপাদন খরচ ব্যাপকভাবে বাড়িয়ে দিচ্ছে। উৎপাদন খরচের তুলনায় ডিম ও মুরগির বিক্রয় মূল্য অত্যন্ত কম থাকায় প্রান্তিক খামারিরা তাদের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্য মূল্য পাচ্ছেন না। এ সংকটের কারণে বহু প্রান্তিক খামারি তাদের ব্যবসা বন্ধ করতে বাধ্য হচ্ছেন। যা দেশের খাদ্য নিরাপত্তা এবং অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য বড় হুমকি।

এ অবস্থায় দেশের পোল্ট্রি শিল্প রক্ষায় বাংলাদেশ পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে বেশকিছু দাবিও জানানো হয়েছে। সেগুলো হচ্ছে–

১. ফিড এবং মুরগির বাচ্চার বাজারে সিন্ডিকেট বন্ধ করে প্রতিযোগিতামূলক পরিবেশ তৈরি করতে হবে।

২. কর্পোরেট কোম্পানির বাণিজ্যিক ডিম এবং মুরগি উৎপাদন বন্ধ করতে হবে।

৩. প্রান্তিক খামারিদের জন্য সহজ শর্তে জামানতবিহীন ঋণ সুবিধা এবং বিশেষ প্রণোদনা চালু করতে হবে।

৪. সরকারকে কঠোরভাবে বাজার মনিটরিং করতে হবে। যাতে ডিম, মুরগি এবং পোল্ট্রি উপকরণের দাম নিয়ন্ত্রণে থাকে।

৫. ফিডের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে পোল্ট্রি ফিড উৎপাদনে আরও প্রতিযোগিতামূলক পরিবেশ তৈরি করতে হবে।

Header Ad

দেশের বাজারে স্বর্ণের নতুন দাম আজ থেকে কার্যকর

ছবি: সংগৃহীত

দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম ভরিতে ১ হাজার ৮৯০ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ লাখ ৪০ হাজার ৩৭৬ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)।

নতুন এই দাম আজ (২৬ নভেম্বর) থেকেই কার্যকর হবে বলে জানিয়েছেন বাজুস। গতকাল (২৫ নভেম্বর) সোমবার রাতে সংগঠনটি এ তথ্য নিশ্চিত করে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের সোনার দাম পড়বে ১ লাখ ৪০ হাজার ৩৭৬ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৯৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৫৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৯৪ হাজার ৩২৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, সোনার বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গহনার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

এর আগে, সবশেষ গত ২৩ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় ভরিতে ২ হাজার ৮২৩ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪২ হাজার ২৬৬ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি। ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৫ হাজার ৮০৪ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৬ হাজার ৩৯৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৫ হাজার ৬৪৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২৪ নভেম্বর থেকে। আর চলতি মাসের গত ২২ ও ১৯ নভেম্বরও দেশে বাড়ানো হয়েছিল স্বর্ণের দাম। এছড়া গত ১৪, ১২, ৭ ও ৪ নভেম্বর দাম কমানো হয়েছিল।

আর চলতি মাসের গত ২২ ও ১৯ নভেম্বরও দেশে বাড়ানো হয়েছিল স্বর্ণের দাম। এ ছাড়া গত ১৪, ১২, ৭ ও ৪ নভেম্বর দাম কমানো হয়েছিল। এছাড়া, চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫৩ বার সোনার দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩১ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২২ বার। আর ২০২৩ সালে দাম সমন্বয় করা হয়েছিল ২৯ বার।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সিএমপি হেফাজতে ইসকনের চিন্ময় কৃষ্ণ, তোলা হবে আদালতে
মুরগির বাচ্চায় সিন্ডিকেট, দৈনিক হাতিয়ে নিচ্ছে ৯ কোটি টাকা
দেশের বাজারে স্বর্ণের নতুন দাম আজ থেকে কার্যকর
খালেদা জিয়াকে উমরাহ পালনের আমন্ত্রণ সৌদির
লঘুচাপটি নিম্নচাপে পরিণত, চার সমুদ্র বন্দরে সতর্কতা জারি
ইসকন নেতা চিন্ময়ের মুক্তির দাবিতে বাংলাদেশ সীমান্তে অবরোধের হুমকি পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির
বিশ্ববাজারে ৩ শতাংশেরও বেশি কমলো স্বর্ণের দাম
সব ছাত্রসংগঠনের সমন্বয়ে ‘জাতীয় ছাত্র সংহতি সপ্তাহ’ পালনের ঘোষণা
গাজায় একদিনে ২৪ জন নিহত
৯ বছর পর খালেদা জিয়ার সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
ইসকন নেতা চিন্ময়কে গ্রেপ্তার নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
বেনাপোলে টানা ৪ দিন বন্ধ রয়েছে দূরপাল্লার সকল পরিবহন
৮ হাজার শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে পুলিশের মামলা
ঋণ দেওয়ার নামে শাহবাগে লোক জড়ো করা মোস্তফা আমীন আটক
সেন্ট মার্টিনে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচলের অনুমতি
আইপিএলে দল পেলেন না মুস্তাফিজুর রহমান
টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগ নেতা আজাহার গ্রেফতার
চলতি মৌসুমে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা আজ নওগাঁয়
নির্লজ্জ দলাদলির পরিণতি দেশবাসী দেখেছে: তারেক রহমান
মোল্লা কলেজের সার্টিফিকেট-ল্যাপটপ লুট, ক্ষতি ৭০ কোটি টাকা: অধ্যক্ষ