বৃহস্পতিবার, ২ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৮ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ভূমিকম্পে মৃত্যু ৪১ হাজার ছাড়িয়েছে

তুরস্ক ও সিরিয়ায় ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৪১ হাজার। এ ছাড়া এক সপ্তাহ পর ধ্বংসস্তূপ থেকে আরও ৯ জনকে জীবিত উদ্ধার করেছেন উদ্ধারকর্মীরা।

স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) তাদের উদ্ধার করা হয় বলে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।

ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত দেশ দুটিতে উদ্ধার তৎপরতা প্রায় শেষের দিকে চলে এসেছে। যদিও ধ্বংসস্তূপে চাপা পড়া লোকজনের বেঁচে ফেরার সম্ভাবনা ক্ষীণ। তবুও বৈরী আবহাওয়ার মধ্যেও উদ্ধার কাজ চালাচ্ছেন বিভিন্ন দেশের উদ্ধারকারী টিমের সদস্যরা।

দেশ দুটিতে আশ্রয় ও পর্যাপ্ত খাবারের অভাব দেখা দিয়েছে। সেকারণে এখন জরুরি সহায়তার দিকে মনোযোগী সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো।

এদিকে ভূমিকম্পের পর তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান এক প্রতিক্রিয়ায় প্রশাসনিক ব্যবর্থতার কথা স্বীকার করেছেন। তবে তিনি সার্বিক পরিস্থিতি সরকারের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলেও জানান। আঙ্কারায় টেলিভিশনে দেওয়া এক বক্তব্যে প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান বলেন, ‘আমরা শুধু আমাদের দেশেই নয়, মানবতার ইতিহাসেও সবচেয়ে বড় প্রাকৃতিক দুর্যোগের মুখোমুখি হয়েছি।’

জাতিসংঘ বলছে, উদ্ধার পর্ব শেষ হয়ে আসছে। এখন আশ্রয়কেন্দ্রে থাকা লোকজনের খাদ্যসহ অন্যান্য জরুরি সহায়তা প্রয়োজন।

তুরস্কের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় শহর গাজিয়ানতেপের একটি খেলার মাঠে আশ্রয় নিয়েছেন দুর্গত মানুষ। হাসান সাইমোয়া নামে এক শরণার্থী বলেন, ‘মানুষ অনেক কষ্ট পাচ্ছে। আমরা একটি তাঁবু বা অন্য কিছু পাওয়ার জন্য আবেদন করেছি, কিন্তু এখন পর্যন্ত কিছুই পাইনি।’

ভূমিকম্পের ফলে সাইমোয়াসহ খোলা মাঠে আশ্রয় নেওয়া মানুষ গৃহহীন হয়ে পড়েছেন। তারা খেলার মাঠে প্লাস্টিক, কম্বল এবং কার্ডবোর্ড ব্যবহার করে তাঁবু গেড়ে থাকছেন।

এদিকে ইউরোপবিষয়ক বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরিচালক হ্যান্স হেনরি পি. ক্লুজ বলেন, ‘দুই দেশের ২ কোটি ৬০ লাখ মানুষের মানবিক সহায়তা প্রয়োজন। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তাদের চাহিদা বাড়ছে। বৈরী আবহাওয়ার মধ্যে তাদের জরুরিভিত্তিতে খাদ্য, স্যানিটারি ও রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা করা দরকার।’

এসএন

Header Ad
Header Ad

ইসরায়েলি হামলায় গাজার পুলিশ প্রধানসহ নিহত ১১

ছবি: সংগৃহীত

গাজা উপত্যকায় সারা রাত ধরে চালানো ইসরায়েলি বিমান হামলায় ভূখন্ডটির ভেঙে পড়া হামাস পুলিশ ফোর্সের প্রধানসহ কমপক্ষে ১১ জন নিহত হয়েছে। গাজার সিভিল ডিফেন্স এজেন্সি এই তথ্য দিয়েছে। খবর এএফপির।

এক বিবৃতিতে সিভিল ডিফেন্স এজেন্সি জানায়, গাজা উপত্যকার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর খান ইউনিসের পশ্চিমে আল-মাওয়াসি এলাকায় বাস্তুহারা মানুষের একটি তাঁবু লক্ষ্য করে দখলদার ইসরায়েলি বাহিনী বিমান থেকে বোমা হামলা চালালে তিন শিশু, দুইজন নারীসহ মোট ১১ জন শহীদ হয়। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরও ১৫ জন।

এজেন্সির মুখপাত্র মাহমুদ বাসাল জানিয়েছেন, নিহতদের মধ্যে পুলিশ প্রধান মাহমুদ সালাহ এবং তার উপপ্রধান হুসাম শাওয়ান রয়েছে। অন্যদিকে, ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী জানিয়েছে তারা বিষয়টি খতিয়ে দেখছে।

গতকাল বুধবার (১ জানুয়ারি) ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ হুমকি দিয়ে বলেছিলেন, হামাস যদি ইসরায়েলে রকেট হামলা চালানো বন্ধ না করে তবে ইসরায়েল গাজায় হামলা চালানো আরও জোরদার করবে।

সম্প্রতি গাজা থেকে ইসরায়েলের অভ্যন্তরে রকেট হামলা আগের চেয়ে বেড়ে গেছে যদিও তা যুদ্ধ শুরুর প্রথম ধাপের চেয়ে সংখ্যার বিচারে অনেক কম। তবে গত ১৫ মাস ধরে চলতে থাকা যুদ্ধে এই ঘটনা ইসরায়েলি সরকারের জন্য একটি রাজনৈতিক আঘাত হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁয় একবছরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৬৫

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের জেলা নওগাঁয় বাড়ছে সড়ক দুর্ঘটনা। গত এক বছরে এ জেলায় অন্তত ৬৫ জন নিহত হয়েছে। আহত কমপক্ষে অর্ধশতাধিক মানুষ। দুর্ঘটনার কারণ হিসেবে যানবাহনের বেপরোয়া গতি, অদক্ষ চালক আর ওভারটেকিং প্রবণতাকে দায়ী করা হচ্ছে।

জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয় সুত্রে জানা গেছে, সদ্য বিদায়ী ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাস থেকে নভেম্বর মাস পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন স্থানে ৪৭টি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে। এতে নিহত হয় ৫১জন আর আহত হয় ৩২জন। এছাড়াও বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রচারিত খবর অনুযায়ী ডিসেম্বর মাসেই বেশ কিছু সড়ক দুর্ঘটনায় আরও ১৪জন মৃত্যুর মিছিলে যুক্ত হয়েছেন। আহত হয়েছেন অন্তত ১৫ জনের মতো।

জানা যায়- নওগাঁয় ভটভটি, নসিমন-করিমন, বালুর ট্রাক এবং ব্যাটারিচালিত ইজিবাইকের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। এসব যানবাহন নিয়ে যারা সড়কে নামছেন, তারা অধিকাংশই অদক্ষ চালক। এর ফলে কখনো নিজেই মৃত্যুমুখে পতিত হচ্ছেন, আবার কখনো অন্যকে মারছেন।

এছাড়াও সড়কে আইন না মানা, যানবাহনের বেপরোয়া গতি, অদক্ষ চালক, ওভারটেক প্রবণতায় আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে সড়ক দুর্ঘটনা। সড়কে অবৈধ যানের অবাধে চলাচল, সিএনজি, ব্যাটারি চালিত অটোরিশা, বালুবাহী ট্রাক, ইটভাটার ট্রাক্টর ও পাওয়ার টিলারের বেপরোয়া চলাচল দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। রয়েছে ট্রাফিক পুলিশের অব্যবস্থাপনাও বলে মনে করছেন সচেতন মহল।

তবে মূল অভিযোগ যাদের বিরুদ্ধে তারা দায় চাপাচ্ছেন একে অপরের উপর। বাস চালকদের দাবি সড়কে সিএনজি, নসিমন, করিমন, ভটভটিসহ অন্যান্য যানবাহন দুর্ঘটনার জন্য দায়ী।

নওগাঁ শহরের বালুডাঙ্গা বাস ট্রামিনালে কয়েকজন বাস চালকের সঙ্গে কথা হলে তারা জানান- সড়ক দুর্ঘটনার মূল কারণ হলো সড়কে অবৈধভাবে ভটভটি, নসিমন, সিএনজি ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলাচল। এসব যানবাহনের চালকরা ডান-বাম বুঝে না। তাদের কোন প্রশিক্ষ নেই। সাইড চাইলেও দেয় না। আবার কোনরকম সাইড দিলেও অনেক সমস্যাই পড়তে হয়। এজন্য দুর্ঘটনারোধে এসব অবৈধ যানবাহন চলাচল নিষিদ্ধ করতে হবে।

সমাজকর্মী নাইস পারভীন বলেন, নওগাঁয় সড়ক দুর্ঘটনার মূল কারণ হলো অবৈধ যানবাহন চলাচল। এই অবৈধ যানবাহন চলাচলের কারনে সড়ক দুর্ঘটনা ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। প্রতিদিন সড়কে যেভাবে মানুষ প্রাণ হারাচ্ছে এতে পরিবারগুলো নি:স্ব হয়ে যাচ্ছে। সড়ক দুর্ঘটনার বিষয়গুলো খতির দেখা জরুরী। বিশেষ করে যারা ট্রাফিকের দায়িত্বে রয়েছেন তারা তাদের দায়িত্ব যে স্থানে, যে সময়ে হওয়ার কথা সেটি হয়ে থকে না। এজন্য সড়ক দুর্ঘটনার রোদে সরকারিভাবে আরও সচেতন হওয়া দরকার।

সিনিয়র সাংবাদিক কায়েস উদ্দিন বলেন, সড়কের যানবাহন চালাতে গেলে যে নিয়ম সেগুলো চালকরা কেউই মেনে গাড়ি চালায় না। প্রশাসনেরও খুব একটা নজর নেই। ট্রাফিক আইনটা যথাযথভাবে কার্যকর করতে হবে। অবৈধ যে সকল যানবাহন রয়েছে সেগুলো আইনের আওতায় আনতে হবে। সড়ক দুর্ঘটনার পিছনে যারা দায়ী তাদেরকে আইনের আওতায় এনে শাস্তি কার্যকর করতে হবে। না হলে সড়কের যে মৃত্যুর মিছিল সেটি কখনোই বন্ধ হবে না।

নিরাপদ সড়ক চাই নওগাঁ জেলা শাখার সভাপতি এএসএম রায়হান আলম বলেন, আমাদের সবাইকে ট্রাফিক আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে নিজ নিজ জায়গা থেকে সচেতন হতে হবে। নিরাপদ ড্রাইভিংয়ের জন্য যা সবচেয়ে বড় প্রয়োজন সেটি হলো মনোযোগ। যখনই গাড়ি চালানো হয় তখন খেয়াল রাখা উচিত মনোযোগ যেন গাড়ি এবং রাস্তার দিকেই থাকে। কখনই গাড়ি এবং রাস্তা থেকে মনোযোগ সরানো উচিত না। এটি মাথায় রেখে গাড়ি চালালে দুর্ঘটনা কমে যাবে বলে মনে করেন তিনি।।

নওগাঁর পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সাফিউল সারোয়ার বলেন, সড়ক দুর্ঘটনা রোদে লাইসেন্সবিহীন চালক ও অনিবন্ধিত যানবাহন চলাচলে বন্ধে পুলিশ অভিযান পরিচালনা করে থাকে। এছাড়াও চালক, হেলপার ও জনগণনের সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

 

Header Ad
Header Ad

অবশেষে কাজী নজরুল ইসলামকে জাতীয় কবির রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি

বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামকে অবশেষে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি প্রদান করা হয়েছে। ১৯৭২ সালের ৪ মে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা-ইসলামাবাদে হাজির হয়ে কবিকে ‘জাতীয় কবি’ ঘোষণা করে গেজেট প্রজ্ঞাপন প্রকাশ করা হয়েছে।

রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আতাউর রহমান স্বাক্ষরিত এক গেজেট প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, গত ডিসেম্বরে উপদেষ্টা পরিষদের এক সভায় অনুমোদিত প্রস্তাব অনুযায়ী কবি কাজী নজরুল ইসলামকে বাংলাদেশের জাতীয় কবি ঘোষণা করা হয়েছে এবং এটি সকলের অবগতির জন্য গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয়েছে।

১৯৭২ সালের ২৪ মে কলকাতা থেকে সরকারী উদ্যোগে কাজী নজরুল ইসলামকে ঢাকায় আনা হয় এবং তাঁর বসবাসের জন্য ধানমন্ডির ২৮ নম্বর (পুরাতন) সড়কের ৩৩০-বি বাড়িটি বরাদ্দ প্রদান করা হয়। এরপর ১৯৭৬ সালের জানুয়ারিতে সরকার তাঁকে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব প্রদান করে এবং একই বছরের ২১ ফেব্রুয়ারিতে একুশে পদকে ভূষিত করে। একুশে পদক বাংলাদেশের দ্বিতীয় বেসামরিক সম্মানসূচক পদক হিসেবে বিবেচিত হয়। ১৯৭৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাঁর বাংলা সাহিত্য এবং সংস্কৃতিতে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ডি.লিট উপাধি প্রদানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে এবং ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি বঙ্গভবনে একটি বিশেষ অনুষ্ঠানে তিনি ডি.লিট উপাধিতে ভূষিত হন।

কবি নজরুল ১৯৭৬ সালের ২৯ আগস্ট ইন্তেকাল করেন। তাঁর ইচ্ছা ছিল, "মসজিদেরই পাশে আমায় কবর দিও ভাই, যেন গোরে থেকেও মুয়াজ্জিনের আজান শুনতে পাই"। এই ইচ্ছার প্রতি সম্মান জানিয়ে তাঁকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত করা হয়। তাঁর নামাজে জানাজায় ১০ হাজারেরও বেশি মানুষ অংশগ্রহণ করেন। জানাজার পর রাষ্ট্রপতি আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম, মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান, রিয়াল এডমিরাল এম এইচ খান, এয়ার ভাইস মার্শাল এ জি মাহমুদ, মেজর জেনারেল দস্তগীর জাতীয় পতাকা-মোড়ানো নজরুলের মরদেহ সোহরাওয়ার্দী ময়দান থেকে বিশ্ববিদ্যালয় মসজিদ প্রাঙ্গণে নিয়ে যান। বাংলাদেশের জাতীয় শোক দিবস হিসেবে তাঁর মৃত্যুর পর দুই দিন রাষ্ট্রীয় শোক পালন করা হয়।

কাজী নজরুল ইসলামকে জাতীয় কবি হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করে ২০১৮ সালে কবি নজরুল ইনস্টিটিউট আইন জারি করা হয়। ১৯২৯ সালের ১০ ডিসেম্বর অবিভক্ত ভারতের কলকাতার এলবার্ট হলে সমগ্র বাঙালি জাতির পক্ষ থেকে নেতাজী সুবাস চন্দ্র বসু, বিজ্ঞানী আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়, এস, ওয়াজেদ আলী, দীনেশ চন্দ্র দাশসহ বহু বরণ্যে ব্যক্তিত্বের উপস্থিতিতে কাজী নজরুল ইসলামকে ‘জাতীয় কাণ্ডারী’ এবং ‘জাতীয় কবি’ হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করা হয়। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার পর তাঁর জন্মবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও প্রধান উপদেষ্টাগণও তাঁকে ‘জাতীয় কবি’ হিসেবে আখ্যায়িত করেন।

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামকে স্বীকৃতি প্রদান বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের এক মহত্ত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। তাঁর সাহিত্যকর্ম ও বিপ্লবী মনোভাব দেশজুড়ে প্রেরণা যুগিয়েছে এবং সাংস্কৃতিক মেলায় তাঁর অবদান অমর হয়ে থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ইসরায়েলি হামলায় গাজার পুলিশ প্রধানসহ নিহত ১১
নওগাঁয় একবছরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৬৫
অবশেষে কাজী নজরুল ইসলামকে জাতীয় কবির রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি
বাংলাদেশ আমাদের হারানো ভাই: পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
৪৩তম বিসিএস: বাদ পড়া ২২৭ প্রার্থীদের পুনর্বিবেচনার সুযোগ
জানুয়ারিতে বোতলজাত এলপিজি’র দাম অপরিবর্তিত, অটো গ্যাসের দাম সামান্য কম
বছরের শুরুতেই বিয়ে করলেন গায়ক আরমান মালিক
টানা দুই ম্যাচে পরাজয়ের স্বাদ পেল ঢাকা, রাজশাহীর প্রথম জয়
গোয়েন্দা সংস্থার সুপারিশে ৪৩তম বিসিএসে ২২৭ জন বাদ
ভারতে তুলনামূলক হারে কমেছে বাংলাদেশী পর্যটক
ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্তে নিত্যপণ্যে প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
কেন খাবেন সারা রাত ভেজানো কিশমিশ-পানি
বছরের শুরুতেই উত্তাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নারীসহ আহত ১৫!
বিপিএলে এক ম্যাচেই ৭ উইকেট নিয়ে তাসকিনের রেকর্ড
সাংবাদিক মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করবে দুদক
ম্যাজিস্ট্রেট সেজে নারী চিকিৎসকের সঙ্গে ডিম ব্যবসায়ীর মধুর প্রেম, অতঃপর...
‘ডাক’ মেরে নতুন বছর শুরু লিটন দাসের
আজ চুপচাপ থাকা মানুষদের দিন: বিশ্ব অন্তর্মুখী দিবস
অবশেষে বাংলাদেশিদের জন্য চালু হলো থাইল্যান্ডের ই-ভিসা
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিতে একাধিক পদে চাকরির সুযোগ, চলছে আবেদন