বৃহস্পতিবার, ২ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৮ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২০ হাজার ছাড়াল

সিরিয়া ও তুরস্কে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২০ হাজার ছাড়িয়েছে। তবে এখনো ধ্বংসস্তুপের পুরো চিত্র পাওয়া যায়নি উল্লেখ করে মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ।

শুক্রবার (১০ ফেব্রুয়ারি) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে এতথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়,  উদ্ধারকারীরা এখনো জীবিতদের জন্য ধ্বংসস্তূপে সন্ধান করছে, যদিও ভূমিকম্পের প্রায় ১০০ ঘণ্টা পরে কাউকে জীবিত পাওয়ার আশা ম্লান হয়ে যাচ্ছে।

হাজার হাজার বেঁচে থাকা মানুষের জীবনও হুমকির মুখে পড়েছে। তারা এখন আশ্রয়, পানি ও খাবার ছাড়াই রয়েছেন। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এটিকে ‘শতাব্দীর দুর্যোগ’ বলে অবিহিত করেছেন।

এদিকে আনুষ্ঠানিকভাবে বলা হয়েছে, শুক্রবার পর্যন্ত তুরস্কে ১৭ হাজার ৬৭৪ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। অপরদিকে সিরিয়ায় উদ্ধার হয়েছে ৩ হাজার ৩৭৭টি মরদেহ।

জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেছেন, ধ্বংসযজ্ঞের পুরো চিত্র এখন ‘আমাদের চোখের সামনে উন্মোচিত হচ্ছে।’

এদিকে তুরস্কে উদ্ধারকাজের ধীরগতি নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করছেন সাধারণ মানুষ। তাদের দাবি, কিছু কিছু জায়গায় ভূমিকম্পের তিন দিন পর উদ্ধারকারীরা পৌঁছেছেন। ফলে ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকে পড়েও যারা জীবিত ছিলেন তারা তীব্র ঠান্ডা ও পানির অভাবে মারা গেছেন।

এদিকে বৃহস্পতিবার সিরিয়ার বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত এলাকায় প্রথমবারের মতো যায় জাতিসংঘের সহায়তা। তবে সেখানকার উদ্ধারকারীরা জানিয়েছেন, ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকে পড়াদের উদ্ধারে তাদের যে সরঞ্জাম প্রয়োজন ছিল, সেগুলো দেওয়া হয়নি। এ বিষয়টি নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেছেন তারা। তবে জাতিসংঘের মহাসচিব গুতেরেস জানিয়েছেন, সিরিয়ায় দ্রুত সময়ের মধ্যে আরও সহায়তা পৌঁছে যাবে।

সোমবার (৬ ফেব্রুয়ারি) তুরস্কের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের গাজিয়ানতেপে সিরিয়া সীমান্তের কাছে ৭ দশমিক ৮ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প হয়। সেসময় দেশ দুটির অধিকাংশ মানুষ গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন ছিলেন।

এরপর ৭ দশমিক ৬ মাত্রার এবং বেশ কয়েকটি আফটারশকে লণ্ডভণ্ড হয়ে যায় সিরিয়ার একটি অঞ্চল। এ ছাড়া তুরস্কের অন্তত ১০টি শহর বিধ্বস্ত হয়। এরই মধ্যে এ সব শহরে তিন মাসের জরুরি অবস্থা জারি করেছেন প্রেসিডেন্ট রিপেস তাইয়্যেপ এরদোয়ান।

মার্কিন ভূ-তাত্ত্বিক জরিপ সংস্থার তথ্য বলছে, তুরস্ক, সিরিয়ার পাশাপাশি সাইপ্রাস, লেবানন, ইসরায়েল, মিশরেও অনুভূত হয়েছে ভূমিকম্পটি। এর কয়েক ঘণ্টার মধ্যে ৭ দশমিক ৫ মাত্রার কম্পনসহ শতাধিক আফটারশক আঘাত হেনেছে ওই অঞ্চলে।

এসএন

Header Ad
Header Ad

ভারতে সিগারেট খাওয়া নিষিদ্ধ চান বলিউড কিং

শাহরুখ খান। ছবি: সংগৃহীত

একের পর এক ফ্লপ ছবিতে যখন বলিউডের অবস্থা নাজেহাল তখন ‘জওয়ান’ অবতারে বক্স অফিসে ঝড় তোলেন বলিউড কিং শাহরুখ খান। এদিকে যখন পান মাসালার বিজ্ঞাপন নিয়ে অক্ষয় কুমার, অজয় দেবগণকে ঘিরে নেটিজেনরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কটাক্ষ করছেন।

অন্যদিকে কোল্ড ড্রিঙ্কের বিজ্ঞাপনে অভিনয় করায় শাহরুখকে নিয়েও সমালোচনা নেটিজেনদের মাঝে সমালোচনা শুরু হয়েছে। সুপারস্টার হয়ে কেন কোল্ড ড্রিঙ্কের মতো অস্বাস্থ্যকর জিনিস প্রচার করছেন, তা নিয়েও শাহরুখের বিরুদ্ধে ক্ষোভ জমা হয়েছে কিছু স্বাস্থ্য বিষয়ক সংস্থার।

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে সেই কটাক্ষের কড়া জবাব দিলেন বলিউড কিং। স্পষ্ট জানালেন, ‘যারা মনে করছেন, কোল্ড ড্রিঙ্ক পান করা ভালো নয়, তারা এটাকে নিষিদ্ধ করার জন্য আবেদন জানাতে পারে।

শাহরুখ আরও বলেন, ‘এগুলো নিষিদ্ধ হবে না, কারণ এগুলো বিক্রি হলে সরকারের ঘরে অর্থ আসে। সরকারে ঘরে যদি অর্থ আসে, তাহলে এক অভিনেতা হয়ে আমারও পারিশ্রমিক জুটছে। সেটাও তো বন্ধ হওয়া উচিত নয়।’

‘সরকার এগুলো নিষিদ্ধ করুক। সবাই জানে সিগারেট খাওয়া ক্ষতিকর, সেটা নিষিদ্ধ হোক। ভারতে কোল্ড ড্রিঙ্ক তৈরি করা বন্ধ হয়ে যাক। তাহলেই তো সব সমস্যার সমাধান।’

Header Ad
Header Ad

ইসরায়েলি হামলায় গাজার পুলিশ প্রধানসহ নিহত ১১

ছবি: সংগৃহীত

গাজা উপত্যকায় সারা রাত ধরে চালানো ইসরায়েলি বিমান হামলায় ভূখন্ডটির ভেঙে পড়া হামাস পুলিশ ফোর্সের প্রধানসহ কমপক্ষে ১১ জন নিহত হয়েছে। গাজার সিভিল ডিফেন্স এজেন্সি এই তথ্য দিয়েছে। খবর এএফপির।

এক বিবৃতিতে সিভিল ডিফেন্স এজেন্সি জানায়, গাজা উপত্যকার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর খান ইউনিসের পশ্চিমে আল-মাওয়াসি এলাকায় বাস্তুহারা মানুষের একটি তাঁবু লক্ষ্য করে দখলদার ইসরায়েলি বাহিনী বিমান থেকে বোমা হামলা চালালে তিন শিশু, দুইজন নারীসহ মোট ১১ জন শহীদ হয়। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরও ১৫ জন।

এজেন্সির মুখপাত্র মাহমুদ বাসাল জানিয়েছেন, নিহতদের মধ্যে পুলিশ প্রধান মাহমুদ সালাহ এবং তার উপপ্রধান হুসাম শাওয়ান রয়েছে। অন্যদিকে, ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী জানিয়েছে তারা বিষয়টি খতিয়ে দেখছে।

গতকাল বুধবার (১ জানুয়ারি) ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ হুমকি দিয়ে বলেছিলেন, হামাস যদি ইসরায়েলে রকেট হামলা চালানো বন্ধ না করে তবে ইসরায়েল গাজায় হামলা চালানো আরও জোরদার করবে।

সম্প্রতি গাজা থেকে ইসরায়েলের অভ্যন্তরে রকেট হামলা আগের চেয়ে বেড়ে গেছে যদিও তা যুদ্ধ শুরুর প্রথম ধাপের চেয়ে সংখ্যার বিচারে অনেক কম। তবে গত ১৫ মাস ধরে চলতে থাকা যুদ্ধে এই ঘটনা ইসরায়েলি সরকারের জন্য একটি রাজনৈতিক আঘাত হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁয় একবছরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৬৫

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের জেলা নওগাঁয় বাড়ছে সড়ক দুর্ঘটনা। গত এক বছরে এ জেলায় অন্তত ৬৫ জন নিহত হয়েছে। আহত কমপক্ষে অর্ধশতাধিক মানুষ। দুর্ঘটনার কারণ হিসেবে যানবাহনের বেপরোয়া গতি, অদক্ষ চালক আর ওভারটেকিং প্রবণতাকে দায়ী করা হচ্ছে।

জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয় সুত্রে জানা গেছে, সদ্য বিদায়ী ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাস থেকে নভেম্বর মাস পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন স্থানে ৪৭টি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে। এতে নিহত হয় ৫১জন আর আহত হয় ৩২জন। এছাড়াও বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রচারিত খবর অনুযায়ী ডিসেম্বর মাসেই বেশ কিছু সড়ক দুর্ঘটনায় আরও ১৪জন মৃত্যুর মিছিলে যুক্ত হয়েছেন। আহত হয়েছেন অন্তত ১৫ জনের মতো।

জানা যায়- নওগাঁয় ভটভটি, নসিমন-করিমন, বালুর ট্রাক এবং ব্যাটারিচালিত ইজিবাইকের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। এসব যানবাহন নিয়ে যারা সড়কে নামছেন, তারা অধিকাংশই অদক্ষ চালক। এর ফলে কখনো নিজেই মৃত্যুমুখে পতিত হচ্ছেন, আবার কখনো অন্যকে মারছেন।

এছাড়াও সড়কে আইন না মানা, যানবাহনের বেপরোয়া গতি, অদক্ষ চালক, ওভারটেক প্রবণতায় আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে সড়ক দুর্ঘটনা। সড়কে অবৈধ যানের অবাধে চলাচল, সিএনজি, ব্যাটারি চালিত অটোরিশা, বালুবাহী ট্রাক, ইটভাটার ট্রাক্টর ও পাওয়ার টিলারের বেপরোয়া চলাচল দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। রয়েছে ট্রাফিক পুলিশের অব্যবস্থাপনাও বলে মনে করছেন সচেতন মহল।

তবে মূল অভিযোগ যাদের বিরুদ্ধে তারা দায় চাপাচ্ছেন একে অপরের উপর। বাস চালকদের দাবি সড়কে সিএনজি, নসিমন, করিমন, ভটভটিসহ অন্যান্য যানবাহন দুর্ঘটনার জন্য দায়ী।

নওগাঁ শহরের বালুডাঙ্গা বাস ট্রামিনালে কয়েকজন বাস চালকের সঙ্গে কথা হলে তারা জানান- সড়ক দুর্ঘটনার মূল কারণ হলো সড়কে অবৈধভাবে ভটভটি, নসিমন, সিএনজি ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলাচল। এসব যানবাহনের চালকরা ডান-বাম বুঝে না। তাদের কোন প্রশিক্ষ নেই। সাইড চাইলেও দেয় না। আবার কোনরকম সাইড দিলেও অনেক সমস্যাই পড়তে হয়। এজন্য দুর্ঘটনারোধে এসব অবৈধ যানবাহন চলাচল নিষিদ্ধ করতে হবে।

সমাজকর্মী নাইস পারভীন বলেন, নওগাঁয় সড়ক দুর্ঘটনার মূল কারণ হলো অবৈধ যানবাহন চলাচল। এই অবৈধ যানবাহন চলাচলের কারনে সড়ক দুর্ঘটনা ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। প্রতিদিন সড়কে যেভাবে মানুষ প্রাণ হারাচ্ছে এতে পরিবারগুলো নি:স্ব হয়ে যাচ্ছে। সড়ক দুর্ঘটনার বিষয়গুলো খতির দেখা জরুরী। বিশেষ করে যারা ট্রাফিকের দায়িত্বে রয়েছেন তারা তাদের দায়িত্ব যে স্থানে, যে সময়ে হওয়ার কথা সেটি হয়ে থকে না। এজন্য সড়ক দুর্ঘটনার রোদে সরকারিভাবে আরও সচেতন হওয়া দরকার।

সিনিয়র সাংবাদিক কায়েস উদ্দিন বলেন, সড়কের যানবাহন চালাতে গেলে যে নিয়ম সেগুলো চালকরা কেউই মেনে গাড়ি চালায় না। প্রশাসনেরও খুব একটা নজর নেই। ট্রাফিক আইনটা যথাযথভাবে কার্যকর করতে হবে। অবৈধ যে সকল যানবাহন রয়েছে সেগুলো আইনের আওতায় আনতে হবে। সড়ক দুর্ঘটনার পিছনে যারা দায়ী তাদেরকে আইনের আওতায় এনে শাস্তি কার্যকর করতে হবে। না হলে সড়কের যে মৃত্যুর মিছিল সেটি কখনোই বন্ধ হবে না।

নিরাপদ সড়ক চাই নওগাঁ জেলা শাখার সভাপতি এএসএম রায়হান আলম বলেন, আমাদের সবাইকে ট্রাফিক আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে নিজ নিজ জায়গা থেকে সচেতন হতে হবে। নিরাপদ ড্রাইভিংয়ের জন্য যা সবচেয়ে বড় প্রয়োজন সেটি হলো মনোযোগ। যখনই গাড়ি চালানো হয় তখন খেয়াল রাখা উচিত মনোযোগ যেন গাড়ি এবং রাস্তার দিকেই থাকে। কখনই গাড়ি এবং রাস্তা থেকে মনোযোগ সরানো উচিত না। এটি মাথায় রেখে গাড়ি চালালে দুর্ঘটনা কমে যাবে বলে মনে করেন তিনি।।

নওগাঁর পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সাফিউল সারোয়ার বলেন, সড়ক দুর্ঘটনা রোদে লাইসেন্সবিহীন চালক ও অনিবন্ধিত যানবাহন চলাচলে বন্ধে পুলিশ অভিযান পরিচালনা করে থাকে। এছাড়াও চালক, হেলপার ও জনগণনের সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ভারতে সিগারেট খাওয়া নিষিদ্ধ চান বলিউড কিং
ইসরায়েলি হামলায় গাজার পুলিশ প্রধানসহ নিহত ১১
নওগাঁয় একবছরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৬৫
অবশেষে কাজী নজরুল ইসলামকে জাতীয় কবির রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি
বাংলাদেশ আমাদের হারানো ভাই: পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
৪৩তম বিসিএস: বাদ পড়া ২২৭ প্রার্থীদের পুনর্বিবেচনার সুযোগ
জানুয়ারিতে বোতলজাত এলপিজি’র দাম অপরিবর্তিত, অটো গ্যাসের দাম সামান্য কম
বছরের শুরুতেই বিয়ে করলেন গায়ক আরমান মালিক
টানা দুই ম্যাচে পরাজয়ের স্বাদ পেল ঢাকা, রাজশাহীর প্রথম জয়
গোয়েন্দা সংস্থার সুপারিশে ৪৩তম বিসিএসে ২২৭ জন বাদ
ভারতে তুলনামূলক হারে কমেছে বাংলাদেশী পর্যটক
ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্তে নিত্যপণ্যে প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
কেন খাবেন সারা রাত ভেজানো কিশমিশ-পানি
বছরের শুরুতেই উত্তাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নারীসহ আহত ১৫!
বিপিএলে এক ম্যাচেই ৭ উইকেট নিয়ে তাসকিনের রেকর্ড
সাংবাদিক মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করবে দুদক
ম্যাজিস্ট্রেট সেজে নারী চিকিৎসকের সঙ্গে ডিম ব্যবসায়ীর মধুর প্রেম, অতঃপর...
‘ডাক’ মেরে নতুন বছর শুরু লিটন দাসের
আজ চুপচাপ থাকা মানুষদের দিন: বিশ্ব অন্তর্মুখী দিবস
অবশেষে বাংলাদেশিদের জন্য চালু হলো থাইল্যান্ডের ই-ভিসা