বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

লোকসভা নির্বাচনে ৬ ব্যাটেলগ্রাউন্ড রাজ্যের ৫টিতেই পিছিয়ে বিজেপি

নরেন্দ্র মোদি ও রাহুল গান্ধী। ছবি: সংগৃহীত

সদ্য শেষ হওয়া ১৮তম লোকসভা নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে। আজ চলছে ভোটগ্রহণ। এরই মধ্যে বিভিন্ন রাজ্যের বেশকিছু আসনের ফলাফল প্রকাশ করেছে ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো। সবশেষ ফলাফল অনুযায়ী ভারতের লোকসভা নির্বাচনের ‘ব্যাটেলগ্রাউন্ড’ হিসেবে চিহ্নিত ৬টি বড় রাজ্যের পাঁচটিতেই ক্ষমতাসীন বিজেপি তেমন সুবিধা করতে পারছে না। এখন পর্যন্ত বেশি আসনবিশিষ্ট এই রাজ্যগুলোতে বিরোধী দল কংগ্রেস এবং তাদের শরীক দলদের জয়জয়কার।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, ভোট গণনার প্রাথমিক পর্যায়ে প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেসসহ ইন্ডিয়া জোটের ভালো ফলাফলের ইঙ্গিতে ক্ষমতাসীন দল বিজেপির সদর দপ্তরে বিষণ্ণতার ছাপ দেখা গেছে।

২০২৪ সালের লোকসভা ভোটে প্রধানত ৬টি বড় রাজ্যকে ‘ব্যাটেলগ্রাউন্ড’ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন বিশ্লেষকরা। রাজ্যগুলোর মধ্যে কর্নাটকে ২৮, মহারাষ্ট্রে ৪৮, বিহারে ৪০, উত্তর প্রদেশে ৮০, পশ্চিমবঙ্গে ৪২ এবং অন্ধ্র প্রদেশে ২৫টি আসন রয়েছে।

মঙ্গলবার (৪ জুন) বেলা ১১টা পর্যন্ত প্রাথমিক ফলে দেখা গেছে, একমাত্র অন্ধ্র প্রদেশ ছাড়া বিজেপি ও তার শরিকরা ততটা ভালো ফল করতে পারেনি। অন্ধ্র প্রদেশের সম্ভাব্য ভাল ফলের প্রধান ভাগীদার অবশ্যই তেলুগু দেশম। তারা রাজ্য বিধানসভাতেও সম্ভবত দখল করতে চলেছে।

কিন্তু বাকি পাঁচ রাজ্যে বিজেপির অবস্থা বেশ খারাপ। সবচেয়ে বড় বিস্ময় জাগিয়েছে উত্তর প্রদেশ। যে রাজ্য থেকে বিজেপি এবার ৭০-৭৫ আসন পাবে বলে আশা করছিল, সেখানে প্রাথমিক ফলে দেখা যাচ্ছে, ইন্ডিয়া জোট ৪৩ আসনে এগিয়ে রয়েছে। আর ৩৭ আসনে সমাজবাদী পার্টি এবং সাতটিতে এগ্রিয়ে রয়েছে কংগ্রেস। এমনকি বারানসিতে কিছুটা সময় পিছিয়ে ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এছাড়া আমেথিতে পিছিয়ে রয়েছেন স্মৃতি ইরানি।

ব্যাটেলগ্রাউন্ড কর্নাটকে বিজেপি ও তার সহযোগীরা গতবার পেয়েছিল ২৭ আসন। একটি মাত্র আসন পেয়েছিল বিরোধীরা। এবার সেখানে কংগ্রেস অন্তত ১০ আসনে এগিয়ে রয়েছে। মহারাষ্ট্রের ফল চমকে দিচ্ছে। বিজেপি ও তার সহযোগী শিন্ডে শিবসেনা ও অজিত পাওয়ারের এনসিপিকে সরিয়ে জায়গা দখল করেছে উদ্ধব ঠাকরের শিবসেনা, শরদ পাওয়ারের এনসিপি ও কংগ্রেস। বেলা ১১টার পর্যন্ত তারা এগিয়ে রয়েছে মোট ৩০ আসনে। বিহারে এনডিএ ভালো করলেও ইন্ডিয়ার কাছে তারা পিছিয়ে রয়েছে অন্তত ৮টি আসনে। গতবার তারা একটিমাত্র আসন হারিয়েছিল কংগ্রেসের কাছে।

বিজেপি এবার প্রবল আশা করেছিল পশ্চিমবঙ্গ ঘিরে। গতবার তারা ৪২ আসনের মধ্যে পেয়েছিল ১৮টি। এবার বেলা ১১টার হিসেবে তারা এগিয়ে মাত্র ১২টিতে। তৃণমূল কংগ্রেস এগিয়ে ৩০টিতে।

এদিকে প্রাথমিক ফলাফলের চিত্র নিজেদের আশানুরূপ না হওয়ায় বিজেপির সদর দপ্তরে বিষণ্নতার ছাপ লক্ষ করা গেছে বলে খবর দিয়েছে বিবিসি।

ভারতের লোকসভা ভোটের প্রাথমিক ফল দেখে মনে হচ্ছে, দুই দিন আগে বুথ ফেরত জরিপ সংস্থাগুলো বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোটের জয় নিয়ে যে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিল, তা সম্ভবত বাস্তবে পরিণত হচ্ছে না। কিন্তু মঙ্গলবার সকাল থেকে শুরু হওয়া ভোট গণনার চিত্র বলছে, শাসক দল ওই পূর্বাভাসের কাছাকাছিও পৌঁছাতে পারছে না। বরং বিরোধী শিবির ইন্ডিয়া জোট তুলনামূলক ভালো করছে।

এদিকে সরকার গড়তে প্রয়োজন ২৭২ আসন। সেই নিরিখে প্রাথমিক ফল অনুযায়ী, বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ অনেকটাই এগিয়ে। কিন্তু এই চিত্র অপরিবর্তিত থাকলে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির পক্ষে তা খুব একটা সম্মানজনক হবে না। কারণ, এনডিএ ২৯৭ আসনে এগিয়ে থাকলেও বিজেপি ২৪০ এর কাছাকাছি ঘোরাঘুরি করছে। নরেন্দ্র মোদির ইচ্ছানুযায়ী সবকিছু হয়তো চলবে না।

কংগ্রেসের ভালো ফলাফলে বিজেপি শিবিরের উচ্ছ্বাসে খানিকটা বিবর্ণ রূপ লক্ষ করা গেলেও দলটির নেতারা বলছেন, সরকার গঠনে সুবিধাজনক অবস্থানেই রয়েছেন তারা।

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত