শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫ | ১২ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

এবার গুরুত্বপূর্ণ সীমান্ত শহর হারাল মিয়ানমার সেনাবাহিনী

ফাইল ছবি

বেশ কিছুদিন ধরেই মিয়ানমার জুড়ে চলছে উত্তেজনা। মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে দেশটির বিভিন্ন সশস্ত্র সংগঠন গুলো। একের পর এক ঘাটি হারাচ্ছে জান্তার সেনাবাহিনী। এবার আবারো বড় ধরনের পরাজয়ের মুখে দেশটির সেনাবাহিনী। বিদ্রোহী এক সশস্ত্র গোষ্ঠীর হামলায় দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এই দেশটির এক সীমান্ত শহরের পতন হয়েছে।

গুরুত্বপূর্ণ এই শহরটি মিয়ানমার-থাইল্যান্ড সীমান্তে অবস্থিত। শনিবার (৬ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তিন বছর আগে মিয়ানমারের ক্ষমতা দখলকারী সামরিক বাহিনী আরেকটি বড় পরাজয়ের সম্মুখীন হয়েছে। আর এবার সেই পরাজয় ঘটেছে থাইল্যান্ডের সাথে দেশটির পূর্ব সীমান্তে।

জান্তার সৈন্যরা জাতিগত কারেন বিদ্রোহীদের আক্রমণের শিকার হওয়ার পর শহরটি তাদের হাতছাড়া হয়েছে। মূলত অন্যান্য অভ্যুত্থানবিরোধী বাহিনীর মিত্র হিসেবে জাতিগত কারেন বিদ্রোহীরা জান্তার সঙ্গে লড়াই করছে।

বিবিসি বলছে, মিয়ানমারের গুরুত্বপূর্ণ সীমান্ত শহর মায়াওয়াদ্দি রক্ষায় নিযুক্ত শত শত জান্তা সৈন্য এখন বিদ্রোহী গোষ্ঠীর কাছে আত্মসমর্পণ করতে রাজি হয়েছে। এই শহরটি কৌশলগত ভাবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ থাইল্যান্ডের সাথে মিয়ানমারের স্থলপথে বাণিজ্যের বেশিরভাগই মায়াওয়াদ্দির মধ্য দিয়েই হয়।

গত শুক্রবার কারেন ন্যাশনাল ইউনিয়ন ঘোষণা করেছে, মায়াওয়াদ্দি থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার (৬.২ মাইল) পশ্চিমে থাঙ্গানিনাং শহরে অবস্থিত জান্তা বাহিনীর একটি ব্যাটালিয়নের সৈন্যরা তাদের কাছে আত্মসমর্পণ করেছে।

আত্মসমর্পণের সময় নিজেদের উচ্ছ্বসিত যোদ্ধাদের একটি ভিডিও পোস্ট করেছে এই গোষ্ঠীটি। ওই ভিডিওতে বিপুল পরিমাণ অস্ত্রসহ অস্ত্রাগারও দেখিয়েছে তারা। এছাড়া সপ্তাহান্তে কারেন বাহিনী মায়াওয়াদ্দির ভেতরে জান্তা বাহিনীর শেষ অবশিষ্ট ব্যাটালিয়নের সাথেও আলোচনা করেছে। আলোচনার পর তারাও বিদ্রোহীদের কাছে আত্মসমর্পণ করতে রাজি হয়েছে।

এটি মিয়ানমারের সামরিক জান্তার জন্য গুরুতর ধাক্কা। মূলত জান্তা সরকার সাম্প্রতিক মাসগুলোতে শান প্রদেশে এবং বাংলাদেশের সীমান্তের কাছে রাখাইন প্রদেশের পাশাপাশি চীনা সীমান্তের বিশাল এলাকা থেকেও বিতাড়িত হয়েছে।

আর একের পর এক পরাজয়ের মুখে পড়ার সময় হাজার হাজার জান্তা সৈন্য ইতোমধ্যেই হয় নিহত হয়েছে, অথবা আত্মসমর্পণ করেছে বা দলত্যাগ করে বিরোধীদের সঙ্গে যোগ দিয়েছে। এই কারণে সামরিক বাহিনীকে লোকসান মেটাতে দেশের তরুণ জনগোষ্ঠীকে সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে বাধ্য করার ঘটনাও ঘটছে।

কারেন ন্যাশনাল ইউনিয়ন ১৯৪৮ সালে মিয়ানমারের স্বাধীনতার পর থেকে জাতিগত কারেন জনগণের জন্য স্ব-শাসনের দাবিতে লড়াই করছে। যদিও এই বাহিনী ১৯৯০-এর দশকে সরকারি বাহিনীর হাতে পরাজিত হয় এবং ২০১৫ সালের পর তারা দেশটির জাতীয় যুদ্ধবিরতির অংশও হয়েছিল।

তবে ২০২১ সালে সামরিক অভ্যুত্থানে সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখলের পর কারেন ন্যাশনাল ইউনিয়ন বা কেএনইউ তাদের অবস্থান পরিবর্তন করে। সেমময় কেএনইউ ঘোষণা করে, অং সান সু চির নেতৃত্বে নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করায় যুদ্ধবিরতির চুক্তি বাতিল করছে তারা।

বিবিসি বলছে, যেহেতু কারেন প্রদেশটি মিয়ানমারের বৃহত্তম শহর ইয়াঙ্গুনের তুলনামূলকভাবে কাছাকাছি এবং থাই সীমান্তের যাওয়ার জন্য এটিই সর্বোত্তম রুট, অভ্যুত্থানের পরে বিক্ষোভের নৃশংস সামরিক দমনপীড়ন থেকে পালিয়ে আসা ভিন্নমতাবলম্বীদের কাছে এটিই ছিল পছন্দের গন্তব্য।

পরে বিভিন্ন শহর থেকে পালিয়ে আসা অনেক স্বেচ্ছাসেবক যোদ্ধাকে প্রশিক্ষণ দিতে সাহায্য করে কেএনইউ এবং পরে তারাই জান্তার সামরিক অবস্থানে নতুন করে আক্রমণ ও অভিযানে বিদ্রোহী এই গোষ্ঠীর সঙ্গে যোগ দেয়।

এছাড়া কেএনইউ কারেন প্রদেশের উত্তরে কারেননি ন্যাশনালিটিস ডিফেন্স ফোর্স এবং দেশের সুদূর উত্তরে কাচিন ইন্ডিপেন্ডেন্স আর্মির মতো অন্যান্য বড় বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর সাথেও তার অপারেশনগুলোকে সমন্বয় করার চেষ্টা করছে।

মূলত কারেন প্রদেশে ক্ষমতার ভারসাম্য সম্প্রতি বিরোধীদের পক্ষে চলে গেছে। সেনাবাহিনী এই প্রদেশটিতে তাদের অবস্থানকে শক্তিশালী করতে ব্যর্থ হয়েছে এবং এমনকি সীমান্তের প্রধান সড়কগুলোর নিয়ন্ত্রণও হারিয়েছে সেনাবাহিনী।

তবে জান্তা এখন বিদ্রোহীদের নিয়ন্ত্রিত এলাকায় আরও বেশি বিমান হামলা চালিয়ে সেই ক্ষতির জবাব দিয়ে চলেছে।

কারেনের এই সংঘর্ষে হাজার হাজার মানুষ ইতোমধ্যেই তাদের বাড়িঘর হারিয়েছে এবং সামনের দিনগুলোতে আরও বিমান হামলার আশঙ্কায় আরও অনেক মানুষ এখনও থাই সীমান্তের দিকে অগ্রসর হচ্ছে বলে জানা গেছে।

Header Ad
Header Ad

সৌদিতে মক্কার কাছেই জেনিফার লোপেজের নাচ-গান, ক্ষুব্ধ মুসল্লিরা

ছবি: সংগৃহীত

সৌদি আরবে অনুষ্ঠিত এক কনসার্টে মার্কিন পপ তারকা জেনিফার লোপেজের পারফরম্যান্স ঘিরে তীব্র বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। মক্কা থেকে মাত্র ৮০ কিলোমিটার দূরে জেদ্দায় এই কনসার্ট আয়োজন করায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন মুসল্লিরা।

গত সপ্তাহে ‘সৌদি অ্যারাবিয়ান গ্র্যান্ড প্রিক্স’ উপলক্ষে এই কনসার্টের আয়োজন করা হয়। এটি সৌদি সরকারের ভিশন ২০৩০ প্রকল্পের অংশ হিসেবে বিনোদন শিল্পে বৈচিত্র্য আনার প্রয়াসেরই অংশ বলে জানানো হয়েছে। তবে পবিত্র নগরী মক্কার এত কাছে পশ্চিমা স্টাইলের কনসার্ট হওয়ায় ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়।

দ্য নিউ আরব-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই কনসার্টের ভিডিও সামনে আসতেই সামাজিক মাধ্যমে সমালোচনার ঝড় ওঠে। অনেকেই একে ‘ইসলামের অবমাননা’ বলে মন্তব্য করেছেন।

এক ব্যবহারকারী লিখেছেন, “মক্কার এত কাছে খোলামেলা পোশাকে পপ কনসার্ট করা চরম অসম্মানজনক। সৌদির উচিত মনে রাখা, তারা ইসলামের পবিত্রতম স্থানগুলোর রক্ষক।”

এর আগেও ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে, রিয়াদে একটি ফ্যাশন শোর অংশ হিসেবে গান পরিবেশন করেছিলেন জেনিফার লোপেজ, যা নিয়েও বিতর্ক তৈরি হয়েছিল।

বিশ্লেষকদের মতে, সৌদি আরব এখন সাংস্কৃতিক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। চলচ্চিত্র উৎসব, আন্তর্জাতিক ক্রীড়া ইভেন্ট এবং বিদেশি শিল্পীদের আমন্ত্রণ—সবই দেশটির সামাজিক কাঠামোতে এক বড় পরিবর্তনের ইঙ্গিত। যদিও এর ফলে একদল তরুণ এই উদ্যোগকে স্বাগত জানালেও, ধার্মিক মুসলিম সম্প্রদায় এই ঘটনাগুলোকে ইসলামবিরোধী বলেই দেখছেন।

Header Ad
Header Ad

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা চরমে, যা বলল জাতিসংঘ

ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

ভারত-শাসিত কাশ্মিরের পেহেলগামে প্রাণঘাতী হামলার পর পাকিস্তান ও ভারতকে “সর্বোচ্চ সংযম” দেখাতে বলেছে জাতিসংঘ। মূলত হামলার পর দুই দেশের মধ্যে পাল্টাপাল্টি কূটনৈতিক পদক্ষেপের প্রেক্ষিতে জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস এই আহ্বান জানিয়েছেন।

শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা এএফপি।

হামলার ঘটনাটি ঘটেছে ভারত-শাসিত জম্মু ও কাশ্মিরের পেহেলগামে- যা গ্রীষ্মকালে হাজার হাজার পর্যটকের আকর্ষণের অন্যতম কেন্দ্র। বন্দুকধারীদের গুলিতে সেখানে কমপক্ষে ২৬ জন নিহত হন, যাদের প্রায় সবাই ভারতের বিভিন্ন প্রান্তের বাসিন্দা এবং একজন নেপালের নাগরিক। আহত হন আরও অন্তত ১৭ জন।

এই ঘটনায় পাকিস্তানের দিকে অভিযোগের আঙুল তুলেছে ভারত। তবে ভারতের দাবি প্রত্যাখ্যান করে কাশ্মিরের এই হামলাকে সাজানো ঘটনা বলে দাবি করেছে পাকিস্তান। দেশটি বলেছে, এটি ছিল একটি ফলস ফ্ল্যাগ অপারেশন—অর্থাৎ নিজেরাই ঘটিয়ে অন্যের ওপর দোষ চাপানোর চেষ্টা।

হামলার এই ঘটনার পর উভয় দেশই উভয়ের বিরুদ্ধে পাল্টাপাল্টি বেশ কয়েকটি পদক্ষেপের ঘোষণা দিয়েছে এবং এতে করে উভয় দেশের মধ্যে ব্যাপক উত্তেজনা দেখা দিয়েছে।

এমন অবস্থায় নিউইয়র্কে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র স্টেফান ডুজারিক বলেন, “মহাসচিব এই পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন এবং এতে অত্যন্ত উদ্বিগ্ন। আমরা ভারত ও পাকিস্তান – উভয় দেশের সরকারকে সংযম বজায় রাখার জন্য জোরালোভাবে আহ্বান জানাচ্ছি, যেন পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকে না যায়।”

এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি জানান, মহাসচিব এখন পর্যন্ত পাকিস্তান বা ভারতের শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করেননি। ডুজারিক আরও বলেন, “আমাদের বিশ্বাস, পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যকার যেকোনও সমস্যা শান্তিপূর্ণভাবে এবং পারস্পরিক আলোচনার মাধ্যমে সমাধান হওয়া উচিত।”

ভারতের একতরফাভাবে ১৯৬০ সালের সিন্ধু নদের পানিবণ্টন চুক্তি স্থগিত করার ঘোষণা প্রসঙ্গে জাতিসংঘ মুখপাত্র বলেন, “আমরা এমন কোনও পদক্ষেপ সমর্থন করি না যা পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত করতে পারে। তাই আমরা সংযম বজায় রাখার আহ্বানই পুনর্ব্যক্ত করছি।”

তবে জাতিসংঘের এই আহ্বানের কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই লাইন অব কন্ট্রোল (এলওসি)-এ ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে গুলি বিনিময়ের ঘটনা ঘটে। আজাদ কাশ্মির সরকারের কর্মকর্তা সৈয়দ আশফাক গিলানি এএফপি-কে বলেন, “সীমান্তে সেনারা গুলি বিনিময় করেছে। তবে বেসামরিক জনগণের ওপর কোনও হামলা হয়নি।”

Header Ad
Header Ad

হবিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের সংঘর্ষ, আহত অর্ধশতাধিক

হবিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের সংঘর্ষ। ছবি: সংগৃহীত

হবিগঞ্জের আজমিরীগঞ্জ উপজেলায় গ্রাম্য আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে জড়িয়েছে দুই পক্ষ। এতে অন্তত অর্ধশতাধিক লোকজন আহত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে।

শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টা থেকে সাড়ে ১০টা পর্যন্ত উপজেলার জলসুখা ইউনিয়নের নোয়াগড় গ্রামে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। পরে পুলিশ ও স্থানীয়দের সহায়তার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।

সংঘর্ষে আহতদের পার্শ্ববর্তী বানিয়াচং উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালসহ বিভিন্ন হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তাদের মধ্যে গুরুতর পাঁচজনকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তাৎক্ষণিক আহতদের নাম-পরিচয় জানা যায়নি।

পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দীর্ঘদিন ধরে গ্রাম্য আধিপত্য বিস্তার নিয়ে ওই গ্রামের বিএনপি নেতা আক্তার মিয়ার সঙ্গে আওয়ামী লীগ নেতা শাজাহান মিয়া ওরফে শাজাহান মেম্বারের লোকজনের বিরোধ চলে আসছিল।

মঙ্গলবার শাজাহান মেম্বারের পক্ষের একজনের পারিবারিক ঝগড়া থামাতে যান আক্তার মিয়ার পক্ষের একজন। এ সময় শাজাহান মেম্বারের লোকজন আক্তার মিয়ার পক্ষের ওই ব্যক্তিকে মারধর করেন। এ নিয়ে দুইদিন ধরে উভয়পক্ষের লোকজনের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছিল।

এরই জেরে শুক্রবার সকালে উভয়পক্ষের লোকজন দেশি অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। সংঘর্ষে উভয়পক্ষের অর্ধশতাধিক লোক আহত হন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয় পুলিশ।

আজমিরীগঞ্জ থানার ওসি এ বি এম মাঈদুল হাছান বলেন, বর্তমানে ওই এলাকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সৌদিতে মক্কার কাছেই জেনিফার লোপেজের নাচ-গান, ক্ষুব্ধ মুসল্লিরা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা চরমে, যা বলল জাতিসংঘ
হবিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের সংঘর্ষ, আহত অর্ধশতাধিক
ময়ূখ রঞ্জনকে ‘গাধা’ বললেন অভিনেতা ঋত্বিক!
পারভেজ হত্যা মামলার প্রধান আসামি মেহেরাজ ৫ দিনের রিমান্ডে
ভারতীয় সেনার গুলিতে লস্করের শীর্ষ কমান্ডার আলতাফ লালি নিহত
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনা ‘সর্বাত্মক যুদ্ধে’ রূপ নিতে পারে: পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
ইলিয়াস কাঞ্চনের নেতৃত্বে নতুন দলের আত্মপ্রকাশ
বাইক দুর্ঘটনায় প্রেমিক-প্রেমিকা নিহত
ঝিনাইদহে ট্রেন থেকে কোটি টাকার হেরোইন জব্দ
জাতিসংঘের দুটি আঞ্চলিক সংস্থায় নির্বাচিত হলো বাংলাদেশ
অপরাধী আ.লীগ নেতাদের জামাই আদরে আদালতে হাজির করা হচ্ছে
জুমার নামাজের ফজিলত, গুরুত্ব ও হাদিস
ভারত ও পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর মধ্যে গোলাগুলি (ভিডিও)
এবার ভারতীয়দের সকল ভিসা স্থগিত করল পাকিস্তান
শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের স্ত্রী জাহানারা আবেদিন মারা গেছেন
সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের জামাতাকে অবসরে পাঠালো সরকার
পারভেজ হত্যার ঘটনায় সেই দুই নারী শিক্ষার্থী গ্রেপ্তার
আমাদের মধ্যে হিংসা নেই, আমরা আওয়ামী লীগ নই: রুমিন ফারহানা
পাকিস্তানে ঢুকে আটক বিএসএফ জওয়ান, দু’দেশের সীমান্তে ফের উত্তেজনা