জাপানে অবতরণের সময় যাত্রীবাহী বিমানে আগুন
ছবি: সংগৃহীত
জাপানের হানেদা বিমানবন্দেরের একটি রানওয়েতে অবতরণের সময় যাত্রীবাহী আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। ধারণা করা হচ্ছে দুই বিমানের সংঘর্ষে এই অগ্নিকাণ্ড হয়েছে। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (২ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় দিকে জাপান এারলাইন্সের বিমানটি অবতরণের সময় এতে আগুন ধরে যায়।
স্থানীয় কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে দেশটির রাষ্ট্রায়ত্ত সম্প্রচারমাধ্যম এনএইচকে বলেছে, হানেদা বিমানবন্দরে অবতরণের পর রানওয়েতে থাকা জাপানের উপকূলরক্ষী বাহিনীর একটি বিমানের সাথে জাপান এয়ারলাইন্সের যাত্রীবাহী ওই বিমানটির সংঘর্ষ হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
A Japan Airlines plane was in flames as it landed on a runway at Tokyo's Haneda airport
— BBC Breakfast (@BBCBreakfast) January 2, 2024
Jon & Sarah had more details on #BBCBreakfast https://t.co/K0hSFWqxgY pic.twitter.com/cLTzf1KfiW
এনএইচকে-এর ফুটেজে দেখা যায়, উড়োজাহাজটির জানালা থেকে এবং এর নিচে আগুনের শিখা বেরিয়ে আসছে। রানওয়ে জ্বলছে। তবে ইতিমধ্যে জেএএল ৫১৬ ফ্লাইটটি থাকা ৩৭৯ জন যাত্রী এবং ক্রুকে উদ্ধার করা হয়েছে।
রয়টার্স এবং জাপানের সরকারি সম্প্রচারমাধ্যম এনএইচকের রিপোর্টে বলা হয়েছে, জাপান এয়ারলাইন্সের ওই বিমানের সঙ্গে জাপান কোস্ট গার্ডের বিমানের সংঘর্ষের পরেই এই দুর্ঘটনা ঘটেছে। বিবিসির লাইভ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, টোকিওতে রানওয়ানে জাপান এয়ারলাইন্সের বিমানে আগুন জ্বলতে দেখা যাচ্ছে। আগুন নির্বাপক কর্মীরা আগুন নেভাতে তৎপর। তবে এখন পর্যন্ত কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। এ ছাড়া ঠিক কী কারণে দুই বিমানের সংঘর্ষ হলো তাও তাৎক্ষনিকভাবে জানানো হয়নি।
বিবিসির লাইভ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, টোকিওতে রানওয়ানে জাপান এয়ারলাইন্সের বিমানে আগুন জ্বলতে দেখা যাচ্ছে। আগুন নির্বাপক কর্মীরা আগুন নেভাতে তৎপর। তবে এখন পর্যন্ত কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। এ ছাড়া ঠিক কী কারণে দুই বিমানের সংঘর্ষ হলো তাও তাৎক্ষনিকভাবে জানানো হয়নি।
এর আগে দেশটির মধ্যাঞ্চলে আঘাত হেনেছে শক্তিশালী ভূমিকম্পে। সোমবার ৭ দশমিক ৬ মাত্রার ভূমিকম্পের পর ইশিকাওয়া অঞ্চলে প্রায় ৪৫ হাজার ৭০০ পরিবার বিদ্যুৎবিহীন রয়েছে। অন্তত ৩০ জন নিহত হয়েছেন। ভূমিকম্পে তোয়ামা এবং নিগাতাসহ আরও চারটি অঞ্চলে আহত হয়েছে অনেকে। আটকা পড়া বাসিন্দাদের উদ্ধারে কাজ করছে এক হাজার কর্মী।