শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

দক্ষিণ কোরিয়াতে ভয়াবহ শ্রমিক ধর্মঘট চলছে

দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউলে হাজার, হাজার বিক্ষোভকারী শ্রমিক সমাবেশ করছেন। শনিবার (৩ নভেম্বর) তারা পদযাত্রা করে চলে এসেছেন রাজধানীতে। তারা ধর্মঘটে অংশে নেওয়া হাজারের বেশিট্রাককেও কাজে ফেরত নিয়ে যাবার বিপক্ষেও বিক্ষোভ প্রদর্শন করছেন। এই বিক্ষোভের শুরু মালবাহী ট্রাকের খবর বাড়ানোর বিপক্ষে।

জাতীয় সংসদের পাশে তাদের বিক্ষোভ চলছে। তবে এখানে গুরুতর কোনো সংঘাতের খবর এখনো ছাপা হয়নি। বিক্ষোভকারীদের বেশিরভাগই দ্য কোরিয়ান কনফেডারেশন অব ট্রেড ইউনিয়নসগুলোর সদস্য।

তারা প্রেসিডেন্ট ইয়ুন সুক ইয়ল সরকারের বিপক্ষে শ্রমিকদের শোষণ পরিবর্তন না করার মনোভাব, তেলের খরচ বেড়ে সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় পৌঁছানো, ট্রাক ড্রাইভারদের কঠিন ও বিরামহীন কর্মপরিবেশ এবং আর্থিক দৈন্যতার অবসানের জন্য এই শ্রমিক ধর্মঘট ও সমাবেশের ডাক দিয়েছেন।

বৃহস্পতিবার সরকার ধর্মঘটে অংশ নেওয়া ২ হাজার ৫০০ সিমেন্ট ট্রাককে কাজে ফিরে যেতে আদেশ দিয়েছেন। জাতীয় অর্থনীতিতে তীরের মতো আঘাত করছে তাদের কর্মে যোগদান না করা। তবে এরপর কত ট্রাক কাজে ফিরে গিয়েছে সেই খবর এখনো ভালোভাবে জানা যায়নি। কেননা তাদের ইউনিয়ন ধর্মঘট চালিয়ে যেতে আহ্বান জানিয়েছে।

সিমেন্টবাহী ট্রাকের পাশাপশি কয়েক হাজার কার্গো ট্রাক তাদের সংগঠনগুলোর ঐক্যমতের ভিত্তিতে গেল সপ্তাহ থেকে ধর্মঘট করছে। ২০২২ সালে শেষ হওয়া নুন্যতম সরকারি মজুরি বহাল রাখার বিপক্ষে তারা আন্দোলন করছেন। তারা জীবনযাপনের জন্য একটি নূন্যতম মজুরি প্রদানের দাবি করছেন।
মালবাহী কন্টেইনারের শ্রমিকরাও এই ধর্মঘটে যোগ দিয়েছেন।

এই কারণে দক্ষিণ কোরিয়াতে প্রবল আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। কেননা, সিমেন্ট ও শিপিং কনটেইনারের চালক এবং শ্রমিকরা অন্যান্য কার্গোগুলোতে তাদের দাবি করা মজুরি এবং সুবিধাদির জন্য বিক্ষোভ করছেন। এর ফলে এই শ্রমিক ধর্মঘটে তেলবাহী ও কেমিক্যাল ট্যাংকারগুলোও যোগ দিতে পারে।

বিক্ষোভে যোগ দিতে পারে স্টিল ও অটোমোবাইল ক্যারিয়ারগুলো এবং প্যাকেজ মালামাল আনা-নেওয়া করা ট্র্যাকগুলো। তারা সবাই বৃহত্তর ঐক্যমতের ভিত্তিতে এই আন্দোলনে যোগদানের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। তবে সরকারী কর্মকর্তাও উদ্যোগ গ্রহণ করছেন। ফলে বন্দরগুলোতে কন্টেইনার ট্রাফিকগুলো স্বাভাবিক অবস্থার ৮১ শতাংশে আবার পৌঁছাতে পেরেছে শনিবার সকালে।

গেল সপ্তাহে মোটে প্রায় ২০ শতাংশ কন্টেইনারগুলোকে তারা বন্দরগুলোতে আনতে পেরেছিলেন। এই তথ্যগুলো প্রদান করেছে দক্ষিণ কোরিয়ার ভূমি, পরিকাঠামো এবং যোগাযোগ মন্ত্রণালয়। তারা আরও জানিয়েছেন শনিবার থেকে প্রায় ৫ হাজার ট্র্যাক ধর্মঘটে যোগদানরত অবস্থায় রয়েছে। তবে দক্ষিণ কোরিয়ার সরকার তাদের বির্তকিত ২০০৪ সালের একটি আইনানুসারে ট্র্যাকগুলোর চালক ও কর্মীদের তাদের চাকরিতে ফেরত যেতে নির্দেশ দিয়েছে।

এই আইনে সমর্থনযোগ্য কোনো কারণ ব্যতিরিকে কাজ না করলে বা নিয়ম ভাঙলে তিন বছর পর্যন্ত জেল বা সর্বোচ্চ ৩০ মিলিয়ন ইয়েন জরিমানার আদেশদানের অধিকার রয়েছে আদালতের। টাকার অংকে তা ২২ হাজার ৪শ মার্কিন ডলার। শহরগুলো থেকে জানানো হয়েছে, একটি ধর্মঘটে কী ধরণের গ্রহণযোগ্য ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে সেটি পরিস্কারভাবে সংবিধানে নেই। শ্রমিকরা জানাচ্ছেন, তারা সাংবিধানিক অধিকার প্রয়োগ করছেন। অন্যদিকে সরকারী কর্মকর্তারা আইন লংঘনের অভিযোগ করছেন। শহরে, শহরেও শ্রমিকদের বিক্ষোভ ছড়িয়েছে।

সরকারি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, তারা সবার আগে সিমেন্ট ট্রাকগুলোর চালক ও কর্মীদের কাজ শুরু করার নির্দেশ জারি করেছেন। কেননা নির্মাণ খাত তাদের মালামাল প্রাপ্তিতে সবচেয়ে কঠিন পরিস্থিতির মোকাবেলা করছে। তাদের কাছে মাল পৌঁছাচ্ছে না বলে মুখ থুবড়ে পড়েছেন। তারা আশা করছেন, ট্র্যাকগুলোর চালকদের মালামাল আনা-নেওয়ার জন্য পরিবহন বাবদ তেল খরচ সরকারি বিশেষ নির্দেশে প্রদানের আদেশটি এরপরের ধাপে লাভ করবেন। তারা আরো বিবেচনা করবেন যে, গ্যাস স্টেশনগুলোতে জ্বালানির সংকট চলছে।

এই ধর্মঘট দক্ষিণ কোরিয়ার দেশীয় শিল্পখাতকে প্রবলভাবে আক্রান্ত করেছে। তবে রপ্তানি নির্ভর শিল্পকারখানাগুলোও অচল হয়ে গিয়েছে কি না এই বিষয়ে কোনো পূর্ণ তথ্য এখনো পাওয়া যায়নি। শ্রমিকরা তাদের নূন্যতম আর্থিক ও ব্যক্তিগত নিরাপত্তা প্রদানের জন্য দাবি করছেন। তারা বলছেন এই বিষয়গুলোর সমাধান না করে তাদের জোর করে গাড়ি চালানোর দিকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে।

ওএফএস/

 

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত