শনিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৪ | ২০ আশ্বিন ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ধেয়ে আসছে রেমাল: পায়রা-মোংলায় ৭ নম্বর বিপদ সংকেত

ছবি: সংগৃহীত

বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করা গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় রেমালে পরিণত হয়েছে। এ অবস্থায় পায়রা ও মোংলা সমুদ্র বন্দরকে ৭ নম্বর বিপদ সংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অধিদফতর। আর চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারকে ৬ নম্বর বিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

আবহাওয়া অধিদফতরের ৮ নম্বর বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পূর্বমধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিমমধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি উত্তর দিকে অগ্রসর ও ঘণীভূত হয়ে বর্তমানে উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় (১৮.৮° উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৯.৫° পূর্ব দ্রাঘিমাংশ) ঘূর্ণিঝড় "রিমাল" এ পরিণত হয়েছে।

এটি আজ শনিবার (২৫ মে) সন্ধ্যা ৬টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৪৫৫ কি.মি. দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৪০০ কি.মি. দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ৪০৫ কি.মি. দক্ষিণে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৩৬৫ কি.মি. দক্ষিণে অবস্থান করছিল। এটি আরও উত্তর দিকে অগ্রসর ও ঘণীভূত হতে পারে।

*পায়রা ও মোংলা সমুদ্রবন্দরকে ০৩ (তিন) নম্বর স্থানীয় সর্তক সংকেত নামিয়ে তার পরিবর্তে ০৭ (সাত) নম্বর বিপদ সংকেত (পুন:) ০৭ (সাত) নম্বর বিপদসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

*চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরকে ০৩ (তিন) নম্বর স্থানীয় সংকেত নামিয়ে তার পরিবর্তে ০৬ (ছয়) নম্বর বিপদ সংকেত (পুন:) ০৬ (ছয়) নম্বর বিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

*ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে উপকূলীয় জেলা সাতক্ষীরা, খুলনা, বাগেরহাট, পিরোজপুর, ঝালকাঠী, বরগুনা, বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, লক্ষীপুর, ফেনী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহের নিম্নাঞ্চল স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ৩-৫ ফুট অধিক উচ্চতার বায়ু তাড়িত জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে।

*ঘূর্ণিঝড়টির প্রভাবে দেশের সকল বিভাগে দমকা/ঝড়ো হাওয়া সহ ভারী (৪৪-৮৮ মিমি) থেকে অতি ভারী (২৮৯ মিমি) বর্ষণ হতে পারে।

ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় ছয় জেলাকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে

এই ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলার জন্য বাংলাদেশের ছয় জেলাকে বিশেষভাবে প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দিয়েছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়।

আজ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের এক সভায় এ নির্দেশ দেওয়ার কথা জানান প্রতিমন্ত্রী মো. মহিববুর রহমান। তিনি জানান, এ পর্যন্ত প্রাপ্ত পূর্বাভাস ও ঘূর্ণিঝড় ভূমি অতিক্রমের সম্ভাব্য এলাকার ভিত্তিতে এ নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

জেলাগুলো হলো: সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, খুলনা, বরগুনা, পটুয়াখালী ও ভোলা।

ঘূর্ণিঝড়টি ২৬ মে দিবাগত রাত থেকে ২৭ মে সকালের মধ্যে উপকূল অতিক্রম করতে পারে।

শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় বিডব্লিউওটি’র প্রধান আবহাওয়া গবেষক খালিদ হোসেনের সই করা এক বার্তায় বলা হয়, ঘূর্ণিঝড়টি ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দীঘা থেকে বাংলাদেশের পটুয়াখালীর মাঝামাঝি যেকোনো জায়গা দিয়ে উপকূল অতিক্রম করবে। তবে এর সর্বোচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে বাংলাদেশের সাতক্ষীরা, খুলনা ও বাগেরহাট।

বার্তায় বলা হয়, এ ঘূর্ণিঝড়ের সর্বোচ্চ শক্তিমাত্রা হতে পারে ক্যাটাগরি-১। তবে আশা করা যায় ঘণ্টায় ১৩৫ কিলোমিটারের বেশি এটি গতিবেগ পাবে না। তবে আশঙ্কার ব্যাপার হচ্ছে এটি তার পূর্ণ শক্তিতে উপকূল অতিক্রম করতে পারে। যদিও দমকা বা ঝোড়ো বাতাসের বেগ আরও কিছুটা বেশি থাকতে পারে।

Header Ad

মাঠ কাঁপিয়ে বেড়ানো ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেত্রীরা এখন কোথায়?

ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের জন্য ছিল একটি দু:স্বপ্নের ন্যায়। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের চাপে পড়ে প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা থেকে পদত্যাগ করতে বাধ্য হন শেখ হাসিনা। জনরোষ থেকে বাঁচতে পালিয়ে গিয়ে আশ্রয় নেন ভারতে। এরপর থেকেই আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ সংগঠনগুলোর নেতা-কর্মীরা গা ঢাকা দিতে শুরু করেন। বিগত দিনে রাজপথ কাঁপানো ছাত্রলীগ নেতাদের অনেকের খোঁজ মিললেও এখনও সন্ধান পাওয়া যাচ্ছে না দাপুটে সব ছাত্রলীগ নেত্রীদের। শুধু তাই নয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতেও নেই আগের মত সক্রিয়।

এছাড়াও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে তাদের নিয়ে ট্রলিং এবং অশ্লীল ছবি ও ভিডিও ছড়িয়ে পড়ার বিষয় নিয়েও এখন পর্যন্ত মুখতে দেখা যায়নি এসব নেত্রীদের কাউকেই। অথচ আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন সময় তাদের হুংকার ও দাপটে কেঁপে উঠতো দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ ক্যাম্পাসগুলো।

সিট বাণিজ্য, সাধারণ শিক্ষার্থীদের হয়রানি এবং চাঁদাবাজির অভিযোগও রয়েছে একসময়ের এসব দাপুটে ছাত্রলীগ নেত্রীদের বিরুদ্ধে। শুধু ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরেই সীমাবদ্ধ ছিল না তাদের এসব কার্যক্রম। ক্যাম্পাসের বাহিরেও নিয়ন্ত্রণ ছিল তিলোত্তমা শিকদার, আতিকা বিনতে হোসেইন, কোহিনূর আক্তার রাখি, তামান্না তানজিম তমা, তামান্না জেসমিন রিভা, শারমিন সুলতানা সনিসহ সম্মিলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন বর্তমান ও সাবেক নেত্রী। সাধারণ ছাত্রীদের অনৈতিক কাজে বাধ্য করারও অভিযোগ রয়েছে এই সব নেত্রীদের বিরুদ্ধে।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে যখন গোটা দেশ উত্তাল সেসময় ছাত্রলীগের তাণ্ডব ছিল চোখে পড়ার মতো। আর সেই আগুনে ঘি ঢালার কাজ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) রোকেয়া হল শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি আতিকা বিনতে হোসাইন। তিনি বলেছিলেন মাত্র সাত মিনিটেই ঢাকা ক্লিয়ার করবেন। তার এমন হুমকি সামাজিক মাধ্যমগুলোতে রাতারাতি ভাইরাল হয়ে পড়ে। ঘটনার এতোদিন পরেও নেটিজেনদের মনে একটাই প্রশ্ন উঁকি দেয় কোথায় সেই ছাত্রলীগ এইসব নেত্রীরা।

এদিকে গত ১৭ জুলাই ঢাবির ৬ হল রাজনীতি মুক্ত ঘোষণা করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে মেয়েদের পাঁচটি ও ছেলেদের একটি হল। রোকেয়া হল ছাত্রলীগের প্রীথা অন্তরা দাস, আতিকা ইসলাম আবিরকে হল থেকে বের করে দেয় সাধারণ শিক্ষার্থীরা। তাদেরকে টেনে হিঁচড়ে হল থেকে বের করে দেওয়ার একটি ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে তুমুল ভাইরাল হয়। এ ঘটনার পর থেকেই সামনে আসতে শুরু করে তাদের একের পর এক অশ্লীল কর্মকাণ্ডের ছবি ও ভিডিও।

নানান সময়ই বিতর্কিত সব মন্তব্য করে আলোচনায় এসেছেন ছাত্রলীগ নেত্রী তিলোত্তমা শিকদার। জানা গেছে, তিনি ১০ বছরেও পার হতে পারেননি অনার্সের গণ্ডি।

গত ১৬ জুলাইয়ের পর থেকেই সাধারণ শিক্ষার্থীদের তোপের মুখে গভীর রাতে বোরখা পরে আবাসিক হল থেকে পালিয়ে যায় বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের কেন্দীয় নেত্রীরা। প্রায় আড়াই মাস পরেও খোঁজ মিলছে না পালিয়ে যাওয়া এসব নেত্রীদের।

Header Ad

নির্বাচনের চেয়ে সংস্কারই বেশি গুরুত্বপূর্ণ: জামায়াত আমির

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সংলাপ শেষে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, "নির্বাচনের থেকে সংস্কারই বেশি গুরুত্বপূর্ণ।" শনিবার (৫ অক্টোবর) বিকাল ৫টায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সংলাপ শেষে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ডা. শফিকুর রহমান জানান, রাষ্ট্র সংস্কার কার্যক্রম শুরুর আগে, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের সঙ্গে জামায়াতের পক্ষ থেকে কিছু মৌলিক প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়েছে।

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সংলাপ শেষে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, বর্তমান সরকার একটি নির্দলীয় সরকার। তারা সরাসরি দেশ শাসনে আসেনি, বরং একটি সুষ্ঠু শাসনব্যবস্থা বিনির্মাণের লক্ষ্যে এসেছেন। গত তিনটি নির্বাচনে জাতি সুষ্ঠু নির্বাচনের অভাব অনুভব করেছে। আগামীতে দেশকে একটি গ্রহণযোগ্য, সুষ্ঠু এবং শান্তিপূর্ণ নির্বাচন উপহার দেওয়ার উপযোগী পরিবেশ তৈরি করাই তাদের প্রধান কাজ।

তিনি আরও বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক কিছু বিষয় সংস্কারের প্রয়োজন রয়েছে। এ বিষয়ে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আগামী ৯ অক্টোবর জাতির সামনে আমাদের প্রস্তাবগুলো তুলে ধরা হবে। এছাড়াও, অবিলম্বে আমাদের ভাবনা এবং প্রয়োজনীয় সংস্কার বিষয়গুলো জাতির সামনে উপস্থাপন করা হবে। কোন কোন বিষয় এখন সংস্কার করা প্রয়োজন এবং কোনগুলো পরবর্তীতে দরকার হবে, তা পরিষ্কারভাবে তুলে ধরা হবে।

ডা. শফিকুর রহমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়েও আলোচনা করেছেন। তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আরও উন্নত করতে জনগণ এবং সরকার কীভাবে একসঙ্গে কাজ করতে পারে এবং ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে জাতিকে কীভাবে ঐক্যবদ্ধ রাখা যায়, সে বিষয়গুলো নিয়ে আমরা কথা বলেছি। আমরা আশা করছি, বর্তমান সরকার নিরপেক্ষ দৃষ্টিকোণ থেকে সঠিক সিদ্ধান্ত নেবে এবং একটি ভালো নির্বাচন দিতে সক্ষম হবে।

তিনি বলেন, "আমরা শুরু থেকেই সংস্কারের জন্য যৌক্তিক সময় দিতে প্রস্তুত ছিলাম। সেই যৌক্তিক সময়টা কি হবে, তা নিয়ে শীঘ্রই কাজ শুরু হবে এবং দেরি হবে না। আমরা দ্রুত এই বিষয়ে অগ্রসর হতে চাই।"

এর আগে শনিবার বিকাল ৩টা ৩০ মিনিটে জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমানের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল সংলাপের জন্য যমুনায় প্রবেশ করে। প্রতিনিধি দলে ছিলেন দলের নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান, ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের, আ ন ম শামসুল ইসলাম এবং সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার।

এছাড়া, একই দিনে বিকালে গণতন্ত্র মঞ্চ, বাম গণতান্ত্রিক জোট, হেফাজতে ইসলাম এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়।

Header Ad

কারাগারে অসুস্থ সাবেক মন্ত্রী এম এ মান্নান, ভর্তি সিলেট ওসমানী হাসপাতালে

সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। ছবি: সংগৃহীত

সুনামগঞ্জ জেলা কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। শারীরিক অবস্থা অবনতি হলে শনিবার (৫ অক্টোবর) সকালে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এর আগে তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিতে সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল।

সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম জানান, মন্ত্রী এম এ মান্নানকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য দ্রুত সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বর্তমানে তার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল বলে জানা গেছে।

বয়সজনিত অসুস্থতার কারণে সাবেক মন্ত্রী এম এ মান্নান দীর্ঘদিন ধরেই ভুগছিলেন। গেল ৪ আগস্টে সুনামগঞ্জে ছাত্র-জনতার ওপর হামলার মামলায় ২ নম্বর আসামি ছিলেন তিনি। ২০ সেপ্টেম্বর শান্তিগঞ্জ উপজেলার হিজলবাড়ির নিজ বাসভবন থেকে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং মামলা দায়ের করে।

উল্লেখ্য, ২ সেপ্টেম্বর সুনামগঞ্জের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ছাত্র-জনতার ওপর হামলার অভিযোগে নাজির আহমদের ছেলে হাফিজ আহমদ বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন। এ মামলায় সুনামগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নুরুল হুদা মুকুট, সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান, সাবেক সংসদ সদস্য মুহিবুর রহমান মানিকসহ ৯৯ জনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাতনামা ২০০ জনকে আসামি করা হয়।

এম এ মান্নানের অসুস্থতার খবরে তার পরিবার ও শুভানুধ্যায়ীরা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন। পুলিশ ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তার চিকিৎসার সময় সিলেট ওসমানী হাসপাতাল এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মাঠ কাঁপিয়ে বেড়ানো ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেত্রীরা এখন কোথায়?
নির্বাচনের চেয়ে সংস্কারই বেশি গুরুত্বপূর্ণ: জামায়াত আমির
কারাগারে অসুস্থ সাবেক মন্ত্রী এম এ মান্নান, ভর্তি সিলেট ওসমানী হাসপাতালে
ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহ প্রধান হাশেম সাফিউদ্দিন নিহত
আজ বিশ্ব শিক্ষক দিবস
বিএনপির প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সংলাপ: নির্বাচনী রোডম্যাপসহ একাধিক দাবি
সোহেল রানার নতুন রাজনৈতিক দল ঘোষণা, নাম ‘বাংলাদেশ ইনসাফ পার্টি’
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য ফেসবুক নিয়ে এলো নতুন মনিটাইজেশন প্রোগ্রাম
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলের হামলা চালানো উচিত: ডোনাল্ড ট্রাম্প
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সংলাপে কোন দল থেকে কারা রয়েছেন
শেখ হাসিনা দেশের বাইরে থেকে উসকানি দিচ্ছেন: রিজভী
এবার লেবাননের মসজিদে হামলা চালাল ইসরায়েল
বিপ্লব ও হারুন কোথায়, জানে না ডিবি
ইয়েমেনে হুতিদের ১৫ স্থাপনায় যুক্তরাষ্টের নৌ ও বিমান হামলা
আট মাসে বজ্রপাতে ১৫২ জন কৃষকের মৃত্যু
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
ডিবি কার্যালয়ে কোনো আয়না ঘর-ভাতের হোটেল থাকবে না: মল্লিক
বিরাজনীতিকরণ নয়, দেশে উদার গণতন্ত্র দেখতে চাই: মির্জা ফখরুল
এক সপ্তাহে তেলের দাম বেড়েছে ৯ শতাংশ
হিজবুল্লাহর ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মুখে বাড়ি ছেড়ে পালালেন নেতানিয়াহু!