বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৪ আশ্বিন ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

পুলিশকে ফুল, চকলেট দিয়ে বরণ করে নেওয়ার আহ্বান ফারুকীর

পুলিশকে ফুল, চকলেট দিয়ে বরণ করে নেওয়ার আহ্বান ফারুকীর। ছবি: সংগৃহীত

পুলিশ সদস্যরা যেন নিজ নিজ কর্মস্থলে যোগ দিয়ে সুন্দর পরিবেশে আবারও কাজে ফিরতে পারেন, সেজন্য সাধারণ মানুষের প্রতি কিছু আহ্বান জানিয়েছেন দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী।

বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) বেলা সাড়ে ১২ টায় নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে এই নির্মাতা লিখেছেন, আশা করি আজ-কালকের মধ্যে পুলিশ ভাই-বোনেরা কাজে যোগ দিবে। নতুন দিনের নতুন পুলিশ হবে তারা এই আশা আমাদের।

এরপর সাধারণ মানুষ ও শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্য ফারুকী লেখেন, আমরা কি একটা কাজ করতে পারি? রাস্তায় কর্মরত পুলিশ দেখলে তাদের সাথে একটু হাসি বিনিময় করতে পারি? পারলে একটু মোলাকাত? একটা ফুল? অথবা চকলেট?

কিছু অসৎ পুলিশ কর্মকর্তার জন্য গোটা পুলিশ ইউনিট দোষী হয়েছে। তাদের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কার সৃষ্টি হয়েছে। এমনটা উল্লেখ করে ফারুকী লেখেন, ‘গতকাল আমি সাধারন কিছু পুলিশের ইন্টারভিউ দেখছিলাম। তারা নিজেরাই ফ্যাসিস্টদের ক্ষমতালিপ্সার কাছে অসহায় ছিলো, কিছু খারাপ অফিসার কিভাবে তাদের ব্যবহার করেছে, তাদের পরিবার পরিজন কতটা অনিরাপদ এবং বিব্রত- এইসব বলতে বলতে কেঁদে দিচ্ছিলো কয়েকজন পুলিশ সদস্য!

এই নির্মাতা আরও উল্লেখ করেন, তারা শুধু একটা দাবিই জানাচ্ছিলো- আর কখনো দলীয় পুলিশ হতে চায় না। তারা মর্যাদার সাথে রাষ্ট্রের কর্মচারী হতে চায়!

সবশেষ পুলিশ বাহিনীর পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়ে এই নির্মাতা লেখেন, ‘ক্যান উই গিভ দেম সাম কমফোর্ট? জাস্ট সো দে ফিল দে আর ওয়ান অফ আস?’

উল্লেখ্য, সরকার পতনের পর সোমবার (৫ আগস্ট) বিকেল থেকে দেশের অনেক থানায় হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটতে থাকে। পুড়িয়ে দেওয়া হয় থানা-পুলিশের কাজে ব্যবহৃত গাড়ি। অনেক জায়গায় অস্ত্রসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম ও নথি লুট হয়। এরপর রাজধানীসহ সারাদেশে পুলিশি ব্যবস্থা প্রায় ভেঙে পড়ে।

Header Ad

দিল্লিতে মেয়ের সঙ্গে থাকছেন শেখ হাসিনা, ঘুরে বেড়াচ্ছেন পার্কে

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ। ছবি: সংগৃহীত

ছাত্র-জনতার বিক্ষোভের মুখে গত ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে ক্ষমতাচ্যুত হন শেখ হাসিনা। সেইদিনেই সামরিক হেলিকপ্টারে করে ভারত পালাতে বাধ্য হন তিনি। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগের পর থেকে তিনি ভারতের দিল্লিতে অবস্থান করছেন। তবে তিনি দিল্লির ঠিক কোথায় আছেন, সেটা স্পষ্ট না। তার অবস্থান নিয়ে বাংলাদেশের পাশাপাশি ভারতের কূটনীতিক পাড়ায় চলছে ব্যাপক জল্পনা-কল্পনা।

এমন পরিস্থিতিতে তার অবস্থান নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিনান্সিয়াল টাইমস।

সংবাদমাধ্যমটি বলছে, গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতা শেখ হাসিনার সরকারি বাসভবন অভিমুখে লংমার্চ শুরু করলে তিনি পদত্যাগ করেন এবং সামরিক বিমানে করে ভারতে পালিয়ে যান। এরপর থেকে তিনি ভারতে অবস্থান করছেন। হাসিনাকে নিয়ে এ পর্যন্ত নিশ্চিত করেছে মোদি সরকার। তবে এর বেশি কোনো তথ্য দিতে রাজি হচ্ছে না দিল্লি। কিন্তু হাসিনার অবস্থান নিয়ে জল্পনা থেমে নেই।

বিভিন্ন বিশ্বাসযোগ্য সূত্রের বরাতে ভারতীয় এলিট শ্রেণি ব্যক্তিগতভাবে দাবি করছেন, শেখ হাসিনা এখন ভারতীয় সরকারের একটি সেফ হাউসে রয়েছেন। তার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদও তার সঙ্গে আছেন। শুধু তাই নয়, হাসিনাকে সদলবলে দিল্লির অন্যতম অভিজাত পার্ক লোদি গার্ডেনে ঘুরে বেড়াতে দেখা গেছে।

বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ সরকারের প্রধান বিদেশি সমর্থক ছিল মোদি সরকার। তবে এখন তারা হাসিনাকে আশ্রয় দিলেও এ বিষয়ে তেমন উচ্চবাচ্য করছে না। দিল্লির এমন অবস্থানের পেছনে কয়েকটি কারণও উল্লেখ করেছে ফিনান্সিয়াল টাইমস।

যেমন, গত জুলাই ও আগস্ট মাসে আন্দোলনের সময় শত শত মানুষ হত্যায় শেখ হাসিনার নামে অনেক মামলা হয়েছে। আর ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে একটি বন্দী প্রত্যর্পণ চুক্তি রয়েছে। ২০১৩ সালে হাসিনা নিজেই এই চুক্তি করেছিলেন। এখন তাকে দেশে ফেরত এনে বিচারের আওতায় আনতে এই চুক্তি কাজে লাগতে পারে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার।

অন্তর্বর্তী সরকারের আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে বলেন, ভারতের সঙ্গে (স্বাক্ষরিত) প্রত্যর্পণ চুক্তি অনুযায়ী আমরা তাকে ফেরতের দাবি করতে পারি। তবে আপাতত, আমরা আশা করি ভারত তাকে বাংলাদেশে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করতে দেবে না। কারণ তিনি মিথ্যা ও ভুল তথ্য ছড়ানোর চেষ্টা করছেন।

পলাতক আঞ্চলিক নেতাদের আশ্রয় দেওয়ার ইতিহাস রয়েছে ভারতের। দালাই লামা ১৯৫৯ সালে চীনের তিব্বত দখলের পর পালিয়ে ভারতে বসতি স্থাপন করেন। যদিও তিনি রাজনৈতিক বিষয়গুলো (ভারত ভিত্তিক) একটি বেসামরিক নির্বাসিত প্রশাসনের কাছে হস্তান্তর করেছেন। এছাড়া তিব্বতের আধ্যাত্মিক এই নেতা সম্প্রতি মার্কিন কংগ্রেসের একটি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে সাক্ষাৎও করেছেন। এই পদক্ষেপে বেইজিং বিক্ষুব্ধ হয়েছে। বিশ্লেষকদের মতে, মোদি সরকারের সম্মতি ছাড়া এসব কিছুই ঘটত না।

এছাড়া আফগানিস্তানের সাবেক প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ নাজিবুল্লাহর পরিবারও ১৯৯২ সালে ভারতে পালিয়ে গিয়েছিল। তার স্ত্রী ফাতানা নাজিব এবং সন্তানরা এখনও তাদের বেশিরভাগ সময় ভারতে কাটায় বলে জানা গেছে।

এর আগে শেখ মুজিবুর রহমান এবং তার পরিবারের অধিকাংশকে ঢাকায় অভ্যুত্থানে হত্যা করার পর শেখ হাসিনা ও তার বোন শেখ রেহানা ১৯৭৫ সালের পর বেশ কয়েক বছর ভারতে আশ্রয়ে ছিলেন।

ফিফা র‍্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষেই আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল ও বাংলাদেশের অবস্থান কত?

ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

সবশেষ ফিফা উইন্ডোতে দুটি ম্যাচ খেলেছে আর্জেন্টিনা। চিলিকে উড়িয়ে দিলেও কলম্বিয়ার কাছে হেরে গেছে তারা। ফলে ১২.৪৬ পয়েন্ট হারিয়েছে লিওনেল স্কালোনির দল। তারপরও র‍্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে বর্তমান বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা।

বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) সদস্য দেশগুলোর হালানাগাদকৃত সবশেষ র‍্যাঙ্কিং প্রকাশ করেছে ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফা।

র‍্যাঙ্কিংয়ে তিনবারের বিশ্বকাপজয়ী আর্জেন্টিনা ১৮৮৯.০২ পয়েন্ট নিয়ে রয়েছে এক নম্বরে। গত জুলাই মাসে প্রকাশিত আগের র‍্যাঙ্কিংয়ে তাদের পয়েন্ট ছিল ১৯০১.৪৮।

দুই নম্বর অবস্থান ফ্রান্সের, তিন ও চার নম্বরে আছে যথাক্রমে স্পেন ও ইংল্যান্ড। আর পাঁচ নম্বরে অবস্থান ব্রাজিলের। প্যারাগুয়ের সঙ্গে হারায় র‍্যাঙ্কিংয়ে পেছনে না গেলেও ব্রাজিলকেও হারাতে হয়েছে পয়েন্ট। রোনালদোর পর্তুগাল আছে ৮ নম্বরে।

সেপ্টেম্বর মাসের হালনাগাদে সবচেয়ে বড় লাফটা দিয়েছে ব্রুনেই। ১০ ধাপ এগিয়ে দক্ষিণ এশিয়ার দেশটির বর্তমান অবস্থান ১৮৩ তে। আর সবচেয়ে বেশি পিছিয়েছে এশিয়ান চ্যাম্পিয়ন কাতার। ১০ ধাপ পিছিয়ে কাতারের অবস্থান ৪৪ নম্বরে। এশিয়ান দেশগুলোর মধ্যে সবার ওপরে আছে জাপান। দুই ধাপ এগিয়ে তাদের অবস্থান ১৬তে।

এদিকে সম্প্রতি ভুটানে দুটি প্রীতি ম্যাচ খেলেছিল বাংলাদেশ ফুটবল দল। যেখানে ১-১ ব্যবধানে সিরিজ সমতা নিয়ে দেশে ফিরতে হয় টাইগার যুবদের। যার প্রভাব পড়েছে বাংলাদেশের ফিফা র‍্যাঙ্কিংয়ে। আজ সর্বশেষ হালনাগাদে ১৮৪ থেকে ১৮৬-তে নেমে গেছে হাভিয়ের কাবরেরার দল।

ঢাবিতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ২ শিক্ষার্থী আটক

ঢাবিতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ২ শিক্ষার্থী আটক। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ফজলুল হক মুসলিম হলে চোর সন্দেহে তোফাজ্জল নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ছাত্রলীগ নেতাসহ দুজনকে আটক করেছে শাহবাগ থানা পুলিশ।

বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) বিকেল সোয়া ৪টায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সহায়তায় ফজলুল হক মুসলিম হল থেকে এই দুজন শিক্ষার্থীকে আটক করা হয়েছে।

আটক শিক্ষার্থীরা হলেন, হল ছাত্রলীগের সাবেক উপবিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক ও পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের জালাল আহমেদ এবং মৃত্তিকা পানি ও পরিবেশ বিভাগের মোহাম্মদ সুমন।

প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, বুধবার রাত সাড়ে ৮টা-৯টার দিকে ফজলুল হক হলে চোর সন্দেহে তোফাজ্জলকে ধরে শিক্ষার্থীরা। আটকের পর রাত ১০টা পর্যন্ত হলের গেস্টরুমে কয়েক দফা মারধর করা হয়। একপর্যায়ে ক্যান্টিনে বসিয়ে ভাতও খাওয়ানো হয়। এরপর আবারও মারধর করা হয়। দীর্ঘ জেরায় তার অবস্থার অবনতি ঘটলে রাত ১২টার দিকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তাকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা।

এদিকে বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে পরে জানা যায়, তোফাজ্জল মানসিক ভারসাম্যহীন। ক্যাম্পাসে চলাফেরা থাকায় হলে ঢুকে পড়েছিলেন তিনি। এ দিকে মৃত্যুর ঘটনায় সুষ্ঠু বিচারের দাবি জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এ ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে তাৎক্ষণিক বিক্ষোভ মিছিল করেছে শিক্ষার্থীরা। মৃত্যুর ঘটনায় সুষ্ঠু বিচারের দাবি জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক আবু বাকের মজুমদার। ভোর সাড়ে ৪টার দিকে ফজলুল হক হল থেকে মিছিল নিয়ে রাজু ভাস্কর্যে সংক্ষিপ্ত সমাবেশও করেছেন তারা।

বিবৃতিতে আবু বাকের মজুমদার বলেন, সম্প্রতি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের মারধরের ফলে সাবেক ছাত্রলীগ নেতার মৃত্যু এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক মুসলিম হলে চোর সন্দেহে মারধরের ফলে একজনের মৃত্যু হয়েছে। এসব ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক এবং মানবাধিকারের মৌলিক নীতিগুলির প্রতি সম্পূর্ণ অবজ্ঞা প্রদর্শন করে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে। আমরা অনতিবিলম্বে দোষীদের আইনের আওতায় আনার আহ্বান জানাচ্ছি।

তিনি আরও উল্লেখ করেন, গত ১৫ বছর ধরে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ও নির্যাতনের যে নজির দেখা গেছে, তা আমাদের সমাজের বিচার ব্যবস্থা ও আইনের শাসনের গুরুতর অভাবকে প্রতিফলিত করে। এই পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান জরুরি ছিল এবং নতুন বাংলাদেশে আইন ও মানবাধিকারের শাসন প্রতিষ্ঠা আমাদের প্রধান লক্ষ্য। আমরা অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এবং বাংলাদেশের ছাত্র-জনতার প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি যে, এসব বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, নির্যাতন এবং মব জাস্টিসের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ এবং সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলা উচিত।

সর্বশেষ সংবাদ

দিল্লিতে মেয়ের সঙ্গে থাকছেন শেখ হাসিনা, ঘুরে বেড়াচ্ছেন পার্কে
ফিফা র‍্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষেই আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল ও বাংলাদেশের অবস্থান কত?
ঢাবিতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ২ শিক্ষার্থী আটক
সৌদি আরবে হতে পারে আইপিএলের নিলাম
নিউইয়র্কে ড. ইউনূস-মোদির বৈঠক হচ্ছে না
শেখ হাসিনার ভারতেই থাকা উচিত : শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট
জাতিসংঘের ই-গভর্নমেন্ট সূচকে বাংলাদেশের উন্নতি
আগস্টে সড়ক দুর্ঘটনায় ৪৭৬ জনের মৃত্যু
ঢাবি ও জাবিতে পিটিয়ে হত্যা দুঃখজনক: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সাড়ে ২০ লাখ টাকা খরচে চালু হচ্ছে কাজিপাড়া স্টেশন
এস আলম গ্রুপের তথ্য চেয়েছে সিঙ্গাপুরের আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ঈদে মিলাদুন্নবী নিয়ে দুই দলের সংঘর্ষ, আহত ১৫
চাকরির বয়সসীমা ৩৫ চান না সারজিস
কোহলি-রোহিতকে আউট করে ‘গালি’ খাচ্ছেন হাসান মাহমুদ
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ২৫ অক্টোবর
বাংলাদেশকে ২ বিলিয়ন ডলার সহায়তা দেবে বিশ্বব্যাংক
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে গণপিটুনিতে ছাত্রলীগ নেতার মৃত্যু
‘আ. লীগের রাজনীতিতে জড়িয়ে ভুল করেছি, বাদাম বেঁচে খেলেও ভালো করতাম’
আরেকটি হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার বিচারপতি মানিক
চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তা অধিকারের বাজার তদারকি অভিযান