মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪ | ৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

‘হুমায়ূন-শাওনকে তিশা-মুশতাকের মতো হয়রানির শিকার হতে হয়নি’

ছবি: সংগৃহীত

বইমেলায় গিয়ে দর্শনার্থীদের রোষানলে পড়েছেন বর্তমান সময়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বহুল চর্চিত দম্পতি খন্দকার মুশতাক আহমেদ ও সিনথিয়া ইসলাম তিশা।

গতকাল শুক্রবার রাতে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান প্রাঙ্গণে অমর একুশে বইমেলায় গিয়ে দুয়োধ্বনি শুনে বের হয়ে আসেন মুশতাক-তিশা। বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও চলছে ব্যাপক আলোচনা।

একদল মনে করছেন, মুশতাক-তিশার সঙ্গে যা ঘটেছে, এটা তারা প্রাপ্য ছিলেন। আবার একদলের মত- এমন এক ঘটনা কোনোভাবেই সমর্থনযোগ্য না।

বিষয়টি নিয়ে শনিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) অভিনেত্রী মৌসুমী হামিদ নিজের ফেসবুকে তিশা-মুশতাক ইস্যুতে একটি দীর্ঘ স্ট্যাটাস শেয়ার করেছেন। যেখানে মুশতাক-তিশার ‘অসম বিয়ে’র সঙ্গে নন্দিত কথাসাহিত্যিক ও নির্মাতা হুমায়ূন আহমেদ এবং অভিনেত্রী ও কণ্ঠশিল্পী মেহের আফরোজ শাওনের বিয়ের প্রসঙ্গ টেনে আনা হয়েছে।

পোস্ট শুরুতেই লেখা হয়েছে, বইমেলা থেকে মুশতাক-তিশা দম্পতিকে বের করে দেওয়া হয়েছে। অসভ্য দর্শনার্থীরা এই কাজটা খারাপ করেছে। সেইসাথে মেলার নিরাপত্তায় নিয়োজিত লোকজন তাদেরকে নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়ে লজ্জাজনক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে।

অসম বয়সী দম্পতি মুশতাক-তিশাই প্রথম নয়, এটা উল্লেখ করে আরও লেখা হয়, ‘অসম বয়সী’ লেখক দম্পতি হিসেবে মুশতাক-তিশা বইমেলার প্রথম জুটি নয়। জনপ্রিয় লেখক হুমায়ূন আহমেদ- মেহের আফরোজ শাওন ওই রেকর্ড অনেক আগে করে রেখেছেন। তিশা-মুশতাকের বয়সের গ্যাপ সম্ভবত ৪০। হুমায়ুন-শাওনের ২৫/৩০ হয়ে থাকতে পারে। ‘অসম বয়স’ বিষয়টা গোলমেলে। বয়সের গ্যাপ ঠিক কত হলে তাকে অসম বয়স বলা যেতে পারে আমার জানা নেই। পার্থক্য যদি কিছু থেকে থাকে, পাবলিকের ভাষ্যমতে, তা হচ্ছে হুমায়ূন ছিলেন শাওনের বাবার বয়সী। জনাব মুশতাক গ্র্যান্ডপা স্থানীয়। কিন্তু কথা সেটা নয়। হুমায়ুন-শাওনকে কখনও তিশা-মুশতাকের মতো হয়রানির শিকার হয়ে মেলা থেকে বেরিয়ে যেতে হয়নি। হুমায়ূন লেখক হিসেবে তুমুল জনপ্রিয় হওয়ায় এবং তখন ফেইসবুক-টিকটক না থাকায় হয়তো বেঁচে গেছেন।

 

অভিনেত্রীর শেয়ারকৃত ওই পোস্টে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, মুশতাক-তিশা বর্তমানে যথেষ্ঠ আলোচনায় আছেন। তারা ইতোমধ্যে হিরো আলম, জায়েদ খান, মাহফুজুর রহমান (ড. মাহফুজুর রহমান) লেবেলের খ্যাতি অর্জন করে ফেলেছেন। বইমেলা থেকে এরকম বের হতে হওয়ায় এখন জাতীয় পত্রিকার নিউজ ছাড়িয়ে আন্তর্জাতিক নিউজ হবেন। আল জাজিরা, ব্রুট, গার্ডিয়ানে তাদেরকে পাওয়া যাবে। দেশের বই, বইমেলা ও লেখকদের নিয়ে সম্ভবত একমাত্র নিউজটি হবে ওদেরকে নিয়ে। অথচ আন্তর্জাতিক মিডিয়া জানবে না প্রতিবছরই কিছু না কিছু ভালো বই বাংলাদেশ বের করে। যেমন ইউরোপ-আমেরিকার লোকজন জানেই না বাংলাদেশ নামক একটা দেশকে ২৩ বছরের আন্দোলন শেষে ৯ মাসের একটা রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধে জড়িয়ে পড়তে হয়। শেষে ৩০ লাখ মানুষের জীবনের বিনিময়ে স্বাধীনতা পেতে হয়।

প্রশ্ন তুলে সেখানে লেখা হয়েছে, তিশা-মুশতাকের অপরাধটা আসলে কোথায়? বাংলাদেশের আইনে ১৮ বছরের একটি মেয়ে বিয়ে করতে পারবে। আইনের কোথাও বলা হয়নি ৪০ বছরের গ্যাপ থাকলে কাউকে বিয়ে করা যাবে না। তিশা ‘সুগার ড্যাডি’ বা ‘গোল্ড ডিগার’ বিয়ে করল কেন, তাদের বয়সের গ্যাপ এত কেন হবে এসব নিয়ে জাজমেন্টাল হওয়ার রাইট আমাদের থাকতে পারে, থাকা উচিৎ? নাকি আমাদের গাত্রদাহের কারণ ওরা কেনো এরকম অসম সম্পর্কের পর প্রকাশ্য হবে, ফেসবুকে লাইভ করবে, হাত ধরে বইমেলায় যাবে, নিজেদের লেখা বইয়ের প্রচার করবে স্টলে দাঁড়িয়ে?

এ তারকা শেয়ার করা পোস্টে বলা হয়েছে, সমাজ নির্ধারিত নৈতিকতা, প্রথা, অনুশাসন না মানলে তাদেরকে আমরা একঘরে ও অস্পৃশ্য করে দেব? মানে বিষয়টা কি এমন যে 'এরকম অসম' সম্পর্ক করেছ তাই তোমাদেরকে লুকিয়ে থাকতে হবে, প্রকাশ্য হওয়া যাবে না, তোমাদের ভালো থাকার, সুখে থাকার ছবি-ভিডিও প্রকাশ করা যাবে না। তোমরা বই লিখতে পারবে না, লিখলেও বইয়ের প্রচারণা করতে বইমেলায় আসতে পারবে না। এত এত 'না' আরোপ করার তুমি কে হে ‘আদম-হাওয়ার’ পুত্র-কন্যারা? ওদের বই পড়তে ইচ্ছা না হলে পড়ার দরকার নেই। ওদের স্টলের সামনে লাইন ধরে দাঁড়ানোর দরকার নেই। ওরা কী ছবি-ভিডিও আপলোড দিলো দেখার দরকার নেই। লাইভে এসে কী ঘোড়ার ডিম বলল জানার দরকার নেই।

সবশেষে লেখা, দেশের নাগরিক হিসেবে ওদের মত প্রকাশের স্বাধীনতা তথা বই লেখার সাংবিধানিক অধিকার আছে, সেই বইয়ের প্রচার-প্রচারণা করার অধিকারও আইন সম্মত। ঠিক তেমনই ওই বইয়ের সমালোচনা করা, কিংবা ওই বই কিনে মেলার মাঠে ছিড়ে ফেললেও সমস্যা নেই। কিন্তু যেটা আমরা করতে পারি না তা হচ্ছে ওদেকে হেনস্থা-অপদস্ত করে মেলা থেকে বের করে দেওয়া কিংবা বের করে দিতে সহযোগিতা করা। এই কাজটা অপরাধমূলক। আইনের শাসন ঠিকঠাকভাবে চললে যারা এই কাজে সংঘবদ্ধ হয়েছিল তাদের প্রত্যকের শাস্তি হওয়ার কথা। আমি এইসব রাস্কেলদের শাস্তি চাই।

প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগে রাজধানীর মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের গভর্নিং বডির সদস্য খন্দকার মুশতাক আহমেদ একই কলেজের শিক্ষার্থী সিনথিয়া ইসলাম তিশাকে বিয়ে করে আলোচনায় আসেন। এসময় তারা ভালোবেসে একে অপরকে বিয়ে করেছেন বলে জানান। তাদের বিয়ের খবর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে সমালোচনার ঝড় ওঠে।

Header Ad

উত্তরা থেকে সাবেক খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম গ্রেফতার

ঢাকা-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক খাদ্যমন্ত্রী মো. কামরুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সোমবার (১৮ নভেম্বর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে রাজধানীর উত্তরা-১২ নম্বর সেক্টর থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার রেজাউল করিম মল্লিক গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, আজ রাতে উত্তরা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। তার বিরুদ্ধে হত্যাসহ অনেকগুলো মামলা আছে। গ্রেফতারের পর কামরুল ইসলামকে মিন্টু রোডের ডিবি কার্যালয়ে নেয়া হয়েছে।

উল্লেখ্য, গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়। তখন থেকেই অনেক আওয়ামী লীগ নেতার মতো আত্মগোপনে ছিলেন কামরুল ইসলাম।

২০১৪ সালের ১৩ জানুয়ারি থেকে ২০১৯ সালের ৬ জানুয়ারি পর্যন্ত খাদ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন কামরুল ইসলাম। এর আগে, তিনি ২০০৮ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত বাংলাদেশ সরকারের আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ছিলেন।

Header Ad

নতুন করে কার প্রেমে মজলেন পরীমনি!

চিত্রনায়িকা পরীমনি। ছবি: সংগৃহীত

চিত্রনায়ক শরিফুল রাজের সঙ্গে ডিভোর্সের পর দুই ছেলে-মেয়েকে নিয়েই এখন চলছে পরীমনির সংসার। বর্তমানে ‘সিঙ্গেল মাদার’ হিসেবে সন্তানদের বড় করে তুলছেন তিনি। ব্যক্তিগত জীবনে প্রেম, বিয়ে কিংবা বিচ্ছেদের কারণে বহুবার খবরের শিরোনামে উঠে এসেছেন তিনি। এবারও তার ব্যতিক্রম হলো না। ফের পরীর প্রেমের খবরে তোলপাড় নেটদুনিয়া।

সোমবার (১৮ নভেম্বর) ভোর রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন পরীমনি। ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘হ্যাঁ, আমি আবারও প্রেমে পড়েছি।’ সঙ্গে জুড়ে দিয়েছেন লাভ ও বাটারফ্লাই ইমোজি।

চিত্রনায়িকা পরীমনি। ছবি: সংগৃহীত

ওই ভিডিওতে দেখা যায়, চলন্ত গাড়িতে কারও হাতের ওপর হাত রেখেছেন পরীমনি। যদিও নায়িকার পাশে থাকা পুরুষটির চেহারা প্রকাশ করেননি তিনি। ভিডিওটি দেখার পর থেকেই ভীষণ উচ্ছ্বসিত পরীমনির ভক্ত-অনুরাগীরা। প্রিয় নায়িকার জীবনে নতুন কারও আবির্ভাব যেন খুব স্বাভাবিকভাবেই নিয়েছেন তারা।

নেতিবাচক মন্তব্যও ভিড় করেছে পরীমনির কমন্টেসবক্সে। কারণ, বছরজুড়েই নানান সাক্ষাৎকারে নায়িকার মুখে শোনা যায় নতুন কারও সঙ্গে সম্পর্কে জড়ানো তার পক্ষে সম্ভব না। দাম্পত্য জীবনে যে কষ্ট সহ্য করেছেন, যে খারাপ সময় পেরিয়ে এসেছেন সেই কাঁটা রাস্তায় আর পা ফেলবেন না তিনি। আর কোনো সম্পর্কের মায়ায় নিজেকে জড়াতে চান না পরীমনি।

 

ডিভোর্সের পর থেকে বারবার একটা কথাই তিনি জানিয়েছিলেন যে, ছেলে-মেয়ে তার দুটি ডানা। নতুন সম্পর্কের দরকার নেই পরীর। এমনকি ওই মানুষটির ছায়াও আর মাড়াতে চান না তিনি। অথচ বছর না পেরোতেই সুর পাল্টে ঠিকই নতুন প্রেমে মজেছেন এই নায়িকা।

গত বছর দাম্পত্য জীবনের টানাপোড়েনে ভেঙে যায় রাজ-পরীমনির সংসার। বিচ্ছেদের পর থেকে ছেলেকে নিয়ে একাই দিন পার করছিলেন তিনি। এসবের মাঝেই তার জীবনে আগমন ঘটে ছোট্ট আরেক পরীর। যাকে নিজের মেয়ের পরিচয়ে দত্তক নেন পরীমনি। বর্তমানে দুই সন্তানকে নিয়ে বেশ সুখেই জীবন কাটাচ্ছেন তিনি। পাশাপাশি কাজও করছেন তিনি। এবার নায়িকার জীবনে এসেছে ভালোবাসার নতুন মানুষ।

Header Ad

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পাকিস্তানি শিক্ষার্থী ভর্তিতে বাধা থাকছে না

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তানের সঙ্গে ২০১৫ সালে ছিন্ন করা সম্পর্ক পুনরায় স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি)। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ে পাকিস্তানি শিক্ষার্থী ভর্তিতে আর কোনো বাধা রইলো না।

সোমবার (১৮ নভেম্বর) বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক সায়মা হক বিদিশা।

তিনি বলেন, পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্কের যে নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি ছিল তা গত বুধবারের সিন্ডিকেট সভায় প্রত্যাহার করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। উপাচার্য বিষয়টি অনুমোদন দিলে সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হবে।

তিনি আরও বলেন, পাকিস্তানের সঙ্গে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের যে বিভিন্ন অ্যাকাডেমিক সম্পর্ক ছিল সেগুলো আবারও চালু হবে। পাকিস্তানের শিক্ষার্থীরা আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারবে। আমাদের শিক্ষার্থীরা সেখানকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সভা সেমিনার করতে যেতে পারবে।

গত বুধবার (১৩ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেট সভায় উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক সায়মা হক বিদিশা, উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক মামুন আহমেদসহ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

গত ৫ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ নিয়াজ আহমেদ খানের সঙ্গে তার কার্যালয়ে সাক্ষাৎ করেন। এ সময় পাকিস্তানের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে ঢাবির সম্পর্ক উন্নয়নের ক্ষেত্রে জোরদার করার কথা বলেন।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

উত্তরা থেকে সাবেক খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম গ্রেফতার
নতুন করে কার প্রেমে মজলেন পরীমনি!
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পাকিস্তানি শিক্ষার্থী ভর্তিতে বাধা থাকছে না
ভারতীয় চ্যানেল ‘রিপাবলিক বাংলা’র বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হাইকোর্টে রিট
পুলিশ ভেরিফিকেশনে রাজনৈতিক পরিচয় না দেখার সুপারিশ
পা‌কিস্তানের হাইক‌মিশনারের সেল‌ফিতে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো হবে শহীদদের নামে: তারেক রহমান
আবারও শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী হলেন হরিণী অমরাসুরিয়া
শেখ হাসিনার নতুন ফোনালাপ ফাঁস, প্রবাসীদের নিয়ে ভয়াবহ ষড়যন্ত্র!
এস আলমের শেয়ার বিক্রি করে ১০ হাজার কোটি টাকা আদায় করবে ইসলামী ব্যাংক
অন্তর্বর্তী সরকার যত বেশি সময় নেবে, তত বেশি সমস্যা তৈরি হবে: মির্জা ফখরুল
ট্রেলারেই রেকর্ড গড়ল ‘পুষ্পা ২’
হাতজোড় করে দোয়া চাইলেন জুনাইদ আহমেদ পলক
শহীদ আব্দুল্লাহর বাড়িতে উপদেষ্টা হাসান আরিফ, করলেন কবর জিয়ারত
ট্রাম্পের সঙ্গে ব্যক্তিগত কোনো সমস্যা নেই: প্রধান উপদেষ্টা
সরকার চাইলে তারেক রহমানকে দেশে ফিরতে সহায়তা করবে যুক্তরাজ্য
সৌদি আরবে কনসার্ট করবেন জেমস
৩০ দিনের মধ্যে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
মৃত্যুর আগে ফেসবুক লাইভে অডিও বার্তা, পত্নীতলায় সুমন হত্যা ঘিরে রহস্য
গিলেস্পিই থাকছেন পাকিস্তানের প্রধান কোচ