রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৭ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মৃত্যুর আগে ঢাকাপ্রকাশ-কে দেওয়া ফারুকের শেষ সাক্ষাৎকার

ঢাকা-১৭ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা ও ঢাকাই চলচ্চিত্রের মিয়া ভাইখ্যাত কিংবদন্তি চিত্রনায়ক আকবর হোসেন পাঠান ফারুক মারা গেছেন। সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় স্থানীয় সময় সোমবার (১৫ মে) সকাল ৮টায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন এই কিংবদন্তি নায়ক।

দীর্ঘদিন ব্যয়বহুল চিকিৎসার পর কিছুটা সুস্থ হয়ে ২৬ অক্টোবর ২০২২ মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতাল থেকে তার শারীরিক অবস্থা ও অন্যান্য বিষয়ে ঢাকাপ্রকাশ-এর সঙ্গে কথা বলেন তিনি। এটিই গণমাধ্যমে প্রকাশিত ফারুকের শেষ সাক্ষাৎকার। তার প্রয়াণ দিনে ফারুকের ভক্ত ও ঢাকাপ্রকাশ-এর পাঠকদের জন্য সাক্ষাৎকারটি আবারও তুলে ধরা হলো:

ঢাকাপ্রকাশ: কেমন আছেন?

ফারুক: আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহর অশেষ রহমতে এখন বেশ ভালো আছি।

ঢাকাপ্রকাশ: এখন কি পুরোপুরি সুস্থ?

ফারুক: এখন আমি সুস্থ। তারপরও টুকটাক ঝামেলা থাকেই। তবে আমি স্বাভাবিক খাবার খেতে পারছি। কথা বলতে পারছি। সবার দোয়ায় শরীরও অনেক ভালো আগের চেয়ে।

ঢাকাপ্রকাশ: দেশে ফিরবেন কবে?

ফারুক: ডাক্তার বলেছেন সামান্য অসুস্থতা আছে। শতভাগ সুস্থ হতে আরও দুইমাস লাগবে। আমরা চাইলে এখনই দেশে ফিরে যেতে পারি। যেহেতু ডাক্তার আরও দুই মাসের কথা বলেছেন তাই তোমার ভাবী (ফারহানা ফারুক) চাচ্ছে ডাক্তাদের পরামর্শ অনুযায়ী সবকিছু করতে। আল্লাহ চাইলে নতুন বছরের শুরুর দিকে দেশে ফিরব, ইনশাহআল্লাহ।

ঢাকাপ্রকাশ: সুস্থ হয়ে কোন বিষয়টি বেশি মনে পড়ছে?

ফারুক: আমার স্ত্রীর কথাই বেশি মনে পড়ছে। তিনি সর্বক্ষণ আমার পাশে থেকে যেভাবে কষ্ট করছেন সেটা ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব হবে না। আল্লাহর কাছে হাজারো শুকরিয়া। আমি কপাল গুণে এমন একজন স্ত্রী পেয়েছি। খোদার অশেষ রহমত ছাড়া এমন জীবনসঙ্গী পাওয়া সম্ভব নয় (কান্না...)। আমার স্ত্রীর কষ্টটা নজিরবিহীন।

ঢাকাপ্রকাশ: দেশের কথা মনে পড়ে না?

ফারুক: কী বলো...! দেশই হলো আমার প্রাণ। প্রতিদিন চোখ বন্ধ করে দেশের কথা কল্পনা করি। দেশের মানুষের কথা, চলচ্চিত্রের মানুষদের কথা আমার ভীষণ মনে পড়ে।

ঢাকাপ্রকাশ: সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার কিছুদিন পর থেকেই আপনি অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। আপনার নির্বাচিত এলাকার জন্য তেমন উল্লেখযোগ্য কোনো কাজও করতে পারেননি। এজন্য কষ্ট বা খারাপ লাগে না?

ফারুক: এজন্য কী পরিমাণ যে কষ্ট লাগে তা কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। ৩১ বছর মুজিব কোট পরে চিৎকার (কান্না) করেছি। প্রধানমন্ত্রী প্রিয় আপা আমাকে সুযোগও দিয়েছেন। ভেবেছিলাম এবার মানুষের জন্য কাজ করতে পারব। কিন্তু ভাগ্যের নির্মমতায় সুযোগ পেয়েও মানুষের জন্য কাজ করতে পারলাম না। অসুস্থতা আমার পথে বাধা হয়ে দাঁড়াল। এ জন্য খুব কষ্ট হয়।

ঢাকাপ্রকাশ: আবারও কি নির্বাচন করার ইচ্ছে আছে?

ফারুক: মানুষের প্রতি আমার দায়বদ্ধতা আছে। দলের প্রতিও কৃতজ্ঞতা ও দায়বদ্ধতা অনেক। তাই মানুষের জন্য কাজ করার জন্য আমি আরেকবার সুযোগ চাই। জানি না সেটা পাব কিনা। তবে আপা (শেখ হাসিনা) অনেক মহৎ ও উদার। আশা করি মানুষের জন্য কাজ করার জন্য আমাকে আরেকবার সুযোগ দেবেন। রাজনীতি ছাড়া আমি বাঁচবই না। রাজনীতিতে আমি থাকবই।

ঢাকাপ্রকাশ: শোনা যাচ্ছে আপনার চিকিৎসার জন্য সরকার থেকে ব্যাপক সহযোগিতা পেয়েছেন। এটা কি সত্যি?

ফারুক: আমি প্রথম যখন অসুস্থ হয়ে সিঙ্গাপুর মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে ভর্তি হই তখন আমাদের প্রধানমন্ত্রী আমার চিকিৎসার জন্য ১ লাখ ডলার দিয়েছিলেন। সেই টাকাটা আসলে আমার কী যে উপকার হয়েছিল তা বলে বোঝাতে পারব না। এ ছাড়া, এমপি হিসেবে আমি আমার বেতনটা নিচ্ছি শুধু। প্রায় চার বছর ধরে আমি অসুস্থ। মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে অনেক বেশি টাকা লাগে। আমার চিকিৎসার জন্য আমার সারাজীবনের সঞ্চয় তিনটা বাড়ি বিক্রি করেছি। গ্রামের অনেক সম্পত্তি বিক্রি করে দিয়েছি।

ঢাকাপ্রকাশ: চলচ্চিত্রের কেউ কি আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করে সহযোগিতার কথা বলেনি?

ফারুক: ফিল্মের তেমন কেউ যোগাযোগ করে আমাকে সহযোগিতার কথা বলেনি। শুধু ডিপজল ফোন করে বারবার বলেছে মামা আপনার কী লাগবে। কোনো কিছু লাগলে আমাকে জানাবেন। আল্লাহর রহমতে কারো সহযোগিতার প্রয়োজনও হয়নি। এ ছাড়া, পরিচালক ও এডিটর দেবুদা নিয়মিত আমার খোঁজ-খবর নিয়েছেন।

ঢাকাপ্রকাশ: চলচ্চিত্রের মানুষদের উদ্দেশে কিছু বলতে চান?

ফারুক: আমি তো সব সময় তাদেরকে ভালোবাসি। গানের লাইনের মতো বলতে চাই ‘আমি আছি থাকব, ভালোবেসে মরব’।

ঢাকাপ্রকাশ: ঢাকাপ্রকাশকে সময় দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

ফারুক: তোমাকেও ধন্যবাদ, সেইসঙ্গে ঢাকাপ্রকাশ-এর জন্য শুভকামনা রইল।

এএম/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

বঙ্গোপসাগর বড় বড় শক্তির নজরে পড়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেছেন, অর্থনীতিক ও ভূরাজনৈতিক কারণে বঙ্গোপসাগরের গুরুত্ব দিনদিন বাড়ছে। এ কারণেই আন্তর্জাতিকভাবে বঙ্গোপসাগর বড় বড় শক্তির নজরে পড়েছে। এটা এখন সহযোগিতা ও প্রতিযোগিতার কেন্দ্রবিন্দু করতে চায় সরকার।

রোববার (২২ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ-বিআইআইএসএসে আয়োজিত এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

‘বঙ্গোপসাগর অঞ্চলে পুনরায় সংযোগ’ শীর্ষক এ সেমিনারের আয়োজন করে বিআইআইএসএস ও ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপিং ইকোনমিকস (আইডিই-জেট্রো)।

সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, বঙ্গোপসাগর অঞ্চল অর্থনীতি ও ভূ-কৌশলগত কারণে ফোকাল পয়েন্টে পরিণত হয়েছে। এ কারণে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিকভাবে বঙ্গোপসাগর এলাকায় বড় বড় শক্তির নজর পড়েছে। এটা এখন সহযোগিতা ও প্রতিযোগিতার কেন্দ্রবিন্দু।

তিনি বলেন, বঙ্গোপসাগর যেন সহযোগিতার কেন্দ্রে পরিণত হয় আমরা সেই চেষ্টা করছি, যাতে দ্বন্দ্ব-সংঘাতের কেন্দ্র না হয়।

উপদেষ্টা বলেন, গত সাত বছরের বেশি সময় ধরে মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে অবস্থান করছে। রোহিঙ্গাদের অধিকারসহ নিরাপদ প্রত্যাবাসন নিশ্চিত করতে না পারলে এই অঞ্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হবে না। নিরাপদ ও সমৃদ্ধ বঙ্গোপসাগর এলাকা গড়ে তোলার জন্য স্থিতিশীলতা দরকার। এজন্য রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে সব অংশীজনকে সহযোগিতা করার আহ্বান জানাই।

সেমিনারে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ঢাকায় নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত আইওয়ামা কিমিনিরো বলেন, মাতারবাড়ী বন্দর দিয়ে এই অঞ্চলে কানেক্টিভিটি আরও জোরদার হবে আশা করি। এই কানেক্টিভিটি জোরদারে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে পারস্পরিক আস্থা ও বোঝাপড়া থাকা দরকার।

সেমিনারের উদ্বোধনী পর্বে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিআইআইএসএসের চেয়ারম্যান রাষ্ট্রদূত এ এফএম গাওসুল আজম সরকার ও মহাপরিচালক মেজর জেনারেল ইফতেখার আনিস।

Header Ad
Header Ad

বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতুর নাম পরিবর্তন হয়ে যা হলো

বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতুর নাম পরিবর্তন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

যমুনা নদীর ওপরে নির্মিত রেল সেতুর নাম পরিবর্তন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। সিরাজগঞ্জ ও টাঙ্গাইলকে সংযোগকারী এই রেল সেতুর নাম ‘জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রেল সেতু’ পরিবর্তন করে নতুন নামকরণ করা হয়েছে ‘যমুনা রেল সেতু’।

রোববার (২২ ডিসেম্বর) দুপুরে বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক মো. আফজাল হোসেন এ তথ্য জানান।

রেলওয়ের মহাপরিচালক বলেন, যমুনা নদীতে নির্মিত রেল সেতুর নাম বঙ্গবন্ধু রেল সেতু থাকছে না। এটি এখন যমুনা রেল সেতু নামেই উদ্বোধন করা হবে। ২০২৫ সালের জানুয়ারি মাসে এই রেল সেতু উদ্বোধন করা হতে পারে।

আফজাল হোসেন জানান, এখন যমুনার বঙ্গবন্ধু বহুমুখী সেতুতে মিটারগেজের যে রেলসংযোগ রয়েছে তাতে সর্বোচ্চ ৪৩ দশমিক ৭০ কিলো-নিউটন/মিটার ওজন বহনের অনুমতি রয়েছে। ট্রেনে বেশি বগি যুক্ত করার সুযোগ নেই, সঙ্গে রয়েছে এক লাইনের সীমাবদ্ধতা।

এই সেতুতে ঘণ্টায় মাত্র ২০ কিলোমিটার গতিতে ৪ দশমিক ৮ কিলোমিটার সেতু পার হতে একেকটি ট্রেনের ২৫ মিনিটের মতো সময় লেগে যায়। সেতুর ওপর একটি লাইন হওয়ায় দুই পাড়ের স্টেশনে সিগন্যালের জন্য অপেক্ষা করতে হচ্ছে দীর্ঘসময়। সবমিলিয়ে মাত্র ৫ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে লাগছে এক ঘণ্টার বেশি।

এদিকে, বিকেলে রেল সেতুর প্রধান প্রকৌশলী তানভীরুল ইসলাম জানান, পূর্বের নাম পরিবর্তন করে যমুনা রেল সেতু নামকরণ ও দুই রেল স্টেশনের নাম পরিবর্তন করে যমুনা সেতুর পূর্ব প্রান্তের নাম ইব্রাহীমাবাদ ও পশ্চিম প্রান্তের নাম সয়দাবাদ নামকরণ করেছে সংশ্লিষ্ট অধিদফতর।

এর আগে, গত শুক্রবার ২০ ডিসেম্বর নবনির্মিত ইব্রাহীমাবাদ সেতু পূর্ব ও সেতু পশ্চিম প্রান্তের সয়দাবাদ আধুনিক রেল স্টেশন পরিদর্শনে আসেন রেল সচিব ফাহিমুল ইসলাম। পরিদর্শনকালে তিনি সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, যমুনা রেল সেতু আগামী বছরের জানুয়ারির শেষ বা ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে উদ্বোধন করা হবে।

উল্লেখ্য, ১৯৯৮ সালে যমুনা নদীর ওপর নির্মিত বঙ্গবন্ধু সেতু চালু হওয়ার পরই ঢাকার সঙ্গে উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের রেল যোগাযোগ স্থাপিত হয়। তবে, ২০০৮ সালে সেতুটিতে ফাটল দেখা দেওয়ায় কমিয়ে দেওয়া হয় ট্রেনের গতি। বর্তমানে প্রতিদিন প্রায় ৩৮টি ট্রেন ঘণ্টায় ২০ কিলোমিটার গতিতে সেতু পারাপার হচ্ছে।

এসব সমস্যা সমাধানে বিগত সরকার ২০২০ সালের ৩ মার্চ যমুনা নদীর ওপর বঙ্গবন্ধু সেতুর ৩০০ মিটার উজানে আলাদা রেল সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেয়। ওই বছর ২৯ নভেম্বর সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চুয়ালি সেতুটি নির্মাণকাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। এরপর ২০২১ সালের মার্চে রেল সেতুর পিলার নির্মাণে পাইলিংয়ের কাজ শুরু হয়।

প্রথমে প্রকল্পটির নির্মাণ ব্যয় ৯ হাজার ৭৩৪ কোটি ৭ লাখ টাকা নির্ধারিত হলেও পরবর্তীতে তা ১৬ হাজার ৭৮০ কোটি ৯৬ লাখ টাকায় উন্নীত হয়েছে। এর মধ্যে ২৭ দশমিক ৬০ শতাংশ অর্থায়ন এসেছে দেশীয় উৎস থেকে এবং ৭২ দশমিক ৪০ শতাংশ ঋণ দিয়েছে জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা)।

Header Ad
Header Ad

ইজতেমা ময়দানে সাদপন্থীদের হামলার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন

ইজতেমা ময়দানে সাদপন্থীদের হামলার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন। ছবি: সংগৃহীত

টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে সাদপন্থীদের হামলায় নিহত ও আহত হওয়ার ঘটনার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার (২২ ডিসেম্বর) বেলা ১১টায় শহরের মুক্তির মোড়ে ওলামা মাশায়েখ, তাবলীগ সাথী ও সর্বস্তরের তৌহিদি জনতার ব্যানারে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধনে মার্কাস জামে মসজিদের খতিব জামিলুর রহমানের নেতৃত্বে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধনে বক্তারা ইজতেমায় হামলা ও হতাহতের ঘটনার নিন্দা জানিয়ে বলেন, ঘুমন্ত অবস্থায় তাবলীগ নামধারী বিপথগামী পথভ্রষ্ট উগ্র সন্ত্রাসী সাদপন্থীরা সন্ত্রাসী কায়দা হামলা চালিয়ে অন্তত চার জনকে হত্যা করে। এছাড়াও অসংখ্য শান্তিপ্রিয় সাধারণ মুসল্লী, ওলামাগণ নৃশংস হামলার শিকার হয়ে গুরুতর অবস্থায় দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে প্রাইভেট কিনে নিয়ে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তাই হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার করে শাস্তি ও সাদপন্থিদের সন্ত্রাসী কার্যক্রম বন্ধে সরকারকে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান। পাশাপাশি মুসলিম উম্মাহর ঐক্য ও শান্তি বজায় রাখতে সবাইকে সজাগ থাকার আহ্বান জানানো হয়।

মানববন্ধনে বিভিন্ন উপজেলা থেকে আসা ১ হাজারের বেশি মুসল্লি উপস্থিত ছিলেন। পরে তারা জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বঙ্গোপসাগর বড় বড় শক্তির নজরে পড়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতুর নাম পরিবর্তন হয়ে যা হলো
ইজতেমা ময়দানে সাদপন্থীদের হামলার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন
আমনের ভরা মৌসুমেও বাড়তি চালের দাম, কারসাজিতে কারা?
গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকচাপায় নারীসহ ২ জন নিহত
বুয়েট শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় তিন আসামি ২ দিনের রিমান্ডে
আবারও বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমে বাড়তে পারে শীত
উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যুতে সোমবার রাষ্ট্রীয় শোক
সুরের জাদুতে ঢাকার মঞ্চ মাতালেন রাহাত ফতেহ আলী খান
আনিসুল হকের তিন ব্যাংকে ২১ কোটি টাকার সন্ধান পেয়েছে দুদক
নরসিংদীতে ছাত্রদল কর্মীকে গুলি করে হত্যা
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশের বিষয়ে নিশ্চিত নয় ট্রাইব্যুনাল
ভারতের কাছে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
এক দশক পর ফিরলো ‘আমার দেশ’ পত্রিকা
৩০০ মিলিয়ন ডলার পাচার: হাসিনা ও জয়ের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু দুদকের
ইয়েমেনে হুথিদের লক্ষ্যবস্তুতে মার্কিন বিমান হামলা
লোকসানের মিথ্যা গল্প শোনাচ্ছে ব্রিডার ফার্মগুলো
একজন ঢাকা অন্যজন কলকাতায় সংসার ভাঙছে মিথিলার
আইনজীবী আলিফ হত্যা: তদন্ত কমিটির সব সদস্যের পদত্যাগ
যে কোন সময় বাংলাদেশের পাশে নতুন দেশ