রবিবার, ৬ অক্টোবর ২০২৪ | ২০ আশ্বিন ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বিচ্ছেদের সুর অভিষেক-ঐশ্বরিয়া দম্পতির

ফাইল ছবি

নভেম্বর মাস পড়তে না পড়তেই বলিপাড়ায় শুরু হয়ে গিয়েছে দীপাবলি উদ্‌যাপন। রবিবার খ্যাতনামী পোশাকশিল্পী মণীশ মলহোত্রের বাড়িতে দীপাবলী উপলক্ষে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। বড় পর্দার তাবড় তারকাদের উপস্থিতিতে জ্বলজ্বল করছিল পার্টি। সেই পার্টিতে উপস্থিত ছিলেন বলি অভিনেত্রী ঐশ্বর্যা রাই বচ্চনও। তবে তিনি ছিলেন একা। ঐশ্বর্যার পাশে দেখা যায়নি অভিষেক বা বচ্চন পরিবারের অন্য কাউকে।

দিপাবলির অনুষ্ঠানে একা ঐশ্বরিয়া

 

২০০৭ সালে অমিতাভ বচ্চনের পুত্র অভিষেক বচ্চনের সঙ্গে সাত পাকে বাঁধা পড়েন ঐশ্বর্যা। তার পর থেকে অভিনেত্রী হওয়ার পাশাপাশি বচ্চন পরিবারের পুত্রবধূ হিসাবেও পরিচিতি পান তিনি। অভিষেকের সঙ্গে বিয়ের পর বলিপাড়ার এমন কোনও অনুষ্ঠান হয়নি যেখানে ঐশ্বর্যা একা উপস্থিত ছিলেন। সব সময় অভিষেকের সঙ্গে দেখা যেত তাঁকে। ছবিশিকারিদের কাছেও আলাদা ভাবে পোজ় দিতেন এই তারকাযুগল।

বলিপাড়ায় কানাঘুষো শোনা যায়, তারকাখচিত কোনও অনুষ্ঠানে অভিষেক যেতে না পারলে ঐশ্বর্যাও নাকি সেখানে যেতেন না। কিন্তু বিগত কয়েক মাস ধরে একাধিক অনুষ্ঠানে একাই যাচ্ছেন ঐশ্বর্যা। এমনকি বচ্চন পরিবারের কোনও সদস্যকেও তাঁর সঙ্গে দেখা যাচ্ছে না। রবিবার মণীশের বাড়ির পার্টিতে ক্রিমসন এবং গোলাপি রঙের কুর্তি-পালাজ়োয় দেখা গেল ঐশ্বর্যাকে। পার্টিতে একা যাওয়ার পর তাড়াতাড়ি সেখান থেকে বেরিয়েও যান তিনি।

মণীশের পার্টিতে অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন তাঁর ননদের কন্যা নব্যা নভেলি নন্দাও। কিন্তু ঐশ্বর্যার সঙ্গে ক্যামেরায় ধরা দেননি তিনি।

নব্যা নভেলি নন্দা

 

চলতি বছরের অক্টোবর মাসে নামী ব্র্যান্ড দ্বারা আয়োজিত ফ্যাশন শো উপলক্ষে প্যারিস যান ঐশ্বর্যা। সেখানে ফ্যাশন সরণিতে হেঁটে সকলের মন জয় করেন অভিনেত্রী।

প্যারিসের ফ্যাশন শোয়ে দর্শকাসনে দেখা যায় জয়া বচ্চন এবং শ্বেতা নন্দাকেও। কিন্তু ঐশ্বর্যার শোয়ে ছিলেন না তাঁরা। দু’জনেই হাজির ছিলেন নব্যার শোয়ে। ফ্যাশন সরণিতে প্রথম হাঁটলেন নব্যা। তাঁকে শুভেচ্ছা জানাতেই জয়া এবং শ্বেতা সেখানে উপস্থিত ছিলেন। শোয়ের পর তিন জনকে প্যারিসের আনাচে কানাচে ঘুরে বেড়াতেও দেখা গিয়েছে। জয়া, শ্বেতা এবং নব্যার ছবি সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লেও কোনও ছবিতেই ঐশ্বর্যাকে দেখা যায়নি। অথচ সেই সময় প্যারিসেই উপস্থিত ছিলেন বচ্চন পরিবারের পুত্রবধূ।

অন্য দিকে নব্যাকে শুভেচ্ছা জানাননি ঐশ্বর্যাও। অমিতাভের জন্মদিনে ছবি পোস্ট করার সময়ও প্রায় একই রকম ঘটনা লক্ষ করা গিয়েছে। সে ক্ষেত্রে পারিবারিক ছবি থেকে বাদ পড়েছিলেন ঐশ্বর্যা। শ্বশুরকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানানোর সময় কন্যা আরাধ্যার সঙ্গে একটি ছবি পোস্ট করতে দেখা গিয়েছিল ঐশ্বর্যাকে।

১ নভেম্বর ৫০ বছরে পা দিলেন ঐশ্বর্যা। কিন্তু বচ্চন পরিবারের সদস্যেরা যেন অদ্ভুত ভাবে নীরব থাকলেন। ইনস্টাগ্রামের পাতায় ঐশ্বর্যার একটি সাদা-কালো ছবি পোস্ট করে অভিষেক শুধু লিখেছিলেন, ‘‘শুভ জন্মদিন।’’ জন্মদিন পালন করতে কন্যা আরাধ্যাকে নিয়ে এক অনুষ্ঠানে কেক কাটতে দেখা গিয়েছিল ঐশ্বর্যাকে। সেখানে অভিষেক ছিলেন না। ছিলেন না বচ্চন পরিবারের কোনও সদস্যও। ছিলেন শুধু অভিনেত্রীর মা বৃন্দা রাই।

বলিপাড়ায় মাঝেমধ্যেই কানাঘুষো শোনা যায়, শাশুড়ি জয়া এবং ননদ শ্বেতার সঙ্গে আদায়-কাঁচকলায় সম্পর্ক ঐশ্বর্যার। তিক্ততার সেই ছাপ কি স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কেও এসে পড়েছে?

ঐশ্বর্যার সঙ্গে যে মাঝেমধ্যেই তাঁর ঝগড়া লাগে, সে কথা স্বীকার করেছিলেন খোদ অভিষেক। বিয়ে হয়ে যাওয়ার পর তখন অভিষেক-ঐশ্বর্যার সম্পর্কের বয়স তিন বছর। ২০১০ সালে দেওয়া এক পুরনো সাক্ষাৎকারে অভিষেক জানিয়েছিলেন যে ঐশ্বর্যার সঙ্গে তাঁর প্রায়ই ঝগড়া হয়। এবং সব সময় ক্ষমা চান অভিষেকই।

অভিষেক বলেছিলেন, ‘‘আমাদের মধ্যে মূলত বাদানুবাদ হয়, বড় কোনও অশান্তি নয়। তা ছাড়া আমরা রাগ করে ঘুমোতে যেতে পারি না। রাতে ঘুমোনোর আগে সব অশান্তি মিটিয়ে নিই।’’

তবে ঝগড়ার পর মিটমাট করার দায়িত্ব নাকি শুধুমাত্র অভিষেকের। ঐশ্বর্যা এগিয়ে আসেন না একেবারেই। অভিনেতার কথায়, ‘‘অশান্তি মেটানোর প্রথম পদক্ষেপ ছেলেদের করতে হয়। পুরুষ তাড়াতাড়ি তাঁদের ভুল মাথা পেতে নিলে আর কোনও অশান্তিই থাকবে না। হতেই পারে তুমি ঠিক, তবে সেটা মহিলাদের কাছে গ্রহণযোগ্য নয়।’’

যদিও পুরোটাই মজার ছলে বলেছিলেন অভিষেক। ১৩ বছর আগে বলা সেই কথাগুলি কি সত্যি হয়ে গেল? অভিষেক-ঐশ্বর্যার সম্পর্কে কি সত্যি সত্যিই চিড় ধরল, সত্য জানেন কেবল তাঁরাই।

 

Header Ad

কেরানীগঞ্জে রেস্টুরেন্টে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে তিনজনের মৃত্যু, আহত ৪

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকার কেরানীগঞ্জে একটি রেস্টুরেন্টে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু হয়েছে এবং চারজন গুরুতর আহত হয়েছেন।

শনিবার (৫ অক্টোবর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে রামেরকান্দা বোর্ডিং এলাকায় এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে।

ফায়ার সার্ভিসের কেরানীগঞ্জ স্টেশন মাস্টার কাজল জানান, গ্যাস সিলিন্ডারের বিস্ফোরণে রেস্টুরেন্টটিতে ভয়াবহ আগুন ধরে যায়, যা পাশের দুটি দোকানেও ছড়িয়ে পড়ে। প্রায় এক ঘণ্টা চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়। ঘটনাস্থল থেকে তিনজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে, তবে তাৎক্ষণিকভাবে নিহতদের পরিচয় জানা যায়নি।

দুর্ঘটনায় আহত চারজনকে দ্রুত উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তাদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে। আগুনের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এবং বিস্ফোরণের সঠিক কারণ এখনও জানা যায়নি।

উল্লেখ্য, গ্যাস সিলিন্ডারের নিরাপত্তা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই উদ্বেগ প্রকাশ করে আসছেন বিশেষজ্ঞরা।

Header Ad

বিরামপুরে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সাথে বিএনপি'র শারদীয় শুভেচ্ছা ও মতবিনিময়

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

দিনাজপুরের বিরামপুরে আসন্ন শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সাথে এক মতবিনিময় সভা ও শুভেচ্ছা বিনিময়ের আয়োজন করে। বিএনপি'র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে শনিবার সন্ধ্যায় উপজেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে এই সভাটি অনুষ্ঠিত হয়। আয়োজক ছিল বিরামপুর উপজেলা ও পৌর বিএনপি এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন সমূহ।

সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা বিএনপি'র সভাপতি মিঞা শফিকুল আলম মামুন। সভার সঞ্চালনায় ছিলেন পৌর বিএনপি'র সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম রেজু। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি'র জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য অধ্যাপক ডাঃ এজেডএম জাহিদ হোসেন।

উক্ত অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপি'র কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল খালেক, পৌর বিএনপি'র সভাপতি হুমায়ুন কবির, উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুর এলাহী চৌধুরী রুবেল, সাংগঠনিক সম্পাদক নূরে আলম নূরা, উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব এ‍্যাডভোকেট মিঞা শিরন আলম, পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক আব্দুর রব তোতা, উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক আসাদুজ্জামান বাবু, সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ নোমান এবং স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানগণ। এছাড়াও বিভিন্ন পূজা মন্ডপের সভাপতি ও সম্পাদকসহ বিএনপি, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, শ্রমিক দল ও ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

সভায় সনাতন ধর্মাবলম্বী সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দ, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের উপজেলা শাখার সভাপতি শিশির কুমার সরকার, সাধারণ সম্পাদক শান্ত কুমার কুন্ডু এবং পৌর শাখার সভাপতি বিপ্লব কুমার দাস ও সাধারণ সম্পাদক উত্তম কুমার দাস বক্তব্য রাখেন। এছাড়াও বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান কল্যাণ ফ্রন্টের উপজেলা শাখার সভাপতি উজ্জ্বল কুমার এবং সাধারণ সম্পাদক পবন কুমার শীল বক্তব্য প্রদান করেন।

অনুষ্ঠান শেষে, উপজেলার ৩৫টি পূজা মন্ডপের প্রতিনিধিদের হাতে বিএনপি'র পক্ষ থেকে নগদ অর্থ সহায়তা তুলে দেন প্রধান অতিথি অধ্যাপক ডাঃ এজেডএম জাহিদ হোসেন।

Header Ad

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু; আক্রান্ত ৯২৭

ছবি: সংগৃহীত

সারাদেশে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্তের সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ৯২৭ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন, যা চলতি বছরে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৩৫ হাজার ৩৬৫-এ পৌঁছেছে। এছাড়া, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে নতুন করে পাঁচজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। ফলে, এ বছর ডেঙ্গুতে মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৮২ জনে।

শনিবার (৫ অক্টোবর) সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমারজেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে প্রকাশিত নিয়মিত প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, সারাদেশে ৯২৭ জন নতুন আক্রান্তের মধ্যে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় ৪৩২ জন ভর্তি আছেন। এছাড়া, ঢাকা বিভাগে ১৭৩ জন, বরিশালে ১০২ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৪৯ জন, খুলনায় ৭৬ জন, ময়মনসিংহে ৩৮ জন এবং রাজশাহীতে ১৮ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।

চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ৫ অক্টোবর পর্যন্ত সারাদেশে মোট ৩৫ হাজার ৩৬৫ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। আক্রান্তদের মধ্যে ৬৩.২% পুরুষ এবং ৩৬.৮% নারী। একই সময়ে মারা যাওয়া ১৮২ জনের মধ্যে ৫১.১% নারী এবং ৪৮.৯% পুরুষ।

প্রতি বছর বর্ষাকালে ডেঙ্গুর প্রকোপ বৃদ্ধি পায়। ২০২৩ সালের জুন মাস থেকে ডেঙ্গুর পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। গত বছর দেশে ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন, যার মধ্যে ঢাকায় ১ লাখ ১০ হাজার ৮ জন এবং ঢাকার বাইরে ২ লাখ ১১ হাজার ১৭১ জন ছিলেন।

অবশ্য, আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৩ লাখ ১৮ হাজার ৭৪৯ জন। গত বছর মশাবাহিত ডেঙ্গুতে মারা গেছেন ১ হাজার ৭০৫ জন, যা দেশের ইতিহাসে এক বছরে সর্বোচ্চ মৃত্যু।

২০১৯ সালে দেশে এক লাখ এক হাজার ৩৫৪ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছিলেন এবং সে সময় চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীসহ প্রায় ৩০০ জনের মৃত্যু ঘটেছিল। ২০২০ সালে করোনা মহামারির কারণে ডেঙ্গুর সংক্রমণ তেমনটা দেখা না গেলেও ২০২১ সালে ২৮ হাজার ৪২৯ জন ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হন এবং ১০৫ জন মারা যান। এছাড়া, ২০২২ সালে মোট ৬২ হাজার ৩৮২ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন, যেখানে ২৮১ জনের মৃত্যু ঘটে।

জনসচেতনতা বৃদ্ধি এবং ডেঙ্গু মোকাবেলায় কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য স্বাস্থ্য অধিদফতরের পক্ষ থেকে সবাইকে সতর্ক করা হয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কেরানীগঞ্জে রেস্টুরেন্টে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে তিনজনের মৃত্যু, আহত ৪
বিরামপুরে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সাথে বিএনপি'র শারদীয় শুভেচ্ছা ও মতবিনিময়
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু; আক্রান্ত ৯২৭
ভারতে ১৩ বছরের কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ নিজের ১৬ বছরের ভাইয়ের বিরুদ্ধে
সিরাত মাহফিল থেকে ঐক্যের ডাক দিয়েছেন আবু জাফর কাশেমী
টাঙ্গাইলে কলেজছাত্রের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ, ৮ মাসের অন্তঃসত্ত্বা স্কুলছাত্রী
পিটিআই-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত পাকিস্তান, সেনা মোতায়েন
গোয়ালিয়রে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচে ২৫০০ পুলিশ মোতায়েন
শেখ হাসিনার মুখ্য সচিব ও এমপি আবুল কালাম আজাদ গ্রেপ্তার
৩ দিনে পালিয়েছে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে বিদ্যুৎ খাতে ১ হাজার নয়, ক্ষতি সাড়ে ১২ কোটি !
এখন থেকে প্রবাসীরা বিমানবন্দরে ভিআইপি মর্যাদা পাবেন: প্রবাসী কল্যাণ উপদেষ্টা
টাকায় থাকছে না শেখ মুজিবের ছবি, নতুন নকশার প্রস্তাব
মাঠ কাঁপিয়ে বেড়ানো ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেত্রীরা এখন কোথায়?
নির্বাচনের চেয়ে সংস্কারই বেশি গুরুত্বপূর্ণ: জামায়াত আমির
কারাগারে অসুস্থ সাবেক মন্ত্রী এম এ মান্নান, ভর্তি সিলেট ওসমানী হাসপাতালে
ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহ প্রধান হাশেম সাফিউদ্দিন নিহত
আজ বিশ্ব শিক্ষক দিবস
বিএনপির প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সংলাপ: নির্বাচনী রোডম্যাপসহ একাধিক দাবি
সোহেল রানার নতুন রাজনৈতিক দল ঘোষণা, নাম ‘বাংলাদেশ ইনসাফ পার্টি’