গণ বিশ্ববিদ্যালয়ে নাচ, গানের মেলা
বাংলাদেশের অন্যতম বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় সাভারের ‘গণ বিশ্ববিদ্যালয়’।
তাদের ছাত্র, ছাত্রীদের স্বেচ্ছাসেবী ও সামাজিক সংগঠন ‘জাগ্রত তারুণ্য' গণ বিশ্ববিদ্যালয় ও গণস্বাস্থ্য সমাজভিত্তিক মেডিকেলে কলেজ ও হাসপাতালে কার্যক্রম শুরু করেছে।
তাদের প্রথম বিজয় উৎসব ও গুণীজন সংবর্ধনা হলো।
জাগ্রত তারুণ্য গুণীজন হিসেবে বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. এটিএম হান্নান, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. মুসলিমা জাহান, কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশনের ডা. রাহাত-আরা-জান্নাত, সংগীত শিল্পী বেলাল খান, মীরাক্কেল খ্যাত আদনান রাশেদ, তরুণ লেখক, বিজ্ঞাপন নির্মাতা, মোটিভেশনাল স্পিকার-কিংকর আহসান, অভিনেত্রী রোকাইয়া জাহান চমককে সংবর্ধনা দিয়েছে।
‘গণ বিশ্ববিদ্যালয় মিউজিক কমিটি’র সদস্যরা নাচ, গান ইত্যাদি পারফরমেন্সে জমিয়ে দিয়েছেন।
তাদের আয়োজিত অনুষ্ঠানে গান করেছে অ্যাশেজ।
রবিবার, ২২ অক্টোবর, বিকাল ৫টায় গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিখ্যাত মাঠে অনুষ্ঠানগুলো হয়েছে।
জুনায়েদ ইভানের ব্যান্ড ‘আ্যশেজ’।
‘উড়ে যাওয়া পাখির চোখে’, ‘তারাবাতি জ্বলে, তারাবাতি নেভে’, ‘এমন চেনা চিনবে লোকে’, ‘কেমন আছো কোথায়’, ‘তামাক পাতা’সহ বিভিন্ন ক্যাম্পাসভিত্তিক গানে তারা মাতিয়ে দিয়েছেন সবাইকে।
মিরাক্কেলের আদনান রাশেদের কৌতুক ও কিংকর আহসানের মোটিভেশনাল বক্তব্যে মুগ্ধ হয়েছেন সবাই।
গণবিশ্ববিদ্যালয়, গণস্বাস্থ্য সমাজভিত্তিকে মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল, গণস্বাস্থ্যকেন্দ্র’র কমকতা, কমচারী, ছাত্র, ছাত্রী, তাদের পরিবার ছাড়াও আশপাশের ধামসোনা ও পাথালিয়া ইউনিয়নে জনপ্রতিনিধি, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী এবং সাধারণ মানুষ উৎসবটি উপভোগ করেছেন।
গুণীজন সংবধনা ও গানের উৎসবের কাজ করেছে গণ বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি (গবিসাস), গণ বিশ্ববিদ্যালয় ডিবেটিং সোসাইটি, গণ বিশ্ববিদ্যালয় ফটোগ্রাফিক সোসাইটি।
লেখা ও ছবি : ইউনূস রিয়াজ, গণ বিশ্ববিদ্যালয়।
ওএফএস।