মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর ২০২৪ | ২০ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

এবার ডিভোর্স নিয়ে মুখ খুললেন মাহির স্বামী রকিব

মাহি ও তার স্বামী রাকিব সরকার । ছবি: সংগৃহীত

ঢাকাই সিনেমার আলোচিত নায়িকা মাহিয়া মাহি। দীর্ঘ দিন সিনেমার বাইরে থাকলেও বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ভাবে সংবাদ মাধ্যমের আলোচনার শীর্ষে এসেছেন এই অভিনেত্রী। গত ১৬ ফেব্রুয়ারি রাতে হঠাৎ করেই এক ভিডিও বার্তায় জানান―স্বামী রাকিব সরকারের সঙ্গে ডিভোর্সের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তারা আর এক ছাদের নিচে থাকছেন না। তবে ঠিক কি কারণে বিচ্ছেদ হচ্ছে তা স্পষ্ট করেননি নায়িকা।

এদিকে মাহি হঠাৎ করে ডিভোর্সের কথা জানানোর পর থেকে শুরু হয় নানা জল্পনা-কল্পনা। কেন ডিভোর্সের মতো সিদ্ধান্তে উপনীত হলেন, এ নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠেছে। এ ব্যাপারে এই ক’দিন কোনো মন্তব্য করতে দেখা যায়নি অভিনেত্রীর স্বামী গাজীপুরের ব্যবসায়ী ও রাজনীতিবিদ রাকিব সরকারকে।

তবে রোববার (১৮ ফেব্রুয়ারি) ডিভোর্সের ব্যাপারে কথা বলেছেন রাকিব সরকার। তিনিও স্ত্রী মাহির মতো সংসার ভাঙার কারণ স্পষ্ট করেননি। রাকিব সরকার জানান, মাহির মতোই একটি ভিডিও বার্তা নিয়ে হাজির হবেন। সেখানেই সব বলবেন তিনি।

মাহি ও তার স্বামী রাকিব সরকার । ছবি: সংগৃহীত

অভিনেত্রীর স্বামী বলেন, আমি আসলে এসব নিয়ে কোনো কথা বলতে চাই না। কিছুটা সময় নিতে চাই। তবে একটা ভিডিওতে সবই বলব। আর এখন পর্যন্ত কোথাও ডিভোর্স নিয়ে কোনো মন্তব্য করিনি। বিষয়টি ভালো করে পর্যবেক্ষণ করছি।

রাকিব সরকার বলেন, আপনারা সবাই মাহির ভিডিওটি দেখেছেন, শুনেছেন। আমি আর নতুন করে কিছু বলতে চাইছি না। সময়ও নেই। এরপরও একটা ভিডিওতে সব বলব আমি।

অর্থাৎ―নায়িকা মাহির মতো ভিডিওতেই নিজের অবস্থান স্পষ্ট করবেন রাকিবর সরকার। তবে সেটা কখন বা ঠিক কবে, তা জানাননি তিনি।

উল্লেখ্য, ২০২১ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর রাকিবকে বিয়ে করেন মাহি। তাদের ঘরে পুত্রসন্তান ফারিশ রয়েছে। এর আগে ২০১৬ সালে সিলেটের ব্যবসায়ী পারভেজ মাহমুদ অপুকে ভালোবেসে বিয়ে করেন মাহি। আর ২০২১ এর ২২ মে পাঁচ বছরের বিবাহিত সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা দেন চিত্রনায়িকা। এরপরই রাকিবের সঙ্গে তার সম্পর্কে জড়ানোর বিষয়টি আলোচনায় আসে।

Header Ad

হত্যা মামলার আসামি হয়েও পাসপোর্ট পেতে যাচ্ছেন শিরীন শারমিন চৌধুরী

সাবেক স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

গণঅভ্যুত্থানের পর ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রী-এমপিদের লাল পাসপোর্ট বাতিলের সিদ্ধান্ত নেয় বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার। এর ধারাবাহিকতায় বাতিল করা হয়েছে সাবেক স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর কূটনৈতিক পাসপোর্টও। রংপুরে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন শ্রমিক নিহতের ঘটনায় করা হত্যা মামলার আসামি শিরীন শারমিন আত্মগোপনে রয়েছেন এবং গ্রেপ্তার এড়াতে ঢাকায় সাধারণ ই-পাসপোর্টের জন্য আবেদন করেছেন বলে জানা গেছে।

৩ অক্টোবর, তিনি এবং তার স্বামী সৈয়দ ইশতিয়াক হোসাইন সাধারণ ই-পাসপোর্টের জন্য আবেদন করেন। অভিযোগ রয়েছে, নিয়ম অনুযায়ী পাসপোর্ট অফিসে উপস্থিত না হয়ে তারা বাসায় বসেই আঙুলের ছাপ ও আইরিশ স্ক্যান জমা দেন। অথচ নিয়ম অনুসারে, এসব তথ্য পাসপোর্ট অফিসে সরাসরি উপস্থিত হয়ে জমা দিতে হয়।

এ প্রসঙ্গে পাসপোর্ট অধিদপ্তরের একাধিক সূত্র জানায়, শিরীন শারমিন চৌধুরী ও তার স্বামী অনৈতিক সুবিধা নিয়ে পাসপোর্ট প্রক্রিয়ায় বিশেষ সুবিধা পাচ্ছেন এবং এর জন্য মোটা অঙ্কের টাকা খরচ করছেন। যদিও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. ইসমাইল হোসেন জানান, দেশের প্রত্যেক নাগরিকের পাসপোর্ট পাওয়ার অধিকার রয়েছে। তবে আইনের সীমার মধ্যে থেকে পাসপোর্ট অধিদপ্তর কাজ করে।

সাবেক এ স্পিকারের বাসার ঠিকানা হিসেবে ধানমণ্ডির একটি বাসার উল্লেখ থাকলেও সেই ঠিকানায় তাদের পাওয়া যায়নি বলে জানান রক্ষণাবেক্ষণকারী কর্মচারী শাহাবুদ্দীন। তিনি জানান, শিরীন শারমিন এ বাসায় থাকেন না এবং এখানে তার উপস্থিতি গত কয়েক মাসে দেখা যায়নি।

পাসপোর্ট বিষয়ক এই বিতর্কে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র উমামা ফাতেমা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, “এই সময়ে হত্যা মামলার আসামিদের পাসপোর্ট প্রক্রিয়া সহজ করা সন্দেহজনক। এতে বিচার প্রক্রিয়া ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।”

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. ফিরোজ সরকার এ ধরনের সুবিধা সম্পর্কে সন্দেহ প্রকাশ করেন এবং জানান, নিয়মের বাইরে কেউ এভাবে সুবিধা নিতে পারেন না। এদিকে মামলার তদন্তকারী রংপুর মহানগর পুলিশ কর্মকর্তারা জানান, শিরীন শারমিন চৌধুরীকে গ্রেপ্তারের জন্য খোঁজা হচ্ছে এবং তার সন্ধান পাওয়া মাত্রই আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে।

Header Ad

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষ্যে ছাত্রদলের দুই দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

ঐতিহাসিক জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষ্যে দুই দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল। আজ মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) ছাত্রদলের দপ্তর সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর আলম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ৭ নভেম্বর মহান জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষ্যে বিএনপি আয়োজিত আলোচনা সভায় ঢাকাস্থ ছাত্রদলের নেতৃবৃন্দ অংশ নেবেন। এছাড়া ওই দিন সকাল ১০টায় শহীদ রাষ্ট্রপতি ও স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমানের মাজারে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও ফাতেহা পাঠের কর্মসূচি রয়েছে। পাশাপাশি দিবসটি উদযাপনে সারাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজে পোস্টার লাগানো এবং লিফলেট বিতরণ করা হবে।

পরদিন, ৮ নভেম্বর রাজধানীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষ্যে বিএনপি আয়োজিত র‍্যালিতে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নেবেন।

ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব ও সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির এই কর্মসূচির ঘোষণা দিয়ে নেতাকর্মীদের সর্বাত্মক অংশগ্রহণের মাধ্যমে কর্মসূচিকে সফল ও সার্থক করার আহ্বান জানিয়েছেন।

Header Ad

শেখ হাসিনা কীভাবে ভারতে আছেন, জানতে চাইলেন ঝাড়খন্ডের মুখ্যমন্ত্রী

ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন ও শেখ হাসিনা। ছবি: সংগৃহীত

ভারতে শেখ হাসিনার আশ্রয় দেয়ার বিষয়টি নিয়ে নরেন্দ্র মোদী সরকারের সমালোচনা করেছেন ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন। গত রবিবার (৩ নভেম্বর) গাড়োয়া বিধানসভা আসনের রাঙ্কায় এক নির্বাচনী সমাবেশে বক্তব্য দেয়ার সময় তিনি এ বিষয়ে প্রশ্ন তোলেন। ভারতীয় গণমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে প্রকাশিত প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।

হেমন্ত সোরেন প্রশ্ন করেন, “বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হেলিকপ্টার ভারতে প্রবেশের অনুমতি দেয়া হলো কেন? তাকে কি ভারত কোনোভাবে আশ্রয় দিয়েছে? আমি জানতে চাই, বাংলাদেশের সঙ্গে বিজেপির কোনো বিশেষ চুক্তি বা অভ্যন্তরীণ বোঝাপড়া রয়েছে কি না।”

এর আগে, বিজেপির কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এক নির্বাচনী সমাবেশে ঝাড়খণ্ডের সরকারকে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের আশ্রয় দেয়ার অভিযোগ করেন। তিনি বলেন, “ঝাড়খণ্ডের আদিবাসী সম্প্রদায় ক্রমশ বিলুপ্তির পথে।” অমিত শাহ আরও জানান, ঝাড়খণ্ডে বিজেপি ক্ষমতায় এলে অনুপ্রবেশকারীদের থেকে জমি কেড়ে নিয়ে তাদের দেশ থেকে বিতাড়িত করতে কঠোর আইন আনা হবে।

অমিত শাহের মন্তব্যের জবাবে হেমন্ত সোরেন বলেন, “কেন ঝাড়খণ্ডের উৎপাদিত বিদ্যুৎ বাংলাদেশে সরবরাহ করা হচ্ছে? আমাদের রাজ্যের মানুষ এই বিদ্যুৎকেন্দ্রের দূষণের ভোগান্তিতে রয়েছে।”

তিনি আরও বলেন, সীমান্ত পাহারা দেয়া ও অনুপ্রবেশ রোধ করা কেন্দ্রীয় সরকারের দায়িত্ব। এই ক্ষেত্রে রাজ্য সরকারের কোনো ভূমিকা নেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হত্যা মামলার আসামি হয়েও পাসপোর্ট পেতে যাচ্ছেন শিরীন শারমিন চৌধুরী
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষ্যে ছাত্রদলের দুই দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
শেখ হাসিনা কীভাবে ভারতে আছেন, জানতে চাইলেন ঝাড়খন্ডের মুখ্যমন্ত্রী
মানুষ আগেও ভোটারবিহীন সরকারকে মানেনি, এখনও মানবে না: মির্জা আব্বাস
মাওলানা সাদকে দেশে আসতে দিলে অন্তর্বর্তী সরকারের পতন
সরকারি অনুষ্ঠানে স্লোগান ও জয়ধ্বনি থেকে বিরত থাকার নির্দেশনা
বেনাপোল স্থলবন্দরে ভোক্তা অধিকারের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
গুম কমিশনে জমা পড়েছে ১৬০০ অভিযোগ, সবচেয়ে বেশি র‌্যাবের বিরুদ্ধে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে হত্যার হুমকি, থানায় জিডি
মালয়েশিয়ায় বন্দিশিবির থেকে ছয় বাংলাদেশিকে উদ্ধার, মানবপাচার চক্র আটক
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো ১ টাকা
বিডিআর হত্যাকাণ্ড পুনঃতদন্তে হাইকোর্টের জাতীয় কমিশন গঠনের নির্দেশ কেন নয়
বাংলাদেশে ইজতেমা একবারই হবে, দুবার নয়: মহাসম্মেলনে বক্তারা
এক মাস পর খাগড়াছড়ি ও সাজেক পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত
মার্কিন নির্বাচনে লড়ছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ৬ প্রার্থী
শাকিব খানের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন পূজা চেরি
মুক্তিযোদ্ধার নাতি-নাতনি কোটা রেখেই ঢাবির ভর্তি কার্যক্রম শুরু
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বাংলায় ব্যালট পেপার
প্রশ্নবিদ্ধ সাকিবের বোলিং অ্যাকশন, দিতে হবে পরীক্ষা
যেভাবে নির্বাচিত হন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট