শনিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৪ | ২০ আশ্বিন ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

কঙ্গনা রনৌতকে থাপ্পর মাড়লেন নিরাপত্তাকর্মী

বলিউডের অভিনেত্রী কঙ্গনা রনৌত ছবি: সংগৃহীত

এক নারী নিরাপত্তাকর্মীর থাপ্পড় খেলেন বলিউডের অভিনেত্রী থেকে রাজনীতিবিদ বনে যাওয়া কঙ্গনা রনৌত। আজ বৃহস্পতিবার ভারতের চণ্ডীগড় বিমানবন্দরে এই অভিনেত্রীর সাথে এই ঘটনা ঘটে। ওই নারী সেন্ট্রাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিকিউরিটি ফোর্সের (সিআইএসএফ) কর্মী বলে জানা গেছে। সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র হিন্দুস্তান টাইমসকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

সূত্র জানায়, বিমানবন্দরের নিরাপত্তা পয়েন্ট পার হওয়ার সময় নিয়ম অনুযায়ী ট্রেতে মুঠোফোন রাখতে অস্বীকৃতি জানান লোকসভার নবনির্বাচিত সংসদ সদস্য কঙ্গনা রনৌত; বরং তিনি নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা কর্মীদের ধাক্কা দিয়ে চলে যেতে চেষ্টা করেন। এই পরিস্থিতিতে এক নারী নিরাপত্তাকর্মী কঙ্গনাকে থাপ্পড় মারেন। কঙ্গনা আজ বেলা তিনটায় ভিস্তারা এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে দিল্লি ছেড়েছেন বলে জানা জানিয়েছে ওই সূত্র।

এদিকে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের খবরে বলা হয়, এ ঘটনায় কঙ্গনা রনৌত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে অভিযোগ করবেন।

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের খবরে আরও বলা হয়, একটি ভিডিওতে সিআইএসএফ কনস্টেবল কুলউইন্দার কাউরকে বলতে শোনা যায়, কৃষক বিক্ষোভে তাঁর মা অংশ নিয়েছিলেন। সে সময় কঙ্গনা বলেছিলেন, বিক্ষোভে বসার জন্য ওই নারীরা ১০০ রুপি করে নিয়েছেন।

কঙ্গনাকে বিভিন্ন সময়ে মোদির সমর্থনে শক্ত অবস্থান নিতে দেখা গেছে। ২০১৯-২০ সালে নাগরিকত্ব (সংশোধনী) আইন ও কৃষক বিক্ষোভের মতো ইস্যুতে তিনি মোদি সরকারকে জোরালো সমর্থন দিয়েছেন।

আজকের এ ঘটনার পর এক ভিডিও বার্তায় কঙ্গনা রনৌত বলেন, ‘আমি ঠিক আছি, নিরাপদে আছি। আমি নিরাপত্তা তল্লাশি এলাকা থেকে বের হতেই পাশের দ্বিতীয় কেবিন থেকে বেরিয়ে আসেন সিআইএসএফর এক নিরাপত্তাকর্মী। এসেই আমার মুখে আঘাত করেন এবং বকাঝকা করতে শুরু করেন। আমি যখন জানতে চাইলাম কেন এমন করছেন, তিনি বলেন, তিনি কৃষক আন্দোলন সমর্থন করেন। আমি নিরাপদ আছি। কিন্তু পাঞ্জাবে যেভাবে সন্ত্রাস ও চরমপন্থা বাড়ছে, তাতে আমি উদ্বিগ্ন।’

সদ্য সমাপ্ত লোকসভা নির্বাচনে ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) টিকিটে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন বলিউড তারকা কঙ্গনা রনৌত। প্রথমবার নির্বাচনে অংশ নিয়েই করেছেন বাজিমাত। হিমাচল প্রদেশের মান্ডি লোকসভা কেন্দ্রে কংগ্রেস নেতা বিক্রমাদিত্য সিংহকে ৭৪ হাজার ৭৫৫ ভোটের ব্যবধানে হারিয়েছেন তিনি।

জয় লাভের পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) এক পোস্টে কঙ্গনা লেখেন, ‘আপনারা আমার প্রতি যে ভালোবাসা দেখিয়েছেন ও আস্থা রেখেছেন, তার জন্য মান্ডির সব মানুষের প্রতি আমার আন্তরিক কৃতজ্ঞতা। এই বিজয় আপনাদের সবার। আপনারা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও বিজেপির প্রতি যে আস্থা রাখেন, এটা তারই জয়। এটা সনাতনের (ধর্ম) জয়। মান্ডির সম্মানে এই বিজয় (উৎসর্গ করছি)।’

Header Ad

বিপ্লব ও হারুন কোথায়, জানে না ডিবি

ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

যেসব পুলিশ কর্মকর্তারা অপরাধে জড়িত তাদের আইনের আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার রেজাউল করিম মল্লিক। তবে সাবেক ডিবি প্রধান হারুন ও যুগ্ম কমিশনার বিপ্লব কোথায়, তা জানেন না তিনি।

শনিবার (৫ অক্টোবর) দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত 'মিট দ্যা প্রেসে' সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুন অর রশীদ ও যুগ্ম কমিশনার বিপ্লব কুমার সরকারসহ অনেক পুলিশ কর্মকর্তারা আসামি হয়েছেন। তারা এখনো পলাতক, এসব কর্মকর্তাদের আইনের আওতায় আনা হবে কি-না এমন প্রশ্নের জবাবে ডিবিপ্রধান বলেন, অপরাধের সঙ্গে যেসব পুলিশ কর্মকর্তা জড়িত তাদের আমরা আইনের আওতায় আনব। যারা পলাতক তাদের খুঁজে বের করা হবে।

ঢালাও মামলা ও ভুয়া মামলায় গ্রেপ্তার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এজাহারভুক্ত যারা আসামি আমরা তদন্ত করে শুধু তাদেরই গ্রেপ্তার করছি।

এমপি আনার হত্যা মামলাসহ আলোচিত হত্যা মামলার বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে রেজাউল করিম মল্লিক জানান, আলোচিত সব মামলা তদন্ত শেষ করা হবে। পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তদন্ত করে প্রতিবেদন জমা দেওয়া হবে।

মিডিয়া সেন্টারে ব্রিফিং না করে কিছু মিডিয়া নিয়ে ডিবির ভেতরে ব্রিফিং করতেন সাবেক ডিবিপ্রধান হারুন। আপনার সময়ে এমন কর্মকাণ্ড হবে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ডিবির আগের কর্মকাণ্ড পরিত্যাগ করে পেশাদার কার্যক্রম পরিচালিত হবে।

ডিবির অতিরিক্ত কমিশনার আরও বলেন, ডিবি অফিসে কোনো ধরনের অন্যায় অবিচারকে প্রশ্রয় দেওয়া হবে না। ডিবি কার্যালয়ে চৌকস দক্ষ এ পেশাদার কর্মকর্তাদের পদায়ন করা হয়েছে। তাদের সঙ্গে সমন্বয় করে ডিবিকে পুনর্গঠন ও হারানো ভাবমূর্তি ফেরাতে ও উজ্জ্বল করতে যা যা করা দরকার তা করা হচ্ছে। যেসব কাজ যেভাবে ও আইনানুগ প্রক্রিয়া দরকার সেটাই করা হচ্ছে।

Header Ad

ইয়েমেনে হুতিদের ১৫ স্থাপনায় যুক্তরাষ্টের নৌ ও বিমান হামলা

ছবি: সংগৃহীত

ইয়েমেনে ইরান-সমর্থিত সশস্ত্রগোষ্টি হুতি বিদ্রোহীদের অন্তত ১৫টি স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীই এই হামলার ঘটনাটি নিশ্চিত করেছে বলে জানিয়েছে বিবিসি।

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর সদরদপ্তর পেন্টাগন জানিয়েছে, ‘নৌ চলাচল নির্বিঘ্ন’ রাখতে যুদ্ধবিমান ও যুদ্ধজাহাজ ব্যবহার করে হামলা চালানো হয়েছে।

এদিকে ইয়েমেনের রাজধানী সানাসহ প্রধান কয়েকটি শহরে কিছু বিস্ফোরণের খবর পাওয়া গেছে। এর আগে গত নভেম্বর থেকে হুতিরা লোহিত সাগরে অন্তত ১০০ জাহাজে হামলা চালিয়েছে। এর মধ্যে দুটি নৌযান ডুবে গেছে।

বিদ্রোহী গোষ্ঠীটি বলছে, গাজায় ইসরায়েলের সামরিক অভিযানের প্রতিশোধ হিসেবে এসব হামলা চালানো হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট্রাল কমান্ড জানিয়েছে, এবার হুতিদের অস্ত্র সম্ভার, ঘাঁটি ও অন্য উপকরণ লক্ষ্য করে হামলা করা হয়েছে।

সোমবার হুতিরা জানায়, তারা ইয়েমেনের আকাশে যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি একটি এমকিউ-৯ রিপার ড্রোন গুলি করে ধ্বংস করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীও এই ড্রোনটি হারানোর কথা স্বীকার করেছে।

গত সপ্তাহে পেন্টাগন বলেছে, হুতিরা ওই অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীর জাহাজ লক্ষ্য করে হামলা চালাচ্ছে।

ইয়েমেনের লড়াইরত গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে দ্বন্দ্ব কিছুটা প্রশমিত হওয়ায় সানায় গত দু বছর তেমন কোনো ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ঘটনা ঘটেনি। তবে লোহিত সাগরে নৌযানের ওপর হামলার পাশাপাশি হুতিরা সরাসরি ইসরায়েলে বেশ কিছু ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা চালিয়েছে।

গত জুলাইতে ইয়েমেন থেকে পাঠানো ড্রোন হামলা হয়েছে তেল আবিবে। এ ঘটনায় একজন নিহত ও ১০ জন আহত হয়।

গত মাসে তারা ইসরায়েলে বেশ কিছু ক্ষেপণাস্ত্র হামলা করে, যার একটির লক্ষ্যবস্তু ছিল ইসরায়েলের প্রধান বিমানবন্দর। ইসরায়েল বিভিন্ন জায়গায় হামলা করে পাল্টা জবাবও দেয়।

এর আগে চলতি বছরের শুরুর দিকে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ ১২টি দেশ লোহিত সাগরে জাহাজ চলাচল স্বাভাবিক রাখতে হুতিদের বিভিন্ন স্থাপনায় হামলা চালায়।

Header Ad

আট মাসে বজ্রপাতে ১৫২ জন কৃষকের মৃত্যু

ফাইল ছবি

চলতি বছরের গত আট মাসে সারাদেশে বজ্রপাতে এখন পর্যন্ত ২৯৭ জন মানুষ মারা গেছে। যার মধ্যে শুধু কৃষি কাজ করতে গিয়ে বজ্রপাতে প্রাণ হারিয়েছেন ১৫২ জন কৃষক। গত ফেব্রুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আট মাসের ব্যবধানে বজ্রপাতে এসব প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছে সেভ দ্যা সোসাইটি অ্যান্ড থান্ডারস্টর্ম অ্যাওয়ারনেস ফোরাম (এসএসটিএএফ)।

শনিবার (০৫ অক্টোবর) রাজধানীর তোপখানা রোডে সংগঠনটির কার্যালয়ে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়।

সংগঠনটি জানায়, এ বছরের ৮ মাসে শুধু কৃষি কাজের সময় বজ্রপাতে মৃত্যু হয়েছে ১৫২ জন কৃষকের। এছাড়া গরু আনতে গিয়ে ১৮ জনের মৃত্যু হয়েছে, মাছ ধরার সময় ৫২ জেলের মৃত্যু হয়েছে। আম কুড়ানোর সময় ১১ জন, ফাঁকা রাস্তায় চলাচলের সময় ১৫, ঘরে থাকাকালীন ২৭, পাথর উত্তোলনের সময় ৩, বাড়ির আঙ্গিনায় খেলার সময় ১৪ শিশু-কিশোর ও গাড়িতে থাকাকালীন ১ জনের মৃত্যু হয়েছে।

সংগঠনটি জানিয়েছে, নিহতদের মধ্যে ১১ শিশু ও ৫৫ জন নারী রয়েছে। নারীর মধ্যে ৬ জন কিশোরী। এছাড়া, মোট মৃত্যুর মধ্যে ২৪২ জনই পুরুষ। পুরুষের মধ্যে কিশোরের সংখ্যা ১৭ জন। এছাড়া এই আট মাসে বজ্রাঘাতে আহত হয়েছেন আরও ৭৩ জন মানুষ।

সংগঠনটি আরও জানায়, ফেব্রুয়ারি মাসে বজ্রপাতে মারা গেছে ১ জন। মার্চ মাসে মারা হয়েছে ৯ জন। এর মধ্যে ৮ জন পরুষ ও ১ নারী রয়েছে। মার্চে আহত হয়েছেন ৬ জন। এর মধ্যে ৬ জনই পুরুষ। এপ্রিল মাসে ৩১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ২০ জন পুরুষ, ১১ নারী ও ১ শিশু এবং ২ জন কিশোরী রয়েছে। এপ্রিলে আহত হয়েছেন ১ জন পুরুষ। মে মাসে মৃত্যু হয়েছে ৯৬ জনের। এর মধ্যে পুরুষ ৭৯ জন, নারী ১৭, শিশু ২ এবং কিশোর ২ ও কিশোরী ১ জন। মে মাসে ২৮ জন আহত হয়েছেন। তার মধ্যে পুরুষ ২৩, নারী রয়েছে ৫ জন। জুন মাসে মৃত্যু হয়েছে ৭৭ জনের। এর মধ্যে পুরুষ ৬১ জন, নারী ১৬ জন, শিশু ৫, পুরুষের মধ্যে কিশোর রয়েছে ৭ জন। এ মাসে আহত হয়েছেন ১৪ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১২, নারী ২ জন।

জুলাই মাসে মোট মৃত্যু হয়েছে ১৯ জনের। এর মধ্যে নারী ১ এবং ১৮ জনই পুরুষ। এ মাসে আহত হয়েছে ১০ জন। এর মধ্যে ১ জন নারী এবং ৯ জনই পুরুষ রয়েছে। আগস্টে বজ্রপাতে মোট ১৭ জন মারা গেছে। এর মধ্যে ৩ জন নারী ও ১৪ জন পুরুষ। এর মধ্যে ১ শিশু, ১ কিশোর ও ১ কিশোরী। এছাড়া এ মাসে আহত হয়েছেন ২ জন পুরুষ। এছাড়া সেপ্টেম্বর মাসে বজ্রপাতে মোট ৪৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ৪১ জন পুরুষ ও ৬ নারী রয়েছে। নারী ও পুরুষের মধ্যে ২ শিশু রয়েছে। পুরুষের মধ্যে ৪ জন কিশোর ও নারীর মধ্যে ২ কিশোরী রয়েছে। এ মাসে আহত হয়েছেন ১২ জন। এর মধ্যে ১০ পুরুষ ও ২ জন নারী রয়েছে।

বজ্রপাতে কোন জেলায় কত মৃত্যু?

এ বছর সবচেয়ে বেশি মারা গেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১৩ জন, ফেনী ১২, কক্সবাজারে ১০, জয়পুরহাটে ১৩, হবিগঞ্জে ১৩ এবং গাইবান্ধায় ১০ জন। ধান কাটা, ঘাস কাটা, গরু আনা ও নানান ধরনের কৃষি কাজের সময় বজ্রপাতে সবচেয়ে বেশি মারা যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিপ্লব ও হারুন কোথায়, জানে না ডিবি
ইয়েমেনে হুতিদের ১৫ স্থাপনায় যুক্তরাষ্টের নৌ ও বিমান হামলা
আট মাসে বজ্রপাতে ১৫২ জন কৃষকের মৃত্যু
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
ডিবি কার্যালয়ে কোনো আয়না ঘর-ভাতের হোটেল থাকবে না: মল্লিক
বিরাজনীতিকরণ নয়, দেশে উদার গণতন্ত্র দেখতে চাই: মির্জা ফখরুল
এক সপ্তাহে তেলের দাম বেড়েছে ৯ শতাংশ
হিজবুল্লাহর ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মুখে বাড়ি ছেড়ে পালালেন নেতানিয়াহু!
৫ বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস, পাহাড় ধসের শঙ্কা
বন্যার পানিতে মায়ের লাশের সঙ্গে ভেসে এল শিশু
এক মাঘে শীত যায় না, গুনে ‍গুনে হিসাব নেওয়া হবে- শেখ হাসিনার নতুন ফোনালাপ ফাঁস
সচিবালয়ের তিন তলা থেকে লাফ দিলেন স্পিকার ও তিন এমপি
আবারও চট্টগ্রাম বন্দরে তেলবাহী জাহাজে আগুন, নিহত ১
সাবেক রাষ্ট্রপতি বদরুদ্দোজা চৌধুরী মারা গেছেন
টাঙ্গাইলে অনলাইন জুয়া নিয়ে সালিশি বৈঠকে যুবক খুন, আহত ৬
পাকিস্তান সফরে যাচ্ছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর
সফর শেষে ঢাকা ছাড়লেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে ঝরনায় ডুবে দুই পর্যটকের মৃত্যু
গোবিন্দগঞ্জের সাবেক এমপি আবুল কালাম আজাদ সহ ৪৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা
শেখ হাসিনার পরিণতি থেকে আমাদের যেন শিক্ষা হয়: জামায়াতের আমির