বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১০ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বড় পরিবর্তন আসছে আইইএলটিএস পরীক্ষায়, ২৫ জানুয়ারি থেকে কার্যকর

ছবি: সংগৃহীত

যাদের মাতৃভাষা ইংরেজি না, তাদের ইংরেজি ভাষার দক্ষতা যাচাইয়ের আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত পদ্ধতি হলো ইন্টারন্যাশনাল ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ টেস্টিং সিস্টেম (আইইএলটিএস)। বিদেশে উচ্চশিক্ষা থেকে শুরু করে অভিবাসন ও চাকরির আবেদনে পূর্বশর্ত হিসেবে আইইএলটিএস স্কোরের কথা উল্লেখ করা থাকে।

সম্প্রতি আইইএলটিএস পরীক্ষায় একটি বড় পরিবর্তন নিয়ে এসেছে বাংলাদেশে আইইএলটিএস পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান ব্রিটিশ কাউন্সিল ও আইডিপি (ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম) এডুকেশন।

আগে পরীক্ষার লিসেনিং ও রিডিং অংশে পেনসিল বাধ্যতামূলক ছিল এবং রাইটিং অংশে পেনসিল বা কলম ব্যবহারের স্বাধীনতা ছিল। তবে নতুন নিয়ম অনুযায়ী, লিসেনিং, রিডিং এবং রাইটিং—এই তিনটি অংশে পরীক্ষার্থীদের বাধ্যতামূলকভাবে কলম ব্যবহার করতে হবে। পেনসিল ব্যবহারের অনুমতি আর থাকবে না।

ব্রিটিশ কাউন্সিল ও আইডিপি আগামী ২৫ জানুয়ারি থেকে বাংলাদেশে এই নতুন নিয়ম কার্যকর করবে। একাডেমিক ও জেনারেল আইইএলটিএস উভয় পরীক্ষার ক্ষেত্রেই এই নিয়ম প্রযোজ্য হবে। পরীক্ষার জন্য কেন্দ্রে শুধু পাসপোর্ট বা জাতীয় পরিচয়পত্র নিয়ে আসতে হবে, কারণ কলম সরবরাহ করবে ব্রিটিশ কাউন্সিল ও আইডিপি।

আইডিপি আইইএলটিএসের প্রধান ইলোরা শাহাব শর্মী বলেন, "পরীক্ষার স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা এবং পরীক্ষার্থীদের সময় সাশ্রয়ের জন্য এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কলম ব্যবহারের ফলে ইরেজার বা শার্পনার ব্যবহারের ঝামেলা কমবে। পরীক্ষার্থীরা ভুল সংশোধনে সময় না ব্যয় করে উত্তর তৈরিতে মনোযোগ দিতে পারবেন।"

তবে পরীক্ষার্থীদের একটি অংশ মনে করছেন, এই পরিবর্তন কিছু সমস্যার কারণ হতে পারে। আইইএলটিএস শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা বলছেন, পেনসিল ব্যবহারের সুবিধা ছিল ভুল হলে সহজেই মুছে ফেলা যেতো। কিন্তু কলম ব্যবহারের ক্ষেত্রে ভুল হলে সেটি কাটতে হবে, যা কাগজে অগোছালো পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে। এটি পরীক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ করে রাইটিং অংশে চ্যালেঞ্জ তৈরি করতে পারে।

Header Ad
Header Ad

আজ শুভ বড়দিন

ছবি: সংগৃহীত

আজ শুভ বড়দিন (২৫ ডিসেম্বর)। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও যথাযথ ধর্মীয় আচার, আনন্দ-উৎসব ও প্রার্থনার মধ্য দিয়ে দিনটি উদযাপিত হচ্ছে। এ ধর্মের প্রবর্তক যিশু খ্রিস্ট ২৫ ডিসেম্বর বেথলেহেমে জন্মগ্রহণ করেন। খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বীরা দিনটিকে ‘শুভ বড়দিন’ হিসেবে উদযাপন করে থাকেন। দিনটি উপলক্ষে বুধবার সরকারি ছুটি।

দিনটি উপলক্ষে রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান গির্জাগুলোকে সাজানো হয়েছে নতুন আঙ্গিকে। এ ছাড়া, গতকাল সন্ধ্যা থেকে বিভিন্ন গির্জা এবং তারকা হোটেলগুলোতে ব্যবস্থা করা হয়েছে আলোকসজ্জার।

রাজধানীর তারকা হোটেলগুলোতে আলোকসজ্জার পাশাপাশি হোটেলের ভেতরে কৃত্রিমভাবে স্থাপন করা হয়েছে ক্রিসমাস ট্রি ও শান্তা ক্লজ। বড়দিনের প্রাক্কালে গত রাতে বিভিন্ন গির্জায় বিশেষ প্রার্থনাও অনুষ্ঠিত হয়েছে।

এদিকে, বড়দিন উপলক্ষে বাণী দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস।

ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাইকে দেশ ও জনগণের কল্যাণে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন তার বাণীতে বলেন, ‘একটি বৈষম্য ও দুর্নীতিমুক্ত এবং ন্যায়ভিত্তিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধনকে আরও মজবুত করতে হবে। আমি জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাইকে একটি আধুনিক, উন্নত বাংলাদেশ গড়ার অগ্রযাত্রায় শামিল হওয়ার আহ্বান জানাই।’

গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ‘বৈষম্যহীন সমাজ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে অঙ্গীকারবদ্ধ’ জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস তার বাণীতে সবাইকে দেশের উন্নয়নে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। হাজার বছর ধরে এ দেশে জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সব ধর্মের মানুষ একসঙ্গে মিলেমিশে বসবাস করছে। এখানে রয়েছে সব ধর্ম ও সম্প্রদায়ের মানুষের নিজস্ব ধর্ম পালনের পূর্ণ স্বাধীনতা। বড়দিন দেশের খ্রিস্টান ও অন্যান্য সম্প্রদায়ের মধ্যকার বিরাজমান সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতিকে আরো সুদৃঢ় করবে বলে আমি আশা করি।’

বড়দিন উপলক্ষে প্রধান উপদেষ্টা মঙ্গলবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নেতাদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন।

এই উৎসব ঘিরে রাজধানীতে নিরাপত্তা জোরদারের কথা জানিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। তবে মঙ্গলবার রাত ১২টা থেকে বুধবার রাত ১২টা পর্যন্ত রাজধানীতে আতশবাজি, পটকা ফোটানো এবং ফানুস উড়ানো নিষিদ্ধ করেছে পুলিশ।

Header Ad
Header Ad

আন্দোলনে নামলেন ২৫ ক্যাডারের কর্মকর্তারা

ছবি: সংগৃহীত

২৫টি ক্যাডারের সমন্বয়ে গঠিত ‘আন্তঃক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদ’ প্রকাশ্যে আন্দোলনে নেমেছে এক ঘণ্টার ‘কলমবিরতি’ আয়োজনের মাধ্যমে। মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) অনুষ্ঠিত এ কর্মসূচির পর, আগামী বৃহস্পতিবার মানববন্ধনের ঘোষণা দিয়েছে সংগঠনটি।

বুধবার (২৫ ডিসেম্বর), প্রশাসনের সব পদ প্রশাসন ক্যাডারের জন্য সংরক্ষণের দাবিতে জনপ্রশাসনের বর্তমান ও সাবেক কর্মকর্তারা যৌথ সভার আহ্বান করেছেন। এর আগে, গত রোববার সচিবালয়ে প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের বড় একটি জমায়েত হয়।

আন্দোলনকারী পরিষদের দাবি, উপসচিব পদে কোটাপদ্ধতি বাতিল, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের নীতিনির্ধারণী পদে নিজ নিজ ক্যাডারের কর্মকর্তাদের নিয়োগ, এবং সব ক্যাডার কর্মকর্তার জন্য সমান অধিকার নিশ্চিত করতে হবে।

পরিষদের সমন্বয়ক মোহাম্মদ মফিজুর রহমান জানান, মঙ্গলবার বেলা ১১টা থেকে ১২টা পর্যন্ত কলমবিরতি কর্মসূচি পালন করেছেন বিভিন্ন ক্যাডারের কর্মকর্তারা। এ তালিকায় ডাক, প্রাণিসম্পদ, মৎস্য, পরিসংখ্যান, রেলওয়ে, কৃষি, সমবায়সহ বিভিন্ন ক্যাডারের কর্মকর্তারা অংশ নেন। তারা নিজ নিজ কার্যালয়ের সামনে ব্যানার টাঙিয়ে আন্দোলনে শামিল হন।

তিনি আরও জানান, তাদের দাবি আদায় না হলে আগামী ৪ জানুয়ারি ঢাকায় সমাবেশের মাধ্যমে পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।

উল্লেখ্য, গত সেপ্টেম্বর পদোন্নতি, পদায়নসহ বিভিন্ন দাবিতে ‘আন্তঃক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদ’ গঠিত হয়। এরপর থেকে তারা তাদের দাবিগুলো নিয়ে নিয়মিত সোচ্চার রয়েছেন।

যে কারণে আন্তক্যাডারে দ্বন্দ্ব:

জানা গেছে, জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন সরকারের উপসচিব পদে পদোন্নতির ক্ষেত্রে প্রশাসন ক্যাডারের জন্য ৫০ শতাংশ এবং অন্যান্য ক্যাডারের জন্য ৫০ শতাংশ কোটা রাখার সুপারিশ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পাশাপাশি, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যকে ক্যাডার কাঠামোর বাইরে রেখে জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনের মতো পৃথক করার সুপারিশও করা হতে পারে।

এই প্রস্তাব প্রকাশ্যে আসার পর থেকে আন্তক্যাডার দ্বন্দ্ব তীব্র আকার ধারণ করেছে। প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তারা মনে করছেন, সুপারিশ বাস্তবায়িত হলে তাদের পদোন্নতির সুযোগ সীমিত হয়ে যাবে। ফলে বিষয়টি নিয়ে তাদের মধ্যে গভীর অসন্তোষ তৈরি হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

যার যার ধর্মের শান্তির বাণী নিজের মধ্যে স্থাপন করতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

বড়দিন উপলক্ষে যমুনায় খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘‘আমরা মানুষ একই। আমাদের মানুষ পরিচয় আগে, তারপর ধর্ম। প্রত্যেক ধর্মে শান্তির বাণী আছে। সেই শান্তির বাণী নিজের মধ্যে স্থাপন করতে হবে। তাহলেই বিভেদ দূর হবে।’’

মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) বড়দিন উপলক্ষে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে তিনি এ কথা বলেন।

অতিথিদের বড়দিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘‘আজকের দিনে আপনাদের সঙ্গে দেখা হলো, এতে আমি খুব খুশি হয়েছি। আমরা ধর্মীয় সংহতি চাই। সংখ্যালঘু, সংখ্যাগরিষ্ঠ- এই শব্দগুলো আমরা চাই না। এদেশে আমরা সবাই এক পরিবার, সবাই মিলে একত্রে থাকব- এটি আমাদের স্বপ্ন। এ স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য সবার এগিয়ে আসতে হবে।’’

তিনি বলেন, ‘‘নিজ নিজ ধর্মের শান্তির বাণী নিজের মনের মধ্যে স্থাপন করা গেলে অন্য ধর্মের মধ্যেও তা খুঁজে পাবেন। তখন আর অন্য ধর্মের সঙ্গে বিভেদ হবে না। আমাদের ছেলেমেয়েরা সুন্দর শৈশব পাবে।’’

ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেনের সঞ্চালনায় খ্রিষ্টান ধর্মের নেতাদের মধ‍্যে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন- বাংলাদেশের ক্যাথলিক খ্রিষ্টানদের প্রধান ধর্মগুরু আর্চবিশপ বিজয় এন ডি’ক্রুজ, দ্যা ন্যাশনাল ক্রিশ্চিয়ান ফেলোশিপ অব বাংলাদেশের সভাপতি বিশপ ফিলিপ পি অধিকারী, বাংলাদেশ ক্রিশ্চিয়ান অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট নির্মল রোজারিও, অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব ইগ্লাসিওস হেমন্ত কোড়াইয়া ও বাংলাদেশ খ্রিস্টান মহাজোটের প্রেসিডেন্ট ড্যানিয়েল নির্মল ডি’কস্তা।

নিজেদের বক্তব্যে তারা প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে বাংলাদেশে উদারতা, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি গড়ে উঠবে বলে আশা প্রকাশ করেন এবং খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ সহযোগিতার আশ্বাস দেন।

সংক্ষেপে যিশু খ্রিষ্টের জীবনী, আদর্শ ও শান্তির বাণী উল্লেখ করে আর্চবিশপ বিজয় এন ডি’ক্রুজ বলেন, ‘‘ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে বাংলাদেশে নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হয়েছে। অধ্যাপক ইউনূস দেশ পরিচালনার কঠিন দায়িত্ব কাঁধে নিয়েছেন।’’

‘‘আপনি জ্ঞানী, সৎ ও বাংলাদেশে সবার আস্থাভাজন ব্যক্তি। আপনার নেতৃত্বে গণতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ ও অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ হয়ে উঠুক; মানুষের মধ্যে ভালোবাসা, মমত্ববোধ, মানবপ্রেম, ভ্রাতৃত্ববোধ ও ক্ষমাশীলতা গড়ে উঠুক- বড়দিনে এটিই আমাদের প্রার্থনা।’’

তিনি বলেন, ‘‘বাংলাদেশ আপনাদের নেতৃত্বে এগিয়ে যাবে। খ্রিস্টান সম্প্রদায় আপনার পাশে আছে।’’

বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টান ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টকে আড়াই কোটি টাকা অনুদান দেওয়ার জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ দেন বক্তারা। দেশব্যাপী চার্চগুলোতে এ অনুদান বণ্টন হয়েছে বলেও তারা জানান।

এ সময় বড়দিন উপলক্ষে প্রধান উপদেষ্টাকে একটি বাইবেল উপহার দেন অতিথিরা। শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল, শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান প্রমুখ।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আজ শুভ বড়দিন
আন্দোলনে নামলেন ২৫ ক্যাডারের কর্মকর্তারা
যার যার ধর্মের শান্তির বাণী নিজের মধ্যে স্থাপন করতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
চ্যাম্পিয়নস ট্রফির পূর্ণাঙ্গ সূচি প্রকাশ, বাংলাদেশের প্রথম প্রতিপক্ষ ভারত
গণহত্যায় জড়িতদের বিএনপিতে নেওয়া হবেনা: মির্জা ফখরুল
কলকাতার কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন পিকে হালদারসহ ৬ সহযোগী
প্রেমিকাকে বিয়ে করছেন অ্যামাজন প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোস
পদ্মা সেতু ও নভোথিয়েটার দুর্নীতি মামলার পুনরায় তদন্ত করবে দুদক
বড় পরিবর্তন আসছে আইইএলটিএস পরীক্ষায়, ২৫ জানুয়ারি থেকে কার্যকর
বেনাপোল দিয়ে দেশে ফিরল ভারতে পাচার হওয়া ২৬ বাংলাদেশি
আওয়ামী লীগ এই দেশটাকে ধ্বংস করে দিয়েছে: শফিকুর রহমান
বাংলাদেশিদের জন্য চালু হচ্ছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের ভিসা
এস আলম গ্রুপের ৬ কারখানা বন্ধ ঘোষণা, শ্রমিকদের বিক্ষোভ
বিমানবন্দরে বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক আটক
উদ্বোধনের দিনেই বগি সেটে সমস্যা, শিডিউল বিপর্যয়ে ‘রুপসী বাংলা এক্সপ্রেস’
গাইবান্ধায় জনস্বাস্থ্যের নির্বাহী প্রকৌশলীর যোগসাজশে নিরাপদ পানির নামে ৪ কোটির অধিক টাকা ভাগাভাগি
১৭ বছর পর কারামুক্ত হয়ে যা বললেন বিএনপি নেতা আব্দুস সালাম পিন্টু
শেখ হাসিনাকে ফেরত আনলে বিচারটা ভালোভাবে করা যাবে: তাজুল ইসলাম
‘আমি এখন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্য না, আমি একজন উপদেষ্টা’
নওগাঁয় পুলিশ সুপারের সাথে রেফারি এসোসিয়েশনের সদস্যদের সৌজন্য সাক্ষাৎ