মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি ২০২৫ | ৩০ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

শিক্ষার্থী নির্যাতনের খোঁজ নিতে গিয়ে অধ্যক্ষকে ছাত্রলীগের হুমকি

দেশসেরা রাজশাহী কলেজ ছাত্রাবাসে টর্চার সেল গড়ে তুলে এবার সাংবাদিকসহ ৩৫ জন শিক্ষার্থীকে পিটিয়েছে ক্ষমতাসীন দলের ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগ। এ ঘটনার পরপর সাংবাদিকদের সঙ্গে নিয়ে ছাত্রাবাসে গেলে ছাত্রলীগের তোপের মুখে পড়েন কলেজ অধ্যক্ষ। এ সময় কলেজ অধ্যক্ষসহ সাংবাদিকদের প্রকাশ্যে হুমকি দেয় ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরা। পরে দিবাগত রাত ১টার দিকে পরিবেশ শান্ত হয়। এ ঘটনায় ছাত্রাবাসজুড়ে আতঙ্কে রয়েছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

এ বিষয়ে মারধরের শিকার নাজমুস সাকিব বলেন, ছাত্রলীগের কর্মীরা বিভিন্ন সময় তাদের দলীয় প্রোগ্রামে জোর করে সাধারণ শিক্ষার্থীদের নিয়ে যায়। আজও বিকালে ছাত্রলীগের একটা প্রোগ্রামে যেতে হয়। সেখান থেকে ছাত্রলীগ নেতা রাফিকে (প্রোগ্রাম কনভেনর) মেডিকেলে যাওয়ার কথা বললে তাকে হোস্টেল ছেড়ে দিতে বলে। তাকে মানিয়ে আমি মেডিকেল যাই। সেখান থেকে সন্ধ্যা ৬টায় হোস্টেলে ফিরলে ছাত্রলীগের শাহরুখ, রাজু, রাফি, হাসানসহ ৮ থেকে ১০ জন মিলে আমার রুমে ঢুকে মারধর করতে থাকে।

তিনি আরও বলেন, আমার মোবাইল ফোনসহ বেশ কিছু দামি জিনিসপত্র কেড়ে নেয়। এক পর্যায়ে সব শিক্ষার্থীকে ব্লকে আটকে রেখে অশ্লীল ভাষায় গালাগালি করতে থাকে, অনেককে মারধরও করে। পরে সকলকে ধাক্কা দিতে দিতে গণরুমে নিয়ে যায়। সেখানে শাসানো হয়। বলা হয়, যদি কারোও কাছে কিছু বলি তাহলে আরও ভয়ানক কিছু করবে। এক কথায় হোস্টেলে আমাদের কোনো নিরাপত্তা নেই।

আরেক ভুক্তভোগী শরিফুল ইসলাম বলেন, সকাল সাড়ে ৯টায় বের হয়ে ব্যক্তিগত কাজে সারাদিন ব্যস্ত ছিলাম। সন্ধ্যায় রুমে ঢুকে নিউজ লিখছিলাম। এমন সময় হঠাৎ রাশিক দত্তের কর্মী শাহরুখ রুমে ঢুকে পড়ে। কিছু না জিজ্ঞেস করেই অতর্কিত মারতে থাকে।

তিনি আরও বলেন, সাংবাদিক পরিচয় দিলে আরও মারতে শুরু করে। তার সঙ্গে থাকা ছেলেরা এসে আমাকে মেরে রুম থেকে বের করে দেয়। বকাবকি ও ধাক্কাধাক্কি করে অন্য ব্লকে নিয়ে যায়। সেখানে আগে থেকে ৪০ জন শিক্ষার্থীদের দেখি, যাদের আটকে রেখেছে। পরে সবাইকে জোর করে নিয়ে যায় প্রোগ্রামে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন বলেন, ঘটনার পরে আমাদেরকে শাসিয়েছেন ছাত্রলীগ সভাপতি রাশিক দত্ত। তিনি বলেন, ‘যাই করো ছাত্রলীগের প্রোগ্রামে নিয়মিত উপস্থিত থাকা লাগবে তা না হলে হোস্টেল থেকে বের করে দিব।’

এদিকে সাংবাদিকসহ শিক্ষার্থী নির্যাতনের বিষয়টি জানতে পেরে ছাত্রাবাসে গেলে ছাত্রলীগের তোপের মুখে , কলেজ অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. আব্দুল খালেকসহ ছাত্রাবাস সুপার সহযোগী অধ্যাপক আনিসুজ্জামান মানিক। এ সময় কলেজ অধ্যক্ষকে হুমকি দেওয়া হয়। এক পর্যায়ে কলেজ ফাঁড়ির পুলিশ সদস্যদের ডাকলে ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরা রুমে ফিরে যায়।

এ বিষয়টি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে রাজশাহী কলেজ অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. আব্দুল খালেক বলেন, এখানে সাধারণ শিক্ষার্থীরা পড়তে আসে। কোনো রাজনৈতিক দলের নির্যাতন সহ্য করতে না। বাংলাদেশ ছাত্রলীগের অন্য রকম সুনাম আছে। আমরা যে ছাত্রলীগ করেছি, এই ছাত্রলীগ কি সেই ছাত্রলীগ!

তিনি আরও বলেন, কলেজে ছাত্রলীগের যে সদস্যরা শিক্ষার্থী নির্যাতনের সঙ্গে যুক্ত তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বিষয়টি উর্ধ্বতনদের জানানো হয়েছে। রাজশাহী কলেজের যে সুনাম আছে যা কতিপয় নেতার কারণে নষ্ট হতে পারে না। স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারাও ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দিয়েছে।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি রাশিক দত্ত বলেন, ঘটনাটি আমি শুনেছি। আমার ছেলেরা এই ঘটনা ঘটিয়েছে। বিভিন্ন সংগঠনের ৪-৫ জন করে যদি ২০ জন ছেলে চলে যায় তাহলে আমরা কীভাবে প্রোগ্রাম চালাব? আমাদেরকেও তো রাজনীতি করতে হয়। তবে এরপর থেকে এমন হবে না। তাদের সঙ্গে বসে সমঝোতা করে নেব।

এ প্রসঙ্গে নগর ছাত্রলীগের সভাপতি ও রাজশাহী কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি নূর মোহাম্মদ সিয়াম বলেন, 'ঘটনাটি আমি শুনেছি। ঘটনা শুনে আমিও বিব্রত। এর আগে আমরাও ছিলাম, এ রকম ঘটনা কখনও ঘটেনি। আমরা খুব আন্তরিকতার সঙ্গে ছিলাম। এখন তাদের সঙ্গে কথা বলে দেখি কী করা যায়।

জানা গেছে, বুধবার (২২ ফেব্রুয়ারী) সন্ধ্যায় রাজশাহী কলেজ মুসলিম ছাত্রাবাসের ই ব্লকে এ নির্যাতনের ঘটনা ঘটে। নির্যাতনের শিকার শিক্ষানবীশ গণমাধ্যমকর্মীরা হলেন- কলেজের উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী নাজমুস সাকিব ও শরীফুল ইসলাম। তারা ক্যাম্পাস সাংবাদিক সংগঠন রাজশাহী কলেজ রিপোর্টার্স ইউনিটির (আরসিআরইউ) সদস্য।

আরও জানা গেছে, কলেজ ছাত্রাবাসে থাকা শিক্ষার্থীদের জোরপূর্বক মিছিল-মিটিং দলীয় কর্মসূচিতে নিয়ে যায় ছাত্রলীগ। যেতে না চাইলে মারধরসহ নানাভাবে হয়রানির শিকার হতে হয় তাদের। নির্যাতন করা হয় টর্চার সেলে। এছাড়া ছাত্রলীগের কিছু নেতা-কর্মী মাদকের রমরমা ব্যবসাও করে ছাত্রাবাসে। বসে মাদকের আসর। আর মাদকের অর্থ জোগাড়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের নির্যাতন চালিয়ে চাঁদা আদায়ের অভিযোগও আছে।

এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

অপরাধী যেই হোক ছাড় দেওয়া হবে না: ডিবি প্রধান

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) প্রধান অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার রেজাউল করিম মল্লিক জানিয়েছেন, কোনো সন্ত্রাসী রেহাই পাবে না। শীর্ষ সন্ত্রাসী পিচ্চি হেলাল বা ইমন, যারাই হোক, তাদের আইনের আওতায় আনা হবে।

মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, “শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ অন্যান্য অপরাধীদের আমরা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছি। আমাদের মনিটরিং অব্যাহত আছে এবং আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে আমরা জনগণের স্বস্তি নিশ্চিত করতে কাজ করছি।”

৫ আগস্টের পর জামিনে মুক্ত হওয়া শীর্ষ সন্ত্রাসীদের মধ্যে পিচ্চি হেলাল ও ইমনের নাম উল্লেখযোগ্য। পিচ্চি হেলালের বিরুদ্ধে ডাবল মার্ডারের মামলা হয়েছে এবং ইমনের বিরুদ্ধে এলিফ্যান্ট রোডে ব্যবসায়ীকে কোপানোর অভিযোগ রয়েছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে ডিবি প্রধান বলেন, “তাদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। কোনো সন্ত্রাসীই আইনের ঊর্ধ্বে নয়।”

রাতে পুলিশের টহল কমে যাওয়ার প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, “পুলিশের মনোবল সম্পূর্ণ অটুট। বর্তমান কমিশনারের নির্দেশনা অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করা হচ্ছে।”

অপরাধের ধরন অনুযায়ী অপরাধীদের তালিকা করা হচ্ছে জানিয়ে রেজাউল করিম মল্লিক বলেন, “আমরা তালিকা তৈরি করেছি এবং সে অনুযায়ী অভিযান চলছে। এলিফ্যান্ট রোডের ঘটনায় ইতোমধ্যে বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। হাজারীবাগ থেকে গ্রেপ্তার হওয়া রাতুল তার সংশ্লিষ্টতার কথা স্বীকার করেছে। এই অভিযানে আরও তথ্য যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে।”

ডিবি প্রধান আরও বলেন, “আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে এবং জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। কোনো অপরাধীই ছাড় পাবে না।”

Header Ad
Header Ad

ভারত থেকে এক হাজার ১৩৭ কোটি টাকার ডিজেল কিনছে বাংলাদেশ

ভারত থেকে এক হাজার ১৩৭ কোটি টাকার তেল কিনছে বাংলাদেশ। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা ও দিল্লির দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কে চলছে নানা টানাপোড়েন, যার মাত্রা প্রায় তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। দু'দেশের মধ্যে সীমান্তে উত্তেজনাও চলছে।অবশ্য সম্পর্কের এই বৈরিতা সত্ত্বেও ভারত থেকে অন্যতম জ্বালানি ডিজেল আমদানি অব্যাহত রেখেছে বাংলাদেশ

রোববার (১২ জানুয়ারি) এক বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী শিগগিরই ভারত থেকে এক লাখ ৩০ হাজার মেট্রিক টন ডিজেল আমদানি করবে বাংলাদেশ। এর জন্য বাংলাদেশি মুদ্রা টাকায় খরচ হবে এক হাজার ১৩৭ কোটি টাকা। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য নিশ্চিত করেছে ভারতীয় এক সংবাদমাধ্যম।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সীমান্তবিষয়ক ইস্যুতে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে উত্তেজনার ভেতরেই ভারতের নুমালিগড় রিফাইনারি লিমিটেড (এনআরএল) থেকে ১ লাখ ৩০ হাজার মেট্রিক টন ডিজেল আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি)। রোববার বিপিসির পরিচালনা পর্ষদের সভায় এ বিষয়ে একটি সিদ্ধান্ত অনুমোদন করা হয়েছে।

কয়েকটি সূত্র জানিয়েছে, এই ডিজেল চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে আমদানি করা হবে এবং এর জন্য বাংলাদেশি মুদ্রা টাকায় খরচ হবে এক হাজার ১৩৭ কোটি টাকা। এ বছর বিপিসির পরিশোধিত জ্বালানি তেলের চাহিদা ৭৪ লাখ মেট্রিক টন। এর মধ্যে ৪৬ লাখ টন ডিজেল, যার ৮০ শতাংশই সরাসরি আমদানি করা হয়ে থাকে। আর বাকি অংশ স্থানীয় শোধনাগার থেকে পাওয়া যায়। মূলত বিপিসি নিয়মিতভাবে ভারতের নুমালিগড় রিফাইনারি লিমিটেড (এনআরএল) থেকে পরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানি করে থাকে। ২০১৬ সালের জানুয়ারি থেকে এই তেল ট্রেনে করে বাংলাদেশে আসছে।

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর কারাগারে

সাবেক ডেপুটি গভর্নর সিতাংশু কুমার (এস কে) সুরকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। ছবি: সংগৃহীত

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর সিতাংশু কুমার (এস কে) সুরকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ জাকির হোসেন গালিব তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) বিকেলে তাকে ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিবের আদালতে আনা হয়। এ সময় দুদকের উপ-পরিচালক নাজমুল হুসাইন তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। তবে আসামিপক্ষের কোনো আইনজীবী তার জামিন চেয়ে আবেদন করেননি। পরে শুনানি শেষে বিচারক তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

আবেদনে বলা হয়েছে, জ্ঞাত আয়ের বহির্ভূত সম্পদ বা সম্পত্তির মালিক হওয়ার অভিযোগে আসামি ও তার উপর নির্ভরশীল ব্যক্তিদের নামে বা বেনামে অর্জিত যাবতীয় স্থাবর বা অস্থাবর সম্পদ বা সম্পত্তি, দায়-দেনা, আয়ের উৎস ও তা অর্জনের বিস্তারিত বিবরণী দাখিল করার জন্য সম্পদ বিবরণী জারি করা হয়। তিনি গত বছরের ২৭ অক্টোবর নিজ স্বাক্ষরে সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশসহ সম্পদ বিবরণী ফরম গ্রহণ করেন। কিন্তু আদেশ প্রাপ্তির ২১ কার্যদিবসের মধ্যে অর্থাৎ গত ২৫ নভেম্বরের মধ্যে সম্পদ বিবরণী দাখিল না করায় তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৬(২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধে মামলাটি রুজু করা হয়েছে।

নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সম্পদ বিবরণী দাখিল না করায় এস কে সুর, তার স্ত্রী সুপর্ণা সুর চৌধুরী ও কন্যা নন্দিতা সুর চৌধুরীর বিরুদ্ধে গত ২৩ ডিসেম্বর মামলা দায়ের করে দুদক।

এর আগে আজ (মঙ্গলবার) দুপুরে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে গোয়েন্দা পুলিশের সহায়তায় এস কে সুরকে গ্রেপ্তার করা হয়।

এস কে সুর চৌধুরী ২০১৮ সালের জানুয়ারিতে ডেপুটি গভর্নরের পদ থেকে অবসরে যান। অভিযোগ আছে, এস কে সুর ডেপুটি গভর্নর থাকাকালে আলোচিত এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রশান্ত কুমার হালদারের (পি কে হালদার) ঋণ কেলেঙ্কারির ঘটনায় সহযোগিতা করেছেন ও সুবিধা নিয়েছেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

অপরাধী যেই হোক ছাড় দেওয়া হবে না: ডিবি প্রধান
ভারত থেকে এক হাজার ১৩৭ কোটি টাকার ডিজেল কিনছে বাংলাদেশ
বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর কারাগারে
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে এখন কোনো উত্তেজনা নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
এবার নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে ইবি প্রশাসনের মামলা
‘ভুল ইংরেজি’ বলে ঢাকা মেডিকেলে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
মিথিলার সঙ্গে দূরত্ব, প্রাক্তনকে বুকে নিয়ে সৃজিতের সেলফি
দক্ষিণ আফ্রিকার সোনার খনিতে মৃতদেহের ছড়াছড়ি: অন্তত ১০০ জনের প্রাণহানি
মডেল তিন্নি হত্যা মামলায় খালাস পেলেন জাপার সাবেক এমপি অভি
এস আলমের ২০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক, ৮৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ
নির্বাচন কমিশনে ইউএনডিপি’র প্রতিনিধি দল
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় খালাস পেলেন বাবর, মুক্তিতে বাধা নেই
‘ঘোষণা দিতে ব্যর্থ হলে হাসিনার পতনের মত প্রোক্লেমেশন আদায় করে নেব’
টাঙ্গাইলে ১০ কোটি টাকার বালু ৪৯ লাখে বিক্রি: এসিল্যান্ডের বিরুদ্ধে সুবিধা নেওয়ার অভিযোগ
নিবন্ধন ফিরে পেতে জামায়াতের আপিল শুনানির নতুন তারিখ
নওগাঁয় ডাকাতি শেষে গৃহবধূকে ‍তুলে নিয়ে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ৭
৩ বছর আগেই স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদ হয়েছে জয়ের
মোদির শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে ‘বিতর্ক’, তথ্য প্রকাশে আপত্তি
প্রেমিকের সঙ্গে পালানোর সময় প্রাণ হারালেন প্রেমিকা
সেনাবাহিনীর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, আবেদন করতে পারবেন বিবাহিতরাও