রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

শিক্ষার্থী নির্যাতনের খোঁজ নিতে গিয়ে অধ্যক্ষকে ছাত্রলীগের হুমকি

দেশসেরা রাজশাহী কলেজ ছাত্রাবাসে টর্চার সেল গড়ে তুলে এবার সাংবাদিকসহ ৩৫ জন শিক্ষার্থীকে পিটিয়েছে ক্ষমতাসীন দলের ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগ। এ ঘটনার পরপর সাংবাদিকদের সঙ্গে নিয়ে ছাত্রাবাসে গেলে ছাত্রলীগের তোপের মুখে পড়েন কলেজ অধ্যক্ষ। এ সময় কলেজ অধ্যক্ষসহ সাংবাদিকদের প্রকাশ্যে হুমকি দেয় ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরা। পরে দিবাগত রাত ১টার দিকে পরিবেশ শান্ত হয়। এ ঘটনায় ছাত্রাবাসজুড়ে আতঙ্কে রয়েছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

এ বিষয়ে মারধরের শিকার নাজমুস সাকিব বলেন, ছাত্রলীগের কর্মীরা বিভিন্ন সময় তাদের দলীয় প্রোগ্রামে জোর করে সাধারণ শিক্ষার্থীদের নিয়ে যায়। আজও বিকালে ছাত্রলীগের একটা প্রোগ্রামে যেতে হয়। সেখান থেকে ছাত্রলীগ নেতা রাফিকে (প্রোগ্রাম কনভেনর) মেডিকেলে যাওয়ার কথা বললে তাকে হোস্টেল ছেড়ে দিতে বলে। তাকে মানিয়ে আমি মেডিকেল যাই। সেখান থেকে সন্ধ্যা ৬টায় হোস্টেলে ফিরলে ছাত্রলীগের শাহরুখ, রাজু, রাফি, হাসানসহ ৮ থেকে ১০ জন মিলে আমার রুমে ঢুকে মারধর করতে থাকে।

তিনি আরও বলেন, আমার মোবাইল ফোনসহ বেশ কিছু দামি জিনিসপত্র কেড়ে নেয়। এক পর্যায়ে সব শিক্ষার্থীকে ব্লকে আটকে রেখে অশ্লীল ভাষায় গালাগালি করতে থাকে, অনেককে মারধরও করে। পরে সকলকে ধাক্কা দিতে দিতে গণরুমে নিয়ে যায়। সেখানে শাসানো হয়। বলা হয়, যদি কারোও কাছে কিছু বলি তাহলে আরও ভয়ানক কিছু করবে। এক কথায় হোস্টেলে আমাদের কোনো নিরাপত্তা নেই।

আরেক ভুক্তভোগী শরিফুল ইসলাম বলেন, সকাল সাড়ে ৯টায় বের হয়ে ব্যক্তিগত কাজে সারাদিন ব্যস্ত ছিলাম। সন্ধ্যায় রুমে ঢুকে নিউজ লিখছিলাম। এমন সময় হঠাৎ রাশিক দত্তের কর্মী শাহরুখ রুমে ঢুকে পড়ে। কিছু না জিজ্ঞেস করেই অতর্কিত মারতে থাকে।

তিনি আরও বলেন, সাংবাদিক পরিচয় দিলে আরও মারতে শুরু করে। তার সঙ্গে থাকা ছেলেরা এসে আমাকে মেরে রুম থেকে বের করে দেয়। বকাবকি ও ধাক্কাধাক্কি করে অন্য ব্লকে নিয়ে যায়। সেখানে আগে থেকে ৪০ জন শিক্ষার্থীদের দেখি, যাদের আটকে রেখেছে। পরে সবাইকে জোর করে নিয়ে যায় প্রোগ্রামে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন বলেন, ঘটনার পরে আমাদেরকে শাসিয়েছেন ছাত্রলীগ সভাপতি রাশিক দত্ত। তিনি বলেন, ‘যাই করো ছাত্রলীগের প্রোগ্রামে নিয়মিত উপস্থিত থাকা লাগবে তা না হলে হোস্টেল থেকে বের করে দিব।’

এদিকে সাংবাদিকসহ শিক্ষার্থী নির্যাতনের বিষয়টি জানতে পেরে ছাত্রাবাসে গেলে ছাত্রলীগের তোপের মুখে , কলেজ অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. আব্দুল খালেকসহ ছাত্রাবাস সুপার সহযোগী অধ্যাপক আনিসুজ্জামান মানিক। এ সময় কলেজ অধ্যক্ষকে হুমকি দেওয়া হয়। এক পর্যায়ে কলেজ ফাঁড়ির পুলিশ সদস্যদের ডাকলে ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরা রুমে ফিরে যায়।

এ বিষয়টি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে রাজশাহী কলেজ অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. আব্দুল খালেক বলেন, এখানে সাধারণ শিক্ষার্থীরা পড়তে আসে। কোনো রাজনৈতিক দলের নির্যাতন সহ্য করতে না। বাংলাদেশ ছাত্রলীগের অন্য রকম সুনাম আছে। আমরা যে ছাত্রলীগ করেছি, এই ছাত্রলীগ কি সেই ছাত্রলীগ!

তিনি আরও বলেন, কলেজে ছাত্রলীগের যে সদস্যরা শিক্ষার্থী নির্যাতনের সঙ্গে যুক্ত তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বিষয়টি উর্ধ্বতনদের জানানো হয়েছে। রাজশাহী কলেজের যে সুনাম আছে যা কতিপয় নেতার কারণে নষ্ট হতে পারে না। স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারাও ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দিয়েছে।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি রাশিক দত্ত বলেন, ঘটনাটি আমি শুনেছি। আমার ছেলেরা এই ঘটনা ঘটিয়েছে। বিভিন্ন সংগঠনের ৪-৫ জন করে যদি ২০ জন ছেলে চলে যায় তাহলে আমরা কীভাবে প্রোগ্রাম চালাব? আমাদেরকেও তো রাজনীতি করতে হয়। তবে এরপর থেকে এমন হবে না। তাদের সঙ্গে বসে সমঝোতা করে নেব।

এ প্রসঙ্গে নগর ছাত্রলীগের সভাপতি ও রাজশাহী কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি নূর মোহাম্মদ সিয়াম বলেন, 'ঘটনাটি আমি শুনেছি। ঘটনা শুনে আমিও বিব্রত। এর আগে আমরাও ছিলাম, এ রকম ঘটনা কখনও ঘটেনি। আমরা খুব আন্তরিকতার সঙ্গে ছিলাম। এখন তাদের সঙ্গে কথা বলে দেখি কী করা যায়।

জানা গেছে, বুধবার (২২ ফেব্রুয়ারী) সন্ধ্যায় রাজশাহী কলেজ মুসলিম ছাত্রাবাসের ই ব্লকে এ নির্যাতনের ঘটনা ঘটে। নির্যাতনের শিকার শিক্ষানবীশ গণমাধ্যমকর্মীরা হলেন- কলেজের উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী নাজমুস সাকিব ও শরীফুল ইসলাম। তারা ক্যাম্পাস সাংবাদিক সংগঠন রাজশাহী কলেজ রিপোর্টার্স ইউনিটির (আরসিআরইউ) সদস্য।

আরও জানা গেছে, কলেজ ছাত্রাবাসে থাকা শিক্ষার্থীদের জোরপূর্বক মিছিল-মিটিং দলীয় কর্মসূচিতে নিয়ে যায় ছাত্রলীগ। যেতে না চাইলে মারধরসহ নানাভাবে হয়রানির শিকার হতে হয় তাদের। নির্যাতন করা হয় টর্চার সেলে। এছাড়া ছাত্রলীগের কিছু নেতা-কর্মী মাদকের রমরমা ব্যবসাও করে ছাত্রাবাসে। বসে মাদকের আসর। আর মাদকের অর্থ জোগাড়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের নির্যাতন চালিয়ে চাঁদা আদায়ের অভিযোগও আছে।

এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

বিয়ে বাড়িতে গান বাজানোর জেরে বাসর ঘরে হামলা  

ছবিঃ সংগৃহীত

নাটোরে বাগাতিপাড়া উপজেলায় বিয়ে বাড়িতে উচ্চ শব্দে গান বাজানোকে কেন্দ্র করে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় বাসরঘরে ঢুকে বরকে মারধর ও বাসরঘর ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন বরের মা, নানীসহ আরও তিনজন।

শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার জয়ন্তীপুর এলাকার মিন্টু আলী শাহের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন দয়ারামপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. মাহাবুবুর রহমান মিঠু। দুই পক্ষকে নিয়ে বসে বিষয়টি মীমাংসা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ১ নম্বর জয়ন্তীপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য মো. জাহাঙ্গীর আলম।

শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে বাগাতিপাড়ার জয়ন্তীপুর এলাকার মিন্টু আলী শাহের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে বলে জানান দয়ারামপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. মাহাবুবুর রহমান মিঠু।

এ ঘটনায় শনিবার দুই পক্ষকে নিয়ে বসে বিষয়টি মীমাংসা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ১ নম্বর জয়ন্তীপুর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. জাহাঙ্গীর আলম।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার ওই গ্রামের মিন্টু আলী শাহের ছেলে আরাফাত শাহের (২১) সঙ্গে নাটোরের লালপুরের ওয়ালিয়া ছোটময়না এলাকার আব্দুল মজিদের মেয়ের বিয়ে হয়।

বিয়ের অনুষ্ঠান ঘিরে দুইদিন ধরে বাড়িতে সাউন্ড বক্সে উচ্চশব্দে গান বাজিয়ে উদ্‌যাপন করেন আগত অতিথিরা।

বৃহস্পতিবার রাতে বিষয়টি নিয়ে প্রতিবেশী আব্দুল আওয়াল শাহ অভিযোগ করলে বরের বাবা মিন্টু বক্সের সাউন্ড কমিয়ে দেন।

পরে শুক্রবার রাতে ফের উচ্চশব্দে গান বাজালে আব্দুল আওয়াল শাহ ও তার ছেলেসহ স্থানীয় কয়েকজন এসে বর, তার মা, নানীসহ চারজনকে মারপিট করে। এসময় তারা বাসর ঘরটিও ভাঙচুর করেন।

মিন্টু আলী শাহ স্থানীয় সাংবাদিকদের বলেন, হঠাৎ করে আব্দুল আওয়াল শাহ তার ছেলেসহ স্থানীয় তিনজন আমার ছেলেকে বাসর ঘর থেকে টেনে বাইরে নিয়ে এসে মারপিট করেন।

এরপর তারা বাসর ঘরে ঢুকে বাড়িতে আগত অতিথিদের বলে- তোরা এখন গান বাজা, আমরা বাসর করবো।’ এরপর ঘরে থাকা খাটসহ আসবাবপত্র ভাঙচুর করেন তারা।

তবে অভিযোগ অস্বীকার করে আব্দুল আওয়াল শাহ বলেন, কয়েকদিন ধরে উচ্চস্বরে গান বাজিয়ে এলাকার কাউকে ঘুমাতে দিচ্ছে না বিয়ে বাড়ির লোকজন। আমরা তাদের গান বাজাতে মানা করেছি, কাউকে কোনো মারপিট করা হয়নি।

এ বিষয়ে শনিবার রাত ৮টার দিকে ইউপি সদস্য মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, এ ঘটনায় গ্রাম্যভাবে বসা হয়েছে, বিষয়টি সমাধান করা হচ্ছে। বক্স বাজানোকে কেন্দ্র করেই এ ঘটনা ঘটছে।

তবে তিনি বলেন, ভাঙচুর করেনি, এগুলো মিথ্যা। এখন সেই সালিশে আছি, পরে কথা বলি।

তাহলে সালিশ করছেন কী নিয়ে এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ওইযে মারামারি করিছিল, তখন হয়তোবা ইয়া হইছে…। ওরা নিজেরাই হয়তো ভাঙচুর করি এখন ঝামেলা করতিছে।

এ ব্যাপারে বাগাতিপাড়া থানার ওসি রফিকুল ইসলাম বলেন, বিয়ে বাড়িতে সাউন্ড বক্স বাজাচ্ছিল সেই বিষয়কে কেন্দ্র করে একটা ঝামেলা হয়েছিল। বাসরঘরের ফুলটুল টান দিয়ে ছিঁড়ছে, অন্য কিছু না। গান বাজাচ্ছিল এ নিয়ে, রাগের মাথায় দুই একটু হয় না!

চারজন আহত হয়েছে জানেন কিনা জানতে চাইলে ওই পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, বাসরঘর ভাঙচুর ও মারপিটের ঘটনা সংক্রান্ত কোনো অভিযোগ আমি থানায় পাইনি।

 

Header Ad
Header Ad

আজ দুবাইয়ে ভারত-পাকিস্তান মহারণ  

ছবিঃ ঢাকাপ্রকাশ

ভারত নাকি পাকিস্তান! চ্যাম্পিয়নস ট্রফির উত্তাপ আজ দ্বিগুণ, কারণ মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান! রাজনৈতিক বৈরিতার ছায়া পড়েছে ক্রিকেটেও, ভারত পাকিস্তানে না খেলে দুবাইয়ে নিজেদের ম্যাচ আয়োজন করায় টুর্নামেন্ট পেয়েছে নতুন মাত্রা, বাড়িয়েছে উত্তেজনা।

দুবাইয়ে বাংলাদেশ সময় বিকাল ৩টায় ম্যাচ মাঠে গড়াবে। ম্যাচ শুরুর আগেই শুরু হয়েছে কথার লড়াই। প্রথম ম্যাচে জিতে এগিয়ে ভারত। পরাজয় দিয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করে ব্যাকফুটে পাকিস্তান।

ভারত-পাকিস্তান মানেই বারতি উত্তেজনা। এবার চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে পাকিস্তান স্বাগতিক। তবে পাকিস্তানের মাঠে খেলতে অস্বিকৃতি জানানোয় ভারতের ম্যাচগুলো হচ্ছে দুবাইয়ে। স্বাগতিক হয়েও এই ম্যাচে পাকিস্তান অতিথি। হোম ভেন্যুর স্বাদ নিচ্ছে ভারত। ম্যাচ নিয়ে দর্শকদের আগ্রহ সিমাহীন।
প্রথম ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে কোনঠাসা পাকিস্তান। রিজওয়ানদের জন্য ডু অর ডাই ম্যাচ। আইসিসি ইভেন্টে ভারতের বিপক্ষে রেকর্ডটাও পক্ষে নেই। অনুপ্রেরণা শুধু সবশেষ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে ভারতকে হারিয়ে শিরোপা হাতে তোলা। যদিও সেই দলের দুই নায়ক ফখর জামান ও মোহাম্মদ আমির নেই এবার।

তুলনায় অনেকটাই নির্ভার ভারত। পুরো টুর্নামেন্ট এই ভেন্যুতেই খেলবে ব্লু শার্টরা। বাংলাদেশের বিপক্ষে বড় জয়ে আত্মবিশ্বাসের পালে হাওয়া। শুভমান গিল সেঞ্চুরি পেয়েছেন, বোলিংয়ে পাঁচ উইকেট মোহাম্মদ শামির। কথার লড়াইয়ে ঢিলের জবাব পাটকেল ছুড়ছে টিম ইন্ডিয়া।

অনেকটা এগিয়ে থেকেই চিরপ্রতিদ্ব্ন্দ্বীর মোকাবেলা করবে টিম ইন্ডিয়া।

 

 

Header Ad
Header Ad

মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার  

সাক্কু মিয়া। ছবিঃ সংগৃহীত

হবিগঞ্জের মাধবপুরে নিজের মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা সাক্কু মিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল ‍শুক্রবার গভীর রাতে উপজেলার নোয়াপাড়া ইউনিয়নের বেংগাডুবা গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। সাক্কু মিয়া বেংগাডুবা গ্রামের মৃত আব্দুল মালেকের ছেলে।

পুলিশ জানায়, সাক্কু মিয়া তার প্রথম স্ত্রী রুনা বেগমের যোগসাজসে গত কয়েকমাস ধরে তৃতীয় স্ত্রী সালমা আক্তারের গর্ভজাত সন্তানকে ধর্ষণ করতেন।

গতকাল শুক্রবার রাতে প্রতিবেশীরা ঘটনা টের পেয়ে সাক্কু মিয়াকে ধরে পুলিশে খবর দেয়। খবর পেয়ে মাধবপুর থানার পুলিশের একটি দল গিয়ে সাক্কুকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে আসে ও ভিকটিমকে উদ্ধার করে। ভিকটিমকে মেডিকেল পরীক্ষার জন্য হবিগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়।

এ বিষয়ে মাধবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন সত্যতা নিশ্চিত করে জানান আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিয়ে বাড়িতে গান বাজানোর জেরে বাসর ঘরে হামলা  
আজ দুবাইয়ে ভারত-পাকিস্তান মহারণ  
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার  
দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় বজ্রবৃষ্টির আভাস  
সারা দেশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে যা জানালো র‍্যাব  
এ বছরই মধ্যে তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন : দুদু  
জিম্মিদের ফেরত পেয়েও ফিলিস্তিনিদের মুক্তি দিল না ইসরাইল  
জশ ইংলিসের সেঞ্চুরিতে রেকর্ড গড়ে ইংল্যান্ডকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
১৫ বছর দলীয় বিবেচনায় অনেক ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানানো হয়েছে: উপদেষ্টা ফারুক
দিনাজপুরের বিরামপুরে ৮ জুয়াড়ি গ্রেফতার
চীনে নতুন করোনা ভাইরাসের আবির্ভাব, আবারও মহামারির শঙ্কা
নওগাঁ জেলা প্রেস ক্লাবের সভাপতি রায়হান, সম্পাদক বেলায়েত
শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে ফুল আনতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে প্রত্যেক শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠা করবে: মঈন খান
জামায়াত দাবি করে ২১ শে ফেব্রুয়ারির সমস্ত কৃতিত্ব তাদের: রনি
যুবদল নেতাকে কুপিয়ে জখম, মোটরসাইকেল পুড়িয়ে আ.লীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
দীঘি নয়, ‘টগর’ সিনেমায় নায়িকা হচ্ছেন পূজা চেরী
নারী গোয়েন্দার প্রেমের ফাঁদে পড়ে ভারতের গোপন তথ্য ফাঁস (ভিডিও)
নির্বাচনের আগেই জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবি নিহতদের পরিবারের
চলন্ত বাসে ডাকাতি-যৌন নিপীড়ন: মির্জাপুর থানার এএসআই বরখাস্ত