বুধবার, ৬ নভেম্বর ২০২৪ | ২১ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বাংলাদেশে কোনো সিন্ডিকেট থাকতে পারবে না: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী

বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশে কোনো সিন্ডিকেট থাকতে পারবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু। একইসঙ্গে কেউ কোনো কারসাজি করে বাজারে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।

রবিবার (১৪ জানুয়ারি) দুপুরে সচিবালয়ে বাণিজ্যে মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে তিনি এ কথা বলেন।

সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার বিষয়ে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমি সিন্ডিকেট শব্দের সঙ্গে অভ্যস্ত না। দেশে কোনো সিন্ডিকেট থাকতে পারবে না। আমি পুঁজিবাজার নিয়ে কাজ করেছি। তখন কোনো সিন্ডিকেট, মজুতদার কোনো কারসাজি করতে পারে নাই। এখানেও আমরা সফল হবো। ব্যবসায়ীদের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার মধ্যে কাজ করতে হবে। আমাদের যথেষ্ট সুযোগ আছে, তাদেরকে অনুরোধ করব, তাদের নিয়ে বসবো। আমরা তাদের বলবো স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতার সঙ্গে ব্যবসা করলে আমরা তাদের সহযোগিতা করব। কিন্তু কোনো রকম কারসাজি করে সরকারকে বিব্রত করার চেষ্টা করলে আমরা শক্তহাতে ব্যবস্থা নেবো।

তিনি বলেন, আমরা নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সহজলভ্য করতে চাই। যাতে তা সবার ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে থাকে। আমরা এ বছরের শুরু থেকে স্মার্ট বাজার সিস্টেম চালু করতে চাই। যাতে উৎপাদনকারী থেকে ভোক্তা, আমদানিকারক থেকে ভোক্তা- এরমধ্যে যেন কোনো হস্তক্ষেপ না থাকে। আপনারা জানেন অনেক পণ্যের জন্য আন্তর্জাতিক বাজারের ওপর নির্ভর করতে হয়। আমাদের শতভাগ স্বচ্ছতার সঙ্গে কাজ করতে হবে। এটির নিশ্চয়তা দিতে পারি।’

তিনি আরও বলেন, ‘বাজারে উৎপাদক ও আমদানিকারক থেকে ভোক্তা পর্যায়ে যারা কোনো রকমের হস্তক্ষেপ করবে তাদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা নেয়া হবে। যারা কৃত্রিম সংকট, মজুতদারি করবে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। তবে যারা ভালোভাবে ব্যবসা করবে তাদের সহযোগিতা করব। তাদের আস্থায় নিয়ে কাজ করতে চাই।’

ভারত থেকে পণ্য আমদানি করতে হয় উল্লেখ করে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, তাদের সঙ্গে আলোচনা চলছে। আমাদের সুবিধামতো পেঁয়াজ থেকে শুরু করে নিত্য প্রয়োজনীয় যেসব পণ্য ভারত থেকে আসে, সেগুলো আমদানি একটু সহজ করা হবে বলে আশা করছি। একই সঙ্গে দুই দেশের সম্পর্ক উন্নয়নে কাজ করে যাবো।

এক কোটি পরিবারকে কবে নাগাদ স্মার্ট কার্ড দেয়া যাবে- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, টিসিবির (ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ) যে এক কোটি পরিবার রয়েছে, তাদের তথ্য নিয়েছি, সেটি যাচাই বাছাই চলছে। যেগুলো যাচাই বাছাই হয়ে গেছে, সেগুলোর কার্ড ইস্যু করা হচ্ছে। আশা করছি, জুনের মধ্যে কার্ড দিতে পারব। তার জন্য কার্যক্রম বন্ধ থাকবে না। এখন যে তালিকা আছে সেটিই ধরেই দেবো। এটি হলে ডিজিটাল যে ব্যবস্থা হবে, তখন সবাই হাতে হাতে পাবে।

Header Ad

খোদ ইউনিয়ন পরিষদে বসে মাদক বিক্রি, ইউপি চেয়ারম্যান আটক

ইউপি চেয়ারম্যান আটক। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

খোদ ইউনিয়ন পরিষদ ভবনে বসে মাদক বিক্রির অভিযোগে আলমডাঙ্গার কুমারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পিন্টুসহ ৬ সহযোগীকে আটক করেছে সেনাবাহিনী।

চুয়াডাঙ্গা সেনাক্যাম্প সূত্র জানায়, গত সোমবার (৪ নভেম্বর) ভোরে আলমডাঙ্গার কুমারী ইউনিয়ন পরিষদের বিল্ডিং -এ অভিযান চালিয়ে তাদেরকে গোপন অভিযানের মাধ্যমে আটক করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে মদ, ফেনসিডিল, ইয়াবা ট্যাবলেট, গাঁজা, মাদক সেবনের সরঞ্জাম ও কন্ডোম, হুক্কা, খেলনা পিস্তল, দেশীয় অস্ত্র, নগদ টাকা ও বিপুল পরিমাণ সরকারি কম্বল উদ্ধার করা হয়েছে।

উদ্ধারকৃত অস্ত্র, মাদক ও অন্যান্য জিনিসপত্র। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

আটকের পর তাদেরকে ক্যাম্পে নিয়ে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আলমডাঙ্গা থানায় সোপর্দ করা হয়েছে।

আটককৃতরা হলেন- কুমারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু সাঈদ পিন্টু, পিন্টুসহ তার ঘনিষ্ঠ অনুচর হিসেবে পরিচিত একই গ্রামের হাশেম মালিথার দুই ছেলে মেহেদী হাসান ও রাজা বাবু, রইচ উদ্দীনের ছেলে শাহজাহান, কামালপুরের আজিজুল ইসলামের ছেলে বাপ্পি রহমান ও গোবিন্দপুর মাঠপাড়ার এবং কুমারী গ্রামের মৃত আব্দুল মালেকের ছেলে হাবিবুর রহমান ওরফে সোহেল।

এ সময় ঘটনাস্থল ইউনিয়ন পরিষদ বিল্ডিং'র দোতলার কক্ষ থেকে ২ বোতল রয়েল মদ, (বড়-০১, ছোট-১) খালি, ৮ বোতল ফেনসিডিল (৫ টি খালি ও ৩টি ভরা), খেলনা পিস্তল, ১টি বড় দা, ২ টি হুক্কা, ৪৪ টি যৌন উত্তেজক ট্যাবলেট (কৌটার ভেতর), ইয়াবা ও হিরোইন খাওয়ার আইটেম, নগদ ১২৮৬০ টাকা ও ৭০০ টি সরকারি কম্বল উদ্ধার করা হয়েছে।

জিজ্ঞাসাবাদে পিন্টু চেয়ারম্যানের স্বীকারোক্তি মোতাবেক অভিযান চালিয়ে ইউনিয়ন পরিষদ ভবনের নীচতলা থেকে কম্বল উদ্ধার করা হয়েছে। এ বিষয়ে আলমডাঙ্গা থানায় দুটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। 

কুমারী ইউপি চেয়ারম্যান আবু সাঈদ পিন্টুকে সরকারি ত্রাণের কম্বল আত্মসাৎ করা মামলা ও বাকী ৫ জনকে মাদক মামলায় জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।

Header Ad

‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে ককটেল বিস্ফোরণ, গ্রেপ্তার ৩

ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর বদলগাছীতে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে ককটেল বিস্ফোরণ ও উদ্ধারের ঘটনায় আওয়ামী লীগ ও দলটির সহযোগী সংগঠনের ৪০ নেতাকর্মীর নামে বিস্ফোরক মামলা করা হয়েছে। মামলার প্রেক্ষিতে থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে বদলগাছী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক বাবর আলীসহ তিন জনকে গ্রেপ্তার করেছে। গত মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) তাদেরকে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

এর আগে সোমবার (৪ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার গোবরচাঁপা হাট নামক স্থানে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মুল ফটকের সামনে দুটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এছাড়া অবিস্ফোরিত ৬টি ককটেল উদ্ধার করে থানা পুলিশ। ঘটনার পর ওইদিন রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলা বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা আওয়ামীলীগের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দিয়ে তাদের বিচার দাবি করে।

বিএনপির একাধিক নেতাকর্মী ও স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সোমবার রাতে উপজেলার মিঠাপুরের দিক থেকে দুটি মাইক্রোবাস আসছিল। মাইক্রোবাসটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কাছে আসা মাত্রই হঠাৎ করে ককটেল বিস্ফোরণে শব্দ শোনা যায়। মাইক্রোবাস থেকে ককটেল গুলো নিক্ষেপ করা হয়েছে। আর জয় বাংলা স্লোগান দেওয়া হয়েছে বলে তারা জানান।

বদলগাছি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শাহ্জাহান আলী বলেন, সোমবার উপজেলার গোবরচাঁপা এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনার প্রেক্ষিতে আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের এজাহার নামীয় ৪০ জন নেতাকর্মীসহ আরও অজ্ঞাত ৮০-১০০ জনকে আসামী করে থানায় মামলা হয়েছে। মঙ্গলবার ৫ নভেম্বর সকালে বেলাল হোসেন সৌখিন বাদী হয়ে থানায় বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে মামলা করেন। যার নং-৭।

তিনি আরও বলেন, সেই মামলার প্রেক্ষিতে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে বাবর আলী, হাকিম ও ইদ্দিসকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা সকলেই উপজেলা আওয়ামী লীগের সাথে সক্রিয়। আসামিদের দুপুরের পর আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।

Header Ad

২৩০ ইলেক্টোরাল ভোটে জিতে এগিয়ে ট্রাম্প, কমলার ২১০

ছবি: সংগৃহীত

মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে। এখন চলছে গণনা। বাংলাদেশ সময় বুধবার (৬ নভেম্বর) বেলা ১১টা পর্যন্ত ২৩০ ইলেক্টোরাল ভোটে জিতে এগিয়ে রয়েছেন রিপাবলিকান প্রার্থীর ডোনাল্ড ট্রাম্প। আর ডেমোক্রেটিক প্রার্থীর কমলা হ্যারিস পেয়েছেন ২১০টি। খবর এপির।

জানা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে এবার রেকর্ড পরিমাণ ভোট পড়েছে। তবে নানা কারণে এবার আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণায় কয়েক দিন সময় লাগাতে পারে বলে আভাস নিয়েছেন নির্বাচন সংশ্লিষ্টরা। ফলে চূড়ান্ত ফল পেতে লাগতে পারে কয়েক দিন।

২০২০ সালের নির্বাচনে মার্কিন সংবাদমাধ্যম জো বাইডেনকে জয়ী হওয়ার খবর প্রকাশ করে ভোটের দুই দিন পর ৭ নভেম্বর। ২০১৬ ও ২০১২ সালে অবশ্য ভোটারদের ফলাফল পেতে সময় লেগেছিল আরও বেশি। এবারে নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি বেশি হওয়ার গণনায় আরও বেশি সময় লাগতে পারে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। তার ওপরে প্রার্থীরা ভোট পুনঃগণনার দাবি করতে পারে এমন ধারণা মাথায় রেখে এবার আরও সতর্ক থাকছে নির্বাচন কর্তৃপক্ষ।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিটি রাজ্যে ভোটের পদ্ধতির নির্দিষ্ট বিধি রয়েছে। ভোট গণনার পদ্ধতিও আলাদা । তিন পদ্ধতির মাধ্যমে নেয়া হয় ভোট। হ্যান্ডমার্ক করা কাগজের ব্যালট, ব্যালট মার্কিং ডিভাইস বা বিএমডি ও ডাইরেক্ট রেকর্ডিং ইলেকট্রনিক বা ডিআরইয়রে মাধ্যম ভোট নেয়া হয়। এর মধ্যে বহুল প্রচলিত কাগজের ব্যালট ব্যবহৃত প্রায় ৭০ শতাংশ । ২৫ শতাংশেরও বেশি ভোটার ব্যবহার করেন কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত ভোটদান পদ্ধতি- বিএমডি।

দেশটিতে ভোট গণনার পদ্ধতিতেও রয়েছে কিছুটা ভিন্নতা। ভোটের দিন যে ভোট পড়ে তা প্রথমে গণনা করা হয়। এরপর আগাম ও ডাকযোগে আসা ভোট গণনা করা হয়। সবশেষে গণনায় করা হয় অভিবাসী ও সামরিক ভোট।

মূলত যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন অঙ্গরাজ্য ডাকযোগে দেশের ভেতরে ও বাইরে থেকে গৃহীত ভোট গণনার প্রক্রিয়ায় বেশি সময় লাগে। দুই দলের জন্য জয়-পরাজয়ে বড় প্রভাবক হিসেবে কাজ করে দোদুল্যমান অঙ্গরাজ্য পেনসিলভেনিয়া ও উইসকনসিনের মতো রাজ্যগুলো। এ ছাড়াও কোনো অঙ্গরাজ্যে ভোট সমান হলে সেখানে ভোট পুনঃগণনার করতে আরও সময়ের প্রয়োজন।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খোদ ইউনিয়ন পরিষদে বসে মাদক বিক্রি, ইউপি চেয়ারম্যান আটক
‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে ককটেল বিস্ফোরণ, গ্রেপ্তার ৩
২৩০ ইলেক্টোরাল ভোটে জিতে এগিয়ে ট্রাম্প, কমলার ২১০
বুয়েটে চাকরির সুযোগ, নবমসহ বিভিন্ন গ্রেডে নিয়োগ
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ১২ কোটি টাকার ব্যাংক হিসাব স্থগিত
প্রেমের টানে সিরাজগঞ্জে তুরস্কের যুবক
প্রথম ওয়ানডেতে আজ আফগানিস্তানের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ
খাগড়াছড়িতে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু, আহত চার
শমী কায়সার গ্রেপ্তার
স্বৈরাচার পালিয়েছে, তবে দেশে এখনো ক্রান্তিকাল বিদ্যমান: তারেক রহমান
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা
আপত্তিকর ছবি ও ভিডিও ফাঁসের ঘটনায় গৃহবধূর আত্মহত্যা
সম্মেলন শেষে ঢাবি পরিচ্ছন্নতা অভিযান করেছে তাবলিগের সাথীরা
বাংলাদেশ দলের সহকারী কোচ হলেন সালাহউদ্দিন
আরও ২৯ জন সাংবাদিকের প্রেস অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড বাতিল
কৃষক বাবাকে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানিয়ে পুলিশের এএসপি হন শতকোটি টাকার মালিক হারুন
হত্যা মামলার আসামি হয়েও পাসপোর্ট পেতে যাচ্ছেন শিরীন শারমিন চৌধুরী
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষ্যে ছাত্রদলের দুই দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
শেখ হাসিনা কীভাবে ভারতে আছেন, জানতে চাইলেন ঝাড়খন্ডের মুখ্যমন্ত্রী
মানুষ আগেও ভোটারবিহীন সরকারকে মানেনি, এখনও মানবে না: মির্জা আব্বাস