সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪ | ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সুইস ব্যাংক কী ও কীভাবে কাজ করে?

সুইস ব্যাংক ব্যবস্থায় গোপনীয়তার ইতিহাস ৩০০ বছরের পুরোনো। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় কর ফাঁকি দিতে ইউরোপের দেশগুলো থেকে ধনীরা সুইস ব্যাংকে ভিড় বাড়ায়। অ্যাডলফ হিটলারও সুইস ব্যাংকে টাকা রেখেছিলেন। সুইস ব্যাংকে অর্থ রাখলে সুদ পাওয়া যায় না, বরং বাড়তিখরচ আছে। তবে আস্থার জায়গাটা অনেক বড়।

দ্য ওয়ার্ল্ড ইজ নট এনাফ সিনেমায় জেমস বন্ড এক দৃশ্যে বলেছিলেন, সুইস ব্যাংকের ম্যানেজারকেই যদি বিশ্বাস না করি তাহলে এই দুনিয়ায় আর কাকে বিশ্বাস করব।

অন্যদিকে, আর ফরাসি লেখক ও দার্শনিক ভলতেয়ার ১৭৯৪ সালে লিখেছিলেন, তুমি যদি একজন সুইস ব্যাংকারকে জানালা দিয়ে ঝাঁপ দিতে দেখ, তাহলেও তাকে অনুসরণ কর, নিশ্চিত জেনো সেখানে অবশ্যই মুনাফা করার মতো কিছু আছে।

বর্তমান বিশ্বে সুইজারল্যান্ড নিরপেক্ষ দেশ হিসেবে পরিচিত। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের কারণে পর্যটকদেরও পছন্দের দেশ। আবার গোপন অর্থ রাখার দেশও সুইজার‌ল্যান্ড। সুইস ব্যাংকের কুখ্যাতি বা সুখ্যাতি বিশ্বজুড়ে। তবে এখনো গোপন অর্থ রাখার অন্যতম নির্ভরযোগ্য জায়গা সুইস ব্যাংক। জেনে রাখা ভালো, সুইস ব্যাংক একক কোনো ব্যাংক নয়, সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলোকেই সুইস ব্যাংক বলা হয়।

সুইস ব্যাংক ব্যবস্থার শুরু

সুইস ব্যাংক ব্যবস্থায় গোপনীয়তার ইতিহাস ৩০০ বছরেরও পুরোনো। সপ্তদশ শতকের প্রথম ভাগে ইউরোপের অভিজাত শ্রেণির সম্পদ রক্ষা করার লক্ষ্য থেকে এর যাত্রা শুরু।

১৭১৩ সালে দ্য গ্র্যান্ড কাউন্সিল অব জেনেভা প্রথম ব্যাংক গোপনীয়তার আইন প্রণয়ন করেছিল। সুইজারল্যান্ড সীমান্তের এক পাশের দেশ ফ্রান্সের ব্যাংকগুলো ছিল মূলত খ্রিষ্টধর্মের প্রোটেস্ট্যান্টদের দখলে। ফলে ক্যাথলিকরা সুইস ব্যাংকগুলোতেই অর্থ রাখত। এমনকি ফ্রান্সের সে সময়ের ক্যাথলিক রাজাও সুইস ব্যাংকে অর্থ রাখতেন।

এর আগে ১৭৮০ সালের দিকে সুইস ব্যাংকে রাখা অর্থ বিমার আওতায় আনা হয়। এতে তাদের আর্থিক নিরাপত্তাব্যবস্থার প্রতি আস্থা আরও বাড়ে। ১৮১৫ সালে সুইজারল্যান্ড একটি নিরপেক্ষ দেশের মর্যাদা পেলে সুইস ব্যাংকে অর্থপ্রবাহ অনেক বেড়ে যায়।

গোপনীয়তার আইন কীভাবে

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় মূলত সুইস ব্যাংকের ভাগ্য বদলে যায়। যুদ্ধ মানেই অনিশ্চয়তা আর অর্থনৈতিক সংকট। এ যুদ্ধের সময়ই ফ্রান্সের অভিজাত ধনিক শ্রেণি সুইস ব্যাংকে বেশি করে অর্থ রাখা শুরু করে। যুদ্ধের অর্থ সংগ্রহে ইউরোপের অনেক দেশই নতুন নতুন যুদ্ধকর আরোপ করেছিল। এই কর ফাঁকি দিতেই ইউরোপের দেশগুলো থেকে ধনীরা সুইস ব্যাংকে ভিড় বাড়ায়। কারণ, সবাই মনে করতেন সুইস ব্যাংক তাদের নাম প্রকাশ করবে না।

সুইস ব্যাংক গোপনীয়তা রক্ষার মূল আইন করে ১৯৩৪ সালে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরে ইউরোপের অনেক দেশই চরম আর্থিক সংকটে পড়েছিল। অতিমূল্যস্ফীতির কারণে জার্মানরা ছিল বেশি বিপদে। এ সময় ফ্রান্স ও জার্মানির মতো দেশগুলো নিজ দেশের ধনীদের কর ফাঁকির তদন্ত শুরু করলে বিপাকে পরে সুইস ব্যাংকগুলো।

এর আগে, ১৯৩২ সালে ফরাসি পুলিশ দুই সুইস ব্যাংক কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করে। অভিযোগ, তারা প্যারিসের উচ্চ মহলকে কর ফাঁকিতে সহায়তা করছেন। পুলিশ তাদের কাছ থেকে শতাধিক প্যারিসবাসীর তালিকা জব্দ করে, যারা কর ফাঁকি দিয়ে সুইস ব্যাংকে অর্থ জমা রেখেছিলেন।

সুইস ব্যাংক কীভাবে তথ্য গোপন রাখে

সুইস ব্যাংকগুলোর রমরমা ব্যবসার পেছনে বড় কারণ হচ্ছে এর গোপনীয়তা। সেই গোপনীয়তা হুমকির মধ্যে পড়লে সুইস ফেডারেল অ্যাসেম্বলি আইনটি সংশোধন করে। নতুন আইনে গোপনীয়তা ভঙ্গকে ফৌজদারি অপরাধ হিসেবে গণ্য করার কথা বলা হয়। এ জন্য জরিমানা ও ছয় মাসে জেলের বিধান রাখা হয়।

আরও পরে তা বাড়িয়ে পাঁচ বছর করা হয়। এর আগে ব্যাংকের গ্রাহকের তথ্য ফাঁস দেওয়ানি অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হতো। নতুন এই আইনকে একটি মাইলফলক হিসেবেই মনে করা হয়। সুইস ব্যাংকিং আইনের ধারাটি বিশ্বব্যাপী আর্টিকেল ৪৭ নামে পরিচিত। ভেতরের কেউ (হুইসেল ব্লোয়ার) বা সাংবাদিকেরাও যদি তথ্য ফাঁস করেন তাহলেও তাঁরা এই আইনে দোষী হবেন। সুইজারল্যান্ড এই আইন নিয়ে এখনো গর্ব করে। চলতি বছরেই মে মাসে সুইজারল্যান্ডের অর্থনীতি ও করসংক্রান্ত সংসদীয় সাবকমিটি এই আইন বজায় রাখার পক্ষে ভোট দিয়েছে। এর আগে ১৯৮৪ সালে এ নিয়ে গণভোট হলে আইনটি সংশোধনের বিপক্ষে ভোট পড়েছিল ৭৩ শতাংশ।

এক গৃহযুদ্ধের পরে ১৮৪৮ সালে গঠিত হয় সুইস ফেডারেশন। শুরু থেকেই গণতান্ত্রিক কাঠামো দেশটিকে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা দেয়, যা ব্যাংকের গোপনীয়তার নীতি বজায় রাখার ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপাদান বলে মনে করা হয়। এ ছাড়া সুইস ব্যাংকব্যবস্থা যথেষ্ট স্থিতিশীল, দেশটির মুদ্রা সহজে রূপান্তরযোগ্য এবং মূল্যস্ফীতির হারও কম। এই সবই সুইস ব্যাংকগুলোর সাফল্যের বড় কারণ।

অ্যাডলফ হিটলারেরও পছন্দ সুইস ব্যাংক

জানা যায়, অ্যাডলফ হিটলারও ইউনিয়ন ব্যাংক অব সুইজারল্যান্ডে (ইউবিএস) ১১০ কোটি রেইচমার্ক (সে সময়ের জার্মানির মুদ্রা, ১৯৪৮ সালে তা বদলে ডয়েসমার্ক হয়) রেখেছিলেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে ইহুদিদের সম্পদ উদ্ধারে বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া শুরু হলে চাপ বাড়ে সুইস ব্যাংকগুলোর ওপর। এর ধারাবাহিকতায় নব্বইয়ের দশকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আনুষ্ঠানিকভাবে হিটলারের জমা রাখা অর্থ ফেরত চায়। ইউবিএস ৭০ কোটি ডলারের সমপরিমাণ অর্থ ফেরতও দেয়।

এমএমএ/

Header Ad

ভারতে যৌন ব্যবসায় বাধ্য করা হচ্ছে বাংলাদেশি তরুণীদের

প্রতীকী ছবি

বাংলাদেশি নারীদের দিয়ে যৌন ব্যবসা চালানো একটি চক্রের সন্ধান মিলেছে ভারতে। পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে এক কিশোরীসহ অন্তত ২৩ তরুণী বাধ্য হয়ে সেখানে এসব কাজ করছেন। ওড়িশার রাজধানী ভুবনেশ্বর থেকে তাদের উদ্ধার করা হয়। রাজ্যটির স্থানীয় সংবাদমাধ্যম ওড়িশাটিভি রোববার (২৪ নভেম্বর) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই তরুণীরা বৃহৎ মানবপাচারের শিকার হয়েছেন। তাদের দৈনিক ২ হাজার রুপি বেতনের কাজের লোভ দেখিয়ে ভুবনেশ্বরে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু সেখানে গিয়ে তারা শোষণ ও অন্যায়ের শিকার হয়েছেন।

এই যৌনব্যবসার সঙ্গে জড়িত থাকা দালালরা হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে খদ্দেরের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। যখন কোনো খদ্দের আগ্রহ প্রকাশ করেন তখন তাদের বাংলাদেশি তরুণীদের ছবি পাঠানো হয়। সেখান থেকে যে কোনো একজনকে বেঁছে নেয় তারা। এরপর আগেই অর্থ পরিশোধ করতে হয়। সবশেষে ওই খদ্দেরকে হোটেলের ঠিকানা দেওয়া হয় যেখানে নির্দিষ্ট তরুণী অপেক্ষা করেন।

সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, কোটাক থেকে এক অপ্রাপ্তবয়স্ক কিশোরীকে উদ্ধারের পর পুরো বিষয়টি সামনে আসে। ওই কিশোরীকে লিংক রোডের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়। এরপর তদন্ত শুরু হয় কীভাবে বাংলাদেশি তরুণীদের ওড়িশায় নিয়ে আসা হচ্ছে।

পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার হওয়া এক যৌনকর্মী জানান, নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধে তিনি এই কাজ করতে বাধ্য হচ্ছেন। তিনি এখানে আটকা পড়ে গেছেন। উদ্ধারকৃত ওই যৌনকর্মী জানান, পুরো বিষয়টি পরিচালনা করে একটি সংঘবদ্ধ চক্র।

ধারণা করা হচ্ছে, প্রতারণার শিকার এই তরুণীদের কয়েক বছর ধরে আটকে রেখেছে চক্রটি। যারা এরসঙ্গে জড়িত তাদের ধরে বিচারের মুখোমুখি করার চেষ্টা চলছে।

স্থানীয় যেসব দালাল এই ব্যবসা চালানোয় ভূমিকা রেখেছে তাদের শনাক্ত করতে সক্রিয় অভিযান শুরু করেছে পুলিশ।

ভুবনেশ্বরের ডিসিপি পিনাক মিশ্রা ওড়িশাটিভিকে বলেছেন, “আমরা টুইন সিটিতে এ ধরনের অবৈধ কার্যক্রমের ওপর দৃষ্টি রাখছে। আমাদের কাছে এসব বিষয়ে পর্যাপ্ত গোয়েন্দা তথ্য আছে। যারা এ ধরনের অবৈধ কার্যক্রমে জড়িত আছেন তাদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

Header Ad

ব্রাজিলকে ২-০ গোলে হারিয়ে ফাইনালের টিকিট পেল আর্জেন্টিনা

ছবি: সংগৃহীত

কনমেবল সাব-২০ ফুটসাল টুর্নামেন্টের দ্বিতীয় সেমিফাইনালে ব্রাজিলকে ২-০ গোলে হারিয়ে ফাইনালে জায়গা করে নিয়েছে আর্জেন্টিনা। পেরুর লিমার ভিলা এল সালভাদর স্পোর্টস সেন্টারে অনুষ্ঠিত এই সেমিফাইনালে মুখোমুখি হয় দুই দল।

রবিবার (২৪ নভেম্বর) সকালে অনুষ্ঠিত ম্যাচে শুরু থেকেই আর্জেন্টিনা ব্রাজিলকে চাপে রেখে ম্যাচটি নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেয়।

পেরুর লিমাতে বসেছে দক্ষিণ আমেরিকা অঞ্চলের ১০ দলের ফুটসাল টুর্নামেন্ট। যদিও ব্রাজিল গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে সেমিফাইনালে উঠেছিল। বিপরীতে আর্জেন্টিনা রার্নাসআপ হয়ে। গ্রুপ পর্বের চার ম্যাচের চারটিতেই জিতেছিল ব্রাজিল। কিন্তু আর্জেন্টিনা জয় পায় দুইটিতে। তবে ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে ঠিকই জয় তুলে নেয় আলবিসেলেস্তেরা।

আগামীকাল সোমবার শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে কলম্বিয়ার মুখোমুখি হবে আর্জেন্টিনা। কলম্বিয়াও গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন প্যারাগুয়েকে একই ব্যবধানে হারিয়ে ফাইনালে উঠেছে।

Header Ad

আওয়ামী লীগের ২ সাবেক সংসদ সদস্যের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন

নায়েব আলী জোয়ারদার এবং তাহজীব আলম সিদ্দিকী সমি। ছবি: সংগৃহীত

ঝিনাইদহ-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য নায়েব আলী জোয়ারদার ২টি মামলায় ৭ দিনের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন পেয়েছেন। অন্যদিকে ঝিনাইদহ-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগ নেতা তাহজীব আলম সিদ্দিকী সমি ৩টি মামলায় ২০ দিনের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন পেয়েছেন।

রোববার (২৪ নভেম্বর) ঝিনাইদহ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. এমরান হোসেন চেীধুরী আগামী ১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এ জামিন আদেশ দেন।

জামিনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট মশিউর রহমান।

জানা যায়, সাবেক সংসদ সদস্য নায়ের আলী জোয়ারদারকে ঝিনাইদহ জেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট এম এ মজিদের বাড়ি ও জেলা বিএনপির অফিসে হামলা অগ্নিসংযোগের অভিযোগের মামলায় গত ১২ সেপ্টেম্বর গ্রেপ্তার করা হয়। ঘটনার দিন রাতে ঝিনাইদহ শহরের আরপপুরের জামতলা এলাকার বাড়ি থেকে র‍্যাব তাকে গ্রেপ্তার করে। তারপর থেকেই তিনি জেলে ছিলেন। ঝিনাইদহ-১ আসনে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য আবদুল হাই মৃত্যুবরণ করলে বিনাভোটে নায়েব আলী জোয়ারদার এমপি নির্বাচিত হন।

এ দিকে ঝিনাইদহ-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য তাহজীব আলম সিদ্দিকীকে গত ৬ অক্টোবর সাভারের নবীনগর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে র‍্যাব। ২০১৩ সালে জামায়াত নেতা আব্দুস সালাম হত্যা মামলা, জেলা বিএনপি সভাপতি এম এ মজিদের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ ও জেলা বিএনপি অফিস পুড়িয়ে দেওয়ার ঘটনায় তার বিরুদ্ধে তিনটি পৃথক মামলা রয়েছে।

এ বিষয়ে পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট মশিউর রহমান বলেন, মেডিকেল গ্রাউন্ডে আদালত আওয়ামী লীগের সাবেক দুই সংসদ সদস্যকে জামিন দিয়েছেন। দীর্ঘদিন তারা শারীরিকভাবে অসুস্থ বলে আসামির আইনজীবী আদালতকে জানান। তারপরও তাদেরকে নির্দিষ্ট সময় বেঁধে দিয়ে জামিন মঞ্জুর করেছেন।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ভারতে যৌন ব্যবসায় বাধ্য করা হচ্ছে বাংলাদেশি তরুণীদের
ব্রাজিলকে ২-০ গোলে হারিয়ে ফাইনালের টিকিট পেল আর্জেন্টিনা
আওয়ামী লীগের ২ সাবেক সংসদ সদস্যের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন
পলাশবাড়ীতে যৌথবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র-গুলিসহ যুবক গ্রেফতার
আইপিএল মেগা নিলাম সর্বশেষ: কোন দলে কোন ক্রিকেটার?
রেকর্ড এডিট দাবি, দশ লাখ টাকার চেক নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি নেতা
পাকিস্তানে শিয়া-সুন্নি সহিংসতায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৮২
হত্যা মামলায় গ্রেফতার ডিসি মশিউর ও এডিসি জুয়েল বরখাস্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে রেকর্ড মৃত্যু, শনাক্ত আরও ১০৭৯
আইপিএল ইতিহাসের সবচেয়ে দামি ক্রিকেটার পান্ত
আরও এক মামলায় খালাস পেলেন তারেক রহমান
সৌদি আরবে এক সপ্তাহে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেপ্তার
আমাদের নিয়ত সহি, জাতিকে সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে চাই: সিইসি
৫ বিসিএস থেকে নিয়োগ পাবেন ১৮ হাজার ১৪৯ জন
শপথ নিলেন নতুন সিইসি ও ৪ নির্বাচন কমিশনার
দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চেয়ে থানায় জিডি করলেন নওশাবা
আইইউটির ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যুর ঘটনায় পল্লী বিদ্যুতের ৭ কর্মকর্তা-কর্মচারী বরখাস্ত
বাংলাদেশ-বেল‌জিয়ামের রাজনৈতিক সংলাপ আজ
রাজধানীতে সিলিন্ডার গ্যাস বিস্ফোরণে শিশুসহ দগ্ধ ৭
জোড়া উইকেট হারিয়ে দিন শেষ করলো বাংলাদেশ