বুধবার, ২২ জানুয়ারি ২০২৫ | ৮ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

এস আলম গ্রুপকে ১০ হাজার কোটি টাকার বেআইনি ঋণ দিয়েছে জনতা ব্যাংক!

এস আলম গ্রুপকে ১০ হাজার কোটি টাকার বেআইনি ঋণ দিয়েছে জনতা ব্যাংক। ছবি: সংগৃহীত

আইন লঙ্ঘন করে ব্যাংক খাতের বহুল আলোচিত এস আলম গ্রুপকে দশ হাজার কোটি টাকার ঋণ দিয়েছে জনতা ব্যাংক। ব্যাংকটির মোট মূলধনের যা ৪২০ শতাংশ। আইন অনুযায়ী যেখানে একক গ্রুপকে মূলধনের সর্বোচ্চ ২৫ শতাংশ অর্থাৎ ৫৭৮ কোটি টাকা দেওয়া যাবে। পণ্য আমদানির বিপরীতে এ ঋণ সৃষ্টি হলেও তা শোধ করেনি এস আলম।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিশেষ অনুমোদন নিয়ে বছরের পর বছর মেয়াদ বাড়িয়ে কৌশলে নিয়মিত দেখানো হচ্ছে। নতুন করে ঋণের মেয়াদ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত দিয়েছিলেন সদ্য পদত্যাগ করা বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার। তবে এখন আর ওপরের চাপ না থাকায় বেআইনি এ সুবিধা না দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। ফলে পুরোটাই খেলাপিতে পরিণত হবে।

সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের এক পর্যালোচনায় বলা হয়, জনতা ব্যাংকে এস আলম গ্রুপের ঋণ নবায়নের অনুমোদন দিলে মোট ঋণ সুবিধা হবে ১০ হাজার ৪৪৯ কোটি টাকা। ব্যাংকটির মূলধনের যা ৪৫১ দশমিক ৫৭ শতাংশ। নতুন করে সুবিধার জন্য গত ২৫ জুন জনতা ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদে এই ঋণের মেয়াদ বাড়ানো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এতো বিপুল টাকা ঋণ নেওয়া হলেও গ্রাহকের ঋণপত্র দায় সময়মতো পরিশোধ করেনি গ্রুপটি। ব্যাংক থেকে দেনা পরিশোধ করায় বারবার পেমেন্ট এগেইনেস্ট ডকুমেন্টের (পিএডি) মাধ্যমে ফোর্সড ঋণ সৃষ্টি হয়েছে। ফোর্সড ঋণও শোধ না করায় বারবার পুনঃতপশিলের মাধ্যমে মেয়াদি ঋণে পরিণত হয়েছে। এভাবে নন-ফান্ডেড থেকে বিপুল পরিমাণের ফান্ডেড ঋণ সৃষ্টি হয়েছে। এ অবস্থায় ঋণ নবায়নের কোনো সুযোগ নেই।

উল্লেখ যে, শিক্ষার্থীদের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন শুরুর পর গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতন ঘটে। গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার পলাতক থাকা অবস্থায় শুক্রবার পদত্যাগ করেন। আর বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের বিক্ষোভের মুখে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নররাও আর ব্যাংকে আসছেন না। এ অবস্থায় এখন আর বেআইনি এ সুবিধা না দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানা গেছে।

জানা যায়, গত জুন পর্যন্ত জনতা ব্যাংকের পরিশোধিত মূলধন ছিল ২ হাজার ৩১৪ কোটি টাকা। এর মানে একক কোনো গ্রুপকে ফান্ডেড ৩৪৭ কোটি ১০ লাখ এবং নন-ফান্ডেড ২৩১ কোটি ৪০ লাখ টাকা দেওয়া যাবে। দুইয়ে মিলে সর্বোচ্চ ৫৭৮ কোটি ৫০ লাখ টাকা দিতে পারবে ব্যাংক। তবে এস আলম গ্রুপকে দেওয়া হয়েছে ৯ হাজার ৭১১ কোটি টাকা। ব্যাংকটির মোট পরিশোধিত মূলধনের যা ৪১৯ দশমিক ৬৮ শতাংশ। এর মধ্যে ফান্ডেড ঋণে পরিণত হয়েছে ৮ হাজার ৮৯৬ কোটি টাকা। বাকি ৮১৬ কোটি টাকা রয়েছে নন-ফান্ডেড। নতুন করে সুবিধার জন্য গত ২৫ জুন জনতা ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদে সিদ্ধান্ত হয়।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট একজন নির্বাহী পরিচালক গণমাধ্যমকে বলেন, ব্যাংকের ঋণ ঝুঁকি বিবেচনায় কেন্দ্রীভূত ঠেকাতে একক গ্রাহকের সর্বোচ্চ সীমা নির্ধারণের বিধান করা হয়। সাধারণভাবে কোনো ব্যাংক নির্দেশনা লঙ্ঘন করে ঋণ দেওয়ার সুযোগ নেই। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দেখা যাচ্ছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংক ‘বিশেষ বিবেচনায়’ এ রকম অনাপত্তি দিয়ে দিচ্ছে। ২০১৬ সাল থেকে এ ব্যবস্থা বেশি শুরু হয়েছে। কোন আইনে এটা দেওয়া হচ্ছে, তার অজানা। এর ফলে প্রভাবশালী গ্রাহক সামর্থ্য থাকলেও ঋণ শোধ না করে ব্যাংকের ওপর চাপিয়ে দিচ্ছে। বছরে বছরে কেবল সীমা বাড়িয়ে সুদও পরিশোধ করছে না। আবার ঋণ নিয়মিত থাকায় ব্যাংকও সুদ আয় খাতে নিতে পারছে। তিনি বলেন, আমদানিকারকের ব্যাংকের সমুদয় পাওনা শোধ করে পণ্য খালাস করার কথা। কোনো কারণে তখন দিতে না পারলে পণ্য বিক্রি করে দেওয়ার কথা। অথচ এ ক্ষেত্রে তা করা হয়নি। এখন দেখার বিষয় পণ্য বিক্রির টাকা পাচার হয়েছে কিনা।

জনতা ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, বিশেষ অনুমোদনের নামে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে বেআইনি এ সুবিধা দেওয়ার কারণে ঠিকমতো ঋণ আদায় করতে পারছেন না। অনাদায়ী ঋণ কেবল কাগুজে নিয়মিত দেখিয়ে ব্যাংকের স্বাস্থ্য ভালো দেখাচ্ছেন। আইন লঙ্ঘন করে ব্যাংক এবং ঋণগ্রহীতা দু’পক্ষকে সুবিধায় রেখে ঝুঁকিতে ফেলা হচ্ছে আমানতকারীকে।

সার্বিক বিষয়ে বক্তব্যের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের পদত্যাগী গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার এবং এস আলম গ্রুপের কর্ণধার সাইফুল আলম মাসুদ মোবাইল ফোনে খোঁজ করা হলেও তাদের পাওয়া যায়নি। জনতা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুস সালামের বক্তব্যও নেওয়া সম্ভব হয়নি।

Header Ad
Header Ad

চন্দ্রা-নবীনগর মহাসড়ক রণক্ষেত্র করলো বেক্সিমকোর শ্রমিকরা  

ছবিঃ সংগৃহীত

কারখানা খুলে দেয়া ও ব্যাংকিং সুবিধা চালুর দাবীতে গাজীপুর মহানগরীর চক্রবর্তী এলাকার বেক্সিমকো গ্রুপের শ্রমিকদের বিক্ষোভণ-ভাঙচুরে রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে চন্দ্রা-নবীনগর মহাসড়ক। এ সময় আন্দোলনরত শ্রমিকরা ৫টি যাত্রীবাহী বাস ও ট্রাকে আগুন দেয়। এছাড়াও অর্ধশতাধিক যানবাহন ভাঙচুর করে। এতে ওই মহাসড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) সন্ধ্যার দিকে গাজীপুরের কাশিমপুর থানাধীন চক্রবর্তী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে চেষ্টা চালাচ্ছে।

এর আগে, গতকাল মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) বিকেল ৩টার দিকে বেক্সিমকো গ্রুপের কয়েকটি কারখানার ৪২ হাজার শ্রমিক দাবী আদায়ে গণ সমাবেশ ঘোষণা করে। ওইদিন তারা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দেন। এ ঘটনার পর আজ বিকেল ৩টার দিকে সমাবেশ শুরু করেন। সমাবেশে শ্রমিকদের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়লে প্রথমে তারা চন্দ্রা নবীনগর সড়ক অবরোধ করে। যানবাহন ভাঙচুর শুরু করে ৫টি বাস ও ট্রাকে আগুন ধরিয়ে দেয়।

ইপিজেড ফায়ার সার্ভিসের কন্ট্রোল রুমে কর্মরত অফিসার জানান, আমাদের ৩টি ইউনিট ঘটনাস্থলে রয়েছে। পরবর্তী খবর না আসা পর্যন্ত কিছু জানাতে পারবো না।

গাজীপুর শিল্প পুলিশ ২ এর পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান জানান, চক্রবর্তী এলাকায় বেক্সিমকো গ্রুপের শ্রমিকরা সড়ক অবরোধ করে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ সৃষ্টি করেছে। সেখানে আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে।

Header Ad
Header Ad

পরিচয় মিলেছে ঢাবি ক্যাম্পাসে গাছে ঝুলন্ত ব্যক্তির  

ঢাবি ক্যাম্পাসে গাছে ঝুলন্ত ব্যক্তি (আবু সালেহ) এনআইডি কার্ড থেকে নেওয়া।ছবিঃ সংগৃহীত

অবশেষে পরিচয় মিলেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার একটি মেহগনি গাছে ফাঁস নেওয়া ব্যাক্তির। তার নাম আবু সালাহ (৪৫) বাড়ি মুন্সিগঞ্জের সদর উপজেলার নগরকসবা গ্রামে। থাকতেন ঢাকার কেরানীগঞ্জে। তার ছোটভাই আবু রায়হান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) দুপুরে তার ছোটভাই আবু রায়হান ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে মরদেহ শনাক্ত করেন।

তিনি বলেন, গত ২০ বছর যাবৎ নেশায় আসক্ত তার বড় ভাই আবু সালেহ, তবে বাড়িতেই থাকতেন। তিন বছর যাবৎ বাড়ি ছাড়া। একেক সময় একেক জায়গায় থাকতেন। তবে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের কালীগঞ্জ নয়বাড়ি এলাকায় তাদের নিজেদের বাড়ি আছে। চার ভাইয়ের মধ্যে সে ছিল সবার বড়। এলাকায় একটি টেইলার্সে কাজ করতেন আবু সালেহ। সেখান থেকেই বাজে বন্ধুদের পাল্লায় পরে নেশা করা শুরু করেন। গাজা,ইয়াবার পাশাপাশি শেষ পর্যন্ত প্যাথেডিনও নেওয়া শুরু করেন তিনি।

শাহবাগ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) শেখ হাদিউজ্জামান জানান, সকাল পৌনে ৯টার দিকে তারা খবর পান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের বিপরীত পাশে ফুটপাতে একটি মেহগনি গাছের চূড়ায় গলায় ফাঁস লাগিয়ে ঝুলছেন এক ব্যক্তি। সেখানে গিয়ে ফায়ার সার্ভিস সদস্যদের খবর দেওয়া হয়। ফায়ার সার্ভিস আসলে তাদের সহায়তায় গাছ থেকে মরদেহটি নিচে নামানো হয়। পরে আইনি প্রক্রিয়া শেষে ময়নাতদন্তের জন্য ঢামেকের মর্গে পাঠানো হয়।

এসআই আরও জানান, স্থানীয়দের মাধ্যমে জানা গেছে, ওই ব্যক্তি ভবঘুরে। থাকতেন ওই এলাকার ফুটপাতে। মানসিক সমস্যাও ছিল তার।

প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, মঙ্গলবার দিবাগত রাতের যেকোনো সময় সে ওই মেহগনি গাছের চূড়ায় উঠে গলায় রশি পেচিয়ে ফাঁস দিয়েছেন তিনি।

এসআই বলেন, প্রযুক্তির সহায়তায় সিআইডির ক্রাইম সিন হাতের আঙ্গুলের ছাপের মাধ্যমে ওই ব্যক্তির পরিচয় শনাক্ত করে। পরে তার পরিবারকে খবর দেওয়া হয়।

মৃতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, তিনি মাদকাশক্ত ও মানসিক ভারসাম্যহীন ছিলেন। পাঁচ বছর যাবৎ তিনি বাড়ির বাইরে থাকতেন। ঢামেকের মর্গে ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহটি তার স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

ছাত্রশিবির ও ছাত্রলীগকে জড়িয়ে প্রচার নিয়ে যা জানা গেল

ছবি: সংগৃহীত

সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘ছাত্রদলকে প্রতিহত করতে ছাত্রশিবিরের পাশে থাকার ঘোষণা ছাত্রলীগের’ শীর্ষক ঢাকা পোস্টের লোগোযুক্ত একটি ফটোকার্ড প্রচার করা হয়েছে। তবে এটি সম্পূর্ণ ভুয়া এবং এমন কোনো ঘোষণা দেওয়া হয়নি বলে নিশ্চিত করেছে তথ্য যাচাইকারী প্রতিষ্ঠান রিউমর স্ক্যানার।

রিউমর স্ক্যানারের অনুসন্ধানে জানা গেছে, ফটোকার্ডটি ডিজিটাল প্রযুক্তির মাধ্যমে তৈরি করা হয়েছে এবং এটি ঢাকা পোস্টের কোনো প্রকৃত প্রকাশনা নয়। ফটোকার্ডে ঢাকা পোস্টের লোগো এবং প্রকাশের তারিখ হিসেবে ‘১৯ জানুয়ারি ২০২৫’ উল্লেখ থাকলেও, ঢাকাপোস্টের ফেসবুক পেজ বা ওয়েবসাইটে এমন কোনো সংবাদ বা ফটোকার্ড খুঁজে পাওয়া যায়নি।

 

ছবি: সংগৃহীত

এছাড়া ফটোকার্ডটির ফন্ট ডিজাইন এবং শিরোনামের শেষে দাঁড়ি দেওয়ার মতো বৈশিষ্ট্যগুলোও ঢাকা পোস্টের প্রচলিত ফটোকার্ডের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। উপরন্তু, ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন বা সাধারণ সম্পাদক শেখ ইনানের পক্ষ থেকে এমন কোনো ঘোষণা বা মন্তব্যের নির্ভরযোগ্য সূত্র পাওয়া যায়নি।

তথ্য যাচাইয়ের ভিত্তিতে বলা যায়, ‘ছাত্রদলকে প্রতিহত করতে ছাত্রশিবিরের পাশে থাকার ঘোষণা ছাত্রলীগের’ শীর্ষক শিরোনামে প্রচারিত ফটোকার্ডটি ভুয়া ও বিভ্রান্তিকর।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চন্দ্রা-নবীনগর মহাসড়ক রণক্ষেত্র করলো বেক্সিমকোর শ্রমিকরা  
পরিচয় মিলেছে ঢাবি ক্যাম্পাসে গাছে ঝুলন্ত ব্যক্তির  
ছাত্রশিবির ও ছাত্রলীগকে জড়িয়ে প্রচার নিয়ে যা জানা গেল
ময়মনসিংহে ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হৃদয় ও মাসুদ গ্রেপ্তার
শেখ হাসিনার ‘নিশি রাতের ভোট’ নিয়ে তদন্তে নামলো দুদক  
বইমেলা ঘিরে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে : ডিএমপি কমিশনার
ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা, নিউইয়র্কে গ্রেপ্তার ৪
ক্যালিফোর্নিয়ায় আবারও ভয়াবহ দাবানল    
চিটাগংকে উড়িয়ে তৃতীয় জয় তুলে নিলো ঢাকা ক্যাপিটালস
এক বছর ধরে গাঁজার গাছ রোপণ করে পরিচর্যা, অতঃপর আটক
ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩২
টাঙ্গাইলে স্বামী-স্ত্রীর মাদকের ব্যবসা, জনতার হাতে উদ্ধার ২০ লিটার মদ
নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও হাসিনার বিদ্বেষমূলক খবর প্রচার করলে আইনি ব্যবস্থা: চিফ প্রসিকিউটর  
এবার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বৈষম্যবিরোধী সমন্বয়কের ওপর হামলা!
জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা সাক্ষাৎ
আগামী নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না আওয়ামী লীগ
চলতি বছরই নির্বাচন চায় বিএনপি ও খেলাফত মজলিস
৮টি খাতে ভ্যাট হ্রাস, ৪টি খাতে বর্ধিত ভ্যাট প্রত্যাহার
সালমান এফ রহমানের ঘনিষ্ঠ তারেক আলম আটক
২৮ জানুয়ারি থেকে সারাদেশে চলবে না ট্রেন!